শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৫, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

কৃতজ্ঞতার রকমসকম

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
কৃতজ্ঞতার রকমসকম

নিষ্কলুষ চরিত্রের মানুষ নামে যাঁরা দুনিয়ায় পরিচিতি অর্জন করেন তাঁদের মুগ্ধকর কিছু বৈশিষ্ট্য থাকে। এর মধ্যে তিনটি বৈশিষ্ট্য : ভুল স্বীকার করা, অন্যায় করেছেন বুঝলে মাফ চাওয়া আর উপকার পেয়েছেন যাঁর কাছ থেকে, তাঁকে কৃতজ্ঞতা জানানো। দাম্ভিকরা ভুল স্বীকার করেন না। চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেও না। তাঁরা কেউ কেউ ধরেই নেন যে ভুল করার জন্য আল্লাহর দুনিয়ায় তাঁরা পয়দা হননি। আবার কিছু কিছু মানুষ পাওয়া যায়, যাঁরা অন্যায় কী- অন্যায় কারে কয়, তা বোঝেনই না। ভয়ের ব্যাপার ঘটান এঁরা। কখন? যখন শতজনের জন্য ক্ষতিকর কাজ করেও ভাবেন ‘অন্যায়টা আবার করলাম কোথায়!’

রাজধানীর মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় ১৯৮২ সালে যে পত্রিকায় কাজ করতাম, সেখানে আমার সহকর্মী শাহনূর খান। কবি মানুষ। পদবিতে শিফট-ইনচার্জ। সরলতার সুগন্ধ তাঁর আচরণে। এটা আমরা যাঁরা তাঁর সমবয়সি তাঁরা অনুভব করি। তাগড়া নওজোয়ানরা ওসব অনুভূতির ধারেকাছে নেই। তাঁদের অভিযোগ, শিফট-ইনচার্জ শাহনূর তাঁদের দিয়ে বিস্তর নিউজ আইটেম বানান, যেগুলো বানাতে বানাতে তাঁরা কাহিল হয়ে যান।

এক দুপুরে এই নওজোয়ানরা- এঁরা পদবিতে সাব এডিটর; আমাকে ঘেরাও করেন, তবে কোনো স্লোগান দেন না। না দিলেও তাঁরা যা যা বলেন তার অনুবাদ স্লোগানের ভাষার ‘মোদের দাবি মোদের দাবি/মানতে হবে মানতে হবে’র মতোই। দাবি হচ্ছে- শাহনূর ভাইয়ের শিফট থেকে আমাদের প্রত্যাহার করা হোক। সমস্যার গভীরে গিয়ে জানতে পাই, গত রাতে ক্ষুব্ধ সাব এডিটরদের দিয়ে ৬৫টি আইটেম বানানো হয়েছে কিন্তু পত্রিকায় প্রকাশ পেয়েছে মাত্র ১৭টি। প্রতিরাতেই প্রায় এরকমই করা হয় মানে ৪৫-৫০ আইটেম, গতরাতে ওটা ‘সহ্যসীমার বাইরে’ হয়ে গেছে। প্রতিকার না পেলে ভুক্তভোগীরা কর্মবিরতি পালনের হুমকি দেন। ঘোষণা করেছেন, কলম বন্ধ করা হবে আজ সন্ধ্যায় এবং গিট্টু না খোলা পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। পরিস্থিতি তপ্ত। বার্তা সম্পাদক মীর নূরুল ইসলাম আমায় বলেন, ‘প্লিজ কিছু একটা করো।’

সংলাপশাহনূরের সঙ্গে সংলাপে বসলাম। বেহুদা এত এত নিউজ আইটেম রোজ রাতে কেন করান? জবাবে তিনি বলেন, ‘তাহলে কয়টা আইটেম করাব!’ বলি, বেছে বেছে ইম্পর্টেন্ট নিউজগুলো করালেই তো পারেন। শাহনূর ডানে-বাঁয়ে সতর্ক দৃষ্টিপাত করে দেখেন, অফিস সহায়ক গিয়াস উদ্দিন অদূরে দাঁড়িয়ে কান পেতে সংলাপ শুনছে। ওকে ধমক মেরে তিনি বলেন, ‘তোর এখানে কাম কী? যা ভাগ্।’

গিয়াস ভাগে। তবে নিঃশব্দে হাসতে হাসতেই। শাহনূর স্যারের সেবায় থাকা তার কাজ। স্যার তো সপ্তাহের ছ’দিনই তার হাতে নানারকম কাম করাচ্ছেন। আজ ঝামেলায় পড়ে তাঁর মেজাজ খিচড়ে যাওয়ায় বলছেন, তোর এখানে কাম কী। উপরিতলার স্যারেরা ঝামেলায় পড়লে মজাদার কত কথাই না বলেন! এই যে তাঁদের বলা, এটাও এক নেয়ামত। মানে মাগনায় হাস্যকর জিনিস পাওয়া আর কী। এখন কোনো আলাপ করলে তা অফিস সহায়কদের কেউ শোনার বিন্দুমাত্র সম্ভাবনা নেই, এরকম নিশ্চিত হয়ে শাহনূর খান বলেন, টু টেল ইউ ফ্রাংকলি, যত নিউজ আইটেম করাই আমার কাছে তার সবই ইম্পর্টেন্ট মনে হয়। ইম্পর্টেন্ট মনে করা অন্যায়?

‘মানুষকে অনর্থক খাটানো কোন ধরনের ন্যায়?’ মনে মনে বলেছি। আর মুখে বললাম, গরিষ্ঠের অভিমত বলে একটা ব্যাপার আছে। যারা নিউজ আইটেম তৈরি করেন তাদের সবাই মনে করেন আপনি যা করাচ্ছেন তা অন্যায়। শাহনূর বলেন, ‘ওয়েল! আই য়্যাম ইয়েলডিং টু দ্য উইল অব দ্য মেজরিটি। নিজেকে প্রত্যাহার করে নিচ্ছি। শিফট অন্য কেউ চালাবেন। ব্যবস্থা নিন প্লিজ!’

ফলদায়ক পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে নওজোয়ান সাব এডিটররা বার্তা সম্পাদকের কামরায় ঢুকলে তিনি বলেন, ‘ভুল জায়গায় কৃতজ্ঞতা নয়। কৃতজ্ঞতা তো তাকেই জানানো উচিত, যে সংখ্যাগরিষ্ঠের ইচ্ছাকে মূল্য দিয়েছে। সম্মান করেছে।’

বার্তা কক্ষে সাব এডিটরদের হালকা উল্লাসধ্বনি যখন চলছিল, সে সময় আমার টেবিলে এলেন শাহনূর খান। বললেন, ‘কৃতজ্ঞতা জানাতে এলাম। যাদের ওপর মাতব্বরি চালাই- তারা ভিতরে ভিতরে আমার ওপর খুবই রেগে আছে, আপনি না জানালে তা টেরই পেতাম না। ভালো কথা। আমার জায়গায় নতুন শিফট-ইনচার্জ হচ্ছেন কে?’

‘তাঁর নাম শাহনূর খান।’ জানাই আমি, ‘বার্তা সম্পাদক পদ্ধতিগত পরিবর্তন এনেছেন। সব আইটেম তিনি যাচাইবাছাই করে ২০টি আইটেম চূড়ান্ত করবেন। সাব এডিটরদের দিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সেগুলোর পরিমার্জন করিয়ে নেওয়ার দায়িত্ব শিফট ইনচার্জের। ইতোমধ্যে সাব এডিটররা আমাদের কাছে এসে পড়লেন। করমর্দন আর কোলাকুলির পর্ব সাঙ্গ হলে শাহনূর বলেন, ‘পুরোপুরি যে আমায় বর্জন করলে না, সেজন্য তোমাদের কৃতজ্ঞতা জানাই।’ সাব এডিটররা বলেন, ‘আমরাও কৃতজ্ঞ। এত কিছুর পরও আপনি আমাদের ছেড়ে যাননি। আপনি শতায়ু হোন।

২. দোয়া কবুল হয়নি। শাহনূরের জীবনটা দীর্ঘ হতে দেয়নি তাঁর হৃদযন্ত্র। পঞ্চাশের আগেই যন্ত্রটি থেমে গিয়েছিল। পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে করা মানহানি মামলায় হাজিরা দেওয়ার জন্য শাহনূর খান যশোর যান। রাতভর বাসযাত্রা করে ভোরবেলায় পৌঁছেন। কোর্টে পৌঁছানোর আগেই হার্ট অ্যাটাক। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার ১০ ঘণ্টার মধ্যে শেষ নিঃশ্বাস ছাড়েন তিনি।

শাহনূরের সঙ্গে আমার আনন্দের ঘটনা অনেক। একটি তো আমার অক্ষয় স্মৃতির অংশ। সুপণ্ডিত-সুলেখক সৈয়দ মুজতবা আলী ১৯৭২ সালে পাকাপাকি ঢাকায় চলে আসেন। তাঁর মুখোমুখি হওয়ার প্রবল আগ্রহ আমার। এক সকালে সুযোগটা করে দেন শাহনূরই। সৈয়দ মুজতবা আলী তাঁকে সম্বোধন করতেন ‘শাহীনূর’। আমরা জানি, ‘পৃথিবীর ১৭টি ভাষায় পারঙ্গম তিনি। জানতাম না যে বিভিন্ন জেলার ভাষাও মুজতবা আলীর কণ্ঠস্থ। আমার বাড়ি কোন জেলায় জানতে পারার পরই তিনি বলেন, ‘তুঁই আলু-ফটলের ব্যবসা কইত্তে ফাইত্তা, চাইল ডাইল ঘি ত্যালের দোকান দিলেও অনেক মুনাফা কইরতা। হেগিন না করি, জার্নালিজমে হাঁদাইলা কার বুদ্ধিতে? এই প্যাশা তো রিস্কি প্যাশা।’

মুজতবা আলীর মতে, আলু-পটোলের ব্যবসা করতে পারতাম, চাল-ডাল-ঘি-তেলের দোকান দিলেও মুনাফা হতো আমার। তাঁর জিজ্ঞাসা : সেসব না করে আমি কার বুদ্ধিতে সাংবাদিকতায় ঢুকলাম। এ পেশা তো ঝুঁকিময় পেশা।

মুগ্ধ বিস্ময়ে আমি আমার প্রিয় লেখকের দিকে তাকিয়ে রই। শাহনূর বলেন, ‘আপনি বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াতেন। ‘বিশ্বভারতীতে শান্তিনিকেতনে পড়িয়েছেন, সেই আপনি কোন দুঃখে ঢাকায় বাস করতে এলেন।’

‘ঢাকা এখন স্বাধীন-সার্বভৌম দেশের রাজধানী’ বলেন সৈয়দ মুজতবা আলী, ‘একটু বোঝার চেষ্টা করো শাহীনূর। নতুন রাজধানীতে নানা নমুনার মালামাল আর মানুষের প্রয়োজন। অতি উচ্চস্তরের মহামূর্খেরও অভাব চলছিল। আমি সেই অভাব পূরণ করতে এলাম।’ নিজেকে নিয়ে নিজে এরকম রসিকতা করতে তখন পর্যন্ত আমি আর কাউকে দেখিনি। পরে আরেকজনকে পাই- বিখ্যাত সাংবাদিক জহুর হোসেন চৌধুরী। তাঁর বিষয়ে আরেক দিন লেখা যাবে।

সেই সকালে ধানমন্ডিতে মুজতবা আলীর বাড়িতে আরও তিন ব্যক্তির উপস্থিতি ছিল। এঁদের একজনকে মুজতবা আলী বলেন, ‘তোতা মিয়া বলো তো দেখি! মাত্র সাড়ে ১৪ মাসে তুমি যে লাখপতি হয়ে গেলে এজন্য তুমি কার কাছে কৃতজ্ঞ?’

সাফারি স্যুট পরা তোতা মিয়া বলেন, ‘মামুজান বরকত চেয়ারম্যান  আর জেনারেল ইয়াহিয়া খান, এই দুজনের মধ্যে কারে যে কৃতজ্ঞতা জানাই ভেবে পাচ্ছি না স্যার।’

জানা যায়, বিপদে পড়ে পাকিস্তানি মিলিটারির ভয়ে মামা বরকত হোসেনের বাড়িতে সপরিবারে আশ্রয় নেন তোতা। দিন সাতেকের মধ্যেই বহিষ্কৃত হন তাঁরা। মধ্য এপ্রিলে হাতে জীবন আর দেড় শ টাকা নিয়ে তোতা উঠলেন চট্টগ্রাম শহরে। জরুরি ভিত্তিতে রাস্তা মেরামতের ঠিকাদারি করে অবিশ্বাস্য গতিতে ধন অর্জন করলেন। এজন্য তাঁর মনে হয়, মামা তাঁকে দূর দূর করে উপকারই করেছেন। আবার মনে হয়, মূল উপকারটা ইয়াহিয়া খানই করেছেন। জেনারেল যদি নিরস্ত্র বাঙালির ওপর হত্যায় পটু মিলিটারি লেলিয়ে না দিতেন, তাহলে মামাবাড়ি যাওয়ার দরকারই হতো না।

৩. পাকিস্তান রাষ্ট্র গঠনের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার মুসলিম লীগের ক্ষয় শুরু ১৯৫৪ সালে পূর্ববঙ্গীয় আইনসভা নির্বাচনের পর। ওই নির্র্বাচনে বিরোধীদলীয় জোট যুক্তফ্রন্টের হাতে শোচনীয় পরাজয় ঘটে মুসলিম লীগের। ১৯৮২ সালে দেখা যায় দলটি চার ভাগ হয়ে গেছে। এক ভাগের নেতা আশরাফ উদ্দিন ছিলেন বনেদি ব্যবসায়ী। দলের ছোটখাটো কোনো অনুষ্ঠান হলেও পত্রিকায় তাঁর ভাষায় ‘খোলতাই’ কাভারেজ আশা করতেন এবং হতাশ হতেন। তখন বলতেন, কী আর করি ভাইসাব! সবই কপালের লিখন।

তেজগাঁও শিল্প এলাকায় একদা যে পত্রিকা অফিসে কাজ করতাম, আশরাফ উদ্দিন মাঝেমধ্যে সেখানে আসতেন। কিছুক্ষণ গল্প করে সবাইকে কাবাব-পরোটা খাইয়ে চলে যেতেন। সহকর্মী আকবর হোসেন একদিন বলেন, ‘অনেকেই আজকাল বলে বাঙালি জাতির উচিত মুসলিম লীগকে কৃতজ্ঞতা জানানো। তারা পাকিস্তান না গড়লে বাংলাদেশ সৃষ্টির সুযোগই আসত না। আপনি এই যুক্তি মানেন?’

‘ফালতু যুক্তি কেন মানব? আমারে কি কুত্তায় কামড়ায়?’ বলেন আশরাফ, ‘ফালতু কথারে গুরুত্ব দিলে তো মুসলিম লীগকে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করতে হবে শুঁটকির কাছে।’ কোথায় মুসলিম লীগ আর কোথায় শুঁটকি! গোলমেলে লাগছিল। আশরাফ উদ্দিনের ব্যাখ্যায় ধোঁয়াশা কেটে গেল।

মুসলিম লীগ নেতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর দাদা ছিলেন হিন্দু, নাম পুঞ্জালাল ঠাক্কার। বাড়ি গুজরাটের কাথিওয়াড় জেলার পানেলিগাঁও গ্রামে। শহরে তিনি শুঁটকি মাছের ব্যবসা করতেন। পুঞ্জালালের গোত্র লোহানা। এই গোত্র মনে করে- মাছ-মাংস খাওয়া বা বেচাকেনা করা ধর্মবিরোধী কাজ। তাই তারা পুঞ্জালালকে ‘ধর্মচ্যুত’ ঘোষণা করে। অগত্যা ব্যবসা বন্ধ করে তিনি গ্রামে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নেন। গ্রামবাসী তাঁকে গ্রামে ঢুকতে দিল না। রাগে-দুঃখে পুঞ্জালাল মুসলমান হয়ে গেলেন। পুঞ্জালালের ছিল তিন ছেলে। এঁদের মধ্যে জিন্নাহভাই করাচি গিয়ে চামড়া ব্যবসায় নেমে উন্নতি করেন। কয়েক বছর পর ১৮৭৬ সালে তাঁর স্ত্রী মিঠাবাঈ ছেলে সন্তান জন্ম দিলেন। নবজাতকের নাম রাখা হয় মোহাম্মদ আলী জিন্নাহভাই।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথ অবরোধ
রাজপথ অবরোধ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ইসলামি নির্দেশনা
বজ্রপাত থেকে বাঁচার ইসলামি নির্দেশনা
চিকিৎসাসংকট : গরিবের দুর্দশা
চিকিৎসাসংকট : গরিবের দুর্দশা
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে
শতদল ফেলে শামুকের মালা গলে
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
পুশইন-পুশব্যাক
পুশইন-পুশব্যাক
অসন্তোষ বাড়ছে
অসন্তোষ বাড়ছে
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
নির্বাচনই একমাত্র সমাধান
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
দেশ চালায় আল্লায়! মধু খায় উল্লায়!
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
সর্বশেষ খবর
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল
জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়
তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি
ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!
ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন
যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের
বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি
আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি
পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ
এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিলেটে তিন সহোদরের যাবজ্জীবন
সিলেটে তিন সহোদরের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জমিদার বাড়ির ছেলে হয়েও নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করেছেন নওয়াজউদ্দিন!
জমিদার বাড়ির ছেলে হয়েও নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করেছেন নওয়াজউদ্দিন!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে: মীর হেলাল
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে সব ধর্মের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে: মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নড়াইলে মামলায় খালাস পেলেন বিএনপির ৪৪ নেতাকর্মী
নড়াইলে মামলায় খালাস পেলেন বিএনপির ৪৪ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের গেজেট আসছে কাল
৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়া ২২৭ জনের গেজেট আসছে কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসচাপায় বাবা-মেয়ের পা বিচ্ছিন্ন, পরে হাসপাতালে বাবার মৃত্যু
বাসচাপায় বাবা-মেয়ের পা বিচ্ছিন্ন, পরে হাসপাতালে বাবার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের রিজার্ভ এখন ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ এখন ২৫.৪৪ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ক্লাব বিশ্বকাপে খেলতে ব্রাজিলে যাবেন রোনালদো?
ক্লাব বিশ্বকাপে খেলতে ব্রাজিলে যাবেন রোনালদো?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রহিম খান কারাগারে পাঠালেন আদালত
সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রহিম খান কারাগারে পাঠালেন আদালত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ
আরও তিনটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সরকারিকরণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকালের মধ্যে ইশরাকের শপথ না হলে বৃহত্তর আন্দোলন করতে হতে পারে : সালাহউদ্দিন
আজকালের মধ্যে ইশরাকের শপথ না হলে বৃহত্তর আন্দোলন করতে হতে পারে : সালাহউদ্দিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ক্লোজআপ ওয়ান তারকা রানার নতুন গান
ঈদে আসছে ক্লোজআপ ওয়ান তারকা রানার নতুন গান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উচ্চ রক্তচাপ নিজেই হাইপারটেনশন সৃষ্টি করে
উচ্চ রক্তচাপ নিজেই হাইপারটেনশন সৃষ্টি করে

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আইন অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণ ছিল : বিচারপতি জিয়াউল করিম
আইন অঙ্গনের সর্বক্ষেত্রে ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাকের বিচরণ ছিল : বিচারপতি জিয়াউল করিম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
ইউক্রেনে স্মরণকালের ভয়ংকর ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই
তিন দলের প্লে-অফ নিশ্চিত, চতুর্থ স্থান নিয়ে জমজমাট লড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট
ফিজের প্রত্যাবর্তনের দিনে দিল্লির বড় হার, প্লে-অফে গুজরাট

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যান্সার আক্রান্ত জো বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে
কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক
ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর
বরখাস্ত ও অব্যাহতিপ্রাপ্ত সাবেক সেনাসদস্যদের বিক্ষোভ নিয়ে যা বলল আইএসপিআর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক মাসের মধ্যে নথি যাচাই শেষ করার নির্দেশ
এক মাসের মধ্যে নথি যাচাই শেষ করার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ
সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যানসারে আক্রান্ত জো বাইডেন
ক্যানসারে আক্রান্ত জো বাইডেন

পূর্ব-পশ্চিম

তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারেস্টে আরও এক বাংলাদেশি
এভারেস্টে আরও এক বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দ অর্থসম্পদ ব্যবস্থাপনায় তহবিল গঠন করা হবে
জব্দ অর্থসম্পদ ব্যবস্থাপনায় তহবিল গঠন করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী
রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী

পেছনের পৃষ্ঠা

স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলমবিরতি স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলমবিরতি স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়ীদের বিচার চেয়ে অবস্থান কর্মসূচি কুয়েট শিক্ষকদের
দায়ীদের বিচার চেয়ে অবস্থান কর্মসূচি কুয়েট শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীর শিক্ষার্থীদের
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীর শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে বায়রার সংবাদ সম্মেলনে দুই পক্ষের মারামারি
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার নিয়ে বায়রার সংবাদ সম্মেলনে দুই পক্ষের মারামারি

নগর জীবন

বিশ্ব পরিমাপ দিবস আজ
বিশ্ব পরিমাপ দিবস আজ

নগর জীবন

এক দেড় বছরে পুরো সমাধান সম্ভব নয়
এক দেড় বছরে পুরো সমাধান সম্ভব নয়

নগর জীবন

এখনই সময় পুশইন থামানোর
এখনই সময় পুশইন থামানোর

নগর জীবন

বিএনপি স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের পাহারাদার
বিএনপি স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের পাহারাদার

নগর জীবন

দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা
দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়
আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’
খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের প্রথম পর্যায়ের আলোচনা সম্পন্ন
ঐকমত্য কমিশনের প্রথম পর্যায়ের আলোচনা সম্পন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি নিয়োগে সার্চ কমিটি গঠন
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভিসি নিয়োগে সার্চ কমিটি গঠন

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটুপানি
বগুড়ায় তিন ঘণ্টার বৃষ্টিতে সড়কে হাঁটুপানি

নগর জীবন

রাজউকের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান ও স্ত্রীর সম্পদ অবরুদ্ধের আদেশ
রাজউকের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান ও স্ত্রীর সম্পদ অবরুদ্ধের আদেশ

নগর জীবন