শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৪, বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

শেষ পর্ব

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

নানক : রাজনীতি মানেই দুর্নীতি
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

চাঁদাবাজি, সন্ত্রাস, লুণ্ঠন এবং দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ বানিয়েছেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। মজার ব্যাপার হলো, নানক তাঁর অবৈধ সম্পদ দিয়ে কোনো দৃশ্যমান বিশাল স্থাবর সম্পত্তি কেনেননি, বরং ছোট ছোট বিনিয়োগ করেছেন। এসব বিনিয়োগ এখনো অপ্রকাশিত। নানকের অবৈধ অর্থের একটি বড় অংশ ভারতে পাচার করা হয়েছিল। সেখানে তিনি বিভিন্ন ব্যবসায়ীর কাছে বিনিয়োগ করেছেন; যে বিনিয়োগে টাকা দিয়ে তিনি এখন কলকাতায় বিলাসী জীবন যাপন করছেন। আর একটি অংশের টাকা দিয়ে ঢাকা শহরে বিভিন্ন এলাকায় ফ্ল্যাট কিনেছেন, জমি কিনেছেন। তবে নানকের ঘনিষ্ঠ অনেকে মনে করেন এসব ফ্ল্যাট বা জমি নানক যতটা না কিনেছেন, তার চেয়ে বেশি দখল করেছেন। যেখানে বড় ধরনের কোনো নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে, সেখানে গিয়ে তার হিস্সা নেওয়াটা ছিল নানকের জন্য একটা স্বাভাবিক ব্যাপার। ব্যবসায়ীরাও নানককে ভয় পেতেন। তাঁরা মনে করতেন শেষ পর্যন্ত নানককে যদি তাঁর চাহিদামতো ফ্ল্যাট, জমি না দেওয়া হয়, তাহলে তাঁদের ব্যবসা করা সম্ভব হবে না। এভাবেই নানক দুর্নীতির সাম্রাজ্য বৃহৎ বিস্তার করেছিলেন।

উত্তরা থেকে শুরু করে পুরান ঢাকা পর্যন্ত নানকের সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। যদিও দুর্নীতি দমন কমিশন কাগজে কলমে এসব সম্পদের কোনো কূলকিনারা এখন পর্যন্ত করতে পারেনি। কারণ এ ধরনের সম্পদের অধিকাংশই বেনামি। ছদ্ম মালিকের মাধ্যমে নানক এ সম্পদগুলো উপভোগ করছেন। উত্তরায় নানকের অন্তত ১০টি ফ্ল্যাট পাওয়া গেছে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছেন। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টর, ১৩ নম্বর সেক্টর এবং জসীমউদ্দীন সড়কে নানকের দোকান এবং ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। এর মধ্যে অন্তত একজন বিল্ডার্স বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নিশ্চিত জানিয়েছেন যে নানকের লোকজন এ প্রকল্পের কাজ শুরু হওয়ার সময় হুমকি দেন। এরপর তিনটি দোকান নানকের নামে বরাদ্দ দিতে হয়। নানক এ দোকানগুলো প্রথমে তাঁর মেয়ের নামে নেন। পরে তাঁর বিশেষ সহকারী বিপ্লবের নামে এসব রেজিস্ট্রি করেন। ৫ আগস্টের পর বিপ্লবের নামে থাকা এ দোকানগুলো জনৈক তালেবুর রহমানের নামে হস্তান্তর হয়েছে বলে দেখা যায়। উত্তরা ৯ নম্বর সেক্টরে জাহাঙ্গীর কবির নানকের নামে চারটি ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। একটি নামী বিল্ডার্স প্রতিষ্ঠান নানককে এসব ফ্ল্যাট উপহার হিসেবে দিয়েছে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানিয়েছেন। এ ফ্ল্যাটগুলো নানক ২০২৩ সালে বেনামী হস্তান্তর করেছেন। উত্তরার ১৩ নম্বর সেক্টরে নানকের ছয়টি ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে। সেগুলোর নথি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, জমির মালিক নানককে এ ফ্ল্যাটগুলো হিবা দলিলের মাধ্যমে হস্তান্তর করেন। পরে নানক জনৈক আলিমুদ্দিনের কাছে এ ফ্ল্যাটগুলো দানপত্রের মাধ্যমে হস্তান্তর করেন। কিন্তু বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে জানা গেছে, এ ফ্ল্যাটগুলোর প্রকৃত মালিক নানকই। এগুলো বর্তমানে ভাড়া দেওয়া আছে। সরেজমিন দেখা যায়, এ ভাড়ার টাকা নানকের মেয়ের বর্তমান স্বামীর মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়। এ ছাড়া গুলশানে নানকের চারটি ফ্ল্যাট পাওয়া গেছে। গুলশানের ২১, ২৩ এবং ১০২ নম্বর সড়কে নানকের ফ্ল্যাটের সন্ধান পাওয়া গেছে; যেগুলো প্রথমে নানকের স্ত্রী নার্গিসের নামে ছিল।

লক্ষণীয় ব্যাপার হলো, যাঁরা এ ফ্ল্যাটগুলো নির্মাণ করেছেন, তাঁরা হিবা দলিলের মাধ্যমে নানকের স্ত্রীকে এগুলো হস্তান্তর করেন। পরে নানকের স্ত্রী রাবেয়া আক্তার নামে একজন অজ্ঞাতপরিচয় নারীর কাছে ফ্ল্যাট দানপত্রের মাধ্যমে হস্তান্তর করেন। কিন্তু এখন তদন্তে পাওয়া যাচ্ছে যে এ ফ্ল্যাটগুলোর মালিকানা এখনো নানকের। কাগজপত্রে এসব ফ্ল্যাট নানকের তা প্রমাণ করা অসম্ভব ব্যাপার। বনানীতে নানকের অন্তত ছয়টি ফ্ল্যাট রয়েছে। এখানে দেখা যায় নানকের গাড়িচালক সেকান্দার এবং দেহরক্ষী ও ব্যক্তিগত কর্মচারী বিপ্লবের নামে এ ফ্ল্যাটগুলো কেনা হয়েছিল। পরে বিপ্লবের কাছ থেকে জনৈক গিয়াসউল আলমকে এ ফ্ল্যাটগুলো হস্তান্তর করা হয়েছে। একই কায়দায় ধানমন্ডিতে নানকের ৩১টি ফ্ল্যাট রয়েছে। যেগুলো থেকে এখনো নিয়মিত ভাড়া আদায় হচ্ছে। নানকের লোকজন এ ভাড়ার টাকা তুলছেন। ৫ আগস্টের পর নানক বিদেশে চলে গেলেও ঢাকা শহরে যে তাঁর ১৬০টির মতো ফ্ল্যাট আছে, এর অধিকাংশই ভাড়া দেওয়া আছে এবং ভাড়ার টাকা নিয়মিত ওঠাচ্ছেন তাঁর লোকজন। সে টাকা নানকের কাছে চলে যাচ্ছে। একাধিক সূত্র বলছেন, মোহাম্মদপুর এবং ধানমন্ডিতে নানকের ফ্ল্যাটগুলোয় যাঁরা থাকেন, তাঁদের বলে দেওয়া হয়েছে এখন কোনো চেকের মাধ্যমে টাকা নেওয়া হবে না, দিতে হবে সব নগদ অর্থে। এ ছাড়া ধানমন্ডির চারটি মার্কেটে নানকের অন্তত ১২টি দোকানের সন্ধান পাওয়া গেছে।

এভাবে ফ্ল্যাট এবং দোকান কিনেই নানক ক্ষান্ত হননি। পুরো মোহাম্মদপুর, পিসি কালচার, বছিলা এবং কেরানীগঞ্জ জুড়ে নানকের জমির সন্ধান পাওয়া গেছে। নানকের জমির পরিমাণ ১০০ বিঘার বেশি। অধিকাংশই দখলকৃত বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বলছেন। মোহাম্মদপুরে নানকের অন্তত ২০ বিঘা জমির সন্ধান পাওয়া গেছে। এর এক জায়গায় গরুর খামার তৈরি করা হয়েছে। যেটি একটি প্রতিষ্ঠানকে নানকের পক্ষ থেকে ভাড়া দেওয়া হয়েছে। বাকি জমিগুলোর মধ্যে কিছু এখনো দেয়ালঘেরা অবস্থায় পড়ে আছে। পিসি কালচারের বিভিন্ন এলাকায় সাইনবোর্ড দেখা যায়-‘এ জমির মালিক অমুক’। এসব সাইনবোর্ডের ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জাহাঙ্গীর কবির নানকের লোকজনই এ জমিগুলোর মালিক। যেহেতু কাগজপত্রে কোথাও নানকের নাম নেই, সেজন্য নানককে এসব জমির জন্য আইনগতভাবে চিহ্নিত করা সম্ভব নয়। কিন্তু এলাকাবাসীর সবাই জানেন এসব জমির মালিক নানক। এখন পর্যন্ত অবৈধ পন্থায় অর্জিত এসব জমি অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা আসার পর জাহাঙ্গীর কবির নানককে একটি পাওয়ার প্ল্যান্টের লাইসেন্স প্রদান করা হয়েছিল। এ লাইসেন্সটি নানক তিন দফা বিক্রি করেন বলে তথ্যপ্রমাণ পাওয়া গেছে। প্রথমে তিনি তাঁর রাজনৈতিক সহকর্মী এবং অন্যতম ক্যাডার প্রয়াত আসলামুল হকের কাছে বিক্রি করেছিলেন। আসলামুল হকের কাছ থেকে তিনি এ বাবদ ২০ কোটি টাকা নিয়েছিলেন বলে দুজনের মধ্যে সমঝোতা চুক্তিতে দেখা যায়। এরপর নানক একই পাওয়ার প্ল্যান্ট একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করেন। সেখান থেকেও তিনি টাকা নেন। পরে ওই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে তুলে তিনি আরেকটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কাছে এটি বিক্রি করেন বলে তথ্য পাওয়া গেছে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হলো, এ পাওয়ার প্ল্যান্টের জন্য আসলামুল হককে তিনি একটি জমি দেন। তদন্তে দেখা যাচ্ছে এটি নদী ভরাটের জমি এবং সরকারি খাসজমি। সরকারি প্রায় ১০ বিঘা খাসজমি দখল করে আসলামুল হকের কাছে বিক্রি করেছিলেন নানক। বিভিন্ন সূত্র বলছেন, এভাবে সরকারি খাসজমি দখল করে ব্যবসায়ী এবং রাজনৈতিক কর্মীর কাছে মোটা অঙ্কের বিনিময়ে বিক্রি করা ছিল নানকের অবৈধ আয়ের অন্যতম উৎস। ফলে তাঁর এসব সম্পদ যারা কিনেছেন, তারা এখন বড় ধরনের বিপদে পড়েছেন। এভাবে সন্ত্রাস এবং ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে অবৈধ পন্থায় ভূমি-ফ্ল্যাট দখল করে নানক হয়েছেন হাজার কোটি টাকার মালিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরোটা বাতিল চেয়ে আপিল
সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পুরোটা বাতিল চেয়ে আপিল
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
আলোচনায় সমাধান না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যে যাবে দেশ
আলোচনায় সমাধান না হলে অনিশ্চিত গন্তব্যে যাবে দেশ
গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে
গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
সূচকে বড় পতন কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির দর
সূচকে বড় পতন কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির দর
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
জামায়াত আমিরকে শুভেচ্ছা ইসলামী দলগুলোর
জামায়াত আমিরকে শুভেচ্ছা ইসলামী দলগুলোর
সংকটময় মুহূর্তে দেশ নির্বাচনই নির্ধারণ করবে গতিপথ
সংকটময় মুহূর্তে দেশ নির্বাচনই নির্ধারণ করবে গতিপথ
অবিলম্বে জুলাই সনদ আদেশ চায় এনসিপি
অবিলম্বে জুলাই সনদ আদেশ চায় এনসিপি
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো
মেসিকে সেরা বলে বিনয়ী হতে চাই না : রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস
দুই দল যা-ই বলে, সরকার তা-ই করে : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের
বিমান বাংলাদেশকে এয়ারবাস কেনার প্রস্তাব চার ইউরোপীয় রাষ্ট্রদূতের

২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান
গোপনে পরমাণু পরীক্ষা করার বিষয়ে কি বলছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু
ইরাক আগ্রাসনের ‘মূল হোতা’ সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি
তরিকুল ইসলাম ছিলেন দলের দুর্দিনের কাণ্ডারি: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
রামপালে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!
২০৮৩ সাল পর্যন্ত পৃথিবী সঙ্গী দুই চাঁদ!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা
৪ জেলায় অতিভারি বৃষ্টি ও ভূমিধসের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’
‘১৭ বছর রাজপথে নির্যাতিত ত্যাগী কর্মীদের চোখে আজ আশার আলো’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত
ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় ৬ জন নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট দল ঘোষণা বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ
মনোনয়ন পেয়ে আনন্দ মিছিল করতে নিষেধ করলেন শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী
খুলনা বিভাগে বাবার আসনে তিন পুত্র বিএনপির প্রার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইলহান ওমরকে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই
কুড়িগ্রাম-৪: জামায়াত-বিএনপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন আপন দুই ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন
লন্ডন গেলেন সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

আলু এখন কৃষকের বোঝা
আলু এখন কৃষকের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী
আলোচনায় রাজি জামায়াতে ইসলামী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা
বিএনপির এমপি প্রার্থী হচ্ছেন যাঁরা

ভোটের মাঠে

এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা
এক হৃদয়ভাঙা গল্পের নায়িকা

মাঠে ময়দানে

ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার
ঘাটে ফিরছে ইলিশভর্তি ট্রলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব
প্রধান উপদেষ্টার দূরদর্শী সিদ্ধান্ত এবং রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি
ইতিহাস গড়ার পথে মামদানি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা
ডিজিটাল ব্যাংক লাইসেন্সের জন্য ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন জমা

নগর জীবন

ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট
ফের ভয়াবহ গ্যাসসংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু
পাঁচ বছরে বে-টার্মিনাল চালু

নগর জীবন

উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ
উত্তাপ ছড়াচ্ছে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা
মসজিদ থেকে রক্তাক্ত স্বামীকে বাসায় নিয়ে আসেন স্থানীয়রা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার
সিন্ডিকেটে আটকা পড়ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ
বিতর্কমুক্ত সংবিধান গড়ার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু
দুবলার চরে রাস উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা কেন্দ্র করে ভাঙচুর সড়ক অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার
ঐকমত্যে দলগুলোকে এক সপ্তাহ দিল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা
এমপিওভুক্ত হচ্ছে ১০৮৯ ইবতেদায়ি মাদ্রাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মুগডালে রং, চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে
নির্বাচন ঘিরে অর্থনৈতিক চাপ আরও বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত
বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলায় শিক্ষক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি
বালাশী-বাহাদুরাবাদ সড়ক, রেলসেতুর দাবি

দেশগ্রাম

কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি
কমলা হ্যারিসকে প্রার্থী করা ভুল ছিল : জর্জ ক্লুনি

পূর্ব-পশ্চিম