শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৫১, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা

ডা. মো. গুলজার হোসেন
অনলাইন ভার্সন
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা

হিমোফিলিয়া একটি অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণজনিত রোগ। এটি বংশগত রোগ। মানবদেহের জিনের মাধ্যমে এক প্রজন্ম থেকে পরের প্রজন্মে পরিবাহিত হয়। বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ১৩ কোটি শিশু জন্মগ্রহণ করে। এর মধ্যে ২০ হাজার শিশু হিমোফিলিয়া নিয়ে জন্মায়। বিশ্বে ১০ হাজারে একজন এই রোগে ভুগছে, যাদের ৭৫ শতাংশই সঠিক চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত। 

আজ বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস। প্রতিবছর ১৭ এপ্রিল হিমোফিলিয়া রোগ সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বিশ্বব্যাপী দিবসটি উদযাপন করা হয়। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি আজ নানা রকম কর্মসূচির মাধ্যমে উদযাপিত হচ্ছে। এবারের প্রতিপাদ্য হলো-নারীরও রক্তক্ষরণ হয়।

আমরা জানি, সাধারণত পুরুষরাই এ রোগে আক্রান্ত হন এবং নারীরা এই রোগের বাহক। তবে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে নারীরাও এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। বাবা রোগী ও মা বাহক হলে মেয়েরাও রোগী হতে পারে। তাই হিমোফিলিয়া রোগীর সঙ্গে নিকটাত্মীয়, যেমন খালাতো, মামাতো বা ফুপাতো বোনের বিয়ে হলে দুজনেই রোগী হওয়ার ঝুঁকিতে থাকেন। তাই নারীরা যেন যথাযথ মনোযোগ পায়, সেই বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে এই স্লোগানকে নির্বাচন করা হয়।

আমাদের শরীরের কোথাও কেটে গেলে রক্তপাত হয়। শরীরের নিয়মেই বিশেষ প্রক্রিয়ায় এই রক্তপাত থেমেও যায়। রক্ত জমাট বাঁধতে কাজ করে প্লেটলেটসহ নানা রকম উপাদান। রক্ত জমাট বাঁধায় সমস্যার সৃষ্টি হলে, শরীরের কোথাও কেটে গেলে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না।

হিমোফিলিয়া কীভাবে হয়

আগেই বলেছি, হিমোফিলিয়া একটি বংশানুক্রমিক জিনগত রোগ। এই রোগে রক্তজমাট বাঁধার ক্ষেত্রে সমস্যা হয়। তাই শরীরে কোথাও কেটে গেলে আর রক্তপাত বন্ধ হয় না। আমাদের শরীরের এক্স ক্রোমোজোমে এফ৮ ও এফ৯ নামক জিন থাকে, যা ফ্যাক্টর-৮ ও ফ্যাক্টর-৯ নামক প্রোটিন তৈরির কাজে জড়িত। শরীরের কোথাও কেটে গেলে রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে এই ফ্যাক্টরগুলো কাজ করে। এই প্রোটিন স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে কম পরিমাণে থাকলে রক্ত জমাট বাঁধায় সমস্যা দেখা দেয়। কোথাও কেটে গেলে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় তখন এই রোগকে বলা হয় হিমোফিলিয়া। এই রোগ সাধারণত দুই ধরনের-হিমোফিলিয়া-এ ও হিমোফিলিয়া-বি। এ ছাড়া হিমোফিলিয়া-সি নামেও এক ধরনের রোগ আছে, যা খুবই বিরল।

মেয়েরা সাধারণত এই রোগে আক্রান্ত হয় না, তবে রোগের বাহক হয়। এ রোগ ও এর প্রতিকার সম্পর্কে ধারণা থাকলে আক্রান্ত হওয়ার হাত থেকে অনাগত শিশুকে মুক্ত রাখা সম্ভব।

রোগের লক্ষণ

অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ বা কেটে গেলে রক্তক্ষরণ বন্ধ না হওয়াটাই হিমোফিলিয়ার মূল লক্ষণ। সাধারণত শিশু বয়সে এ রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়। বাচ্চারা যখন হামাগুড়ি দিতে শুরু করে, তখন অনেকেরই হাঁটু বা কনুই ফুলে যায়। এ ছাড়া খতনা করার সময় সহজে যখন রক্ত বন্ধ হয় না, তখন অনেকে জানতে পারে যে রোগটি শরীরের বাসা বেঁধেছে।

কোনো কারণ ছাড়াই হঠাৎ করে রক্তক্ষরণ

শরীরের কোথাও আঘাত লাগলে সেই জায়গাটি নীলচে হয়ে ফুলে যায়, অর্থাৎ চামড়ার নিচে রক্তক্ষরণ মাংসপেশিতে ও অস্থিসন্ধিতে রক্তক্ষরণ হাঁটু, কনুই ও অন্যান্য অস্থিসন্ধি ফুলে যাওয়া, শরীরের কোথাও কেটে গেলে দীর্ঘক্ষণ রক্ত ঝরা, দাঁত তোলার পর বা সুন্নতে খতনা করার পর রক্তক্ষরণ বন্ধ না হওয়া, শিশু হামাগুড়ি দেওয়ার সময় হাঁটুতে কালচে দাগ হওয়া, নবজাতকের নাভি কাটার সময় দীর্ঘক্ষণ রক্তক্ষরণ হওয়া ইত্যাদি।

হিমোফিলিয়ার বংশগতি

যদি বাবা সুস্থ ও মা বাহক হন, তবে ছেলে সন্তানের রোগী হওয়ার আশঙ্কা ৫০ শতাংশ। আর মেয়ে সন্তানের বাহক হওয়ার আশঙ্কা থাকে ৫০ শতাংশ। যদি বাবা রোগী ও মা সুস্থ হন, তবে সব ছেলে সন্তানই সুস্থ হবে এবং সব মেয়ে সন্তানই বাহক হবে। যদি বাবা রোগী ও মা বাহক হন, তবে ছেলেসন্তানের রোগী হওয়ার আশঙ্কা ৫০ শতাংশ। আর মেয়ে সন্তানের রোগী হওয়ার আশঙ্কা ২৫ শতাংশ ও বাহক হওয়ার আশঙ্কা ২৫ শতাংশ।
সুতরাং প্রত্যেক হিমোফিলিয়া পুরুষ রোগী বিয়ে করতে পারবেন, তবে সন্তান নেওয়ার ক্ষেত্রে রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

বাংলাদেশে হিমোফিলিয়া রোগীর সংখ্যা

বাংলাদেশে কতসংখ্যক হিমোফিলিয়া রোগী আছে, তার সঠিক কোনো পরিসংখ্যান নেই। তবে বিশ্ব জরিপে দেখা যায়, বিশ্বে প্রতি ১০ হাজারে একজন হিমোফিলিয়া রোগে আক্রান্ত হয়। সেই হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে হিমোফিলিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রায় ১৫ হাজার হওয়ার কথা। তবে দেশীয় এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, আনুমানিক ৫ থেকে ৬ হাজার রোগী নিয়মিতভাবে চিকিৎসাসেবার আওতায় আছে। ডায়াগনোসিস হয় না এমন রোগীর সংখ্যাও অনেক।

আসলে বিশ্বের কোথাও এই রোগের সঠিক পরিসংখ্যান নেই। শুধু যারা চিকিৎসার আওতায় আসে, তাদের হিসাব থেকেই এই জরিপগুলো চালানো হয়। 

হিমোফিলিয়ার চিকিৎসা

অস্বাভাবিক রক্তক্ষরণ থেকে সাবধান থাকাই এই রোগের প্রধান চিকিৎসা। তাই আক্রান্ত রোগীকে নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ মতো চলতে হয়। প্রয়োজন অনুযায়ী ফ্রেশ ফ্রোজেন প্লাজমা, ক্রাইয়োপ্রেসিপিটেট পরিসঞ্চালন করতে হয়। ফ্যাক্টর-৮ ও ফ্যাক্টর-৯, যা এই রোগীদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে তৈরি হয় না, সেগুলো ইনজেকশনের মাধ্যমে নিতে হয়। অনেক সময় রোগীর শরীরের ইনহিবিটর তৈরি হয়। তখন ফ্যাক্টর কাজ করে না। চিকিৎসা তখন আরো বেশি জটিল হয়ে ওঠে।

সম্প্রতি হিমোফিলিয়া রোগের চিকিৎসায় মনোক্লোনাল এন্টিবডি বাজারে এসেছে। এটি এক ধরনের প্রোফাইলেক্সিস ট্রিটমেন্ট বা প্রতিরোধমূলক চিকিৎসা, নিয়মিত ব্যাবহার করলে রোগী অনেকটাই স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে। কিন্তু এটি অত্যন্ত ব্যয়বহুল।

ফ্যাক্টর ইনজেকশনগুলোও যথেষ্ট ব্যয়বহুল। ফলে হিমোফিলিয়া রোগের সঠিক চিকিৎসা বাংলাদেশের বেশির ভাগ রোগীরই নাগালের বাইরে। সঠিক চিকিৎসার অভাবে অনেক বাবা-মা অকালে তাদের সন্তান হারান অথবা পঙ্গু জীবন কাটাতে বাধ্য হন।

হিমোফিকিয়া রোগীদের স্বাভাবিক জীবনযাপনে 

হিমোফিলিয়া রোগে আক্রান্ত রোগীর সম্পূর্ণ নিরাময়ের জন্য জিন থেরাপির বিষয়টি গবেষণায় রয়েছে এবং উন্নত দেশগুলোতে জিন থেরাপি সফলভাবে সম্পন্ন করা হচ্ছে। কিন্তু স্বল্প উন্নত বা উন্নয়নশীল দেশগুলোতে এখনো জিন থেরাপি চালু হয়নি।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ
এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় যে ৫ খাবার
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় যে ৫ খাবার
সর্বশেষ খবর
নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ যাচাইয়ে এনসিপির তদন্ত কমিটি গঠন
নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ যাচাইয়ে এনসিপির তদন্ত কমিটি গঠন

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাপানে ৭ ডলার চুরির শাস্তি ৮৪ হাজার ডলার
জাপানে ৭ ডলার চুরির শাস্তি ৮৪ হাজার ডলার

১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পিএসএলে পাকিস্তানি তারকার চমক
পিএসএলে পাকিস্তানি তারকার চমক

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাইজেরিয়ায় সহিংসতায় ১৭ জন নিহত
নাইজেরিয়ায় সহিংসতায় ১৭ জন নিহত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর শিশুটির মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ১৪ ঘণ্টা পর শিশুটির মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে নালায় পড়ে যাওয়া ৬ মাসের শিশুর মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে নালায় পড়ে যাওয়া ৬ মাসের শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কেশবপুরে শুভসংঘের মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে কেশবপুরে শুভসংঘের মানববন্ধন

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা
রাজধানীতে বজ্রবৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবিতে 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু, আসন প্রতি লড়ছে ৫১ ভর্তিচ্ছু
রাবিতে 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু, আসন প্রতি লড়ছে ৫১ ভর্তিচ্ছু

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা, ৯ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা, ৯ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

দিল্লিতে ধসে পড়ল চারতলা ভবন, নিহত ৪
দিল্লিতে ধসে পড়ল চারতলা ভবন, নিহত ৪

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননার ঝুঁকির মুখে ট্রাম্প প্রশাসন
আদালত অবমাননার ঝুঁকির মুখে ট্রাম্প প্রশাসন

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় প্রতিবন্ধী বাবুর দোকানে চেয়ার উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
পাবনায় প্রতিবন্ধী বাবুর দোকানে চেয়ার উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ দলীয় জোট ও এলডিপির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আজ
১২ দলীয় জোট ও এলডিপির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ মিলেনি শিশুটির, উদ্ধার কাজ শুরু
খোঁজ মিলেনি শিশুটির, উদ্ধার কাজ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাম্পার ফলন, বোরো ধানে খুশি বিশ্বনাথের চাষিরা
বাম্পার ফলন, বোরো ধানে খুশি বিশ্বনাথের চাষিরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গার মুন্সিপুর সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ
চুয়াডাঙ্গার মুন্সিপুর সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকাজ পরিচালনায় আপিল বিভাগে দুই বেঞ্চ
বিচারকাজ পরিচালনায় আপিল বিভাগে দুই বেঞ্চ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২২ হাজার অবৈধ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় ২২ হাজার অবৈধ অভিবাসী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় একদিনে ৬৪ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় একদিনে ৬৪ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে ছাত্রলীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে ছাত্রলীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছেলেদের মধ্যে ফুটবলে সেরা কে, যা বললেন মেসি
ছেলেদের মধ্যে ফুটবলে সেরা কে, যা বললেন মেসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’
‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতুড়ি পেটা
সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতুড়ি পেটা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি