শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৭, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকারে ক্যাব সভাপতি

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

ওষুধ কম্পানিগুলোর লাগামহীন মার্কেটিং খরচ আর ডিস্ট্রিবিউশন চেইনে অতিরিক্ত কমিশনে ওষুধের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধারণ মানুষ ভোগান্তির শিকার। ভোক্তার অধিকার রক্ষায় সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর কঠোর তদারকি এবং ওষুধের দাম নির্ধারণে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা জরুরি বলে মনে করেন কনজিউমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। 

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ড্রাগ অ্যাক্টের পরও ওষুধ বাজারে মার্কেটিংয়ের নামে অনৈতিক চর্চায় ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে এবং অবিলম্বে তা বন্ধ করা জরুরি। 

প্রশ্ন : সম্প্রতি স্বাস্থ্য উপদেষ্টা জানিয়েছেন, একটি ওষুধ কোম্পানি বছরে প্রায় ১০০ কোটি টাকা কমিশনে ব্যয় করে। আপনার মতে, এই অস্বাভাবিক কমিশন বাণিজ্য ও অনৈতিক চর্চায় টিকতে না পেরে কি বহুজাতিক ওষুধ কোম্পানিগুলো বাংলাদেশের বাজার থেকে সরে গেছে?

উত্তর : কোন কোম্পানি কতটা কমিশন ব্যয় করে, তা আমার জানা নেই। তবে এটি সত্য, দেশের নিজস্ব ওষুধনীতির কারণে গত ৩০ বছরে দেশীয় কোম্পানিগুলো বিশ্বমানের হয়ে উঠেছে। বর্তমানে দেশের ৯৭ শতাংশ ওষুধ দেশীয় কোম্পানিগুলোই উৎপাদন করে এবং প্রায় ১৫০টি দেশে তা রপ্তানি করা হয়। বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার ট্রিপস চুক্তির আওতায় আমরা একটি স্বল্পোন্নত (এলডিসি) দেশ হিসেবে সম্পূর্ণ সুযোগ কাজে লাগিয়েছি, যা আমাদের ওষুধশিল্পকে এই পর্যায়ে নিয়ে আসতে সাহায্য করেছে। বহুজাতিক কোম্পানিগুলো ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছে কি না তা আমার জানা নেই, তবে এটা সত্যি, দেশীয় কোম্পানিগুলো তাদের তীব্র প্রতিযোগিতার মুখে ফেলেছে। ওষুধ রপ্তানি এখন আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা উপার্জনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খাত। তবে কমিশন বাণিজ্যের নেতিবাচক দিক অস্বীকার করার সুযোগ নেই। ওষুধশিল্পের সাফল্য ধরে রাখতে অসচ্ছতা ও অনিয়মের পথ বন্ধ করতে হবে। ভোক্তার স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে আগ্রাসী বিপণন বন্ধ করতে হবে।

প্রশ্ন : দেশে ওষুধের দাম বৃদ্ধির পেছনে কোন কোন বিষয় দায়ী?

উত্তর : ওষুধের দাম বেশি কি না তা সঠিকভাবে জানতে হলে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর দামের সঙ্গে তুলনা করে একটি ধারণা পাওয়া যেতে পারে। ওষুধের দাম নির্ধারণে সরকারি সংস্থা হিসেবে ডিজি ড্রাগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তবে তাদের ক্ষমতা সীমিত। ডিজি ড্রাগ কেবল এসেনসিয়াল ড্রাগগুলোর মূল্য নির্ধারণ করে, যা ওষুধের মোট সংখ্যার তুলনায় খুবই কম। বাকি অধিকাংশ ওষুধের মূল্য ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলো নিজেরাই নির্ধারণ করে। যেহেতু এর ওপর কোনো কার্যকর সরকারি নিয়ন্ত্রণ নেই, তাই কোম্পানিগুলো নিজেদের ইচ্ছামতো মূল্য নির্ধারণ করার সুযোগ পায়। যদি কোনো ওষুধের মূল্য অস্বাভাবিকভাবে বেশি হয়, সে ক্ষেত্রে সরকার ব্যবস্থা নিতে পারে, তবে সেটার দৃষ্টান্ত খুবই কম। এই প্রক্রিয়ার দুর্বলতাই ওষুধের উচ্চমূল্যের জন্য মূল দায়ী বলে মনে করি।

প্রশ্ন : ডিস্ট্রিবিউশন চেইনের প্রতিটি ধাপে কমিশন ও অতিরিক্ত মার্জিন যোগ হওয়ার বিষয়টি কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে?

উত্তর : ডিস্ট্রিবিউশন চেইনের প্রতিটি ধাপে কমিশন ও মার্জিনের পরিমাণ কতটা হওয়া উচিত, তা একটি স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্ধারিত হওয়া বাঞ্ছনীয়। বর্তমানে এই প্রক্রিয়ায় কোনো স্বচ্ছতা নেই। অনেক সময় ‘পুশ সেল’-এর জন্য ডিস্ট্রিবিউটর, ফার্মেসি এবং খুচরা বিক্রেতাদের অতিরিক্ত কমিশন দেওয়া হয়। এই অতিরিক্ত কমিশনগুলো শেষ পর্যন্ত যোগ হয় ওষুধের মূল দামের সঙ্গে এবং তার পুরো চাপ এসে পড়ে সাধারণ ভোক্তার ওপর। এই কমিশন বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ করতে একটি স্বচ্ছ মূল্য কাঠামো এবং কঠোর মনিটরিং ব্যবস্থা চালু করা প্রয়োজন।

প্রশ্ন : ওষুধ কম্পানির বেপরোয়া মার্কেটিং খরচ শেষ পর্যন্ত রোগীর পকেট থেকে আদায় হচ্ছে- এটি কি ভোক্তার অধিকার লঙ্ঘন নয়?

উত্তর : এটি কেবল ভোক্তার অধিকার লঙ্ঘন নয়, এটি ড্রাগ অ্যাক্টের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। ড্রাগ অ্যাক্ট অনুযায়ী ওষুধের অবাধ মার্কেটিং (ডাক্তারদের প্রমোশন, সেমিনার, গিফট, বিদেশ ভ্রমণ) করার সুযোগ নেই। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। মার্কেটিংয়ের নামে ওষুধ কম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধিরা (মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ বা এমআরও) চিকিৎসকদের বিভিন্ন ধরনের আর্থিক ও অনার্থিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকেন মর্মে বিভিন্ন সংবাদ আমরা দেখতে পাই? এই অনৈতিক চর্চার কারণে কিছু চিকিৎসক অনেক সময় অপ্রয়োজনীয় ওষুধ প্রেসক্রাইব করতে পারেন, যার ফলে রোগীর চিকিৎস খরচ বেড়ে যায়। এটি সরাসরি রোগীর পকেট থেকে আদায় করা হচ্ছে এবং এটি সুস্পষ্টভাবেই ভোক্তার অধিকার পরিপন্থী।

প্রশ্ন : ভোক্তার স্বার্থ রক্ষায় সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর বর্তমান পদক্ষেপগুলো কতটা কার্যকর বলে আপনি মনে করেন?

উত্তর : কার্যকারিতার দিক থেকে সরকার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর পদক্ষেপে যথেষ্ট ঘাটতি এবং শিথিলতা রয়েছে। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এবং অন্যান্য নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো মাঝে মাঝে অভিযান পরিচালনা করলেও তা সমস্যার গভীরতা বিবেচনায় অপর্যাপ্ত। নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির বিরুদ্ধে কিছু কার্যক্রম দেখা গেলেও ওষুধের উচ্চমূল্য এবং অনৈতিক মার্কেটিংয়ের মতো গুরুতর বিষয়গুলো নিয়ে দৃশ্যমান পদক্ষেপের অভাব রয়েছে। এ ক্ষেত্রে আরো কঠোর ও নিয়মিত তদারকি ব্যবস্থ গ্রহণ করা প্রয়োজন।

প্রশ্ন : জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে কাজ করতে গিয়ে ওষুধ খাতের কী ধরনের অনিয়ম দেখছেন? ওষুধের দাম সাশ্রয়ী রাখতে ক্যাব কী ধরনের সংস্কার দাবি করছে?

উত্তর : ক্যাবের পক্ষ থেকে আমরা স্বাস্থ্য এবং ওষুধ খাত নিয়ে একটি সুনির্দিষ্ট টিম গঠন করে কাজ শুরু করার পরিকল্পনা করেছি। আমাদের লক্ষ্য হলো, এই খাতে বিদ্যমান সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে সমাধানের জন্য সুনির্দিষ্ট নীতি-প্রস্তাব তৈরি করা। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯-এর আলোকে এই খাতে কাজের পরিধি সীমিত, তবে নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের ক্ষেত্রে কার্যক্রম গ্রহণের সুযোগ আছে। আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, এই সীমিত ক্ষমতা সত্ত্বেও অধিদপ্তরের সঙ্গে যৌথভাবে ব্যাপক কাজ করার সুযোগ আছে। সে লক্ষ্যেই ক্যাব তাদের কার্যক্রম গ্রহণ করবে এবং ভোক্তার স্বার্থ রক্ষায় আরো সক্রিয় ভূমিকা পালন করবে।

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
মোবাইল খাতে উচ্চ স্পেকট্রাম ফি প্রযুক্তি সম্প্রসারণে বড় বাধা
মোবাইল খাতে উচ্চ স্পেকট্রাম ফি প্রযুক্তি সম্প্রসারণে বড় বাধা
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
ক্ষতিগ্রস্ত শিল্পে স্বস্তি: ঋণের মেয়াদ বাড়বে সর্বোচ্চ ১০ বছর
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে বড় সম্ভাবনা সার্ক ট্রেড ফেয়ার
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
সর্বশেষ খবর
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

১ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

২৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

৫৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন