শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৪, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৯:২০, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫

আয়কর গোয়েন্দার অনুসন্ধান

ইউনাইটেডের পেটে কর ফাঁকির ১২৬০ কোটি

চার পরিচালকেরও ৪০ কোটি টাকা ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ইউনাইটেডের পেটে কর ফাঁকির ১২৬০ কোটি

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী সরকারের সুবিধাভোগী ইউনাইটেড গ্রুপ বিদ্যুৎ খাতের সব সুবিধা নিয়েও থেমে থাকেনি। বরং একের পর এক সরকারি সুবিধা পাওয়ার পরও বেসরকারি এই শিল্প গ্রুপটি ‘গাছেরটাও খেয়েছে, তলারটাও খেয়েছে’- এমন উদাহরণই তৈরি করেছে। গ্রুপটির ‘খাই খাই’ স্বভাবের নজিরবিহীন কেলেঙ্কারি ধরা পড়েছে এর কয়েকটি বিদ্যুৎ কোম্পানির লভ্যাংশের প্রযোজ্য কর না দেওয়ার কারণে। সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড- এনবিআরের কর গোয়েন্দা বিভাগের অনুসন্ধানে ধরা পড়েছে গ্রুপটি এই জালিয়াতিতে সরকারের প্রাপ্য এক হাজার ২৬০ কোটি টাকার কর ফাঁকি দিয়েছে।

শুধু তা-ই নয়, গ্রুপের চার পরিচালকও সরাসরি ৪০ কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন বলে কর গোয়েন্দার প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। আর এসব কর ফাঁকির কাজে দুজন কর কমিশনারের নামও এসেছে সহায়তাকারী হিসেবে। এনবিআরের তৈরি একটি প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। গ্রুপটির বড় অঙ্কের কর ফাঁকির বিষয়টি জানতে ইউনাইটেড গ্রুপের পরিচালক কুতুবুদ্দিন আকতার রশিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তবে তিনি এটিকে কর ফাঁকি বলতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেন, ‘আপনারা বিষয়টি যেভাবে দেখছেন, আসলে তা সঠিক নয়। বিদ্যুতের আয়ে সব ধরনের আয় করমুক্ত। আয়কর বিভাগ এখন ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে এমনটা করছে।’

সংশ্লিষ্ট সূত্র ও তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনায় আরো জানা যায়, ইউনাইটেড গ্রুপের অধীনে মোট সাতটি পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি আছে। সেগুলো হলো ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কম্পানি লিমিটেড, ইউনাইটেড পায়রা পাওয়ার লিমিটেড, ইউনাইটেড আসুগঞ্জ এনার্জি লিমিটেড, ইউনাইটেড ময়মনসিংহ পাওয়ার লিমিটেড, ইউনাইটেড এনার্জি লিমিটেড, ইউনাইটেড আনোয়ারা পাওয়ার লিমিটেড ও ইউনাইটেড জামালপুর পাওয়ার লিমিটেড। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র অলসভাবে বসিয়ে রেখে আগের সরকারের বদান্যতায় ক্যাপাসিটি চার্জের নামে সাত হাজার ৮৮০ কোটি টাকা আগেই নিজেদের পকেটে পুরেছে এই গ্রুপটি।

সরকারের জারি করা বিভিন্ন সময়ের এসআরও অনুযায়ী, বাণিজ্যিক উৎপাদনের তারিখ থেকে পরবর্তী ১৫ বছর শুধু বিদ্যুত্ উৎপাদন থেকে অর্জিত আয়ের ওপর কর অব্যাহতিপ্রাপ্ত। সে হিসাবে ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কম্পানি ছাড়া অন্য কোম্পানিগুলোর লভ্যাংশ আয়করমুক্ত নয়। কিন্তু কোম্পানিগুলো আয়কর রিটার্নে করযোগ্য লভ্যাংশ আয়কে করমুক্ত হিসেবে দেখিয়ে রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছে। এসআরও অনুযায়ী, ইউনাইটেড ময়মনসিংহ পাওয়ার, ইউনাইটেড এনার্জি ও তাদের পরিচালকদের লভ্যাংশ আয় করমুক্ত নয়। সে অনুযায়ী কোম্পানিগুলো ২০১৭-১৮ করবর্ষ পর্যন্ত ও পরিচালকরা ২০১৫-১৬ করবর্ষ পর্যন্ত লভ্যাংশ আয়ের ওপর আয়কর পরিশোধ করেছেন।

এনবিআরের অনুসন্ধান বলছে, পরবর্তী সময়ে একজন আইনজীবীর পরামর্শ নিয়ে পরিচালকদের কর ফাঁকির বিষয়টি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে একটি রেফারেন্স মামলা করেন তারা। এর পর থেকে তারা আর লভ্যাংশের ওপর আয়কর পরিশোধ করছেন না, যা বিবেচ্য কম্পানিগুলোর ক্ষেত্রে সম্পর্কযুক্ত নয়। কোর্টের আদেশ প্রাসঙ্গিক হলে সব শেয়ারহোল্ডারের ক্ষেত্রেই সমানভাবে প্রযোজ্য হবে। কিন্তু দেখা গেছে, কোম্পানি সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ আয় থেকে উৎস কর কর্তন করলেও নিজস্ব কোম্পানি ও পরিচালকদের ক্ষেত্রে তা এড়িয়ে গিয়ে রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছে।

এই রাজস্ব ফাঁকিতে মূল সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করেছে ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কম্পানি লিমিটেড। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এই প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন করবর্ষে তার শেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। ২০১৪-১৫ করবর্ষ থেকে ২০১৭-১৮ করবর্ষ পর্যন্ত উৎস আয়কর কর্তন করলেও ২০১৮-১৯ করবর্ষ হতে ২০২৪-২৫ করবর্ষ ফাঁকি দিয়েছে। এ সময়ে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের কাছ থেকে কর কর্তন করলেও নিজস্ব মালিকানাধীন কম্পানির কাছ থেকে কর্তন করেনি। এ বিষয়ে জানতে এনবিআর কোম্পানির পরিচালকদের সঙ্গে আলোচনা করলেও তাঁরা অনিয়মের কোনো যুক্তিসংগত/আইনানুগ কারণ ব্যাখ্যা করতে পারেননি।

রাজস্ব ফাঁকি এক হাজার ২৬০ কোটি টাকা

ইউনাইটেড ময়মনসিংহ পাওয়ার লিমিটেড ২০১৯-২০ করবর্ষে ৮৯ কোটি ৩৮ লাখ টাকা, ২০২০-২১ করবর্ষে ১৪৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকা, ২০২১-২২ করবর্ষে ১৬৭ কোটি ৯৭ লাখ টাকা, ২০২২-২৩ করবর্ষে ২১৯ কোটি ৬৭ লাখ টাকা, ২০২৩-২৪ করবর্ষে ২২৩ কোটি সাত লাখ টাকা ও সর্বশেষ ২০২৪-২৫ করবর্ষে ৯১ কোটি ৮২ লাখ টাকা আয়কর ফাঁকি দিয়েছে। সর্বমোট এই ছয় করবর্ষে ফাঁকি দেওয়া রাজস্বের পরিমাণ ৯৩৭ কোটি ৮৮ লাখ ৭১ হাজার ৩১৯ টাকা।

একইভাবে রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছে ইউনাইটেড এনার্জি লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি ২০১৮-১৯ করবর্ষে ১৭১ কোটি ৮০ লাখ টাকা, ২০১৯-২০ করবর্ষে ১৫ কোটি ৪৭ লাখ টাকা, ২০২০-২১ করবর্ষে ২৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকা, ২০২১-২২ করবর্ষে ৩৫ কোটি ৫২ লাখ টাকা, ২০২২-২৩ করবর্ষে ৩৯ কোটি সাত লাখ টাকা ও সর্বশেষ ২০২৩-২৪ করবর্ষে ৩৪ কোটি ৬৩ লাখ টাকা আয়কর ফাঁকি দিয়েছে। সর্বমোট এই ছয় করবর্ষে ফাঁকি দেওয়া রাজস্বের পরিমাণ ৩২২ কোটি ২৬ লাখ ৬৯ হাজার ৩৭২ টাকা।

চার পরিচালকের ফাঁকি ৪০ কোটি টাকা

এই গ্রুপের চারজন পরিচালক নিজেদের করযোগ্য লভ্যাংশ আয়কে কর নথিতে করমুক্ত আয় হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন। এঁরা হলেন মঈনুদ্দিন হাসান রশিদ, হাসান মাহমুদ রাজা, খন্দকার মঈনুল আহসান শামীম ও ফরিদুর রহমান খান। এর মধ্যে মঈনুদ্দিন হাসান ২০১৭-১৮ করবর্ষে চার কোটি ৩৩ লাখ টাকা ফাঁকি দিয়েছেন। হাসান মাহমুদ ২০১৭-১৮ করবর্ষে ১২ কোটি ৭১ লাখ ও ২০১৮-১৯ করবর্ষে পাঁচ কোটি ২৬ লাখ টাকা, খন্দকার মঈনুল আহসান ২০১৬-১৭ করবর্ষে ১২ কোটি ৪২ লাখ টাকা ও ২০১৭-১৮ করবর্ষে চার কোটি দুই লাখ টাকা ফাঁকি দিয়েছেন। এ ছাড়া ফরিদুর রহমান ২০১৭-১৮ করবর্ষে এক কোটি আট লাখ টাকা আয়কর ফাঁকি দিয়েছেন। পরবর্তী সময়ে এই কর ফাঁকির টাকা ঝুলিয়ে রাখতে করযোগ্য লভ্যাংশ আয়কে করমুক্ত দাবি করে রেফারেন্স মামলা করেন এই পরিচালকরা।

যোগসাজশে প্রভাবশালী আয়কর কর্মকর্তারা

ইউনাইটেড ময়মনসিংহ পাওয়ার লিমিটেড ও ইউনাইটেড এনার্জি লিমিটেডের বড় অঙ্কের কর ফাঁকির সঙ্গে কর অঞ্চল-৫-এর তৎকালীন সময়ের কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। ২০১৮-১৯ করবর্ষ থেকে ২০২১-২২ করবর্ষ পর্যন্ত কমিশনার হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন সোয়ায়েব আহমেদ। বিসিএস নবম ব্যাচের এই কর্মকর্তা এখন অবসরে আছেন। এরপর ২০২২-২৩ থেকে ২০২৩-২৪ করবর্ষ পর্যন্ত এই কর অঞ্চলের কমিশনার ছিলেন আবু সাঈদ মো. মুস্তাক। বর্তমানে তিনি পদোন্নতি পেয়ে সদস্য হয়েছেন।

কর অঞ্চল সূত্রে জানা গেছে, এই দুই কর কমিশনার চাপের মুখে অধস্তন অনেক কর্মকর্তাকে অনৈতিক কাজে যুক্ত করেছিলেন বলে প্রশ্ন উঠেছে। যদিও এখন এসব বিষয় অনেক আগের এবং মনে নেই বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক কমিশনার ও বর্তমানে এনবিআরের সদস্য আবু সাঈদ মো. মুস্তাক। তিনি বলেন, ‘কর অঞ্চল-৫-এর কমিশনার হিসেবে আরো দেড়-দুই বছর আগে দায়িত্ব পালন করেছি। কোনো গ্রুপের টাকাই রফাদফা হয়নি। মানুষ ভুলের ঊর্ধ্বে নয়, কোনো অ্যাসেসমেন্টে যদি ভুল থেকে থাকে নতুন করে অ্যাসেসমেন্ট করুক।’

একই মত প্রকাশ করেছেন তৎকালীন রেঞ্জ কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহমুদুজ্জামান। তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের মেয়ের জামাই। শ্বশুরের প্রভাব খাটিয়ে সব সময় একাধিক সার্কেলের দায়িত্ব পালন করেছেন বলেও তাঁকে নিয়ে সমালোচনা রয়েছে। মাহমুদুজ্জামান ছাড়াও এই কর অঞ্চলে রেঞ্জ কর্মকর্তা হিসেবে ছিলেন মো. মাহমুদুল হাসান ভূঁইয়া। এ সময় ডেপুটি কমিশনার হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন নাজনীন ফারহানা ও পল্লব কুমার দেবসহ আরো কয়েকজন।

আয়কর গোয়েন্দার সুপারিশ

এনবিআরের আয়কর গোয়েন্দার সুপারিশে বলা হয়েছে, ইউনাইটেড গ্রুপের বিপুল রাজস্ব পুনরুদ্ধারে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। কম্পানিগুলো ও তাদের পরিচালকদের লভ্যাংশ আয় থেকে ফাঁকি দেওয়া আয়কর আদায় করা না গেলে অব্যাহতিপ্রাপ্ত অন্যান্য খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোও ফাঁকি দিতে উৎসাহিত হবে। ফলে বিপুল রাজস্ব হারাবে সরকার। রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, তথ্য-প্রযুক্তি খাতসহ অন্যান্য কর অব্যাহতি সুবিধাপ্রাপ্ত কম্পানিগুলো লভ্যাংশ আয়ের ওপর পরিশোধিত আয়কর ফেরত চাইতে পারে। ফলে বিপুল রাজস্ব ক্ষতির সম্ভাবনা তৈরি হবে।

সৌজন্যে - কালের কণ্ঠ।

এই বিভাগের আরও খবর
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
বাংলাদেশ-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার শেয়ারবাজারে পারস্পরিক সহযোগিতায় ত্রিপক্ষীয় চুক্তি
বাংলাদেশ-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কার শেয়ারবাজারে পারস্পরিক সহযোগিতায় ত্রিপক্ষীয় চুক্তি
এখনো ঈদ বোনাস পাননি ২৯৯ পোশাক কারখানার শ্রমিকরা
এখনো ঈদ বোনাস পাননি ২৯৯ পোশাক কারখানার শ্রমিকরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় শিল্প খাতের বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় শিল্প খাতের বিনিয়োগকারীরা
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে
চুরি-ডাকাতির শঙ্কা, জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা চায় বাজুস
চুরি-ডাকাতির শঙ্কা, জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা চায় বাজুস
৭ হাজার কারখানায় বেতন হয়নি
৭ হাজার কারখানায় বেতন হয়নি
শিক্ষকদের বেতন দিতে আজও খোলা রাষ্ট্রায়ত্ত ৪ ব্যাংক
শিক্ষকদের বেতন দিতে আজও খোলা রাষ্ট্রায়ত্ত ৪ ব্যাংক
আজও খোলা থাকছে রাষ্ট্রয়াত্ত্ব চার ব্যাংক
আজও খোলা থাকছে রাষ্ট্রয়াত্ত্ব চার ব্যাংক
প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো ২৯৪ কোটি ডলার
প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, ২৬ দিনে এলো ২৯৪ কোটি ডলার
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন সীমা বাড়ল
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে লেনদেন সীমা বাড়ল
সর্বশেষ খবর
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৩৮ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক