শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:৪৪, শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫

অনেক প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের

প্রশাসনের কড়াকড়িতে প্রচারে শিথিলতা
ছাব্বিরুল ইসলাম, ঢাবি
প্রিন্ট ভার্সন
অনেক প্রত্যাশা শিক্ষার্থীদের

ক্যাম্পাসে জমে উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের প্রচার। প্রায় ছয় বছর পর আরেকটি নির্বাচন দেখতে যাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। ইতোমধ্যে নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী সব আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শেষ। ৯ সেপ্টেম্বর নির্বাচন। মঙ্গলবার চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ও নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচারণার অনুমতির পর ক্যাম্পাসে শুরু হয় নির্বাচনি উৎসব। প্রচারণার প্রথম দুই দিন প্রার্থীরা ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে ফেস্টুন-ব্যানার লাগানো, ক্যাম্পাসে হেঁটে হেঁটে লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কাছে ভোট আহ্বান করেন। তবে বুধবার বিকালে প্রশাসনের নির্দেশে ক্যাম্পাস থেকে সব ব্যানার ফেস্টুন অপসারণ করা হলে ভাটা পড়ে নির্বাচনি প্রচারণায়।

নির্বাচনের আচরণবিধির ধারা-৭(ক) অনুযায়ী নির্বাচনি প্রচারণার জন্য কেবল সাদা-কালো পোস্টার, লিফলেট বা হ্যান্ডবিল ছাপানো ও বিলি করা যাবে। পিভিসি/কাপড় বা অন্য কোনো মাধ্যমে ছাপানো বা লেখা ব্যানার/ফেস্টুন/বোর্ড টাঙানো যাবে না। তবে নির্বাচনি প্রচারণার প্রথম দুই দিন ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, বাম জোটসহ বিভিন্ন দলীয় ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নিজেদের ব্যানার-ফেস্টুন টাঙান টিএসসি ভবনের দেয়াল, কার্জন এলাকাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে। ফলে প্রচারের শুরু থেকেই বিভিন্ন প্রার্থীর আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ আসতে থাকে। নির্বাচন কমিশনের কাছে লিখিত অভিযোগ, সংবাদমাধ্যমে আচরণবিধি লঙ্ঘনের প্রতিবেদন অনবরত আসতে থাকায় কড়াকড়িতে যায় নির্বাচন কমিশন। বুধবার বিকালের মধ্যে প্রশাসন সেগুলো সরিয়ে নেয়। এ কারণে প্রচারণার তৃতীয় ও চতুর্থ দিন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রচারের আমেজেও কিছুটা ভাটা পড়ে।

ছাত্রদল, ছাত্রশিবিরসহ অন্য প্যানেলের প্রার্থীদের শুরুর দুই দিনে ক্যাম্পাসে দলবল নিয়ে প্রচারণায় অংশ নিতে দেখা গেলেও গত দুই দিন ধরে সেটা তুলনামূলক কম দেখা গেছে। তবে গতকাল প্রার্থীদের বিভিন্ন হলের মসজিদে জুমার নামাজ আদায় ও লিফলেট হাতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করতে দেখা গেছে। প্রার্থীরা বিভিন্ন আবাসিক হলের রুমে গিয়েও প্রচারণা চালাচ্ছেন। অফলাইনের চেয়ে প্রচারণা বেশি দেখা যায় অনলাইনে। শিক্ষার্থীদের নানান প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিভিন্ন ফটোকার্ড ও ভিডিও বানিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়াচ্ছেন প্রার্থীরা।

রাজনীতির ঊর্ধ্বে কল্যাণমুখী নেতৃত্ব : শিক্ষার্থীরা এমন প্রতিনিধি চান যে নিজের রাজনৈতিক সংগঠনের উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করবেন না, বরং শিক্ষার্থীদের কল্যাণে কাজ করবেন এবং দলীয় গোলামি না করে শিক্ষার্থীদের অধিকার নিয়ে কাজ করবেন।

এ বিষয়ে শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের শিক্ষার্থী নাজমুল হাসান বলেন, ‘আমি এমন কাউকেই ভোট দেব যিনি কোনো রাজনৈতিক সংগঠনের লেজুড়বৃত্তি করবেন না, যিনি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নয় বরং শিক্ষার্থীদের কল্যাণের জন্য কাজ করবেন।’

হলের সিট ও খাবারের মানোন্নয়ন : বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলোতে থাকা শিক্ষার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে সিটসংকট ও নিম্নমানের খাবারের সমস্যায় ভুগছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হলের শিক্ষার্থী সামিমারা আক্তার বলেন, ‘আমরা চাই ডাকসু নির্বাচনে যারা আগামী এক বছরের জন্য প্রতিনিধি নির্বাচিত হবেন তারা যেন আবাসিক হলের সিটসংকট ও খাবারের মান নিয়ে কাজ করেন। তাদের কাছে দাবি থাকছে এ সমস্যাগুলোর দীর্ঘমেয়াদি প্রতিকারের জন্য তারা কাজ করবেন। আমাদের যেন আর সিটের দাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে বসতে না হয়, নিম্নমানের খাবার খেয়ে অসুস্থ হতে না হয়।’

নিয়মিত ডাকসু নির্বাচনের আয়োজন : ডাকসু নির্বাচনকে একাডেমিক ক্যালেন্ডারের অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়ে এএফ রহমান হলের শিক্ষার্থী সাদমান হোসেন বলেন, ‘ডাকসুতে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে আমার প্রথম দাবি আরেকটি ডাকসু ও নিয়মিত ডাকসুর আয়োজন করা। প্রতি বছর একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ডাকসু আয়োজিত হবে, ফলে অপরাজনীতি চর্চা কমবে, ক্যাম্পাস শিক্ষার্থীবান্ধব হবে, শিক্ষার্থীদের দাবিদাওয়া নিয়মিত আদায়ের জন্য প্রশাসন চাপে থাকবে।’

শিক্ষা ও গবেষণার পরিবেশ : শিক্ষার্থীরা মনে করেন, ডাকসুর প্রধান কাজ হওয়া উচিত পাঠদান ও গবেষণার পরিবেশ উন্নত করা। ডাকসুর মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে পূর্ণাঙ্গ একাডেমিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করা তাদের অন্যতম দাবি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের মুহসীন হলের শিক্ষার্থী মো. আরিয়ান বলেন, ‘আমরা চাই পড়াশোনার জন্য শান্তিপূর্ণ পরিবেশ, আর গবেষণার সুযোগ। বিশ্ববিদ্যালয় দিনদিন একাডেমিক দিক থেকে সরে যাচ্ছে। কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়েও অবনতি হচ্ছে। গবেষণা ও পড়াশোনার যথোপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করলে বিশ্ববিদ্যালয় পূর্ণাঙ্গতা পাবে।’

সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া কার্যক্রম : বিশ্ববিদ্যালয়ের সূর্য সেন হলের শিক্ষার্থী সাব্বির হোসেন বলেন, ‘শরীর চর্চার জন্য আমাদের সবাইকে সেন্ট্রাল জিমনেসিয়ামে যেতে হয়। সেখানে জিমের যথেষ্ট সরঞ্জাম নেই, অধিকাংশ সরঞ্জাম প্রায় অকেজো, পরিচ্ছন্নতারও অভাব। বিশ্ববিদ্যালয়ের হলপাড়া ও কয়েকটি হলে ছেলে ও মেয়েদের জন্য উন্নতমানের জিমের ব্যবস্থা করা দরকার। এ ছাড়া প্রতিটি হলে ইনডোর-আউটডোর গেমস ও সাংস্কৃতিক চর্চার সরঞ্জাম পর্যাপ্ত ও উন্নত করা দরকার।’

বহিরাগত নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস উন্মুক্ত হওয়ায় এখানে হরহামেশাই ভবঘুরে ও বহিরাগতদের অবাধ বিচরণ থাকে। এর ফলে শিক্ষার্থীদের পড়তে হয় নানা রকম বিড়ম্বনা ও নিরাপত্তাঝুঁকিতে। বিশেষ করে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ক্যাম্পাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। বিশ্ববিদ্যালয়ের সুফিয়া কামাল হল, শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, কুয়েত মৈত্রী হল মূল ক্যাম্পাস থেকে দূরে অবস্থিত হওয়ায় যাতায়াত ও নিরাপত্তাজনিত বিষয়ে তাদের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। ডাকসুর মাধ্যমে ক্যাম্পাসে বহিরাগত নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা চান শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌন নিপীড়ন সেলকে আরও কার্যকর করে গড়ে তোলার দাবি তাদের।

যাতায়াতব্যবস্থার সংস্কার : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান শহরের কেন্দ্রে হওয়ায় ক্যাম্পাসে ভারী যান চলাচল দেখা যায়। ফলে শিক্ষার্থীদের রাস্তা পারাপারে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। এ ছাড়া ক্যাম্পাসের এক স্থান থেকে আরেক স্থানে যেতে রিকশা ভাড়া দিয়ে গুনতে হয় বড় অঙ্কের টাকা। শিক্ষার্থীরা চান ক্যাম্পাসে বিশেষায়িত রিকশা ও পর্যাপ্ত শাটলের ব্যবস্থা। এ ক্ষেত্রে গ্রিন ক্যাম্পাসের পরীক্ষামূলক শাটল সার্ভিস শিক্ষার্থীদের মাঝে জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত পরিমাণে শাটল ও বিশেষায়িত যান ব্যবস্থার দাবি শিক্ষার্থীদের। এ ছাড়া বিভিন্ন রুটে ট্রিপ সংখ্যা বাড়ানো এবং মানসম্পন্ন বাসের ব্যবস্থা করার দাবি জানান তারা।

এই বিভাগের আরও খবর
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
আইএমএফ দল আসছে কাল
আইএমএফ দল আসছে কাল
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী
অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান
সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ
পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন
ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট
সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন
ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এস আলমের ১৪২২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ
এস আলমের ১৪২২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব রেকর্ডের সামনে দাড়িয়ে বাবর
টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব রেকর্ডের সামনে দাড়িয়ে বাবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকরির প্রলোভনে টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংক কর্মকর্তার জেল
চাকরির প্রলোভনে টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংক কর্মকর্তার জেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র
মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা
জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’
‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক
আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য
ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান
পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ
রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম