শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৩, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫

জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

♦ জরুরি বৈঠক দলগুলোর সঙ্গে, স্বাক্ষর কাল, কয়েকটি দলের অনুপস্থিতির শঙ্কা ♦ ফেব্রুয়ারিতে ভোট, নো কম্প্রোমাইজ : প্রধান উপদেষ্টা ♦ আপনার সঙ্গে প্রতিরক্ষা বাহিনীর সুসম্পর্ক বজায় থাকুক : সালাহউদ্দিন ♦ নভেম্বরেই গণভোট দিতে হবে : তাহের ♦ অস্পষ্টতা রাখলে সফল হবে না : এনসিপি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

আগামীকাল জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের প্রস্তুতি নিচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। সব রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষরের মাধ্যমে আগামীর বাংলাদেশের জন্য জাতীয় সনদে পরিণত হবে এটি। তবে শেষ মুহূর্তেও জুলাই জাতীয় সনদের বিভিন্ন বিষয়ে একমত হতে পারেনি দলগুলো। বেশ কিছু দল জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে গতকাল ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক শেষে জানিয়েছে। কয়েকটি দল স্বাক্ষরের ব্যাপারে ধোঁয়াশা রেখে বিভিন্ন শর্ত জুড়ে দিয়েছে। দুই দিনের ইতালি সফর শেষে গতকাল সকালে ঢাকায় পা রাখেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিকালেই জুলাই সনদের সবশেষ অবস্থা জানতে ঐকমত্য কমিশনের অন্য সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন। সন্ধ্যায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আকস্মিক জরুরি বৈঠক আহ্বান করা হয়। প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে বৈঠকে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি, এবি পার্টি, বাম গণতান্ত্রিক জোট, গণসংহতি আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদসহ বিভিন্ন দল অংশ নেয়।

বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আগামী ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন হবে। সবাইকে নিয়ে উৎসব-মুখরভাবে নির্বাচন করতে চায় সরকার। এমন একটি নির্বাচন করে দেওয়া সরকারের দায়িত্ব। যে অসম্ভবকে আপনারা সম্ভব করেছেন সেটা শুধু বাংলাদেশের ইতিহাসে না, পৃথিবীর রাজনৈতিক ব্যবস্থার ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য হয়ে থাকবে। আপনারা কঠিন কঠিন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং সমাধানে এসেছেন।’

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে উদ্দেশ করে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘আমরা চাই না প্রতিরক্ষা বাহিনীগুলোর মধ্যে কোনো রকমের ভারসাম্য নষ্ট হোক। আমরা সেটি অ্যাফোর্ড (সামলে নেওয়া) করতে পারব না এই মুহূর্তে। আমরা চাই, আপনার সাথে প্রতিরক্ষা বাহিনীর সুসম্পর্ক বজায় থাকুক। রাষ্ট্র একটা ব্যালান্সড অবস্থায় থাকতে হবে। আমরা নির্বাচনকে সামনে রেখে কোনো রকমের ঝুঁকির মধ্যে যেতে চাই না। যেতে পারব না। সেটা আমরা অ্যাফোর্ড করতে পারব না।’

বৈঠক শেষে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে নোট অব ডিসেন্ট যেগুলো আছে তা উল্লেখ থাকতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘সব প্রস্তাবে যদি সবাই একমত হতো, তাহলে আলোচনার প্রয়োজন পড়ত না। আমরা আশা করি ১৭ অক্টোবর জাতীয় সনদ স্বাক্ষরিত হবে এবং সেটি জাতির সামনে প্রকাশ করা হবে।’

বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষরের সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। যে কোনো উপায়েই হোক ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। জুলাই সনদে স্বাক্ষর হলেও পরবর্তীতে যে সরকার ক্ষমতায় আসবে তাদেরই এর আইনি ভিত্তি দিতে হবে। এ সনদের আইনি ভিত্তি জাতীয় সংসদের ওপর নির্ভর করবে।’

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘আমরা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব। এটা নিয়ে এখনো অনেক মতানৈক্য আছে। আমরা অনুরোধ করেছি মতানৈক্য দূর করে নোট অব ডিসেন্ট যাতে একটু কমিয়ে আনা যায়।’

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘গণভোট আর জাতীয় নির্বাচন আলাদা বিষয়; এক দিনে করার প্রস্তাব উদ্ভট আলোচনা। জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিতে হবে।’

তাহের বলেন, ‘বিএনপি জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোটের বিষয়ে আগে দ্বিমত করলেও এখন আগ্রহ দেখাচ্ছে। এজন্য বিএনপিকে ধন্যবাদ।’

তিনি বলেন, ‘যেসব বিষয়ে আমরা এক জায়গায় আসছি এবং এনসিসি সিদ্ধান্ত দিয়েছে, সেসব একটা প্যাকেজ করে তার ওপর গণভোট হবে। এখন গণভোট কখন হবে এ নিয়ে আবার আমাদের ভিতরে কিছুটা ডিফারেন্স। আমরা বলেছি গণভোট হচ্ছে রিফর্মস কমিশন কমিটির জন্য। এটা আলাদা বিষয় আর জাতীয় নির্বাচন একটি আলাদা বিষয়।’

জামায়াত নেতা বলেন, ‘নির্বাচনের আগেই ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত জনগণের কাছে পৌঁছাতে হবে এবং তার আলোকে জাতীয় নির্বাচনে আপার হাউসের ভোট হবে। যদি এটা নির্বাচনের দিনেই হয় যা কেউ কেউ চাচ্ছে, নির্বাচন একসঙ্গে তাহলে তো আপার হাউস নির্বাচন দিন পর্যন্ত আর পাস হইল না।’ তিনি বলেন, ‘এক দিনে জাতীয় ও গণভোট হলে ভোট কাস্টিং একেবারেই অপ্রতুল হবে। কারণ সেদিন গণভোটের কোনো গুরুত্বই থাকবে না।’ তাহের বলেন, ‘আশা করি ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে যাব এবং এতে অনিশ্চয়তা দেখি না।’

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, ‘আমরা দাবি জানিয়েছি জাতীয় নির্বাচন এবং জুলাই সনদ নিয়ে গণভোট এক দিনেই হতে হবে। আমরা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব। প্রধান উপদেষ্টা মূলত জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সহযোগিতা করায় রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে এ বৈঠক ডেকেছিলেন। তিনি আবারও নিশ্চিত করেছেন যে আগামী ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন হবে।’ রাশেদ খান বলেন, ‘অবশ্যই জুলাই সনদে সবার স্বাক্ষর করতে হবে। যারা স্বাক্ষর করবে না, তারা জাতির কাছে আজীবন দায়ী থাকবে।’

বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘১৭ অক্টোবর বাসদ, বাসদ মার্কসবাদী, সিপিবিসহ বাম গণতান্ত্রিক জোটের পাঁচটি দল জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করবে না।’ তিনি বলেন, ‘কথা ছিল যেসব বিষয়ে সব দলের মধ্যে ঐকমত্য হবে, সেগুলো নিয়েই জুলাই জাতীয় সনদ হবে। এখন দেখলাম বিভিন্ন দলের অসংখ্য নোট অব ডিসেন্টসহ জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষরের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। তাহলে এ সনদ বাস্তবায়ন হবে কীভাবে? এ ছাড়া আমরা যেসব বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছিলাম, সেগুলো জুলাই সনদে বিবেচনা করা হয়নি।’ এ ব্যাপারে আজ সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত তুলে ধরা হবে বলে জানান তিনি।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষরের বিষয়টি বিবেচনাধীন। সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়াসংক্রান্ত কিছু বিষয়ে অস্পষ্টতার কারণে শেষ মুহূর্তে সংশয় তৈরি হয়েছে। জাতিকে অস্পষ্ট রেখে কোনো উদ্যোগ সফল করা সম্ভব নয়। আমরা জুলাই ১৬ তারিখে যে খসড়াটি পেয়েছি, সেখানে নোট অব ডিসেন্টের বিষয়গুলো পরিষ্কার করা হয়নি।’ এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘গণভোটের ব্যাপারে আমরা যে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছি, সেই গণভোটের প্রশ্ন এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে পরিষ্কার নয়। গণভোটের দিন-তারিখসহ বিষয়গুলো জাতির কাছে এবং আমাদের কাছেও স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন। আমাদের মূল লক্ষ্য জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পথ পরিষ্কার করা, তার পরই আমরা সনদ স্বাক্ষরের দিকে অগ্রসর হব।’ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন বলেন, ‘শুক্রবার হতে যাওয়া জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করব কি না অনিশ্চিত। এক দিন সময় আছে অর্থাৎ আজ (বৃহস্পতিবার) আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বলেছি নোট অব ডিসেন্ট থাকতে পারবে না। যেসব দল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে তারা আগে এগুলো প্রত্যাহার করবে তার পরে স্বাক্ষর। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আর এক দিন বাকি আছে, আমরা আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। যদি সম্ভব হয় স্বাক্ষর করব। আমরা বলেছি নির্বাচন ও গণভোট যেন একই দিনে না হয়। আর নভেম্বরের মধ্যে গণভোট দিতে প্রধান উপদেষ্টাকে আমরা অনুরোধ করেছি।’

 

যে কলমে সই করা হবে সেগুলো জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘জুলাই সনদ সই হয়ে গেলেই শেষ হয়ে যাবে না। এটা মস্তবড় একটা অধ্যায় শেষ হলো। কিন্তু আরও বহু অধ্যায়ের সূত্রপাত শুরু করবে। কাজেই সেভাবেই আমরা এগোব, যাতে এটা কোথাও হারিয়ে না যায়। পাঠ্যবইসহ নানান জায়গায় এটা ছড়িয়ে দেওয়ার কাজ করতে হবে।’ ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘যে দলিলগুলো আপনারা তৈরি করেছেন সেগুলো হারিয়ে যাবে না। আমি যত দিন পারি চেষ্টা করব এগুলো যেন প্রত্যেকের কাছে যায়। যেন সবার মনের মধ্যে থাকতে পারে কেন আমরা একমত হতে পেরেছি। একমত হওয়া এক জিনিস, এটাকে সঞ্চারিত করা এক জিনিস। এ সঞ্চারণের দায়িত্ব আমাদের নিতে হবে সরকার হিসেবে, আমরা প্রক্রিয়া শুরু করব। বিষয়গুলো জনগণের কাছে প্রচার করার মতো ভাষায় প্রচার করতে হবে। আমি বলে রেখেছি, আপনারা যে বিতর্কগুলো করেছেন এগুলো অমূল্য সম্পদ। এগুলোকে বিষয়ভিত্তিকভাবে ভিডিও করে, বই করে আমাদের কাছে থাকবে, যাতে হারিয়ে না যায়। সমাজমাধ্যমে প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রচার করলে সবার কাছে পরিষ্কার হবে।’ প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘যে অসম্ভবকে আপনারা সম্ভব করেছেন সেটা শুধু বাংলাদেশের ইতিহাসে না, পৃথিবীর রাজনৈতিক ব্যবস্থার ইতিহাসে উল্লেখযোগ্য হয়ে থাকবে। আপনারা কঠিন কঠিন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন এবং সমাধানে এসেছেন। নিজেরা সবাই আন্তরিকভাবে চেষ্টা করেছেন, একটা ঐকমত্যে পৌঁছাতে পেরেছেন। এজন্য আজকে জুলাই সনদ রচনা হয়েছে। সেজন্য আমি একা নই, জাতির সবাই অভিভূত হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আজকে যে পয়েন্টে এসেছি, সেটা একটা অবিশ্বাস্য কাণ্ড। মানুষ চিরদিন স্মরণ করবে, বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে গর্ববোধ করবে। আমি একজন ব্যক্তি হিসেবে গর্ববোধ করছি যে এ কাজের সঙ্গে আমি শরিক ছিলাম, অংশীদার ছিলাম। যে অসম্ভব কাজ আপনারা করলেন এটা যুগ যুগ ধরে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। ইতিহাসের স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মতো একটা দিন।’ প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘ছাত্র-জনতার যে অভ্যুত্থান তার পরে এটাই মনে হয় সঠিকভাবে রচিত হলো। কাজেই জুলাই সনদ সই অনুষ্ঠানে সারা জাতি শরিক হবে। যে কলমে সই করা হবে সেগুলো জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হবে। যে যে কলম দিয়ে সই করবেন তার তার মুহূর্ত জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হবে। কারণ কেউ ভুলতে পারবে না আপনাদের। এটা এমন একটা ঘটনা, আমরা যেহেতু ঘটনার ভিতরে আছি বলে অনুভব করতে পারছি না। বাইরে গিয়ে যদি দাঁড়াতে পারতাম তাহলে মনে হতো বিশাল একটা কাজ। মাসের পর মাস বৈঠক করে হয়তো মনে করেছেন এটা অসমাপ্ত থেকে যাবে। এটা অসমাপ্ত থেকে যায় নাই। সন্তোষজনকভাবে আপনারা সমাপ্তিতে এনেছেন। আপনারা ভেবেচিন্তে নিয়মকানুন বের করেছেন যাতে সবাই সনদে সই করতে পারেন। এটা জাতির জন্য একটা মস্তবড় সম্পদ রয়ে গেল। এজন্য আপনাদের সবাইকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। আপনারা সবাই যে পরিশ্রম করেছেন, তা জাতি হিসেবে সবাই শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট

নগর জীবন

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন