শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন

২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ আইভরি কোস্ট ভ্রমণের ডাক পেলাম। সেখানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সেনা, বিমান ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের কার্যক্রম দেখতে যেতে হয় আইভরি কোস্টে। মিশন অ্যাসেসমেন্ট টিমের (ম্যাট) সদস্য হয়ে আমরা ১৮ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের ভাড়া করা বিমানে চড়ে আকাশযাত্রায় শামিল হই। রাতের বিমানযাত্রা শেষে ভোরে আইভরি কোস্টের রাজধানী আবিদজান বিমানবন্দরে পা রেখেই মনটা ভালো হয়ে যায়। চারপাশের সবুজ গাছপালা তাদের ডাল নেড়ে বাংলাদেশে ফেলে আসা বসন্তের বাতাস বুলিয়ে দেয় আমাদের  দেহমনে। বাতাসের তো কোনো দেশকাল নেই। বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে খানিক বিশ্রাম নিয়ে আমাদের প্রথম কাজ আইডি কার্ড তৈরি। কারণ, আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্নএখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থাটা এমন যে পরিচয়পত্র ছাড়া কোথাও চলাফেরার সুযোগ নেই। সেই আইডি কার্ড করতে গেলাম জাতিসংঘের মিশন সদর দপ্তরে। ছবি তোলার অল্প সময়ের মধ্যেই সেটা হাতে পাওয়া গেল। পরবর্তী দেড় সপ্তাহ সার্বক্ষণিক এ আইডি কার্ড নিয়েই চলতে হয়। আইডি কার্ড হাতে পাওয়ার আগে সেখানকার শপিং সেন্টারে কেনাকাটার সুযোগ পাওয়া গেল। ডলার ভাঙিয়ে পেলাম লাখ টাকা। পশ্চিম আফ্রিকার অনেক দেশে অভিন্ন মুদ্রা সিফা চালু রয়েছে। স্থানীয় মুদ্রায় তখন আমরা সবাই লাখপতি।

আইভরি কোস্টে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের কার্যক্রম দেখতে গিয়ে রাজধানী আবিদজানের আনাচেকানাচে রেস্তোরাঁয়, ক্লাবে, পাব-এ লেবানিজ সুন্দরীদের দেখা মেলে। সংখ্যায় প্রচুর। উপচে পড়া লাবণ্যের লেবানিজ নারীদের দেখে মনের গোপন কুঠুরিতে লেবানন যাওয়ার ইচ্ছা জেগে ওঠে। কিন্তু গাঁটের পয়সা খরচ করে কীভাবে যাওয়া যাবে লেবানন? আবিদজান থেকে ফিরে এসে সেই কথা আর মনেও পড়ে না। কিন্তু কে জানত এ অপ্রকাশিত গোপন ইচ্ছা ওপরওয়ালার দরবারে নিশ্চিত কবুল হয়ে যাবে। এর চার বছর পর দৈবচক্রে পরপর দুই বছর লেবানন ভ্রমণের সুযোগ হয়ে যায়।

দেশে ফেরার আগে আইভরি কোস্টে ভূমধ্যসাগরের এক মোহনায় ঘুরতে গিয়ে মনে হয়েছে একটু পা ডুবিয়ে যাই। জলজ বিস্তৃতির এ দুনিয়ার কোন প্রান্তে কোন অনিন্দ্যসুন্দরী ডুবসাঁতার কাটছে কে জানে। এখান থেকেই হয়তো সেই শরীর ডোবানো জলের স্পর্শে নিজেও সিক্ত হলাম। এসব বিক্ষিপ্ত ভাবনায় হাঁটু ডুবিয়ে কিছুক্ষণ বকের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে হলো। ধ্যানমগ্ন। তখন ভর সন্ধ্যা। মনে হয়েছিল, এ আবিদজানেও কি আর কখনো আসা হবে? কিন্তু গোলাকার এ পৃথিবীতে ঠিক পাঁচ বছর পর ২০১৮ সালের ২০ মে ঘুরতে ঘুরতে আবিদজানেই কিছু সময়ের জন্য চাকা ছুঁলো বিমানের। ততদিনে আইভরি কোস্টে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের প্রয়োজন পূরণ হয়ে গেছে। দেশটিতে শান্তি প্রতিষ্ঠার পর বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরাও তাদের নির্ধারিত দায়িত্ব পালন শেষে ফিরে এসেছেন।

আইভরিকোস্টে ১০ দিনের সফরের শেষদিকে হঠাৎ জানা গেল, খুব কাছেই বেলাল মসজিদ নামে একটি মসজিদ রয়েছে। আমরা বেশ উৎসাহ নিয়ে সেই বেলাল মসজিদ দেখতে গেলাম। নবী করিম হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যতম সঙ্গী হজরত বেলালকে নিয়ে পুরো আফ্রিকার রয়েছে অনেক গর্ব। তিনি ছিলেন আফ্রিকার কোনো এক অঞ্চলের কৃষ্ণাঙ্গ কৃতদাস। পরে জানা গেল, আইভরি কোস্টে এমন অনেক বেলাল মসজিদ রয়েছে।

আইভরি কোস্টের পুরুষদের দেখে বড় হিংসা হলো আমাদের। সবাই যেন রাজবংশের লোক। কী আরামের দিনযাপন তাদের। ‘আইভরিয়ান পুরুষ হচ্ছে রাজার মতো আয়েশী, আমুদে। সমাজ-সংসারের কোনো দায়িত্ব পালন করতে হয় না তাদের। এখানকার নারীরাই স্বামী, সন্তান, সংসার, উপার্জন সবকিছু সামাল দেন। এ যেন বেগম রোকেয়ার কল্পিত ‘নারীস্থান’। এভাবেই বলছিলেন ইউএন মিশনের বাংলাদেশি এক সিনিয়র কর্মকর্তা। সেখানে রাস্তাঘাট, অফিস, হাটবাজার যেখানেই গেছি, সব জায়গাতেই দেখেছি আইভরিয়ান নারীদের আধিপত্য। আইভরিয়ান মেয়েরা তুলনামূলকভাবে ছেলেদের চেয়ে বেশি পরিশ্রমী ও দায়িত্বশীল। বাজারে, সুপার মার্কেটে ক্রেতা-বিক্রেতার ৭০ শতাংশই নারী। এমনকি কর্মক্ষেত্রেও। সিকিউরিটি গার্ড, ট্রাফিক পুলিশের মতো কঠিন কাজেও অন্তত ৫০ শতাংশ নারীকর্মী দেখা যায়। আমাদের পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনপদের নারীদের মতো পেছনে ছোট বাচ্চা কাপড়ে বেঁধে কর্মক্ষেত্রে যান অধিকাংশ নারী। মায়ের কাঁধেই ঘুমিয়ে পড়ে বাচ্চা। সন্তানের সব দায়িত্ব মাকেই পালন করতে হয়। সারা দিন কাজ করে সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে আবার রান্নাসহ সাংসারিক কাজ করেন। আইভরি কোস্টে খ্রিস্টান নারী-পুরুষের সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিয়ে কোনো বাধ্যতামূলক বিষয় নয়। যাকে যখন ভালো লাগে তার সঙ্গেই থাকতে পারেন যে কেউ। বিয়েবহির্ভূত সম্পর্ক কিংবা মাতৃত্ব কোনোটাই অস্বাভাবিক কিছু নয়। মাঝপথে সংসার বা সম্পর্ক ভেঙে গেলে সন্তানের পুরো দায়িত্ব মাকেই পালন করতে হয়। পুরুষটি সন্তানের কোনো খোঁজও নেন না। গড় তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রির কাছাকাছি। এজন্য মেয়েরা অধিকাংশই হাতাকাটা খোলা গেঞ্জি পরে ঘুরে বেড়ান। মুসলিম মেয়েরা অবশ্য কিছুটা বাড়তি পোশাক রাখেন শরীরে।

বাংলাদেশে ১৯৮৮ সালের বন্যার সময় সবচেয়ে বেশি সাহায্যদানকারী দেশ ছিল আইভরি কোস্ট। সেই দেশ এখন গৃহযুদ্ধের কারণে বিপর্যস্ত। ফরাসি, চাইনিজ, ইন্ডিয়ানদের বাণিজ্যক্ষেত্র হয়ে উঠেছে আইভরি কোস্ট। পাশের দেশ মালির সঙ্গে আইভরি কোস্টের দীর্ঘ সীমান্ত। আমরা ১৮ ফেব্রুয়ারি আইভরি কোস্টে নামার পরই মালিতে ঘটল অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের ঘটনা। তা দমনে আবিদজান বিমানবন্দর থেকে ফরাসি সেনারা দুটি বিমানে করে মালিতে অপারেশন চালান। দুই দিন পর ফরাসি সেনারা কর্দমাক্ত শরীরে ফিরে আসেন। শোনা যায়, মালিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন পাঠাতে পারে। প্রায় ২৫ হাজার সৈন্যের প্রয়োজন হবে। সেখানে ফ্রেন্স জানা দেশের সৈন্যরাই অগ্রাধিকার পাবেন।

আমাদের মিডিয়া সমন্বয়কারী লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী ইফতেখার উল আলমকে (বর্তমানে মেজর জেনারেল, অবসরপ্রাপ্ত) বললাম, ফ্রেন্স ভাষা জানা এত সৈন্য কোথায় পাবে জাতিসংঘ? নিশ্চয়ই এ যাত্রায়ও বাংলাদেশ মালিতে শান্তিরক্ষী পাঠাতে পারবে। আবার শান্তিরক্ষী হিসেবে শীর্ষস্থানে উঠে আসতে পারবে বাংলাদেশ। হয়তো একেই বলে কারও সর্বনাশ, কারও পৌষ মাস। মালির দাঙ্গাবিক্ষুব্ধ জনগণের এ দুর্দিনে আমরা সেখানে সৈন্য পাঠানোর স্বপ্ন দেখছি! অবশ্য সেই স্বপ্ন অল্প সময়ের মধ্যেই বাস্তবে রূপ নিয়েছে। বাংলাদেশ আবারও জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী হিসেবে শীর্ষস্থানে অবস্থান নেয়। মালিতে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে দেশটিতে শান্তি ফিরিয়ে আনে। সেখানে আমাদেরও আবার মালি শান্তিরক্ষা মিশন ভিজিটে যেতে হয় ২০১৮ সালের মে মাসে।

আটলান্টিক মহাসাগরের কোলঘেঁষে গড়ে ওঠা দেশটিতে পানি অত্যন্ত ব্যয়বহুল। বোতলজাত এক লিটার পানির দাম বাংলাদেশি ১৮০ টাকা। তুলনামূলকভাবে পানির চেয়ে সস্তা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদ। ব্যবসাবাণিজ্য ফরাসি ও লেবানিজদের দখলে। ‘কালো’ মানুষের ভিড়ে তাই বেশ চোখে পড়ে দীর্ঘদেহী সাদা লেবানিজদের। লেবানিজ মেয়েরা খুবই সুন্দরী। কৃষ্ণাঙ্গদের অনেকেই কিছুটা খোলামেলা। দেশটিতে পানি উৎপাদনের দায়িত্ব ফরাসি কোম্পানির। এক সময়ের ফরাসি উপনিবেশ এ দেশটিতে এখনো ফ্রান্সের সেনা রয়েছে। ফরাসিরা এখনো আইভরি কোস্টের অনেক কিছু নিয়ন্ত্রণ করে। বিশ্বব্যাপী চকোলেট উৎপাদনের মূল কাঁচামাল কোকোয়ার ৮০ শতাংশ উৎপাদন হয় আইভরি কোস্টে। ফ্রান্সের অর্থনীতিতে এ দেশের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। বলা হয়ে থাকে, ফ্রান্সের জাতীয় বাজেটের একটা বড় অংশের জোগান যায় আইভরি কোস্ট থেকে।

আইভরি কোস্টের এক গ্রামের নাম রূপসী বাংলা। বাংলাদেশ থেকে ১৪ হাজার কিলোমিটার দূরে পশ্চিম আফ্রিকার গিনি, মালি ও লাইবেরিয়া সীমান্তসংলগ্ন আইভরি কোস্টের কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের গ্রাম। এক শুক্রবার বিকালে রূপসী বাংলার বাসিন্দারা নেচে গেয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে আমাদের স্বাগত জানান। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের মান এলাকায়। দেশের প্রায় অর্ধেক এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত বাংলাদেশ ব্যাটালিয়নের সাত শতাধিক সদস্য সেখানে কাজ করেন। এ এলাকায়ই রয়েছে আইভরি কোস্টের সোনার খনিটি।

ঢেঁকি নাকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানার কাজই করে। বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া ঢেঁকির দেখা পাওয়া গেল আইভরি কোস্টে। সেখানে গিয়ে ধান ভানার কাজ করছে বাংলাদেশের ঢেঁকি। দেশটির মান এলাকায় কয়েক বছর আগে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করে ঢেঁকির প্রচলন করা হয়েছে। প্রযুক্তির ছোঁয়াবঞ্চিত এ অঞ্চলের মানুষ বাংলাদেশি ঢেঁকিতে ধান ভানছে। কাসাভা গুঁড়ো করছে। এ প্রযুক্তি তাদের কষ্টের জীবনযাত্রা অনেক সহজ করে দিয়েছে। আটলান্টিক মহাসাগরের কোলঘেঁষে অবস্থিত আইভরি কোস্টে অভ্যন্তরীণ পানির উৎস খুবই সীমিত। খাবার ও গোসলের পানির তীব্র সংকট। নামাজের আগে দেখা যায়, এক বদনা পানিতে কয়েকজন শেয়ার করে অজু করে। ধর্মীয় বিধিবিধান পালনে এখানকার মুসলমানরা বেশ নিষ্ঠাবান।

অসংখ্য প্রাকৃতিক সম্পদের আধার আইভরি কোস্টে ডাব খুবই সস্তা পানীয়। প্রতিটি ডাবের দাম ৬০/৭০ সিফা। বাংলাদেশি টাকায় ১২-১৪ টাকা। অথচ ঢাকায় এখন ১০০ টাকার কমে ডাব পাওয়া কঠিন। আইভরি কোস্টে নেমে ডলার ভাঙিয়ে স্থানীয় মুদ্রা সিফায় পরিবর্তন করতে গিয়েই মনে হলো বাংলাদেশি টাকা কতটা শক্তিশালী।

আইভরি কোস্টের প্রায় সব জায়গাতেই বাংলাদেশি সেনা ও পুলিশ কর্মীদের উদ্ভাবনী তৎপরতা দৃষ্টি কাড়ল। শান্তিরক্ষীরা এক বছরের জন্য ইউএন মিশনে যান। পরের বছর নতুন সমানসংখ্যক সদস্য তাদের জায়গায় রিপ্লেস হন। এই এক বছরের মধ্যেই অনেকে তার পদচিহ্ন রেখে আসতে চান মিশনের মাটিতে। ইয়ামুতসুক্রোতে বাংলাদেশের পুলিশ সদস্যরা দেশ থেকে বিভিন্ন ফলফলাদি এমনকি শাকসবজির চারা নিয়ে লাগিয়েছেন।  আইভরি কোস্টের উর্বর মাটিতে পুঁইশাক, বেগুন, ঢেঁড়স লাগিয়েছেন তারা। এক জায়গায় দেখলাম, মাচায় ঝুলছে বাংলাদেশি লাউ। নিজেদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিজেরাই উৎপন্ন করেন তারা। বাংলাদেশ ব্যাটালিয়নের কয়েকটি জায়গায় কাঁঠাল গাছের দেখা মিলল। তখনো গাছে গাছে কাঁচা কাঁঠাল শোভা পাচ্ছিল। এখন নিশ্চয়ই অচেনা এ সুস্বাদু কাঁঠাল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আফ্রিকার এ দেশটিতে।

♦ লেখক : সাংবাদিক 

ইমেইল [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
পবিত্র ঈদুল ফিতর
পবিত্র ঈদুল ফিতর
ঈদুল ফিতরে করণীয়
ঈদুল ফিতরে করণীয়
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
অপরাধী চক্র সক্রিয়
অপরাধী চক্র সক্রিয়
এশিয়ার উন্নয়ন
এশিয়ার উন্নয়ন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
জরুরি সংস্কার সুপারিশ
জরুরি সংস্কার সুপারিশ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪
নওগাঁয় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন
ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩
বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা
ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের
ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত
আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের
ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান
ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২
ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই
ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ
ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল
কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম
মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের
মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই
ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫
ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ঈদ আনন্দ নেই শহীদ পরিবারে, খুনিদের ফাঁসির দাবি
লক্ষ্মীপুরে ঈদ আনন্দ নেই শহীদ পরিবারে, খুনিদের ফাঁসির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়
জয়পুরহাটে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে ঈদগাহে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৯
কুমারখালীতে ঈদগাহে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদ শুভেচ্ছা জানালেন শেহবাজ শরীফ
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদ শুভেচ্ছা জানালেন শেহবাজ শরীফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার
দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান
ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প
পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল
রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!
বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি
বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২
ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ
অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত
শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার
মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার
চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি
টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত
গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি
৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়
১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ
জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধোনি-জাদেজার লড়াই ব্যর্থ, রাজস্থানের বিপক্ষে চেন্নাইয়ের পরাজয়
ধোনি-জাদেজার লড়াই ব্যর্থ, রাজস্থানের বিপক্ষে চেন্নাইয়ের পরাজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক