শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৩, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

এবার জনগণের খেলার সময়

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
এবার জনগণের খেলার সময়

ফ্যাসিস্ট ও বৈষম্যমুক্ত নতুন বন্দোবস্তের জন্য নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই। শান্তির জন্য দেশবাসী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছে। সবার প্রত্যাশা ছিল ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রে শান্তি ফিরবে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে। মানুষ নিরাপদ থাকবে। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, ব্যবসাবাণিজ্যের প্রসার ঘটবে। দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে-এ ধরনের ইতিবাচক প্রত্যাশায় ছিল সর্বস্তরের মানুষ। কিন্তু এক বছরের বেশি সময়ে দেশবাসীর বুকের ওপর পাথরের ভার আরও ভারী হচ্ছে। অতীত প্রত্যাখ্যান করে নতুনের তিক্ত স্বাদে সবার মুখ গোমড়া। কষ্ট কমল না বাড়ল, তা মুখ ফুটে বলতে পারছে না। দম বন্ধ হওয়া অস্বস্তিকর অবস্থা থেকে মুক্ত হতে একটি নির্বাচনের অপেক্ষা সবার। সরকার বলছে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে। সরকারের প্রিয়ভাজনরা বলছেন তাদের শর্ত পূরণ না হলে নির্বাচন হবে না। নির্বাচন কমিশন আস্তে আস্তে প্রস্তুতি নিচ্ছে। তার পরও মনে হচ্ছে রাজনীতি বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। নতুন বন্দোবস্তের নামে নতুন করে ধ্বংসের খেলায় মেতে উঠছে পর্দার আড়ালের খেলোয়াড়রা। সে খেলার যারা ঘুঁটি, তারা রক্তাক্ত হচ্ছে। নিজের শরীরের রক্ত ঝরিয়ে নষ্ট খেলায় ঝাঁপিয়ে পড়ছে। দেশ, দেশের মানুষ, দেশের উন্নয়ন-সমৃদ্ধির চেয়ে ব্যক্তিস্বার্থ প্রাধান্য দিয়ে বিপজ্জনক নষ্ট রাজনীতির লক্ষণগুলো দিনদিন স্পষ্ট হচ্ছে। আগামী দিনে কে ক্ষমতায় আসবে, সে সিদ্ধান্ত জনগণের ওপর ন্যস্ত না করে ফলাফল নির্বাচনের আগেই নির্ধারণ করার জন্য শুরু হয়েছে অপতৎপরতা। জাতীয় নির্বাচনের আগে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে। চট্টগ্রামের এ পরিস্থিতি কি নিছক ছাত্র বনাম গ্রামবাসী, নাকি অন্য কিছু? গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলা দুর্ঘটনা, নাকি নেপথ্যে আরও কিছু? নাকি নির্বাচন বানচালের কৌশল, তা নিয়ে এখন চলছে নানান পোস্টমর্টেম।

প্রধান উপদেষ্টা ৩১ আগস্ট রবিবার বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ওই বৈঠকে তিনি স্পষ্ট করে তিন দলকেই বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন। বিকল্প কিছু ভাবা বিপজ্জনক। বৈঠক শেষে বিএনপি বলেছে, রোডম্যাপ অনুযায়ী ভোটের আশ্বাস পেয়েছি। জামায়াত বলেছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পর নির্বাচন। এনসিপি বলেছে, আগে দিতে হবে গণপরিষদ নির্বাচন। এদিকে দেশের ভিতরে আত্মগোপনে ও বিদেশে থাকা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা প্রচার করছেন-নির্বাচন হবে ২০২৭ সালে। অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে এ তথ্য তাঁরা বিভিন্ন মহলে প্রচার করছেন। তাহলে প্রশ্ন ফ্যাসিস্ট ও বৈষম্যমুক্ত নতুন বন্দোবস্তের জন্য নির্বাচিত সরকারের বিকল্পহচ্ছে-আগামী ফেব্রুয়ারিতে যাঁরা জাতীয় সংসদ নির্বাচন চাচ্ছেন না, অথবা নির্বাচন আটকে দেওয়ার জন্য নানান শর্ত দিচ্ছেন, তাঁদের অবস্থান কোন পক্ষে? পুরোনো বন্দোবস্ত বাদ দিয়ে আমরা নতুন বন্দোবস্তের জন্য প্রতিদিন যুদ্ধ করছি। রাস্তা বন্ধ করে আন্দোলন, ভাঙচুর, কথায় কথায় মব ফ্যাসিজম, চাঁদাবাজি, দখল, ফ্যাসিস্ট তকমা লাগানোসহ আরও কত কিছু যে হচ্ছে, তা শুধু ভুক্তভোগীরাই বুঝতে পারছেন। কোথাও কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। আইন আছে কাগজকলমে, কিন্তু আইনের শাসন নেই। কেউ কাউকে মানছে না। সব ক্ষেত্রে বেয়াদবি, অসভ্য আচরণ, অশ্রাব্য গালাগাল আর মিথ্যাচারে ভেসে যাচ্ছে দেশ। সরকারের উপদেষ্টারা অনেকটা কাঠের পুতুল। অনেকে চুপচাপ। কেউ কেউ টিকে আছেন শুধু চাপাবাজির জোরে। কেউ কেউ ধান্দা, চান্দা আর কমিশন বাণিজ্যে ইতোমধ্যে সিদ্ধহস্ত হয়ে উঠেছেন। আমলারা দেখছেন আর ভাবছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূসও ইতোমধ্যে অনুধাবন করতে পারছেন, ২০২৪-এর ৮ আগস্টে তাঁর পায়ের নিচে মাটি যতটা শক্ত ছিল, ২০২৫-এর সেপ্টেম্বরে তা অনেক বেশি নরম ও পিচ্ছিল হয়ে গেছে। এমন এক পরিস্থিতিতে সরকারের সম্মানজনক বিদায় ও দেশের মধ্যে সকল পর্যায়ে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের বিকল্প নেই।

সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে বিকল্প কিছু ভাবা বিপজ্জনক। বিপদের তাপ কেমন হতে পারে তা সরকার বুঝতে পারছে, কিন্তু কিছু রাজনৈতিক দল বুঝতে পারছে না। কোনো কোনো রাজনৈতিক নেতা দাবার ঘুঁটিতে পরিণত হচ্ছেন। সম্প্রতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলা, জাতীয় পার্টির অফিসে আগুনের ঘটনা সম্পর্কে রাজনীতিসচেতন মানুষের মনে অনেক প্রশ্নের উদয় হয়েছে। এটা শুধুই রাজনৈতিক নেতা-কর্মী বনাম সেনাবাহিনী-পুলিশ সদস্যের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, মারামারি, নাকি অন্য কিছু? কেউ বলছেন নির্বাচন করার মতো পরিবেশ নেই- এমন অভিযোগ সামনে আনার জন্য এটা একটা পরিকল্পিত ঘটনা। যারা নির্বাচন চাচ্ছেন না, তারা নুরকে সামনে দিয়ে টেস্ট কেস করেছেন। কেউ বলছেন সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার এটা একটা অপকৌশল। আবার কেউ বলছেন ঘটনাটি জাতীয় পার্টির পক্ষ হয়েই ঘটানো হয়েছে। কারণ জাতীয় পার্টি এখন নিষিদ্ধ হওয়ার পথে। সেই সঙ্গে নতুন গ্রুপিং শুরু হয়েছে। সে কারণে কোনো ঘটনা ঘটিয়ে দলটি নিষিদ্ধ হলে সাপও মরল, লাঠিও ভাঙল না। জন্মের পর থেকে এখন পর্যন্ত জাতীয় পার্টি সাতবার ভাঙে। লাঙ্গল দাবিদার জাতীয় পার্টি এখন চারটি। দলটির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ছোট ভাই গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের এক অংশের নেতা। ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ আরেক অংশের। এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদ এক অংশের এবং মোস্তফা জামাল হায়দার আরেক অংশের নেতা। সাম্প্রতিক ভাঙনে জি এম কাদের এখন অনেকটা কোণঠাসা। কারণ কাছের সবাই তাঁকে ছেড়ে নতুন পক্ষ তৈরি করেছেন। অবশ্য নির্বাচন কমিশনে জাতীয় পার্টি এখনো জি এম কাদের ও মুজিবুল হক চুন্নুর নামেই আছে। আবার অনেকে আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টির বাক্সে আওয়ামী লীগের ভোট যাওয়ার সম্ভাবনার হিসাবও কষছেন। জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধ না হয়ে যদি নির্বাচনে অংশ নিতে পারে সে ক্ষেত্রে অনেকেরই আশায় গুড়ে বালি পড়তে পারে। অর্থাৎ ঘটনা একটা, প্রশ্ন অনেক। তবে প্রশ্ন হাজারটা থাকলেও নুরের ওপর যেভাবে হামলা হয়েছে, যেভাবে তাঁকে আহত করা হয়েছে, তা নিন্দনীয়।

নুরুল হক নুর ডাকসুর সাবেক ভিপি। স্বাধীনতার পর থেকে যাঁরা ডাকসুর ভিপি হয়েছেন তাঁদের মধ্যে নুরের যাত্রাটা অনেক কঠিন ছিল। অনেকেই বলেন, ছাত্রলীগ নুরকে পেটাতে পেটাতে ভিপি বানিয়েছে। অর্থাৎ নুর শারীরিক ও মানসিকভাবে এত নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, যা অন্য কোনো ছাত্রনেতাকে হতে হয়নি। স্বাধীনতার পর ডাকসুর প্রথম ভিপি নির্বাচিত হন মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম। তারপর মাহমুদুর রহমান মান্না, আখতারুজ্জামান, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ, আমান উল্লাহ আমান এবং সর্বশেষ নুরুল হক নুর। তাঁদের মধ্যে মাহমুদুর রহমান মান্না এবং নুর আলাদা রাজনৈতিক দল গঠন করেন। ভিপি নির্বাচিত হওয়ার পর নুর তাঁর একসময়ের সাংগঠনিক নেত্রী শেখ হাসিনাকে সালাম করার জন্য গণভবনে গিয়েছিলেন। সেদিনের বক্তব্যে তিনি বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চেহারায় তিনি তাঁর মাকে খুঁজে পান। সেই মায়ের চেহারার নেত্রীর বিরুদ্ধেও নুর সোচ্চার হয়েছিলেন। ভিপি হওয়ার পর তিনি বিভিন্ন গণমাধ্যম অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি অনুধাবন করতে পেরেছিলেন যে গণমাধ্যম তাঁকে নিরঙ্কুশ সমর্থন দিয়েছিল। একদিন তিনি এক পত্রিকা অফিসে গিয়েছিলেন নতুন একটি গাড়িতে চড়ে। ওই পত্রিকার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছাবিনিময় শেষে যখন বিদায় নিচ্ছিলেন তখন সম্পাদক সাহেব সৌজন্য প্রদর্শন করে বলেছিলেন, ‘তুমি কোথায় যাবে, তুমি চাইলে আমার গাড়িতে করে যেতে পারো। ড্রাইভারকে বলে দিচ্ছি।’ উত্তরে নুর বলেছিলেন, ‘ধন্যবাদ ভাই। আমার গাড়ি আছে।’ কৌতূহলবশত সম্পাদক জিজ্ঞেস করলেন, ‘নতুন গাড়ি? কিনেছো নাকি?’ উত্তরে নুুর বলেছিলেন, ‘না ভাই, কিনি নাই। আমার শুভাকাক্সক্ষীরা গিফট করেছেন।’ কয়েক মিনিট চুপ থেকে সম্পাদক বলেছিলেন, ‘তুমি খুব ভাগ্যবান ভিপি। তোমার শুভাকাক্সক্ষীরা তোমাকে নতুন গাড়ি গিফট করেছে। আর তোফায়েল ভাই, রব ভাই, সেলিম ভাই, মান্না ভাই, আখতার ভাইয়েরা রিকশায় চড়ে ভিপিগিরি করেছেন।’ এরপর কোনো কথা না বলে একটু হাসি বিনিময় করে সম্পাদকের কক্ষ ত্যাগ করেন নুর। ভিপি নুর সাহস করে অনেক সময় অনেক কথা বলেছেন। কখনো কঠিন সত্য বলেছেন, কখনো কখনো মতলবি কথাও বলেছেন বলে নিন্দুকেরা বলেন। সে কারণেই অপবাদ ও সমালোচনা তাঁর পিছু ছাড়েনি। তাঁর একসময়ের সহকর্মীদের কাছে তিনি ‘বিকাশ নুর’ নামেও পরিচিত। কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সমাবেশে, টেলিভিশনে নুর যখন বক্তৃতা করেন তখন অনেকেই হাস্যরস করে বলেন, হয়তো সময়মতো ‘খাম’ আসেনি, ইত্যাদি। তবে আলোচনা-সমালোচনা যা-ই থাকুক না কেন, নুরের যদি প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটত তাহলে দেশের রাজনীতি কোন দিকে যেত, এর জন্য রাজনীতিবিদদের কতটা মূল্য দিতে হতো, ভাবলে শিহরিত হতে হয়।

এক বছরে দেশে নানা রকম খেলাধুলা হয়েছে। যে যেভাবে পেরেছে সেভাবেই খেলেছে। দিন যত যাচ্ছে খেলোয়াড়রা তত বেশি নষ্ট খেলা খেলছেন। এসব খেলায় জনগণ অতিষ্ঠ। তবে এখন দেশের স্বার্থে সবাইকেই খেলা থামাতে হবে। শান্তিপূর্ণ একটি নির্বাচন হতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতার পরীক্ষা দিতে হবে। নির্বাচন বানচাল বা হতে না দেওয়ার মতো নষ্ট, বিপজ্জনক খেলা খেললে জনগণ আর বসে থাকবে না। অনেক হয়েছে, আর নয়, এবার জনগণের খেলার সময়। ফেব্রুয়ারির ভোটের খেলার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে জনগণ।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ফের তাণ্ডব
গাজায় ফের তাণ্ডব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
নির্বাচন নিয়ে দ্বন্দ্ব
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অশনিসংকেত
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
জাতীয় নিরাপত্তায় এনটিএমসি
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
সর্বশেষ খবর
গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন
উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন

১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি
কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত
কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন
রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান
ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে
বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত
ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর
উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন
নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি
নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন
শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের
সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়
‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা
ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক
কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯
মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি
সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে