শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন, ২০২৫

মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী, আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার, রাজনৈতিক দার্শনিক, চিকিৎসক ডা. মাহাথির মোহাম্মদের শত বছর পূর্ণ হবে ১০ জুলাই। ১৯২৫ সালে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু। আমাদের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তিনি পছন্দ করেন। দুজনের  বন্ধুত্বও অকৃত্রিম। সে কারণে একজন আরেকজনের খোঁজখবর রাখেন। ২৯ মে জাপানে দুজনের সাক্ষাৎও হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং বন্ধু ইউনূস সম্পর্কে সম্প্রতি যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আইটিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অনেক কথাই তিনি বলেছেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ  কথাটি  বলেছেন বিপ্লবের ঐক্য নিয়ে। সেই সঙ্গে বন্ধু ইউনূস যে সমস্যায় আছেন, তা-ও বলেছেন। ছাত্র-জনতার ইস্পাতকঠিন ঐক্যের মধ্য দিয়ে ড. ইউনূস দেশের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে যত দিন যাচ্ছে ততই সে ঐক্য  আলগা হয়ে যাচ্ছে। কোটারিস্বার্থে নষ্ট হচ্ছে ঐক্যের অংশীজনের সম্প্রীতি। শক্ত একটি স্বার্থান্বেষী দেয়াল ড. ইউনূসকে বন্দি করে ফেলেছে। সুদূর মালয়েশিয়ায় বসে মাহাথির বন্ধুর সমস্যা সম্পর্কে বুঝতে পারছেন অথচ বন্ধু ইউনূস নিজ দেশে বসে নিজের সমস্যা বুঝতে পারছেন না।

মাহাথির মোহাম্মদ আইটিভিতে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বন্ধু ইউনূসকে একজন বড় মাপের মানুষ বলে উল্লেখ করেছেন। দারিদ্র্যমোচনে মুহাম্মদ ইউনূসের কাজের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, ড. ইউনূস দরিদ্রদের জন্য যে উদ্যোগ নিয়েছেন, সেজন্য নোবেল পুরস্কার তাঁর প্রাপ্য ছিল। তিনি ক্ষমতার লোভ করেননি, কেবল দরিদ্র মানুষের জন্য কাজ করে গেছেন। এমন প্রশংসা করলেও বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ বিষয়ে খুব বেশি আশাবাদী হতে পারেননি ডা. মাহাথির। বাংলাদেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ নিয়ে কিছুটা সংশয় প্রকাশ করেছেন তিনি। জুলাই বিপ্লবের ঐক্য ও বর্তমান বাস্তবতা সম্পর্কে তিনি বলেছেন, শেখ হাসিনার সরকারকে ক্ষমতা থেকে নামাতে যে ঐক্য দেখা গিয়েছিল, অভ্যুত্থানের প্রায় এক বছরের মাথায় সে ঐক্য বাংলাদেশে দেখছেন না। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ শেখ হাসিনাকে সরাতে ঐক্যবদ্ধ ছিল। কিন্তু এখন কী ধরনের সরকার তারা চায়, সে বিষয়ে ঐক্য নেই। প্রত্যেকে চায় তার নিজের মতামতই দেশের সবাই মেনে নিক। আর তাতেই সমস্যা তৈরি হচ্ছে। এখন সেই লোকজনের মধ্যেই দ্বন্দ্ব দেখা দিচ্ছে, যারা কদিন আগেই ঐক্যবদ্ধ ছিল।’ জাপানে ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও অন্যান্য প্রাসঙ্গিক প্রশ্নের জবাবে ডা. মাহাথির  বলেন, ‘জাপানে আমি তাঁর (ইউনূস) কথা শুনেছি। আমি জানি তিনি সমস্যায় আছেন। কিন্তু বাংলাদেশ কীভাবে চলবে, তা বলার মতো যোগ্যতা আমি মনে করি আমার নেই।’

মালয়েশিয়ার সাক্ষাৎকারে দেওয়া বক্তব্যের চুম্বক অংশ এখানে উদ্ধৃত করা হলো। বিপ্লবের ঐক্য বিনষ্ট এবং সার্বিক বিষয়ে ড. ইউনূস যে সমস্যায় আছেন তা প্রবীণ এই রাজনৈতিক দার্শনিক নিজ  প্রজ্ঞা দিয়ে উপলব্ধি করতে পেরেছেন। তিনি যা উপলব্ধি করেছেন, বর্তমান বাংলাদেশের বাস্তবতার সঙ্গে তার শতভাগ মিল আছে। এর সঙ্গে যদি কেউ দ্বিমত পোষণ করেন, তা হবে তর্কের খাতিরে তর্ক বা দ্বিমত। মাত্র ১০ মাস সময়ের মধ্যে আমাদের সরকার সম্পর্কে এমন নির্মোহ ও নিরেট সত্যকথনের জন্য দেশবাসী প্রস্তুত ছিল না। এর জন্য সরকার নিজেই দায়ী। ওপরে ওপরে নিরপেক্ষ, ভিতরে ভিতরে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণের কারণে সরকার নিজেকে নিজে বিব্রত ও প্রশ্নবিদ্ধ করছে। সরকারপ্রধান ড. ইউনূসের চারপাশে যে নানান মেরুর, নানান মতলবের তোতা পাখির দেয়াল তৈরি হয়েছে, এ দেয়ালই তাঁকে বিভ্রান্ত করছে বলে অনেকেই মনে করছেন। বন্ধু ডা. মাহাথির মোহাম্মদের উপলব্ধি যদি ড. মুহাম্মদ ইউনূস অনুধাবন করতে পারেন, তাহলে দেশের জন্য মঙ্গলজনক হবে।

একটা দেশ একজন মানুষের সততা, দক্ষতা ও দূরদর্শিতায় কীভাবে উন্নতির শিখরে পৌঁছাতে পারে তার জীবন্ত কিংবদন্তি হলেন ডা. মাহাথির মোহাম্মদ। ১৯৪৭ সালে তিনি সিঙ্গাপুরের কিং এডওয়ার্ড মেডিসিন কলেজে ভর্তি হন। লেখাপড়া শেষ করে ১৯৫৩ সালে সিঙ্গাপুর থেকে মালয়েশিয়া ফিরে আসেন। ফিরে এসে মাহাথির একজন চিকিৎসক হিসেবে চাকরিতে যোগ দেন। মালয়েশিয়ার স্বাধীনতার ঠিক আগে তিনি সরকারি চাকরি ছেড়ে নিজ শহর এ্যালোর সেটরে মাহা-ক্লিনিক নামে একটি প্রাইভেট ক্লিনিক শুরু করেন। শহরের পাঁচটি প্রাইভেট ক্লিনিকের মধ্যে এটি একমাত্র মালয় বংশোদ্ভূত ব্যক্তির মালিকানাধীন ক্লিনিক ছিল। তিনি রোগীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে চিকিৎসা করতেন।  ১৯৭৪ সালে মন্ত্রী হওয়ার আগ পর্যন্ত একজন নিবেদিতপ্রাণ চিকিৎসক হিসেবে তিনি চিকিৎসা পেশা অব্যাহত রেখেছিলেন। শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালন শুরু করেন। এরপর উপপ্রধানমন্ত্রী এবং ১৯৮১ সালের ১৬ জুলাই তিনি মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হন। তার পরই শুরু হয় মালয়েশিয়ার উন্নয়নযাত্রা। একসময় মালয়েশিয়ার মানুষ আমাদের অঞ্চলে ব্যবসা ও চাকরির জন্য আসত। আর এখন মাহাথিরের মালয়েশিয়ায় আমাদের জনশক্তি রপ্তানি করার জন্য ওই দেশের সরকারের পেছনে ঘুরতে হয়। মালয়েশিয়া শুধু অবকাঠামোগত উন্নয়নই করেনি, উন্নয়ন করেছে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, আইনের শাসন, মানবাধিকারসহ সব ক্ষেত্রে। পৃথিবীবিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্যাম্পাস এখন মালয়েশিয়ায়। আমাদের শুধু জনশক্তি নয়, বহু শিক্ষার্থী মালয়েশিয়ার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের লেখাপড়া করছেন। বর্তমান মালয়েশিয়ার পথপ্রদর্শক আর কেউ নন, তিনি একমাত্র ডা. মাহাথির মোহাম্মদ।

আমাদের ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষেও ‘নতুন বাংলাদেশ’-এর নির্মাতা হওয়ার সুযোগ ছিল। কত আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতীক হিসেবে বিপ্লবীরা এবং দেশবাসী তাঁকে গ্রহণ করেছিলেন, তা ভাবা যায় না। রাষ্ট্রের দায়িত্ব গ্রহণের পর অর্থাৎ ৮ আগস্টের পর তিনি যদি বাঘ ও হরিণকে এক ঘাটে পানি পান করার নির্দেশ দিতেন, তাহলে সম্ভবত তা-ই হতো। এর মাত্র ১০ মাস পর তিনি যখন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠার জন্য ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক করেন, তখন তাঁর উপস্থিতিতেই একজন আরেকজনের সঙ্গে ঝগড়া করেন। যে উদ্যম ও আকাক্সক্ষা নিয়ে রাষ্ট্র মেরামতের জন্য সংস্কার কমিশনগুলো গঠন করা হয়েছিল, তা এখন রাষ্ট্রের ওপর রীতিমতো বোঝায় পরিণত হয়েছে। আগামী মাসে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা হবে বলে দেশবাসীকে জানানো হয়েছে। অথচ এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে আস্থায় আনতে পারেনি সরকার। লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনি ধোঁয়াশা কেটে যাওয়ার মতো পরিবেশ তৈরি হলেও শতভাগ বিশ্বাসের পরিবেশ তৈরি হয়নি। এখনো প্রত্যাশিত নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হয়নি। কবে হবে তা-ও  অনুমান করা যাচ্ছে না। দেশের আইনশৃঙ্খলার অবস্থা এখনো নাজুক। কেউ কারও কথা শুনছে না। মব ফ্যাসিজম সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে গেছে। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, দখল সবই চলছে যথারীতি। যেন উদ্ভ্রান্ত পথিকের মতো চলছে সবাই। কেউ কাউকে বিশ্বাস করতে পারছে না। নতুন কিছুর স্বপ্ন নিয়ে বিপ্লব করার পর আস্তে আস্তে সবাই হতাশায় নিমজ্জিত হচ্ছে। ধান্দাবাজ, চান্দাবাজ ও ক্ষমতালিপ্সুরা সব সময় ভালো থাকে, এখনো মনে হয় ভালোই আছে।

বিশ্ব এখন টালমাটাল। এর শেষ কোথায় কারও জানা নেই। বিশ্বরাজনীতি কোন দিকে মোড় নিচ্ছে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙে যাওয়ার পর পৃথিবীর ওপর একচেটিয়া প্রভাব বিস্তার করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ইরান- ইসরায়েল যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের বড় ভূমিকা আছে। ইসরায়েলের পক্ষ নিয়ে আবার যুদ্ধবিরতির মধ্যস্থতাও যুক্তরাষ্ট্রই করল। যুদ্ধ আপাতত বিরতি হলেও বন্ধ হয়নি। হয়তো আবার যে কোনো মুহূর্তে আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারে। পৃথিবীতে যুদ্ধ না হলে আমেরিকা ভালো থাকে না। অস্ত্রের ব্যবসা, ডলারের ব্যবসা, ক্ষমতার প্রভাব নিয়ে গোটা পৃথিবী এখন একচেটিয়া শাসন করছে যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যের অশান্তির কারণে বাংলাদেশের মতো বিভিন্ন ছোট দেশকে নানামুখী চাপ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। জনশক্তি, জ্বালানিসহ অনেক ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের ওপর ঝুঁকি বাড়ছে। তার ওপর দেশের মধ্যে নেই রাজনৈতিক শান্তি। যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে আবার যদি  ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাত-পাল্টা আঘাত শুরু হয় তাহলে আমাদের রাজনীতিতে নতুন কোনো ছুতা  দেখা দেয় কি না ভাবার বিষয়।

বাংলাদেশের ব্যাপারে ডা. মাহাথির মোহাম্মদের মূল্যায়ন বিবেচনায় নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান যদি গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে দৃঢ়প্রত্যয়ী থাকেন, তাহলে ১৮ কোটি মানুষের কল্যাণ হবে। স্মরণীয় হয়ে থাকবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। একটি শতভাগ নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্পন্ন করে আগামী দিনের নেতার কাছে যদি ক্ষমতা হস্তান্তর করেন, তাহলে উন্মুক্ত হবে নতুন বাংলাদেশ গড়ার পথ। আর যদি তা না হয়,  নতুন কোনো ছলছুতায় যদি কোনো পক্ষের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ড. ইউনূস নিজেকে বিকিয়ে দেন, তাহলে ব্যক্তি ইউনূসের সমস্যা বাড়াবে। আবার কখনো কোনো বিশ্বসভায় যদি দেখা হয়, তখন হয়তো ড. ইউনূসের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে ডা. মাহাথির মোহাম্মদ বলবেন, ‘আমি তো আগেই বলেছিলাম আপনি সমস্যায় আছেন। আপনার সমস্যা আমি বুঝতে পেরেছিলাম, আপনি কেন বুঝলেন না?’

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
গায়েবি মামলা
গায়েবি মামলা
সর্বশেষ খবর
বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পঞ্চগড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিশ্ব পরিবেশ দিবসে পঞ্চগড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি
বিজয়ের ব্যর্থতা নিয়ে যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
হলের ছাদ থেকে লাফিয়ে রাবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অপতথ্য মোকাবেলায় আরও কার্যকর উপায় খুঁজে বের করতে মেটাকে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা
মাদারীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকে হাতুড়ি পেটা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ ইয়াবা উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী-লতিফসহ ১০ জনকে শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা
আগের সীমানা বহাল চান বিএনপি নেতারা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় ১২ দিনে নিহত বেড়ে ৬২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ
পেসারদের প্রশংসায় পঞ্চমুখ লঙ্কান কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নের নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
১৬ জুলাই ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স
কতিপয় দলের নেতার কণ্ঠে আওয়ামী লীগ নেতাদের বয়ান শোনা যাচ্ছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার
নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১
প্রেমিকাকে যৌনপল্লিতে বিক্রি, গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১
নছিমনের ধাক্কায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা
এক টাকার জিনিস ২০ টাকায়, অর্থনীতিতে বোঝা : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি
গণঅভ্যুত্থান দিবসসমূহ পালনে ৩৬ সদস্যের জাতীয় কমিটি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাঠ দিবস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
শেরপুরে ৩৩ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ
ফোনালাপে ইরানের প্রেসিডেন্টকে যা বললেন সৌদি যুবরাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে
হত্যার গুজব উড়িয়ে জনসমাবেশে দেখা গেল ইরানের কুদস প্রধানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে
ইরানের হামলায় ধ্বংসযজ্ঞ, ক্ষতিপূরণের ৩৯ হাজার আবেদন ইসরায়েলে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প
ইরানে আবারও হামলার হুমকি দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল
যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের নেপথ্যে যা ঘটেছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন
সাহায্য করতে চেয়ে ট্রাম্পকে ফোন করেছিলেন পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’
‌‘ইরানের হাত ট্রিগারেই আছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
‘প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’ — শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা
সুষ্ঠু ভোট হলে তারা একটা দুইটা আসনও হয়তো পাবে না : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট
ইরানের পরমাণু ক্ষেত্র অক্ষত, মার্কিন গোয়েন্দা রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত
এবার প্রকাশ্যে এলেন সাবেক সংসদ সদস্য আবু সাঈদ ও হাবিবে মিল্লাত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির ৪’শ বছরের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র প্রার্থী জোহরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট
আইএইএর সঙ্গে সহযোগিতা বন্ধের বিল পাস করল ইরানের পার্লামেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক
কমলাপুর স্টেশনে ট্রেনের টয়লেটে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, রেলওয়ে কর্মচারী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় অতর্কিত হামলায় ৭ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান
ইসরায়েল সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৭০০ জনকে গ্রেফতার করেছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল
এবার গ্রেপ্তার সাবেক সিইসি হাবিবুল আউয়াল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫
সচিবালয়ে কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি
দুদক সচিব খোরশেদা ইয়াসমীন ওএসডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা
যুদ্ধবিরতিতে এখনো স্বীকৃতি দেননি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প
ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন
জুলাই আন্দোলনের শহীদ ওমরের লাশ উত্তোলন

নগর জীবন

রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
রাজধানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড
সীতাকুণ্ডে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো শিপ ব্রেকিং ইয়ার্ড

নগর জীবন

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী ও লতিফ শ্যোন অ্যারেস্ট
হত্যা মামলায় ফজলে করিম, নদভী ও লতিফ শ্যোন অ্যারেস্ট

নগর জীবন

জামালপুরে পিপির কক্ষে তালা
জামালপুরে পিপির কক্ষে তালা

খবর