শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৭, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৯:১৮, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

উদ্যোগে ভাটা, স্থবির শিল্প খাত

নতুন শিল্পে নেই ভালো খবর. লোকসানের ভয়ে মনোবল হারাচ্ছেন উদ্যোক্তারা. ঋণের উচ্চ সুদে হচ্ছে না বিনিয়োগ. মূলধনী যন্ত্রপাতি-যন্ত্রাংশ আমদানি বাড়ছে না. ট্রাম্পের শুল্কঝড় আতঙ্ক বাড়াচ্ছে রপ্তানি খাতে. সংকটের আগুনে ঘি ঢালছে রাজনৈতিক অস্থিরতা
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উদ্যোগে ভাটা, স্থবির শিল্প খাত

নতুন শিল্প স্থাপন বা উদ্যোগে নেই ভালো খবর। উদ্যোক্তারা হতাশ। সম্ভাবনাময় খাত বা শিল্পে নতুন উদ্যমে ঝাঁপিয়ে পড়বেন—এমন কোনো আশা-উচ্ছ্বাস কোনোটিই আর অবশিষ্ট নেই অনেকের।

কয়েক বছর আগেও যেসব উদ্যোক্তা বলতেন, ‘এবার কারখানায় নতুন লাইন চালু করব, আধুনিক যন্ত্র আনব, রপ্তানির বাজার বাড়াব’, তাঁরাই এখন বলেন, ‘ব্যাংকের কিস্তি মেটাতে পারব তো?’ উচ্চ সুদের ভয়াল ছায়া, ডলার সংকটের দীর্ঘ রেশ এবং বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার আশঙ্কা নিয়ে উদ্যোক্তারা নতুন কারখানা গড়ার স্বপ্ন থেকে সরে আসছেন। এতে গতি হারাচ্ছে দেশের শিল্প খাত।

মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানি ব্যাপক হ্রাস, ঋণের উচ্চ সুদের হার এবং জ্বালানিসংকটের ফলে কারখানাগুলো উৎপাদন কমাতে বাধ্য হচ্ছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় প্রায় ২০ শতাংশ কমেছে, যা ভবিষ্যতে উৎপাদনের ধীরগতি ও কর্মসংস্থান সংকটের আশঙ্কা বাড়াচ্ছে।

বিশেষ করে রপ্তানিমুখী এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতে এই প্রভাব সবচেয়ে বেশি লক্ষ করা যাচ্ছে, যা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য এক বড় সংকেত। অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকরা বলছেন, বাংলাদেশ আজ এক সন্ধিক্ষণে। শিল্পায়নের স্বপ্ন ভেঙে গেলে শুধু কর্মসংস্থান নয়, হারাবে আত্মমর্যাদা ও ভবিষ্যতের পথ।

যুক্তরাষ্ট্রমুখী পোশাক রপ্তানিতে ধসের আশঙ্কা, বিপাকে ১,৩২২ কারখানা ও লাখো শ্রমিক দেশের রপ্তানিকারকদের কাছে এক চরম অনিশ্চয়তার নাম ট্রাম্প শুল্ক। এই শুল্ক কমানো না গেলে অনেক উদ্যোক্তা ঝুঁকির মুখে পড়ার আশঙ্কা করছেন। যেসব কারখানা মার্কিন বাজারনির্ভর, তারা পড়েছে চরম অনিশ্চয়তায়।

তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানিতে সরাসরি জড়িত রয়েছে এক হাজার ৩২২টি কারখানা। এসব প্রতিষ্ঠান মোট উৎপাদনের বড় একটি অংশ যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি করে। সব মিলিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের মোট আয় প্রায় সাত বিলিয়ন ডলার, যেখানে প্রায় ১৪ লাখ শ্রমিক প্রত্যক্ষভাবে নিয়োজিত।

অন্যদিকে নিট পোশাক খাতের সংগঠন বিকেএমইএর সদস্য কারখানা রয়েছে ৮৫০টি, যার মধ্যে ৩২৭টি যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানিমুখী।

উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, কিছু কারখানা বিজিএমইএ এবং বিকেএমইএ—উভয় সংগঠনেরই সদস্য।

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাক রপ্তানির ওপর ৩৫ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপে রপ্তানি হ্রাস, অর্ডার কমে যাওয়া, কর্মসংস্থান সংকট ও বৈদেশিক মুদ্রা আয় কমার আশঙ্কা করছেন শিল্প উদ্যোক্তারা। তাঁরা বলছেন, এখনই বিকল্প বাজার খোঁজা এবং দ্বিপক্ষীয় কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার না করলে বড় বিপর্যয়ের মুখে পড়তে পারে দেশের তৈরি পোশাক খাত।

বিশ্ববিখ্যাত মার্কিন রিটেইল ব্র্যান্ড ওয়ালমার্ট এরই মধ্যে বাংলাদেশে পোশাকের কিছু অর্ডার স্থগিত ও পিছিয়ে দিয়েছে। প্যাট্রিয়ট ইকো অ্যাপারেল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইকবাল হোসেন জানিয়েছেন, ওয়ালমার্ট সাঁতারের পোশাকের ১০ লাখ ইউনিটের একটি বড় অর্ডার স্থগিত করেছে।

বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান (বাবু) বলেন, ‘সময়মতো আলোচনা করতে ব্যর্থ হওয়ায় দুই মাস সময় নষ্ট হয়েছে। এমন গুরুত্বপূর্ণ আলোচনায় ব্যবসায়ীদের সম্পৃক্ত করা উচিত ছিল।’

এদিকে নিট পোশাক মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ‘৪০ শতাংশ মূল্য সংযোজনের শর্ত আরোপ হলে বাংলাদেশের ওভেন পোশাক রপ্তানি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’

একটি রপ্তানিমুখী প্লাস্টিক কারখানার মালিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সবার আগ্রহ এখন ব্যবসা ছেড়ে ভিন্ন পথে যাওয়ার দিকে। কেউ প্রপার্টি করছে, কেউ রিয়েল এস্টেট। কারণ উৎপাদন মানে এখন শুধু ঝুঁকি।’

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বড় কারণ : বাংলাদেশের অর্থনীতিবিদরা বলছেন, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা বিনিয়োগের মূল শর্ত। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে নির্বাচন-পরবর্তী উত্তেজনা, হরতাল-অবরোধের হুমকি—সব মিলিয়ে ব্যবসায়ীরা মনে করছেন, সরকার বদল না হলেও বিনিয়োগের নীতিতে ভরসা নেই।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু
গণমাধ্যমকে বলেন, ‘গত বছরের ৫ আগস্টের পর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নত না হওয়ায় দেশের বিনিয়োগে স্থবিরতা তৈরি হয়েছে। এ সময় কলকারখানা বন্ধ হয়েছে; বেকার হয়েছে কয়েক লাখ শ্রমিক।’

উচ্চ সুদের হার ব্যবসায় চাপ বাড়াচ্ছে : উচ্চ সুদের হার ব্যবসার ওপর ব্যাপক চাপ তৈরি করছে। ঋণের খরচ বাড়ায় উদ্যোক্তারা নতুন বিনিয়োগে পিছিয়ে পড়ছেন, উৎপাদন ব্যয় বেড়ে পণ্যের দামও বেড়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা টিকে থাকার জন্য সংগ্রাম করছেন। একদিকে ব্যাংকঋণের ভার, অন্যদিকে বিক্রির অনিশ্চয়তায় ব্যবসার গতিধারা প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে। এর ফলে শুধু ব্যবসার গতিশীলতা কমছে না, দেশের অর্থনীতিও ধীরগতির পথে যাচ্ছে।

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ব্যাংকঋণের সুদের হার বাড়ার কারণে ঋণ গ্রহণের খরচ বেড়ে যায়, যা রপ্তানি প্রতিযোগিতা ও পরিমাণ হ্রাসের প্রধান কারণ হতে পারে। এই প্রভাব প্রশমিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ভর্তুকিযুক্ত রপ্তানি ঋণ, বিকল্প অর্থায়নের ব্যবস্থা সম্প্রসারণ এবং রপ্তানি প্রবৃদ্ধির জন্য একটি স্থিতিশীল সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিবেশ নিশ্চিত করার মতো লক্ষ্যভিত্তিক পদক্ষেপ নিতে পারে। উদ্যোক্তাদের শিল্প গড়ার স্বপ্ন এগিয়ে নিতে সমন্ব্বিত পদক্ষেপ প্রয়োজন।’

কমছে যন্ত্রপাতি আমদানি ও ঋণ প্রবৃদ্ধি, বাড়ছে শঙ্কা : রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, জ্বালানিসংকট ও ব্যাংকঋণের উচ্চ সুদহারের প্রভাবে মুখ থুবড়ে পড়েছে নতুন বিনিয়োগ। এর সরাসরি প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি ও বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধিতে। সদ্যোবিদায়ি অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই-মে) দেশে মূলধনী যন্ত্রের আমদানি কমেছে ১৯.৬ শতাংশ, যা শিল্প উৎপাদন ও কর্মসংস্থানে বড় ঝুঁকির ইঙ্গিত দিচ্ছে। সিপিডির সম্মাননীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এটি একটি বিনিয়োগ মন্দার স্পষ্ট লক্ষণ। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, যেসব খাতে আমদানি হ্রাস সবচেয়ে বেশি, তার মধ্যে চামড়াশিল্প শীর্ষে। এ ছাড়া প্যাকেজিং, বস্ত্র ও পাট খাতও রয়েছে তালিকায়।

বেসরকারি ঋণ প্রবৃদ্ধি রেকর্ড পরিমাণে কমেছে : এদিকে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধিও রেকর্ড পরিমাণে কমে এসেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, মে মাসে এই খাতে ঋণছাড়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭.১৭ শতাংশ, আগের মাস এপ্রিলে যা ছিল ৭.৫০ শতাংশ। এই হিসাব বলছে, সাত মাস ধরে বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের দেওয়া ঋণ বাড়ার হার ৮ শতাংশের নিচে রয়েছে।

ছোট শিল্প খাতে ধস : ঢাকার বাইরের জেলাগুলোতে এখন সবচেয়ে খারাপ অবস্থা ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে। ময়মনসিংহ, কুমিল্লা ও নড়াইলে যেখানে আগে ছোট গার্মেন্টস, প্রিন্টিং ও ফার্নিচার কারখানা ছিল, সেগুলোর অনেকগুলোই এখন বন্ধ। বিসিকের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘সাধারণ মানুষ উদ্যোক্তা হতে চাইছে না। কারণ সাপ্লাই চেইন, মার্কেটিং—সব ক্ষেত্রেই এখন অস্থিরতা। গত ১২ মাসে নতুন প্লট বরাদ্দ কমেছে ৩৫ শতাংশ।’

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি ও ইফাদ গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান তাসকীন আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘দেশের কটেজ, মাইক্রো, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (সিএমএসএমই) উদ্যোক্তারা মূলধনের সংকট, ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস, কাঁচামাল ও জ্বালানি সমস্যার কারণে সীমিত পরিসরে তাঁদের ব্যবসা পরিচালনা করছেন। এ ছাড়া ২০২৫ সালের মে মাস শেষে বার্ষিক ভিত্তিতে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৬.৯৫ শতাংশ, যেখানে গত বছরের একই সময়ে এই হার ছিল ১০.৩৫ শতাংশ। অর্থাৎ এক বছরের ব্যবধানে প্রবৃদ্ধি কমেছে ৩.১৪ শতাংশ। এটি অত্যন্ত উদ্বেগজনক।’

এই উদ্যোক্তা বলেন, বর্তমানে ব্যাংকঋণের সুদের হার ১৩ থেকে ১৬ শতাংশে পৌঁছেছে, যা ছোট-বড় সব ধরনের উদ্যোক্তার সামর্থ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। এমন উচ্চ সুদের হার ব্যবসার টেকসই প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করছে, কারণ এর ফলে উৎপাদন ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যাচ্ছে।

বড় করপোরেট গ্রুপগুলো তীব্র সংকটে : ব্যাংকঋণের সুদহার বেড়ে যাওয়া, আমদানি খরচ বৃদ্ধি, রপ্তানি আদেশ কমে আসা এবং আন্তর্জাতিক বাজারে অনিশ্চয়তার কারণে দেশের বৃহৎ শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো কার্যক্রম টিকিয়ে রাখতেই হিমশিম খাচ্ছে। অনেক গ্রুপ নতুন বিনিয়োগ পরিকল্পনা স্থগিত করেছে, অনেকে আবার বিদ্যমান প্রকল্পেও ব্যয় সংকোচন করছে।

দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপগুলোর কয়েকটি এরই মধ্যে বিভিন্ন খাতে লোকবল ছাঁটাই, শিফট কমানো এবং উৎপাদন সীমিত করার পথ ধরেছে। আন্তর্জাতিক শুল্কনীতি, যেমন—ট্রাম্প প্রশাসনের সম্ভাব্য ৩৫ শতাংশ শুল্ক, এসব গ্রুপের যুক্তরাষ্ট্রমুখী ব্যবসাকে বিপন্ন করে তুলেছে।

প্রাণ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ইলিয়াছ মৃধা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিশ্ববাজারে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে কয়েক বছর ধরে অনেক ধরনের প্রতিকূলতার মধ্যে আমাদের পড়তে হচ্ছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ পরিস্থিতি, দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি এবং ট্রাম্প প্রশাসনের বাড়তি শুল্ক আরোপে রপ্তানি বাণিজ্য হোঁচট খেয়েছে। বর্তমানে ব্যাংকঋণের সুদের হার ১৪-১৫ শতাংশে উঠে গেছে। পাশের দেশে সুদের হার সিঙ্গেল ডিজিট।’

ক্রাউন সিমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোল্লা মোহাম্মদ মজনু গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এলডিসি-পরবর্তী সময়ে গার্মেন্টস খাতের ওপর বাড়তি চাপ পড়বে। শুল্ক সুবিধা হারানো, কঠোর বাজার প্রতিযোগিতা এবং ভর্তুকি হ্রাসের কারণে যদি গার্মেন্টস খাত উৎপাদন বা সম্প্রসারণে পিছিয়ে পড়ে, তাহলে সিমেন্ট খাতও সেই প্রভাব থেকে রেহাই পাবে না। আমরা গার্মেন্টসের ডায়িং ইন্ডাস্ট্রিতেও নিয়মিত পণ্য দিই। ওরা যদি নতুন প্রকল্প না নেয়, তাহলে আমাদের ব্যবসাও সংকুচিত হবে। আমরা গত ১৬ বছরে ১০ শতাংশ সময়ও গ্যাস পাইনি। কয়লা ব্যবহার করতে হয়, যার খরচ বেশি, আবার পরিবেশদূষণও হয়। অন্যদিকে উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে কেউ শিল্প চালাতে পারবে না।’

সমাধান কোথায়? বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাজনৈতিক অস্থিরতা বা প্রশাসনিক পরিবর্তনের সময় উদ্যোক্তাদের মধ্যে অনিশ্চয়তা বাড়ে। সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে প্রায় ২০ থেকে ২৫ শতাংশ উদ্যোক্তা ব্যবসা গুটিয়ে নেওয়ার কথা বিবেচনা করছেন বলে বিভিন্ন সংগঠনের সমীক্ষায় উঠে এসেছে।

এই ধারা অত্যন্ত উদ্বেগজনক, কারণ এটি কেবল কর্মসংস্থান হ্রাস করে না, বরং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ঘাটতি, চেইন সরবরাহ বিঘ্ন এবং স্থানীয় বাজারে ভোক্তা আস্থার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়া, জ্বালানির অনিয়মিত সরবরাহ ও ব্যয় বৃদ্ধি এবং ডলারের সংকটে আমদানি খরচ বেড়ে যাওয়া তাদের ব্যয়কাঠামোকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে।’

বিটিএমএর সাবেক পরিচালক ও নরসিংদী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি রাশিদুল হাসান রিন্টু গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ব্যবসার পরিবেশ উন্নয়নে রাজনৈতিক ঐকমত্য জরুরি। এ ছাড়া ব্যাংকিং খাত সংস্কার, স্বচ্ছতা বাড়ানো, সুদের হার বাড়ানো এবং ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ঋণ সহজলভ্য করতে হবে।’

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়
৯ দিনে এলো ১০১ কোটি ৮০ লাখ ডলারের প্রবাসী আয়
অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর
অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে করদাতাদের প্রশিক্ষণ দেবে এনবিআর
বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের প্রধান শাহীনুলের নিয়োগ বাতিল
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
ব্যাংক একীভূত হলেও গ্রাহকের আমানতে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
'চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে ব্যবসায়ীরা'
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে তামাকের কালোবাজার
স্বর্ণের দাম বাড়ল
স্বর্ণের দাম বাড়ল
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
সেপ্টেম্বরের প্রথম সাত দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭৭ কোটি ডলার
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৪ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৪ জনের প্রাণহানি

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন লুঙ্গি
ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন লুঙ্গি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিনল্যান্ডের কাছে বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র
ফিনল্যান্ডের কাছে বিলিয়ন ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রি করবে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী
মুচলেকা দিয়ে ছাড়া পেলেন ডাকসুর সেই ভিপি প্রার্থী

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কক্সবাজারে নেশাগ্রস্ত চাচার দায়ের আঘাতে শিশুর মৃত্যু
কক্সবাজারে নেশাগ্রস্ত চাচার দায়ের আঘাতে শিশুর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইগাতীতে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
ঝিনাইগাতীতে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে জার্মান ক্লাবে এরিকসেন
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে জার্মান ক্লাবে এরিকসেন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত
কুমিল্লায় মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুইজন নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশুগঞ্জে চলন্ত ট্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন ৩ বগি, অতঃপর...
আশুগঞ্জে চলন্ত ট্রেন থেকে বিচ্ছিন্ন ৩ বগি, অতঃপর...

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মৌলভীবাজারে সাজাপ্রাপ্ত আসামিসহ গ্রেফতার ১১ জন
মৌলভীবাজারে সাজাপ্রাপ্ত আসামিসহ গ্রেফতার ১১ জন

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

টাকা না দেওয়ায় মাকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ
টাকা না দেওয়ায় মাকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকতার মূলমন্ত্র হচ্ছে মিথ্যার সাথে আপস না করা : কাদের গনি চৌধুরী
সাংবাদিকতার মূলমন্ত্র হচ্ছে মিথ্যার সাথে আপস না করা : কাদের গনি চৌধুরী

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফটিকছড়িতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসা শিক্ষকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদ্রাসা শিক্ষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে অভাব-অনটনে হতাশ যুবকের আত্মহত্যা
রাজধানীতে অভাব-অনটনে হতাশ যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে আমন চাষ, উৎপাদনেও রেকর্ড প্রত্যাশা
দিনাজপুরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে আমন চাষ, উৎপাদনেও রেকর্ড প্রত্যাশা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে র‍্যাবের অভিযানে শাটারগান উদ্ধার
মেহেরপুরে র‍্যাবের অভিযানে শাটারগান উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে অটো চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
টাঙ্গাইলে অটো চুরি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা
আসন্ন নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?
নেপালে ফিরছে রাজতন্ত্র, সেনাপ্রধান কি বার্তা দিলেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বেতন-ভাতার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
গাজীপুরে বেতন-ভাতার দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৩০৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৩০৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি শীর্ষক সেমিনার
লক্ষ্মীপুরে সুস্বাস্থ্যের জন্য ফলিত পুষ্টি শীর্ষক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’
৪০ কোটির অভিজাত বিমান পেয়েও কাতারের সাথে ট্রাম্পের ‘বিশ্বাসঘাতকতা’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু
নওগাঁয় স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
নোয়াখালীতে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তর ও চব্বিশের শহীদদের প্রতি ডাকসুর বিজয়ীদের শ্রদ্ধা
একাত্তর ও চব্বিশের শহীদদের প্রতি ডাকসুর বিজয়ীদের শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ
ভাঙ্গায় তৃতীয় দিনের অবরোধে স্থবির সড়ক ও রেলপথ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করলেন জেরিন মারজান খান
ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করলেন জেরিন মারজান খান

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)
হেলিকপ্টারের দড়িতে ঝুলে প্রাণে বাঁচলেন নেপালের মন্ত্রীরা (ভিডিও)

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর
অবশেষে খোঁজ মিলল নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!
গ্রেট পাওয়ার হতে গিয়ে ভারতের সর্বনাশ!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি
ছাত্রদলের হার নিয়ে নানা হিসাব কষছে বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
৭২ ঘণ্টায় ছয় দেশে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান হিসেবে আলোচনায় আসা কে এই সুশীলা কার্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার
স্বাস্থ্য খাতের সেই আলোচিত ঠিকাদার মিঠু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা
ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ককে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে
জাকসু নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু
ট্রাম্পকে বড় বিপদে ফেলে দিয়েছে পুতিন-নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার
৩৩ বছর পর বহুল প্রতীক্ষিত জাকসু নির্বাচন বৃহস্পতিবার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে 'নার্সিসিস্ট' বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের
রুশ ড্রোনের অনুপ্রবেশ, ন্যাটোর অনুচ্ছেদ ৪ প্রয়োগের আহ্বান পোল্যান্ডের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান
চীন-ভারতের ওপর ১০০% শুল্ক বসাতে ইইউ’কে ট্রাম্পের আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ
ম্যাক্রোঁর পদত্যাগ দাবিতে ফ্রান্সজুড়ে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির
আন্দোলন ‌‘হাইজ্যাক’ হওয়ার অভিযোগ নেপালের জেন-জির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
ঘনিষ্ঠ সহযোগী শার্লি কার্ক হত্যাকাণ্ড নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের
রেকর্ড জয়ে এশিয়া কাপ শুরু ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে
দৃষ্টি আজ জাহাঙ্গীরনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ
বিদেশি ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে
শেষ পর্যন্ত কার হাসি কে হাসবে

সম্পাদকীয়

কেন এই জয়পরাজয়
কেন এই জয়পরাজয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক
নভেম্বরের মধ্যেই একীভূত পাঁচ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল
সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির  সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না
মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন টিটির সেই ‘বিস্ময় বালক’ মুন্না

মাঠে ময়দানে

মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’
মাদারীপুর হয়েছিল ‘খান লীগ’

প্রথম পৃষ্ঠা

বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না
বোরকা পরে পালানোর রাজনীতি করতে চাই না

নগর জীবন

লিটনদের মিশন শুরু আজ
লিটনদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ছয়জন, মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম
ফরিদপুর ও বাগেরহাটে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

হাজারো বস্তায় আদা চাষ
হাজারো বস্তায় আদা চাষ

নগর জীবন

প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর
প্রধানমন্ত্রী দলের প্রধান নয়, উচ্চকক্ষে পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির তিন মনোনয়ন প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য
শামুকখোল পাখির অভয়ারণ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
জাতীয় নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে
শিবির নেতার পায়ে গুলি, দুই পুলিশ কারাগারে

নগর জীবন

চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন
চার বছর পড়ে আছে শতকোটির স্টেশন

দেশগ্রাম

১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা
১৭ মামলার আসামিকে গলা কেটে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ
আটকে পড়াদের উদ্ধারে বিশেষ ফ্লাইটের অনুমতি চেয়েছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর
পরিকল্পনায় চলে গেছে আট বছর

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার
ডাকসুতে ছাত্রদলকে শুভকামনা জানানো সেই ওসি প্রত্যাহার

দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ
গ্লোবাল ফিউচার কাউন্সিলের আমন্ত্রণ পেলেন ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ

নগর জীবন

যানজটে রাজধানীবাসী
যানজটে রাজধানীবাসী

নগর জীবন

চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম
চাঁদপুরে চালকদের অস্বীকৃতিতে ভেস্তে গেল ট্রাফিক নিয়ম

দেশগ্রাম

অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের
অপহরণ ও ধর্ষণে দণ্ড ভগিনীপতিসহ তিনজনের

দেশগ্রাম

কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়
কে মনোনয়ন পাচ্ছে তা বড় কথা নয়

নগর জীবন