শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ডাকসু : কেন এমন হলো

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
ডাকসু : কেন এমন হলো

ডাকসু নির্বাচনে ভূমিধস বিজয় পেয়েছে ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট। এটা বিজয়ী প্যানেলের পোশাকি নাম। আসলে ছাত্রশিবির। সবাই জানে। ছাত্রদলের প্যানেল আর ছাত্রশিবিরের মধ্যে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে এমনটাই বলাবলি করছিল সবাই। সংবাদপত্র, ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও সমাজমাধ্যম- সবখানে একই অনুমান। পক্ষেবিপক্ষে ধুন্ধুমার প্রচারণা চলছিল ফেসবুকে। গুজবগুঞ্জনও বেশ উপভোগ করেছেন নেটিজেনরা। দেশে ও বিদেশে কোটি কোটি বাংলাদেশির মনোযোগের কেন্দ্রে ছিল ডাকসুর ভোট। প্রত্যন্ত পল্লির চায়ের টং দোকানেও পৌঁছে গিয়েছিলা ডাকসু। বাংলাদেশের ইতিহাসে ডাকসুর ইলেকশন আর কখনোই মানুষকে অতটা আন্দোলিত করেনি। এবার করেছে। কারণ জাতীয় রাজনীতির গতিমুখ কোনদিকে, তা এখনো স্পষ্ট নয়। সেই মুখটা কোনদিকে, সেটা বোঝার জন্য মানুষ তাকিয়ে ছিল ডাকসুর দিকে।

জাতীয় নির্বাচনের পথরেখা ঘোষণা করা হয়েছে। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ভোট করতে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার বদ্ধপরিকর। বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর নির্বাচনমুখী অবস্থানের মধ্যে কোনো ‘কিন্তু’ নেই। পক্ষান্তরে জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি ও সমগোত্রীয় দলগুলোর অবস্থান ইলেকশন প্রশ্নে ‘কিন্তু’ ও ‘যদি’ পরিকীর্ণ। তাদের পূর্বশর্ত মানলে ফেব্রুয়ারির ভোটে কোনো অসুবিধা নেই। না মানলে নো। তবু গণতন্ত্রকামী মানুষ আশা করছে যে শেষ পর্যন্ত আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে একটা সমাধানে পৌঁছা  যাবে। রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই।

এবারের ডাকসু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে একটা অ্যাসিড টেস্ট হয়ে গেল। তবে এ টেস্টের মাধ্যমে অনেক মেসেজ পাওয়া গেছে। চলমান রাজনীতি সময়ের দাবি কতটা পূরণ করতে পারছে, মানুষের মনে কোন রাজনীতির জায়গা কতটা, তা-ও বুঝতে পারা যাবে, ডাকসু যে বার্তাগুলো দিয়ে গেছে, তা যদি ঠিকমতো অনুধাবন করা যায়। সুষ্ঠু ইলেকশন ও গণতান্ত্রিক বিকাশের পথে যেসব সূক্ষ্ম বাধা রয়েছে, তারও তালাশ রয়েছে ডাকসু ইলেকশনের অকল্পনীয় ফলাফলের মধ্যে। এ ইলেকশনে দুটো প্যানেলের মধ্যে নেক টু নেক কনটেস্ট হবে, এমনই মনে করা হচ্ছিল। ধারণা করা হচ্ছিল, যারাই পাস করুক খুব বেশি ভোটের ব্যবধান হবে না। ডাকসু ইলেকশনে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারাও ছাত্রশিবিরের জন্য ছিল খুব কঠিন একটা টাস্ক। কেননা গত ৫৪ বছরের মধ্যে ঢাবি ক্যাম্পাসে ছাত্রশিবিরের পথ কখনোই কুসুমাস্তীর্ণ ছিল না। এরশাদ জমানা থেকে শুরু করে ২০০৭ সাল পর্যন্ত জামায়াতে ইসলামী জাতীয় রাজনীতিতে দৃষ্টিগ্রাহ্য একটা অবস্থান তৈরি করতে পারলেও শিবির ভালো অবস্থানে ছিল না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শিবির খুব একটা প্রকাশ্যে আসতে পারেনি। রাজনৈতিক পরিচয় গোপন করে থাকতে হয়েছে। শিবিরের পরিচয় জানাজানি হয়ে গেলে বা সন্দেহ হলেও সহপাঠীদের হাতে নির্যাতিত হতে হয়েছে অনেককে, যদিও ঢাকার বাইরে, বিশেষ করে চট্টগ্রাম ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সংগঠনটি শক্ত অবস্থানে ছিল। এ দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদেও কয়েকবার শিবিরের প্রাধান্য ছিল। সঙ্গে ছিল সন্ত্রাসের অভিযোগও।

ফাইজুস সালেহীনরগকাটা শিবির- এরকম একটা দুর্নাম হয়ে গিয়েছিল। আশি ও নব্বই দশকে সেই সময়ের প্রভাবশালী সাপ্তাহিক সাময়িকী ‘বিচিত্রা’ জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরকে স্বাধীনতাবিরোধী ভয়ংকর ও নির্দয় সংঘশক্তি হিসেবে চিত্রিত করতে বিরাট ভূমিকা পালন করে। কিছুদিন পরপর তারা দাঁতাল কার্টুনচিত্রসহ জামায়াতকে নিয়ে কভার স্টোরি করেছে। তখন থেকেই ছাত্রশিবিরের একটা নেগেটিভ ইমেজ তৈরি হয়ে গিয়েছিল। ঢাবি ক্যাম্পাসে এদের শক্ত পায়ে দাঁড়ানোর জায়গা ছিল না।

ওরকম বৈরী পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংসদের নির্বাচনে চমকে দেওয়া ফল পাওয়া চাট্টিখানি কথা নয়। কিন্তু কেন এবং কীভাবে এমন হলো? জাতীয় রাজনীতিতেই বা ইমপ্যাক্ট পড়বে কতটা? ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, ডাকসু রাজনীতিতে শক্তিশালী প্রভাবকের কাজ করে। বিশেষ করে আন্দোলন-সংগ্রামের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময়ে আমরা ডাকসুকে নিশান বরদারের ভূমিকায় দেখেছি। উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান, একাত্তরের অসহযোগ ও স্বাধীন বাংলার আন্দোলনে ডাকসুর নেতৃত্বাধীন ছাত্র সংগ্রাম পরিষদই ছিল মূল চালিকাশক্তি। বাংলাদেশের সোনালি মানচিত্রখচিত পতাকা উত্তোলন করেছিলেন ডাকসুর তৎকালীন ভিপি আ স ম আবদুর রব। পল্টন ময়দানে স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠের আয়োজনেও ছিল ডাকসু। ১৯৮৩ সালে এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সূত্রপাত করেছিল ডাকসু। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানেও ডাকসু পালন করে ঐতিহাসিক ভূমিকা।

কিন্তু ভোটের রাজনীতিতে অতীতে আলাদা করে ডাকসুর বিশেষ কোনো প্রভাব লক্ষ করা যায়নি। ১৯৭২ সালের ডাকসু নির্বাচনে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম ও মাহবুব জামানের নেতৃত্বাধীন পরিষদ বিপুল ভোটে বিজয়ের পর প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদে ছাত্র ইউনিয়ন জয় পেয়েছিল। এমনকি কলেজগুলোতেও। কিন্তু ১৯৭৩ সালে সাধারণ নির্বাচনে ছাত্র ইউনিয়নের প্যারেন্ট অরগানাইজেশন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি ও ভ্রাতৃপ্রতিম মোজাফফর ন্যাপ খুব একটা শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলতে পারেনি। বেশির ভাগ আসনে কুঁড়েঘর মার্কা নিয়ে ন্যাপ দ্বিতীয় অবস্থানে থাকলেও ভোটের ব্যবধান ছিল অনেক বেশি। হাড্ডাহাড্ডি প্রতিদ্বন্দ্বিতা বলতে যা বোঝায় তা হয়নি। মান্না ও আখতার যখন ভিপি-জিএস, তখনো তাঁদের মূল দলের অবস্থা মোটেও ভালো ছিলও না।

তবে অতীতে যা-ই ঘটে থাকুক না কেন, এবারের ডাকসুর ফলাফল জাতীয় রাজনীতিতে কোনো ছায়াপাত করবে না, তেমনটি নিশ্চিত করে বলা যায় না। এই কলামটি যখন লেখা হচ্ছে তখন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের ভোট গ্রহণ চলছে। এখানেও পোশাকি প্যানেলের আড়ালে প্রতিদ্বন্দ্বিতার কেন্দ্রে রয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও ছাত্রশিবির। পাঠক যখন লেখাটি পড়ছেন তখন ইলেকশনের ফল হয়তো জেনে গেছেন। এক্ষণে আমরা ডাকসুর নির্বাচনের রেজাল্ট কেন এমন হলো, সেটা বুঝবার চেষ্টা করব। ইলেকশনের দিন বিকাল থেকেই অভিযোগ উঠে যে ডাকসুর ভোটে ম্যানিপুলেশন হচ্ছে। ভাইস চ্যান্সেলর ও কোনো কোনো নির্বাচনি কর্মকর্তার নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে, যদিও ছাত্রদল শেষ পর্যন্ত ব্যালটের রায় মেনে নিয়েছে। এর আগে ম্যানিপুলেশনের দুয়েকটি প্রামাণ্য ঘটনাও সামনে আনা হয়েছে। তবে বাস্তবে কী ঘটেছে নিরপেক্ষ অনুসন্ধান ছাড়া বলা মুশকিল। আরেকটা অভিযোগ দেখলাম সামাজিক মাধ্যমে। অন্তত একজন সাংবাদিক দাবি করেন যে ডাকসু নির্বাচনে মোটা টাকার লেনদেন হয়েছে। ১৫ কোটি টাকা ছড়ানো হয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে। এর মধ্যে ভোট কেনার ইঙ্গিত রয়েছে। ছাত্রশিবির বা তার সদস্যদের দ্বারা পরিচালিত একটি কোচিং সেন্টারে নবীনবরণ অনুষ্ঠানের নাম করে ডাকসুর ভোটারদের অনেককে ডেকে নিয়ে নাকি উপঢৌকন দেওয়া হয়েছে। এ অভিযোগ খুব গুরুত্ব পাওয়ার মতো বোধ হয় নয়। তবে এর কিয়দংশও যদি সত্য হয়ে থাকে, তাহলে সেটা হবে অ্যালার্মিং। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভোটারদের ডিগনিটি ও ইন্টিগ্রিটি প্রশ্নবিদ্ধ হবে। জাতীয় নির্বাচনে তার মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে। বিশ্ববিদ্যালয় এমন একটি এলাকা, যেখানে সবাই শিক্ষিত; কমপক্ষে এইচএসসি পাস। এবং তারা গড়পড়তার তুলনায় বেশি মেধাবী বলে পরীক্ষিত। তারাই যদি টাকায় ভোট বিক্রি করেন, তাহলে তো আমাদের সব শেষ হয়ে গেল। আমরা নিঃস্ব হয়ে যাব। ভবিষ্যৎ অন্ধকার। এ অভিযোগটি কিছুতেই সত্য না হোক, মনেপ্রাণে সেটাই চাই।

এ তো গেল একটা দিক। দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে টাকা দিয়ে ভোট কেনা নতুন নয়। স্থানীয় ইলেকশনে এরূপ চর্চার অনেক অভিযোগ রয়েছে। নিরক্ষর ও লোভী মানুষের কেউ কেউ টাকার বিনিময়ে নিজের ভোট বিক্রি করে দেন। এ জন্য দায়ী তাদের দারিদ্র্য, লোভ ও অশিক্ষা। এটা সংশোধনযোগ্য। কেউ ভোট কিনতে না এলে নিরক্ষর ভোটার ফেরি করে ভোট বেচতে যাবে না। সমস্যা হলো যে প্রার্থী বা যে দল ভোট কেনার চর্চা করে, তারা অধঃপতিত রাজনৈতিক সংস্কৃতির ধারকবাহক। জুলাই অভ্যুত্থানের পর নতুন পরিস্থিতিতেও ভোট কেনার সংস্কৃতি যদি জারি থাকে তাহলে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আশা করা যায় না। ফেব্রুয়ারির জাতীয় নির্বাচনে এরূপ জঘন্য চর্চা যাতে না হতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখা জরুরি। এ ধরনের অনৈতিক কাজ বন্ধ করতে আইনি প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে হবে।

বলা হচ্ছে, ডাকসু ইলেকশনে ছাত্রলীগের সমর্থকরা প্রায় সবাই এবার শিবির প্যানেলে ভোট দিয়েছেন! এটা কি করে সম্ভব? যাদের রাজনৈতিক স্লোগান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, তারা কী করে ছাত্রশিবিরকে সমর্থন দিতে পারে? মন্দের ভালো হিসেবে ছাত্রদলের পক্ষে থাকাই তাদের জন্য স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু উল্টো ঘটনা ঘটল। কেন? তাহলে কি আস্থার সংকট রয়েছে? জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল বা প্যারেন্ট অরগানাইজেশন বিএনপিকে কি তারা জামায়াতে ইসলামীর চেয়ে বেশি বিপজ্জনক মনে করে? বিষয়টি বিএনপির পর্যালোচনা করা উচিত। আওয়ামী লীগ মনোভাবাপন্ন কিন্তু অ্যাকটিভিস্ট নন, মিছিলে-সেøাগানে নেই, এমন ভোটারের সংখ্যা দেশে নেহাত কম নেই। এদের মনের ভিতর থেকে টেনেহিঁচড়ে ভাব বের করে স্বৈরাচারের দোসর ট্যাগ দিয়ে শত্রু বানাবেন, আরেক পক্ষ গোপনে যখন ভাই বলে তাদের বুকে টেনে নেবে, তখন আপনি ঠকে যাবেন। আপনার ‘আছে ভোট’ নাই হয়ে যাবে। এবারের ডাকসু নির্বাচনে এরকম কিছুও ঘটে থাকতে পারে। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপিকে ইস্যুটি হ্যান্ডেল করতে হবে বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে। মনে রাখা দরকার আওয়ামী লীগের যারা অপরাধী তারা অপরাধী। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে, গণহত্যা বা ক্ষমতার অপব্যবহার বা প্রতিপক্ষ দলনের, তারা আর সাইলেন্ট সমর্থকদের একপাল্লায় মাপলে হবে না। বিএনপির ৩১ দফায় রিকনসিলিয়েশনের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। প্রায়োগিক ক্ষেত্রেও এ নীতির চর্চা দরকার। এ ক্ষেত্রে দলের অবস্থান পরিষ্কার করা উচিত। ভোটারসাধারণের কাছে যাতে ভুলবার্তা না পৌঁছায়, সেদিকে মনোযোগ দেওয়া কর্তব্য।

ওয়াকিবহাল মহলের অনেকে বলছেন, ঢাবি ছাত্রশিবিরের নিবন্ধিত সদস্যসংখ্যা তিন-চার হাজারের বেশি নেই। তাহলে বাকি দশ-বারো হাজার ভোট কোত্থেকে এলো। এরা আসলে সাইলেন্ট ভোটার। এই নীরব ভোটারদের একটা অংশ অতীতে ছাত্রলীগকে সমর্থন করত। কিন্তু কট্টর নয়। এই নীরব শ্রেণিটি পুরোপুরি শহুরে নয়। এদের শিকড় গ্রামে। গ্রামাঞ্চলে কারা চাঁদাবাজি করে, বিচার-সালিশের নামে জুলুম করে, কারা স্কুল-কলেজে গিয়ে তাফালিং করে, বালুমহাল, রিকশা স্ট্যান্ড, সিএনজি স্ট্যান্ড দখলে নিয়ে চান্দাবাজি করে, যাকেতাকে স্বৈরাচারের দোসর ট্যাগ দিয়ে চান্দাবাজির ধান্ধা করে, সে খবরও তাদের জানা। তারা হয়তো তারই জবাব দিয়েছে ডাকসুর ভোটে। এ কথা বলছি না যে, চান্দাবাজি শুধু বিএনপির একশ্রেণির নেতা-কর্মীই করেন। এ কাজ কমবেশি সব দলের একশ্রেণির লোকে করে বৈকি।

শোনা যায়, মিলেমিশে করে। কিন্তু সামনে দেয় বিএনপিকে। বিএনপির এ শ্রেণির নেতা-কর্মীরা মনে করে যে এখন তারাই সবচেয়ে ক্ষমতাশালী। কাজেই এরা কোমর বেঁধে সবার আগে যায়। এই প্রকারে এরা ক্ষতি করছে দলের। ডাকসু নির্বাচন মনে হয়, সেই বার্তাটাই দিয়ে গেল। কাজেই সাধু সাবধান।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা