শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৫

সোনালি যুগের চিত্রপরিচালক - ক্যাপ্টেন এহতেশাম

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সোনালি যুগের চিত্রপরিচালক - ক্যাপ্টেন এহতেশাম

চলচ্চিত্র নির্মাতা এহতেশাম ঢাকাই চলচ্চিত্রের পথিকৃৎ ছিলেন। তাঁর হাত ধরে ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রচার ও প্রসার হয়েছিল। এফডিসি প্রতিষ্ঠার পেছনেও তাঁর ছিল দারুণ অবদান। এ নির্মাতা উর্দুর পাশাপাশি বাংলা ভাষায় সিনেমা নির্মাণ করে দর্শকদের মাতিয়ে রেখেছিলেন দীর্ঘ সময়। তাঁর হাত ধরে রঙিন দুনিয়ায় পদার্পণ করেন পরবর্তী চলচ্চিত্র জগতের রথী-মহারথীরা। তাঁর ক্যারিয়ারে ব্যর্থতা বলতে আদতে কোনো শব্দ ছিল না। ক্যাপ্টেন এহতেশাম নামেই তিনি সর্বাধিক পরিচিত। পুরো নাম আবু নূর মুহাম্মদ এহতেশামুল হক। ১৯২৭ সালের ১২ অক্টোবর পুরান ঢাকার বংশালে তাঁর জন্ম। পড়াশোনার পর তিনি তদানীন্তন ব্রিটিশ ভারতের সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং সামরিক বাহিনীর এক রেজিমেন্টে ক্যাপ্টেন পদাধিকার পান। জানা যায়, তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধেও অংশগ্রহণ করেছিলেন ব্রিটিশ ভারতের সৈন্য হয়ে। পরে তিনি বদলি হয়ে চলে যান করাচিতে। করাচিতে তিনি ছিলেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষের দিকে। সে সময় পাকিস্তানি পরিচালক আশিক মল্লিকের ‘বাঘী’ সিনেমার শুটিং চলছিল ধারে-কাছেই। এহতেশাম খানিকটা উৎসুক হয়েই শুটিং দেখতে যান।

শুটিং দেখেই বেশ আগ্রহী হয়ে ওঠেন তিনি। ধাপে ধাপে চলচ্চিত্র নির্মাণের প্রক্রিয়াটা তাঁর মনটাকে বেশ দোলা দেয়। চলচ্চিত্র নামক এই বিশাল আর বিস্তৃত শিল্প মাধ্যমের সমুদ্রে পুরোপুরি নিমজ্জিত হয়ে যান এহতেশাম। তিনি সিদ্ধান্ত নেন, এই সামরিক জীবনের শৃঙ্খলিত যাপন তার দ্বারা আর সম্ভব নয়। পরিবর্তন চাই এবার। ১৯৪৬ সালে নাটোর, লালমনিরহাট এবং সান্তাহারে তিনটি প্রেক্ষাগৃহ নির্মাণ করেন। এরপর সেনাবাহিনীর চাকরি ছেড়ে এসে বনে যান চলচ্চিত্রের পরিবেশক ও প্রদর্শক। উর্দু আর হিন্দি ভাষায় নির্মিত চলচ্চিত্র দেখানো শুরু করেন তিনি। ব্যবসায় নেমেই ব্যাপক সফলতার মুখ দেখেন। তারই ধারাবাহিকতায় ইচ্ছে জাগে চলচ্চিত্র প্রযোজনার। নিজেকে যেন সত্যিকার অর্থেই চলচ্চিত্র জগতে খুঁজে পান এহতেশাম। পাকিস্তানি এবং পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশি একজন সিনেমা নির্মাতা হয়ে ওঠেন তিনি। ঢাকার চলচ্চিত্র জগতের পথিকৃৎ হিসেবে বিবেচনা করা হয় তাঁকে। পাশাপাশি বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় একজন পরিচালক হিসেবেও মান্য করা হয় তাঁকে। ১৯৫০ সালে এহতেশাম প্রথম চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেন একজন চলচ্চিত্র পরিবেশক হিসেবে। ১৯৫৬-৫৭ সালের দিকে তিনি ‘লিও ফিল্মস’ নামে একটি চলচ্চিত্র বিতরণ সংস্থা (ফিল্ম ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি) শুরু করেন। পরিচালক হিসেবে তাঁর অভিষেক হয় ‘এই দেশ তোমার আমার’ চলচ্চিত্র দিয়ে; যা ২৫ ডিসেম্বর, ১৯৫৯ সালে প্রথমবারের মতো প্রিমিয়ার হয়েছিল। এ ছবির মাধ্যমে এ দেশে রোমান্টিক ধারার চলচ্চিত্র নির্মাণের দুয়ার খুলে দেন তিনি। প্রথম চলচ্চিত্র নির্মাণে সফল হওয়ার পর এহতেশাম দ্বিতীয় চলচ্চিত্রের কাজ শুরু করেন। ১৯৬০ সালে মুক্তি পায় তাঁর ‘রাজধানীর বুকে’ চলচ্চিত্রটি। ব্যবসায়িক সফলতার পাশাপাশি এহতেশামের খ্যাতি এনে দেয় এ চলচ্চিত্র। সিনেমাটি এতটাই জনপ্রিয়তা পায় যে, একটি গান মানুষের মুখে মুখে ফিরতে থাকে। এই কালজয়ী গানটি হলো সাংবাদিক কে জি মুস্তাফার লিখা ও তালাত মাহমুদের গাওয়া- ‘তোমারে লেগেছে এত যে ভালো, চাঁদ বুঝি তা জানে...।’ পূর্ব আর পশ্চিম, দুই পাকিস্তানে ব্যাপক দর্শকনন্দিত হয় তাঁর সিনেমা দুটি। এরপর ষাটের দশকের প্রাক্কাল থেকেই একের পর এক ব্যবসা সফল আর দর্শকনন্দিত সব চলচ্চিত্র উপহার দিতে থাকেন তিনি। সেই সময়কার পাকিস্তানি পত্রিকা ‘ডন’-এ এক সাংবাদিক লিখেছিলেন, সিনেমা বানানো শিখতে চাইলে যেতে হবে সিনেমার তীর্থস্থান ঢাকাতে। ‘হারানো দিন’ (১৯৬১), ‘চান্দা’ (১৯৬২- বাংলাদেশের প্রথম উর্দু ভাষার চলচ্চিত্র), ‘নতুন সুর’ (১৯৬২), ‘তালাশ’ (১৯৬৩), ‘সাগর’ (১৯৬৪-১৯৬৫ সালে জহির রায়হানের সংগ্রাম চলচ্চিত্রের পর এটিই ছিল বাংলাদেশের দ্বিতীয় রঙিন চলচ্চিত্র), ‘চকোরী’ (১৯৬৭), ‘পীচঢালা পথ’ (১৯৬৮), ‘চাঁদ আর চাঁদনী’ (১৯৬৮), ‘পায়েল’ (১৯৬৮), ‘আনাড়ি’ (১৯৬৯), ‘দাগ’ (১৯৬৯), ‘দূরদেশ’ (১৯৮৩- বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তান যৌথভাবে নির্মিত), ‘শক্তি’ (১৯৮৪), ‘চাঁদনী’ (১৯৯১), ‘চাঁদনী রাতে’ (১৯৯৩), ‘মৌমাছি’ (১৯৯৬) ইত্যাদি তাঁর নির্মিত উল্লেখযোগ্য কিছু সিনেমা। ১৯৮৩ সালে তাঁর মুভি ‘দূরদেশ’ একযোগে তিনটি ভাষায় মুক্তি পায়। বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তানের যৌথ প্রযোজনার এ সিনেমায় অভিনয়শিল্পীরা ছিলেন শশী কাপুর, নাদিম বেগ, শর্মিলা ঠাকুর, ববিতা, রাজ বব্বর প্রমুখ। অনেক নামিদামি অভিনেতা-অভিনেত্রী আবিষ্কারের কৃতিত্ব রয়েছে তার ঝুলিতে। শুধু চলচ্চিত্র নির্মাণ করেই তিনি ক্ষান্ত হননি। বরং নিজের চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বেশ কয়েকটি প্রতিভার পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। এমনকি জহির রায়হানের মতো পরিচালকও চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেছিল তাঁরই হাত ধরে। এ ছাড়া, প্রযোজক ও পরিচালক মুস্তাফিজুল হক, আজিজুর রহমান, আইআর খান, কামাল আহমেদ, শিবলী সাদিকদের উত্থান হয়েছিল তাঁর হাত ধরেই। শুধুই কি প্রযোজক আর পরিচালক? সংগীত পরিচালক রবিন ঘোষ এবং শাহনাজ রহমতুল্লাহর মতো গায়িকাকেও পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন তিনি। তাঁর সিনেমাতেই প্রথম নারী সংগীত পরিচালক হিসেবে কাজ করেছিলেন ফেরদৌসী রহমান। ‘শাব’ একটি উর্দু শব্দ। যার অর্থ রাতের আলো। রাতের অন্ধকারে আলো যে মায়াজাল তৈরি করে, সেটা বিশেষ পছন্দের ছিল এহতেশামের কাছে। আর তাই, তার হাত ধরে আসা সব নায়িকার নামটাও শুরু হয়েছিল এই শব্দ দিয়েই। আফরোজা সুলতানা রত্না থেকে শাবানা, ঝর্ণা বসাক থেকে শবনম, কাজী শারমিন নাহিদ নূপুর থেকে শাবনূর এবং সাবরীনা তানিয়া থেকে শাবনাজ। এ ছাড়া, গোলাম মুস্তাফা, আজিম, রহমান, নাদিম বেগ, চিত্রা জহির, নাইম, খান জয়নুল, রাণী সরকার, সাদেক বাচ্চু, সাব্বির, শামস, মুনমুন এবং আরও অনেকেই চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশ করেছিলেন এহতেশামের কল্যাণেই। আর তাই হয়তো, ছোট থেকে বুড়ো- চলচ্চিত্র জগতের সবাই তাঁকে ‘দাদু’ বলে সম্বোধন করতেন। ‘টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া’ নামক একটি সিনেমা নির্মাণ করার কথা ছিল তাঁর। পাণ্ডুলিপির কাজও গুছিয়ে এনেছিলেন। চলচ্চিত্র জগত অপেক্ষায় ছিল এই গ্র্যান্ডমাস্টারের নতুন চমকের আশায়। কিন্তু ২০০২ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতের ঘুমকে পরিপূর্ণতা দান করে চিরদিনের জন্য ঘুমের দেশে পাড়ি জমান এহতেশাম। তাই বলা হয়, তাঁর শেষ ইচ্ছেটা আর পূরণ হলো না।

এই বিভাগের আরও খবর
ইনকিলাব
ইনকিলাব
ক্ষেপেছেন কাজল
ক্ষেপেছেন কাজল
অবশেষে মিলিই হলেন পরী
অবশেষে মিলিই হলেন পরী
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
জ্যোতির ‘জয়া’
জ্যোতির ‘জয়া’
দুই বছর পর বাতিঘরের নাটক
দুই বছর পর বাতিঘরের নাটক
শুরু হচ্ছে ম্যাজিক বাউলিয়ানা ২০২৫
শুরু হচ্ছে ম্যাজিক বাউলিয়ানা ২০২৫
পাহাড়টির নাম হয়ে গেছে ‘ববিতা পাহাড়’
পাহাড়টির নাম হয়ে গেছে ‘ববিতা পাহাড়’
আজ নওশাবার ‘আগুনি’
আজ নওশাবার ‘আগুনি’
ইয়াশ-নীহাকে নিয়ে সৌখিনের ‘উইশ কার্ড’
ইয়াশ-নীহাকে নিয়ে সৌখিনের ‘উইশ কার্ড’
ওয়াসিমকে কেন ভুলতে পারছেন না রোজিনা
ওয়াসিমকে কেন ভুলতে পারছেন না রোজিনা
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
প্রিয়াঙ্কার রহস্যঘেরা পোস্ট
সর্বশেষ খবর
অশ্বিনকে ছেড়ে দিয়ে স্যামসনকে দলে ভেড়াচ্ছে চেন্নাই?
অশ্বিনকে ছেড়ে দিয়ে স্যামসনকে দলে ভেড়াচ্ছে চেন্নাই?

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে ঢাকায় ভ্যাপসা গরম বাড়তে পারে
শনিবার থেকে ঢাকায় ভ্যাপসা গরম বাড়তে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় ফুটবল ম্যাচ শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত
কুমিল্লায় ফুটবল ম্যাচ শেষে ফেরার পথে ট্রাক খাদে, স্কুলছাত্র নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে ধানক্ষেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ধানক্ষেতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ফুল কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসাছাত্রীর মৃত্যু
কুমিল্লায় ফুল কুড়াতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসাছাত্রীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যবসায়ী নিহত
কালীগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে ব্যবসায়ী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ঘোষণাপত্রে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: জাহিদুল ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্রে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: জাহিদুল ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌসুম শুরুর আগেই বড় ধাক্কা চেলসি শিবিরে
মৌসুম শুরুর আগেই বড় ধাক্কা চেলসি শিবিরে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১
চাঁদপুরে চোরাই মোটরসাইকেল উদ্ধার, গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবির ১৭ হলে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন
জাবির ১৭ হলে ছাত্রদলের কমিটি অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিংড়ায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবকের মৃত্যু
সিংড়ায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনি, যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চবিতে চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে হামলা, আহত ২ শিক্ষার্থী
চবিতে চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে হামলা, আহত ২ শিক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রহণযোগ্য-নিরপেক্ষ নির্বাচনে প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
গ্রহণযোগ্য-নিরপেক্ষ নির্বাচনে প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন প্রতিবাদ সমাবেশ
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদ ও বিচার দাবিতে ভোলায় মানববন্ধন প্রতিবাদ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নগরীকে আলোকিত করতে হবে: মেয়র শাহাদাত
জননিরাপত্তা নিশ্চিতে নগরীকে আলোকিত করতে হবে: মেয়র শাহাদাত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে তিন ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে আটক
রাজধানীতে তিন ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে
ভারতে হড়কা বানে বিধ্বস্ত গ্রাম, এখনো ৩০০ জনকে উদ্ধারে কাজ চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্যখাতে সংস্কারের দাবিতে ৭ ঘণ্টা বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ
স্বাস্থ্যখাতে সংস্কারের দাবিতে ৭ ঘণ্টা বরিশাল-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে
নবীনগরে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে নবীনগরে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোনালদোর হ্যাটট্রিকে প্রীতি ম্যাচে বড় জয় আল নাসরের
রোনালদোর হ্যাটট্রিকে প্রীতি ম্যাচে বড় জয় আল নাসরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু
কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোল্ডপ্লে সিইওর নতুন কেলেঙ্কারির খবর প্রকাশ্যে
কোল্ডপ্লে সিইওর নতুন কেলেঙ্কারির খবর প্রকাশ্যে

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেলবোর্নে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান
মেলবোর্নে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গারো পাহাড়ে ইআরটি ও বনকর্মীদের প্রশিক্ষণ
গারো পাহাড়ে ইআরটি ও বনকর্মীদের প্রশিক্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...
সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যে...

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্য সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন রুশনারা আলী
যুক্তরাজ্য সরকারের মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন রুশনারা আলী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!
জীবিতকে ‘জুলাই শহীদ’ দেখিয়ে এনসিপি নেতার বাণিজ্য!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ
এক ইরানি নারীর বিরুদ্ধে ১১ স্বামীকে হত্যার অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’
‘গুণ্ডাকে এক ইঞ্চি ছাড় দাও, সে এক মাইল নিয়ে নেবে’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি থেকে পদত্যাগ করলেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে
জন্মের চেয়েও ১০ লক্ষ বেশি মানুষের মৃত্যু জাপানে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট
দ্বিগুণ শুল্কে ভারত থেকে পণ্য নেওয়া বন্ধ করলো অ্যামাজন-ওয়ালমার্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরিয়ে দেওয়ার পুরস্কার এবার দ্বিগুণ করল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা
গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনা অনুমোদন করল ইসরায়েলের মন্ত্রিসভা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর
ওমরাহ ও হজযাত্রীদের জন্য সুখবর

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
প্রতিভাবান সেই ক্ষুদে ফুটবলার সোহানের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বন্ধুর বাসার তৃতীয় তলা থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
রাজধানীতে বন্ধুর বাসার তৃতীয় তলা থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক
এখনো অনেক সচিব নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে : ফারুক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীনের দেওয়া রোবোটিক হাত-পায়ে নতুন জীবন পেয়েছেন আহতরা : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিএলে খেলবেন তামিম-মুশফিক-রিয়াদ
এনসিএলে খেলবেন তামিম-মুশফিক-রিয়াদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করার মার্কিন পরিকল্পনা আংশিক অনুমোদন লেবাননের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ
জামানত বাতিলের ভয়ে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চায় কিছু রাজনৈতিক দল : মেজর হাফিজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান
গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি জাতিসংঘের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের আলোচনায় বসবে ঐকমত্য কমিশন: আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি
অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী

নগর জীবন

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

আয়নাঘরের উদ্ভাবক
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা
হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা

নগর জীবন

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস

পরিবেশ ও জীবন

বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম
বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট
ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা

শোবিজ

পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল
পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল

পেছনের পৃষ্ঠা

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
বন্ধুর ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত
চাঁদা দাবিকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের হামলায় চবির দুই শিক্ষার্থী আহত

নগর জীবন

সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া
সাংবাদিক কাজল রিমনের মাগফিরাত কামনায় ক্র্যাবের দোয়া

নগর জীবন

নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন
নওগাঁ সীমান্ত দিয়ে ১৮ জন পুশইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫
ভিসা লিডারশিপ কনক্লেভ ২০২৫

নগর জীবন

কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা
কাদায় বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে শিক্ষার্থীরা

নগর জীবন

আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু বন্ধু আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছেন
কিছু বন্ধু আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা