শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৩, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩৩, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫

বিপন্ন ব্যবসা বিনিয়োগ কর্মসংস্থান, শঙ্কায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিপন্ন ব্যবসা বিনিয়োগ কর্মসংস্থান, শঙ্কায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা

ব্যবসা-বাণিজ্যিক পরিস্থিতি নাজুক সময় পার করছে। আইন-শৃঙ্খলার অবনতিতে কমবেশি সবার মধ্যেই নিরাপত্তা ও আস্থাহীনতা। ফলে এর প্রভাব পড়েছে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে। উচ্চ সুদের হার, ডলারের উচ্চমূল্য, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি আমদানি কম এবং পণ্যের চাহিদাও কমে গেছে।

ফলে নতুন ব্যবসা বা উদ্যোগে বিনিয়োগ কিংবা ব্যবসা প্রসারের দিকে মনোযোগ নেই উদ্যোক্তাদের। পুরো ব্যবসা খাতে যখন স্থবিরতা, তখন প্রভাব পড়েছে রাজস্ব আয়েও। একের পর এক কারখানা বন্ধের কারণে লাখো মানুষ কর্মহীন হয়েছে। বেড়েছে বেকারত্ব ও দারিদ্র্য।

সুদের হার বাড়িয়ে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হলেও সর্বশেষ হিসাবে মূল্যস্ফীতি দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে রেকর্ড উচ্চতায়। ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে চরম উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন। তারা সরকারের কাছ থেকে কোনো আশ্বাস পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেছেন। বিশ্বব্যাংক এক দিন আগে বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে একটি পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

তাতে তারা বলছে, বাংলাদেশের বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ বড় ধাক্কা খেয়েছে। সার্বিক অর্থনীতিতে এক ধরনের মন্দার ছায়া দেখা যাচ্ছে। সংস্থাটি বলছে, বেসরকারি বিনিয়োগ নেমেছে ২২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে। বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধিও ২২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে ঠেকেছে। ব্যাংকে ঋণখেলাপিও রেকর্ড গড়েছে।

হার বেড়ে হয়েছে ২৪.১ শতাংশ। কর-জিডিপি অনুপাত কমতে কমতে ৬.৮ শতাংশে এসে ঠেকেছে। বেকারত্ব বেড়ে ৩.৭ শতাংশ। রপ্তানিতে ইতিবাচক ধারা থাকলেও দুই মাস ধরে টানা কমছে। আগস্টে রফতানি প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩ শতাংশ আর সেপ্টেম্বরে কমেছে ৪.৬১ শতাংশ হারে। সবচেয়ে বড় কথা, সংস্থা চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও ব্যাংক খাতের দুর্বলতাকে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির  গতি হারানোর পেছনে অন্যতম কারণ বলে দায়ী করেছে।

সব মিলিয়ে অর্থনীতি বেশ চাপেই রয়েছে। দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারাও ক্রমাগত পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ও সংশয় প্রকাশ করে যাচ্ছেন। তারা নতুন বিনিয়োগ দূরের কথা, চলমান ব্যবসারও অন্তত ৫০ শতাংশ কম সক্ষমতায় ব্যবসা চালিয়ে যেতে বাধ্য হচ্ছেন বলে জানিয়েছেন। কেউ কেউ বলছেন, সবচেয়ে ইতিবাচক খাত পোশাক রপ্তানিতেও ভাটার টান দেখা যাচ্ছে। খোদ সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পেও গতি নেই। কেউ কেউ বলছেন, ব্যবসা-বাণিজ্য চলছে অনেকটা রোগী আইসিইউতে থাকলে যেভাবে থাকে সে রকম। কোনো রকমে টিকে থাকার মতো অবস্থা। 

অনেকে বলছেন, তাদের খাতের কারখানা একের পর এক বন্ধ হয়ে বিপুল লোকের কর্মসংস্থান হারাচ্ছে সুদের হার ও উপকরণের বাড়তি খরচের কারণে। সরকারের তাদের দিকে বলতে গেলে কোনো মনোযোগই নেই। এমনকি সরকারের কোনো পক্ষ থেকে ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের সঙ্গে তাদের সংকট নিয়ে আলাপও করেনি। জানতে চাওয়া হয়নি এমন সংকট থেকে কীভাবে উত্তরণ ঘটানো যায়। অনেক ব্যবসায়ীর শিল্প-কারখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে নানা অভিযোগে। অথচ তা চালু রেখেই আইনি প্রক্রিয়া চালানো যেত বলে কথা উঠেছে। কারো কারো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে রাখার কারণে তাদের কারখানাগুলো বেতন-ভাতা দিতে পারছে না। বলতে গেলে রুগ্ন হয়ে বন্ধের পথে। অনেক ব্যবসায়ীকে হয়রানি করা হচ্ছে। অনেকে মামলা-হামলার শিকার হয়ে অবরুদ্ধ অবস্থায় রয়েছেন। বিদেশে ব্যবসা-বিনিয়োগ বৈঠকেও অংশ নিতে পারছেন না। তারা রীতিমতো হতাশ, ক্ষুব্ধ।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুল হাই সরকার বলেন, ‘বলতে গেলে অর্থনীতির সব সূচকই এখন খারাপ অবস্থায় রয়েছে। ব্যবসা-বিনিয়োগবান্ধব নয়। দেশে এরই মধ্যে অনেক ভুলভ্রান্তি হয়ে গেছে বিভিন্ন স্তরে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, ব্যবসায়ীদের কেউ বোঝার চেষ্টা করে না। বিশেষ করে আমলা বা নীতিনির্ধারকরা আমাদের দুঃখগুলো বোঝেন না। তারা খালি বসে আছেন কীভাবে পয়সা বানাবেন। যারা নীতি প্রণয়ন করবেন তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকা দরকার। কী কারণে ব্যবসা বাধাগ্রস্ত হয় সেগুলো জানলে আমাদের জন্য সহজ হতো। তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ডিগ্রি নিয়েছেন, থিউরিটিক্যাল লোক, কিন্তু আমরা কীভাবে ব্যবসা করি সেটা তারা বুঝতে চান না। প্র্যাকটিক্যাল যেসব বাধা রয়েছে, সেগুলোর ব্যাপারে তাদের মধ্যে একটি গ্যাপ রয়েছে। এগুলো কমানো দরকার। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা স্থানীয়রা কেমন আছে, সেটি দেখেন আগে। অনেকগুলো ফ্যাক্টর দেখেন তাঁরা। আমাদের কথায় চলে আসেন না। এ ছাড়া বিনিয়োগের মূল শক্তি হলো জ্বালানি ও বিদ্যুৎ। এগুলো না পেলে আর সবকিছু থাকলেও চলবে না।’

রপ্তানি খাতেও ভাটার টান দেখা যাচ্ছে। গত আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে টানা রফতানি প্রবৃদ্ধি কমেছে। নিট পোশাক রপ্তানি খাতের উদ্যোক্তা ও বিকেএমইএর সাবেক প্রেসিডেন্ট ফজলুল হক বলেন, ‘ব্যবসা-বাণিজ্য এখন আসলে শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থায়। চলছে আর কী, চালিয়ে রাখা হয়েছে। রোগী মরে যায়নি, বেঁচে আছে, সবাই খুশি—এ রকম অবস্থা। সরকারের লোকজন বলছে অর্থনীতি নাকি চলছে। এই চলাতেই তারা হ্যাপি। বন্ধ হয়ে যায়নি। অর্থনীতিতে বড় ধরনের অগ্রগতি তেমন নেই। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা প্রথম থেকেই বলে আসছি যে ব্যবসায়ীদের নিয়ে বসা দরকার। তাঁদের আস্থায় নিয়ে কিছু করা দরকার ছিল, সেটা হয়নি। সরকার সম্ভবত প্রয়োজন মনে করছে না যে বসা দরকার, এ জন্য বসে না। আবার এখন হয়তো যাওয়ার সময় হয়ে গেছে—এটাও কারণ হতে পারে। নতুন সরকার না আসা পর্যন্ত এটা থেকে উদ্ধারের আর কোনো আশা আমি দেখছি না।’

বেসরকারি উদ্যোক্তারা জানাচ্ছেন সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগই স্থবির। আস্থাহীনতা চরমে। ঢাকা চেম্বারের সাবেক প্রেসিডেন্ট হোসেন খালেদ বলেন, ‘অর্থনীতিতে মন্দার একটা ছায়া রয়েছে, এর একটা প্রধান কারণ হলো—সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ প্রায় গতিহীন। সরকারি উন্নয়ন প্রকল্প থেকে জিডিপির এক-তৃতীয়াংশ আসে। সেখানে বেসরকারি খাতও জড়িত। সরকার শুধু বরাদ্দ দেয়। বাস্তবায়ন করে বেসরকারি খাত। শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া, তাদের খাদ্য সরবরাহ করা—সবই একটা সাপ্লাই চেইনের ব্যাপার। এক বছর ধরে পুরো কাজটা থেমে রয়েছে। ঠিকমতো বাস্তবায়ন হচ্ছে না। আমার মনে হয়, সেটা থেকে অর্থনীতিতে যে ইমপ্যাক্ট আসার কথা সেটা আসছে না। জিডিপির শর্টফলটা ওটার কারণেই। অন্য অনেক ইন্ডাস্ট্রিও এখন শর্টফলের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। গত এক বছরে সেরকারি খাতে ইকুইটি বা ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্ট অলমোস্ট জিরো। নতুন সক্ষমতা বাড়েনি। বেসরকারি খাতেও আস্থা নেই, চাহিদা নেই। মানুষের ক্রয়ক্ষমতাও কমেছে। সবাই কমবেশি অর্ধেক ক্যাপাসিটিতে চলছে। নতুন সরকার আসারও ছয় মাস পর পরিস্থিতির পরিবর্তন হতে পারে। তার আগে নয়।’

নারী উদ্যোক্তারাও সংকটময় পরিস্থিতি পার করছেন। সবাই একটি নির্বাচন শেষে সুস্থ পরিবেশ আশা করছেন। উইমেন এন্টারপ্রেনার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডব্লিউইএবি) প্রেসিডেন্ট নাসরিন আউয়াল মিন্টু বলেন ‘এখন চলছে অন্তর্বর্তী সরকারের শাসন। এটি রাজনৈতিক সরকার নয়। ফলে যার যা ইচ্ছা করছে। কোনো দায়বদ্ধতা নেই। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হচ্ছে। কেউ কিছু বলার নেই। বিনিয়োগকারীরাও তাকিয়ে রয়েছেন রাজনৈতিক সরকারের দিকে। নারীদের ওপর অত্যাচার হচ্ছে। লুটপাট হচ্ছে। ভল্ট কেটে জুয়েলারির সব নিয়ে যাচ্ছে। এসব থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য সুষ্ঠু ভোট হওয়া দরকার। একটি স্থিতিশীল রাজনৈতিক সরকার এলে তখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে পারে। না হলে এসব চলতেই থাকবে। সবাই অপেক্ষা করছে নতুন সরকার এলে বিনিয়োগ করবে। এখন তারা ভয় পাচ্ছে। এক বছরে বেকারত্ব অনেক বেড়েছে। এখন সবাই স্ট্রাগল করছে। নারী উদ্যোক্তারাও অনেক সংকটের মধ্যে রয়েছেন।’

অ্যাকসেসরিজ খাতের সংগঠন বিজিএপিএমইএর প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, ‘আমার সেক্টরের ৪৩ শতাংশ কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। উচ্চ সুদের হারই এর বড় কারণ। আগে ঋণের সুদ ছিল ৯ শতাংশ। এখন দিতে হচ্ছে ১৬ শতাংশ। বেশি দাম দিয়েও ঠিকমতো জ্বালানি সরবরাহ পাওয়া যাচ্ছে না। এ ছাড়া ক্রয়াদেশও আগের মতো নেই। আমাদের পণ্যের দরও কমে গেছে। সব মিলিয়ে সবাই সংকটে রয়েছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক কারণ তো রয়েছেই। মালিকরা শঙ্কায় দিন পার করছেন। তারা ঠিকমতো ফ্যাক্টরি চালাতে পারছেন না। আর নতুন তো হচ্ছেই না। আমাদের খাতে সাড়ে আট হজারের মতো শ্রমিক কর্মহীন হয়েছেন ক্রমাগত ফ্যাক্টরি বন্ধ হওয়ার কারণে।’

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় এলো ৬৯ কোটি ডলার
অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় এলো ৬৯ কোটি ডলার
ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ গড়তে চাই, অবহেলা মানা হবে না: এনবিআর চেয়ারম্যান
ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ গড়তে চাই, অবহেলা মানা হবে না: এনবিআর চেয়ারম্যান
সহকারী কর কমিশনার আমিনুলকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠালো এনবিআর
সহকারী কর কমিশনার আমিনুলকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠালো এনবিআর
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি
বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি
উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি
উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস
বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম
যুক্তরাজ্যে বিওয়াইডির রেকর্ড, গাড়ি বিক্রি বেড়েছে ৮৮০ শতাংশ
যুক্তরাজ্যে বিওয়াইডির রেকর্ড, গাড়ি বিক্রি বেড়েছে ৮৮০ শতাংশ
ভৈরবে স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও পাদুকা খাতে উদ্ভাবন শীর্ষক আঞ্চলিক ক্যাম্পেইন
ভৈরবে স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও পাদুকা খাতে উদ্ভাবন শীর্ষক আঞ্চলিক ক্যাম্পেইন
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে জবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে জবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোথায় হেরেছে বাংলাদেশ, যে ব্যাখ্যা দিলেন মিরাজ
কোথায় হেরেছে বাংলাদেশ, যে ব্যাখ্যা দিলেন মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ব্যবসায় নৈতিকতা ও বাজার ব্যবস্থাপনা
ইসলামে ব্যবসায় নৈতিকতা ও বাজার ব্যবস্থাপনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মবের কারণে ভীত সবাই
মবের কারণে ভীত সবাই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপন্ন ব্যবসা বিনিয়োগ কর্মসংস্থান, শঙ্কায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা
বিপন্ন ব্যবসা বিনিয়োগ কর্মসংস্থান, শঙ্কায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যানসারের কাছে হার মানলেন আর্জেন্টাইন কোচ রুসো
ক্যানসারের কাছে হার মানলেন আর্জেন্টাইন কোচ রুসো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার
মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন
‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’
‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২২১ রানে থামল বাংলাদেশ
২২১ রানে থামল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি
নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি

নগর জীবন

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ

নগর জীবন