শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

খাল-নদীর বরিশালে

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
খাল-নদীর বরিশালে

ছোটবেলা থেকে শুনে এসেছি ‘ধান-নদী-খাল, এই তিনে বরিশাল’। সম্প্রতি বরিশাল এবং ঝালকাঠি ভ্রমণকালে নদী ও খাল দেখলেও বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে ফাঁকা মাঠ দেখেছি, ধান বা অন্য কোনো ফসলের দেখা মেলেনি। অথচ ছোটবেলা কুমিল্লার দাউদকান্দির নিচু অঞ্চলে বর্ষাকালে ধান হতে দেখতাম, যে ধানের গাছ পানির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লম্বা হতো। একই অঞ্চলে বড় বড় এলাকা ঘিরে দেওয়া হয়েছে গ্রাম্য রাস্তা ও বাঁধের মাধ্যমে। এরপর মাঝখানে পানি জমিয়ে ধান ও মাছ একসঙ্গে আবাদ করা হচ্ছে।

কোথাও কোথাও হাঁস চাষও যুক্ত হয়েছে। দাউদকান্দির ‘প্লাবনভূমিতে মাছ চাষ’ উদ্যোগ একসময় বেশ সাড়া ফেলেছিল। বৃহত্তর বরিশালে এমন সুযোগ আরও বেশি। অথচ মাইলের পর মাইল ঘুরে দেখলাম, এক ফসলের ওপর নির্ভর করে এলাকার মানুষ। বিশেষত বন্ধুর আদিনিবাস ঝালকাঠির রাজাপুর এলাকায় রাতযাপন ও অবস্থানকালে দেখলাম রাজার হালতে থাকতেই পছন্দ করে এলাকার মানুষ। এক ফসলের বেশি ফসল না করা বা মাছ, ধান ও হাঁসের সমন্বিত চাষ না করার পেছনে তাদের রাজকীয় সব যুক্তি। অথচ এই এলাকার কিছু অংশও যদি স্থানীয় ভাষায় ‘অফ সিজনে’ সমন্বিত চাষের আওতায় আনা যায়, তবে তা হতে পারে বেকারত্ব দূর ও গ্রামীণ অর্থনীতি উন্নয়নের অন্যতম দৃষ্টান্ত।

বরিশাল অঞ্চলে এবারই প্রথম যাওয়া। সেনাবাহিনীতে চাকরিকালে যখনই কোনো সেনানিবাসে অবস্থান করতাম, আশপাশের জেলায় দুর্যোগ মোকাবিলা, ত্রাণ বিতরণ, নির্বাচন বা অন্যান্য দায়িত্ব পালন করতে যেতে হতো। সেই সুবাদে বাংলাদেশের প্রায় সব জেলাই ঘুরে দেখেছি। কিন্তু বৃহত্তর বরিশালে আমাদের সময় কোনো সেনানিবাস ছিল না। এবার লম্বা ছুটি আর প্রিয় বন্ধুর আমন্ত্রণে সুযোগ হলো ঘুরেফিরে বরিশাল দেখার। ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরে বন্ধুর বাড়িতে থাকার আরেক উদ্দেশ্য ছিল মাঠের রাজনৈতিক অবস্থা কাছ থেকে দেখা। আমির হোসেন আমু ঝালকাঠির একজন প্রসিদ্ধ রাজনীতিবিদ ও বর্তমানে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় নেতা। অথচ তিনি এলাকায় অবাধ-সুষ্ঠু সংসদ নির্বাচন হলে বারবারই হেরে যান বলে জানালেন এলাকার লোকজন। মূলত তিনি টাকা ছাড়া কারও কোনো কাজ বা উপকার করেন না বলেই জনশ্রুতি রয়েছে। ৫ আগস্টের পর তাঁর ঝালকাঠির বাড়িতে বিক্ষুব্ধ জনতা আগুন দিলে পোড়া ও অক্ষত; দুই ধরনের টাকার বস্তা উদ্ধার করেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এ থেকে মানুষের ধারণা আরও পাকাপোক্ত হয় যে টাকার বাইরে কিছুই চিনতেন না আমির হোসেন আমু।

অন্যদিকে রাজাপুরের সংসদ নির্বাচনে পরপর বেশ কয়েকবার জয়লাভ করেছিলেন শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়া এবং বেগম খালেদা জিয়ার এককালের আস্থাভাজন নেতা ও মন্ত্রী ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম। এই বীর জীবনের শেষদিকে এসে কেন সব আদর্শ কবর দিয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দিলেন, আওয়ামী লীগ কেন তাঁকে দলে ঠাঁই দিয়ে তথাকথিত সংসদ সদস্য বানাল, আর বর্তমানে জেলে আটক বীর মুক্তিযোদ্ধার জন্য ভবিষ্যতে কী অপেক্ষা করছে-তা নিয়ে তেমন আলোচনা কানে আসেনি। বরং তিনি মন্ত্রী হয়েও এলাকার জন্য তেমন কিছু করেননি, এমনটাই শোনা গেছে শতমুখে। অন্যদিকে পদ্মা ব্রিজ চালু হওয়ার পর এই এলাকায় শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠার যে স্বপ্ন দেখানো হয়েছিল, বাস্তবতা তার ধারেকাছেও যেতে পারেনি বলে মনে করে এলাকার বেকার তরুণ ও যুবসমাজ। বিশেষত এই এলাকায় ধান ও চালভিত্তিক শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং পেয়ারা, নারকেল ও মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্প গড়ে ওঠার প্রচুর সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর কোনো সরকারি উদ্যোগ চোখে পড়েনি বলে অভিযোগ তরুণ সমাজের।

ঈদের আড্ডায় প্রায়ই উঠে আসে স্থানীয় বিএনপির নতুন কান্ডারি কে হবেন-এমন প্রশ্ন। একজন নিবেদিত হলেও অশিক্ষিত, আরেকজন সুশিক্ষিত হলেও জনবিচ্ছিন্ন, আবার কেউ কেউ বিশাল বাজেট নিয়ে মাঠে শোডাউন করে চলেছেন, এমন আলোচনা বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীদের নিয়ে। প্রায় প্রতি মহল্লা ও জনপদে বিএনপির অফিসগুলো সরগরম ছিল। তবে তালাবদ্ধ ছিল জামায়াতের কিছু অফিস। ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন (চরমোনাই) নামক দলের হাতে গোনা কিছু অফিস দেখেছি। এনসিপি কিংবা অন্য কোনো দলের অস্তিত্ব তেমন চোখে পড়েনি। তবে চোখে পড়ার মতো ছিল বেশ কিছু স্থাপনায় ভাঙা অবস্থায় পড়ে থাকা ম্যুরাল, ভাস্কর্য ও অন্যান্য শিল্পকর্ম। সম্ভবত এসব স্থাপনায় শেখ মুজিব ও বিগত সরকারের নেতা-নেত্রীদের প্রতিকৃতি বা নামফলক ছিল। প্রায় এক বছর হতে চললেও ভাঙা ও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় এসব স্থাপনা ফেলে রাখা কতটুকু যুক্তিযুক্ত তা ভেবে দেখা দরকার। অন্তত এসব এলাকা পরিষ্কার রাখার ক্ষেত্রে কার্পণ্য করা বা এ নিয়ে রাজনীতি করার যৌক্তিকতা বিবেচনার দাবি রাখে। দক্ষিণাঞ্চলে রাজনীতির আরেক ফ্যাক্টর আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। তিনি ঝালকাঠির পার্শ্ববর্তী মঠবাড়িয়া-ভান্ডারিয়া থেকে বরাবর নির্বাচন করে জয়ী হতেন। ঝালকাঠিতে নির্বাচন করেও একবার জয়ী হওয়ার কৃতিত্ব রয়েছে তাঁর ঝুড়িতে। তবে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি দুহাতে টাকা ও অস্ত্র বিলিয়ে তরুণ ও যুবকদের দিয়ে এলাকা নিয়ন্ত্রণে রাখেন।

তাঁরই এককালের কর্মী ও ব্যক্তিগত সহচর ছিলেন ওই এলাকার সর্বশেষ এমপি মো. মহিউদ্দিন মহারাজ। স্থানীয় মানুষের মতে, আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর প্রভাব খাটিয়েই মহারাজ ব্যক্তিগতভাবে প্রচুর অর্থসম্পদের মালিক বনে যান। পরে এই টাকাই তাঁকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলতে সহায়তা করে। সর্বশেষ নির্বাচনগুলোতে তিনি নিজেই আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর বিরুদ্ধে নির্বাচন করেন এবং বলা চলে টাকার জোরেই একপর্যায়ে জয়লাভ করেন। সুদে আসলে সেই টাকা উদ্ধারের কাহিনিও বেশ রসিয়ে বলেছেন এলাকার মুরুব্বিরা।

মুরুব্বিদের মতে, পুরো দক্ষিণাঞ্চল ছিল দুঃসাহসী মানুষের প্রতিচ্ছবি। বর্তমানেও কিছু কিছু মানুষের মাঝে সেই দুঃসাহস লক্ষ করা যায়, তবে তা দেশপ্রেম বা দেশগড়ার ক্ষেত্রে নয় বরং দুর্নীতির ক্ষেত্রে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, এই সেই অঞ্চল যেখানে, বেশ কিছু সড়ক, সেতু ও কালভার্টের কাজ না করলেও বিগত সরকারের এমপি মো. মহিউদ্দিন মহারাজের পরিবার থেকে নির্বাচিত ঠিকাদার নামক ডাকাতদের হাতে প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা তুলে দিয়েছেন স্থানীয় এলজিইডির কর্মকর্তারা। এমন খবর বেরিয়েছে পত্রিকায়। দুদক বাস্তবে সরকারি বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রকল্পে কোনো উন্নয়নকাজের অস্তিত্ব না পেয়ে মামলা করেছে। এর মধ্যে এমপি মহারাজের ভাই মিরাজের প্রতিষ্ঠান ইফতি ইউটিসিএল লিমিটেড বাঁশ ও সুপারি গাছ দিয়ে সাঁকো বানিয়ে গার্ডার সেতুর জন্য বরাদ্দ ৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা তুলে নেন। এমন দুঃসাহস মানুষ কোথা থেকে কেমন করে পায়, সে প্রশ্নের উত্তরে রাজনীতিতে পচন ধরার কথা বলেন স্থানীয় বিজ্ঞজনরা। কথা প্রসঙ্গে উঠে এলো এলাকার দুঃসাহসী কৃতীসন্তান ও দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নাম। ঝালকাঠি জেলার রাজাপুরের সাতুরিয়া নামক গ্রামে নানার বাড়িতে জন্ম নিয়েছিলেন পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের অবিসংবাদিত নেতা এ কে ফজলুল হক। দেশের স্বার্থে পাকিস্তানিদের চোখে চোখ রেখে কথা বলে শেরেবাংলা বা বাংলার বাঘ উপাধি পেয়েছিলেন সেই বীর দেশপ্রেমিক। শেখ মুজিবের রাজনৈতিক গুরু ও মেন্টর ছিলেন শেরেবাংলা। তাই তাঁর জন্মভিটা দেখতে গিয়েছিলাম। তবে হতাশ হয়েছি এই জন্মভিটাটি দেখে। বিশাল এলাকাজুড়ে বাড়িটি আজ জঙ্গলে পরিপূর্ণ। ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে সামনের কাছারিঘরের ইমারত। ভিতর বাড়ির অবস্থাও জীর্ণশীর্ণ। ঝুঁকি নিয়েই বাস করছে কয়েকটি পরিবার। জিজ্ঞেস করেছিলাম এটা কার বাড়ি? উত্তর এলো যারা বসবাস করছে, তাদের। অথচ বাড়ির সামনেই বিশাল সাদা পাথরে লেখা সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় কর্তৃক এই ভবনগুলো সংরক্ষিত। কে জানে এই পাথর আর সংরক্ষণের কথা বলে কত টাকা খরচ হয়েছে? মনে পড়ল ‘মুজিব শতবর্ষ’ উদ্যাপন আর শত শত ভাস্কর্য নির্মাণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচের কথা। লাখ লাখ ভক্তের তথা চেতনাজীবীর কথা। অথচ একজন শেখ মুজিব গড়ার কারিগর শেরেবাংলার জন্মভিটাকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানোর কেউ নেই। শেরেবাংলার মূল বাড়ি দেখতে বরিশালের চাখার গিয়েছিলাম। জন্মভিটার চেয়ে অনেক উন্নত সেখানকার অবকাঠামো। তবে জাদুঘরে শেখ মুজিবের সঙ্গে শেরেবাংলার ছবির প্রিন্ট এত নিম্নমানের যে তা রুচির দুর্ভিক্ষের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।

বরিশাল ও ঝালকাঠিতে বিশাল এলাকাজুড়ে আমড়া ও পেয়ারাবাগান। অন্যান্য গাছের বাগানও আছে বিশাল সব এলাকাজুড়ে। আবার প্রায় সব বাগানের গাছের সারির মাঝে নানা গভীরতার নালা রয়েছে। এসব নালায় ও নালাসংলগ্ন ডোবায় তিন মাসের বেশি সময় ধরে কমপক্ষে হাঁটুসম পানি থাকে বলে স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা যায়। অথচ সেখানে মাছ চাষের কোনো উদ্যোগ নেই। নদী ও খালে ভাসমান খাঁচায় মাছ চাষ দেখেছি থাইল্যান্ডে। চীনে দেখেছি হাঁসের চাষ। বৃহত্তর বরিশালে এসবই সম্ভব বলে মনে হলো। কিন্তু তেমন উদ্যোগ দেখা গেল না। প্রচুর গাছ রয়েছে এলাকাজুড়ে। অথচ এসব গাছ রোপণে কোনো পরিকল্পনা ছিল বলে মনে হয় না। ফলে অতি ঘন করে লাগানো গাছগুলো কাক্সিক্ষত মাত্রায় বড় হচ্ছে না বা ভবিষ্যতে কাঠ বানানোর উপযোগী হয়ে হৃষ্টপুষ্ট হচ্ছে না। আবার বিভিন্ন ধরনের অপ্রয়োজনীয় গাছেরও আধিক্য দেখা যায়, যা থেকে ফল বা কাঠ কিছুই পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। এসব গাছের আধিক্যের কারণে মূল্যবান গাছগুলোও বড় হতে পারছে না। এ নিয়ে সচেতনতা বাড়ালেই পরিবেশের পাশাপাশি অর্থনৈতিক উন্নয়নেও দক্ষিণাঞ্চল একটি মডেল হয়ে উঠতে পারে। নদীকেন্দ্রিক পর্যটনেরও প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে বরিশালে। ভারতের কেরালা রাজ্যে নদীকেন্দ্রিক পর্যটন ব্যাপক জনপ্রিয়, যা বরিশালেও সম্ভব। কিন্তু ‘কে ধরিবে হাল, আছে কার হিম্মত’। শেরেবাংলার মতো হিম্মতওয়ালা মানুষ এখন বরিশালে না থাকলেও আছেন মহারাজ, মিরাজ, সাদিক আবদুল্লাহ আর আমুর মতো লোকজন। সরকারের প্রায় প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের টাকায় বৃহত্তর বরিশালে বহু সরকারি স্থাপনা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। অথচ স্টেডিয়াম, হাসপাতাল, সরকারি বালক-বালিকা নিকেতনসহ বহু প্রতিষ্ঠানের রক্ষণাবেক্ষণে অবহেলা সাক্ষ্য দেয়, ‘আমু আসে আমু যায়, কিন্তু মানুষের খামু খামু স্বভাব যায় না।’ আসছে নির্বাচনে বরিশাল অঞ্চলে শেরেবাংলার আদর্শে উজ্জীবিত জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হোক, এটাই প্রত্যাশা।

♦ লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : directoradmin2007@gmail.com

 

এই বিভাগের আরও খবর
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
ডেঙ্গু আগ্রাসন
ডেঙ্গু আগ্রাসন
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
সর্বশেষ খবর
আগামী নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করবে ইউকেএম
প্রধান উপদেষ্টাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করবে ইউকেএম

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোলায় বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
ভোলায় বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘুমধুম সীমান্তে মিয়ানমারের ওপারে গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক
ঘুমধুম সীমান্তে মিয়ানমারের ওপারে গোলাগুলি, এপারে আতঙ্ক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ার মিরপুরে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক ফিরোজ আহমেদ গুরুতর আহত
কুষ্টিয়ার মিরপুরে সন্ত্রাসী হামলায় সাংবাদিক ফিরোজ আহমেদ গুরুতর আহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফ আলি খানের ছেলেদের রক্তে বইছে রবীন্দ্রনাথের গৌরব
সাইফ আলি খানের ছেলেদের রক্তে বইছে রবীন্দ্রনাথের গৌরব

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

এডিলেডে বিজিপিএএ’র বার্ষিক সায়েন্টিফিক মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত
এডিলেডে বিজিপিএএ’র বার্ষিক সায়েন্টিফিক মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

গাজায় আলজাজিরার ৫ সাংবাদিক হত্যার ঘটনায় জাতিসংঘের নিন্দা
গাজায় আলজাজিরার ৫ সাংবাদিক হত্যার ঘটনায় জাতিসংঘের নিন্দা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মালিকবিহীন ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ
সীমান্তে মালিকবিহীন ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শিশু হত্যার অভিযোগে সৎ মা কারাগারে
নোয়াখালীতে শিশু হত্যার অভিযোগে সৎ মা কারাগারে

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত, দায়িত্বে ২ কেন্দ্রীয় নেতা
রাজশাহী মহানগর বিএনপির কমিটি বিলুপ্ত, দায়িত্বে ২ কেন্দ্রীয় নেতা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

একাদশে ভর্তি: বাড়লো প্রথম ধাপে আবেদনের সময়
একাদশে ভর্তি: বাড়লো প্রথম ধাপে আবেদনের সময়

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীনবরণ
স্থায়ী ক্যাম্পাসের দাবিতে মহাসড়কে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীনবরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদমুক্ত ঋণে স্বাবলম্বী হাজারো পরিবার
বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের সুদমুক্ত ঋণে স্বাবলম্বী হাজারো পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেজাজ হারালেন সালমান খান
মেজাজ হারালেন সালমান খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা: দুই পুলিশ কর্মকর্তার যাবজ্জীবন দণ্ড বহাল
পুলিশ হেফাজতে জনি হত্যা: দুই পুলিশ কর্মকর্তার যাবজ্জীবন দণ্ড বহাল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে মানিকগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামাল ভূঁইয়া সার্ফ এক্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর
জামাল ভূঁইয়া সার্ফ এক্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশে জার্মানির নতুন রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব গ্রহণ
বাংলাদেশে জার্মানির নতুন রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব গ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে জুয়ার আসর থেকে ৪ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে জুয়ার আসর থেকে ৪ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হবিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
হবিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা পাবেন বাড়তি ৩০ মিনিট সময়
পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা পাবেন বাড়তি ৩০ মিনিট সময়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হত্যা মামলায় ৩ দিনের রিমান্ডে সোলাইমান সেলিম
হত্যা মামলায় ৩ দিনের রিমান্ডে সোলাইমান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬
ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে বন্ধ করুন ৫ ফিচার
ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে বন্ধ করুন ৫ ফিচার

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত
‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

৩ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নয়, অপরাধে নীরব দর্শক সরকার : মামুনুল হক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নয়, অপরাধে নীরব দর্শক সরকার : মামুনুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক
দিল্লিতে রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী আটক

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'চিকন' বলায় বন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যা
'চিকন' বলায় বন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া
সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে অস্ট্রেলিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের
কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সচিবালয়ে নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: প্রেস সচিব
সচিবালয়ে নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে
দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন
পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন

পেছনের পৃষ্ঠা

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা
এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা
ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা

মাঠে ময়দানে

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার
বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা