শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৩, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

এবার জনগণের খেলার সময়

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
এবার জনগণের খেলার সময়

ফ্যাসিস্ট ও বৈষম্যমুক্ত নতুন বন্দোবস্তের জন্য নির্বাচিত সরকারের বিকল্প নেই। শান্তির জন্য দেশবাসী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানকে অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়েছে। সবার প্রত্যাশা ছিল ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রে শান্তি ফিরবে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে। মানুষ নিরাপদ থাকবে। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, ব্যবসাবাণিজ্যের প্রসার ঘটবে। দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে-এ ধরনের ইতিবাচক প্রত্যাশায় ছিল সর্বস্তরের মানুষ। কিন্তু এক বছরের বেশি সময়ে দেশবাসীর বুকের ওপর পাথরের ভার আরও ভারী হচ্ছে। অতীত প্রত্যাখ্যান করে নতুনের তিক্ত স্বাদে সবার মুখ গোমড়া। কষ্ট কমল না বাড়ল, তা মুখ ফুটে বলতে পারছে না। দম বন্ধ হওয়া অস্বস্তিকর অবস্থা থেকে মুক্ত হতে একটি নির্বাচনের অপেক্ষা সবার। সরকার বলছে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে। সরকারের প্রিয়ভাজনরা বলছেন তাদের শর্ত পূরণ না হলে নির্বাচন হবে না। নির্বাচন কমিশন আস্তে আস্তে প্রস্তুতি নিচ্ছে। তার পরও মনে হচ্ছে রাজনীতি বিপজ্জনক হয়ে উঠছে। নতুন বন্দোবস্তের নামে নতুন করে ধ্বংসের খেলায় মেতে উঠছে পর্দার আড়ালের খেলোয়াড়রা। সে খেলার যারা ঘুঁটি, তারা রক্তাক্ত হচ্ছে। নিজের শরীরের রক্ত ঝরিয়ে নষ্ট খেলায় ঝাঁপিয়ে পড়ছে। দেশ, দেশের মানুষ, দেশের উন্নয়ন-সমৃদ্ধির চেয়ে ব্যক্তিস্বার্থ প্রাধান্য দিয়ে বিপজ্জনক নষ্ট রাজনীতির লক্ষণগুলো দিনদিন স্পষ্ট হচ্ছে। আগামী দিনে কে ক্ষমতায় আসবে, সে সিদ্ধান্ত জনগণের ওপর ন্যস্ত না করে ফলাফল নির্বাচনের আগেই নির্ধারণ করার জন্য শুরু হয়েছে অপতৎপরতা। জাতীয় নির্বাচনের আগে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে। চট্টগ্রামের এ পরিস্থিতি কি নিছক ছাত্র বনাম গ্রামবাসী, নাকি অন্য কিছু? গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলা দুর্ঘটনা, নাকি নেপথ্যে আরও কিছু? নাকি নির্বাচন বানচালের কৌশল, তা নিয়ে এখন চলছে নানান পোস্টমর্টেম।

প্রধান উপদেষ্টা ৩১ আগস্ট রবিবার বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে বৈঠক করেছেন। ওই বৈঠকে তিনি স্পষ্ট করে তিন দলকেই বলেছেন, ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন। বিকল্প কিছু ভাবা বিপজ্জনক। বৈঠক শেষে বিএনপি বলেছে, রোডম্যাপ অনুযায়ী ভোটের আশ্বাস পেয়েছি। জামায়াত বলেছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পর নির্বাচন। এনসিপি বলেছে, আগে দিতে হবে গণপরিষদ নির্বাচন। এদিকে দেশের ভিতরে আত্মগোপনে ও বিদেশে থাকা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা প্রচার করছেন-নির্বাচন হবে ২০২৭ সালে। অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে এ তথ্য তাঁরা বিভিন্ন মহলে প্রচার করছেন। তাহলে প্রশ্ন ফ্যাসিস্ট ও বৈষম্যমুক্ত নতুন বন্দোবস্তের জন্য নির্বাচিত সরকারের বিকল্পহচ্ছে-আগামী ফেব্রুয়ারিতে যাঁরা জাতীয় সংসদ নির্বাচন চাচ্ছেন না, অথবা নির্বাচন আটকে দেওয়ার জন্য নানান শর্ত দিচ্ছেন, তাঁদের অবস্থান কোন পক্ষে? পুরোনো বন্দোবস্ত বাদ দিয়ে আমরা নতুন বন্দোবস্তের জন্য প্রতিদিন যুদ্ধ করছি। রাস্তা বন্ধ করে আন্দোলন, ভাঙচুর, কথায় কথায় মব ফ্যাসিজম, চাঁদাবাজি, দখল, ফ্যাসিস্ট তকমা লাগানোসহ আরও কত কিছু যে হচ্ছে, তা শুধু ভুক্তভোগীরাই বুঝতে পারছেন। কোথাও কারও কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। আইন আছে কাগজকলমে, কিন্তু আইনের শাসন নেই। কেউ কাউকে মানছে না। সব ক্ষেত্রে বেয়াদবি, অসভ্য আচরণ, অশ্রাব্য গালাগাল আর মিথ্যাচারে ভেসে যাচ্ছে দেশ। সরকারের উপদেষ্টারা অনেকটা কাঠের পুতুল। অনেকে চুপচাপ। কেউ কেউ টিকে আছেন শুধু চাপাবাজির জোরে। কেউ কেউ ধান্দা, চান্দা আর কমিশন বাণিজ্যে ইতোমধ্যে সিদ্ধহস্ত হয়ে উঠেছেন। আমলারা দেখছেন আর ভাবছেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূসও ইতোমধ্যে অনুধাবন করতে পারছেন, ২০২৪-এর ৮ আগস্টে তাঁর পায়ের নিচে মাটি যতটা শক্ত ছিল, ২০২৫-এর সেপ্টেম্বরে তা অনেক বেশি নরম ও পিচ্ছিল হয়ে গেছে। এমন এক পরিস্থিতিতে সরকারের সম্মানজনক বিদায় ও দেশের মধ্যে সকল পর্যায়ে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য একটি নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের বিকল্প নেই।

সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনে বিকল্প কিছু ভাবা বিপজ্জনক। বিপদের তাপ কেমন হতে পারে তা সরকার বুঝতে পারছে, কিন্তু কিছু রাজনৈতিক দল বুঝতে পারছে না। কোনো কোনো রাজনৈতিক নেতা দাবার ঘুঁটিতে পরিণত হচ্ছেন। সম্প্রতি নুরুল হক নুরের ওপর হামলা, জাতীয় পার্টির অফিসে আগুনের ঘটনা সম্পর্কে রাজনীতিসচেতন মানুষের মনে অনেক প্রশ্নের উদয় হয়েছে। এটা শুধুই রাজনৈতিক নেতা-কর্মী বনাম সেনাবাহিনী-পুলিশ সদস্যের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, মারামারি, নাকি অন্য কিছু? কেউ বলছেন নির্বাচন করার মতো পরিবেশ নেই- এমন অভিযোগ সামনে আনার জন্য এটা একটা পরিকল্পিত ঘটনা। যারা নির্বাচন চাচ্ছেন না, তারা নুরকে সামনে দিয়ে টেস্ট কেস করেছেন। কেউ বলছেন সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার এটা একটা অপকৌশল। আবার কেউ বলছেন ঘটনাটি জাতীয় পার্টির পক্ষ হয়েই ঘটানো হয়েছে। কারণ জাতীয় পার্টি এখন নিষিদ্ধ হওয়ার পথে। সেই সঙ্গে নতুন গ্রুপিং শুরু হয়েছে। সে কারণে কোনো ঘটনা ঘটিয়ে দলটি নিষিদ্ধ হলে সাপও মরল, লাঠিও ভাঙল না। জন্মের পর থেকে এখন পর্যন্ত জাতীয় পার্টি সাতবার ভাঙে। লাঙ্গল দাবিদার জাতীয় পার্টি এখন চারটি। দলটির প্রতিষ্ঠাতা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ছোট ভাই গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের এক অংশের নেতা। ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ আরেক অংশের। এরশাদের স্ত্রী রওশন এরশাদ এক অংশের এবং মোস্তফা জামাল হায়দার আরেক অংশের নেতা। সাম্প্রতিক ভাঙনে জি এম কাদের এখন অনেকটা কোণঠাসা। কারণ কাছের সবাই তাঁকে ছেড়ে নতুন পক্ষ তৈরি করেছেন। অবশ্য নির্বাচন কমিশনে জাতীয় পার্টি এখনো জি এম কাদের ও মুজিবুল হক চুন্নুর নামেই আছে। আবার অনেকে আগামী নির্বাচনে জাতীয় পার্টির বাক্সে আওয়ামী লীগের ভোট যাওয়ার সম্ভাবনার হিসাবও কষছেন। জাতীয় পার্টি নিষিদ্ধ না হয়ে যদি নির্বাচনে অংশ নিতে পারে সে ক্ষেত্রে অনেকেরই আশায় গুড়ে বালি পড়তে পারে। অর্থাৎ ঘটনা একটা, প্রশ্ন অনেক। তবে প্রশ্ন হাজারটা থাকলেও নুরের ওপর যেভাবে হামলা হয়েছে, যেভাবে তাঁকে আহত করা হয়েছে, তা নিন্দনীয়।

নুরুল হক নুর ডাকসুর সাবেক ভিপি। স্বাধীনতার পর থেকে যাঁরা ডাকসুর ভিপি হয়েছেন তাঁদের মধ্যে নুরের যাত্রাটা অনেক কঠিন ছিল। অনেকেই বলেন, ছাত্রলীগ নুরকে পেটাতে পেটাতে ভিপি বানিয়েছে। অর্থাৎ নুর শারীরিক ও মানসিকভাবে এত নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, যা অন্য কোনো ছাত্রনেতাকে হতে হয়নি। স্বাধীনতার পর ডাকসুর প্রথম ভিপি নির্বাচিত হন মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম। তারপর মাহমুদুর রহমান মান্না, আখতারুজ্জামান, সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমদ, আমান উল্লাহ আমান এবং সর্বশেষ নুরুল হক নুর। তাঁদের মধ্যে মাহমুদুর রহমান মান্না এবং নুর আলাদা রাজনৈতিক দল গঠন করেন। ভিপি নির্বাচিত হওয়ার পর নুর তাঁর একসময়ের সাংগঠনিক নেত্রী শেখ হাসিনাকে সালাম করার জন্য গণভবনে গিয়েছিলেন। সেদিনের বক্তব্যে তিনি বলেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চেহারায় তিনি তাঁর মাকে খুঁজে পান। সেই মায়ের চেহারার নেত্রীর বিরুদ্ধেও নুর সোচ্চার হয়েছিলেন। ভিপি হওয়ার পর তিনি বিভিন্ন গণমাধ্যম অফিসে সাংবাদিকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি অনুধাবন করতে পেরেছিলেন যে গণমাধ্যম তাঁকে নিরঙ্কুশ সমর্থন দিয়েছিল। একদিন তিনি এক পত্রিকা অফিসে গিয়েছিলেন নতুন একটি গাড়িতে চড়ে। ওই পত্রিকার সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছাবিনিময় শেষে যখন বিদায় নিচ্ছিলেন তখন সম্পাদক সাহেব সৌজন্য প্রদর্শন করে বলেছিলেন, ‘তুমি কোথায় যাবে, তুমি চাইলে আমার গাড়িতে করে যেতে পারো। ড্রাইভারকে বলে দিচ্ছি।’ উত্তরে নুর বলেছিলেন, ‘ধন্যবাদ ভাই। আমার গাড়ি আছে।’ কৌতূহলবশত সম্পাদক জিজ্ঞেস করলেন, ‘নতুন গাড়ি? কিনেছো নাকি?’ উত্তরে নুুর বলেছিলেন, ‘না ভাই, কিনি নাই। আমার শুভাকাক্সক্ষীরা গিফট করেছেন।’ কয়েক মিনিট চুপ থেকে সম্পাদক বলেছিলেন, ‘তুমি খুব ভাগ্যবান ভিপি। তোমার শুভাকাক্সক্ষীরা তোমাকে নতুন গাড়ি গিফট করেছে। আর তোফায়েল ভাই, রব ভাই, সেলিম ভাই, মান্না ভাই, আখতার ভাইয়েরা রিকশায় চড়ে ভিপিগিরি করেছেন।’ এরপর কোনো কথা না বলে একটু হাসি বিনিময় করে সম্পাদকের কক্ষ ত্যাগ করেন নুর। ভিপি নুর সাহস করে অনেক সময় অনেক কথা বলেছেন। কখনো কঠিন সত্য বলেছেন, কখনো কখনো মতলবি কথাও বলেছেন বলে নিন্দুকেরা বলেন। সে কারণেই অপবাদ ও সমালোচনা তাঁর পিছু ছাড়েনি। তাঁর একসময়ের সহকর্মীদের কাছে তিনি ‘বিকাশ নুর’ নামেও পরিচিত। কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সমাবেশে, টেলিভিশনে নুর যখন বক্তৃতা করেন তখন অনেকেই হাস্যরস করে বলেন, হয়তো সময়মতো ‘খাম’ আসেনি, ইত্যাদি। তবে আলোচনা-সমালোচনা যা-ই থাকুক না কেন, নুরের যদি প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটত তাহলে দেশের রাজনীতি কোন দিকে যেত, এর জন্য রাজনীতিবিদদের কতটা মূল্য দিতে হতো, ভাবলে শিহরিত হতে হয়।

এক বছরে দেশে নানা রকম খেলাধুলা হয়েছে। যে যেভাবে পেরেছে সেভাবেই খেলেছে। দিন যত যাচ্ছে খেলোয়াড়রা তত বেশি নষ্ট খেলা খেলছেন। এসব খেলায় জনগণ অতিষ্ঠ। তবে এখন দেশের স্বার্থে সবাইকেই খেলা থামাতে হবে। শান্তিপূর্ণ একটি নির্বাচন হতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্যতার পরীক্ষা দিতে হবে। নির্বাচন বানচাল বা হতে না দেওয়ার মতো নষ্ট, বিপজ্জনক খেলা খেললে জনগণ আর বসে থাকবে না। অনেক হয়েছে, আর নয়, এবার জনগণের খেলার সময়। ফেব্রুয়ারির ভোটের খেলার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে জনগণ।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ প্রবৃদ্ধি
ঋণ প্রবৃদ্ধি
বিচার বিভাগ
বিচার বিভাগ
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
শিশু হাসপাতালটা কি হবে না?
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
নবীজির নির্দেশ পালনে প্রিয়পাত্র হওয়া যায়
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন কেন প্রয়োজন
পরিচালনা পর্ষদ
পরিচালনা পর্ষদ
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
সেনাপ্রধানের আশ্বাস
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
হে যুবক খোদাকে চেন কি?
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
দেশের বিজ্ঞাপনজগৎ : প্রজন্ম থেকে শিখছে প্রজন্ম
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
রাহুল সাংকৃত্যায়নের দৃষ্টিতে মুহাম্মদ (সা.)
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
অশান্ত বিশ্ববিদ্যালয়
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
সর্বশেষ খবর
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পাঠ্যবই
বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পাঠ্যবই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আ. লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আ. লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘিওরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ঘিওরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধুনটে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ধুনটে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত
নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান
খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য
ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা
ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

স্বাস্থ্য

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত
আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত

দেশগ্রাম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম