শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৪, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

অনিশ্চয়তা কাটেনি অর্থনীতিতে

চাপমুক্ত হয়নি সামষ্টিক অর্থনীতি, বিনিয়োগ খরা

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
চাপমুক্ত হয়নি সামষ্টিক অর্থনীতি, বিনিয়োগ খরা

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পূর্তি হয়েছে ৮ আগস্ট। এ এক বছরে বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন-সংগ্রাম, বিক্ষোভ, মিছিল-মিটিং সামাল দিতেই গলদঘর্ম হতে হয়েছে সরকারকে। তার পরেও এ এক বছরে নানান উদ্যোগ নিয়ে অর্থনৈতিক বিপর্যয় এড়াতে সক্ষম হয়েছে সরকার। এতে সামগ্রিক অর্থনীতির অস্থিরতা কিছুটা কমলেও অনিশ্চয়তা কাটেনি। সরকার মূল্যস্ফীতির চাপ কিছুটা কমাতে সক্ষম হয়েছে। তবে চাপমুক্ত হয়নি সামষ্টিক অর্থনীতি। এ সময়ে নানান উদ্যোগ নিয়েও বিনিয়োগের খরা কাটানো যায়নি। বরং  শিল্প, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের আস্থার সংকট আরও বেড়েছে। ব্যাংক খাতে বেড়েছে খেলাপি ঋণের বোঝা। রাজস্ব খাতের অচলাবস্থা সামষ্টিক অর্থনীতিতে বাড়িয়েছে অনিশ্চয়তা। বিশ্লেষকরা বলছেন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমেছে। চলতি বছর শেষে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার আরও কমার আভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ। সরকারি গবেষণা সংস্থা খোদ বিবিএসও বলছে, জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমবে। তবে এটা ঠিক, এক বছর আগে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সময় দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির পরিস্থিতি ছিল বেশ নাজুক। অর্থনীতি বিশেষজ্ঞদের মতে এক বছর আগে হাসিনা রিজিমের পতনের সময় অর্থনীতির বেশির ভাগ সূচকই ছিল নেতিবাচক। এখনো যে অবস্থার খুব একটা পরিবর্তন হয়েছে, তা নয়। শুধু মূল্যস্ফীতির চাপ তথা দ্রব্যমূল্যের বাজার মোটামুটি স্থিতিশীলতার দিকে রয়েছে। ভালো অবস্থানে আছে মূলত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ। এটা সম্ভব হয়েছে প্রবাসীরা বেশি পরিমাণে রেমিট্যান্স পাঠানোর ফলে। এ ছাড়া মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি নেতিবাচক পর্যায়ে থাকায় বৈদেশিক মুদ্রার খরচ কমেছে; যার ফলে রিজার্ভ বেড়েছে। অবশ্য এ সময়ে সরকারকে রেকর্ড পরিমাণে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছে। গেল এক বছরে সামষ্টিক অর্থনীতির অন্যান্য সূচক যেমন কর্মসংস্থান, জিডিপি প্রবৃদ্ধি, রাজস্ব আদায়, বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি, বিদেশি বিনিয়োগসহ কোনো সূচকই স্বস্তিদায়ক অবস্থানে নেই। এর ফলে সরকারকে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি বহাল রাখতে হয়েছে। জানা যায়, জুলাই ২০২৪-এ পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে মুদ্রাস্ফীতি ছিল ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ, যা ২০২৫ সালের জুনে এসে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশে নেমে এসেছে। তবে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রাক্কলন অনুযায়ী, ২০২৫ অর্থবছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ। ২০২৪ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ছিল ৪ দশমিক ২২ শতাংশ। এ কম প্রবৃদ্ধির পেছনে রয়েছে বিনিয়োগের ঘাটতি, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা। এ প্রসঙ্গে সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘সবশেষে আগস্ট ২০২৪ থেকে জুলাই ২০২৫ সময়ে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যাংক খাতে সংস্কার উদ্যোগ নিয়ে, রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধি করে এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পতন ঠেকানোর মাধ্যমে বড় ধরনের অর্থনৈতিক বিপর্যয় এড়াতে সক্ষম হয়েছে। তবে মূল্যস্ফীতি এখনো বেশি, বিনিয়োগ বাড়ছে না, কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে না এবং রাজস্ব আহরণ বাড়ছে না। কিন্তু সরকারের ঋণ পরিশোধ বাড়ছে। ফলে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতি চাপমুক্ত হয়ে গেছে সেটা বলার মতো সময় এখনো আসেনি।’

এক বছর আগে পরিস্থিতি ছিল বেশ নাজুক : এক বছর আগে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার সময় দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির পরিস্থিতি ছিল বেশ নাজুক। জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে মন্থরতা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ডলারসংকট, বিনিময় হারে অস্থিরতা, রিজার্ভের ক্রমাগত ক্ষয়, বৈদেশিক বাণিজ্যের ভারসাম্যে (বিওপি) রেকর্ড ঘাটতি, ব্যাংক খাতে নৈরাজ্যসহ নানান সংকটে হাবুডুবু খাচ্ছিল দেশের অর্থনীতি। গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী এক বছরে সামষ্টিক অর্থনীতির এসব সংকট অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। তবে দেশিবিদেশি বিনিয়োগে খরা, কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে পিছিয়ে পড়াসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল না হওয়ার মতো চ্যালেঞ্জ রয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে। ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের কাছে সবচেয়ে বড় প্রত্যাশা ছিল বিদেশি বিনিয়োগ ও অনুদান নিয়ে আসার; কিন্তু এক বছরে এ ক্ষেত্রে দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখা যায়নি। উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান ও দেশের কাছ থেকে কাক্সিক্ষত সহায়তা পাওয়া যায়নি। কিছু ক্ষেত্রে প্রতিশ্রুতি এলেও অর্থ পায়নি বাংলাদেশ। এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘সবাই একটা স্বস্তিদায়ক পরিস্থিতির মধ্যে ঢুকেছিল শেখ হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে। কিন্তু এরপর নানান আন্দোলন, বিক্ষোভ, বিরোধীদের নানা রকম কর্মসূচির কারণে সরকার নিজের কাজগুলোও ঠিকঠাক করতে পারেনি। ফলে অর্থনীতিতে যেসব পরিবর্তন আমরা আশা করেছিলাম তা পুরোপুরি বাস্তবায়ন হয়নি।’ জানা গেছে, গত এক বছরে বেসরকারি খাতে ব্যাংক ঋণের প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ৬ দশমিক ৪০ শতাংশ। বহু বছর এ খাতে এতটা ঋণখরা দেখা যায়নি। বিশ্লেষকরা বলছেন, ঋণ প্রবৃদ্ধি না হওয়ার অর্থ বেসরকারি খাতের সম্প্রসারণ রুদ্ধ হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুযায়ী, চলতি বছরের জুনের শেষে দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ লাখ ৩১ হাজার কোটি টাকা। ব্যাংকগুলোর বিতরণকৃত ঋণের ২৭ শতাংশের বেশি এখন খেলাপি। এ ছাড়া সরকারি চাকরির পাশাপাশি দেশের বেসরকারি খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টির পথও সংকুচিত হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটপাত ও সড়ক দখলমুক্ত করতে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটপাত ও সড়ক দখলমুক্ত করতে অভিযান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডেইরি ফার্মে ডাকাতি, গ্রেফতার ৫
বগুড়ায় ডেইরি ফার্মে ডাকাতি, গ্রেফতার ৫

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নরওয়ের তেল শোধনাগার অবরোধ গ্রেটা থুনবার্গের
নরওয়ের তেল শোধনাগার অবরোধ গ্রেটা থুনবার্গের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রস্তুতি সভা
কলাপাড়ায় জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রস্তুতি সভা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জেলেদের দাদন নির্ভর না হয়ে সঞ্চয়প্রবণ হতে হবে’
‘জেলেদের দাদন নির্ভর না হয়ে সঞ্চয়প্রবণ হতে হবে’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করিডোর ইস্যুতে আর্মেনিয়া যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
করিডোর ইস্যুতে আর্মেনিয়া যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে দেড় কোটি টাকার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার
টেকনাফে দেড় কোটি টাকার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিপুল পরিমাণে অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিপুল পরিমাণে অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির
ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়ফুঁকে কাজ না করায় হাসপাতালে নেওয়ার দেরি, সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু
ঝাড়ফুঁকে কাজ না করায় হাসপাতালে নেওয়ার দেরি, সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ভোগ কমাতে প্রশাসনের নৌকা প্রদান
দুর্ভোগ কমাতে প্রশাসনের নৌকা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩৮০
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৩৮০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিন দাবিতে জবির প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
তিন দাবিতে জবির প্রশাসনিক ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়ল বিরল প্রজাতির ‘পাফারফিশ’
বঙ্গোপসাগরে ধরা পড়ল বিরল প্রজাতির ‘পাফারফিশ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
কুড়িগ্রামে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে নতুন প্রস্তাব পেয়েছে হামাস: ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা
গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে নতুন প্রস্তাব পেয়েছে হামাস: ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্য হান্ড্রেডে ইংলিশ পেসারের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক
দ্য হান্ড্রেডে ইংলিশ পেসারের দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে জাহাজ থেকে পা পিছলে নিখোঁজ ১
চট্টগ্রামে জাহাজ থেকে পা পিছলে নিখোঁজ ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত
নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে সড়কে ৪ জন নিহতের ঘটনায় ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
আড়াইহাজারে সড়কে ৪ জন নিহতের ঘটনায় ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে চালককে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে চালককে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন
কলাপাড়ায় জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির ব্যক্তিগত সহকারী গ্রেফতার
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির ব্যক্তিগত সহকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপিত
নারায়ণগঞ্জে নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উদযাপিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা