শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৪, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

শেষ পর্ব

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

নানক : রাজনীতি মানেই দুর্নীতি
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, লুণ্ঠন এবং দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ বানিয়েছেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। মজার ব্যাপার হলো, নানক তাঁর অবৈধ সম্পদ দিয়ে কোনো দৃশ্যমান বিশাল স্থাবর সম্পত্তি কেনেননি, বরং ছোট ছোট বিনিয়োগ করেছেন। এসব বিনিয়োগ এখনো অপ্রকাশিত। নানকের অবৈধ অর্থের একটি বড় অংশ ভারতে পাচার করা হয়েছিল। সেখানে তিনি বিভিন্ন ব্যবসায়ীর কাছে বিনিয়োগ করেছেন; যে বিনিয়োগে টাকা দিয়ে তিনি এখন কলকাতায় বিলাসী জীবন যাপন করছেন। আর একটি অংশের টাকা দিয়ে ঢাকা শহরে বিভিন্ন এলাকায় ফ্ল্যাট কিনেছেন, জমি কিনেছেন। তবে নানকের ঘনিষ্ঠ অনেকে মনে করেন এসব ফ্ল্যাট বা জমি নানক যতটা না কিনেছেন, তার চেয়ে বেশি দখল করেছেন। যেখানে বড় ধরনের কোনো নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে, সেখানে গিয়ে তার হিস্সা নেওয়াটা ছিল নানকের জন্য একটা স্বাভাবিক ব্যাপার। ব্যবসায়ীরাও নানককে ভয় পেতেন। তাঁরা মনে করতেন শেষ পর্যন্ত নানককে যদি তাঁর চাহিদামতো ফ্ল্যাট, জমি না দেওয়া হয়, তাহলে তাঁদের ব্যবসা করা সম্ভব হবে না। এভাবেই নানক দুর্নীতির সাম্রাজ্য বৃহৎ বিস্তার করেছিলেন।

উত্তরা থেকে শুরু করে পুরান ঢাকা পর্যন্ত নানকের সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। যদিও দুর্নীতি দমন কমিশন কাগজে কলমে এসব সম্পদের কোনো কূলকিনারা এখন পর্যন্ত করতে পারেনি। কারণ এ ধরনের সম্পদের অধিকাংশই বেনামি। ছদ্ম মালিকের মাধ্যমে নানক এ সম্পদগুলো উপভোগ করছেন। উত্তরায় নানকের অন্তত ১০টি ফ্ল্যাট পাওয়া গেছে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছেন। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টর, ১৩ নম্বর সেক্টর এবং জসীমউদ্দীন সড়কে নানকের দোকান এবং ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। এর মধ্যে অন্তত একজন বিল্ডার্স বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিশ্চিত জানিয়েছেন যে নানকের লোকজন এ প্রকল্পের কাজ শুরু হওয়ার সময় হুমকি দেন। এরপর তিনটি দোকান নানকের নামে বরাদ্দ দিতে হয়। নানক এ দোকানগুলো প্রথমে তাঁর মেয়ের নামে নেন। পরে তাঁর বিশেষ সহকারী বিপ্লবের নামে এসব রেজিস্ট্রি করেন। ৫ আগস্টের পর বিপ্লবের নামে থাকা এ দোকানগুলো জনৈক তালেবুর রহমানের নামে হস্তান্তর হয়েছে বলে দেখা যায়। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরে জাহাঙ্গীর কবির নানকের নামে চারটি ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। একটি নামী বিল্ডার্স প্রতিষ্ঠান নানককে এসব ফ্ল্যাট উপহার হিসেবে দিয়েছে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন। এ ফ্ল্যাটগুলো নানক ২০২৩ সালে বেনামী হস্তান্তর করেছেন। উত্তরার ১৩ নম্বর সেক্টরে নানকের ছয়টি ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। সেগুলোর নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, জমির মালিক নানককে এ ফ্ল্যাটগুলো হিবা দলিলের মাধ্যমে হস্তান্তর করেন। পরে নানক জনৈক আলিমুদ্দিনের কাছে এ ফ্ল্যাটগুলো দানপত্রের মাধ্যমে হস্তান্তর করেন। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে জানা গেছে, এ ফ্ল্যাটগুলোর প্রকৃত মালিক নানকই। এগুলো বর্তমানে ভাড়া দেওয়া আছে। সরেজমিন দেখা যায়, এ ভাড়ার টাকা নানকের মেয়ের বর্তমান স্বামীর মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়। এ ছাড়া গুলশানে নানকের চারটি ফ্ল্যাট পাওয়া গেছে। গুলশানের ২১, ২৩ এবং ১০২ নম্বর সড়কে নানকের ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে; যেগুলো প্রথমে নানকের স্ত্রী নার্গিসের নামে ছিল।

লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, যাঁরা এ ফ্ল্যাটগুলো নির্মাণ করেছেন, তাঁরা হিবা দলিলের মাধ্যমে নানকের স্ত্রীকে এগুলো হস্তান্তর করেন। পরে নানকের স্ত্রী রাবেয়া আক্তার নামে একজন অজ্ঞাতপরিচয় নারীর কাছে ফ্ল্যাট দানপত্রের মাধ্যমে হস্তান্তর করেন। কিন্তু এখন তদন্তে পাওয়া যাচ্ছে যে এ ফ্ল্যাটগুলোর মালিকানা এখনো নানকের। কাগজপত্রে এসব ফ্ল্যাট নানকের তা প্রমাণ করা অসম্ভব ব্যাপার। বনানীতে নানকের অন্তত ছয়টি ফ্ল্যাট রয়েছে। এখানে দেখা যায় নানকের গাড়িচালক সেকান্দার এবং দেহরক্ষী ও ব্যক্তিগত কর্মচারী বিপ্লবের নামে এ ফ্ল্যাটগুলো কেনা হয়েছিল। পরে বিপ্লবের কাছ থেকে জনৈক গিয়াসউল আলমকে এ ফ্ল্যাটগুলো হস্তান্তর করা হয়েছে। একই কায়দায় ধানমন্ডিতে নানকের ৩১টি ফ্ল্যাট রয়েছে। যেগুলো থেকে এখনো নিয়মিত ভাড়া আদায় হচ্ছে। নানকের লোকজন এ ভাড়ার টাকা তুলছেন। ৫ আগস্টের পর নানক বিদেশে চলে গেলেও ঢাকা শহরে যে তাঁর ১৬০টির মতো ফ্ল্যাট আছে, এর অধিকাংশই ভাড়া দেওয়া আছে এবং ভাড়ার টাকা নিয়মিত ওঠাচ্ছেন তাঁর লোকজন। সে টাকা নানকের কাছে চলে যাচ্ছে। একাধিক সূত্র বলছেন, মোহাম্মদপুর এবং ধানমন্ডিতে নানকের ফ্ল্যাটগুলোয় যাঁরা থাকেন, তাঁদের বলে দেওয়া হয়েছে এখন কোনো চেকের মাধ্যমে টাকা নেওয়া হবে না, দিতে হবে সব নগদ অর্থে। এ ছাড়া ধানমন্ডির চারটি মার্কেটে নানকের অন্তত ১২টি দোকানের সন্ধান পাওয়া গেছে।

এভাবে ফ্ল্যাট এবং দোকান কিনেই নানক ক্ষান্ত হননি। পুরো মোহাম্মদপুর, পিসি কালচার, বছিলা এবং কেরানীগঞ্জ জুড়ে নানকের জমির সন্ধান পাওয়া গেছে। নানকের জমির পরিমাণ ১০০ বিঘার বেশি। অধিকাংশই দখলকৃত বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বলছেন। মোহাম্মদপুরে নানকের অন্তত ২০ বিঘা জমির সন্ধান পাওয়া গেছে। এর এক জায়গায় গরুর খামার তৈরি করা হয়েছে। যেটি একটি প্রতিষ্ঠানকে নানকের পক্ষ থেকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। বাকি জমিগুলোর মধ্যে কিছু এখনো দেয়ালঘেরা অবস্থায় পড়ে আছে। পিসি কালচারের বিভিন্ন এলাকায় সাইনবোর্ড দেখা যায়-‘এ জমির মালিক অমুক’। এসব সাইনবোর্ডের ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জাহাঙ্গীর কবির নানকের লোকজনই এ জমিগুলোর মালিক। যেহেতু কাগজপত্রে কোথাও নানকের নাম নেই, সেজন্য নানককে এসব জমির জন্য আইনগতভাবে চিহ্নিত করা সম্ভব নয়। কিন্তু এলাকাবাসীর সবাই জানেন এসব জমির মালিক নানক। এখন পর্যন্ত অবৈধ পন্থায় অর্জিত এসব জমি অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা আসার পর জাহাঙ্গীর কবির নানককে একটি পাওয়ার প্ল্যান্টের লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছিল। এ লাইসেন্সটি নানক তিন দফা বিক্রি করেন বলে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। প্রথমে তিনি তাঁর রাজনৈতিক সহকর্মী এবং অন্যতম ক্যাডার প্রয়াত আসলামুল হকের কাছে বিক্রি করেছিলেন। আসলামুল হকের কাছ থেকে তিনি এ বাবদ ২০ কোটি টাকা নিয়েছিলেন বলে দুজনের মধ্যে সমঝোতা চুক্তিতে দেখা যায়। এরপর নানক একই পাওয়ার প্ল্যান্ট একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করেন। সেখান থেকেও তিনি টাকা নেন। পরে ওই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে তুলে তিনি আরেকটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কাছে এটি বিক্রি করেন বলে তথ্য পাওয়া গেছে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, এ পাওয়ার প্ল্যান্টের জন্য আসলামুল হককে তিনি একটি জমি দেন। তদন্তে দেখা যাচ্ছে এটি নদী ভরাটের জমি এবং সরকারি খাসজমি। সরকারি প্রায় ১০ বিঘা খাসজমি দখল করে আসলামুল হকের কাছে বিক্রি করেছিলেন নানক। বিভিন্ন সূত্র বলছেন, এভাবে সরকারি খাসজমি দখল করে ব্যবসায়ী এবং রাজনৈতিক কর্মীর কাছে মোটা অঙ্কের বিনিময়ে বিক্রি করা ছিল নানকের অবৈধ আয়ের অন্যতম উৎস। ফলে তাঁর এসব সম্পদ যারা কিনেছেন, তারা এখন বড় ধরনের বিপদে পড়েছেন। এভাবে সন্ত্রাস এবং ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে অবৈধ পন্থায় ভূমি-ফ্ল্যাট দখল করে নানক হয়েছেন হাজার কোটি টাকার মালিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিআরইউতে মব সৃষ্টিসহ তিন বিষয়ে উদ্বেগ সম্পাদক পরিষদের
ডিআরইউতে মব সৃষ্টিসহ তিন বিষয়ে উদ্বেগ সম্পাদক পরিষদের
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বিদায়ি সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের বিদায়ি সাক্ষাৎ
অর্থ পাচার বন্ধে কঠোর নীতিমালা জরুরি
অর্থ পাচার বন্ধে কঠোর নীতিমালা জরুরি
নির্বাচনে কর্মকর্তা পক্ষপাতিত্ব করলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা
নির্বাচনে কর্মকর্তা পক্ষপাতিত্ব করলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা
চরম দুর্দশায় নিম্নমধ্যবিত্ত
চরম দুর্দশায় নিম্নমধ্যবিত্ত
৯ সেপ্টেম্বর নির্বাচনে বাধা নেই, নতুন রিট
৯ সেপ্টেম্বর নির্বাচনে বাধা নেই, নতুন রিট
ভোটের আগে ৪ হাজার এএসআই নিয়োগ
ভোটের আগে ৪ হাজার এএসআই নিয়োগ
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
ভোটার-এজেন্টবিহীন নির্বাচন আর নয়
ভোটার-এজেন্টবিহীন নির্বাচন আর নয়
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
সর্বশেষ খবর
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ
বিনিয়োগ স্থবিরতায় বাড়ছে রিজার্ভ

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পাঠ্যবই
বড় চ্যালেঞ্জের মুখে পাঠ্যবই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আ. লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আ. লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘিওরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ঘিওরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধুনটে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ধুনটে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত
নারায়ণগঞ্জে ট্রাকচাপায় একজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান
খার্তুমে রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রমাণ নেই: সুদান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে আলোচনা সভা ও র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি
নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে র‌্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি
বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত বাংলাদেশ-নেদারল্যান্ডসের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সিরাজদিখানে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ডেমরায় খাল পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ
ইন্দোনেশিয়ায় ঝাড়ু হাতে নারীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ
দেশগুলোকে জলবায়ু পরিকল্পনা জমা দিতে চাপ দিচ্ছে জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা
বাংলাদেশে শ্রম অধিকার উন্নতিতে জাপানি সংসদ সদস্যদের প্রশংসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’
‘বিএনপি হলো দেশ গড়ার দল’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে নতুন সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব এপিএইচআরের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু
কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’
কিশোরের আত্মহত্যার পর চ্যাটজিপিটিতে আসছে ‘প্যারেন্টাল কন্ট্রোল’

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা
খাগড়াছড়িতে পাহাড় কাটায় দুই লক্ষ টাকা জরিমানা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর
সাবেক আইজিপি মামুনের জবানবন্দি হাসিনার দুঃশাসনের অকাট্য দলিল : চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার
রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা আলী হুসেনকে বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য
ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়া শিক্ষার্থীদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিলো যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক
বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য মাইলফলক

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা
ঝাড়ু হাতে বিক্ষোভে ইন্দোনেশিয়ার নারীরা

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

স্বাস্থ্য

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত
আগুনে তিন বাড়ি ভস্মীভূত

দেশগ্রাম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম