শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

১৬ জুলাই জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রা কর্মসূচি ছিল গোপালগঞ্জে। এই ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ কর্মসূচি ঘিরে যা ঘটল তা পুরো দেশকে উৎকণ্ঠিত করে তুলেছে। এর ফলে শুধু গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্রে পরিণত হয়নি, পুরো দেশে এক নতুন অস্থিরতার পটভূমি সৃষ্টি হয়েছে।

কারা এর জন্য দায়ী? এনসিপি যে গোপালগঞ্জে যাবে এটা পূর্বনির্ধারিত ছিল। গোপালগঞ্জের পরিবেশ পরিস্থিতি সম্পর্কে কারও অজানা নয়। সবাই জানেন যে এটি নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের একটি স্পর্শকাতর এলাকা। বাংলাদেশে বেশ কিছু এলাকা আছে যেগুলো বিশেষ রাজনৈতিক দলের দুর্গের মতো। যেমন বগুড়া সব সময় বিএনপির দুর্গ। কারণ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্ম বগুড়ায়। এরশাদের জন্মস্থান হওয়ার কারণে রংপুর জাতীয় পার্টির। এরশাদের পতনের পর ’৯১-এর নির্বাচনে সেখান থেকে তিনি পাঁচটি আসনে বিজয়ী হয়েছিলেন। ফেনী বেগম খালেদা জিয়ার জন্মস্থান হওয়ার কারণে ঐতিহাসিকভাবে বিএনপির এলাকা। এলাকাবাসী তাদের এলাকার নেতাকে সব সময় পছন্দ করেন এবং তাকে শ্রদ্ধার আসনে রাখেন, সারা দেশে তার ভাবমূর্তি যাই থাকুক না কেন। এটি শুধু আজকে নয়, বাংলাদেশে অনাদিকালের চিত্র। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের পরও খুলনায় ব্যাপক জনপ্রিয় ছিলেন মুসলিম লীগের সবুর খান। চট্টগ্রামে ফজলুল কাদের চৌধুরী ও সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর জনপ্রিয়তার কথা নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। গোপালগঞ্জও তেমনি। কাজেই সেখানে যখন এনসিপি যাবে, তখন এ নিয়ে বাড়তি সতর্কতা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের। কিন্তু সরকার সে দায়িত্ব কতটুকু পালন করেছে সে বিতর্ক এখন উঠেছে। এনসিপি অভিযোগ করেছে, পুলিশ যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করেনি। এ ধরনের একটি ঘটনা ঘটতে পারে তা পূর্ব থেকেই অনুমিত ছিল। তাহলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কি প্রস্তুতি নিয়েছিল? আর এই প্রেক্ষাপটেই প্রশ্ন উঠেছে যে গোপালগঞ্জের এ ঘটনা কি জেনে-বুঝেই ঘটানো হয়েছে? যেন দেশে একটি অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়?

গোপালগঞ্জের ঘটনার সঙ্গে মিটফোর্ড হাসপাতাল এলাকায় সোহাগ হত্যাকাণ্ডের অদ্ভুত একটা মিল খুঁজে পাওয়া যায়। দুটি ঘটনাতেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তামাশা দেখেছে। গোপালগঞ্জে যখন পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে, সবকিছু নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে, তখন ত্রাণকর্তা হিসেবে সংকট মোকাবিলার জন্য এসেছে সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনী যদি সেই সময় যথাযথ পদক্ষেপ না নিত এবং এনসিপি নেতাদের উদ্ধার না করত, তাহলে আমরা যে কী ভয়ংকর পরিস্থিতির মুখোমুখি হতাম তা ভাবতেই শিউরে উঠতে হয়।

বাংলাদেশে এখন হঠাৎ করেই যেন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দ্রুত অবনতি হচ্ছে। দেশে একটি অস্থিরতা তৈরি করা হচ্ছে। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ যথার্থই বলেছেন, একটা ‘মবোক্র্যাসি’ তৈরি হয়েছে। এমন একটা পরিস্থিতি পরিকল্পিতভাবে সৃষ্টি করা হচ্ছে, যাতে সাধারণ মানুষ মনে করে নির্বাচনের পরিবেশ নেই। তাহলে কি কোনো মহল উদ্দেশ্যপূর্ণভাবে নির্বাচন এবং গণতন্ত্রের উত্তরণকে বাধাগ্রস্ত করার জন্যই এভাবে একের পর এক ঘটনা ঘটাচ্ছে? এখানে সরকারের যে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা উচিত ছিল তা কি করেছে?

এনসিপি তারুণ্যে উদ্দীপ্ত সদ্য গঠিত একটি রাজনৈতিক দল, তারা জুলাই বিপ্লবের বীরযোদ্ধা। এ নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। কিন্তু তাদের গোপালগঞ্জ যাওয়ার আগে আরও পরিকল্পিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত ছিল বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। রাজনীতিতে হঠকারিতার কোনো স্থান নেই। আবেগ, উচ্ছ্বাসের কোনো জায়গা নেই। রাজনীতি একটি পরিকল্পিত বিজ্ঞান, যেখানে প্রতিটি পদক্ষেপ নিতে হবে সুচিন্তিতভাবে। কিন্তু এনসিপি সেরকম একটি যৌক্তিক পরিকল্পনা নিয়ে গোপালগঞ্জ গিয়েছিল কি না তা এখন ভাবতেই হবে। গোপালগঞ্জের ঘটনা বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটা নতুন পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে।

লক্ষণীয় ব্যাপার যে, গোপালগঞ্জে যখন এ ঘটনা ঘটেছে, তখন সেখানে অন্যান্য রাজনৈতিক দল যেমন- জামায়াত, হেফাজত যারা এনসিপিকে সব ব্যাপারে সমর্থন দিয়ে আসছে, তারা এগিয়ে আসেনি। কেন এগিয়ে আসেনি সেই প্রশ্নের উত্তর এনসিপিকে খুঁজতে হবে। এ ঘটনার ফলে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নতুন করে মাথা তুলে দাঁড়ানোর সাহস পাবে। তারা মনে করবে গোপালগঞ্জে যে ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে, এ ধরনের ঘটনা যদি আরও কিছু জায়গায় ঘটানো যায়, তাহলে তারা নতুন করে সংগঠিত হতে পারবে। এ ঘটনা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবস্থা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। পুলিশ বাহিনী যে এখনো সক্ষম হতে পারেনি সেটি গোপালগঞ্জের ঘটনার মাধ্যমেই আবার প্রমাণিত হলো। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি না, গোপালগঞ্জের ঘটনা একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা, বরং এখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ভূমিকা বা ব্যর্থতার বিষয়টি গভীরভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। আগে থেকেই কেন এ ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা হলো না? অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হলো না কেন? পুলিশ কেন বিজিবি বা সেনাবাহিনীর সহায়তা প্রথম থেকেই নিল না? তাহলে কি কেউ চাইছিল যে এরকম একটি পরিস্থিতি তৈরি হোক?

গত কিছুদিন ধরেই নির্বাচন নিয়ে এক ধরনের লুকোচুরি খেলা চলছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বলেছিল, চলতি মাসে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা করবে। তারা একের পর এক নিত্যনতুন সংস্কার প্রস্তাব দিয়ে পুরো সংস্কার প্রক্রিয়াকে জটিল এবং অসাধ্য করে তুলছে। প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলের একটি নিজস্ব এজেন্ডা ও আদর্শ থাকে। সেই আদর্শ এবং কর্মসূচির বাইরে একটি রাজনৈতিক দল চলতে পারে না, চলা উচিতও না। একটা রাজনৈতিক দলের মৌলিক নীতিকে যদি সংস্কার প্রস্তাবের মাধ্যমে পরিবর্তন করিয়ে দিতে হয়, সেটি সম্ভব নয়। সেটি গণতান্ত্রিক চেতনার পরিপন্থি। আমরা লক্ষ করছি যে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেন সেই কাজটি মনোযোগ দিয়ে করছে। গত তিন মাস ধরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেভাবে বৈঠকের পর বৈঠক করছে, তাতে অনেকের এমন ধারণা তৈরি হতেই পারে যে, এ কমিশনের প্রধান কাজ হলো নির্বাচনকে অনিশ্চিত করা। নির্বাচনকে অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য পিছিয়ে দেওয়া। কিন্তু এ অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্বাচন পিছিয়ে দিলে কার লাভ হবে?

সরকারের মধ্যে একটি মহল দেশে নির্বাচন চায় না, সেটি এখন স্পষ্ট। তারা দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকতে চায়। কিন্তু দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকার জন্য দেশের জনগণের ওপর যে আস্থা এবং জনগণের যে চাহিদা পূরণ করা দরকার, সেটি কি তারা করতে পারছেন? দেশের জনগণ মব সন্ত্রাসে, মামলা বাণিজ্যে অতিষ্ঠ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে ভয়াবহভাবে। অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না, ব্যবসাবাণিজ্য প্রায় বন্ধ। এই পরিস্থিতি উত্তরণের জন্য সরকারের যথাযথ উদ্যোগ নেই। সরকারের কাজ যেন শুধু ঘটনার পর একটি বিবৃতি দেওয়া, সরকারের কাজ হওয়া উচিত, এসব ঘটনার রহস্য উন্মোচন, ঘটনার জন্য দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তি দেওয়া এবং এ ধরনের ঘটনা যেন ভবিষ্যতে না ঘটে তা প্রতিরোধ করা। কিন্তু দেখা যাচ্ছে যে, সরকারের মধ্য থেকে কোনো কোনো মহল ‘ব্লেইম গেম’কে উসকে দিচ্ছে।

সোহাগ হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পর একটি মহল একটি রাজনৈতিক দলকে আক্রমণ করে। একটি রাজনৈতিক দলকে দোষারোপ করে এবং তাদের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে যে ভাষায় স্লোগান দিয়েছে তা সুষ্ঠু রাজনৈতিক চর্চার জন্য হুমকি। আর এ ধরনের উসকানিমূলক বক্তব্যের কারণে রাজনীতিতে একটি বিভেদ সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন সুস্পষ্ট দুটি ধারা লক্ষ করা যাচ্ছে। একটি ধারা হলো যারা দ্রুত গণতান্ত্রিক উত্তরণ চায়, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চায়। অন্য একটি ধারা হলো যারা এখন গণতন্ত্র চায় না, নিজেদের দল গোছানো, সংগঠন গোছানো এবং তাদের প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে চায়। এর ফলে রাজনীতিতে তৈরি হচ্ছে বিভেদ, অনৈক্য এবং সহিংসতা। আর এই সহিংসতাকে উসকে দিচ্ছে অদৃশ্য শক্তি। গোপালগঞ্জের ঘটনা তারই প্রমাণ। এ ঘটনাটি এড়ানো যেত। সব মহল দায়িত্বশীল আচরণ করলে গোপালগঞ্জে শান্তিপূর্ণভাবে এনসিপির সমাবেশ সম্পন্ন করতে পারত। কিন্তু আবেগ, উচ্ছ্বাস, উত্তেজনা, হুমকি এবং অতি আত্মবিশ্বাস, অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সীমাহীন ব্যর্থতা গোপালগঞ্জে একটি নতুন পরিস্থিতি তৈরি করেছে। এ নতুন পরিস্থিতি শুধু গোপালগঞ্জ নয়, পুরো দেশকে অস্থির করে তুলতে পারে। এর ফলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে গণতন্ত্রের উত্তরণ। গণতন্ত্রের উত্তরণ যদি বাধাগ্রস্ত হয়, তাহলে নিশ্চিতভাবেই বলা যায় যে, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটবে। সরকারের নিয়ন্ত্রণে কোনো কিছুই থাকবে না। সরকারের মধ্যে কেউ কেউ কি এরকম একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে? আর সেরকম কোনো পরিস্থিতি যদি তৈরি হয়, তাহলে তার মাশুল বেশি দিতে হবে সরকারকেই।

কেউ যদি মনে করে নির্বাচন পিছালে একটি বিশেষ দলের লাভ হবে বা একটি দল ক্ষতিগ্রস্ত হবে তাহলে তারা বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন। বাংলাদেশের প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর একটি নির্দিষ্ট সমর্থক গোষ্ঠী আছে। এ সমর্থক গোষ্ঠী দলের চিন্তাচেতনা লালন করে। এ সমর্থক গোষ্ঠী দলের পক্ষে সব সময় অতন্ত্র প্রহরীর মতো দাঁড়িয়ে থাকে। কাজেই কোনো রাজনৈতিক দলের ভোটব্যাংককে ধসিয়ে দেওয়া যায় না। একটি রাজনৈতিক দলকে কাজ করতে হবে জনগণের সঙ্গে মিশে, ধাপে ধাপে। হঠকারিতা বা শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে জনগণের আস্থা বা ভালোবাসা অর্জন করা যায় না। এ বাস্তবতাকে মেনে নিতে হবে। গোপালগঞ্জ, আমাদের সবার জন্য শিক্ষা। এ ঘটনা থেকে দুটি জিনিস প্রমাণিত হয়েছে। প্রথমত, রাজনৈতিক দলগুলো যদি বিভক্ত থাকে, তাহলে পরাজিত স্বৈরাচারী শক্তি আবার নতুন করে মাথা চাড়া দিয়ে উঠবে এবং পুনর্বাসিত হবে। দ্বিতীয়ত, গণতন্ত্রের উত্তরণের পথ যত বিলম্বিত হবে, তত পতিত স্বৈরাচার নতুন করে সংগঠিত এবং পুনর্বাসিত হবে। সে কারণেই দেশে এখন যে ‘মবোক্র্যাসি’ তৈরি হয়েছে তা থেকে দ্রুত উত্তরণের একটাই পথ, তা হলো নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টা যে আশ্বাস দিয়েছেন সেই আশ্বাস অনুযায়ী আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করেই অস্থিরতা দূর করা সম্ভব। নির্বাচন যদি অনিশ্চিত হয়ে যায় তাহলে দেশের পরিস্থিতি কারোর নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। কিন্তু সরকারের মধ্যে একটি প্রভাবশালী মহল সেটি চায় না। সেই প্রভাবশালী মহল যদি সফল হয়, তাহলে বাংলাদেশের সামনে আবার একটি অন্ধকার ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

৩৭ মিনিট আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা