শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সমাবর্তন বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য একাডেমিক উৎসব। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের কাছে সমাবর্তন বহুল প্রত্যাশিত ও লালিত স্বপ্নের দিন। প্রতিজন শিক্ষার্থী এই দিনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর থেকে স্বপ্ন দেখেন। স্বপ্ন দেখেন কবে তিনি অধিত বিষয়ের পাঠ্যক্রম শেষ করবেন। কবে পরীক্ষার ফলাফল পাবেন। আর কবেই বা তাঁর সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে গাউন আর টুপি পরে খ্যাতিমান একাডেমিকের হাত থেকে প্রত্যাশিত সনদ গ্রহণ করবেন। এ কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো জাঁকজমকপূর্ণভাবে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের হাতে সনদপত্র তুলে দেয়। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানায় আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন সুপরিচিত একাডেমিক, বরেণ্য রাজনীতিবিদ বা জ্ঞানবিজ্ঞানের কোনো শাখায় অবদান সৃষ্টিকারী খ্যাতিমান ব্যক্তিত্বকে। এমন ব্যক্তিত্বের উপস্থিতি এবং দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান গ্র্যাজুয়েটদের দেশপ্রেমে উজ্জীবিত করে।

কাজেই সমাবর্তন অনুষ্ঠান শিক্ষার্থীদের বুকের লালিত স্বপ্ন। এ স্বপ্ন শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় উজ্জীবিত করে এবং তাঁদের ভবিষ্যৎ জীবন গঠনে প্রেরণা জোগায়। সেদিক দিয়ে নিয়মিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম দায়িত্ব। পাশ্চাত্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুযায়ী নিয়মিতভাবে প্রতি বছর সমাবর্তন আয়োজন করে। এ কারণে এমন অনুষ্ঠান আয়োজনে খ্যাতিমান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব পেশাদারত্ব গড়ে উঠেছে। সমাবর্তনে যোগদান করা কেবল শিক্ষার্থীর সাফল্য নয়। এ সাফল্য তাঁর পরিবারেরও। এ কৃতিত্ব সেসব পিতা-মাতার, যাঁরা তাঁদের সন্তানকে লেখাপড়ায় জুগিয়েছেন সমর্থন এবং উৎসাহ উদ্দীপনা। সেজন্য শিক্ষার্থীদের অনেকেই বাবা-মা, বা বন্ধুবান্ধবসহ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।

পাশ্চাত্যের অনেক দেশে স্কুলশিক্ষা শেষেও সমাবর্তন হয়। অথচ অনেক উন্নয়নশীল দেশে বিশ্ববিদালয়গুলোয়ও নিয়মিত সমাবর্তন হয় না। এর পেছনে বিভিন্ন কারণ কার্যকর। সেশনজটের ফলে একাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুসরণ করতে না পারা এর একটি কারণ। এ ছাড়া বাংলাদেশের মতো দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা, অস্থিতিশীলতা এবং শিক্ষাঙ্গনে বিশৃঙ্খলার কারণে নিয়মিত সমাবর্তন হতে পারে না। এ ছাড়া সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের চর্চিত জাতীয় দলীয় রাজনীতির লেজুড়বৃত্তি, সন্ত্রাস এবং অনেক ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সদিচ্ছার অভাবও এ জন্য দায়ী। আর্থিক খরচের বিষয়টিও এ ক্ষেত্রে যোগ করা যায়। অনিয়মিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানের উদাহরণ হিসেবে বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কথা বলা যায়। একমাত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা বাদ দিলে অন্য বড় সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় অনুষ্ঠিত সমাবর্তনের সংখ্যা খুবই কম। এর মধ্যে বড় বিশ্ববিদ্যালয় হওয়া সত্ত্বেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা সবচেয়ে লজ্জাজনক। ৫৯ বছরে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন হয়েছে মাত্র চারবার। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বশেষ সমাবর্তন হয় ২০১৬ সালে। ওই সমাবর্তনে ২০১০ সাল পর্যন্ত পাস করা গ্র্যাজুয়েটদের সনদ প্রদান করা হয়। এরপর প্রায় সাড়ে চৌদ্দ বছর (২০১১-২০২৪) সময়কালে পাস করা শিক্ষার্থীরা আর সমাবর্তন পাননি। অধ্যাপক ড. শিরীণ আখতার উপাচার্য থাকাকালে কয়েকবার উদ্যোগ গ্রহণ করেও তিনি সমাবর্তন করতে পারেননি। পরে অধ্যাপক ড. আবু তাহের উপাচার্য হন। তিনি বিশৃঙ্খল বিশ্ববিদ্যালয়ে শৃঙ্খলা এনে থিতু হওয়ার আগে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়। এ আন্দোলনের পর নিপীড়নকারী কতৃত্ববাদী শাসনের অবসানের পর ওই সরকার নিয়োগ করা অধিকাংশ সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যসহ বড় পদগুলো থেকে প্রায় সবাই পদত্যাগ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অচল হয়ে পড়ে। আন্দোলনকারী ছাত্রসমাজ বাংলাদেশের একমাত্র নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হতে সম্মত করায়। এ অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা শিক্ষা কার্যক্রম চালু করতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় উপাচার্য নিয়োগদান শুরু করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃত্ববাদী সরকার আমলের মতো অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টারা আর্থিক লেনদেন বা রাজনৈতিক সুপারিশে প্রভাবিত হয়ে উপাচার্য নিয়োগ দেননি। তাঁরা কট্টর দলসক্রিয়দের এড়িয়ে ভালো একাডেমিক এবং নির্দলীয় অধ্যাপকদের উপাচার্য নিয়োগে প্রাধান্য দেন। এ প্রক্রিয়ায় দেরিতে হলেও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগের ক্ষেত্রে বেছে নেওয়া হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্্ইয়া আখতারকে। অধ্যাপক আখতার চার দশক এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেও বর্ণদলীয় রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন না। অবসর গ্রহণের পর তিনি খুলনায় নিজ বাড়িতে লেখালেখি ও চাষবাসে নিয়োজিত ছিলেন। উপ-উপাচার্য নিয়োগ করা হয় একই বিশ্ববিদ্যালয়ের যথাক্রমে ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. শামীম উদ্দিন খান এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দিনকে। এ প্রশাসন নতুনভাবে শূন্যপদে লোক নিয়োগ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাণসঞ্চার করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাভাবিক কার্যক্রম চলমান করার পর এ প্রশাসন দীর্ঘ ১৪ বছর ধরে পাস করা শিক্ষার্থীদের সমাবর্তন করার বিষয়ে ভাবিত হয়।

এ লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে পঞ্চম সমাবর্তন করে ডি.লিট ডিগ্রি গ্রহণ এবং সমাবর্তন বক্তা হিসেবে ওই সমাবর্তনে যোগদানে সম্মত করায়। এরপর পঞ্চম সমাবর্তনের কার্যক্রম শুরু হয়। ২০১১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১৩ বছরে পাস করা শিক্ষার্থীদের এ সমাবর্তনে সনদ দেওয়ার সাহসী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। শিক্ষার্থীদের মধ্যে সমাবর্তন নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়। প্রায় ২৩ হাজার সমাবর্তী পঞ্চম সমাবর্তনে নিবন্ধন করেন। কাজেই এ সমাবর্তন হবে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে স্মরণকালের সর্ববৃহৎ সমাবর্তন। এ সমাবর্তনকে সফল করতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ১৯টি উপকমিটি গঠন করে। কমিটিগুলো সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ সমাবর্তনে ১ লাখ লোকের সমাবেশ হবে মনে করছে। এ জন্য সমাবর্তন সফল করতে যা যা করা প্রয়োজন, প্রশাসন তার সবকিছুই করতে এখন মহাব্যস্ত। এ ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সমাবর্তন অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পেয়েছে।

এবার সমাবর্তীর সংখ্যা অত্যধিক হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অনুষ্ঠান পরিকল্পনায়ও ভিন্নতা এসেছে। অতীত সমাবর্তনগুলোয় মূল মঞ্চের আশপাশে বুথ করে সেখান থেকে সমাবর্তীদের গাউন, উপহারসামগ্রী এবং খাবার সরবরাহ করা হতো। এবার রেকর্ডসংখ্যক সমাবর্তী হওয়ায় সমাবর্তীদের নিজ নিজ বিভাগ থেকে গাউন, খাবার, উপহার এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সংগ্রহের ব্যবস্থা করা হবে। এতে সমাবর্তীরা নিজ বিভাগ পরিদর্শন এবং তাঁদের শিক্ষকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার সুযোগ পাবেন। সমাবর্তনের দিনটিতে বৃষ্টি হতে পারে, আবার প্রখর তাপে গরমও বেশি পড়তে পারে। হতে পারে কালবৈশাখির হালকা ঝড়বাদলও। আবার আবহাওয়া অনুকূলও থাকতে পারে। এসব বিষয় মাথায় রেখেই প্রশাসন সমাবর্তনের আয়োজন করছে।

এত অধিকসংখ্যক সমাবর্তী হওয়ায় সমাবর্তনের মূল কমিটিতে প্রশ্ন ওঠে, সনদপত্রগুলোয় উপাচার্যের কেমন স্বাক্ষর থাকবে। উল্লেখ্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গত সমাবর্তনে উপাচার্য নিজ হাতে স্বাক্ষর না করে তাঁর স্বাক্ষর স্ক্যান করে সে স্বাক্ষর দিয়ে সনদপত্র তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে রেকর্ডসংখ্যক সনদপত্র হলেও সমাবর্তনের মূল কমিটি সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, প্রতিটি সনদপত্রে উপাচার্য স্বয়ং নিজ হাতে স্বাক্ষর করবেন। এতে নকলের সম্ভাবনা থাকবে না। ফলে উপাচার্যকে ব্যস্ত কাজের ফাঁকে প্রতিদিন শত শত সনদপত্র স্বাক্ষর করতে হচ্ছে। হতাশ না হয়ে উপাচার্য বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে নিয়েছেন। তিনি বলছেন, আমার শিক্ষার্থীরা আমার একাডেমিক সন্তান। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঁচ-ছয় বছর লেখাপড়া করে তিনি যে সনদ নেবেন, তাতে আমার নিজ হাতে করা স্বাক্ষর থাকাটা যুগপৎ শিক্ষার্থী এবং আমার জন্য আনন্দের বিষয়। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, বাজার থেকে কেনা সোয়েটার গায়ে দেওয়া আর নিজের স্ত্রীর বুনে দেওয়া সোয়েটার গায়ে দেওয়ার মধ্যকার পার্থক্যটি অনুধাবন করতে হবে।

সমাবর্তনে যাঁদের সমাবর্তন বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয় এবং যাঁরা এমন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, তাঁরা হন বিশেষ খ্যাতিমান সম্মানিত ব্যক্তিত্ব। বাংলাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের মাননীয় আচার্য। তবে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পর রাজনৈতিক পরিস্থিতিগত কারণে আচার্য এমন অনুষ্ঠানে যাবেন বলে প্রতীয়মান হয় না। উল্লেখ্য এসব অনুষ্ঠানের সভাপতি ও সমাবর্তন বক্তার বক্তৃতা হতে হয় জাতীয় উন্নয়নের লক্ষ্যে দিকনির্দেশনামূলক। অতীতে কোনো কোনো সম্মানিত আচার্য অবশ্য সমাবর্তন অনুষ্ঠানে হাস্যরসাত্মক বক্তব্য প্রদান করেছেন। কেউ কেউ মনে করেন, এমন বক্তব্য প্রদান সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বাঞ্ছনীয় নয়। এদিক দিয়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠেয় পঞ্চম সমাবর্তনে অংশগ্রহণকারীদের ভাগ্যবান বলা যায়। কারণ এ সমাবর্তনে বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব বাংলাদেশের একমাত্র নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো একজন লব্ধপ্রতিষ্ঠ একাডেমিক বক্তা সমাবর্তন বক্তৃতা প্রদান করবেন। সমাবর্তীরা আশা করছেন, তাঁর বক্তৃতা থেকে তাঁরা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবেন এবং যুগপৎ দেশ ও নিজের জীবন গঠনে ইতিবাচক দিকনির্দেশনা পাবেন। এ ছাড়া বর্ণহীন শিক্ষক হিসেবে সুপরিচিত উপাচার্য, যিনি আচার্যের অনুপস্থিতিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনানুযায়ী এ সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করবেন, তিনিও বক্তা হিসেবে গ্রহণযোগ্য হবেন ভাবা যায়। এসব দিক বিবেচনা করে ভাবা সংগত, আসন্ন পঞ্চম সমাবর্তন ২৩ হাজার সমাবর্তীর জন্য একটি অনন্য সমাবর্তন হবে। 

সমাবর্তনের প্রাক্কালে সমাবর্তন ঘিরে গোয়েন্দা তৎপরতা দৃশ্যমান হয়েছে। সমগ্র চট্টগ্রাম এবং বিশেষ করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে গোয়েন্দা চাদরে আবৃত করে ফেলা হয়েছে। চট্টগ্রামের স্থানীয় প্রশাসনও এ সমাবর্তন নিয়ে ভাবছে। ইতোমধ্যে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা সভা করে কীভাবে সমাবর্তন উপলক্ষে প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের চট্টগ্রাম সফরকে নির্বিঘ্ন, নিরাপদ এবং সফল করা যায়, সে বিষয়ে ভাবনা শুরু করেছেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টোরিয়াল অফিস ও নিরাপত্তা দপ্তরের কর্মকর্তারা সদা সতর্ক রয়েছেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে এর প্রায় ৩০ হাজার বর্তমান শিক্ষার্থী। কারণ, দলমতনির্বিশেষে সব শিক্ষার্থী চান তাঁদের সমাবর্তন সফল হোক। তার জন্য যা করণীয় তাঁরা তা করতে রাজি। সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে বলা যায়, ইনশাল্লাহ আসন্ন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মরণকালের সর্ববৃহৎ পঞ্চম সমাবর্তন একটি সফল একাডেমিক উৎসবের সব বৈশিষ্ট্য নিয়ে সুসম্পন্ন হবে। এর মধ্য দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মানিত করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ও বিশ্বব্যাপী অধিকতর সম্মানিত হবে।   

    লেখক : উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার
মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২
তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই
শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জাফর আলমের বিচার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ
সাবেক এমপি জাফর আলমের বিচার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা অভিযোগে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে দুদকের অভিযান
নানা অভিযোগে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার বরুড়ায় পুকুরে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লার বরুড়ায় পুকুরে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প
পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প

শোবিজ

জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন