সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে খেলে হামজা লন্ডন ফিরে গেছেন পরের দিনই। অক্টোবরে হংকংয়ের বিপক্ষে খেলতে আবার ঢাকায় আসবেন তিনি। ভারতের বিপক্ষে অভিষেকের পর তিনি বলেছিলেন, আমি গর্বিত মায়ের দেশে খেলতে পেরে। তিনি বলেন, আমার ক্যারিয়ারে সেরা প্রাপ্তি যে, বাংলাদেশে খেলছি। দীর্ঘদিনের স্বপ্ন পূরণ হলো আমার। যে বাংলাদেশকে ঘিরে হামজার এত গর্ব। তিনিই কি না জাতীয় দলের টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ। তিনি যাওয়ার আগে নাকি এক সতীর্থকে এ কথা বলে গেছেন। সিঙ্গাপুরের কাছে হারের পরও তিনি খুশি। বলেছেন, ফুটবলে এটা হতেই পারে। ভালো খেলেও জয় পাওয়া যায় না।
সবকিছু ঠিক থাকলেও খেলা চলাকালে দলের কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দেখে নাখোশ হন। ম্যাচ তখন বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণে। সিঙ্গাপুরের রক্ষণভাগ ভেঙে তছনছ করে দিচ্ছে। অথচ এ সময় দেখা গেল খেলোয়াড় বদল করতেই কর্মকর্তারা হিমশিম খাচ্ছেন। প্রথমে ভুল নাম্বার পাঠাল তারপর আবার কাকে উঠাবে ঠিক করতে পারছিল না। সময় অল্প ব্যয় হলেও টিমের স্পিরিট তো নষ্ট হয়েছে। এমন কাজ তার পছন্দ হয়নি। এক পর্যায়ে হামজা ছুটে গিয়েছিলেন ম্যানেজারের দিকে। তার কথা এ ক্ষেত্রে আরও এক্সপার্ট হওয়া দরকার।