শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪১, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

রবিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান তিনটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করেছেন। বিএনপি, জামায়াত এবং এনসিপির সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে তাঁর দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। কেউ যদি নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নিয়ে ভাবে সেটা হবে জাতির জন্য গভীর বিপজ্জনক।’ প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্য সুচিন্তিত, দিকনির্দেশনামূলক এবং রাষ্ট্রনায়কোচিত। এমন একসময় তিনি প্রধান তিনটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের ডেকে বৈঠক করলেন, যখন দেশজুড়ে চলছে নানা রকম অস্থিরতা। অজানা আশঙ্কায় আতঙ্কিত মানুষ। সারা দেশের মানুষ একটি নির্বাচনের জন্য যখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, তখন বিভিন্নভাবে নানা জায়গায়, বিশেষ করে শিক্ষাঙ্গনগুলোয় অস্থিরতা সৃষ্টির পরিকল্পিত প্রচেষ্টা লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রশ্ন উঠেছে-এসব ঘটনা কি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ? আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত না হতে পারে, সেজন্যই কি দেশজুড়ে পরিস্থিতি অশান্ত করা হচ্ছে?

শুক্রবার গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে জাতীয় পার্টির সংঘর্ষ ঘটে। জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবিতে গণঅধিকার পরিষদের একটি মিছিল দলটির কার্যালয় ভাঙচুরের চেষ্টা করে। পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। একপর্যায়ে সেখানে অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটে। কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিতেই পুলিশের বলপ্রয়োগ সমর্থনযোগ্য নয়। এ ধরনের বলপ্রয়োগ পতিত স্বৈরাচারের কাজের প্রতিফলন। কোন পরিস্থিতিতে, কেন শুক্রবার এ ঘটনা ঘটেছে, তা অবশ্যই সরকার খতিয়ে দেখবে। ইতোমধ্যে সরকার এ বিষয়ে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। এ ব্যাপারে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। নিশ্চয়ই এ তদন্তে আসল সত্য বেরিয়ে আসবে। কিন্তু এ ঘটনা কেন্দ্র করে কিছু কিছু অতি উৎসাহী মহল বাংলাদেশের শান্তিশৃঙ্খলার এবং জাতীয় ঐক্যের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে। এটি দুর্ভাগ্যজনক। বিশেষ করে নির্বাচনের আগে সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য শুধু নির্বাচনের পথই দুরূহ করবে না, বরং এটি দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে ফেলবে।

আমরা জানি এক বছর ধরে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী কি নিরলস পরিশ্রম করে দেশে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার কাজ করে যাচ্ছে। সশস্ত্র বাহিনীর কারণেই এখন পর্যন্ত মানুষ ন্যূনতম শান্তিতে আছে। তারা ব্যারাক থেকে এসে এক বছরের বেশি সময় ধরে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা সারা দেশে মব, বিশৃঙ্খলা, সুযোগসন্ধানীদের নানানরকম লুটপাট এবং অনভিপ্রেত ঘটনাগুলো সামাল দিতে আন্তরিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। সেদিন পল্টন এলাকায় কী ঘটেছিল তা নিশ্চয়ই তদন্ত রিপোর্টে প্রকাশ হবে। কিন্তু এর সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনীকে জড়িয়ে যেসব গুজব, মিথ্যাচার এবং উসকানিমূলক বক্তব্য তৈরি করা হচ্ছে, তা থেকে বিরত থাকতে হবে সব পক্ষকে, এখনই। আগাম মন্তব্য করে দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক একটি বাহিনী সম্পর্কে বিতর্ক সৃষ্টি করা উচিত নয়। এ ঘটনায় সশস্ত্র বাহিনী পুলিশকে সহযোগিতা করেছে মাত্র। সশস্ত্র বাহিনীর মাঠের কর্মকর্তারা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা হিসেবে যা করেছেন তা যৌক্তিক ছিল কি না সে নিয়ে আলাপ-আলোচনা হতে পারে, কিন্তু একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনার সঙ্গে পুরো সশস্ত্র বাহিনীকে জড়ানো কখনোই যুক্তিবাদী চিন্তার ফসল নয়। এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য যারা করছেন, তারা নির্বাচন বানচাল প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত কি না বিবেচনার দাবি রাখে।

শুক্রবার পল্টনের ঘটনার আগে থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলো নানাভাবে উত্তপ্ত এবং সহিংস হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবিতে শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছেন। সামনের দিকে বড় ধরনের কর্মসূচি পালন করতে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। শনিবার রাতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উত্তেজনা এবং সহিংসতা ভয়াবহ রূপ নেয়। গ্রামবাসীদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়টির সহিংসতা পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত করে। শেষ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করতে বাধ্য হন। এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৪৪ ধারা জারি করতে হয়। ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়তেও একই ধরনের সহিংসতা ঘটেছে। সেখানে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সহিংস উত্তেজনার খবর পাওয়া গেছে। ডাকসু নির্বাচন সামনে। এ নির্বাচন ঘিরেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উত্তাপ-উত্তেজনা বিরাজ করছে। যে কোনো সময় শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সহিংসতার আগুনে পুড়ে যেতে পারে বলে অনেকে আশঙ্কা করছেন।

রাকসু নির্বাচনে মনোনয়ন নিয়ে ইতোমধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ নির্বাচন শেষ পর্যন্ত কতটুকু অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হবে, তা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সন্দেহ সৃষ্টি হয়েছে। জাতীয় নির্বাচনের আগে দেশে শান্তিপূর্ণ আবহ তৈরি করা দরকার, যেন দেশজুড়ে ভোটের একটা পরিবেশ তৈরি হয়। রাজনৈতিক দলগুলো নির্বিঘ্নে জনগণের কাছে যেতে পারে। ভোটের ব্যাপারে প্রচার করতে পারে। কিন্তু নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার পরপরই ক্যাম্পাসগুলো এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে অশান্তি ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে। এ পরিস্থিতিগুলো কাকতালীয় নাকি এর পেছনে কোনো সুনির্দিষ্ট ইন্ধন রয়েছে, তা খতিয়ে দেখা দরকার। কারণ আমরা লক্ষ করেছি ৫ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অর্থাৎ রোজার আগে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময়সীমা ঘোষণার পর অধিকাংশ মানুষ একে স্বাগত জানালেও একটি মহল এ বিষয়টি ইতিবাচকভাবে নেয়নি। তারা নির্বাচন পেছানোর জন্য নানানরকম অজুহাত এবং ইস্যু সামনে আনতে চাইছে। কেউ কেউ অযাচিতভাবে পিআর ইস্যু, কেউ গণপরিষদ নির্বাচন ইত্যাদি বিষয় এনে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করতে চাইছে। অন্যদিকে লক্ষণীয় জুলাই সনদ আগস্টে চূড়ান্ত হওয়ার কথা ছিল। সব পক্ষের স্বাক্ষর নিয়ে এটি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার অঙ্গীকার করেছিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ। সেই জুলাই সনদ এখন কোথায়, কী অবস্থায় আছে কেউ জানে না। জুলাই সনদ ঝুলিয়ে রেখে কোনো পক্ষকে নির্বাচন বানচালের সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে কি না, এ নিয়েও বিভিন্ন মহল আলোচনা করছে। কারণ এনসিপিসহ কয়েকটি দল নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ ঘোষণার দাবি করেছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জুলাই সনদের ব্যাপারে তারা সর্বোচ্চ ছাড় দিয়েছে। তাদের মতামত পাঠিয়ে দিয়েছে। কিন্তু জুলাই সনদ নিয়ে কেন এখন ঐকমত্য কমিশন কোনো কিছু করছে না, তা ভেবে দেখার বিষয়।

বাংলাদেশ এখন একটি সংকটময় পরিস্থিতিতে। একদিকে মবসন্ত্রাস, চাঁদাবাজি; অন্যদিকে হতোদ্যম আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। একমাত্র সশস্ত্র বাহিনীর ওপর ভর করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধিকিধিকি প্রদীপের মতো জ্বলছে। এ পরিস্থিতিতে দেশে গণতন্ত্র উত্তরণের কোনো বিকল্প নেই। একমাত্র একটি নির্বাচিত সরকার এসে যদি হাল ধরে তা হলেই এ পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের নিয়ে নানা রকম বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সাধারণ মানুষ ধৈর্যহারা হয়ে পড়ছে। এ পরিস্থিতিতে দেশে দ্রুত জনগণের ক্ষমতায়ন জরুরি। জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল একটি সরকার যদি প্রতিষ্ঠিত না হয়, তাহলে এ অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা বাড়তেই থাকবে। বাংলাদেশ একটি রণভূমিতে পরিণত হবে। তা নিশ্চয়ই আমরা কেউ চাই না। আর এ কারণেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপলব্ধি যথার্থ ও সঠিক। তিনি যে একজন বিজ্ঞ ব্যক্তিত্ব তা রবিবারের বৈঠকের মধ্য দিয়ে আবারও প্রমাণিত হলো। তিনি বুঝেছেন বাংলাদেশ ঘিরে এখন নানা রকম ষড়যন্ত্র চলছে। পতিত ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার জন্য দেশে যত গোলযোগ, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা দরকার সবই করবে। সামনের দিনগুলোয় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস কেন্দ্র করে তারা স্বার্থসিদ্ধির চেষ্টা করবে। এ পরিস্থিতিতে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। আমরা আশা করছি সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে শুভবুদ্ধির উদয় হবে। যারা প্রধান উপদেষ্টাকে দায়িত্বে বসিয়েছেন তারা নিশ্চয় জানেন প্রধান উপদেষ্টা দেশের কল্যাণ চান, মঙ্গল চান এবং জনগণের ভালো চান। এজন্যই তিনি কঠিন সময়ে দেশের হাল ধরেছেন। কাজেই নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া বা নির্বাচনের কোনো বিকল্প চিন্তা করা যে জাতির জন্য বিপজ্জনক, তা ড. মুহাম্মদ ইউনূস রবিবার (৩১ আগস্ট) প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সঞ্চারিত করেছেন। আশা করি যারা যে কারণেই দেশজুড়ে অস্থিরতা, মবসন্ত্রাস ইত্যাদি সৃষ্টি করুক না কেন, তারা দেশকে ভালোবাসবেন, দেশের প্রতি দায়িত্বশীল হবেন। দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য যে-যার অবস্থান থেকে কাজ করবেন। একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ফেব্রুয়ারিতে দেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনই দেশকে পথ দেখাবে এবং একটি স্থিতিশীল, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে যাত্রা হবে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংক লুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংক লুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম