শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১০, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫

মবের কারণে ভীত সবাই

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মবের কারণে ভীত সবাই

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেও নানাভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে বলে দাবি করেছেন বাংলাদেশের মানবাধিকারকর্মীরা। তারা বলছেন, মবের কারণে সবাই ভীত, এমনকি আদালত‌ ও মানবাধিকারকর্মীরাও। এমন পরিস্থিতিতে দ্রুত সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের প্রতিনিধি বা রাজনৈতিক দলের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

গতকাল বুধবার রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে আলোচকরা এসব কথা বলেন।

‘হিউম্যান রাইটস ইন ট্রানজিশন’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকটির আয়োজন করে সকল প্রাণের নিরাপত্তা (সপ্রান)।
বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সপ্রানের গবেষক অপ্সরা ইসলাম তন্দ্রা। প্রবন্ধে বলা হয়, ২০২৪ সালের আগস্ট থেকে চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত দেশে সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে ৪৯৬টি। এ সময় দেশে খুনের ঘটনা ঘটে দুই হাজার ৮৭৮টি, মব-সন্ত্রাসের ঘটনা ১৯৫টি, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর ওপর হামলার ঘটনা ৩৫টি, শিশুর ওপর নির্যাতনের ঘটনা ৬৪০টি ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ৩৫টি।

এ ছাড়া শ্রমিক অধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় ৪৫ জন নিহত ও ৩০০ জন আহত হয়। সীমান্তে ৩৪টি হত্যাকাণ্ড এবং ভারত থেকে দুই হাজারের বেশি  পুশ ইনের ঘটনা ঘটেছে। প্রবন্ধ উপস্থাপনায় জানানো হয়, মূলধারার গণমাধ্যমগুলো থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করা হয়েছে।

তবে বৈঠকে বাংলাদেশে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর তথ্য কতটা ত্রুটিমুক্ত, সে বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, মানবাধিকার প্রতিবেদনগুলো তৈরি করা হয় বাংলাদেশের গণমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে।

বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমগুলোতে অনেক ক্ষেত্রেই সময়, সম্পদ ও নির্ভুলতার অভাব রয়েছে বলে জানান তিনি।
প্রেস সচিব বলেন, ‘মানবাধিকার বিষয়ে আমি সাংবাদিকতা করেছি ২০ বছরের মত। একটা বড় সমস্যা মানবাধিকার নিয়ে যাঁরা রিপোর্ট করেন, আপনি নির্ভর করেন প্রধান সংবাদপত্রগুলোর ওপর। ওরা কি আদৌ প্রধান সংবাদপত্র? আপনি যার ভিত্তিতে রিপোর্টটা করলেন, সেই রিপোর্টটা কি সত্যিই আসল? রিপোর্ট কি আপনি বিশ্বাস করতে পারবেন? ঢাকা ট্রিবিউনের কি ওই রিসোর্সটা আছে একটা ভালো রিপোর্ট করার?’

শফিকুল আলম বলেন, বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি স্থিতিশীল। সংবাদ মাধ্যমগুলোতে আসা চিত্রের তুলনায় পরিস্থিতি অনেক বেশি ভালো। অনেক চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও অন্তর্বর্তী সরকার খুবই ভালো কাজ করেছে।

সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতার একটা বড় কারণ ফেসবুক উল্লেখ করে প্রেস সচিব বলেন, ‘রামু, নাসিরনগর, ভোলা, কুমিল্লা, সুনামগঞ্জের মতো জায়গায় সংখ্যালঘুদের ওপর বড় সহিংসতাগুলোর সূত্রপাত ফেসবুকে। ফেসবুকের বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হওয়া উচিত। সহিংসতা ছড়ানো কন্টেন্টের বিরুদ্ধে ফেসবুক কোনো দায়িত্ব নিতে চায় না। ফেসবুকের কারণে আমাদের আজ ১০ লাখ রোহিঙ্গার বোঝা টানতে হচ্ছে। রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সহিংসতা ও বিদ্বেষ ছড়ানো হয়েছে ফেসবুকে।

অন্তর্বর্তী সরকারের গুম কমিশনের সদস্য এবং মানবাধিকারকর্মী নূর খান বলেন, ‘যে অভিযোগটা তিনি (প্রেস সচিব) দিয়ে গেলেন, যে আমরা সব পরিসংখ্যান নিই পত্রিকা থেকে। সরকারের প্রশাসন যে রিপোর্ট করে সেটি সত্যি, আর মানবাধিকারকর্মী এবং সাংবাদিকরা যে রিপোর্ট করেন, সেটার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে—এটিই তো উনি মূল কথা বলেছেন। এটা দুর্ভাগ্যজনক যে আজ অন্তর্বর্তী সরকারের একজন প্রতিনিধির কাছ থেকে এ ধরনের বয়ান আমাদের শুনতে হলো এবং তিনি বয়ানের উত্তরগুলো না নিয়ে চলে গেলেন।’

গণপিটুনি বা মব ভায়োলেন্সকে স্বাভাবিকভাবে না নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে নূর খান বলেন, ‘আমার চোখে জামায়াত-বিএনপি যখন নির্যাতিত হয়েছে, আমি তাদের যেভাবে সামনে নিয়ে আসার চেষ্টা করেছি, প্রতিবাদ করার চেষ্টা করেছি, রিপোর্ট করার চেষ্টা করেছি। আজ যদি ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ বা অন্য কোনো সংগঠন ওই নির্যাতনের শিকার হয়, তাহলে সেটা নিয়ে আমি কথা বলব। এখনকার পরিস্থিতিতে মবের কারণে কিন্তু সবাই আমরা ভীত, এমনকি আদালত‌ও। আপনি সাম্প্রতিক জিনিসগুলো খেয়াল করেন, আদালতে ডিম ছোড়া, লাথি মারা—সবই হয়েছে। আদালতে ম্যাজিস্ট্রেট বা জজ সাহেবের রুমে ঢোকা হয়েছে মব।‌’

নূর খান বলেন, যেখানে পোস্টমর্টেম রিপোর্ট বা ডাক্তারি রিপোর্ট আমরা পাই না কখনো, পাহাড়ের ঘটনায় সেখানে কি ধর্ষণ হয়নি—এই রিপোর্টটা চলে আসছে বিভিন্নজনের হাতে। কারা দিল? আমরা মানবাধিকারকর্মীরা এই জায়গায় কেন যেন একটু শঙ্কিত, ভয়-ভীতি এখনো কাজ করছে। আগে করত—র‌্যাব উঠিয়ে নেয় কি না, এখন হচ্ছে রাস্তায় কিছু মানুষ জড়ো হয়ে আমাকে না ফ্যাসিবাদ বলে দেয়!’

সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানিয়ে নূর খান বলেন, ‘আমি চাই খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দল যারা জনগণের প্রতিনিধি হয়ে আসবে, তাদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে এ ধরনের সরকারের বিদায় নেওয়া উচিত। সবশেষে আবার একটা কথা বলব, সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে ভবিষ্যতে মানবাধিকার রক্ষার আন্দোলনে নামতে হবে।’

২০২৪ সালের আগস্টের পরের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে গবেষণা করায় সপ্রানকে ধন্যবাদ জানিয়ে সারা হোসেন বলেন, ‘এক বছর ধরে অধিকাংশ মানবাধিকারবিষয়ক আলোচনায় আমরা গত (২০২৪ সাল) আগস্টের ৫ তারিখের আগের অবস্থা নিয়ে আলোচনা করেছি। ৫ আগস্টের পরের অবস্থা নিয়ে খুব বেশি আলোচনা এখন পর্যন্ত হচ্ছে না।’

মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ও প্রতিষ্ঠানের অবক্ষয় শুধু বিগত সরকারের আমলে নয়, সব সরকারের সময়‌ই হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন সারা হোসেন। তিনি বলেন, ‘যেগুলো নিয়ে আমরা আগে কথা বলতে পারতাম, সেগুলো ছিল আর্থসামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার। এগুলো নিয়ে কথা বলতে খুব একটা অসুবিধা হতো না গত আগস্টের আগে। এখন স্বাভাবিক যে আমরা রাজনৈতিক ও নাগরিক অধিকার নিয়ে কথা বলছি, যেহেতু এগুলো নিয়ে কথা বলা যেত না আগে।’

সারা হোসেন বলেন, ‘এখানে জেলের ভেতরে এখন পর্যন্ত আমরা দেখছি কেউ কেউ মারা যাচ্ছেন। বাংলাদেশের নাগরিক বম জনগোষ্ঠীর বেশ কয়েকজন মারা গেছেন। কোনো তদন্ত হয়েছে কি না আমি জানি না। আওয়ামী লীগের কয়েকজন কর্মী জেল-হাজতে মারা গেছেন। আমরা বিষয়টা নিয়ে চিন্তিত ন‌ই এবং এটাকে পাত্তাই দিচ্ছি না।’

মানবাধিকারকর্মী রেজাউর রহমান লেনিন বলেন, ‘মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার আমরা করছি না বা করতে পারছি না এবং যারা এই অপরাধে অভিযুক্ত, সেই সব বাহিনী দ্বারা আমরা নিজেদের নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা রক্ষা করতে চাচ্ছি, এটা কিন্তু মানবতাবিরোধী অপরাধের ধারাবাহিকতা রক্ষা করার মতো। বিচারবহির্ভূত হত্যা হচ্ছে, কোনো বিচার দিতে পারছেন না। রিসোর্স নেই এবং একই সঙ্গে এতগুলো কমিশন বানানো হয়েছে। কমিশন দিয়ে বাংলাদেশে কোনো দিন কোনো কিছুর সমাধান হয়নি। এখন যে কাজটা করা দরকার, তা একটা জাতীয় নির্বাচনের জন্য যে প্রস্তুতি নেওয়া।’

গোলটেবিল বৈঠকে আরও বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ এম শাহান, বিএনপির চেয়ারপারসনের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা কমিটির বিশেষ সহকারী ও গবেষক সাইমুম পারভেজ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মানজুর আল মতিন প্রমুখ।

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
আগামী নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে গোপনীয়তা অটুট থাকবে: ফয়েজ আহমদ
আগামী নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে গোপনীয়তা অটুট থাকবে: ফয়েজ আহমদ
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ আটকাতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জনগণ নির্বাচনমুখী হলে কেউ আটকাতে পারবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের ১৩ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের ১৩ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
মহিষের দই জিআই পণ্য হিসেবে বিশেষ পরিচিতি পেয়েছে: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
মহিষের দই জিআই পণ্য হিসেবে বিশেষ পরিচিতি পেয়েছে: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
জব্দকৃত কসমেটিকসে আড়াই হাজার গুণ বেশি ক্ষতিকর হাইড্রোকুইনোন
জব্দকৃত কসমেটিকসে আড়াই হাজার গুণ বেশি ক্ষতিকর হাইড্রোকুইনোন
সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের ১৩ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুরের ১৩ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সর্বশেষ খবর
বিশ্ব ডাক দিবস আজ
বিশ্ব ডাক দিবস আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পারমাণবিক সহযোগিতা নিয়ে আলোচনায় ইরান-রাশিয়া
পারমাণবিক সহযোগিতা নিয়ে আলোচনায় ইরান-রাশিয়া

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল ও হামাসের শান্তি চুক্তিকে স্বাগত জানালেন বিশ্ব নেতারা
ইসরায়েল ও হামাসের শান্তি চুক্তিকে স্বাগত জানালেন বিশ্ব নেতারা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুরুদাসপুরে শুভসংঘের রাস্তা পরিস্কার ও সংস্কার কার্যক্রম
গুরুদাসপুরে শুভসংঘের রাস্তা পরিস্কার ও সংস্কার কার্যক্রম

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে ‘তৃতীয়’ ঢাকা
আজ বায়ুদূষণে বিশ্বে ‘তৃতীয়’ ঢাকা

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে জবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ডেঙ্গুতে জবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোথায় হেরেছে বাংলাদেশ, যে ব্যাখ্যা দিলেন মিরাজ
কোথায় হেরেছে বাংলাদেশ, যে ব্যাখ্যা দিলেন মিরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ব্যবসায় নৈতিকতা ও বাজার ব্যবস্থাপনা
ইসলামে ব্যবসায় নৈতিকতা ও বাজার ব্যবস্থাপনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মবের কারণে ভীত সবাই
মবের কারণে ভীত সবাই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপন্ন ব্যবসা বিনিয়োগ কর্মসংস্থান, শঙ্কায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা
বিপন্ন ব্যবসা বিনিয়োগ কর্মসংস্থান, শঙ্কায় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যানসারের কাছে হার মানলেন আর্জেন্টাইন কোচ রুসো
ক্যানসারের কাছে হার মানলেন আর্জেন্টাইন কোচ রুসো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ডেঙ্গু সচেতনা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার
মাদারীপুরে মানবপাচার মামলার ৩ আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
৯টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন
‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
রসায়নবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন

নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি
নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি

নগর জীবন

২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি
২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি

নগর জীবন