শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:২১, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই, ২০২৫

যাঁর রাজনীতি মানেই দুর্নীতি - শেষ পর্ব

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলামের আদি ব্যবসা ছিল চোরাচালান। চোরাচালানের মাধ্যমেই ব্যবসায় হাতেখড়ি হয়েছিল তাজুলের। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর কলকাতায় অবস্থান করছেন এই দুর্নীতিবাজ দুর্বৃত্ত। সেখান থেকে তিনি আবার তাঁর পুরোনো ব্যবসা নতুন করে চালু করেছেন। একাধিক অনুসন্ধানে নিশ্চিত হওয়া গেছে, তাজুল কলকাতায় অবস্থান করে বাংলাদেশ-ভারত চোরাচালান চক্রের নতুন একটি সিন্ডিকেটের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। কলকাতায় বসেই তিনি কলকাঠি নাড়াচ্ছেন। আনার হত্যাকান্ডের পর বাংলাদেশ-ভারত চোরাচালান রুটে সৃষ্টি হয়েছিল শূন্যতা। সে শূন্যতা পূরণ করেছেন তাজুল। কলকাতায় চোরাচালানের পুরোনো সাথিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে নতুন করে শুরু করেছেন তাঁর আদি ব্যবসা। এ ছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তাঁর বিপুল পরিমাণ সম্পদ আছে। তাঁর ঘনিষ্ঠরা সেসব সম্পদ দেখভাল করছেন। তাজুলের আত্মীয় এবং এপিএস এখন দুবাইতে অবস্থান করছেন। দুবাইয়ে তাজুল ইসলামের রয়েছে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি। দুবাই ছাড়াও তাজুল ইসলামের সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায়। তবে তাজুল কৌশলগত কারণে কলকাতায়ই অবস্থান করছেন। তাঁর ছোট ভাই অবস্থান করছেন দুবাইতে এবং তাঁদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ আছে। সবকিছুই পরিচালিত হচ্ছে তাজুলের নির্দেশে।

কলকাতা থেকে তিনি দুবাই যাচ্ছেন না, এ কারণে যে দুবাইয়ে তাঁর যেসব সম্পদ আছে সেগুলো দেখভাল করার জন্য তাঁর বিশ্বস্ত লোক রয়েছেন। কলকাতা থেকে ব্যবসা পরিচালনা তাঁর জন্য সহজ। এখনো বিপুল অবৈধ অর্থের লেনদেনের লোভেই কলকাতায় থিতু হয়েছেন তাজুল ইসলাম। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, তাজুল ইসলাম এবং তাঁর স্ত্রী ফৌজিয়া ইসলামের দুবাইতে বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, দুবাইতে অন্তত চারটি অ্যাপার্টমেন্টের মালিক তাজুল ইসলাম। এসব অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া দেওয়া হয়েছে। এখন তাঁর ছোট ভাই এবং এপিএস এগুলো দেখাশোনা করেন। এ ছাড়া তাজুল ইসলামের দুবাইতে আরও কিছু বিনিয়োগ রয়েছে। তবে সে সবই বেনামে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে তাজুল ইসলামের একাধিক বাড়ি রয়েছে। সেগুলোও বেনামে। এসব বাড়ি দেখভাল করেন তাজুল ইসলামের ছেলে ও ভাতিজা।

অনুসন্ধান করে দেখা গেছে, নিউইয়র্কে এবং ফ্লোরিডায় তাজুল ইসলামের দুটি বাড়ি রয়েছে। যে বাড়িগুলোর প্রাক্কলিত মূল্য বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ২০ কোটি টাকা। কানাডার টরন্টোতেও তাজুল ইসলামের বাড়ির খবর পাওয়া গেছে। যে বাড়িটি তাঁর বিশ্বস্ত কেয়ারটেকারের মাধ্যমে দেখাশোনা করছেন। দেশে তাঁর যে সম্পদ জব্দ হয়েছে তা তাঁর প্রকৃত সম্পদের তুলনায় সামান্যই। দেশে তাজুলের বেশির ভাগ সম্পদই এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে, তেমনি তাঁর বিদেশের অবৈধ সম্পদ সম্পর্কে এখনো কোনো খোঁজখবরও নেয়নি দুদক। তবে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘বেনামি সম্পদগুলোর ব্যাপারে দুদক কিছু করতে পারছে না। দুদক শুধু সেটুকুই জব্দ করেছে যেটুকু তাঁর নিজের বা তাঁর পরিবারের নামে। যেসব সম্পদ বেনামে রয়েছে সেগুলোর ব্যাপারে কোনো কিছু করার ক্ষেত্রে আইনের সীমাবদ্ধতা রয়েছে বলেও দুদকের ওই কর্মকর্তা জানিয়েছেন।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তাজুল ইসলাম এবং তাঁর স্ত্রীর দেশে বিভিন্ন নামে, এমনকি তাজুলের ড্রাইভারের নামেও জমি এবং ফ্ল্যাট রয়েছে। শুধু গুলশান, বনানীর মতো অভিজাত এলাকায় নয়, ধানমন্ডি, লালমাটিয়া, খিলগাঁও, মিরপুরের মতো জায়গায় তাজুল ইসলাম প্রচুর বিনিয়োগ করেছেন। এক সূত্র দাবি করেছেন, সারা ঢাকা শহরে তাজুল ইসলামের অন্তত ৪২টি ছোটবড় ফ্ল্যাট রয়েছে। বিভিন্ন শপিং মলে দোকান রয়েছে অন্তত ৫০টি। এসব ফ্ল্যাট ও দোকান তাঁর সহকারী, গৃহকর্মী এবং ড্রাইভারের নামে কেনা হয়েছে।

তাজুল ইসলামের ব্যক্তিগত ড্রাইভার ছিলেন আজমল। আজমলের নামে মিরপুরে একটি এবং জোয়ারসাহারায় একটি করে অ্যাপার্টমেন্টের সন্ধান পাওয়া গেছে। বর্তমানে আজমল পলাতক অবস্থা রয়েছেন। তবে এ অ্যাপার্টমেন্টগুলো ভাড়া দেওয়া আছে। এ অ্যাপার্টমেন্টগুলোয় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যাচ্ছে, যাঁরা বাড়িতে ভাড়া থাকেন তাঁরা জানেন এটি মন্ত্রী তাজুল ইসলামের বাড়ি। ধানমন্ডি এবং খিলগাঁওয়ে দুটি অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে তাজুল ইসলামের বিশেষ সহকারীর নামে। এ ছাড়া তাজুল ইসলাম একটি ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডার, সেই ব্যাংকের দুজন কর্মকর্তার নামে বাড়ি আছে। এগুলো আসলে কোনোটাই ওই সব ব্যক্তির নয়। তাজুল ইসলাম তাঁদের দিয়ে রেজিস্ট্রি করেছেন। আবার হেবা দলিলের মাধ্যমে এসব সম্পদের নিজের মালিকানা নিশ্চিত রেখেছেন। এ বাড়িগুলো এখন পর্যন্ত জব্দ করা হয়নি। এসব বাড়ির ভাড়া বাবদ যে বিপুল পরিমাণ অর্থ আসছে, ইে অর্থগুলো হুন্ডির মাধ্যমে কলকাতায় যাচ্ছে তাজুল ইসলামের কাছে। বিভিন্ন সূত্র বলছেন, বাংলাদেশে এখনো তাজুল ইসলামের বিপুল বিনিয়োগ আছে এবং সেখান থেকে টাকা তোলা হচ্ছে। কুমিল্লা শহরে তাজুল ইসলামের বেনামে একটি বহুতল মার্কেট রয়েছে, যেখান থেকে প্রতি মাসে অন্তত ১০ লাখ টাকা ভাড়া ওঠে। এ ভাড়াগুলো সংগ্রহ করে হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে পাচার করা হয়। আর এ কারণেই নির্ভাবনায় নিশ্চিন্তে তাজুল ইসলাম এখন কলকাতায় সপরিবার অবস্থান করছেন।

প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ থেকে জানা যায়, কলকাতায় আওয়ামী লীগের বেশ কিছু নেতা অভাব-অনটন-দুরবস্থার মধ্যে কাটালেও তাজুল নিউটাউনে সুরম্য একটি ফ্ল্যাটে সপরিবার থাকছেন। এ বিশাল ফ্ল্যাটটিতে ভাড়ায় থাকেন বলা হলেও কেউ কেউ মনে করছেন চোরাচালানের যে সিন্ডিকেট, তাদের পক্ষ থেকে তাঁকে সেখানে রাখা হয়েছে। যেখানে তাঁকে কোনো ভাড়া দিতে হয় না। বাংলাদেশে যেমন রাজকীয়ভাবে তাজুল ইসলাম চলতেন, এখন কলকাতায়ও একই রাজকীয় কায়দায় তিনি চলাফেরা করছেন। বিলাসবহুল গাড়ি এবং দামি বাড়ি ছাড়াও তাজুল ইসলামের রয়েছে ব্যক্তিগত কর্মচারী। সম্প্রতি একটি অফিসও নিয়েছেন বলে এক সূত্র দাবি করেছেন। তবে এর সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি। বিভিন্ন সূত্র বলছেন, তাজুল ইসলাম খুব শিগগিরই দুবাই যাবেন।

এক সূত্র বলছেন, ৫ আগস্টের পরপরই তাজুল ইসলাম বিদেশে চলে গিয়েছিলেন। যাওয়ার আগে তিনি তাঁর ঘনিষ্ঠদের বিদেশে পাঠিয়েছিলেন। তাঁর এপিএস এবং ছোট ভাই দুজনই ৩ আগস্ট দুবাই চলে যান এবং সেখানেই অবস্থান করছেন।

অন্যদিকে তাজুল ইসলামের স্ত্রী ফৌজিয়া ইসলাম ৫ আগস্টের পর কিছুদিন কলকাতায় অবস্থান করে দুবাই গিয়েছিলেন। সেখান থেকে আবার কলকাতায় আসেন। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছেন, তাজুল ইসলাম তাঁর পুরোনো ব্যবসা ঠিকঠাক করে দুবাইতে পাড়ি দেবেন এবং সেখানেই অবস্থান করবেন। গত ১৫ বছরে রাজনীতি ব্যবসায় পরিণত করা এই দুর্নীতিবাজ ব্যক্তি যে বিপুল পরিমাণ সম্পদ লুণ্ঠন করেছেন, তার খুব সামান্যই এখন পর্যন্ত নজরে এসেছে এবং দুদক সেগুলো জব্দ করেছে। এখনো বিপুল পরিমাণ সম্পদ ধরাছোঁয়ার বাইরে এবং ৫ আগস্টের পরও তাজুল বহাল তবিয়তে অবস্থান করছেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
ভালো ভোটের জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই
ভালো ভোটের জন্য শেষ পর্যন্ত লড়াই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৯০০, আহত ৩ হাজার
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৯০০, আহত ৩ হাজার

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্ষমতায় থাকা নয়, দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়েই প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়’
‘ক্ষমতায় থাকা নয়, দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়েই প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়’

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানকালের ৩৪টি মামলায় চার্জশিট
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানকালের ৩৪টি মামলায় চার্জশিট

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ হাজার শিশু-কিশোর পাবে টাইফয়েড টিকা
মোংলায় ৩১ হাজার শিশু-কিশোর পাবে টাইফয়েড টিকা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশি তরুণদের কোস্টাল কেয়ার ক্যাম্পেইন
মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশি তরুণদের কোস্টাল কেয়ার ক্যাম্পেইন

৫১ মিনিট আগে | পরবাস

চারদিন পর লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
চারদিন পর লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

৫৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৬ দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
৬ দাবিতে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সিগঞ্জে দুই দিনে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার
মুন্সিগঞ্জে দুই দিনে ৯ জনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় বৈশ্বিক ঐক্য ও সহমর্মিতা জরুরি: রিজওয়ানা হাসান
জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় বৈশ্বিক ঐক্য ও সহমর্মিতা জরুরি: রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে র‌্যালি ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনবান্ধব কর্মসূচির জন্য বিএনপিকে ডিএমপির ধন্যবাদ
জনবান্ধব কর্মসূচির জন্য বিএনপিকে ডিএমপির ধন্যবাদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় প্রশাসনের ১০ সিদ্ধান্ত
চবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় প্রশাসনের ১০ সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পিআর পদ্ধতি ভুলে যান, ব্যালট নির্বাচন পদ্ধতির পথে আসেন’
‘পিআর পদ্ধতি ভুলে যান, ব্যালট নির্বাচন পদ্ধতির পথে আসেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গোপালগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে স্ত্রীর পরকীয়ার অভিযোগে তরুণের আত্মহত্যা
বুড়িচংয়ে স্ত্রীর পরকীয়ার অভিযোগে তরুণের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের জার্সিতে অভিষেকের দুয়ারে সনি
ইংল্যান্ডের জার্সিতে অভিষেকের দুয়ারে সনি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনি ট্রেন থামানোর ষড়যন্ত্র চলছে: অমিত
নির্বাচনি ট্রেন থামানোর ষড়যন্ত্র চলছে: অমিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন কর্নেল অলি ও রেদোয়ান আহমেদ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন কর্নেল অলি ও রেদোয়ান আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রাজবাড়ীতে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরে পুলিশের ওপর হামলা, অভিযানে গ্রেফতার ১০২
আদাবরে পুলিশের ওপর হামলা, অভিযানে গ্রেফতার ১০২

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধানের শীষের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আবার রাষ্ট্রক্ষমতায় যাবে: খোকন
ধানের শীষের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আবার রাষ্ট্রক্ষমতায় যাবে: খোকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন স্থগিত
ডাকসু নির্বাচন স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্ব সর্বোচ্চ ২ বার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
হাইকোর্টের আদেশ চেম্বার আদালতে স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন
চীন সফর, মোদির সঙ্গে একই গাড়িতে চড়তে চেয়েছেন পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান
দিনে ১৫শ’র বেশি ভিসা দিচ্ছে ভারত, প্রতারক থেকে সাবধান থাকার আহবান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম
ভূমিকম্পে গুঁড়িয়ে গেছে আফগানিস্তানের বহু গ্রাম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন
ট্রেনে চড়ে চীন যাচ্ছেন কিম জং উন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি
কোনো ধরনের ব্লেম নিতে রাজি নই : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি
র‌্যালি বাতিল, খাল-নালা পরিষ্কার করবে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো দলের পক্ষে নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার
মোদিকে নিশানা করে আবারও আক্রমণাত্মক বক্তব্য ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল
হত্যা মামলায় গ্রেফতার সাবেক সিনিয়র সচিব জিয়াউল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী
মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ
হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি
বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি

নগর জীবন

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের
বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা
বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা

নগর জীবন

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি
ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি

মাঠে ময়দানে

মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি
মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি

শিল্প বাণিজ্য

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ
বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ

মাঠে ময়দানে

নেপথ্যে চলছে দেনদরবার
নেপথ্যে চলছে দেনদরবার

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা
হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা

মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ
মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে
কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না

নগর জীবন

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি
জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি

খবর