শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন

২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ আইভরি কোস্ট ভ্রমণের ডাক পেলাম। সেখানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সেনা, বিমান ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের কার্যক্রম দেখতে যেতে হয় আইভরি কোস্টে। মিশন অ্যাসেসমেন্ট টিমের (ম্যাট) সদস্য হয়ে আমরা ১৮ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের ভাড়া করা বিমানে চড়ে আকাশযাত্রায় শামিল হই। রাতের বিমানযাত্রা শেষে ভোরে আইভরি কোস্টের রাজধানী আবিদজান বিমানবন্দরে পা রেখেই মনটা ভালো হয়ে যায়। চারপাশের সবুজ গাছপালা তাদের ডাল নেড়ে বাংলাদেশে ফেলে আসা বসন্তের বাতাস বুলিয়ে দেয় আমাদের  দেহমনে। বাতাসের তো কোনো দেশকাল নেই। বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে খানিক বিশ্রাম নিয়ে আমাদের প্রথম কাজ আইডি কার্ড তৈরি। কারণ, আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্নএখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থাটা এমন যে পরিচয়পত্র ছাড়া কোথাও চলাফেরার সুযোগ নেই। সেই আইডি কার্ড করতে গেলাম জাতিসংঘের মিশন সদর দপ্তরে। ছবি তোলার অল্প সময়ের মধ্যেই সেটা হাতে পাওয়া গেল। পরবর্তী দেড় সপ্তাহ সার্বক্ষণিক এ আইডি কার্ড নিয়েই চলতে হয়। আইডি কার্ড হাতে পাওয়ার আগে সেখানকার শপিং সেন্টারে কেনাকাটার সুযোগ পাওয়া গেল। ডলার ভাঙিয়ে পেলাম লাখ টাকা। পশ্চিম আফ্রিকার অনেক দেশে অভিন্ন মুদ্রা সিফা চালু রয়েছে। স্থানীয় মুদ্রায় তখন আমরা সবাই লাখপতি।

আইভরি কোস্টে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের কার্যক্রম দেখতে গিয়ে রাজধানী আবিদজানের আনাচেকানাচে রেস্তোরাঁয়, ক্লাবে, পাব-এ লেবানিজ সুন্দরীদের দেখা মেলে। সংখ্যায় প্রচুর। উপচে পড়া লাবণ্যের লেবানিজ নারীদের দেখে মনের গোপন কুঠুরিতে লেবানন যাওয়ার ইচ্ছা জেগে ওঠে। কিন্তু গাঁটের পয়সা খরচ করে কীভাবে যাওয়া যাবে লেবানন? আবিদজান থেকে ফিরে এসে সেই কথা আর মনেও পড়ে না। কিন্তু কে জানত এ অপ্রকাশিত গোপন ইচ্ছা ওপরওয়ালার দরবারে নিশ্চিত কবুল হয়ে যাবে। এর চার বছর পর দৈবচক্রে পরপর দুই বছর লেবানন ভ্রমণের সুযোগ হয়ে যায়।

দেশে ফেরার আগে আইভরি কোস্টে ভূমধ্যসাগরের এক মোহনায় ঘুরতে গিয়ে মনে হয়েছে একটু পা ডুবিয়ে যাই। জলজ বিস্তৃতির এ দুনিয়ার কোন প্রান্তে কোন অনিন্দ্যসুন্দরী ডুবসাঁতার কাটছে কে জানে। এখান থেকেই হয়তো সেই শরীর ডোবানো জলের স্পর্শে নিজেও সিক্ত হলাম। এসব বিক্ষিপ্ত ভাবনায় হাঁটু ডুবিয়ে কিছুক্ষণ বকের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে হলো। ধ্যানমগ্ন। তখন ভর সন্ধ্যা। মনে হয়েছিল, এ আবিদজানেও কি আর কখনো আসা হবে? কিন্তু গোলাকার এ পৃথিবীতে ঠিক পাঁচ বছর পর ২০১৮ সালের ২০ মে ঘুরতে ঘুরতে আবিদজানেই কিছু সময়ের জন্য চাকা ছুঁলো বিমানের। ততদিনে আইভরি কোস্টে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের প্রয়োজন পূরণ হয়ে গেছে। দেশটিতে শান্তি প্রতিষ্ঠার পর বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরাও তাদের নির্ধারিত দায়িত্ব পালন শেষে ফিরে এসেছেন।

আইভরিকোস্টে ১০ দিনের সফরের শেষদিকে হঠাৎ জানা গেল, খুব কাছেই বেলাল মসজিদ নামে একটি মসজিদ রয়েছে। আমরা বেশ উৎসাহ নিয়ে সেই বেলাল মসজিদ দেখতে গেলাম। নবী করিম হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অন্যতম সঙ্গী হজরত বেলালকে নিয়ে পুরো আফ্রিকার রয়েছে অনেক গর্ব। তিনি ছিলেন আফ্রিকার কোনো এক অঞ্চলের কৃষ্ণাঙ্গ কৃতদাস। পরে জানা গেল, আইভরি কোস্টে এমন অনেক বেলাল মসজিদ রয়েছে।

আইভরি কোস্টের পুরুষদের দেখে বড় হিংসা হলো আমাদের। সবাই যেন রাজবংশের লোক। কী আরামের দিনযাপন তাদের। ‘আইভরিয়ান পুরুষ হচ্ছে রাজার মতো আয়েশী, আমুদে। সমাজ-সংসারের কোনো দায়িত্ব পালন করতে হয় না তাদের। এখানকার নারীরাই স্বামী, সন্তান, সংসার, উপার্জন সবকিছু সামাল দেন। এ যেন বেগম রোকেয়ার কল্পিত ‘নারীস্থান’। এভাবেই বলছিলেন ইউএন মিশনের বাংলাদেশি এক সিনিয়র কর্মকর্তা। সেখানে রাস্তাঘাট, অফিস, হাটবাজার যেখানেই গেছি, সব জায়গাতেই দেখেছি আইভরিয়ান নারীদের আধিপত্য। আইভরিয়ান মেয়েরা তুলনামূলকভাবে ছেলেদের চেয়ে বেশি পরিশ্রমী ও দায়িত্বশীল। বাজারে, সুপার মার্কেটে ক্রেতা-বিক্রেতার ৭০ শতাংশই নারী। এমনকি কর্মক্ষেত্রেও। সিকিউরিটি গার্ড, ট্রাফিক পুলিশের মতো কঠিন কাজেও অন্তত ৫০ শতাংশ নারীকর্মী দেখা যায়। আমাদের পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনপদের নারীদের মতো পেছনে ছোট বাচ্চা কাপড়ে বেঁধে কর্মক্ষেত্রে যান অধিকাংশ নারী। মায়ের কাঁধেই ঘুমিয়ে পড়ে বাচ্চা। সন্তানের সব দায়িত্ব মাকেই পালন করতে হয়। সারা দিন কাজ করে সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে আবার রান্নাসহ সাংসারিক কাজ করেন। আইভরি কোস্টে খ্রিস্টান নারী-পুরুষের সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিয়ে কোনো বাধ্যতামূলক বিষয় নয়। যাকে যখন ভালো লাগে তার সঙ্গেই থাকতে পারেন যে কেউ। বিয়েবহির্ভূত সম্পর্ক কিংবা মাতৃত্ব কোনোটাই অস্বাভাবিক কিছু নয়। মাঝপথে সংসার বা সম্পর্ক ভেঙে গেলে সন্তানের পুরো দায়িত্ব মাকেই পালন করতে হয়। পুরুষটি সন্তানের কোনো খোঁজও নেন না। গড় তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রির কাছাকাছি। এজন্য মেয়েরা অধিকাংশই হাতাকাটা খোলা গেঞ্জি পরে ঘুরে বেড়ান। মুসলিম মেয়েরা অবশ্য কিছুটা বাড়তি পোশাক রাখেন শরীরে।

বাংলাদেশে ১৯৮৮ সালের বন্যার সময় সবচেয়ে বেশি সাহায্যদানকারী দেশ ছিল আইভরি কোস্ট। সেই দেশ এখন গৃহযুদ্ধের কারণে বিপর্যস্ত। ফরাসি, চাইনিজ, ইন্ডিয়ানদের বাণিজ্যক্ষেত্র হয়ে উঠেছে আইভরি কোস্ট। পাশের দেশ মালির সঙ্গে আইভরি কোস্টের দীর্ঘ সীমান্ত। আমরা ১৮ ফেব্রুয়ারি আইভরি কোস্টে নামার পরই মালিতে ঘটল অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের ঘটনা। তা দমনে আবিদজান বিমানবন্দর থেকে ফরাসি সেনারা দুটি বিমানে করে মালিতে অপারেশন চালান। দুই দিন পর ফরাসি সেনারা কর্দমাক্ত শরীরে ফিরে আসেন। শোনা যায়, মালিতে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন পাঠাতে পারে। প্রায় ২৫ হাজার সৈন্যের প্রয়োজন হবে। সেখানে ফ্রেন্স জানা দেশের সৈন্যরাই অগ্রাধিকার পাবেন।

আমাদের মিডিয়া সমন্বয়কারী লেফটেন্যান্ট কর্নেল কাজী ইফতেখার উল আলমকে (বর্তমানে মেজর জেনারেল, অবসরপ্রাপ্ত) বললাম, ফ্রেন্স ভাষা জানা এত সৈন্য কোথায় পাবে জাতিসংঘ? নিশ্চয়ই এ যাত্রায়ও বাংলাদেশ মালিতে শান্তিরক্ষী পাঠাতে পারবে। আবার শান্তিরক্ষী হিসেবে শীর্ষস্থানে উঠে আসতে পারবে বাংলাদেশ। হয়তো একেই বলে কারও সর্বনাশ, কারও পৌষ মাস। মালির দাঙ্গাবিক্ষুব্ধ জনগণের এ দুর্দিনে আমরা সেখানে সৈন্য পাঠানোর স্বপ্ন দেখছি! অবশ্য সেই স্বপ্ন অল্প সময়ের মধ্যেই বাস্তবে রূপ নিয়েছে। বাংলাদেশ আবারও জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী হিসেবে শীর্ষস্থানে অবস্থান নেয়। মালিতে বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীরা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে দেশটিতে শান্তি ফিরিয়ে আনে। সেখানে আমাদেরও আবার মালি শান্তিরক্ষা মিশন ভিজিটে যেতে হয় ২০১৮ সালের মে মাসে।

আটলান্টিক মহাসাগরের কোলঘেঁষে গড়ে ওঠা দেশটিতে পানি অত্যন্ত ব্যয়বহুল। বোতলজাত এক লিটার পানির দাম বাংলাদেশি ১৮০ টাকা। তুলনামূলকভাবে পানির চেয়ে সস্তা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদ। ব্যবসাবাণিজ্য ফরাসি ও লেবানিজদের দখলে। ‘কালো’ মানুষের ভিড়ে তাই বেশ চোখে পড়ে দীর্ঘদেহী সাদা লেবানিজদের। লেবানিজ মেয়েরা খুবই সুন্দরী। কৃষ্ণাঙ্গদের অনেকেই কিছুটা খোলামেলা। দেশটিতে পানি উৎপাদনের দায়িত্ব ফরাসি কোম্পানির। এক সময়ের ফরাসি উপনিবেশ এ দেশটিতে এখনো ফ্রান্সের সেনা রয়েছে। ফরাসিরা এখনো আইভরি কোস্টের অনেক কিছু নিয়ন্ত্রণ করে। বিশ্বব্যাপী চকোলেট উৎপাদনের মূল কাঁচামাল কোকোয়ার ৮০ শতাংশ উৎপাদন হয় আইভরি কোস্টে। ফ্রান্সের অর্থনীতিতে এ দেশের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। বলা হয়ে থাকে, ফ্রান্সের জাতীয় বাজেটের একটা বড় অংশের জোগান যায় আইভরি কোস্ট থেকে।

আইভরি কোস্টের এক গ্রামের নাম রূপসী বাংলা। বাংলাদেশ থেকে ১৪ হাজার কিলোমিটার দূরে পশ্চিম আফ্রিকার গিনি, মালি ও লাইবেরিয়া সীমান্তসংলগ্ন আইভরি কোস্টের কৃষ্ণাঙ্গ মানুষের গ্রাম। এক শুক্রবার বিকালে রূপসী বাংলার বাসিন্দারা নেচে গেয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে আমাদের স্বাগত জানান। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের মান এলাকায়। দেশের প্রায় অর্ধেক এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত বাংলাদেশ ব্যাটালিয়নের সাত শতাধিক সদস্য সেখানে কাজ করেন। এ এলাকায়ই রয়েছে আইভরি কোস্টের সোনার খনিটি।

ঢেঁকি নাকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানার কাজই করে। বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া ঢেঁকির দেখা পাওয়া গেল আইভরি কোস্টে। সেখানে গিয়ে ধান ভানার কাজ করছে বাংলাদেশের ঢেঁকি। দেশটির মান এলাকায় কয়েক বছর আগে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করে ঢেঁকির প্রচলন করা হয়েছে। প্রযুক্তির ছোঁয়াবঞ্চিত এ অঞ্চলের মানুষ বাংলাদেশি ঢেঁকিতে ধান ভানছে। কাসাভা গুঁড়ো করছে। এ প্রযুক্তি তাদের কষ্টের জীবনযাত্রা অনেক সহজ করে দিয়েছে। আটলান্টিক মহাসাগরের কোলঘেঁষে অবস্থিত আইভরি কোস্টে অভ্যন্তরীণ পানির উৎস খুবই সীমিত। খাবার ও গোসলের পানির তীব্র সংকট। নামাজের আগে দেখা যায়, এক বদনা পানিতে কয়েকজন শেয়ার করে অজু করে। ধর্মীয় বিধিবিধান পালনে এখানকার মুসলমানরা বেশ নিষ্ঠাবান।

অসংখ্য প্রাকৃতিক সম্পদের আধার আইভরি কোস্টে ডাব খুবই সস্তা পানীয়। প্রতিটি ডাবের দাম ৬০/৭০ সিফা। বাংলাদেশি টাকায় ১২-১৪ টাকা। অথচ ঢাকায় এখন ১০০ টাকার কমে ডাব পাওয়া কঠিন। আইভরি কোস্টে নেমে ডলার ভাঙিয়ে স্থানীয় মুদ্রা সিফায় পরিবর্তন করতে গিয়েই মনে হলো বাংলাদেশি টাকা কতটা শক্তিশালী।

আইভরি কোস্টের প্রায় সব জায়গাতেই বাংলাদেশি সেনা ও পুলিশ কর্মীদের উদ্ভাবনী তৎপরতা দৃষ্টি কাড়ল। শান্তিরক্ষীরা এক বছরের জন্য ইউএন মিশনে যান। পরের বছর নতুন সমানসংখ্যক সদস্য তাদের জায়গায় রিপ্লেস হন। এই এক বছরের মধ্যেই অনেকে তার পদচিহ্ন রেখে আসতে চান মিশনের মাটিতে। ইয়ামুতসুক্রোতে বাংলাদেশের পুলিশ সদস্যরা দেশ থেকে বিভিন্ন ফলফলাদি এমনকি শাকসবজির চারা নিয়ে লাগিয়েছেন।  আইভরি কোস্টের উর্বর মাটিতে পুঁইশাক, বেগুন, ঢেঁড়স লাগিয়েছেন তারা। এক জায়গায় দেখলাম, মাচায় ঝুলছে বাংলাদেশি লাউ। নিজেদের প্রয়োজনীয় সামগ্রী নিজেরাই উৎপন্ন করেন তারা। বাংলাদেশ ব্যাটালিয়নের কয়েকটি জায়গায় কাঁঠাল গাছের দেখা মিলল। তখনো গাছে গাছে কাঁচা কাঁঠাল শোভা পাচ্ছিল। এখন নিশ্চয়ই অচেনা এ সুস্বাদু কাঁঠাল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে আফ্রিকার এ দেশটিতে।

♦ লেখক : সাংবাদিক 

ইমেইল [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথ অবরোধ
রাজপথ অবরোধ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ইসলামি নির্দেশনা
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ইসলামি নির্দেশনা
চিকিৎসাসংকট : গরিবের দুর্দশা
চিকিৎসাসংকট : গরিবের দুর্দশা
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে
শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
সর্বশেষ খবর
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল
জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়
তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি
ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!
ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন
যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের
বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি
আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি
পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ
এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিলেটে তিন সহোদরের যাবজ্জীবন
সিলেটে তিন সহোদরের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জমিদার বাড়ির ছেলে হয়েও নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করেছেন নওয়াজউদ্দিন!
জমিদার বাড়ির ছেলে হয়েও নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করেছেন নওয়াজউদ্দিন!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে: মীর হেলাল
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে: মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নড়াইলে মামলায় খালাস পেলেন বিএনপির ৪৪ নেতাকর্মী
নড়াইলে মামলায় খালাস পেলেন বিএনপির ৪৪ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের গেজেট আসছে কাল
৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের গেজেট আসছে কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসচাপায় বাবা-মেয়ের পা বিচ্ছিন্ন, পরে হাসপাতালে বাবার মৃত্যু
বাসচাপায় বাবা-মেয়ের পা বিচ্ছিন্ন, পরে হাসপাতালে বাবার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের রিজার্ভ এখন ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ এখন ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ক্লাব বিশ্বকাপে খেলতে ব্রাজিলে যাবেন রোনালদো?
ক্লাব বিশ্বকাপে খেলতে ব্রাজিলে যাবেন রোনালদো?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রহিম খান কারাগারে পাঠালেন আদালত
সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রহিম খান কারাগারে পাঠালেন আদালত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ
আরও তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকালের মধ্যে ইশরাকের শপথ না হলে বৃহত্তর আন্দোলন করতে হতে পারে : সালাহউদ্দিন
আজকালের মধ্যে ইশরাকের শপথ না হলে বৃহত্তর আন্দোলন করতে হতে পারে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ক্লোজআপ ওয়ান তারকা রানার নতুন গান
ঈদে আসছে ক্লোজআপ ওয়ান তারকা রানার নতুন গান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উচ্চ রক্তচাপ নিজেই হাইপারটেনশন সৃষ্টি করে
উচ্চ রক্তচাপ নিজেই হাইপারটেনশন সৃষ্টি করে

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আইন অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণ ছিল : বিচারপতি জিয়াউল করিম
আইন অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণ ছিল : বিচারপতি জিয়াউল করিম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে
কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক
ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই
নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ
ভিটামিন ডি-স্বল্পতায় বাসা বাঁধছে জটিল রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!

সম্পাদকীয়

২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?
২০২৬-এর ডিসেম্বরেই পাতাল রেলে চড়বেন ঢাকাবাসী?

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে
উদ্বেগ বাড়ছে বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের
গ্রিসে বাজিমাত বাংলাদেশি শ্রমিকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের
দিনভর বিক্ষোভ সশস্ত্র বাহিনীর চাকরিচ্যুতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে বেড়েছে বেকার
দেশে বেড়েছে বেকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ
নগদের প্রশাসকদের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
প্রমাণ চাইলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না
প্রধান উপদেষ্টা ফ্রান্স স্পেন যাচ্ছেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে ডেডলক

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ অলির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান

সম্পাদকীয়

সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে
সশস্ত্র বাহিনী, মানুষের পাশে, ভালোবেসে

প্রথম পৃষ্ঠা

টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট
টেলিভিশন নাটকে শিল্পী সিন্ডিকেট

শোবিজ

পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার
পশ্চিমবঙ্গে আওয়ামী লীগের তিন কর্মী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা
বিড়ি সিগারেট নিয়ে মালদ্বীপে না যেতে সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী
বিয়ের দাবিতে অনশনে তরুণী

দেশগ্রাম

স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি
স্বজনের হাতে বাড়ছে খুনাখুনি

নগর জীবন

নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা
নতুন চ্যাম্পিয়ন নতুন আশা

মাঠে ময়দানে

১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন
১৩টি বগি রেখেই চলে গেল ট্রেনের ইঞ্জিন

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই সনদ চূড়ান্তে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে
সাত কলেজের প্রধান দপ্তর হবে ঢাকা কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার
চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী
দাম বাড়াতে তৎপর মধ্যস্বত্বভোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার উন্নয়ন বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে
দুর্নীতিতে সাপ্লাই বন্ধ হলে ডিমান্ডও বন্ধ হবে

খবর

ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক
ইসরায়েলি বিমান হামলায় এক রাতে নিহত শতাধিক

প্রথম পৃষ্ঠা