শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৮, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া

অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তর থেকে চব্বিশ : সমরে-সগর্বে শহীদ জিয়া

সদ্যপ্রয়াত কবি হেলাল হাফিজ তাঁর ‘একটি পতাকা পেলে’ কবিতায় বলেছেন, -‘কথা ছিল একটি পতাকা পেলে আমি আর লিখব না বেদনার অঙ্কুরিত কষ্টের কবিতা। কথা ছিল একটি পতাকা পেলে ভজন গায়িকা সেই সন্ন্যাসিনী সবিতা মিস্ট্রেস, ব্যর্থ চল্লিশে বসে বলবেন, -পেয়েছি, পেয়েছি’। এই কবিতায় খুবই সহজ করে হেলাল হাফিজ স্বাধীনতার মূল যে চেতনা তার প্রকাশ ঘটিয়েছেন। তাঁর মতে স্বাধীনতা সাধারণের মধ্যে এক অসামান্য প্রাপ্তি। চব্বিশের ৫ আগস্টের পর এই বোধটুকুই যেন নতুন করে অনুভূত হলো। একটি সাধারণ প্রত্যাশাকে প্রাপ্তিতে রূপ দিতে গিয়ে যে অসামান্য ত্যাগ ও আত্মবলিদানের ইতিহাস রচিত হলো তার সুখানুভূতির প্রকাশ ঘটানো মোটেই সহজ কাজ নয়।

২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। জাতির ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ১৭৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হওয়ার পর দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পথ বেয়ে উপমহাদেশের জনগণ পেয়েছিল পাকিস্তান ও ভারত নামক দুটি রাষ্ট্র। এরপর শুরু হয় পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক বাঙালিদের নতুন করে শোষণ ও পরাধীনতার শৃঙ্খলে বেঁধে রাখার ষড়যন্ত্র। পশ্চিম পাকিস্তানিদের শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় পূর্ব পাকিস্তান। ’৪৮-এ বাংলা ভাষার দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনের পথ বেয়ে ’৫২-এর রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন, ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে জয়লাভ, ’৫৬-এর সংবিধান প্রণয়নের আন্দোলন, ’৫৮-এর মার্শাল ল বিরোধী আন্দোলন, ’৬২-এর শিক্ষা কমিশনবিরোধী আন্দোলন, ’৬৬-এর ৬ দফা আন্দোলন, ’৬৮-এর আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ’৬৯-এর রক্তঝরা গণ অভ্যুত্থানের পর আসে সেই ঐতিহাসিক দিন। একাত্তরের ২৬ মার্চ আসে স্বাধীনতার ডাক। আগের দিন ২৫ মার্চ মধ্যরাতে বর্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী বাঙালি জাতির কণ্ঠ চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়ার লক্ষ্যে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে অপারেশন সার্চলাইট শুরু করে। অপেক্ষাকৃত দুর্বল প্রতিপক্ষের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে তারা ভেবেছিল মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেবে এ দেশের মানুষকে। কিন্তু তাদের সেই কল্পনার ধ্বংসস্তূপ থেকে যে মাত্র ৯ মাসের ব্যবধানে একটি স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের সৃষ্টি হবে- তা তারা বুঝতে পারেনি।

বলা হয়, প্রকৃতি তার শূন্যস্থান পূরণ করে নেয়। সেটি সময় কিংবা মানুষ দিয়ে। মার্চ ২৫ কালরাতেই মুজিবের শূন্যস্থান পূরণে এগিয়ে আসেন সেনাবাহিনীর একজন মেজর। তাঁর নাম জিয়াউর রহমান। এদিন রাত আনুমানিক ২টা ১৫ মিনিটের দিকে চট্টগ্রাম থেকে পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেন তিনি। এর আগের দিন চট্টগ্রাম শহরে টানটান উত্তেজনা বিরাজ করে। অস্ত্রবোঝাই জাহাজ সোয়াতের বিরুদ্ধে গড়ে তোলা হয় প্রবল প্রতিরোধ। অস্ত্র খালাস করে যাতে পশ্চিমা সৈন্যদের হাতে পৌঁছতে না পারে, সেজন্য রাস্তায় রাস্তায় ব্যারিকেড তৈরি করা হয়। এই ব্যারিকেড সরিয়ে রাস্তা পরিষ্কারের কাজে লাগানো হয় বাঙালি সৈন্যদের। রাত ১০টা পর্যন্ত চলে এই ব্যারিকেড সরানোর কাজ। রাত ১১টায় চট্টগ্রামের অষ্টম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল আবদুর রশীদ জানজুয়া আকস্মিকভাবে সেকেন্ড ইন কমান্ড মেজর জিয়াউর রহমানের কাছে নির্দেশ পাঠান এক কোম্পানি সৈন্য নিয়ে বন্দরে যাওয়ার জন্য।

এরপর মেজর জিয়া অষ্টম ব্যাটালিয়নের অফিসার, জেসিও জওয়ানদের জড়ো করেন। ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে, তখন রাত আনুমানিক ২টা ১৫ মিনিট। তিনি ঐতিহাসিক স্বাধীনতার ডাক দিলেন। উচ্চারণ করলেন, ‘ডব জবাড়ষঃ’। উপস্থিত সহযোদ্ধাদের সামনে যুদ্ধের পরিকল্পনা উপস্থাপন করেন তিনি।

২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্রে যান মেজর জিয়া। বেতারকর্মীরা মেজর জিয়াউর রহমানকে পেয়ে উৎফুল্ল হয়ে ওঠেন। কিন্তু কী বলবেন তিনি? একটি করে বিবৃতি লেখেন আবার তা ছিঁড়ে ফেলেন। এদিকে বেতারকর্মীরা বারবার ঘোষণা করছিলেন, আর পনেরো মিনিটের মধ্যে মেজর জিয়াউর রহমান ভাষণ দেবেন। প্রায় দেড় ঘণ্টায় তিনি তৈরি করেন তাঁর ঐতিহাসিক ঘোষণাটি। সেটা তিনি বাংলা এবং ইংরেজিতে পাঠ করেন। ইথারে ছড়িয়ে পড়ে এই ঘোষণাটি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বেতারে ধরা পড়ে এই ঐতিহাসিক ঘোষণাটি। বিশ্ব ও দেশবাসী জেনে যায় বাংলাদেশ নামক এক নতুন দেশের কথা। এই ঘোষণাটি কয়েক দিন ধরে কিছুক্ষণ পরপর প্রচারিত হতে থাকে।

মূলত এটি ছিল মেজর জিয়ার বুদ্ধিদীপ্ত সময়োপযোগী সাহসী সিদ্ধান্ত। সেদিন তিনি এভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা না দিলে সাধারণ মানুষ প্রতিরোধযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ত না। তিনি যদি সেদিন ‘উই রিভোল্ট’ বলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিদ্রোহের ডাক না দিতেন তা হলে প্রেক্ষাপট ভিন্নও হতে পারত। অথচ রাজনৈতিক কারণে এখন অনেকেই তাঁর সেই সাহসী সিদ্ধান্ত আর স্বাধীনতার ঘোষণাকে স্বীকৃতি দিতে কুণ্ঠিত বোধ করেন।

১৯৭১-এর ২৬ মার্চ থেকে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জিত হয়। পৃথিবীর বুকে একটি স্বাধীন দেশের অভ্যুদয় ঘটে। লাল-সবুজের পতাকায় শোভিত হয় ৫৬ হাজার বর্গমাইলের ভূখন্ড। তারপর দেশপ্রেমিক জিয়াউর রহমান আবার ফিরে যান সামরিক ব্যারাকে।

এখানে একটি বিষয় প্রণিধানযোগ্য তা হলো, যুদ্ধে যদি বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত না হতো তাহলে নিশ্চিত ফাঁসিতে ঝুলতে হতো জিয়াউর রহমানকে। যাঁর ডাকে সাত কোটি জনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল এটিই হতো তাঁর ফাঁসির জন্য একমাত্র কারণ। জিয়াউর রহমান বুঝেশুনেই সেদিন এই ঝুঁকি নিয়েছিলেন। একজন দেশপ্রেমিক যোদ্ধার জীবনে এর চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ আর কিছুই হতে পারে না। রাজনীতি ও ইতিহাস গবেষকরা বলেন, ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমানের গ্রেপ্তারের পর মুহূর্তে মেজর জিয়ার দুঃসাহসিক এই আত্মপ্রকাশই একটি স্বাধীন দেশের জন্য প্রধান নিয়ামক শক্তি হিসেবে কাজ করে। সেদিন তিনি যে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, তার স্বীকৃতি রয়েছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর গোপন দলিলেও। তিনি যেভাবে যে ভাষায় বক্তব্যটি দিয়েছিলেন সিআইএ সেভাবেই সেটি সংরক্ষণ করে। পরবর্তী সময়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, ভারতের রাষ্ট্রপতি মোরারজি দেশাইও জিয়াউর রহমানকে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ফোরামে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক বলে উল্লেখ করেছেন। এ ছাড়া তাঁর এই কীর্তির কথা নথিবদ্ধ রয়েছে ১৯৮২ সালের নভেম্বর মাসে প্রথম প্রকাশিত স্বাধীনতাযুদ্ধের দলিলপত্রের ১৫ খন্ডেও। জিয়ার কণ্ঠে স্বাধীনতার অমোঘ ঘোষণা সিআইএর মতো লন্ডনের গার্ডিয়ানসহ গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা ও সংবাদমাধ্যম লিপিবদ্ধ করে রাখে। এমনকি ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ১৯৭১ সালের ৬ নভেম্বর নিউইয়র্কের কলাম্বিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির এক সেমিনারে বক্তৃতার এক স্থানে বলেন, ‘শেখ মুজিব এখনো বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেননি। তিনি চাচ্ছেন সমস্যার একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান, যার সুযোগ এখনো আছে।’ ‘ইন্ডিয়া সিকস’ (ওহফরধ ঝববশং) নামক বইতে ইন্দিরা গান্ধীর এ বক্তব্যটি সংকলিত হয়েছে। ১৯৭৮ সালে ভারত সফরকালে দিল্লিতে জিয়াউর রহমানের সম্মানে আয়োজিত ভোজসভায় ভারতের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি নীলম সঞ্জীব রেড্ডি জিয়াকে বলেন, ‘সর্বপ্রথম বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা আপনার’। যুদ্ধদিনের সফল সমাপ্তির পর দেশের ক্ষমতার মসনদে বসেন শেখ মুজিবুর রহমান। দীর্ঘ ৯ মাস দেশের বাইরে থেকে তিনি যুদ্ধদিনের বাস্তবতা অনুধাবন করতে পারেননি। তাই তো ক্ষমতার স্বাদ পেয়ে তিনি অনেকটা বেসামাল হয়ে পড়েন। খুব দ্রুতই তার চারপাশে সুবিধাবাদী আর অসৎ লোকে ছেয়ে যায়। রাজনৈতিক অস্থিরতা শুরু হয়। যুদ্ধবিধ্বস্ত ভঙ্গুর অর্থনীতির একটি ছোট্ট দেশকে দুর্নীতিবাজরা অক্টোপাসের মতো জাপটে ধরে। শুরু হয় লুটপাটের মহোৎসব। অর্থব্যবস্থা মুখথুবড়ে পড়ে। চারদিকে শুরু হয় শোষণ আর নির্যাতনের নতুন অধ্যায়। একপর্যায়ে শেখ মুজিবুর রহমান বাকশাল কায়েম করেন। সংবাদপত্রের স্বাধীনতার পাশাপাশি কেড়ে নেওয়া হয় মানুষের রাজনৈতিক অধিকারও। যে শোষণ-নির্যাতন আর নিপীড়নের বিরুদ্ধে দীর্ঘ ৯ মাসের সংগ্রাম সেটি যেন মুহূর্তেই ধূলিসাৎ হয়ে যায় শেখ মুজিবুর রহমানের স্বেচ্ছাচারিতার কারণে। লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এ দেশ রাতারাতি পরিচিতি পায় ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র দেশে।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এখানেও ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ঘটনার পথপরিক্রমায় তিনি এ দেশের ক্ষমতার কেন্দ্রে চলে আসেন। এর পরের ইতিহাস একটি বৈপ্লবিক বাংলাদেশের। গণতন্ত্র আর সুশাসন প্রতিষ্ঠার পর তিনি দেশের কৃষিভিত্তিক অর্থনীতিকে গতিশীল করতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তাঁর সবুজবিপ্লব দেশের কোটি কোটি অভুক্ত মানুষের মুখে হাসি ফোটায়। ফিরে সেই মাঠ ভরা ধান আর গোয়াল ভরা গরুর সোনালি সময়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে জিয়ার পরিচিতি গড়ে ওঠে একজন ‘ভিশনারি লিডার’ হিসেবে। একটি উন্নত অগ্রগামী বাংলাদেশের সত্যিকারের স্বপ্নদ্রষ্টা তিনি।

নিবন্ধটি শেষ করতে আবারও আসতে হলো কবি হেলাল হাফিজের পতাকার কাছে। দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর আমরা একটি স্বাধীন ভূখন্ড, একটি লাল-সবুজের পতাকা অর্জন করলাম। সেই থেকে আজ ২০২৫ সাল। মাঝখানে কেটে গেছে ৫৫ বছর। দীর্ঘ এই পথপরিক্রমায় মাঝেমধ্যেই বাংলাদেশ তার গন্তব্য থেকে বিচ্যুত হয়েছে।

সর্বশেষ কুখ্যাত ওয়ান-ইলেভেনের পরম্পরায় হাসিনার ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠিত হলে সন্ন্যাসিনী সবিতা মিস্ট্রেসের সেই পাওয়ার আনন্দটুকুও যেন হারিয়ে যায়। গুম-খুন আর মানবাধিকার লঙ্ঘনের দীর্ঘ আখ্যান রচনা করেন  শেখ মুজিবকন্যা শেখ হাসিনা। অবশেষে নাগরিকের মর্যাদা হারিয়ে প্রজা বনে যাওয়া এ দেশের কোটি কোটি মানুষের ঘুম ভাঙে চব্বিশের মধ্য জুলাইয়ে। নিপীড়ক রাষ্ট্রে গড়ে ওঠে প্রতিরোধের অপ্রতিরোধ্য দেয়াল। জিতে যায় জনতার রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম। হেরে যায় শোষক শ্রেণি। দেশ ছেড়ে আওয়ামী লীগ ও তার দোসররা পালিয়ে যায়। এই পালিয়ে যাওয়া মানে পরাজয়। একাত্তর ও চব্বিশের পালিয়ে যাওয়া গোষ্ঠীর প্রতি এ দেশের সাধারণ মানুষের সীমাহীন ঘৃণা থাকবেই।

♦ লেখক : অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়  

 

এই বিভাগের আরও খবর
অপরাধী চক্র সক্রিয়
অপরাধী চক্র সক্রিয়
এশিয়ার উন্নয়ন
এশিয়ার উন্নয়ন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
জরুরি সংস্কার সুপারিশ
জরুরি সংস্কার সুপারিশ
আইনশৃৃঙ্খলা
আইনশৃৃঙ্খলা
আল্লাহর অনুগ্রহের ব্যাপকতা
আল্লাহর অনুগ্রহের ব্যাপকতা
রোজাদারের ফজিলত
রোজাদারের ফজিলত
‘কী ফুল ফুটাবে তুমি হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি’
‘কী ফুল ফুটাবে তুমি হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি’
ঈদযাত্রার চালচিত্র
ঈদযাত্রার চালচিত্র
সর্বশেষ খবর
লাইপোমার উপসর্গ ও চিকিৎসা
লাইপোমার উপসর্গ ও চিকিৎসা

৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আর্জেন্টিনার কাছে হেরে চাকরি হারালেন ব্রাজিল কোচ দোরিভাল
আর্জেন্টিনার কাছে হেরে চাকরি হারালেন ব্রাজিল কোচ দোরিভাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ঈদ বোনাস পাননি ২৯৯ পোশাক কারখানার শ্রমিকরা
এখনো ঈদ বোনাস পাননি ২৯৯ পোশাক কারখানার শ্রমিকরা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় শিল্প খাতের বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় শিল্প খাতের বিনিয়োগকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হবিগঞ্জে ঈদের জামাত নিয়ে বাগবিতণ্ডা, ছুরিকাঘাতে নিহত ১
হবিগঞ্জে ঈদের জামাত নিয়ে বাগবিতণ্ডা, ছুরিকাঘাতে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মার্চ)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মার্চ)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে দুই ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে ধরে পুলিশে দিলো এলাকাবাসী
ঝিনাইদহে দুই ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে ধরে পুলিশে দিলো এলাকাবাসী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মাঠের বাইরে দানি ওলমো
গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মাঠের বাইরে দানি ওলমো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চেন্নাইকে হারিয়ে দ্বিতীয় জয় তুলে নিলো ব্যাঙ্গালুরু
চেন্নাইকে হারিয়ে দ্বিতীয় জয় তুলে নিলো ব্যাঙ্গালুরু

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে আবারও প্রভাসের বিয়ের গুঞ্জন
নতুন করে আবারও প্রভাসের বিয়ের গুঞ্জন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পর বৈরুতে ইসরায়েলের প্রথম বিমান হামলা
যুদ্ধবিরতির পর বৈরুতে ইসরায়েলের প্রথম বিমান হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে নিয়ে সুখবর দিলেন মায়ামির কোচ মাশ্চেরানো
মেসিকে নিয়ে সুখবর দিলেন মায়ামির কোচ মাশ্চেরানো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহতদের সম্মানে এনসিপি'র ইফতার
লক্ষ্মীপুরে জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহতদের সম্মানে এনসিপি'র ইফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাচীন মহাবিশ্বের অজানা রহস্য উন্মোচন
প্রাচীন মহাবিশ্বের অজানা রহস্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুর রেল স্টেশন থেকে চার শিশুসহ নারী আটক
রংপুর রেল স্টেশন থেকে চার শিশুসহ নারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ি গিয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ি গিয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন পোশাক কিনে বাড়ি ফেরা হলো না স্কুলছাত্রের
নতুন পোশাক কিনে বাড়ি ফেরা হলো না স্কুলছাত্রের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গল অভিযানে বিপদ ডেকে আনতে পারে বিষাক্ত ধূলিকণা
মঙ্গল অভিযানে বিপদ ডেকে আনতে পারে বিষাক্ত ধূলিকণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মালয়েশিয়ায় চৌকিট যুবদলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় চৌকিট যুবদলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাদা থেকে উদ্ধার করা সেই হাতির মৃত্যু
কাদা থেকে উদ্ধার করা সেই হাতির মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ঈদযাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া রোধে অভিযান
নারায়ণগঞ্জে ঈদযাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া রোধে অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিই বাংলাদেশের রাজনীতিতে সংস্কারের পথপ্রদর্শক : ডা. জাহিদ
বিএনপিই বাংলাদেশের রাজনীতিতে সংস্কারের পথপ্রদর্শক : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিয়ানমার-থাইল্যান্ড ভূমিকম্পের ধাক্কায় ফিরে দেখা ইতিহাসের বিধ্বংসী ১০টি কম্পন
মিয়ানমার-থাইল্যান্ড ভূমিকম্পের ধাক্কায় ফিরে দেখা ইতিহাসের বিধ্বংসী ১০টি কম্পন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা করলে জনগণ মানবে না: টুকু
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা করলে জনগণ মানবে না: টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'বর্ষার আগেই জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে'
'বর্ষার আগেই জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে মিয়ানমারে নিহত বেড়ে ১৪৪, থাইল্যান্ডে নিখোঁজ ৯০
ভূমিকম্পে মিয়ানমারে নিহত বেড়ে ১৪৪, থাইল্যান্ডে নিখোঁজ ৯০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শূন্য বর্জ্যে’ অবদান রাখায় ড. ইউনূসকে তুরস্কের ফার্স্ট লেডির অভিনন্দন
‘শূন্য বর্জ্যে’ অবদান রাখায় ড. ইউনূসকে তুরস্কের ফার্স্ট লেডির অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে তুচ্ছ ঘটনায় খুন করা হয় স্কুলছাত্রকে
নোয়াখালীতে তুচ্ছ ঘটনায় খুন করা হয় স্কুলছাত্রকে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে তুলার গুদামে আগুন
টঙ্গীতে তুলার গুদামে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে পুকুর থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
নাটোরে পুকুর থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সম্পত্তি ভাগাভাগিতে ব্যস্ত সন্তানেরা, ১৬ ঘণ্টা উঠানে পড়ে ছিল বাবার মরদেহ
সম্পত্তি ভাগাভাগিতে ব্যস্ত সন্তানেরা, ১৬ ঘণ্টা উঠানে পড়ে ছিল বাবার মরদেহ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ‘গ্রিন কার্ড’ প্রক্রিয়া সাময়িক স্থগিত, আটকাদেশ বৃদ্ধি
যুক্তরাষ্ট্রে ‘গ্রিন কার্ড’ প্রক্রিয়া সাময়িক স্থগিত, আটকাদেশ বৃদ্ধি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর মিয়ানমার-থাইল্যান্ডের অবস্থা দেখুন ছবিতে
ভূমিকম্পের পর মিয়ানমার-থাইল্যান্ডের অবস্থা দেখুন ছবিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়র পদ ফিরে পাওয়া নিয়ে সমালোচনা, জবাব দিলেন ইশরাক
মেয়র পদ ফিরে পাওয়া নিয়ে সমালোচনা, জবাব দিলেন ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনল্যান্ড দখলের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের ফাঁকা বুলি মনে করা ‘বড় ধরনের ভুল’ হবে: পুতিন
গ্রিনল্যান্ড দখলের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের ফাঁকা বুলি মনে করা ‘বড় ধরনের ভুল’ হবে: পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়াতে পারে: ইউএসজিএস
ভূমিকম্পে মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়াতে পারে: ইউএসজিএস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংককে তীব্র ভূমিকম্পে ধসে পড়ল ৩০ তলা ভবন, নিখোঁজ ৪৩ (ভিডিও)
ব্যাংককে তীব্র ভূমিকম্পে ধসে পড়ল ৩০ তলা ভবন, নিখোঁজ ৪৩ (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-বেইজিংয়ের মধ্যে ৯ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই
ঢাকা-বেইজিংয়ের মধ্যে ৯ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে শত শত মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা, ব্যাংককে ৭০ শ্রমিক নিখোঁজ
মিয়ানমারে শত শত মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা, ব্যাংককে ৭০ শ্রমিক নিখোঁজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নাসিমের ছেলের ১৪ অ্যাপার্টমেন্ট
নিউইয়র্কে নাসিমের ছেলের ১৪ অ্যাপার্টমেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সদকাতুল ফিতর যেভাবে আদায় করব
সদকাতুল ফিতর যেভাবে আদায় করব

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের চিঠির জবাব দিয়েছে ইরান
ট্রাম্পের চিঠির জবাব দিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ভেঙে পড়ল ব্রিটিশ আমলে নির্মিত সেতু
ভূমিকম্পে ভেঙে পড়ল ব্রিটিশ আমলে নির্মিত সেতু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ২.১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ, ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি পেয়েছে বাংলাদেশ
চীন থেকে ২.১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ, ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি পেয়েছে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শূন্য বর্জ্যে’ অবদান রাখায় ড. ইউনূসকে তুরস্কের ফার্স্ট লেডির অভিনন্দন
‘শূন্য বর্জ্যে’ অবদান রাখায় ড. ইউনূসকে তুরস্কের ফার্স্ট লেডির অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসিদের প্রতি ১২ নির্দেশনা প্রধান উপদেষ্টার
ডিসিদের প্রতি ১২ নির্দেশনা প্রধান উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ থাকলেও নেই যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ থাকলেও নেই যানজট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব সম্পদে জাকাত দিতে হবে না
যেসব সম্পদে জাকাত দিতে হবে না

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে অভিনেত্রীকে ম্যানহোলে ফেলে হত্যা
ভারতে অভিনেত্রীকে ম্যানহোলে ফেলে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুসলিমদের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করছি : ইফতার অনুষ্ঠানে ট্রাম্প
মুসলিমদের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করছি : ইফতার অনুষ্ঠানে ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় গাড়ির দীর্ঘ সারি
পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় গাড়ির দীর্ঘ সারি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের কাছে ৫০ বছরের পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টারপ্ল্যান চেয়েছে বাংলাদেশ
চীনের কাছে ৫০ বছরের পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টারপ্ল্যান চেয়েছে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবনিযুক্ত প্রসিকিউটর আফরোজ পারভীনের নিয়োগ বাতিল
নবনিযুক্ত প্রসিকিউটর আফরোজ পারভীনের নিয়োগ বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারকে নির্বাচন নিয়ে স্পষ্টভাবে মাস, তারিখ দিয়ে ঘোষণা দিতে হবে: রিজভী
সরকারকে নির্বাচন নিয়ে স্পষ্টভাবে মাস, তারিখ দিয়ে ঘোষণা দিতে হবে: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ ৬ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, দিনে বাড়বে গরম
ঢাকাসহ ৬ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, দিনে বাড়বে গরম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ হাজার কারখানায় বেতন হয়নি
৭ হাজার কারখানায় বেতন হয়নি

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তিন শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করেছে যুক্তরাষ্ট্র: মার্কো রুবিও
তিন শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করেছে যুক্তরাষ্ট্র: মার্কো রুবিও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পে লন্ডভন্ড মিয়ানমার-থাইল্যান্ড
ভূমিকম্পে লন্ডভন্ড মিয়ানমার-থাইল্যান্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের অপু-বুবলী মুখোমুখি
ফের অপু-বুবলী মুখোমুখি

শোবিজ

বাংলাদেশ-চীন নতুন দিগন্তে
বাংলাদেশ-চীন নতুন দিগন্তে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে গরু-মুরগির বাড়তি দাম
ঈদে গরু-মুরগির বাড়তি দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে ফাঁকা ঢাকায় নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ
ঈদে ফাঁকা ঢাকায় নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাটিংয়ে এনামুল বোলিংয়ে রাকিবুল
ব্যাটিংয়ে এনামুল বোলিংয়ে রাকিবুল

মাঠে ময়দানে

ভুল চিকিৎসায় মৃত্যু বাড়ছে
ভুল চিকিৎসায় মৃত্যু বাড়ছে

নগর জীবন

এই ঈদে আনন্দও নেই, শান্তিও নেই
এই ঈদে আনন্দও নেই, শান্তিও নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের প্রশংসায় তুরস্কের ফার্স্ট লেডি
ড. ইউনূসের প্রশংসায় তুরস্কের ফার্স্ট লেডি

প্রথম পৃষ্ঠা

সবই আছে, শুধু আবু সাঈদ নেই
সবই আছে, শুধু আবু সাঈদ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবাহীন শিশু রোজার ঈদ
বাবাহীন শিশু রোজার ঈদ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার স্বস্তির ঈদযাত্রা
এবার স্বস্তির ঈদযাত্রা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুলবাড়ীর নারীদের টুপি দেশ ছাড়িয়ে রোমানিয়ায়
ফুলবাড়ীর নারীদের টুপি দেশ ছাড়িয়ে রোমানিয়ায়

শনিবারের সকাল

যুক্তরাষ্ট্রে ৩০০ শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ৩০০ শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ মুসলমানদের উৎসব
ঈদ মুসলমানদের উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক হচ্ছে না
ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্যই গণ অভ্যুত্থান
পরিবর্তনের জন্যই গণ অভ্যুত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

হরিণ শিকার ও আগুন প্রতিরোধে সুন্দরবনে রেড অ্যালার্ট জারি
হরিণ শিকার ও আগুন প্রতিরোধে সুন্দরবনে রেড অ্যালার্ট জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ফিরলেন তামিম ইকবাল
বাসায় ফিরলেন তামিম ইকবাল

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি হাঁসের ডিম ২২ হাজার টাকা
একটি হাঁসের ডিম ২২ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা-কর্মীর লাশের মিছিল
বিএনপি নেতা-কর্মীর লাশের মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

৯০ হাজার চালকের ৩২৮ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেবে উবার-লিফট
৯০ হাজার চালকের ৩২৮ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেবে উবার-লিফট

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের আরও ৭৩ কোটি ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
রোহিঙ্গাদের আরও ৭৩ কোটি ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন পর্যন্ত গণতন্ত্র ফিরে পাইনি
এখন পর্যন্ত গণতন্ত্র ফিরে পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ নীতি ধরে রাখার অঙ্গীকার
পাঁচ নীতি ধরে রাখার অঙ্গীকার

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরমুখো মানুষের ঢল
ঘরমুখো মানুষের ঢল

নগর জীবন