শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪১, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

রবিবার প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রধান তিনটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাদাভাবে বৈঠক করেছেন। বিএনপি, জামায়াত এবং এনসিপির সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচন নিয়ে তাঁর দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। কেউ যদি নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নিয়ে ভাবে সেটা হবে জাতির জন্য গভীর বিপজ্জনক।’ প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্য সুচিন্তিত, দিকনির্দেশনামূলক এবং রাষ্ট্রনায়কোচিত। এমন একসময় তিনি প্রধান তিনটি রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের ডেকে বৈঠক করলেন, যখন দেশজুড়ে চলছে নানা রকম অস্থিরতা। অজানা আশঙ্কায় আতঙ্কিত মানুষ। সারা দেশের মানুষ একটি নির্বাচনের জন্য যখন অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে, তখন বিভিন্নভাবে নানা জায়গায়, বিশেষ করে শিক্ষাঙ্গনগুলোয় অস্থিরতা সৃষ্টির পরিকল্পিত প্রচেষ্টা লক্ষ করা যাচ্ছে। প্রশ্ন উঠেছে-এসব ঘটনা কি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অংশ? আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন যেন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত না হতে পারে, সেজন্যই কি দেশজুড়ে পরিস্থিতি অশান্ত করা হচ্ছে?

শুক্রবার গণঅধিকার পরিষদের সঙ্গে জাতীয় পার্টির সংঘর্ষ ঘটে। জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধের দাবিতে গণঅধিকার পরিষদের একটি মিছিল দলটির কার্যালয় ভাঙচুরের চেষ্টা করে। পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। একপর্যায়ে সেখানে অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটে। কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচিতেই পুলিশের বলপ্রয়োগ সমর্থনযোগ্য নয়। এ ধরনের বলপ্রয়োগ পতিত স্বৈরাচারের কাজের প্রতিফলন। কোন পরিস্থিতিতে, কেন শুক্রবার এ ঘটনা ঘটেছে, তা অবশ্যই সরকার খতিয়ে দেখবে। ইতোমধ্যে সরকার এ বিষয়ে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। এ ব্যাপারে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। নিশ্চয়ই এ তদন্তে আসল সত্য বেরিয়ে আসবে। কিন্তু এ ঘটনা কেন্দ্র করে কিছু কিছু অতি উৎসাহী মহল বাংলাদেশের শান্তিশৃঙ্খলার এবং জাতীয় ঐক্যের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে। এটি দুর্ভাগ্যজনক। বিশেষ করে নির্বাচনের আগে সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য শুধু নির্বাচনের পথই দুরূহ করবে না, বরং এটি দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে ফেলবে।

আমরা জানি এক বছর ধরে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী কি নিরলস পরিশ্রম করে দেশে শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার কাজ করে যাচ্ছে। সশস্ত্র বাহিনীর কারণেই এখন পর্যন্ত মানুষ ন্যূনতম শান্তিতে আছে। তারা ব্যারাক থেকে এসে এক বছরের বেশি সময় ধরে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা সারা দেশে মব, বিশৃঙ্খলা, সুযোগসন্ধানীদের নানানরকম লুটপাট এবং অনভিপ্রেত ঘটনাগুলো সামাল দিতে আন্তরিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। সেদিন পল্টন এলাকায় কী ঘটেছিল তা নিশ্চয়ই তদন্ত রিপোর্টে প্রকাশ হবে। কিন্তু এর সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনীকে জড়িয়ে যেসব গুজব, মিথ্যাচার এবং উসকানিমূলক বক্তব্য তৈরি করা হচ্ছে, তা থেকে বিরত থাকতে হবে সব পক্ষকে, এখনই। আগাম মন্তব্য করে দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক একটি বাহিনী সম্পর্কে বিতর্ক সৃষ্টি করা উচিত নয়। এ ঘটনায় সশস্ত্র বাহিনী পুলিশকে সহযোগিতা করেছে মাত্র। সশস্ত্র বাহিনীর মাঠের কর্মকর্তারা তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা হিসেবে যা করেছেন তা যৌক্তিক ছিল কি না সে নিয়ে আলাপ-আলোচনা হতে পারে, কিন্তু একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনার সঙ্গে পুরো সশস্ত্র বাহিনীকে জড়ানো কখনোই যুক্তিবাদী চিন্তার ফসল নয়। এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য যারা করছেন, তারা নির্বাচন বানচাল প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত কি না বিবেচনার দাবি রাখে।

শুক্রবার পল্টনের ঘটনার আগে থেকেই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলো নানাভাবে উত্তপ্ত এবং সহিংস হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবিতে শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছেন। সামনের দিকে বড় ধরনের কর্মসূচি পালন করতে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। শনিবার রাতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উত্তেজনা এবং সহিংসতা ভয়াবহ রূপ নেয়। গ্রামবাসীদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়টির সহিংসতা পুরো এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত করে। শেষ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করতে বাধ্য হন। এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৪৪ ধারা জারি করতে হয়। ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়তেও একই ধরনের সহিংসতা ঘটেছে। সেখানে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সহিংস উত্তেজনার খবর পাওয়া গেছে। ডাকসু নির্বাচন সামনে। এ নির্বাচন ঘিরেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উত্তাপ-উত্তেজনা বিরাজ করছে। যে কোনো সময় শান্তিপূর্ণ নির্বাচন সহিংসতার আগুনে পুড়ে যেতে পারে বলে অনেকে আশঙ্কা করছেন।

রাকসু নির্বাচনে মনোনয়ন নিয়ে ইতোমধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এ নির্বাচন শেষ পর্যন্ত কতটুকু অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হবে, তা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সন্দেহ সৃষ্টি হয়েছে। জাতীয় নির্বাচনের আগে দেশে শান্তিপূর্ণ আবহ তৈরি করা দরকার, যেন দেশজুড়ে ভোটের একটা পরিবেশ তৈরি হয়। রাজনৈতিক দলগুলো নির্বিঘ্নে জনগণের কাছে যেতে পারে। ভোটের ব্যাপারে প্রচার করতে পারে। কিন্তু নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার পরপরই ক্যাম্পাসগুলো এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে অশান্তি ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে। এ পরিস্থিতিগুলো কাকতালীয় নাকি এর পেছনে কোনো সুনির্দিষ্ট ইন্ধন রয়েছে, তা খতিয়ে দেখা দরকার। কারণ আমরা লক্ষ করেছি ৫ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অর্থাৎ রোজার আগে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময়সীমা ঘোষণার পর অধিকাংশ মানুষ একে স্বাগত জানালেও একটি মহল এ বিষয়টি ইতিবাচকভাবে নেয়নি। তারা নির্বাচন পেছানোর জন্য নানানরকম অজুহাত এবং ইস্যু সামনে আনতে চাইছে। কেউ কেউ অযাচিতভাবে পিআর ইস্যু, কেউ গণপরিষদ নির্বাচন ইত্যাদি বিষয় এনে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করতে চাইছে। অন্যদিকে লক্ষণীয় জুলাই সনদ আগস্টে চূড়ান্ত হওয়ার কথা ছিল। সব পক্ষের স্বাক্ষর নিয়ে এটি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার অঙ্গীকার করেছিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি ড. আলী রীয়াজ। সেই জুলাই সনদ এখন কোথায়, কী অবস্থায় আছে কেউ জানে না। জুলাই সনদ ঝুলিয়ে রেখে কোনো পক্ষকে নির্বাচন বানচালের সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে কি না, এ নিয়েও বিভিন্ন মহল আলোচনা করছে। কারণ এনসিপিসহ কয়েকটি দল নির্বাচনের আগে জুলাই সনদ ঘোষণার দাবি করেছে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, জুলাই সনদের ব্যাপারে তারা সর্বোচ্চ ছাড় দিয়েছে। তাদের মতামত পাঠিয়ে দিয়েছে। কিন্তু জুলাই সনদ নিয়ে কেন এখন ঐকমত্য কমিশন কোনো কিছু করছে না, তা ভেবে দেখার বিষয়।

বাংলাদেশ এখন একটি সংকটময় পরিস্থিতিতে। একদিকে মবসন্ত্রাস, চাঁদাবাজি; অন্যদিকে হতোদ্যম আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। একমাত্র সশস্ত্র বাহিনীর ওপর ভর করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ধিকিধিকি প্রদীপের মতো জ্বলছে। এ পরিস্থিতিতে দেশে গণতন্ত্র উত্তরণের কোনো বিকল্প নেই। একমাত্র একটি নির্বাচিত সরকার এসে যদি হাল ধরে তা হলেই এ পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের নিয়ে নানা রকম বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সাধারণ মানুষ ধৈর্যহারা হয়ে পড়ছে। এ পরিস্থিতিতে দেশে দ্রুত জনগণের ক্ষমতায়ন জরুরি। জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল একটি সরকার যদি প্রতিষ্ঠিত না হয়, তাহলে এ অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা বাড়তেই থাকবে। বাংলাদেশ একটি রণভূমিতে পরিণত হবে। তা নিশ্চয়ই আমরা কেউ চাই না। আর এ কারণেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপলব্ধি যথার্থ ও সঠিক। তিনি যে একজন বিজ্ঞ ব্যক্তিত্ব তা রবিবারের বৈঠকের মধ্য দিয়ে আবারও প্রমাণিত হলো। তিনি বুঝেছেন বাংলাদেশ ঘিরে এখন নানা রকম ষড়যন্ত্র চলছে। পতিত ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার জন্য দেশে যত গোলযোগ, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা দরকার সবই করবে। সামনের দিনগুলোয় বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস কেন্দ্র করে তারা স্বার্থসিদ্ধির চেষ্টা করবে। এ পরিস্থিতিতে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। আমরা আশা করছি সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে শুভবুদ্ধির উদয় হবে। যারা প্রধান উপদেষ্টাকে দায়িত্বে বসিয়েছেন তারা নিশ্চয় জানেন প্রধান উপদেষ্টা দেশের কল্যাণ চান, মঙ্গল চান এবং জনগণের ভালো চান। এজন্যই তিনি কঠিন সময়ে দেশের হাল ধরেছেন। কাজেই নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়া বা নির্বাচনের কোনো বিকল্প চিন্তা করা যে জাতির জন্য বিপজ্জনক, তা ড. মুহাম্মদ ইউনূস রবিবার (৩১ আগস্ট) প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সঞ্চারিত করেছেন। আশা করি যারা যে কারণেই দেশজুড়ে অস্থিরতা, মবসন্ত্রাস ইত্যাদি সৃষ্টি করুক না কেন, তারা দেশকে ভালোবাসবেন, দেশের প্রতি দায়িত্বশীল হবেন। দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য যে-যার অবস্থান থেকে কাজ করবেন। একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ফেব্রুয়ারিতে দেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনই দেশকে পথ দেখাবে এবং একটি স্থিতিশীল, গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে যাত্রা হবে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
ভালো ভোটের জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই
ভালো ভোটের জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন পেনাং গ্লাডিয়েটর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন পেনাং গ্লাডিয়েটর

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা উঠতেই হাজার জেলে সুন্দরবনে
নিষেধাজ্ঞা উঠতেই হাজার জেলে সুন্দরবনে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
কুমিল্লায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!
আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লড়াই-সংগ্রামে বিএনপি নেতাকর্মীরা খাঁটি সোনা হয়েছে: আসাদুল হাবীব দুলু
লড়াই-সংগ্রামে বিএনপি নেতাকর্মীরা খাঁটি সোনা হয়েছে: আসাদুল হাবীব দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘনায় জাল ফেলা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে হামলা, জেলে নিহত
মেঘনায় জাল ফেলা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে হামলা, জেলে নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন
সিডনিতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খাগড়াছড়ির রামগড়ে পানিতে ডুবে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির রামগড়ে পানিতে ডুবে পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নীলফামারীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে কিশোরকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে এসে নির্যাতনের অভিযোগ
চুরির অপবাদে কিশোরকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে এসে নির্যাতনের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় ইবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলার ঘটনায় ইবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দের স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির নেতৃবৃন্দের স্মারকলিপি প্রদান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক
চট্টগ্রামে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী ও শাশুড়ি পলাতক

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু
বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত সময়েই ডাকসু নির্বাচন: ঢাবি ভিসি
নির্ধারিত সময়েই ডাকসু নির্বাচন: ঢাবি ভিসি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা
নারায়ণগঞ্জে অগ্নিদগ্ধ হয়ে নিহতদের স্বজনদের আর্থিক সহায়তা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষ করেই ফিরে যাচ্ছেন উড
নেদারল্যান্ডস সিরিজ শেষ করেই ফিরে যাচ্ছেন উড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’
‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নওগাঁয় পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই শেষ মুহূর্তে রিট: উমামা ফাতেমা
ডাকসু নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই শেষ মুহূর্তে রিট: উমামা ফাতেমা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবে : টুকু
ফেব্রুয়ারি মাসেই নির্বাচন হবে : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশীয় কোচদের মানোন্নয়নে অ্যাশলে রসকে নিয়ে আসছে বিসিবি
দেশীয় কোচদের মানোন্নয়নে অ্যাশলে রসকে নিয়ে আসছে বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ
গাছে আটকে ঝুলে ছিলেন পর্যটক, কক্সবাজার সৈকতে প্যারাসেলিং বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!
পাখি ডিম পাড়ায় এক মাসের জন্য স্টেডিয়াম বন্ধ!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো
আফগানিস্তানে ভয়াবহ ভূমিকম্পে নিহত ৬০০ ছাড়ালো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত
চলতি সপ্তাহেই পাঁচ ব্যাংক মার্জারের সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি
কারাগার থেকেই ভার্চুয়ালি হাজিরা দিলেন ২৪ আসামি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?
ভিন্ন ধর্মের হয়েও কেন গণেশপূজা করেন সালমান খান?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান
দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি
র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না
এআই চ্যাটবটকে যে তথ্যগুলো কখনোই দেবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’
‘আওয়ামী লীগের ভোট কারো কারো মাথাব্যথার কারণ হতে পারে’

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব
সিপিএলে ব্যাট হাতে তাণ্ডব চালালেন সাকিব

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল
হল ছাড়ছেন বাকৃবির শিক্ষার্থীরা, একাংশের বিক্ষোভ মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল
হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প
ভোট দিতে হলে বাধ্যতামূলক ভোটার আইডি থাকতে হবে: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান
গাজা ইস্যুতে তুরস্কের অবস্থান স্পষ্ট: প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না থাকলে যুক্তরাষ্ট্র সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে: ট্রাম্প
শুল্ক না থাকলে যুক্তরাষ্ট্র সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ
হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি
বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি

নগর জীবন

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি
ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি

মাঠে ময়দানে

বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের
বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ
বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা
বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা

নগর জীবন

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি
জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি

খবর

মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি
মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি

শিল্প বাণিজ্য

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যানসার হাসপাতালকে ১ কোটি টাকার চেক হস্তান্তর জামায়াতের
ক্যানসার হাসপাতালকে ১ কোটি টাকার চেক হস্তান্তর জামায়াতের

নগর জীবন

রাকসু কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন
রাকসু কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, শৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো ভোটের জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই
ভালো ভোটের জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না

নগর জীবন

ছাদ থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
ছাদ থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

নগর জীবন