শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

মন্জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি

১০ মাস সময়ের মধ্যে দেশে কিছুটা হলেও রাজনৈতিক স্বস্তি ফিরে এসেছে। দেশবাসী বিশ্বাস করতে শুরু করেছে, বর্তমান সরকার পাঁচ বছর থাকতে চায় না। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে তারা সম্মানজনক প্রস্থান চায়। ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে যাঁরা পাঁচ বছরের উচ্চাভিলাষ পোষণ করছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁদের আশাহত করেছেন। নির্বাচন নিয়ে যে অবিশ্বাস ও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর তা আস্তে আস্তে কাটতে শুরু করেছে। সংস্কার ও ফ্যাসিস্টদের বিচারের ব্যাপারে কারও কোনো দ্বিমত নেই। কেউ বলছেও না, এ দুটি করা যাবে না। দেশের রাজনীতিতে একটি সুশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হোক এটা সবাই প্রত্যাশা করে। সে প্রত্যাশা পূরণে অবশ্যই ঐক্যবদ্ধ রাজনৈতিক রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তিশক্তির দরকার। সেটা সম্ভব শুধু নির্বাচনের মাধ্যমে। কোনো পক্ষভুক্ত না হয়ে একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জাতি প্রত্যাশা করে। তবে দুই নেতার সফল বৈঠকের পর অনেকেরই মন খারাপ। দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলকে যারা মাইনাস করতে চেয়েছিল, তা করতে না পেরে তাদের মন খারাপ হবে এটাই স্বাভাবিক। সাদা চোখে এখন অনেক কিছুই স্বাভাবিক দেখালেও যে ষড়যন্ত্র তারা শুরু করেছে, তা বন্ধ হয়েছে এমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই। সুতরাং আগামী নির্বাচন পর্যন্ত সাবধানে পথ চলতে হবে। মনে রাখতে হবে, ‘ওয়ান্স এ বিট্রেয়ার, অলওয়েজ এ বিট্রেয়ার।’

অনেক দিন যাবৎ কানাঘুষা চলছিল, প্রধান উপদেষ্টার চারপাশে একটা দেয়াল তৈরি হয়েছে। সে দেয়ালের কারণেই তিনি দেশের প্রকৃত তথ্য পাচ্ছেন না। তাঁর তোতা পাখিরা যা বলতেন, তিনিও সরল বিশ্বাসে তা গ্রহণ করতেন। যার প্রমাণ আমরা পাই তাঁর জাপান সফরের মাধ্যমে। তিনি সেখানে গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, একটি দল ছাড়া কেউ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায় না। সে বক্তব্যে প্রধান উপদেষ্টার ইমেজ ক্ষুণœ হয়। তাঁকে ঘিরে গড়ে ওঠা চার দেয়ালের বাইরে এসে তিনি হয়তো সেটা উপলব্ধি করতে পেরেছেন। সে কারণেই লন্ডন বৈঠক সফল হয়েছে। ব্যক্তিজীবন হোক বা রাজনীতি, সদিচ্ছা থাকলে সব সমস্যার সমাধান সম্ভব। লন্ডন আলোচনায় সেটা আবারও প্রমাণিত হলো। এ বৈঠক এতটা সফল হবে, তা ষড়যন্ত্রকারীরা কল্পনাও করতে পারেনি। এমনকি প্রধান উপদেষ্টার চারপাশের দেয়ালও বৈঠকের সফলতা সম্পর্কে অনুমান করতে পারেনি। সবাইকে তাক লাগিয়ে নির্বাচন ইস্যুতে একটি গ্রহণযোগ্য সমাধানে পৌঁছেন দুই নেতা। লন্ডন বৈঠকে জেন্টলম্যান এগ্রিমেন্টের পর প্রধান উপদেষ্টার ওপর পূর্ণ আস্থা ও যথাযথ সম্মান রেখেছেন তারেক রহমান। সম্মানিত ব্যক্তিকে সম্মান জানানো তারেক রহমানের পারিবারিক শিক্ষা। তিনি দেখেছেন, তাঁর পিতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান কীভাবে মানুষকে সম্মান করতেন। তাঁর মা বেগম খালেদা জিয়া দেশের তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। নিতান্তই ব্যক্তিগত আক্রোশে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অসম্মান করছিলেন, তখন বেগম জিয়া ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি পূর্ণ সম্মান ব্যক্ত করেন। শহীদ জিয়া ও বেগম খালেদা জিয়ার সন্তান তারেক রহমানও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি যথাযথ সম্মান প্রদর্শন করবেন, এটাই তো স্বাভাবিক। তবে এখন সবকিছু নির্ভর করছে প্রধান উপদেষ্টার ওপর। তিনি নির্বাচনের একটা সময় উল্লেখ করেছেন। এখন দরকার রোডম্যাপ। এ কাজটি করবে নির্বাচন কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা যত দ্রুত নির্বাচন কমিশনকে সবুজ সংকেত দেবেন, কাজটি ততই সহজ হবে। তা না হলে ষড়যন্ত্রকারীরা আবারও অপতৎপরতা শুরু করতে পারে।

প্রধান উপদেষ্টা বারবার বলেছেন, তিনি একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন দেশবাসীকে উপহার দেবেন। তাঁর প্রতি মানুষের আস্থা এখনো নষ্ট হয়নি। একটি মহল তাঁকে অন্ধকারে রেখে ইমেজ নষ্টের অপচেষ্টা করলেও তিনি তা অনুধাবন করতে পেরেছেন। সে কারণেই তিনি অতীতের বিতর্কিত নির্বাচনের ব্যাপারে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছেন। তিনি ইতোমধ্যে বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। গত সোমবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে তিনি এ নির্দেশ দেন। বিতর্কিত তিন জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে জড়িত সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনারগণ ও নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবদের ভূমিকা তদন্তে অবিলম্বে একটি কমিটি গঠনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘সবাই জুলাই সনদের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। আমি আশা করি, আগামী জুলাইয়ের মধ্যে আমরা এটি জাতির সামনে উপস্থাপন করতে পারব।’ বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা তাঁর লন্ডন সফরের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, ‘লন্ডনে বাংলাদেশি কমিউনিটির যাদের সঙ্গেই দেখা হয়েছে তারা সংস্কার নিয়ে জানতে চেয়েছেন। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা খুব আগ্রহী। তারা বিস্তারিতভাবে ঐকমত্য কমিশনের কাজ নিয়ে আমার সঙ্গে আলোচনা করেছে, মতামত দিয়েছে। যেখানেই গেছি সেখানকার প্রবাসী বাংলাদেশিরা আমাকে জিজ্ঞেস করেছেন, ‘আমরা আগামী নির্বাচনে ভোট দিতে পারব তো?’ আমাদের প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। পোস্টাল ব্যালট এবং আর কী কী অপশন আছে সেগুলো নিয়ে ভাবতে হবে, সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে হবে।’

নির্বাচন বিষয়ে দেশবাসীর মধ্যে স্বস্তি ফিরলেও অর্থনৈতিক সেক্টরে এখনো স্বস্তি ফেরেনি। ব্যাংকিং সেক্টরের সংকট দেশের অর্থনীতিকে খুব বেশি ঝুঁকিতে ফেলেছে। গত ১০ মাসে দেশি ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীরা রীতিমতো পথে বসে গেছেন। নানান ভয়ভীতি, দোসর তকমা ও মব ফ্যাসিজমের কারণে প্রায় সব ব্যবসায়ী হাত-পা গুটিয়ে বসে আছেন। সরকার ভুল পলিসিতে বিদেশিদের ডাকছে; কিন্তু দেশি ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের কাছে ডাকছে না। তাদের সমস্যাগুলোর সমাধান করছে না। প্রবাসীদের রেমিট্যান্স ও হাতেগোনা কয়েকটি রপ্তানিমুখী খাত ছাড়া বৈদেশিক আয় নেই বললেই চলে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ কিছুটা স্তিমিত হওয়ার মধ্যেই শুরু হয়েছে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ। পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ তৈরি হলো ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে। বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) নবনির্বাচিত সভাপতি মাহমুদ হাসান খান সেই নতুন চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে বলেছেন, পোশাকশিল্পের চ্যালেঞ্জ প্রতিনিয়তই পরিবর্তন হয়। ইসরায়েল আর ইরানের যুদ্ধটা আমাদের জন্য একটা নতুন চ্যালেঞ্জ। যুদ্ধের ফলে তেলের দাম বাড়লে তা সবার ওপর প্রভাব ফেলবে। পোশাকশিল্প এর প্রভাব থেকে বাদ যাবে না। পোশাকশিল্প প্রতিনিয়ত নানান স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্কারোপ, ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল, উচ্চ ব্যাংক সুদ, মুদ্রাস্ফীতি, মজুরি বৃদ্ধি ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির চাপে সবাই নিষ্পেষিত অবস্থায়।

দেশের সার্বিক উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য রাজনীতি এবং অর্থনীতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। রাজনীতির অন্ধকার কাটতে শুরু করছে। এখন দরকার অর্থনৈতিক দিকনির্দেশনা। প্রায় ১৮ কোটি মানুষের এ দেশটাকে স্বাবলম্বী করার কোনো বিকল্প নেই। এর জন্য বাড়াতে হবে শিল্পায়ন। তৈরি করতে হবে দক্ষ জনশক্তি। শহীদ জিয়ার পলিসি গ্রহণ করে বেকারের হাত কর্মীর হাতে পরিণত করতে হবে। জুলাই বিপ্লবের পর দেশে অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। অনেক মানুষ বেকার হয়েছে। এখন দরকার বন্ধ কারখানাগুলো চালুর ব্যবস্থা করা। নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা। বিদেশের শ্রমবাজার ধরার জন্য প্রশিক্ষিত জনশক্তি গড়ে তুলতে হবে। অদক্ষ জনশক্তি, যাদের আমরা বিদেশে শ্রমিক হিসেবে পাঠাই তারা ২-৩ লাখ টাকা খরচ করে বিদেশ যান; কিন্তু সে টাকাও তুলতে পারেন না। ফলে বিদেশে গিয়ে তার দরিদ্র অবস্থার কোনো উন্নতি হয় না। বরং দরিদ্র আরও দরিদ্র হচ্ছে। দেশের মধ্যে রাজধানীমুখী মানুষের স্রোত বাড়ছে। সবকিছুর জন্য মানুষ রাজধানীমুখী হচ্ছে। দেশের সার্বিক উন্নতির জন্য গ্রাম পর্যায়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। সার্টিফিকেটধারী শিক্ষিত বেকার তৈরি না করে প্রযুক্তিজ্ঞানসম্পন্ন জনশক্তি তৈরি করতে হবে। নতুন কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি এবং বেকারত্ব দূর না করা পর্যন্ত দেশের অর্থনীতির পালে বাতাস লাগবে না। আর এ কাজটি করার জন্য দেশি বিনিয়োগকারীদের আরও বেশি কাজে লাগাতে হবে। তাদের ভয়ভীতি দূর করে বিনিয়োগ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। বিনিয়োগ অবকাঠামো ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। দেশি বিনিয়োগকারীদের ব্যাংকিং সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। মব ফ্যাসিজম বন্ধ ও সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। কারণ ব্যবসায়ীদের আস্থায় রাখতে না পারলে দেশের অর্থনীতি গতিশীল হবে না।

সুস্থ রাজনীতি, ভয়ভীতিহীন অর্থনীতি ও সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারলে অন্তর্বর্তী সরকার দেশবাসীর কাছে চিরদিন সম্মানের আসনে থাকবে। এ তিনটি কাজই বর্তমান সরকারের পক্ষে করা সম্ভব। এর জন্য দরকার সদিচ্ছা। ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি যেহেতু জাতি পেয়েছে, বাকি সবকিছুই পাওয়া সম্ভব। দরকার শুধু সদিচ্ছা। সেই সঙ্গে ড. ইউনূসের উচিত হবে চারপাশের চাটুকারের দেয়াল ভেঙে বাস্তবতা উপলব্ধি করা। আবেগ নয়, বিবেকের বিশ্লেষণে আগামীর দিনগুলোকে মূল্যায়ন করা।

♦ লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
চরের হিসাব দেবে কে
চরের হিসাব দেবে কে
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
সর্বশেষ খবর
মসজিদ-মাজারে হামলা করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ-মাজারে হামলা করলে ছাড় দেওয়া হবে না: ধর্ম উপদেষ্টা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তি: শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সন্তানদের জন্য ইকিউ কোটা চালু
একাদশে ভর্তি: শিক্ষক-কর্মকর্তাদের সন্তানদের জন্য ইকিউ কোটা চালু

১ মিনিট আগে | জাতীয়

কালনী এক্সপ্রেসে বিদেশি সিগারেটসহ আটক ১
কালনী এক্সপ্রেসে বিদেশি সিগারেটসহ আটক ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

কুমিল্লায় ওয়ার্কশপ মালিকের লাশ উদ্ধার, দম্পতি আটক
কুমিল্লায় ওয়ার্কশপ মালিকের লাশ উদ্ধার, দম্পতি আটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে জুলাই যোদ্ধার তালিকা সংশোধনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
শ্রীপুরে জুলাই যোদ্ধার তালিকা সংশোধনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে ৮৪৪ জনের ফল পরিবর্তন
এসএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে ৮৪৪ জনের ফল পরিবর্তন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা পিয়ার আলীকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন
বীর মুক্তিযোদ্ধা পিয়ার আলীকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
রাজধানীতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

টোকিওর বক্সিং ইভেন্টে দুই তরুণ বক্সার হারালেন প্রাণ
টোকিওর বক্সিং ইভেন্টে দুই তরুণ বক্সার হারালেন প্রাণ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে অবৈধ প্রবাসী ধরা পড়ল ২২ হাজারের বেশি
সৌদিতে অবৈধ প্রবাসী ধরা পড়ল ২২ হাজারের বেশি

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম্বোডিয়া সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে থাই সৈন্য আহত
কম্বোডিয়া সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণে থাই সৈন্য আহত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিসিসি দেশের প্রবাসীদের জন্য কুয়েতে ‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ চালু
জিসিসি দেশের প্রবাসীদের জন্য কুয়েতে ‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ চালু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে কলমবিরতি পালন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে সুনামগঞ্জে কলমবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় এক বছর ধরে গায়েব ৬৪ সিসি ক্যামেরা, ঝুঁকিতে কুষ্টিয়া শহর
প্রায় এক বছর ধরে গায়েব ৬৪ সিসি ক্যামেরা, ঝুঁকিতে কুষ্টিয়া শহর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবিতে নেত্রকোনায় মানববন্ধন
সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবিতে নেত্রকোনায় মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিত শর্মাকে এবার দেখা গেল বড় পর্দায়!
রোহিত শর্মাকে এবার দেখা গেল বড় পর্দায়!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাওয়ার পরের যেসব অভ্যাস হতে পারে বিপদের কারণ
খাওয়ার পরের যেসব অভ্যাস হতে পারে বিপদের কারণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে গোপালগঞ্জে মানববন্ধন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে গোপালগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে জমির ধান পোড়ানোকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় নারীসহ আহত ১০
গোপালগঞ্জে জমির ধান পোড়ানোকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় নারীসহ আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে র‍্যাগিংয়ের নামে শিক্ষার্থীকে ইলেকট্রিক শক
ভারতে র‍্যাগিংয়ের নামে শিক্ষার্থীকে ইলেকট্রিক শক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদের টাকার জন্য শিশুকে আটকে রাখার অভিযোগে নারীসহ চারজন গ্রেফতার
সুদের টাকার জন্য শিশুকে আটকে রাখার অভিযোগে নারীসহ চারজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈলকুপায় বৃদ্ধ কৃষককে হাতুড়িপেটার অভিযোগ
শৈলকুপায় বৃদ্ধ কৃষককে হাতুড়িপেটার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে তুহিন হত্যার প্রতিবাদে শরীয়তপুরে সাংবাদিকদের মানববন্ধন
গাজীপুরে তুহিন হত্যার প্রতিবাদে শরীয়তপুরে সাংবাদিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্রের খোঁজ দিলে মিলবে পুরস্কার: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের লুট হওয়া অস্ত্রের খোঁজ দিলে মিলবে পুরস্কার: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে
টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ ঘণ্টা ভ্রমণ করে পৃথিবীতে ফিরলেন চার মহাকাশচারী
১৮ ঘণ্টা ভ্রমণ করে পৃথিবীতে ফিরলেন চার মহাকাশচারী

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চানখারপুলে ৬ হত্যা : আসামিদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাল
চানখারপুলে ৬ হত্যা : আসামিদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ পেছাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেট থেকে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়
‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়
ড্যাবের নির্বাচনে হারুন-শাকিল পূর্ণ প্যানেলের নিরঙ্কুশ বিজয়

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ
সাইফ আলীর ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তি নিয়ে আদালতের স্থগিতাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
ইসরায়েলের ২০ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়
মাইলস্টোনে আহতদের চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম ঢাকায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই
সঞ্চয়পত্রেও আগের মতো আগ্রহ নেই

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি
শুধু স্বৈরশাসক নন, হাসিনা ছিলেন মাদকেরও নেত্রী: এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’
কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় কিছু নিয়ে ফিরছেন শাকিব খান, দিলেন বার্তা
বড় কিছু নিয়ে ফিরছেন শাকিব খান, দিলেন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার জন্য ঘর নির্মাণ করবে বিসিবি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট
বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রাতভর ডাকাতি, কয়েক কোটি টাকার মালামাল লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি
বন্যায় তিস্তাতীরে মানুষের ভোগান্তি

খবর

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর