শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

১৬ জুলাই জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রা কর্মসূচি ছিল গোপালগঞ্জে। এই ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ কর্মসূচি ঘিরে যা ঘটল তা পুরো দেশকে উৎকণ্ঠিত করে তুলেছে। এর ফলে শুধু গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্রে পরিণত হয়নি, পুরো দেশে এক নতুন অস্থিরতার পটভূমি সৃষ্টি হয়েছে।

কারা এর জন্য দায়ী? এনসিপি যে গোপালগঞ্জে যাবে এটা পূর্বনির্ধারিত ছিল। গোপালগঞ্জের পরিবেশ পরিস্থিতি সম্পর্কে কারও অজানা নয়। সবাই জানেন যে এটি নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের একটি স্পর্শকাতর এলাকা। বাংলাদেশে বেশ কিছু এলাকা আছে যেগুলো বিশেষ রাজনৈতিক দলের দুর্গের মতো। যেমন বগুড়া সব সময় বিএনপির দুর্গ। কারণ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্ম বগুড়ায়। এরশাদের জন্মস্থান হওয়ার কারণে রংপুর জাতীয় পার্টির। এরশাদের পতনের পর ’৯১-এর নির্বাচনে সেখান থেকে তিনি পাঁচটি আসনে বিজয়ী হয়েছিলেন। ফেনী বেগম খালেদা জিয়ার জন্মস্থান হওয়ার কারণে ঐতিহাসিকভাবে বিএনপির এলাকা। এলাকাবাসী তাদের এলাকার নেতাকে সব সময় পছন্দ করেন এবং তাকে শ্রদ্ধার আসনে রাখেন, সারা দেশে তার ভাবমূর্তি যাই থাকুক না কেন। এটি শুধু আজকে নয়, বাংলাদেশে অনাদিকালের চিত্র। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের পরও খুলনায় ব্যাপক জনপ্রিয় ছিলেন মুসলিম লীগের সবুর খান। চট্টগ্রামে ফজলুল কাদের চৌধুরী ও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর জনপ্রিয়তার কথা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। গোপালগঞ্জও তেমনি। কাজেই সেখানে যখন এনসিপি যাবে, তখন এ নিয়ে বাড়তি সতর্কতা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের। কিন্তু সরকার সে দায়িত্ব কতটুকু পালন করেছে সে বিতর্ক এখন উঠেছে। এনসিপি অভিযোগ করেছে, পুলিশ যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করেনি। এ ধরনের একটি ঘটনা ঘটতে পারে তা পূর্ব থেকেই অনুমিত ছিল। তাহলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কি প্রস্তুতি নিয়েছিল? আর এই প্রেক্ষাপটেই প্রশ্ন উঠেছে যে গোপালগঞ্জের এ ঘটনা কি জেনে-বুঝেই ঘটানো হয়েছে? যেন দেশে একটি অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়?

গোপালগঞ্জের ঘটনার সঙ্গে মিটফোর্ড হাসপাতাল এলাকায় সোহাগ হত্যাকাণ্ডের অদ্ভুত একটা মিল খুঁজে পাওয়া যায়। দুটি ঘটনাতেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখেছে। গোপালগঞ্জে যখন পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে, সবকিছু নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে, তখন ত্রাণকর্তা হিসেবে সংকট মোকাবিলার জন্য এসেছে সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনী যদি সেই সময় যথাযথ পদক্ষেপ না নিত এবং এনসিপি নেতাদের উদ্ধার না করত, তাহলে আমরা যে কী ভয়ংকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতাম তা ভাবতেই শিউরে উঠতে হয়।

বাংলাদেশে এখন হঠাৎ করেই যেন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি হচ্ছে। দেশে একটি অস্থিরতা তৈরি করা হচ্ছে। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ যথার্থই বলেছেন, একটা ‘মবোক্র্যাসি’ তৈরি হয়েছে। এমন একটা পরিস্থিতি পরিকল্পিতভাবে সৃষ্টি করা হচ্ছে, যাতে সাধারণ মানুষ মনে করে নির্বাচনের পরিবেশ নেই। তাহলে কি কোনো মহল উদ্দেশ্যপূর্ণভাবে নির্বাচন এবং গণতন্ত্রের উত্তরণকে বাধাগ্রস্ত করার জন্যই এভাবে একের পর এক ঘটনা ঘটাচ্ছে? এখানে সরকারের যে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা উচিত ছিল তা কি করেছে?

এনসিপি তারুণ্যে উদ্দীপ্ত সদ্য গঠিত একটি রাজনৈতিক দল, তারা জুলাই বিপ্লবের বীরযোদ্ধা। এ নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। কিন্তু তাদের গোপালগঞ্জ যাওয়ার আগে আরও পরিকল্পিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত ছিল বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। রাজনীতিতে হঠকারিতার কোনো স্থান নেই। আবেগ, উচ্ছ্বাসের কোনো জায়গা নেই। রাজনীতি একটি পরিকল্পিত বিজ্ঞান, যেখানে প্রতিটি পদক্ষেপ নিতে হবে সুচিন্তিতভাবে। কিন্তু এনসিপি সেরকম একটি যৌক্তিক পরিকল্পনা নিয়ে গোপালগঞ্জ গিয়েছিল কি না তা এখন ভাবতেই হবে। গোপালগঞ্জের ঘটনা বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটা নতুন পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।

লক্ষণীয় ব্যাপার যে, গোপালগঞ্জে যখন এ ঘটনা ঘটেছে, তখন সেখানে অন্যান্য রাজনৈতিক দল যেমন- জামায়াত, হেফাজত যারা এনসিপিকে সব ব্যাপারে সমর্থন দিয়ে আসছে, তারা এগিয়ে আসেনি। কেন এগিয়ে আসেনি সেই প্রশ্নের উত্তর এনসিপিকে খুঁজতে হবে। এ ঘটনার ফলে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নতুন করে মাথা তুলে দাঁড়ানোর সাহস পাবে। তারা মনে করবে গোপালগঞ্জে যে ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে, এ ধরনের ঘটনা যদি আরও কিছু জায়গায় ঘটানো যায়, তাহলে তারা নতুন করে সংগঠিত হতে পারবে। এ ঘটনা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবস্থা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। পুলিশ বাহিনী যে এখনো সক্ষম হতে পারেনি সেটি গোপালগঞ্জের ঘটনার মাধ্যমেই আবার প্রমাণিত হলো। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি না, গোপালগঞ্জের ঘটনা একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা, বরং এখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা বা ব্যর্থতার বিষয়টি গভীরভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। আগে থেকেই কেন এ ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা হলো না? অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হলো না কেন? পুলিশ কেন বিজিবি বা সেনাবাহিনীর সহায়তা প্রথম থেকেই নিল না? তাহলে কি কেউ চাইছিল যে এরকম একটি পরিস্থিতি তৈরি হোক?

গত কিছুদিন ধরেই নির্বাচন নিয়ে এক ধরনের লুকোচুরি খেলা চলছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বলেছিল, চলতি মাসে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা করবে। তারা একের পর এক নিত্যনতুন সংস্কার প্রস্তাব দিয়ে পুরো সংস্কার প্রক্রিয়াকে জটিল এবং অসাধ্য করে তুলছে। প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলের একটি নিজস্ব এজেন্ডা ও আদর্শ থাকে। সেই আদর্শ এবং কর্মসূচির বাইরে একটি রাজনৈতিক দল চলতে পারে না, চলা উচিতও না। একটা রাজনৈতিক দলের মৌলিক নীতিকে যদি সংস্কার প্রস্তাবের মাধ্যমে পরিবর্তন করিয়ে দিতে হয়, সেটি সম্ভব নয়। সেটি গণতান্ত্রিক চেতনার পরিপন্থি। আমরা লক্ষ করছি যে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেন সেই কাজটি মনোযোগ দিয়ে করছে। গত তিন মাস ধরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেভাবে বৈঠকের পর বৈঠক করছে, তাতে অনেকের এমন ধারণা তৈরি হতেই পারে যে, এ কমিশনের প্রধান কাজ হলো নির্বাচনকে অনিশ্চিত করা। নির্বাচনকে অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য পিছিয়ে দেওয়া। কিন্তু এ অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্বাচন পিছিয়ে দিলে কার লাভ হবে?

সরকারের মধ্যে একটি মহল দেশে নির্বাচন চায় না, সেটি এখন স্পষ্ট। তারা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে চায়। কিন্তু দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার জন্য দেশের জনগণের ওপর যে আস্থা এবং জনগণের যে চাহিদা পূরণ করা দরকার, সেটি কি তারা করতে পারছেন? দেশের জনগণ মব সন্ত্রাসে, মামলা বাণিজ্যে অতিষ্ঠ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে ভয়াবহভাবে। অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না, ব্যবসাবাণিজ্য প্রায় বন্ধ। এই পরিস্থিতি উত্তরণের জন্য সরকারের যথাযথ উদ্যোগ নেই। সরকারের কাজ যেন শুধু ঘটনার পর একটি বিবৃতি দেওয়া, সরকারের কাজ হওয়া উচিত, এসব ঘটনার রহস্য উন্মোচন, ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তি দেওয়া এবং এ ধরনের ঘটনা যেন ভবিষ্যতে না ঘটে তা প্রতিরোধ করা। কিন্তু দেখা যাচ্ছে যে, সরকারের মধ্য থেকে কোনো কোনো মহল ‘ব্লেইম গেম’কে উসকে দিচ্ছে।

সোহাগ হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর একটি মহল একটি রাজনৈতিক দলকে আক্রমণ করে। একটি রাজনৈতিক দলকে দোষারোপ করে এবং তাদের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে যে ভাষায় স্লোগান দিয়েছে তা সুষ্ঠু রাজনৈতিক চর্চার জন্য হুমকি। আর এ ধরনের উসকানিমূলক বক্তব্যের কারণে রাজনীতিতে একটি বিভেদ সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন সুস্পষ্ট দুটি ধারা লক্ষ করা যাচ্ছে। একটি ধারা হলো যারা দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায়, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়। অন্য একটি ধারা হলো যারা এখন গণতন্ত্র চায় না, নিজেদের দল গোছানো, সংগঠন গোছানো এবং তাদের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে চায়। এর ফলে রাজনীতিতে তৈরি হচ্ছে বিভেদ, অনৈক্য এবং সহিংসতা। আর এই সহিংসতাকে উসকে দিচ্ছে অদৃশ্য শক্তি। গোপালগঞ্জের ঘটনা তারই প্রমাণ। এ ঘটনাটি এড়ানো যেত। সব মহল দায়িত্বশীল আচরণ করলে গোপালগঞ্জে শান্তিপূর্ণভাবে এনসিপির সমাবেশ সম্পন্ন করতে পারত। কিন্তু আবেগ, উচ্ছ্বাস, উত্তেজনা, হুমকি এবং অতি আত্মবিশ্বাস, অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সীমাহীন ব্যর্থতা গোপালগঞ্জে একটি নতুন পরিস্থিতি তৈরি করেছে। এ নতুন পরিস্থিতি শুধু গোপালগঞ্জ নয়, পুরো দেশকে অস্থির করে তুলতে পারে। এর ফলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে গণতন্ত্রের উত্তরণ। গণতন্ত্রের উত্তরণ যদি বাধাগ্রস্ত হয়, তাহলে নিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটবে। সরকারের নিয়ন্ত্রণে কোনো কিছুই থাকবে না। সরকারের মধ্যে কেউ কেউ কি এরকম একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে? আর সেরকম কোনো পরিস্থিতি যদি তৈরি হয়, তাহলে তার মাশুল বেশি দিতে হবে সরকারকেই।

কেউ যদি মনে করে নির্বাচন পিছালে একটি বিশেষ দলের লাভ হবে বা একটি দল ক্ষতিগ্রস্ত হবে তাহলে তারা বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন। বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর একটি নির্দিষ্ট সমর্থক গোষ্ঠী আছে। এ সমর্থক গোষ্ঠী দলের চিন্তাচেতনা লালন করে। এ সমর্থক গোষ্ঠী দলের পক্ষে সব সময় অতন্ত্র প্রহরীর মতো দাঁড়িয়ে থাকে। কাজেই কোনো রাজনৈতিক দলের ভোটব্যাংককে ধসিয়ে দেওয়া যায় না। একটি রাজনৈতিক দলকে কাজ করতে হবে জনগণের সঙ্গে মিশে, ধাপে ধাপে। হঠকারিতা বা শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে জনগণের আস্থা বা ভালোবাসা অর্জন করা যায় না। এ বাস্তবতাকে মেনে নিতে হবে। গোপালগঞ্জ, আমাদের সবার জন্য শিক্ষা। এ ঘটনা থেকে দুটি জিনিস প্রমাণিত হয়েছে। প্রথমত, রাজনৈতিক দলগুলো যদি বিভক্ত থাকে, তাহলে পরাজিত স্বৈরাচারী শক্তি আবার নতুন করে মাথা চাড়া দিয়ে উঠবে এবং পুনর্বাসিত হবে। দ্বিতীয়ত, গণতন্ত্রের উত্তরণের পথ যত বিলম্বিত হবে, তত পতিত স্বৈরাচার নতুন করে সংগঠিত এবং পুনর্বাসিত হবে। সে কারণেই দেশে এখন যে ‘মবোক্র্যাসি’ তৈরি হয়েছে তা থেকে দ্রুত উত্তরণের একটাই পথ, তা হলো নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টা যে আশ্বাস দিয়েছেন সেই আশ্বাস অনুযায়ী আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করেই অস্থিরতা দূর করা সম্ভব। নির্বাচন যদি অনিশ্চিত হয়ে যায় তাহলে দেশের পরিস্থিতি কারোর নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। কিন্তু সরকারের মধ্যে একটি প্রভাবশালী মহল সেটি চায় না। সেই প্রভাবশালী মহল যদি সফল হয়, তাহলে বাংলাদেশের সামনে আবার একটি অন্ধকার ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও জোরদার হবে
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
বাস্তবায়নে চার ফর্মুলা
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
আরও দৃঢ় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচন : এখনো চলছে ভোট গণনা
জাকসু নির্বাচন : এখনো চলছে ভোট গণনা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"
কক্সবাজারে গ্লো অ্যান্ড লাভলীর "রোদBLOCK উৎসব"

৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
ঐকমত্যে না পৌঁছালে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
শনিবার যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
ক্রোয়েশিয়ায় বিকশিত হচ্ছে ইসলাম

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর ২৭ বছর কারাদণ্ড
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারোর ২৭ বছর কারাদণ্ড

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক ওয়াটার প্রোডাকশন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করল আকিজ ভেঞ্চার
অত্যাধুনিক ওয়াটার প্রোডাকশন প্ল্যান্ট উদ্বোধন করল আকিজ ভেঞ্চার

৪৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজায় মৃত ৬৪ হাজার ছাড়াল, অনাহারে শিশুসহ আরও সাতজনের মৃত্যু
গাজায় মৃত ৬৪ হাজার ছাড়াল, অনাহারে শিশুসহ আরও সাতজনের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্পায়ার সাইমন টাফেল বাংলাদেশে আসছেন কাল
আম্পায়ার সাইমন টাফেল বাংলাদেশে আসছেন কাল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ
আইইউবিএটিতে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম আন্তর্জাতিক স্পোর্টস সপ্তাহ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়
হিজবুল্লাহ-সম্পৃক্ত সেল ধ্বংস করেছে সিরিয়া: মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী
যে আলোর পরশে আলোকিত পৃথিবী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে ৪ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের জরুরি বৈঠকের আহ্বান পোল্যান্ডের
জাতিসংঘের জরুরি বৈঠকের আহ্বান পোল্যান্ডের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ
৬ লাখ কোটিতে ঠেকতে পারে খেলাপি ঋণ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে
স্নাতক ডিগ্রিধারী ২৯% তরুণ বেকার, বেশি ঢাকা বিভাগে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু
জুরাইনে দেয়ালচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত
সিরাজগঞ্জে মিশুক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এসআই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন
শুক্রবার দুপুরের মধ্যে ফলাফল ঘোষণা সম্ভব : জাকসু নির্বাচন কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের
কারচুপিসহ নানা অভিযোগে জাকসু নির্বাচন বর্জন ছাত্রদলের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন তিন শিক্ষক

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি
ছাত্রদলের পর আরও চার প্যানেলের ভোট বর্জন, পুনর্নির্বাচনের দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র : শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন
কাতারে বোমা হামলায় ট্রাম্প-নেতানিয়াহু সম্পর্কে টানাপোড়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল
নায়ককে সজোরে থাপ্পড়, হোটেলে ফিরে কেঁদে ফেলেন কাজল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, তীব্র যানজট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য
ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ইঞ্জিনিয়ার ডাকা দুঃখজনক: শাবি উপাচার্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
এশিয়া কাপের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত
নেপালে কারাগারে সেনাবাহিনীর গুলিতে দুই বন্দি নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা
প্রশ্নের মুখে কাতারের মধ্যস্থতাকারী ভূমিকা, জবাব খুঁজছে দোহা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল্লাহর কাছে দোয়া করেন যেন জাকসু নির্বাচনটাও সুষ্ঠু হয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজন বড় চ্যালেঞ্জ : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?
ট্রাম্প ঘনিষ্ঠ চার্লি কার্ক কেন খুন হলেন, কী ঘটেছিল, কে ছিলেন তিনি?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল
কাতার থেকে ইয়েমেন, সীমান্ত পেরিয়ে আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের তোড়জোড়, সড়কে সেনা টহল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা
আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সাফল্যের উপরেই নির্ভর করবে আগামীর বাংলাদেশ : আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম
জাকসু : প্রথম ২ ঘণ্টায় ভোটার উপস্থিতি কম

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম
জাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি: বামপন্থীদের সম্প্রীতির ঐক্য ফোরাম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ
উপদেষ্টা পরিষদে আসছে রদবদল, যুক্ত হচ্ছে নতুন মুখ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি
জাকসুতে ভোট কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিমানবন্দর
পানির নিচে বিমানবন্দর

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র
পবিসের গণছুটির পেছনে গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য ছয় প্রার্থী, এককভাবে অন্যরা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান  হেভিওয়েট দুই নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান হেভিওয়েট দুই নেতা

নগর জীবন

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান নিয়ে ঐকমত্য হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল
চলে না স্পিডবোট তবু মাসে বরাদ্দ ২০০ লিটার তেল

নগর জীবন

লাখ টাকার ঢাই মাছ
লাখ টাকার ঢাই মাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি
সিলেটে তৃণমূল শক্তিশালী করার মিশনে বিএনপি

নগর জীবন

দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
দেনাদার থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ
সার্বিয়া ছাড়লেন জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক
ফের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র
হাসিনার পতন থেকে লন্ডন পর্যন্ত অর্থ পাচারের তথ্যচিত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধে অচল রাজধানী
অবরোধে অচল রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা
চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডে তারেক রহমানের নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

বহুরূপী ঈগল
বহুরূপী ঈগল

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ
পুলিশ প্রশাসনে বড় রদবদলে চোখ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী
উন্নয়নের চাপে দুর্ভোগে নগরবাসী

নগর জীবন

আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা
আলোচিত বক্তা তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ
দলগুলোর সঙ্গে হবে নির্বাচনি সংলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫
৪০ টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩৫

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে
স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু কারাগারে

নগর জীবন

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
সাঁতার শিখতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

নগর জীবন

নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত
নেপালে অস্থিরতা দুশ্চিন্তায় ভারত

পূর্ব-পশ্চিম

স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ
স্বাধীন ইসি ও মুক্ত গণমাধ্যম সুষ্ঠু ভোটের রক্ষাকবচ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের সন্ধান মেলেনি

নগর জীবন

সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

নগর জীবন