শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৪, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৩, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘বিনিয়োগের গতি ফেরাতে প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার’

দেশে বিনিয়োগপ্রবাহে স্থবিরতা চলছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা ও নীতিগত অনিশ্চয়তার কারণে দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তারা নতুন প্রকল্পে বিনিয়োগে আস্থা পাচ্ছেন না। অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীদের মতে, বিনিয়োগকারীরা চান ধারাবাহিক নীতি এবং দীর্ঘমেয়াদি দিকনির্দেশনা। নির্বাচিত সরকার এই ধারাবাহিকতা দিতে পারে, আর রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া বিনিয়োগের গতি ফেরানো সম্ভব নয়।

ব্যবসায়ী, অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকরা বলছেন, বিনিয়োগে স্থবিরতা দেশের অর্থনীতিকে সরাসরি প্রভাবিত করছে। কর্মসংস্থান ব্যাহত হচ্ছে। সামষ্টিক অর্থনৈতিক সংকট, ঋণের ব্যয় বৃদ্ধি, উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং জ্বালানিসংকটের কারণে বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ পতনের দিকে। অনিশ্চয়তার কারণে নতুন বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি নিতে চাইছেন না; বিদ্যমান ব্যবসায়ীরাও নতুন প্রকল্পে বিনিয়োগে যাচ্ছেন না। তাঁরা দীর্ঘমেয়াদি নীতি ও স্থিতিশীলতার জন্য নির্বাচিত সরকারের জন্য অপেক্ষা করছেন।

বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘এখন সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হলো রাজনৈতিক অস্থিরতা। বিনিয়োগকারীরা সব সময় স্থিতিশীলতা খোঁজেন। জ্বালানি সমস্যার সমাধান সম্ভব, কিন্তু রাজনৈতিক সহিংসতা বা সড়ক অবরোধ দেখলেই বিনিয়োগকারীরা পিছিয়ে যান। নির্বাচিত সরকার এলে এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা থাকলে বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নতি হবে।’

জুলাইয়ে বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধি ৬.৫২ শতাংশ

বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি তেমন বাড়ছে না। অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়েও তেমন উন্নতি হয়নি বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধিতে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, জুলাই মাসে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৬.৫২ শতাংশ। আগের মাস জুনে যা ছিল ৬.৪৯ শতাংশ।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে গত ২২ বছরের যে তথ্য রয়েছে তাতে এই প্রবৃদ্ধি তার মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে একবার প্রবৃদ্ধি কমে ৬.৮২ শতাংশে নেমেছিল। করোনাভাইরাসের মধ্যেও বেসরকারি খাতের প্রবৃদ্ধি ৭.৫ শতাংশের ওপরে ছিল।

গত জুলাই মাসে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬.৫২ শতাংশ। আগের মাস জুনে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৬.৪৯ শতাংশ। জুনের তুলনায় জুলাইয়ে সামান্য কিছুটা বৃদ্ধি হয়েছে। এবারের মুদ্রানীতিতে ডিসেম্বর পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রা ৭.২৮ শতাংশ ধরা হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, জুলাই শেষে বেসরকারি খাতে ঋণ স্থিতি দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৭৪ হাজার কোটি টাকা। আগের মাস জুনে ছিল ১৭ লাখ ৪৭ হাজার কোটি টাকা। এক বছরে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬.৫২ শতাংশ।

বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান এম মাশরুর রিয়াজ বলেন, ‘বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ অন্তত দুই বছর ধরেই হ্রাসমান। এর মূল কারণ সামষ্টিক অর্থনীতির যে সংকটে আমরা পড়েছিলাম, সেখানে টাকার প্রায় ৪০ শতাংশ অবমূল্যায়ন, আমদানি নিয়ন্ত্রণ, রিজার্ভের দুর্বল অবস্থার কারণে আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ করা—এসবের আমদানি হোঁচট খায়। আমদানি কমে যাওয়ায় ট্রেড ফিন্যানসিংয়ের চাহিদাও নিম্নমুখী হয়েছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে অভ্যন্তরীণ চাহিদা কমে গেছে। যে কারণে শিল্পোৎপাদন ও সেবা খাতের প্রবৃদ্ধি ব্যাপকভাবে হোঁচট খেয়েছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতি মোকাবেলা করতে গিয়ে নীতি সুদহার দফায় দফায় বাড়ানো হয়েছে। ফলে ঋণ অনেক ব্যয়বহুল হয়ে গেছে, যা ১৬ শতাংশ অতিক্রম করেছে। জ্বালানি সংকট গত এক বছরে তীব্র হয়েছে। এতে ব্যবসায়ীরা ঋণ নিতে আগ্রহ হারিয়েছেন। এমন একটি সামষ্টিক অর্থনীতির সংকটে নতুন বিনিয়োগ কম হয়। বিদ্যমান ব্যবসায়ীরাও নতুন বিনিয়োগে যাচ্ছেন না। অন্তর্বর্তী সরকার সামষ্টিক অর্থনীতির কিছু দিক সামাল দিলেও মূল্যস্ফীতি এখনো উচ্চমাত্রায় রয়েছে। সাময়িক সময়ের সরকারের সময় বিনিয়োগকারীরা রাজনৈতিক তথা নির্বাচিত সরকারের জন্য অপেক্ষা করতে চান, যাতে বিনিয়োগে দীর্ঘমেয়াদি নীতি ও দিকনির্দেশনা পাওয়া যায়।’

বিনিয়োগের বর্তমান চিত্র

২০২৪ সালে বাংলাদেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) প্রায় ২.২ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২৩ সালের তুলনায় ৫ শতাংশ কম। নতুন শিল্প ও অবকাঠামো প্রকল্পের অনুমোদন গত ছয় মাসে প্রায় ২০ শতাংশ কমেছে। তবে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) জানিয়েছে, গত জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত মোট ১.২৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে। এর মধ্যে বিদেশি বিনিয়োগের পরিমাণ ৪৬৫ মিলিয়ন ডলার, স্থানীয় বিনিয়োগ ৭০০ মিলিয়ন ডলার এবং যৌথ বিনিয়োগ ৮৫ মিলিয়ন ডলার।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, নির্বাচিত সরকার ছাড়া নীতিমালা ও কর সুবিধা নিয়ে অনিশ্চয়তা বিনিয়োগ স্থবির করছে। নির্বাচিত সরকার বিনিয়োগকারীদের আস্থা নিশ্চিত করে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া ব্যবসায়ীরা ঝুঁকি নিতে দ্বিধা করেন।

বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল বলেন, ‘নির্বাচিত সরকারের অনুপস্থিতিতে নতুন প্রকল্পে বিনিয়োগ করা কঠিন। ব্যাংকও ঋণ দিতে দ্বিধা করে। অন্তর্বর্তী সরকার বৈদেশিক খাতে সফলতা দেখালেও টেক্সটাইল খাতে করহার বাড়ানোর কারণে শিল্পের জন্য নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। করপোরেট কর ১৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩৭ শতাংশে এবং আরএমজির কর ১২ শতাংশ থেকে বেড়ে গেছে। এতে নতুন শিল্প খাত বিকাশে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটের পাশাপাশি কর বাড়ানোর ফলে কারখানা বন্ধ হচ্ছে এবং শিল্প উৎপাদন কমছে। নির্বাচিত সরকার ছাড়া বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ।’

তুলনামূলক বিশ্লেষণ : এশিয়ার উদীয়মান দেশ

ভিয়েতনাম কর সুবিধা, রপ্তানি সহজীকরণ ও বিনিয়োগ সহায়তা নির্বাচন করে বিনিয়োগকে স্থিতিশীল করেছে। অন্যদিকে নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে নতুন উদ্যোক্তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ানো হয়েছে।

কৃষি ও পরিবহন খাতে বিনিয়োগ সহজ করে অভ্যন্তরীণ বাজারে স্থিতিশীলতা এনেছে শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ এই তুলনায় পিছিয়ে আছে। কর সুবিধা, বিনিয়োগের অনুমোদন প্রক্রিয়া এবং নীতিগত ধারাবাহিকতা নির্বাচিত সরকারের অনুপস্থিতিতে স্থবির হয়।

ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ফিকি) সভাপতি এবং ইউনিলিভার বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জাভেদ আখতার বলেন, ‘একজন বিনিয়োগকারী ভিয়েতনামের মতো দেশে কম কার্যকর করহার পেলে স্বভাবতই সেখানে বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকবেন। লভ্যাংশ প্রত্যাবাসনের জটিল ও দীর্ঘ প্রক্রিয়াও একটি বড় বাধা, কারণ এটি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সংকট তৈরি করে। এ ছাড়া আমাদের কাস্টমস ব্যবস্থা বাণিজ্য সহজ করার পরিবর্তে কর আদায়ের ওপর বেশি জোর দেয়, যা পণ্য খালাস প্রক্রিয়াকে ধীর করে তোলে। এসবই মূলত বাংলাদেশে এফডিআই বাড়ার পথে বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা নিজেরাই বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য এমন কিছু পরিবেশ তৈরি করেছি, যা তাদের নিরুৎসাহ করে।’

তিনি বলেন, ‘দুবাইতে আমি ১৫ মিনিটে কম্পানি তৈরি করে ফেলতে পারি; সিঙ্গাপুরে পারি এক সপ্তাহের মধ্যে। বাংলাদেশে বিনিয়োগ আনতে একটি কম্পানির অনেক ক্ষেত্রে বছর পার হয়ে যায়। এই প্রক্রিয়া সহজ করতে সবগুলো একটি একক প্ল্যাটফর্মে আনা জরুরি। এসব ক্ষেত্রেও আমাদের আরো সাহসী সংস্কার করতে হবে।’

এখনই বিনিয়োগ বাড়ার আশা কাল্পনিক : বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, নিশ্চিত রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছাড়া এখনই কেউ বিনিয়োগে ঝাঁপিয়ে পড়বেন এমন প্রত্যাশা পুরোপুরি কাল্পনিক। আর্থিক খাতে স্থিতিশীলতা থাকলেও দেশের রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি অনিশ্চিত থাকার কারণে বড় ধরনের বিনিয়োগ প্রবাহ অচিরেই বাড়ার সম্ভাবনা কম। তিনি বলেন, বিনিয়োগ পাইপলাইনে ইতিবাচক কিছু সাইন দেখা যাচ্ছে; কিন্তু সময় লাগবে। সামনে নির্বাচন থাকায় বড় কোনো বিনিয়োগকারী বা বিদেশি বিনিয়োগকারী এই মুহূর্তে আসতে চাইবেন না।

সমাধানের পথ

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে বিনিয়োগের জন্য নির্ভরযোগ্য পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। বিনিয়োগ পুনরুদ্ধার করতে হলে সরকারকে দ্রুত নীতিগত ধারাবাহিকতা, নিরাপদ আইন-শৃঙ্খলা এবং ব্যাবসায়িক সহায়তা নিশ্চিত করতে হবে। এর মাধ্যমে নতুন কর্মসংস্থান, রপ্তানি বৃদ্ধি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা সম্ভব।

বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘বিনিয়োগকারীরা স্বল্প সময়ের জন্য বিনিয়োগ করেন না। ব্যবসায় রিটার্ন আসতে পাঁচ থেকে সাত বছর সময় লেগে যায়। তাই তাঁরা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দেখতে চান। বিদ্যমান অনিশ্চিত অবস্থার মধ্যে কেউ বিনিয়োগ করতে চাচ্ছেন না। এতে দেশি-বিদেশি সব বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সুদের হার ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি এবং দুর্নীতির কারণে ব্যবসার খরচ অনেক বেশি বেড়ে গেছে। তার প্রভাব পুরো অর্থনীতিকে বহন করতে হবে। তাই আগামী বছর কিভাবে ব্যবসায়ীদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়া যায় সে ধরনের পদক্ষেপের দিকে নজর দিতে হবে।’

ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘গত এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে, তবে এগুলোর গতি ছিল ধীর। ব্যাংক খাত সংস্কার অন্যতম বড় পদক্ষেপ ছিল। এর ফলে রেমিট্যান্স ও রপ্তানি বেড়েছে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ভালো অবস্থায় গেছে এবং বড় ধরনের অর্থনৈতিক বিপর্যয় ঠেকানো গেছে। এটি একটি উল্লেখযোগ্য সাফল্য। যদিও সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা রক্ষা করা গেছে, কিন্তু মূল্যস্ফীতি এখনো উচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। বিনিয়োগ আসছে না, কর্মসংস্থানও সৃষ্টি হচ্ছে না, রাজস্ব আহরণ বাড়ছে না। তাই পরবর্তী নতুন সরকারকে বিষয়গুলো গুরুত্বসহকারে নিয়ে কাজ করতে হবে।’

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে
ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৪৩ বিলিয়ন ডলার
যেসব কারণে ডলারের বদলে স্বর্ণ জমাচ্ছে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো
যেসব কারণে ডলারের বদলে স্বর্ণ জমাচ্ছে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো
প্রতি মাসে ব্যবসায়ীদের সমস্যার কথা শুনবে এনবিআর
প্রতি মাসে ব্যবসায়ীদের সমস্যার কথা শুনবে এনবিআর
চট্টগ্রাম বন্দর: এনসিটিতে এক মাসে দুই রেকর্ড
চট্টগ্রাম বন্দর: এনসিটিতে এক মাসে দুই রেকর্ড
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
বাণিজ্যসংক্রান্ত ৪০ লাখ মামলা অমীমাংসিত
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি
যুক্তরাজ্য থেকে আসবে আরও এক কার্গো এলএনজি
অর্থায়নের অভাবে আটকে আছে রুফটপ সোলার বাস্তবায়ন কর্মসূচি
অর্থায়নের অভাবে আটকে আছে রুফটপ সোলার বাস্তবায়ন কর্মসূচি
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার
আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
জুলাই-আগস্টে রপ্তানি আয়ে ১০.৬১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
জুলাই-আগস্টে রপ্তানি আয়ে ১০.৬১ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
সর্বশেষ খবর
ঘিওরে উৎসবমুখর পরিবেশে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ঘিওরে উৎসবমুখর পরিবেশে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আর্জেন্টিনায় ৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাত
আর্জেন্টিনায় ৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ আমলের মামলা থেকে মুক্ত প্রায় ৪৮ হাজার শ্রমিক
আওয়ামী লীগ আমলের মামলা থেকে মুক্ত প্রায় ৪৮ হাজার শ্রমিক

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

খোলা ম্যানহোল ঢেকে দিতে, বেষ্টনী তৈরি ও সাইনবোর্ড লাগানোর নির্দেশ
খোলা ম্যানহোল ঢেকে দিতে, বেষ্টনী তৈরি ও সাইনবোর্ড লাগানোর নির্দেশ

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সে বোপারার বিধ্বংসী সেঞ্চুরি
৪০ বছর বয়সে বোপারার বিধ্বংসী সেঞ্চুরি

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে
ভাঙছে না গুগল, তবে ব্যবসার ধরন বদলাতে হবে

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চিলির বিপক্ষে ব্রাজিলের সম্ভাব্য একাদশ
চিলির বিপক্ষে ব্রাজিলের সম্ভাব্য একাদশ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার পর শোকস্তব্ধ পর্তুগাল
দুর্ঘটনার পর শোকস্তব্ধ পর্তুগাল

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোটা ও তার ভাইকে সম্মান জানালো পর্তুগাল ফুটবল ফেডারেশন
জোটা ও তার ভাইকে সম্মান জানালো পর্তুগাল ফুটবল ফেডারেশন

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়েস্টিনে ‘গুরমে কাবাব ফেস্ট’
ওয়েস্টিনে ‘গুরমে কাবাব ফেস্ট’

৫৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইয়াবা পাচারকালে দুুর্ঘটনায় নিহত ১, আটক ১
ইয়াবা পাচারকালে দুুর্ঘটনায় নিহত ১, আটক ১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের সর্বনিম্ন টিকিট মূল্য ১৫ হাজার টাকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের সামরিক মহড়া: ট্রাম্পের উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ বাণিজ্য নীতির বিপদ স্পষ্ট
চীনের সামরিক মহড়া: ট্রাম্পের উচ্চ-ঝুঁকিপূর্ণ বাণিজ্য নীতির বিপদ স্পষ্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপৎসীমার উপরে যমুনা নদীর পানি, দিল্লিতে বন্যা সতর্কতা
বিপৎসীমার উপরে যমুনা নদীর পানি, দিল্লিতে বন্যা সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতের ঝাউবনে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ
কক্সবাজার সৈকতের ঝাউবনে ঝুলছিল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার
ধর্ষণের অভিযোগে ভারতীয় অভিনেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাসহ ৬ দেশকে ফিফার জরিমানা
আর্জেন্টিনাসহ ৬ দেশকে ফিফার জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে গাজীপুরে মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড
সাতসকালে গাজীপুরে মার্কেটে অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় রাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৩
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা
ইসলামী ব্যাংকিংয়ের পথে ঘানা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম

আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত
আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত

দেশগ্রাম

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা