শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫

২৩ সালের জানুয়ারি থেকে ১০৪ জনের কলেজে ভর্তিসহ পড়ার খরচ দিচ্ছে বসুন্ধরা গ্রুপ

শত বাধা পেরিয়ে আজ সফল তারা

প্রিন্ট ভার্সন
শত বাধা পেরিয়ে আজ সফল তারা

২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি সারা দেশের ১০৪ জন দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থী হাজির হয়েছিলেন বসুন্ধরা শুভসংঘ কার্যালয়ে। তাঁদের প্রত্যেকেই এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছেন। সঙ্গে এসেছেন তাঁদের বাবা কিংবা মা, কারও সঙ্গে আবার বড় ভাই অথবা বড়বোন। কঠিন দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়াই করে উঠে আসা এই মেধাবীদের কলেজে ভর্তিসহ পড়াশোনার দায়িত্ব নিয়েছিল বসুন্ধরা গ্রুপ। সেদিন প্রত্যেককে কলেজে ভর্তি ও অন্যান্য খরচ বাবদ নগদ ২৫ হাজার করে টাকা দেওয়া হয়েছিল। এরপর থেকে প্রতি মাসে তাদের বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা দেওয়া হতো। এতে করে নিশ্চিন্তে পড়াশোনা চালিয়ে গেছে সবাই। সেই ১০৪ জনের মধ্যে অনেকেই এবার দেশসেরা নানা বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেলে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত হয়েছে। এখনো তারা প্রতিমাসে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে টাকা পাচ্ছে। পড়াশোনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই মেধাবীদের পাশে থাকবে বসুন্ধরা গ্রুপ। শত বাধা পেরিয়ে উচ্চশিক্ষার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছানো কয়েকজন মেধাবীর অনুভূতি নিয়ে এবারের আয়োজন-

 

উচ্চশিক্ষাএই সহযোগিতা না পেলে পড়াশোনাই থেমে যেত

হরিবল বোনার্জী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

আমি দৃষ্টি প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী। মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার হুগলীছড়া চা বাগানে থাকি আমরা। বাবা একজন দরিদ্র চা শ্রমিক। বাবার দৈনিক মজুরি মাত্র ১৭৮ টাকা। ব্রেইল পদ্ধতিতে পড়াশোনা করতে হয়েছে আমাকে। শুধু মাধ্যমিক পর্যন্তই দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের পড়াশোনার সুযোগ করে দিয়েছিল সরকার থেকে। সেজন্য মাধ্যমিকে যথেষ্ট ভালো ফলাফল করার পরও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পড়াশোনা নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভুগছিলাম। আর্থিক সমস্যা, বইয়ের সংকট সবমিলিয়ে আমার জীবনের কঠিন দুঃসময় চলছিল। আমার এই কঠিনতম খারাপ সময়ে সর্বপ্রথম সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে আমাকে ভর্তির জন্য এককালীন ২৫,০০০ টাকা দেওয়া হয়। সেদিন সারা দেশে ১০৪ জন দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীকে ভর্তির টাকা দেওয়া হয়েছিল। পড়াশোনা নির্বিঘ্নে চালানোর জন্য আমাদের সবাইকে মাসিক বৃত্তির ঘোষণা দেওয়া হয়। সেই থেকে শুরু, এখনো চলছে। এইচএসসি পাস করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছি। এখনো প্রতিমাসে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে বৃত্তির টাকা পাই। তাদের আর্থিক সহযোগিতার কারণেই বই রেকর্ড শ্রুতি লেখকের খরচসহ কলেজের যাবতীয় পড়াশোনার খরচ চালাতে সক্ষম হই। এই সহযোগিতা না পেলে হয়তো উচ্চমাধ্যমিকের পড়াশোনাই থেমে যেত। হয়তো আর পড়াশোনাই করতে পারতাম না। দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এই মহৎ উদ্যোগ গ্রহণের জন্য বসুন্ধরা গ্রুপকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই। বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে অনুরোধ, আমার পরবর্তী পড়াশোনা চালিয়ে নিতে সহযোগিতা করবেন। পড়াশোনা শেষ করে আমিও যেন বসুন্ধরা গ্রুপের মতো মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারি।

 

উচ্চশিক্ষাদুঃসময়ে পাশে দাঁড়ানোর জন্য কৃতজ্ঞতা

তাসনিম আহম্মেদ আলাভী, ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ প্রাপ্ত

আমি তাসনিম আহম্মেদ আলাভী। এ বছর মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ১১২তম স্থান অধিকার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজে অধ্যয়নের সুযোগ পেয়েছি। নটর ডেম কলেজ থেকে আমি উচ্চমাধ্যমিকের পড়াশোনা সম্পন্ন করেছি। ২০২২ সালে খেপুপাড়া সরকারি মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হই। পরীক্ষার মাধ্যমে নটর ডেম কলেজে পড়ার সুযোগ পাই। সেই সময়ে আমার পরিবারের আর্থিক অবস্থার অবনতি দেখা দেয়। পড়াশোনা এবং আনুষঙ্গিক খরচ বহন করা পরিবারের জন্য অনেকটা কঠিন হয়ে পড়ে। সেই সময়ে আমার পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা গ্রুপ। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে আমাকে এককালীন ভর্তির জন্য টাকা দেওয়া হয়। এরপর প্রতিমাসে আমার পড়াশোনার জন্য বৃত্তি দেওয়া হতো। সেই বৃত্তি আমার পড়াশোনার পথকে সহজ করতে অনেক ভূমিকা পালন করে। দুঃসময়ে পাশে দাঁড়ানোর জন্য বসুন্ধরা গ্রুপের কাছে আমি ও আমার পরিবার চির কৃতজ্ঞ। তাঁদের দেওয়া সেই বৃত্তি আমি এখনো পাচ্ছি। আশা করছি সামনের দিনগুলোতেও আমার পথ চলায় পাশে থাকবে বসুন্ধরা গ্রুপ। একজন ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করার ইচ্ছা আছে আমার। সেই ইচ্ছা পূরণে বসুন্ধরা গ্রুপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এমনটাই আশা করছি।

 

উচ্চশিক্ষাআমার সাফল্যের বড় অংশীদার বসুন্ধরা গ্রুপ

মো. আরিফুল ইসলাম, নীলফামারী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হওয়ার পর কলেজে ভর্তি হওয়া নিয়ে খুব হতাশায় ভুগছিলাম। দরিদ্র পরিবারের ছেলে আমি। বাবা রিকশা চালিয়ে যা আয় করেন তাতে পরিবারের ভরণপোষণ চলে। আমি ও আমার বোনের পড়ার খরচ বাবা কোথা থেকে দেবেন? ভেবেছিলাম আর মনে হয় পড়ালেখা হবে না। তখনই পাশে পাই বসুন্ধরা গ্রুপকে। বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে তারা আমার কথা জানতে পারেন। এরপর কলেজে ভর্তি, বই কেনা এমনকি পোশাক কেনার টাকাও আমাকে দেয় বসুন্ধরা গ্রুপ। এরপর প্রতি মাসে আমাকে পড়ার খরচ দেওয়া হতো। তাদের সহযোগিতা নিয়ে আমি এইচএসসি পাস করি। কলেজ বাসা থেকে দূরে তাই কলেজের পাশে একটি মেসে থাকতাম। বসুন্ধরার টাকার পাশাপাশি বাবা রিকশা চালিয়ে কিছু খরচ দিতেন। বসুন্ধরার এই বৃত্তিটি আমার কণ্টকময় পথের হাঁটা সহজ করে দিয়েছিল। ২০২৪-২৫ বর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে নীলফামারী মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেলাম। বসুন্ধরা শুভসংঘের সহযোগিতা না পেলে এটা সম্ভব হতো না। বসুন্ধরা গ্রুপ আমার সাফল্যের অনেক বড় অংশীদার। তাদের এই উপকার কোনো দিন ভুলব না। এখনো আমি প্রতি মাসে টাকা পাই। দোয়া করি তারা যেন এমন শুভ কাজ করতেই থাকে।

 

উচ্চশিক্ষাবসুন্ধরার সহায়তা পেয়ে স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়ে

শান্তি আক্তার, ঢাকা ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

আমার বাবা একজন রিকশাচালক। শত দরিদ্রতার কঠিন সব রাস্তা পাড়ি দিয়ে আমি এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছিলাম। এরপর এইচএসসিও পাস করে আজ আমি পৌঁছেছি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দরজায়। এটা আমার পক্ষে কখনোই সম্ভব হতো না যদি বসুন্ধরা শুভসংঘ পাশে না থাকত। ছোটবেলা থেকে স্বপ্ন দেখেছি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার। কিন্তু কখনো ভাবিনি চরম দরিদ্রতা জয় করে কীভাবে স্বপ্নের কাছে পৌঁছাব। এইচএসসিতে ভর্তি করানোর টাকাই কখনো বাবার পক্ষে দেওয়া সম্ভব ছিল না। বসুন্ধরা শুভসংঘ আশীর্বাদ হয়ে আমার পাশে দাঁড়ায়। আমাকে কলেজে ভর্তির টাকা দেয়। পড়াশোনা চালিয়ে নেওয়ার জন্য প্রতি মাসের শুরুতেই টাকা পাই। এখনো পর্যন্ত প্রতি মাসে বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে টাকা পাচ্ছি। বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তা না পেলে আজ হয়তো আমার স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয় পেতাম না। কখনো দরিদ্রতা জয় করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারতাম না। আমার স্বপ্নগুলো স্বপ্নের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকত। আমার মতো হাজারো দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ।  বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে আমার মতো অনেক দরিদ্র পরিবারে অসহায় শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণে কাজ করছে দেশের সবচেয়ে বড় এই শিল্পপ্রতিষ্ঠান।

 

উচ্চশিক্ষাবসুন্ধরা গ্রুপ পাশে না থাকলে স্বপ্ন অধরাই থাকত

সুমাইয়া আক্তার, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগপ্রাপ্ত

কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি বসুন্ধরা গ্রুপ ও বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রতি। বসুন্ধরা গ্রুপ শিক্ষাবৃত্তি না দিলে পড়াশোনা করার স্বপ্ন অধরাই থেকে যেত। প্রত্যন্ত গ্রামে থেকে একরাশ স্বপ্ন দেখতে পারতাম না, পড়ালেখা করে একদিন অনেক বড় হব। বাবা একজন সাধারণ দিনমজুর। তাঁর পক্ষে আমাদের লেখাপড়ার খরচ, সংসার চালানো খুবই কষ্টসাধ্য ছিল। সেই মুহূর্তে বসুন্ধরা গ্রুপ শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করে উচ্চমাধ্যমিকে ভর্তি ও একনিষ্ঠভাবে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে সাহায্য করেছে। কোনোভাবেই আমাদের পরিবারের আর্থিক সামর্থ্য ছিল না লেখাপড়া চালিয়ে নেওয়ার। উচ্চমাধ্যমিকে ভর্তি ও পড়ার জন্য প্রতি মাসে খরচ দিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ। এখনো মাসিক সেই বৃত্তি চলমান। আমি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও বিউপিতে চান্স পেয়েছি। আমার স্বপ্ন পূরণে আরেক ধাপ এগোতে পেরেছি যেটা বসুন্ধরা গ্রুপের শিক্ষাবৃত্তি ছাড়া অসম্ভব ছিল। বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তায় আগামী দিনগুলোতেও যেন ভালোভাবে লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারি এবং আমার স্বপ্ন পূরণ করতে পারি সেই প্রত্যাশা করি। একজন সুনাগরিক হয়ে আমিও বসুন্ধরা গ্রুপের মতো দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করব ইনশা আল্লাহ।

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষার আলো জ্বালাতে কাজ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
শিক্ষার আলো জ্বালাতে কাজ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
জীবিকার জন্য অনেক দ্বারে ঘুরেছি
জীবিকার জন্য অনেক দ্বারে ঘুরেছি
গ্রামীণ নারীর জীবনমান উন্নয়নের টেকসই পদক্ষেপ
গ্রামীণ নারীর জীবনমান উন্নয়নের টেকসই পদক্ষেপ
‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’
‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’
সামাজিক দায়িত্ব পালনে অতুলনীয় বসুন্ধরা গ্রুপ
সামাজিক দায়িত্ব পালনে অতুলনীয় বসুন্ধরা গ্রুপ
উপকূলীয় দরিদ্র নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ
উপকূলীয় দরিদ্র নারীদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ
নতুন স্বপ্নে বিভোর বনানী বিশ্বাস
নতুন স্বপ্নে বিভোর বনানী বিশ্বাস
রিয়ার অভাবের সংসারে আলোর ঝলকানি
রিয়ার অভাবের সংসারে আলোর ঝলকানি
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় বদলে যাবে হাজারো জীবনের গল্প
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় বদলে যাবে হাজারো জীবনের গল্প
অদম্য মানিকের আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য মানিকের আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ
টাকার অভাবে থেমে থাকবে না কারও পড়াশোনা
টাকার অভাবে থেমে থাকবে না কারও পড়াশোনা
সর্বশেষ খবর
শ্রীপুরে ফল উৎসব
শ্রীপুরে ফল উৎসব

১৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য অধিদফতরকে ১৯ হাজার ডেঙ্গু পরীক্ষার কিট দিল চীন
স্বাস্থ্য অধিদফতরকে ১৯ হাজার ডেঙ্গু পরীক্ষার কিট দিল চীন

৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইতালি নাগরিক তাবেলা হত্যায় তিনজনের যাবজ্জীবন
ইতালি নাগরিক তাবেলা হত্যায় তিনজনের যাবজ্জীবন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

লিভারপুলের পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
লিভারপুলের পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে আরও ২৩ জনকে পুশইন
শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে আরও ২৩ জনকে পুশইন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন প্রাণ নেই মঙ্গলে? নতুন তথ্য নাসার
কেন প্রাণ নেই মঙ্গলে? নতুন তথ্য নাসার

৩০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যেসব ফোনে চলবে না গুগল ক্রোম
যেসব ফোনে চলবে না গুগল ক্রোম

৩১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শাবিপ্রবির ২০৫ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
শাবিপ্রবির ২০৫ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

টানা তিন দিন বন্ধ পুঁজিবাজার
টানা তিন দিন বন্ধ পুঁজিবাজার

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অফলাইনে যেভাবে ব্যবহার করবেন গুগল ম্যাপ
অফলাইনে যেভাবে ব্যবহার করবেন গুগল ম্যাপ

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে গলা কেটে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে যুবককে গলা কেটে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালী বিএনপির সভাপতি স্নেহাংশু, সম্পাদক টোটন
পটুয়াখালী বিএনপির সভাপতি স্নেহাংশু, সম্পাদক টোটন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখরচায় বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে ৩৮ জনের ছানি অপারেশন
নিখরচায় বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে ৩৮ জনের ছানি অপারেশন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অ্যান্টি-এজিং ট্রিটমেন্টেই শেফালির সর্বনাশ?
অ্যান্টি-এজিং ট্রিটমেন্টেই শেফালির সর্বনাশ?

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

অনূর্ধ্ব-১৮ এশিয়া কাপ হকি: হংকংকে হারিয়ে দারুন শুরু বাংলাদেশের
অনূর্ধ্ব-১৮ এশিয়া কাপ হকি: হংকংকে হারিয়ে দারুন শুরু বাংলাদেশের

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে শিক্ষার্থী খুন
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে শিক্ষার্থী খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেইমারের সই করা বল চুরি, যুবকের ১৭ বছরের কারাদণ্ড
নেইমারের সই করা বল চুরি, যুবকের ১৭ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চলে গেলেন জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটার মেমান
চলে গেলেন জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটার মেমান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের আশঙ্কা
জুলাইয়ে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেইমারের সই করা বল চুরি করে ১৭ বছরের জেল!
নেইমারের সই করা বল চুরি করে ১৭ বছরের জেল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুরাদনগরে মাদক কারবারি সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩
মুরাদনগরে মাদক কারবারি সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন হলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে : মোস্তফা ফিরোজ
নির্বাচন হলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে : মোস্তফা ফিরোজ

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম