শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ঢাকাকেন্দ্রিক হৃদরোগ চিকিৎসায় বিপাকে রোগী

► দক্ষ জনবলের অভাবে অচল ক্যাথল্যাব ► সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বয়ে জোর ► দেশে ৪২টি কার্ডিয়াক কেয়ার ইউনিট রয়েছে ► খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনে সচেতন হওয়ার তাগিদ
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকাকেন্দ্রিক হৃদরোগ চিকিৎসায় বিপাকে রোগী

বরিশালের গৌরনদী থেকে হৃদরোগে আক্রান্ত মাকে নিয়ে রাজধানীর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে এসেছেন নাঈম হোসেন। তিনি বলেন, কিছু দিন ধরে মা বুকের ব্যথা অনুভব করছিলেন। বরিশালে ডাক্তার দেখালে হার্টে ব্লকসহ বেশ কিছু জটিলতার কথা বলেছিলেন। গতকাল রাতে মা ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়লে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে তারা দ্রুত হৃদরোগের চিকিৎসা হয় এমন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। তাৎক্ষণিকভাবে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসি। এখন সিসিইউতে চিকিৎসা চলছে মায়ের। কিন্তু চিকিৎসক বলেছেন, আসতে দেরি হওয়ায় মায়ের শারীরিক অবস্থা খারাপ হয়েছে।

দ্রুত নগরায়ণ, জীবনযাত্রার পরিবর্তন ও অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে দেশে বাড়ছে হৃদরোগীর সংখ্যা। চিকিৎসাসেবা উন্নত হলেও অধিকাংশ কার্ডিয়াক হাসপাতাল ঢাকাকেন্দ্রিক। এজন্য দেরিতে হাসপাতালে আসায় মৃত্যুঝুঁকি তৈরি হচ্ছে জেলা-উপজেলা কিংবা গ্রামাঞ্চলে বসবাসকারী রোগীদের। তাই হৃদরোগ প্রতিরোধে সচেতনতার পাশাপাশি সেবার বিকেন্দ্রীকরণে জোর দিয়েছেন স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্টরা। এ পরিস্থিতিতে আজ পালিত হচ্ছে বিশ্ব হার্ট দিবস। এ বছরের হার্ট দিবসের প্রতিপাদ্য- ‘কোনো হৃদস্পন্দনে অবহেলা নয়’।

কার্ডিয়াক সার্জন সোসাইটির তথ্যমতে, দেশে সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে ৪২টি কার্ডিয়াক কেয়ার ইউনিট রয়েছে, যার মধ্যে ৩২টিতে কার্ডিওভাসকুলার সার্জারি করার ব্যবস্থা আছে। বর্তমানে মাত্র তিনটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কার্ডিয়াক সার্জারি হয়। সিলেট, রংপুর, খুলনায় ক্যাথল্যাব আছে সেখানে এনজিওগ্রাম হয়, কিন্তু সার্জারি হয় না। প্রতি বছর দেশে ১০-১২ হাজার কার্ডিয়াক সার্জারি হয়। কিন্তু সার্জারির প্রয়োজন প্রায় ২৫ হাজার। হৃদরোগের চিকিৎসার জন্য ক্যাথল্যাব অত্যন্ত জরুরি। এ ল্যাবে এনজিওগ্রাম, এনজিওপ্লাস্টি, পেসমেকার বা আইসিডি ইমপ্লান্টেশনসহ বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয়। সারা দেশে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ৮৭টি ক্যাথল্যাব রয়েছে। এর মধ্যে রাজধানীতে স্থাপন করা হয়েছে ৫৮টি। দক্ষ জনবলের অভাবে সারা দেশে পড়ে আছে আটটি ক্যাথল্যাব। ঢাকায়ও অনেক হাসপাতালে ক্যাথল্যাবে যন্ত্র অচল।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে আরও একটি ক্যাথলাব স্থাপন করা হবে। এ হাসপাতালে এখন সাতটি ক্যাথল্যাব রয়েছে, কিন্তু সবগুলো সবসময় কার্যকর থাকে না। ফরিদপুর, টাঙ্গাইল ও মানিকগঞ্জ হাসপাতালে ক্যাথল্যাব স্থাপন করা হলেও ব্যবহার শুরু হয়নি। দ্রুত এসব ক্যাথল্যাব চালু করার লক্ষ্য রয়েছে সরকারের।

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. ফজিলা-তুন-নেসা মালিক বলেন, হৃদরোগ চিকিৎসাকে এগিয়ে নিতে সরকারি ও বেসরকারি খাতকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। তাহলেই সমন্বিত কার্ডিয়াক সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এজন্য প্রতিরোধ হবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। দেশের ৪৪৬ উপজেলা ও জেলায় এনসিডি কর্নারের আওতায় উচ্চরক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের ওষুধ বিনামূল্যে দেওয়া হয়। এ কর্মসূচির ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের হার ১৩% থেকে বেড়ে প্রায় ৫৬%-এ পৌঁছেছে। তবে এ ক্ষেত্রে প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো ওষুধ সরবরাহের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করা।

ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের চিফ কনসালট্যান্ট অধ্যাপক ডা. মোহসিন আহমেদ বলেন, দেশে হৃদরোগ চিকিৎসা শুরু হয় ১৯৭৮ সালে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে। তার আগে আলাদা কার্ডিয়াক বিভাগই ছিল না। ১৯৭৯ সালে হার্ট ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। তিনি বলেন, বর্তমানে ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম, সিলেট, খুলনা, জামালপুর, সিরাজগঞ্জ, রাজশাহী ও দিনাজপুরেও কার্ডিয়াক চিকিৎসা হচ্ছে। তবে ১৮ কোটি মানুষের জন্য প্রায় ১২০০ কার্ডিওলজিস্ট, ২০০ কার্ডিয়াক সার্জন, ৪০ জন শিশু হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ও ১৫ জন শিশু হৃদরোগ সার্জন আছেন। কার্ডিয়াক নার্স, অ্যানেসথেসিওলজিস্ট ও টেকনিশিয়ানের ঘাটতির কারণে বেসরকারি খাত বড় আকারে এগোতে পারছে না। করোনারি চিকিৎসায় উন্নতি হলেও অর্টিক সার্জারি, জটিল ভালভ অপারেশন ও শিশুদের হৃদরোগ চিকিৎসায় এখনো ঘাটতি রয়েছে। ব্যয়বহুল যন্ত্রপাতি সহজলভ্য করতে সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বয় প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তিনি। হৃদরোগের মৃত্যুঝুঁকি কমাতে বাংলাদেশ পাবলিক হেলথ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুজাহেরুল হক বলেন, বৃহৎ পরিসরে সিপিআর প্রশিক্ষণ হৃদরোগে মৃত্যুহার উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে পারে। চিকিৎসক, নার্স, প্যারামেডিক, স্কাউটদের সিপিআর জানা প্রয়োজন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইন ডিরেক্টর (অসংক্রামক রোগ) অধ্যাপক সৈয়দ জাকির হোসেন বলেন, ‘বর্তমানে প্রায় ১৭ লাখ রোগী এনসিডি কর্নারে নিবন্ধিত।  দেশের মানুষের দৈনিক গড় লবণ গ্রহণ ৯ গ্রাম, অথচ ডব্লিউএইচও সুপারিশ করেছে মাত্র ৫ গ্রাম। কায়িক পরিশ্রম এবং ফল-সবজি খাওয়ার হারও প্রয়োজনীয় মাত্রার নিচে। তিনি আরও বলেন, শুধু হাসপাতাল নির্মাণ নয়, প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থায়ই জোর দেওয়া উচিত। স্বাস্থ্য বাজেটের মাত্র ৪ দশমিক ২ শতাংশ ব্যয় হয় এনসিডিতে। এর বেশির ভাগই চিকিৎসাসেবায় ব্যয় হয়, প্রতিরোধে খুবই অল্প বরাদ্দ থাকে। ওষুধ সরবরাহের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করা গেলে নিয়ন্ত্রণের হার আরও উন্নত হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকর উপায়
হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকর উপায়
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক
এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
সেলফ সার্ভিস ব্যাংকিং জনপ্রিয়তা পাচ্ছে
সেলফ সার্ভিস ব্যাংকিং জনপ্রিয়তা পাচ্ছে
ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ে নতুন দিগন্ত : মিডল্যান্ড অনলাইন
ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ে নতুন দিগন্ত : মিডল্যান্ড অনলাইন
অ্যাপভিত্তিক লেনদেনে ব্যাংকিং খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে
অ্যাপভিত্তিক লেনদেনে ব্যাংকিং খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে
অ্যাপভিত্তিক লেনদেনে গুরুত্ব দিচ্ছে সব ব্যাংক
অ্যাপভিত্তিক লেনদেনে গুরুত্ব দিচ্ছে সব ব্যাংক
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
সর্বশেষ খবর
ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল
ঢাকার সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করেছে দিল্লি : মির্জা ফখরুল

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড
জুলাই অভ্যুত্থানে ৩ লাখ গুলি ছোড়ে পুলিশ, ঢাকায় ৯৫ হাজার রাউন্ড

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড
৫ আগস্টই মুছে ফেলা হয় শেখ হাসিনার ১ হাজার কল রেকর্ড

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে হবে: আমানউল্লাহ আমান

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী
মৃৎশিল্পে অবদানের স্বীকৃতি পেলেন ১২ শিল্পী

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
গাইবান্ধায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’
‘কখনোই পারমাণবিক কর্মসূচি ত্যাগ করবে না উত্তর কোরিয়া’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
কক্সবাজারে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প
বিদেশি সিনেমায় ১০০ শতাংশ শুল্ক বসাবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ
মা ইলিশ রক্ষায় দেশব্যাপী অভিযান শুরু করবে নৌপুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ
আখাউড়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বিপুল পরিমাণ চায়না জাল জব্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় স্বর্ণের বারসহ নারী পাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
বুধবার থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট
হার্ট ভালো রাখতে যাদুকরী সবজি বিট

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম
যুক্তরাজ্যের অভিবাসন আইনে বড় পরিবর্তন, কঠিন হচ্ছে স্থায়ী বসবাসের নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন
৬ দিনের রিমান্ডে জাপার কাজী মামুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা
পরিস্থিতির উন্নতি হলে সব ধরনের ভিসা দেবে ভারত : প্রণয় ভার্মা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?
ইউক্রেনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে ‍যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে
ভারত সফরের আগেই বড় ধাক্কা ওয়েস্ট ইন্ডিজ শিবিরে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী
টিকটকে পরিচয়, দেখা করতে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার তরুণী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন
অক্টোবরে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সভা করবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার
বিশ্বনাথে রেলের পরিত্যক্ত কক্ষে ৩ ককটেল উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার
টিকটকের ফাঁদে ফেলে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, দুইজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক
কোস্টগার্ডের অভিযানে তিন অপহৃত উদ্ধার, অপহরণকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র
চট্টগ্রামে যানজট কমাতে ফিল্ড সার্ভে শুরু: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার
বরিশালে পৃথক দুই হত্যা মামলায় চারজন ৪ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস
জাতীয় পতাকা ছাড়াই চলছে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে দেশজুড়ে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট
আফগানিস্তানে দেশজুড়ে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিষ্কার করছে ডিএনসিসি
প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিষ্কার করছে ডিএনসিসি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্মারক রৌপ্যমুদ্রার দাম বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক
স্মারক রৌপ্যমুদ্রার দাম বাড়ালো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির
মোদি বললেন ‘খেলার মাঠেও অপারেশন সিঁদুর’, পাল্টা জবাব নাকভির

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব
পাকিস্তান-সৌদি চুক্তিতে ইরানকেও যোগ দেওয়ার প্রস্তাব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার
সাবেক দুই এমপিসহ আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর
ভারত ভ্রমণে নতুন নিয়ম, ১ অক্টোবর থেকে কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
এক রাতেই ইউক্রেনে রাশিয়ার ৫৯৫ ড্রোন ও ৪৮ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ
সাবেক আইনমন্ত্রীর বান্ধবীর ১১৪টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল হুতি, বেজে উঠলো সাইরেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়
ভারতের জয় থেকে ট্রফি বিতর্ক, আসলে কী ঘটেছিল সেই এক ঘণ্টায়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য
শতবর্ষী মাহাথির মোহাম্মদের দীর্ঘ জীবনের রহস্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?
৪০ জন নিহত, বিজয় কি গ্রেপ্তার হবেন?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারত বা ফ্যাসিস্টদের ইন্ধনে খাগড়াছড়িতে অস্থিরতা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন
নতুন চার ভিসা চালুসহ আরব আমিরাতের ভিসার নিয়মে বড় পরিবর্তন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার
জাপার রওশনপন্থী মহাসচিব মামুনুর রশীদ গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল
ভারতকে কবে ট্রফি দেওয়া হবে জানালেন বুলবুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি
খাগড়াছড়ি ও গুইমারায় সহিংসতা সম্পর্কে সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?
সত্যিই কি রাশিয়ার সহায়তায় তাইওয়ানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চীন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত
এশিয়া কাপ ট্রফি নিয়ে নকভির আচরণে আইসিসিতে অভিযোগ জানাবে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার
এশিয়া কাপ ২০২৫: ব্যাট হাতে সেরা পাঁচ ক্রিকেটার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত
পশ্চিম তীরে ‘নিজেদের গুলিতে’ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম
সাকিব বিষয়ে যা বলেছিল ডিবি, মুখ খুললেন মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা
‘আওয়ারাপান ২’-এর শুটিংয়ে প্রথমবার একসঙ্গে ইমরান-দিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে
গাজা যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের ২১ দফা পরিকল্পনায় যা আছে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের
দুই ঘণ্টার পথ এখন দু’মিনিটের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক
মুচলেকায় ছাড়া পাওয়া সেই ‘সমন্বয়ক’ ফের চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও
বাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করলেন স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক সিএসও

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা
এশিয়া কাপ সেরা অভিষেক শর্মা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার
সাতক্ষীরা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রত্না গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে বাবার পর না ফেরার দেশে শিশুসন্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের
জয় শেষে পাক ক্রিকেটার আব্রারকে নিয়ে হাস্যরস ভারতের তিন ক্রিকেটারের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের
এশিয়া কাপের নিজের পুরো ম্যাচ ফি ভারতীয় আর্মিকে দেওয়ার ঘোষণা সূর্যকুমারের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বুলবুল-ফাহিম

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন
ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি মুরালিধরন

মাঠে ময়দানে

অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ অন্যতম চ্যালেঞ্জ
অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ অন্যতম চ্যালেঞ্জ

নগর জীবন

অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি
অধরাই সম্ভাবনার নীল অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে
জাপার রওশনপন্থি অংশের মহাসচিব কাজী মামুন রিমান্ডে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব
দুর্গাপূজা সম্প্রীতি ও ঐক্যের উৎসব

নগর জীবন

নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল
নভেম্বরে ঢাকায় আসছে পাকিস্তান হকি দল

মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ
কুলাউড়ায় ফলদ গাছের চারা বিতরণ করল শুভসংঘ

নগর জীবন

সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক
সেই পরীক্ষা কেন্দ্র বাতিল, বরখাস্ত যুগ্ম পরিচালক

নগর জীবন

শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা
শেষ হয়েও থামছে না উত্তেজনা

মাঠে ময়দানে

রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি
রাজউককে গতিশীল করতে যুক্ত হচ্ছে স্থানীয় সরকার প্রতিনিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ
রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘে সম্মেলন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে মেজরিটি মাইনোরিটি বলতে কিছু নেই
দেশে মেজরিটি মাইনোরিটি বলতে কিছু নেই

নগর জীবন

জেলা পরিষদের জমি ইজারা নিয়ে প্লট করে বিক্রি
জেলা পরিষদের জমি ইজারা নিয়ে প্লট করে বিক্রি

নগর জীবন

সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ
সব ধর্মের মানুষ এখন নিরাপদ

নগর জীবন

সড়ক দুর্ঘটনা
সড়ক দুর্ঘটনা

নগর জীবন

দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র হলো অশুভ শক্তির বিনাশ
দুর্গোৎসবের মূলমন্ত্র হলো অশুভ শক্তির বিনাশ

নগর জীবন

পিছিয়ে পড়েও আর্সেনালের জয়
পিছিয়ে পড়েও আর্সেনালের জয়

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

২২৭ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দক্ষতা ও উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতা
২২৭ কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দক্ষতা ও উদ্ভাবনী প্রতিযোগিতা

নগর জীবন

নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!
নারী সংগঠন, দলছুট হওয়া কেন!

সম্পাদকীয়

এবার কী করবেন হামজারা
এবার কী করবেন হামজারা

মাঠে ময়দানে

ভিসা জটিলতায় সৌম্যর আমিরাত যাওয়া অনিশ্চিত
ভিসা জটিলতায় সৌম্যর আমিরাত যাওয়া অনিশ্চিত

মাঠে ময়দানে

ফ  লা  ফ  ল
ফ লা ফ ল

মাঠে ময়দানে

স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা
স্থবির নাট্যশিল্প, কষ্টে শিল্পীরা

শোবিজ

দুর্গাপূজা উপলক্ষে আজ বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান
দুর্গাপূজা উপলক্ষে আজ বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান

নগর জীবন

পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!
পরিত্যক্ত গাড়ি ফুলের মাচা!

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

রিয়ালকে টপকে শীর্ষে বার্সেলোনা
রিয়ালকে টপকে শীর্ষে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি