শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

আলাউদ্দীন মাজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

‘আমি প্রায় সাড়ে তিন শ ছবিতে অভিনয় করেছি, আমার তো অর্থের অভাব হওয়ার কথা নয়; কিন্তু এসব ছবির মধ্যে ঠিকমতো দেড় শ ছবির পারিশ্রমিকও পাইনি, নির্মাতারা দেব, দিচ্ছি বলে শুধু ঘুরিয়েছেন অথচ ছবিগুলো হিট হয়েছে, নির্মাতা লাভবান হয়েছেন, কিন্তু এরপরও প্রাপ্য পারিশ্রমিক না পেয়ে আজ দুস্থ অবস্থায় আমার মতো অনেকেরই দিন কাটছে।’ মৃত্যুর আগে এভাবেই নিজের অসহায়ত্বের কথা বর্ণনা করে গেছেন ষাট থেকে আশি দশকের দাপুটে অভিনেত্রী রানী সরকার। এ অভিনেত্রী ১৯৫৮ সালে এ জে কারদারের ‘দূর হ্যায় সুখ কি গাঁও’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে আসেন। খলচরিত্রে তার অভিনয় বেশ জনপ্রিয় হয়। তাই তখনকার প্রায় প্রতিটি ছবিতে রানী সরকার ছিলেন অপরিহার্য। বড় মাপের নামিদামি নির্মাতার ছবিতে একাধারে কাজ করে গেছেন তিনি। একসময় বিয়ে করলেও বেশি দিন টেকেনি তার সংসার। নব্বই দশকের শেষ ভাগ থেকে এ কিংবদন্তি অভিনেত্রী বয়স হয়ে যাওয়ার কারণে চলচ্চিত্রে আর অভিনয়ের ডাক পেতেন না। শেষ পর্যন্ত নিঃস্ব অবস্থায় তার ঠাঁই হয় রাজধানীর মোহাম্মদপুরের এক বস্তির ঝুপড়ি ঘরে। মৃত ভাইয়ের দুই স্কুলপড়ুয়া কন্যা নিয়ে অনাহার আর চিকিৎসার অভাবে কাটছিল তাঁর মানবেতর জীবন। ঘর ভাড়াও দিতে পারতেন না। ২০১১ সাল থেকে বাংলাদেশ প্রতিদিনের শোবিজ বিভাগে একাধারে তাঁর অসহায়ত্ব নিয়ে বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশের পর তৎকালীন সরকার তাকে আর্থিক সহায়তা দেয়। কিন্তু এ অভিনেত্রী যেসব নির্মাতার কাছ থেকে টাকা পেতেন তারা কেউ তাঁর পাশে কিংবা তার মৃত্যুর পরেও দাফন-কাফনের খরচ নিয়ে এগিয়ে আসেননি। সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন তাঁকে আর্থিক সহায়তা দিলেও ঘর ভাড়া, চিকিৎসার খরচ, ভাইয়ের মেয়েদের পড়াশোনা ও খাওয়াদাওয়াসহ নিত্য খরচে তিনি আর কুলিয়ে উঠতে পারেননি। অভাবের সঙ্গে লড়ে শেষ পর্যন্ত ২০১৮ সালের ৭ জুলাই নিঃস্ব-রিক্ত রানী সরকার পৃথিবীর মায়া ছেড়ে পরপারে চলে যান। রানী সরকারের মতো এমন অসহায়ত্বের গল্প ভূরি ভূরি শিল্পীর রয়েছে। অভিনেতা সাত্তার, আকতার হোসেন, বাবর, আনিস, খলিল, মিজু আহমেদ, অভিনেত্রী মায়া হাজারিকা, বনশ্রীসহ আরও অনেকের নাম রয়েছে এ তালিকায়। যাদের মধ্যে অনেকে আর এ দুনিয়ায় নেই। পারিশ্রমিক না পাওয়ার বিষয়টি আবার উঠে এসেছে নন্দিত অভিনেত্রী ডলি জহুরের আক্ষেপে। ঢালিউড প্রযোজকদের কাছে পারিশ্রমিক বাবদ ৩৪ লাখ টাকা পাওনা তাঁর। এমন অভিযোগ করেছেন সম্প্রতি তিনি। মনঃক্ষুণ্ন হয়ে তিনি গণমাধ্যমকে জানান, তাঁর স্বামীর ক্যানসারের চিকিৎসার সময়ও তিনি পরিচালক-প্রযোজকের কাছে পাওনা টাকা চেয়ে পাননি। এখনো পাওনা ৩৪ লাখ টাকার মধ্যে ৩৪ টাকাও কেউ দিচ্ছে না তাঁকে। অথচ বয়স আর অসুস্থতার কারণে অভিনয় কমে গেছে তাঁর। এ ছাড়া শোবিজ অঙ্গনে আগের মতো তেমন আর কাজ হয় না বলে অনেক শিল্পীই এখন বেকার। ‘কোটি কোটি টাকার প্রজেক্ট হয় অথচ সামান্য পারিশ্রমিক দিতে ভুলে যান নির্মাতারা। আমি শুধু আমার কথাই বলছি না, আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে এমন অহরহ ঘটনা ঘটছে।’ সম্প্রতি এমন অভিযোগ আনেন ‘বরবাদ’ ছবিতে অভিনয় করা অভিনেত্রী দিলরুবা দোয়েল। শাকিব খানকে নিয়ে ‘বরবাদ’ নির্মাণ করে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে জায়গা করে নিয়েছিলেন মেহেদী হাসান হৃদয়, তাঁর প্রতি শিল্পী-কলাকুশলীদের পারিশ্রমিক না দেওয়ার অভিযোগের কমতি নেই। এর আগে ছবির ভারতীয় চিত্রগ্রাহক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হৃদয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগের ডালি তুলে ধরেন। পরে অবশ্য সমঝোতার মাধ্যমে সেটি নিরসন হয়। এভাবে শিল্পীদের ন্যায্য পারিশ্রমিক বঞ্চিত হওয়ার কারণ সম্পর্কে দিলরুবা দোয়েল বলেন, ‘আমাদের দেশে এনওসি দেওরা পদ্ধতি চালু নেই। যে কাউকে দুই টাকার আর্টিস্ট বলে চালিয়ে দেওয়া যায়। কিন্তু সেই দুই টাকা পারিশ্রমিকের রশিদ দেওয়া হয় না। কেন রশিদ দেন না, কারণ তারা এভাবেই কাজ করবেন। তবে আমার মনে হয় এটা নিয়ে বসা দরকার। দুই টাকা পারিশ্রমিক হলেও তার রশিদ দরকার। তাহলে স্বচ্ছতা থাকবে। স্বচ্ছতা থাকলে নেপথ্যের শিল্পীদের সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটবে না।’ এ প্রসঙ্গে অভিনেতা আবুল হায়াত জানান, সিনেমায় নিয়মিত অভিনয় করার সময়ে অনেক কাজের পারিশ্রমিক বকেয়া পড়েছিল। সেগুলো অনেকবার চেয়েছিলেন। কিন্তু পরে পারিশ্রমিক না পেয়ে আর চাননি। সেগুলো নিয়ে আর কথাও বলতে চান না এ অভিনেতা। তিনি মনে করেন, সম্মানির সঙ্গে তো সম্মান জড়িত। সেখানে কেউ পারিশ্রমিকের সম্মানি না দেওয়ার অর্থ হলো- অসম্মান করা। শিল্পী হিসেবে এটা মানতে না পেরে পরে অনেকের কাছে সম্মানি চাননি তিনি। প্রখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা ও অভিনেতা কাজী হায়াৎ জানালেন তিনি নিজেও অনেক সময়ই বঞ্চিত হয়েছেন। এ নিয়ে কষ্ট থাকলেও কারও কাছে কোনো অভিযোগ নেই।

কাজী হায়াৎ বলেন, ‘দীর্ঘ ক্যারিয়ারে আমার অনেক অভিজ্ঞতা হয়েছে। অভিনেতা হিসেবে আমার পারিশ্রমিক তেমন কারও কাছে বকেয়া নেই। যা আছে বলতে চাই না। তবে পরিচালক হিসেবে আমি অনেক ঠকেছি। এগুলো এখন আর বলতে চাই না। আমার ভাগ্যে যেটা ছিল সেটাই হয়েছে।’ প্রয়াত কৌতুক অভিনেতা দিলদারের মেয়ে মাসুমা আক্তার জানান, ঢালিউড প্রযোজকদের কাছে তাঁর বাবার পাওনা ছিল ৮০ লাখ টাকার বেশি। তাঁর বাবা মারা যাওয়ার পর কেউ-ই পারিশ্রমিকের অর্থ পরিশোধ করেনি। অভিনেতা জ্যাকি আলমগীরের চলচ্চিত্রের ক্যারিয়ার তিন দশকের বেশি সময়ের। একসময় নিয়মিত কাজ করতে গিয়ে অনেকের কাছে পারিশ্রমিক বকেয়া পড়ে। তিনি বলেন, ‘অনেক আগের বেশ কিছু কাজের পারিশ্রমিক বকেয়া রয়েছে। সেগুলো নিয়ে এখন আর কথা বলতে চাই না।’ শুধু চলচ্চিত্রেই নয়, টিভি নাটকের পারিশ্রমিকও অনেকের লাখ লাখ টাকা বকেয়া। এ বিষয়ে নন্দিত চিত্র প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরুর কাছে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, অভিযোগগুলো মোটেও ভিত্তিহীন নয়। এ ব্যাপারটি তিনি ব্যাখ্যা করে বলেন, বকেয়ার ব্যাপারটা দুই রকম হয়- প্রথমত, পরিচালকরা প্রযোজকের কাছ থেকে কন্ট্রাক্ট নিয়ে কাজ করেন। তখন তারা কখনো কাউকে টাকা দেন আবার কখনো দেন না। দ্বিতীয়ত, অনেক প্রযোজক আছেন যারা সরাসরি নির্মাণে যুক্ত থাকেন। দেখা যায় তারা বকেয়া রেখে কাজ করিয়ে ছবি হিট হলেও শিল্পীদের বকেয়া পারিশ্রমিক দেন না। এটি তাদের মন্দ মানসিকতার পরিচয়। তাই আমি বলব, শিল্পীদের কাজ করতে গেলে প্রযোজক এবং পরিচালকদের মানসিকতা সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে বুঝেশুনে কাজ করতে হবে। শিল্পীদের যেসব প্রযোজক পরিচালক ঠকায় তাদের কারণে শুধু শিল্পীরাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন না, আমাদের চলচ্চিত্রশিল্পেরও বদনাম হচ্ছে। তাই এ মানসিকতা পরিহার করা জরুরি।

এই বিভাগের আরও খবর
আসছেন সামীর-কান্তা
আসছেন সামীর-কান্তা
দ্বৈত রূপে ববি...
দ্বৈত রূপে ববি...
সুনেরাহর নতুন গল্প
সুনেরাহর নতুন গল্প
কাজই আমার কথা বলবে
কাজই আমার কথা বলবে
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
অব্যাহতি পেলেন না জ্যাকুলিন
অব্যাহতি পেলেন না জ্যাকুলিন
আসছেন বুবলী
আসছেন বুবলী
সাবিলার রাক্ষস
সাবিলার রাক্ষস
রিটায়ার্ড মানুষের কোনো বক্তব্য নাই
রিটায়ার্ড মানুষের কোনো বক্তব্য নাই
সিনেমার আকর্ষণীয় প্রচারণা কেন এখন অতীত
সিনেমার আকর্ষণীয় প্রচারণা কেন এখন অতীত
আপনি রিয়েল হিরো
আপনি রিয়েল হিরো
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
নাটকের জনপ্রিয় যত সংলাপ
সর্বশেষ খবর
৮ উইকেট হারাল বাংলাদেশ
৮ উইকেট হারাল বাংলাদেশ

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা
কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট
শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার
ঢাকা-ইসলামাবাদ অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারের অঙ্গীকার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন
ফাইনালের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, আজও নেই লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিক্ষার মানোন্নয়নে নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
কুমারখালীতে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া শুধু সময়ের ব্যাপার: জাপানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার
নড়াইলের সাবেক এমপি কবিরুল হক মুক্তি গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক