শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ

আজ থেকে প্রায় তিন হাজার বছর আগে প্রাচীন এথেন্সে জন্মেছিলেন দর্শনজগতের প্রবাদপুরুষ প্লেটো। তিনি একদিকে ছিলেন দার্শনিক সক্রেটিসের ছাত্র আর অন্যদিকে দার্শনিক এরিস্টটলের গুরু। পশ্চিমা দর্শনের ভিত রচনা করেছিলেন এই তিন দিকপাল। এর মধ্যে প্লেটোর এক ব্যতিক্রমী মতবাদ ছিল আদর্শ রাষ্ট্রভিত্তিক। তিনি এমন এক নগর রাষ্ট্রের ধারণা দিয়েছিলেন, যেখানে মোট জনসংখ্যা হবে ৫ হাজার ৪০ জন। ৫ হাজার ৪০ সংখ্যাকে ১ থেকে ১০ পর্যন্ত যেকোনো সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা যায়। এমন রাষ্ট্রে শাসক (অভিজাত) ও শাসিত (জনগণ) নামক দুই শ্রেণির মানুষ থাকবে। শাসকরা বিশেষ শিক্ষায় শিক্ষিত হবে, যেখানে দর্শন ও যুদ্ধবিদ্যা অন্তর্ভুক্ত থাকবে। ৩০ বছর বয়সে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই একজন শাসক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করতে পারবেন, তবে তাকে মানতে হবে বেশ কিছু কঠিন শর্ত। যেমন তিনি প্রয়োজনের চেয়ে বেশি সম্পদ গড়তে পারবেন না, নারীসঙ্গ উপভোগ করলেও বিবাহ বা সন্তানের পিতা হতে পারবেন না ইত্যাদি। প্রাচীন গ্রিসে তখন সিটি স্টেট বা নগর রাষ্ট্রপ্রথা চালু ছিল, তথাপি এমন আদর্শ রাষ্ট্র বাস্তবতার মুখ দেখেনি বা টিকে থাকেনি।

প্লেটোর জন্মের প্রায় তিন হাজার বছর পর (৭ ফেব্রুয়ারি ১৪৭৮) ইংল্যান্ডে জন্মেছিলেন একাধারে ইংরেজ আইনপ্রণেতা, বিচারক, দার্শনিক, লেখক, আমলা ও তাত্ত্বিক স্যার থমাস মুর। ১৫১৬ সালে তিনি লেখেন ‘ইউটোপিয়া’ নামের এক যুগান্তকারী বই। এই বইয়ে তিনি একটি আদর্শ দ্বীপ রাষ্ট্রের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি ধর্মীয় ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের কথাও তুলে ধরেন। এমন রাষ্ট্রের নাম দেন ‘ইউটোপিয়া’, যার মাধ্যমে একটি আদর্শ সমাজ বিশিষ্ট রাষ্ট্রের কল্পনা করা হয়। এমন রাষ্ট্রের প্রতি শহরে প্রায় নিখুঁত চরিত্রের অধিকারী নাগরিকরা ৬ হাজার পরিবারে বসবাস করবেন। প্রতিটি পরিবারে ১০ থেকে ১৬ জন পরিণত বয়সের নাগরিক থাকবেন। এমন ৩০টি পরিবারের একজন নেতা থাকবেন। আবার ১০ জন এমন পরিবারভিত্তিক নেতারও আরেকজন নেতা থাকবেন, যিনি তাদের ওপর ক্ষমতাশালী হবেন। অন্যদিকে ২০০ পরিবারের নেতা গোপন ভোটে নির্বাচন করবেন ‘প্রিন্স’ উপাধি পাওয়া একজন শাসক। এই প্রিন্স সন্দেহজনক আচরণ বা অন্যায় না করলে সারা জীবন ক্ষমতায় থাকবেন। ইউটোপিয়া বা কাল্পনিক আদর্শ রাষ্ট্রে কারও কোনো ব্যক্তিগত সম্পদ থাকবে না। সব সম্পদ একটি গুদামে থাকবে এবং জনগণ তার চাহিদা মোতাবেক পণ্য এই গুদাম থেকে সংগ্রহ করবেন। কারও দরজায় তালা ঝুলবে না। সবাইকে দুই বছর করে কৃষিকাজ করতে হবে এবং কৃষির পাশাপাশি অন্তত একটি কর্মমুখী জ্ঞান (যেমন কাঠের কাজ, নির্মাণকাজ, বস্ত্রবুনন ও সেলাই ইত্যাদি) অর্জন করতে হবে। প্রতি পরিবারে দুজন করে ক্রীতদাস থাকবে, যারা অন্য দেশের নাগরিক বা নিজ ভূখণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত আসামি হবেন। মূলত ইউটোপিয়া হবে একটি কল্যাণ রাষ্ট্র।

১৫১৬ থেকে ২০২৫ এই পাঁচ শতাধিক বছরে বিভিন্ন দেশে কল্যাণ রাষ্ট্র ও প্রশাসন পরিচালনার বহু তত্ত্ব ও তথ্যের বাস্তব প্রয়োগ করা হয়েছে। তবে সেগুলো সমস্যার বাস্তব সমাধান ছিল না। তেমনি অবাস্তব হয়ে উঠেছিল ন্যূনতম সুশাসন, ন্যায়বিচার ও জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষার বিষয়টি। যার অনিবার্য পরিণতিই হয়ে ওঠে একের পর এক আন্দোলন, অভ্যুত্থান ও বিপ্লব। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এমন আন্দোলন, অভ্যুত্থান ও বিপ্লবের পর রাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পূর্ণ ভেঙে নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়, যার নাম দেওয়া হয় সেকেন্ড রিপাবলিক। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেকেন্ড রিপাবলিকও ব্যর্থ হয়, যার অনিবার্য পরিণতিতে আবার নতুন বিপ্লব, গৃহযুদ্ধ কিংবা প্রতি বিপ্লবের পথ ধরে আসে থার্ড, ফোর্থ এমনকি ফিফ্থ রিপাবলিক।

উইকিপিডিয়ার তথ্যমতে, আফ্রিকা ও আমেরিকা মহাদেশের পাঁচটি করে দেশে বিভিন্ন সময়ে সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষিত হয়েছে। আমাদের এশিয়া মহাদেশের ৯টি দেশ সেকেন্ড রিপাবলিক প্রত্যক্ষ করেছে। ১১১৪ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে ইউরোপের ১৩টি দেশে এ যাবৎ সেকেন্ড রিপাবলিক এসেছে। ফ্রান্স, পর্তুগাল, নাইজেরিয়া, কোরিয়া ও মাদাগাস্কারে এসেছে থার্ড রিপাবলিক। বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন দেশ ফ্রান্সে ফোর্থ ও ফিফ্থ রিপাবলিকও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। মূলত আগের প্রশাসনিক কাঠামো ভেঙে নতুন করে পথচলা শুরুই নতুন রিপাবলিক গড়ার নেপথ্য কারণ বলে বিবেচিত হয়।

জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী নতুন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে গত ২৮ এপ্রিল নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আত্মপ্রকাশ করে। মূলত জুলাই বিপ্লবের নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্ররা এই দলের কান্ডারি। এমন কান্ডারিদের নেতা ও দলটির আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম অন্যান্য দাবি ও পরিকল্পনার পাশাপাশি সেকেন্ড রিপাবলিক করার বিষয়টি সামনে আনেন, যার পক্ষে-বিপক্ষে স্বাভাবিকভাবেই ব্যাপক আলোচনা চলছে।

এক অর্থে বাংলাদেশে সেকেন্ড রিপাবলিক ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যে দেশে প্রধান বিচারপতি থেকে ধর্মশালার প্রধান খতিব পর্যন্ত শীর্ষ ব্যক্তিরা প্রাণভয়ে পালিয়ে অজ্ঞাত স্থানে চলে যান, সে দেশে সেকেন্ড রিপাবলিক করার বিকল্প থাকে না। আর রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণে দেখা যায় কেবল প্রধানমন্ত্রীই নন, পুরো মন্ত্রিসভা, জাতীয় সংসদের প্রায় সব সদস্য, একটি রাজনৈতিক দল ও জোটের তৃণমূল থেকে কেন্দ্রের সব নেতা-নেত্রী, স্থানীয় সরকারের প্রায় সব মেয়র ও কাউন্সিলর যখন পালিয়ে যান, তখন দেশ পরিচালনার জন্য নতুন করেই সব শুরু করতে হয়, যা সেকেন্ড রিপাবলিকেরই নামান্তর। পুলিশের ওপরের স্তরের বিরাট অংশই আজ হয় পলাতক না হয় আটক অবস্থায় বিচারের সম্মুখীন। শত শত সরকারি আমলা বিশেষত সাবেক জেলা প্রশাসককে অব্যাহতি অথবা কর্মহীন (ওএসডি) করা হয়েছে। এসব ঘটন-অঘটন কিংবা কর্মকাণ্ডের জন্য নতুন  বাংলাদেশকে সেকেন্ড রিপাবলিক হিসেবে কেউ দেখলে বলার কিছু থাকে না। 

বিগত দিনে বহু আইন হয়েছে ব্যক্তি, দল বা গোষ্ঠীর স্বার্থে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে কেবল ব্যাংকের টাকা লুট ও পাচার করার সুযোগ করে দিতেও এ দেশে আইন ও রাষ্ট্রীয় নির্দেশনা জারি হয়েছে। রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা বাহিনীর অস্ত্রের মুখে আস্ত ব্যাংক ছিনতাইয়ের ঘটনাও বাংলাদেশে ঘটানো সম্ভব হয়েছে। সুতরাং এমন রাষ্ট্রকাঠামো ভেঙেচুরে নতুন করে গড়ার কোনো বিকল্প নেই। আর এই নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণের স্বপ্নই বুনছে তরুণ ও সফল বিপ্লবীরা, যা সেকেন্ড রিপাবলিক হওয়া বিচিত্র কিছু নয়। অতীতে নতুন নতুন শব্দ ও প্রসঙ্গ বাজারে চালু করে জনগণের দৃষ্টি মূল প্রতিপাদ্য বিষয় থেকে ভিন্ন দিকে সরানোর বহু উদাহরণ রয়েছে। বর্তমান বাংলাদেশের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় পরবর্তী নির্বাচন। এই নির্বাচন যত দ্রুত হবে, তত লাভবান হবে একটি রাজনৈতিক পক্ষ। আবার যত দেরি হবে, নিজেদের গোছানো এবং শাখা-প্রশাখা বিস্তারের তত বেশি সময় ও সুযোগ পাবে আরেক পক্ষ। আবার স্থানীয় সরকার নির্বাচন যদি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হয় কিংবা গণপরিষদ নির্বাচন ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন যদি একসঙ্গে হয়, তবে এক পক্ষের লাভ হলে আবার অন্য পক্ষে ক্ষতি হবে। সুতরাং নিত্যনতুন ধারণা, দাবি বা বিতর্ক সৃষ্টি হতেই থাকবে এবং এটাই বাস্তবতা। কারণ মূল প্রতিপাদ্য বিষয় নির্বাচন থেকে ভিন্নদিকে দৃষ্টি সরিয়ে নিতে একটি মহল তৎপর থাকবে এটাই স্বাভাবিক।  তবে এ কথা সত্য, এক ক্রান্তিকালে দেশ পরিচালনার পবিত্র দায়িত্ব যাদের ওপর অর্পিত হয়েছে, তাদের ওপর অযাচিত চাপ প্রয়োগ বা দাবি আদায়ের জন্য অরাজকতা জুলাই চেতনার পরিপন্থি। মনে রাখতে হবে, দুজন ছাড়া এই অন্তর্বর্তী সরকারের কেউই জুলাই বিপ্লবের নেতৃত্বে ছিলেন না। তারা দেশের ও জনগণের সেবার মানসিকতা থেকেই দায়িত্ব নিয়েছেন।  তাদের ব্যর্থ করতে কোনো কোনো দেশ ও পলাতক দল বহু অর্থ, জনবল ও মিডিয়াকে ব্যবহার করছে। এ চক্রান্ত রুখতে অনাবশ্যক বিতর্ক এড়িয়ে ঐক্য ও সমঝোতার মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ও প্রকৃত গণতন্ত্র চর্চার সুযোগ সৃষ্টি এখন সময়ের দাবি।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : directoradmin2007@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
মূল্যস্ফীতি কমেছে
মূল্যস্ফীতি কমেছে
তারুণ্যের ভাবনা
তারুণ্যের ভাবনা
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
বেওয়ারিশ হাসপাতাল!
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
রসুলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি শ্রদ্ধা-ভালোবাসার মানদন্ড
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সর্বশেষ খবর
মাদরাসা বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫
মাদরাসা বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় অকৃতকার্য ৬ লাখ ৬৬০ শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় অকৃতকার্য ৬ লাখ ৬৬০ শিক্ষার্থী

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকের রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হওয়ার কিছু কারণ
ফেসবুকের রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হওয়ার কিছু কারণ

৪১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা
ক্যাপসিকাম খাওয়ার ৮ উপকারিতা

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

উইম্বলডনের শেষ চারে প্রথমবার স্বিয়নতেক ও বেনসিচ
উইম্বলডনের শেষ চারে প্রথমবার স্বিয়নতেক ও বেনসিচ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিপ্রবিতে ‘গণতন্ত্রের বিকাশে ছাত্র সংসদের ভূমিকা’ শীর্ষক প্রবন্ধ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ
গোবিপ্রবিতে ‘গণতন্ত্রের বিকাশে ছাত্র সংসদের ভূমিকা’ শীর্ষক প্রবন্ধ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সৈনিকরা দেশের এক ইঞ্চি মাটি হাতছাড়া হতে দেবে না : বিজিবি মহাপরিচালক
সৈনিকরা দেশের এক ইঞ্চি মাটি হাতছাড়া হতে দেবে না : বিজিবি মহাপরিচালক

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যেসব কারণে নষ্ট হতে পারে স্মার্টফোন
যেসব কারণে নষ্ট হতে পারে স্মার্টফোন

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয়পুরে আরও ২১ জনকে পুশ ইন
বিজয়পুরে আরও ২১ জনকে পুশ ইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত, স্বামী আহত
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত, স্বামী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা বৃষ্টিতে মানিকগঞ্জে বিপাকে নিম্নআয়ের মানুষ
টানা বৃষ্টিতে মানিকগঞ্জে বিপাকে নিম্নআয়ের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে নারীসহ আটক ১০
লালমনিরহাট সীমান্তে নারীসহ আটক ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে বেড়েছে মাইনী নদীর পানি, দীঘিনালা-লংগদু সড়ক বিচ্ছিন্ন
খাগড়াছড়িতে বেড়েছে মাইনী নদীর পানি, দীঘিনালা-লংগদু সড়ক বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৫০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক
টেকনাফে ৫০ হাজার ইয়াবাসহ দুই কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনা, নিহত পাইলটদের পরিচয় প্রকাশ
ভারতে যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনা, নিহত পাইলটদের পরিচয় প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র সংস্কারে মৌলিক বিষয়গুলোতে ঐকমত্য প্রয়োজন: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র সংস্কারে মৌলিক বিষয়গুলোতে ঐকমত্য প্রয়োজন: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে শতাধিক ঘর ক্ষতিগ্রস্ত
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে শতাধিক ঘর ক্ষতিগ্রস্ত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে স্টিলের বাক্স থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী আটক
যশোরে স্টিলের বাক্স থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার, স্বামী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় পর্যটন কেন্দ্রগুলো সাময়িক বন্ধ
লামায় পর্যটন কেন্দ্রগুলো সাময়িক বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে করোনা সচেতনতায় মাস্ক বিতরণ
শিবচরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে করোনা সচেতনতায় মাস্ক বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনাসহ ৩ জনের বিচার শুরুর আদেশ
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় হাসিনাসহ ৩ জনের বিচার শুরুর আদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা
৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা
কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত

শোবিজ

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন