শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৫ জুন, ২০২৫

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

মুফতি রফিকুল ইসলাম আল মাদানি
প্রিন্ট ভার্সন
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

কওমি মাদরাসা ভারত উপমহাদেশে ইসলামি শিক্ষা বিস্তারে এক অতুলনীয় প্রতিষ্ঠান। এ উপমহাদেশে ইসলাম ও মুসলমানদের রক্ষা করার দুর্গ হিসেবে কওমি মাদরাসার আত্মপ্রকাশ। দারুল উলুম দেওবন্দ মাদরাসার কারিকুলাম অনুসারে পরিচালিত এ মাদরাসাগুলো কোরআন, হাদিস, ফিকহ ও আরবি সাহিত্য শিক্ষায় বিশেষ গুরুত্ব দেয়। ইসলামি জ্ঞান, নৈতিকতা বিকাশ, শিষ্টাচার চর্চা ও ধর্মীয় মূল্যবোধ রক্ষায় কওমি মাদরাসার অবদান অসাধারণ। জাতীয় জীবনে ইমাম-খতিব, মুফতি, হাদিস ও তাফসিরবিশারদ এবং ইসলামিক স্কলার প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে কওমি মাদরাসার ভূমিকা অপরিসীম। কওমি মাদরাসার অবদান পৃথিবীর মানুষ কোনো দিন ভুলতে পারবে না। এর প্রতিদান মানুষ কখনো দিতে পারবে না। এ মাদরাসাগুলো যদি না থাকত, ভারতবর্ষে দীন-ধর্মের চেতনা খুঁজে পাওয়া খুবই দুষ্কর ছিল। কওমি মাদরাসার ওলামায়ে কেরাম, ছাত্রবৃন্দ এবং কর্তৃপক্ষ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানকে সঠিকভাবে পরিচালনা ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা এবং পড়াশোনা উন্নয়নের জন্য যে শ্রম ও ত্যাগ স্বীকার করেন, গোটা পৃথিবীতে এর কোনো উদাহরণ নেই। সমস্ত ত্যাগ ও সাধনার একটাই লক্ষ্য আল্লাহতায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন এবং রসুলুল্লাহ (সা.)-এর আদর্শ ও ধর্মীয় মূল্যবোধকে পৃথিবীর বুকে জাগ্রত রাখা। জাগতিক কোনো আশাভরসা জগৎবাসীর কাছে তাদের নেই। জনগণকে ধর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা এবং সর্বস্তরের জনগণের মধ্যে ইসলামি শিক্ষা ও ধর্মীয় চেতনা জাগ্রত করাই তাদের কাজ। অত্যন্ত দুঃখ ও উদ্বেগের বিষয়, বর্তমানে পৃথিবীর অবস্থা দিনদিন পরিবর্তন হচ্ছে। মানুষের মনমানসিকতা বদলে যাচ্ছে, ধার্মিকতা লোপ পাচ্ছে। যে কারণে মাদরাসার সঙ্গে সাধারণ মানুষের সম্পৃক্ততা কমে যাচ্ছে। আলেম-ওলামাদের প্রতি শ্রদ্ধা-ভক্তি ও সম্মান হ্রাস পাচ্ছে। বর্তমান ধর্মীয় পরিবেশ আর অতীতের অবস্থা ভিন্ন। তাই কওমি মাদরাসায় দান ও সহযোগিতার সরল মানসিকতা অনেকের মধ্যে নেই। ফলে ওলামায়ে কেরাম মানুষদের সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করছে, তবে সীমিত জ্ঞানের লোকজন বিষয়টাকে খারাপ দৃষ্টিতে দেখে এবং আপত্তিকরভাবে প্রচার করে। এসব বিষয় অনুধাবন করে নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করা এ যুগের চ্যালেঞ্জ। এ পরিসরে কয়েকটি প্রস্তাব-

এক. মানুষের দুয়ারে, হাটেবাজারে ধরনা দিয়ে, রাস্তায় দাঁড়িয়ে বা গাড়ি থামিয়ে কালেকশন করার পদ্ধতি পরিবর্তন করা সময়ের বিবেচনাধীন বিষয়। এ বছর কোরবানির পশুর চামড়া ওঠানোর ক্ষেত্রে ভিক্ষুকদের সঙ্গে যে আচরণ করেছে, আলেমদের সঙ্গেও ওই ব্যবহারই করা হয়েছে। চামড়া নিয়ে দৌড়ঝাঁপ, লবণ দেওয়া ইত্যাদি ক্ষেত্রে দৃষ্টিকটু দৃশ্য পরিলক্ষিত হয়েছে। কিছু  স্থানে ছাত্রদের পশুর চামড়া ছিলে নিতে হয়েছে। অথচ চামড়ার মূল্য ছিল অতি নগণ্য। একটা গরুর গোশত কাটার মূল্য ৫ হাজার টাকা এবং ছাত্ররা পশু জবাই ও চামড়া ছিলার বিনিময়ে পেয়েছে মাত্র একটা চামড়া। যে চামড়া অনেক স্থানে মাটির নিচে পুঁতে ফেলা ছাড়া বিকল্প ছিল না। এ ছাড়া ঈদ সবার জন্য। সবার জন্য আনন্দের দিন। স্বাধীন ও মুক্ত দিবস। সব পেশার লোক এদিনে ছুটি কাটায়। মাদরাসার ছাত্রদের ছুটি বন্ধ করে পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ করা নিয়ে চিন্তাভাবনার সময় এসেছে। মুফতি তাকি উসমানি সাহেব মাদরাসার ছাত্র, শিক্ষকদের শরিয়তসম্মত সাধীনতা খর্ব করা অবৈধ বলে উল্লেখ করেছেন। আমাদের আকাবির, বিশেষ করে দেওবন্দ মাদরাসায় অতীতকাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত কালেকশনের জন্য নির্ধারিত ব্যক্তি নিয়োগ দেন। এ পদ্ধতিতে মাদরাসার ছাত্রদের পড়ালেখা ক্ষতি হয় না। ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ন্ন হয় না।

দুই. বর্তমানে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ সচ্ছল। টাকা দিয়ে পড়ানোকে অনেকেই মর্যাদাপূর্ণ মনে করে। যেসব মাদরাসায় ছাত্রদের প্রয়োজনীয় খরচ নেয়, সেখানেই অভিভাবকদের প্রথম চয়েস। অতএব ফ্রি পড়াশোনা পদ্ধতি পরিবর্তন করা সময়ের দাবি।

তিন. দীন শিক্ষাকে জীবিকা নির্বাহের মাধ্যম করা অনুচিত। মুফতি তাকি উসমানি বলেছেন, সঙ্গে ব্যবসা বা কোনো পেশা রাখা দরকার। বরকতের দোহাই দিয়ে কারও ন্যায্য অধিকার বঞ্চিত করা বৈধ হবে না।

চার. বাংলাদেশে প্রায় ৮ লাখ ইমাম-মুয়াজ্জিন আছেন। বক্তা আছেন অগণিত। অধিকাংশই কওমি মাদরাসার ফসল। স্ব-স্ব অবস্থানে আমরা সাধারণ জনগণকে কওমি মাদরাসার প্রতি উৎসাহিত করতে পারি। মাদরাসায় দান-অনুদান, চামড়া ইত্যাদি যেন নিজ দায়িত্বে পৌঁছে দেন, ওলামায়ে কেরামের সম্মান যেন রক্ষা হয়, পড়ালেখা যেন তাদের ক্ষতি না হয়, এসব বিষয়ে আমরা মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করতে পারি। অন্যথায় আমাদের পরিস্থিতি দিন দিন অবনতির দিকে যাবে। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন। মুফতি শফি (রহ.) তাঁর ছেলেদের অসিয়ত করেছিলেন, ‘আমি মাদরাসা খুলেছি, কোনো দোকান খুলিনি। অতএব ন্যায়নীতি ও শরিয়তের আদর্শ বিসর্জন দিয়ে যে কোনো মূল্যে তা চালু রাখা, যে কোনো উপায়ে ছাত্র বৃদ্ধি করা অথবা অন্য মাদরাসার ক্ষতি করে আমার মাদরাসার উন্নতি করার দায়দায়িত্ব আমার নেই।’

লেখক : গবেষক, ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
চরের হিসাব দেবে কে
চরের হিসাব দেবে কে
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সর্বশেষ খবর
ডিএমপির সাবেক ৯ ওসিকে অবসরে পাঠালো সরকার
ডিএমপির সাবেক ৯ ওসিকে অবসরে পাঠালো সরকার

এই মাত্র | নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধের ‘টার্নিং পয়েন্ট’ ঐতিহাসিক জাহাজমারা দিবস আজ
মুক্তিযুদ্ধের ‘টার্নিং পয়েন্ট’ ঐতিহাসিক জাহাজমারা দিবস আজ

৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৩৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেয়ের বিয়ের তারিখ ঠিক করতে গিয়ে
বাবাসহ ২ জন চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত
মেয়ের বিয়ের তারিখ ঠিক করতে গিয়ে বাবাসহ ২ জন চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাসিরনগরে নদীতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নাসিরনগরে নদীতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে বন্ধ করুন ৫ ফিচার
ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে বন্ধ করুন ৫ ফিচার

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নির্বাচনে কেউ সামান্যতম পক্ষপাতিত্ব দেখালে ব্যবস্থা: ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে কেউ সামান্যতম পক্ষপাতিত্ব দেখালে ব্যবস্থা: ইসি সানাউল্লাহ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭১১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭১১ মামলা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মসজিদ-মাজারে হামলা করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ-মাজারে হামলা করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ধর্ম উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তি: শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সন্তানদের জন্য ইকিউ কোটা চালু
একাদশে ভর্তি: শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সন্তানদের জন্য ইকিউ কোটা চালু

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কালনী এক্সপ্রেসে বিদেশি সিগারেটসহ আটক ১
কালনী এক্সপ্রেসে বিদেশি সিগারেটসহ আটক ১

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

কুমিল্লায় ওয়ার্কশপ মালিকের লাশ উদ্ধার, দম্পতি আটক
কুমিল্লায় ওয়ার্কশপ মালিকের লাশ উদ্ধার, দম্পতি আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে জুলাই যোদ্ধার তালিকা সংশোধনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
শ্রীপুরে জুলাই যোদ্ধার তালিকা সংশোধনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে ৮৪৪ জনের ফল পরিবর্তন
এসএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে ৮৪৪ জনের ফল পরিবর্তন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা পিয়ার আলীকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
বীর মুক্তিযোদ্ধা পিয়ার আলীকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
রাজধানীতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টোকিওর বক্সিং ইভেন্টে দুই তরুণ বক্সার হারালেন প্রাণ
টোকিওর বক্সিং ইভেন্টে দুই তরুণ বক্সার হারালেন প্রাণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে অবৈধ প্রবাসী ধরা পড়ল ২২ হাজারের বেশি
সৌদিতে অবৈধ প্রবাসী ধরা পড়ল ২২ হাজারের বেশি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে থাই সৈন্য আহত
কম্বোডিয়া সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে থাই সৈন্য আহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিসিসি দেশের প্রবাসীদের জন্য কুয়েতে ‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ চালু
জিসিসি দেশের প্রবাসীদের জন্য কুয়েতে ‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ চালু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে কলমবিরতি পালন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে কলমবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় এক বছর ধরে গায়েব ৬৪ সিসি ক্যামেরা, ঝুঁকিতে কুষ্টিয়া শহর
প্রায় এক বছর ধরে গায়েব ৬৪ সিসি ক্যামেরা, ঝুঁকিতে কুষ্টিয়া শহর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবিতে নেত্রকোনায় মানববন্ধন
সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবিতে নেত্রকোনায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিত শর্মাকে এবার দেখা গেল বড় পর্দায়!
রোহিত শর্মাকে এবার দেখা গেল বড় পর্দায়!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাওয়ার পরের যেসব অভ্যাস হতে পারে বিপদের কারণ
খাওয়ার পরের যেসব অভ্যাস হতে পারে বিপদের কারণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে গোপালগঞ্জে মানববন্ধন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে গোপালগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে জমির ধান পোড়ানোকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় নারীসহ আহত ১০
গোপালগঞ্জে জমির ধান পোড়ানোকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় নারীসহ আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে র‍্যাগিংয়ের নামে শিক্ষার্থীকে ইলেকট্রিক শক
ভারতে র‍্যাগিংয়ের নামে শিক্ষার্থীকে ইলেকট্রিক শক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়
‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ
সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি
শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’
কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি
বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি

খবর

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর