শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৮, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

বিএনপি ধ্বংস মিশনে প্রথম আলো

♦ দুর্নীতির অপতথ্য ♦ জঙ্গিসংশ্লিষ্টতা আবিষ্কারে অপসাংবাদিকতা ♦ আন্দোলন নিয়ে উপহাস ও কটাক্ষ
বিশেষ প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি ধ্বংস মিশনে প্রথম আলো

দুই যুগ ধরে বিএনপি ধ্বংসের মিশনে ব্যস্ত প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠী। ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এ সুশীল মুখপত্র যেন বিএনপির বিরুদ্ধে রীতিমতো জিহাদ ঘোষণা করেছিল। বিএনপির বিরুদ্ধে প্রথম আলোর অপপ্রচারকে আমরা তিন ভাগে ভাগ করি।

প্রথমত : বিএনপির বিরুদ্ধে দুর্নীতির মিথ্যাচার,

দ্বিতীয়ত : বিএনপির সঙ্গে জঙ্গিসংশ্লিষ্টতা আবিষ্কারের চেষ্টা,

তৃতীয়ত : দীর্ঘ ১৭ বছর বিএনপির আন্দোলন, সংগঠন সম্পর্কে নেতিবাচক প্রচারণা। বিএনপি সম্পর্কে জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি।

২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট ভূমিধস বিজয় পায়। দুই-তৃতীয়াংশ আসনে বিজয়ী হয়ে বেগম খালেদা জিয়া তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন। বিএনপির এ বিজয় বাংলাদেশবিরোধী এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদে বিশ্বাসী অনেকে মেনে নিতে পারেনি। তারা বিএনপির বিজয়ের পর থেকেই শুরু করে নানারকম ষড়যন্ত্র এবং চক্রান্ত। আর এ ষড়যন্ত্র চক্রান্তে মুখ্য কুশীলবের ভূমিকা পালন করেছিল প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার গোষ্ঠী। তারা আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন এবং পুনরুদ্ধারের জন্য ২০০১ সাল থেকেই মিশন শুরু করে। এই নীলনকশার একটি ছিল বিএনপির দুর্নীতির মনগড়া কল্পকাহিনি প্রচার। গোয়েবলসীয় এ প্রচারণার মাধ্যমে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনের কাজ শুরু করে। ২০০১ সালের অক্টোবর থেকে ২০০৬ সালের অক্টোবর পর্যন্ত প্রথম আলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ১ হাজারের বেশি প্রতিবেদন বিএনপির বিরুদ্ধে প্রকাশ করেছে প্রথম আলো। এর মধ্যে ৩৩৮টি সংবাদ ছিল লিড নিউজ। একটি সংবাদপত্র যে কোনো বিষয় বস্তুনিষ্ঠ দুর্নীতির সংবাদ পরিবেশন করতেই পারে। কিন্তু প্রায় ১ হাজার দুর্নীতির সংবাদের সবই ছিল ভুয়া এবং ভিত্তিহীন। পরবর্তীতে এসব অভিযোগ অসত্য প্রমাণিত হয়েছে। কিন্তু এসব মিথ্যাচারের জন্য প্রথম আলো বা ডেইলি স্টার গোষ্ঠী কখনো ক্ষমা চায়নি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন যে, ২০০১ থেকেই প্রথম আলো বাংলাদেশে বিরাজনীতিকরণের মিশনে নেমেছিল। বিএনপির চরিত্র হনন তাদের সম্পাদকীয় নীতির বৈশিষ্ট্যে পরিণত হয়। এ সময় বিএনপির বিরুদ্ধে তথাকথিত দুর্নীতির যে অভিযোগগুলো উত্থাপিত হয়েছিল, সে সংক্রান্ত সংবাদগুলো যদি আমরা আদালত এবং আইনি মাপকাঠিতে এখন বিশ্লেষণ করি, তাহলে দেখব প্রায় সব রিপোর্টেই প্রথম আলো দণ্ডনীয় অপরাধ করেছে। প্রথম আলোতে বিএনপির বিরুদ্ধে প্রকাশিত রিপোর্ট ছিল পদে পদে দুর্নীতি, ফাইবার কেবল স্থাপন অনিশ্চিত, দোষী ব্যক্তিদের রক্ষা করতে পুনঃদরপত্র? ২০০৫ সালের ৪ এপ্রিল এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে দাবি করা হয় দুর্নীতির কারণে ফাইবার কেবল স্থাপন সম্ভব হচ্ছে না। কিন্তু এ ব্যাপারে দুর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত করে দেখে সেখানে কোনো দুর্নীতি হয়নি। বরং দেশের স্বার্থ রক্ষার জন্য পুনঃদরপত্র ডাকা হয়েছিল। কিন্তু এ জন্য প্রথম আলো কখনো দুঃখ প্রকাশ করেনি। প্রথম আলো লুৎফুজ্জামান বাবরের বিরুদ্ধে সংবাদ পরিবেশন করেছিল পুলিশ নিয়োগে দলীয়করণ ও অর্থের লেনদেন হয়েছে। ৮০ শতাংশ নিয়োগ পেয়েছে টাকার বিনিময়ে, বাকিরা বিএনপির দলীয় লোক। ম্যাডাম তারেকের কথা বেশি শুনতেন। লুৎফুজ্জামান বাবরের বরাত দিয়ে এ ধরনের একটি সংবাদ প্রথম আলো প্রকাশ করেছিল তাদের ৫ জুন, ২০০৭ সালের সংখ্যায়। প্রতিবেদনে দাবি করা হয় রিমান্ডে থাকা অবস্থায় বাবর এমন স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো আদালতে কোনো নথিতেই রিমান্ডে বাবরের এমন জবানবন্দির কথা উল্লেখ নেই। তা ছাড়া রিমান্ডের বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রকাশ দণ্ডনীয় অপরাধ। পরবর্তীতে জানা যায়, এ ধরনের কোনো কথাই লুৎফুজ্জামান বাবর জিজ্ঞাসাবাদে বলেননি। এমনকি পুলিশে দুর্নীতির বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন যে অনুসন্ধান করেছিল, ২০১০ সালে সেই অনুসন্ধানের ফলাফল ছিল শূন্য। আওয়ামী লীগ আমলেই এ দুর্নীতির হদিস মেলেনি। প্রথম আলো, বিএনপি ক্ষমতা থাকা অবস্থাতেই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল যে, দুর্নীতি : বিশ্বব্যাংক টাকা ফেরত চায়। ২০০৫ সালের ৮ নভেম্বরের ওই রিপোর্টেই দাবি করা হয়, পৌরসভার সেবা, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা এবং জাতীয় পুষ্টি কর্মসূচির তিনটি প্রকল্পে ৬ কোটি ৮০ লাখ টাকার অনিয়ম হয়েছে। পরবর্তীতে অনুসন্ধান এবং তদন্ত করে দেখা যায় যে, এসব অভিযোগ মোটেও সত্য নয়। প্রথম আলোর একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয় ৪৫ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীর প্রকল্পের গাড়ি ব্যবহার করছেন। জ্বালানি বাবদ মাসে ১০ লাখ টাকার বেশি ব্যয়। পরবর্তীতে অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, যখন একটি মন্ত্রণালয়ের গাড়ি থাকে না বা মন্ত্রণালয়ের গাড়ি অকার্যকর হয়, তখন মন্ত্রীরা প্রকল্পের গাড়ি ব্যবহার করতেই পারেন এবং সেই গাড়ি গ্রহণের মধ্যে কোনো রকমের দুর্নীতি বা অনিয়ম নেই। বিএনপির শাসনামলে প্রথম আলো আরেকটি সংবাদ শিরোনাম ছিল যে, বিদ্যুৎ খাতে উন্নয়নে সরকার ব্যর্থ। কিন্তু বাস্তবতা হলো যে বিএনপির পরিকল্পিত বিদ্যুৎ উন্নয়নের কর্মসূচি গ্রহণ করেছিল, যে কর্মসূচির ফলে সারা দেশে একটি বিদ্যুৎ পরিকাঠামো তৈরি হয়েছিল। প্রতিমন্ত্রীর জন্য নাইকোর কোটি টাকা দামের গাড়ি শিরোনামে প্রতিবেদনটিও প্রথম আলো প্রকাশ করেছিল, যার উদ্দেশ্য ছিল বিএনপিকে ঘায়েল করা এবং আওয়ামী লীগের মিশন বাস্তবায়নের জন্য বিএনপিকে দুর্নীতিবাজ হিসাবে চিহ্নিত করা। ট্রান্সপারেন্সির সূচকে বাংলাদেশ টানা পঞ্চমবার শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ। আওয়ামী লীগ শাসনামলে প্রথম আলো এসব সংবাদ পরিবেশন করে ভিতরের পাতায় অথবা গুরুত্বহীন ভাবে। কিন্তু ২০০৫ সালের ১৯ অক্টোবর প্রথম আলো ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের প্রকাশিত দুর্নীতির সূচকে টানা পঞ্চমবার বাংলাদেশ স্থান লাভ খবরটি প্রকাশ করেছিল একেবারে প্রথম পাতায় লিড নিউজ হিসেবে। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত প্রথম আলোর অন্যতম সাংবাদিকতা ছিল বিএনপি নেতাদের চরিত্র হনন। বিএনপির বিরুদ্ধে অসত্য গালগল্প লিখে তারা আওয়ামী লীগকে আন্দোলনের রসদ জুগিয়েছে। জনমনে বিএনপি সম্পর্কে সৃষ্টি করেছে নেতিবাচক ধারণা। কোনো অভিযোগ পেলেই তার সত্যতা যাচাই না করে ফলাও করে প্রচার করেছে।

২০০৫ সালের ৩১ মার্চ প্রথম আলো একটি প্রতিবেদন তৈরি করে, যে প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল ১০০ প্লটের ৮৪টিই পেলেন বিএনপির মন্ত্রী-সাংসদরা। সস্তায় বিএনপি পল্লী। এই প্রতিবেদনটির পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী কালে আওয়ামী লীগ সরকার তদন্ত করে। কিন্তু তদন্তে দেখা যায় যে প্লট বরাদ্দে কোনো অনিয়ম হয়নি। অভিজাত এলাকায় এবার বিএনপি পল্লী শীর্ষক শিরোনামে আবার একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে ৩ জানুয়ারি ২০০৫ সালে। উদ্দেশ্য একই, তা হলো বিএনপির চরিত্র হনন করা। এ ছাড়াও বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, অনিয়ম এবং বিভিন্ন নেতার বিরুদ্ধে মনগড়া মিথ্যাচার করে প্রথম আলো বিএনপিকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। এ সব প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতেই পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করে। আওয়ামী লীগ শাসনামলে এ মামলাগুলোকে হয়রানির অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এসব মামলায় সাজা হয় শতাধিক বিএনপি নেতার। অনেককে কারান্তরিন থাকতে হয় বছরের পর বছর। এভাবেই আওয়ামী লীগের হাতে বিএনপির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অস্ত্র তুলে দিয়েছিল প্রথম আলো।

বিএনপির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের পাশাপাশি ২০০১ সাল থেকেই বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র হিসেবে সামাজিক অঙ্গনে চিহ্নিত করার মিশনে নামে প্রথম আলো-ডেইলি স্টার। এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তারা প্রমাণের চেষ্টা করে যে বিএনপি-জামায়াত বেশিদিন ক্ষমতায় থাকলে বাংলাদেশ আফগানিস্তান হবে। এর ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বে বিএনপির ব্যাপারে নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি হয়। আওয়ামী লীগ পুনর্বাসিত হয়। একের পর এক বাংলাদেশে জঙ্গি আবিষ্কারের গল্প ফাঁদে এবং এর সঙ্গে বিএনপিকে জড়িয়ে আন্তর্জাতিকভাবে প্রমাণের চেষ্টা করে যে বিএনপি জঙ্গিদের মদতদাতা। ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলায় বিএনপিকে যুক্ত করা এবং বিএনপির সঙ্গে জঙ্গিদের সংশ্লিষ্টতা পুরোপুরি প্রথম আলোর কল্পনা। এ কল্পনা রূপকথাকে ছাড়িয়ে গিয়েছিল ২০০১ থেকে ২০০৮ সালে। আর এসব মিথ্যাচারের মাধ্যমেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিএনপিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। বাংলাদেশ রাষ্ট্রকেও কলঙ্কিত করে দেশবিরোধী এ সংবাদপত্র গোষ্ঠী। সম্প্রতি বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ বিএনপির সঙ্গে ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার সম্পৃক্ততাকে কল্পকাহিনি হিসেবে নাকচ করে দিয়েছে। দেশের সর্বোচ্চ আদালত ২১ আগস্ট গ্রেনেড মামলার সব আসামিকে খালাস করে দেয়। শুধু তাই নয়, ১০ ট্রাক অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনাতেও প্রথম আলো জঙ্গিবাদ আবিষ্কার করেছিল। এ জঙ্গিবাদের ঘটনা নিয়ে বিভিন্নভাবে নানা রকম নাটক সাজানোর চেষ্টা করেছিল প্রথম আলো গোষ্ঠী। শুধু তাই নয়, সারা দেশে জঙ্গিবাদ আবিষ্কারের জন্য প্রথম আলোর পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল সব স্থানীয় প্রতিনিধিকে। সেই নির্দেশনার অংশ হিসেবে ২০০৭ সালের ৩০ জানুয়ারি প্রতিবেদন প্রকাশ করে প্রথম আলো, যে প্রতিবেদনের মধ্যে বিএনপিকে আনুষ্ঠানিকভাবে জঙ্গি সংগঠন হিসেবে পত্রিকাটি ঘোষণা করে। এ প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল জঙ্গিবাদের মদতদাতা বিএনপির ৮ মন্ত্রী-সাংসদ। বিএনপির ৮ মন্ত্রী-সাংসদকে সরাসরিভাবে জঙ্গিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট করেছিল প্রথম আলো। যাদের মধ্যে প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হক। এ ছাড়া সে এলাকার জনপ্রিয় এমপি এবং সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, নাদিম মোস্তফা এবং বাংলা ভাইয়ের এলাকার এমপি আবু হেনাকেও তারা জঙ্গিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বলে অভিহিত করেছিল। তাদের ছবিসহ প্রথম পাতাতে শীর্ষ সংবাদ হিসেবে প্রকাশ করে। এটি কত বড় ধরনের অপসাংবাদিকতা তা চিন্তা করলেও গা শিউরে ওঠে। কারণ সরাসরিভাবে একটি রাজনৈতিক দলের আটজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ও সংসদ সদস্যকে কোনো রকম তথ্যপ্রমাণ ছাড়া জঙ্গিবাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট করাটা একটি ভয়ংকর অপরাধ বটে। কিন্তু এ রকম ঘৃণ্য দেশবিরোধী অপরাধ করেও প্রথম আলো, ডেইলি স্টার গোষ্ঠী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। বিএনপির শাসনামলে প্রথম আলো একের পর এক জঙ্গিবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত বিভিন্ন কাল্পনিক মনগড়া বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন করে। তারা ২০০৫ সালের ৫ অক্টোবর একই জঙ্গিরা দুইবার বোমা ফাটালো শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এ প্রতিবেদনে তারা জঙ্গিবাদের সঙ্গে জামায়াতেরও একটি যোগসূত্র আবিষ্কার করে। এসবই ছিল উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।

উল্লেখ্য যে, ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার ক্ষমতায় এসেছিল। তাই জামায়াতও ছিল প্রথম আলোর ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নের টার্গেট। শুধু তাই নয়, জামায়াতের রাজনীতিতে হতাশ হয়ে জিহাদের পথে জঙ্গিরা এ শিরোনামে সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে জামায়াতকে সরাসরি একটি জঙ্গিবাদী সংগঠন হিসেবেও প্রথম আলো চিত্রিত করে। শুধু এটুকুই নয়, প্রশাসন যে জঙ্গিবাদকে মদত দিচ্ছে সে ব্যাপারেও প্রথম আলো নানা রকম গালগল্প ছেপেছিল। শিবির নেতা সালেহীকে সুযোগ করে দিয়েছে রাজশাহী পুলিশ এ শিরোনামে প্রথম আলোর সংবাদটির মাধ্যমে সরকার যে জঙ্গিবাদকে মদত দিচ্ছে তা প্রমাণের চেষ্টা করা হয়। বগুড়ায় আরও ২৬ হাজার গুলি এবং ৩২ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার এ শিরোনামে একটি প্রতিবেদনের মাধ্যমে প্রথম আলো প্রমাণের চেষ্টা করে যে, বিএনপির এবং সরকার জঙ্গিবাদকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিচ্ছে। সরকার জঙ্গি নিয়ন্ত্রিত। সবচেয়ে ভয়ংকর প্রতিবেদনটি ছিল হত্যা নির্যাতন করেও রেহাই পাচ্ছে বাংলা ভাই। এ তথাকথিত বাংলা ভাই ছিল প্রথম আলোর আবিষ্কার। এ বাংলা ভাইয়ের মাধ্যমেই প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার গোষ্ঠী প্রমাণ করার চেষ্টা করে যে বাংলা ভাইদের মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াত দেশে জঙ্গিরাষ্ট্র কায়েম করছে। মুফতি আবদুল হান্নানও হলেন প্রথম আলোর আবিষ্কার এবং মুফতি হান্নানের বক্তব্য আমি চার জোটের সমর্থক এ মাধ্যমে পুরো চারদলীয় জোটকেই প্রথম আলো জঙ্গি হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করেছিল। পরবর্তী সময়ে এটি প্রমাণিত হয় যে, মুফতি হান্নানের বক্তব্য ছিল অসত্য। এটা প্রথম আলোর আরেকটি মিথ্যাচার।

প্রথম আলো, ডেইলি স্টার এভাবেই ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয়ের পটভূমি তৈরি করে। টানা ১৫ বছর আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনতে এ দুই পত্রিকা নিবিড়ভাবে কাজ করেছে। তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ইস্যুকে সামনে এনেছে।

বিএনপির আন্দোলন নিয়ে ঠাট্টা মশকরা করে জনগণের কাছে হেয়প্রতিপন্ন করেছে।

প্রথম আলো, ডেইলি স্টার গণতন্ত্র ধ্বংস করতে চায়।

এরা দেশের উন্নয়নের প্রতিপক্ষ।

এই বিভাগের আরও খবর
কামব্যাক করার ম্যাচ আজ
কামব্যাক করার ম্যাচ আজ
কুমিল্লায় দুই ভাইয়ের বিরোধে নারী নির্যাতন
কুমিল্লায় দুই ভাইয়ের বিরোধে নারী নির্যাতন
হামলাকারীরা শনাক্ত, যুবদল নেতা বহিষ্কার
হামলাকারীরা শনাক্ত, যুবদল নেতা বহিষ্কার
ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বিল পাস
ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বিল পাস
হাতীবান্ধা থানাও অবরুদ্ধ করে দুর্বৃত্তরা
হাতীবান্ধা থানাও অবরুদ্ধ করে দুর্বৃত্তরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় আপস হবে না
দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় আপস হবে না
হামাসের সিদ্ধান্ত জানা যাবে শিগগিরই
হামাসের সিদ্ধান্ত জানা যাবে শিগগিরই
ছুটির দিনেও বিক্ষোভ অবরোধ
ছুটির দিনেও বিক্ষোভ অবরোধ
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
সর্বশেষ খবর
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৪৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

আটকে গেল দুই বিমানবন্দর
আটকে গেল দুই বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

সম্পাদকীয়

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ
ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় গ্রেপ্তার
সীমান্তে ভারতীয় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের
জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের

মাঠে ময়দানে

ইমাম নিয়োগ নিয়ে সংঘর্ষ
ইমাম নিয়োগ নিয়ে সংঘর্ষ

দেশগ্রাম

ব্রুক-স্মিথের জোড়া সেঞ্চুরি
ব্রুক-স্মিথের জোড়া সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

দেশগ্রাম

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

দ্বন্দ্বের জেরে কাটা পড়ল ফলদ গাছ
দ্বন্দ্বের জেরে কাটা পড়ল ফলদ গাছ

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধী যুবকের পোড়া লাশ
প্রতিবন্ধী যুবকের পোড়া লাশ

দেশগ্রাম

সরব হচ্ছে না ক্রীড়াঙ্গন
সরব হচ্ছে না ক্রীড়াঙ্গন

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

বেলিংহ্যাম ভাইদের লড়াই
বেলিংহ্যাম ভাইদের লড়াই

মাঠে ময়দানে