শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৬, রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৮, রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫

ভিয়েতনামের গুহা থেকে উদ্ধার হওয়া কঙ্কাল নিয়ে রহস্যে বিজ্ঞানীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভিয়েতনামের গুহা থেকে উদ্ধার হওয়া কঙ্কাল নিয়ে রহস্যে বিজ্ঞানীরা

ভিয়েতনামের একটি গুহা থেকে ১২ হাজার বছর আগের এক পুরুষের কঙ্কাল উদ্ধার করে নতুন রহস্যে পড়েছেন বিজ্ঞানীরা। ধারণা করা হচ্ছে, বরফ যুগে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছিল। তার ঘাড়ে তীক্ষ্ণ মাথার কোনো অস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছিল, যা প্রাণঘাতী ক্ষত তৈরি করে। বিজ্ঞানীরা এখনো খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন ঠিক কোন ধরনের অস্ত্র দিয়ে তাকে হত্যা করা হয়েছিল।

সম্প্রতি উদ্ধার হওয়া কঙ্কালটি আশ্চর্যজনকভাবে ভালো অবস্থায় সংরক্ষিত ছিল। এ কঙ্কাল থেকে ওই অঞ্চলের সবচেয়ে প্রাচীন মানুষের মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ (এমটিডিএনএ) ডিএনএ পাওয়া গেছে।

মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ হলো কোষের মাইটোকন্ড্রিয়ায় থাকা বিশেষ ধরনের জিনগত উপাদান, যা মাতৃপরম্পরায়  (মায়ের থেকে সন্তানে) উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হয়। এর মাধ্যমে মানুষের বংশপরম্পরা, পূর্বপুরুষ এবং বিভিন্ন অঞ্চলে অভিবাসনের ইতিহাস সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা সম্ভব।

ভিয়েতনামের গুহা থেকে উদ্ধার হওয়া পুরুষ কঙ্কালটির বয়স প্রায় ৩৫। কোয়ার্টজ (একধরনের স্ফটিক) দিয়ে তৈরি তীক্ষ্ণ ফলাযুক্ত কোনো অস্ত্র ছুড়ে তাঁর ঘাড়ে আঘাত করা হয়। এ থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যায়, ওই সময়ে মানুষ অস্ত্র তৈরি করতে জানতেন।

তবে ওই ব্যক্তি আঘাত পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মারা যাননি। তার আঘাতপ্রাপ্ত ঘাড়ের হাড় বিশ্লেষণ করে অতিরিক্ত টিস্যু বৃদ্ধি ও সংক্রমণের চিহ্ন পাওয়া গেছে, সম্ভবত সংক্রমণ থেকেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

গত মঙ্গলবার ‘প্রসিডিংস অব দ্য রয়্যাল সোসাইটি বি: বায়োলজিক্যাল সায়েন্সেস’ জার্নালে এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আহত হওয়ার পর ওই ব্যক্তি খুব সম্ভবত কয়েক মাস বেঁচে ছিলেন। মারা যাওয়ার পর তাঁকে ‘থুং বিন ১’ নামের একটি গুহায় সমাহিত করা হয়। বর্তমানে ওই গুহাস্থলের নাম ‘ত্রাং আন ল্যান্ডস্কেপ কমপ্লেক্স’ এবং স্থানটি ইউনেসকো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ।

গবেষকেরা বলছেন, ওই ব্যক্তির আঘাতজনিত ক্ষতে পরে কী হয়েছিল, তা এখনো অজানা। তবে এ ঘটনা দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার মূল ভূখণ্ডে শিকারনির্ভর সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষের কারণে হতে পারে।

ওই ব্যক্তির আঘাত পাওয়া ও আহত হওয়ার পরও কিছুদিন বেঁচে থাকার ঘটনা ২৬ লাখ থেকে ১১ হাজার ৭০০ বছর আগে প্লাইস্টোসিন বা পুরাপলীয় যুগের শেষ দিকে এ অঞ্চলের মানুষের জীবনের একটি বিরল ছবি তুলে ধরেছে।

কেনটাকি বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হুগো রেসেস-সেন্টেনো ই-মেইলে এ বিষয়ে বলেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার শেষ প্লাইস্টোসিন যুগের মানব কঙ্কাল পাওয়া তুলনামূলকভাবে বিরল। হোলোসিন যুগে মানুষের মধ্যে পারস্পরিক সহিংসতার অনেক প্রমাণ রয়েছে, বিশেষ করে ওই সময়ে, যখন লোকজন খাদ্য উৎপাদনভিত্তিক অর্থনীতি গ্রহণ করেছে এবং সমাজে শ্রেণিপার্থক্য বেড়ে যায়। তবে প্লাইস্টোসিন যুগে এমন উদাহরণ কম। ধারণা করা হয়, প্লাইস্টোসিন যুগে মানুষ মূলত শিকারের ওপর নির্ভর করে জীবন ধারণ করত।

এই গবেষণা প্লাইস্টোসিন যুগে সহিংসতার বিরল উদাহরণে একটি নতুন সংযোজন বলে মনে করেন তিনি।

‘বিশাল এক চমক’

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে গবেষকেরা ওই কঙ্কাল উদ্ধার করেন। তাঁরা সেটির নাম দিয়েছেন ‘টিবিএইচ১’। কঙ্কালের মাথার খুলি ভাঙা এবং চ্যাপ্টা হয়ে গেছে, কিন্তু খুলির বেশির ভাগ অংশই পাওয়া গেছে। এমনকি খুলিতে সব কটি দাঁতও আছে।

সেটির পেলভিস বা কোমরের হাড় ও মেরুদণ্ড ভাঙা। একটি আন্তর্জাতিক দলের সহযোগিতায় ‘টিবিএইচ১’–এর হাড়ের টুকরা টুকরা অংশ উদ্ধার করা হয়, যা চলে ২০১৮ সাল পর্যন্ত।

গবেষক দলটিকে খুবই সতর্কতার সঙ্গে হাড় উদ্ধারের কাজ করতে হয়েছে। কারণ, সেগুলো খুবই ভঙ্গুর অবস্থায় ছিল, গুহার পরিবেশও উপযুক্ত ছিল না বলে জানান প্রধান গবেষক ক্রিস স্টিম্পসন। তিনি যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের গবেষক।

স্টিম্পসন সিএনএনকে বলেন, এটি উপ-উষ্ণমণ্ডলীয় অঞ্চল। তাই এখানে প্রচুর পানি, প্রচুর ক্যালসিয়াম কার্বনেট জমা হয়। ফলে এখানে মাটি বা পলি খুবই আঠালো।

খুলি ও কঙ্কালের হাড়ের আরও ক্ষতি এড়াতে গবেষক দল সেগুলোর চারপাশের পলিমাটি বড় বড় ব্লকের আকারে কেটে গুহা থেকে বের করে এনেছেন এবং পরে কয়েক মাস ধরে গবেষণাগারে সেগুলোকে একত্র করেছেন।

হাড়ে পর্যাপ্ত কোলাজেন না থাকায় কঙ্কালটির বয়স সঠিকভাবে নির্ধারণ করা যায়নি। তবে সমাধির কাছাকাছি কয়লার নমুনার রেডিওকার্বন পরীক্ষা করে কঙ্কালটির বয়স ১২ হাজার থেকে সাড়ে ১২ হাজার বছর বলে ধারণা করা হচ্ছে।

কঙ্কালটি বিশ্লেষণ করে গবেষকেরা সেটির এক পায়ের গোড়ালিতে সামান্য আঘাতের চিহ্ন দেখেছেন। তবে ঘাড়ে আঘাত পেয়ে মৃত্যুর আগে ওই ব্যক্তির সার্বিক স্বাস্থ্য ভালো ছিল।

মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ বিশ্লেষণে গবেষক দল নিশ্চিত হয়েছে, ওই ব্যক্তি একজন পুরুষ ছিলেন এবং একটি স্থানীয় শিকারি সম্প্রদায়ের মাতৃপরম্পরার সঙ্গে সম্পর্কিত। এই শিকারি সম্প্রদায় ওই অঞ্চলে আসা প্রথম মানুষদের বংশধর।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ভালোভাবে সংরক্ষিত বরফ যুগের মানবকঙ্কাল পাওয়া খুবই বিরল। তাই প্রায় সম্পূর্ণ এই কঙ্কাল গবেষণাকাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এটির মধ্যে ডিএনএ পাওয়া গেছে।

স্টিম্পসন বলেন, ওই ব্যক্তির ঘাড়ের ‘সার্ভিক্যাল রিব’-এ আঘাতজনিত ক্ষতি পাওয়া গেছে। সার্ভিক্যাল রিব মানুষের ঘাড়ে থাকা একটি অতিরিক্ত হাড়। খুব অল্পসংখ্যক মানুষের শরীরে এ হাড় থাকে।

স্টিম্পসন বলেন, ওই ব্যক্তির সার্ভিক্যাল হাড়ে ক্ষত পাওয়াও (গবেষকদের জন্য) একটি বড় চমক।

সেখানে গবেষকদের জন্য আরও একটি চমক অপেক্ষা করছিল। সেটা হলো, আঘাতপ্রাপ্ত ঘাড়ের অতিরিক্ত হাড়ের কাছে একটি অস্বচ্ছ কোয়ার্টজের খণ্ড পাওয়া। কোয়ার্টজের ওই খণ্ডের দৈর্ঘ্য শূন্য দশমিক ৭ ইঞ্চি এবং ওজন প্রায় শূন্য দশমিক শূন্য ১৪ আউন্স (শূন্য দশমিক ৪ গ্রাম)।

ওই যুগে পাথরের অস্ত্রে সাধারণত যে ধরনের খোদাই–চিহ্ন দেখা যেত, (কোয়ার্টজের) ওই টুকরা তেমনভাবে খোদাই করা। গুহায় কোয়ার্টজের তৈরি অন্য কোনো যন্ত্র ছিল না। তাই গবেষণায় ধরে নেওয়া হচ্ছে, ছুড়ে মারা অস্ত্রের ডগাটি সম্ভবত অন্য কোনো জায়গা থেকে আসা অচেনা বা বিশেষ প্রযুক্তি।

রেসেস-সেন্টেনো বলেন, যে অস্ত্রের আঘাতে ওই ক্ষত হয়েছে, সেটি সেখানে পাওয়া অন্যান্য অস্ত্র থেকে আলাদা। তাই এই গবেষণা ওই সময়ে ভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষদের মধ্যে সংঘাত হওয়ার সম্ভাবনাকে জোরালো করে তুলেছে।

তবে ঠিক কোন পরিস্থিতিতে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে, তা পুরোপুরি বোঝার জন্য গুহা প্রাঙ্গণ এবং ওই অঞ্চলে আরও প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা দরকার বলে মনে করেন সেন্টেনো।

কোয়ার্টজের খণ্ডটির আকার দেখে গবেষকেরা ধারণা করছেন, এটি এমন একটি অস্ত্রের শীর্ষপ্রান্ত, যেটি ওই ব্যক্তির ঘাড়ের ডান পাশে বিদ্ধ হয়ে তাঁর ‘সার্ভিক্যাল রিব’ ভেঙে ফেলে। ওই আঘাত থেকেই শেষ পর্যন্ত তাঁর শরীরে প্রাণঘাতী সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে এবং তিনি মারা যান।

গবেষণাপত্রে বলা হয়, আঘাতের অবস্থা, আকার ও ধরন দেখে বোঝা যায়, ছুড়ে মারা অস্ত্রটি ছোট, কিন্তু দ্রুতগতির ছিল। যদি সেটি বড় কিছু হতো, তাহলে আঘাত আরও ভয়াবহ হতো এবং সম্ভবত সে ক্ষেত্রে মৃত্যু সঙ্গে সঙ্গেই হতো।

আবার এমনও হতে পারে, স্থানীয় নন, বরং বাইরে থেকে আসা কোনো ব্যক্তির সঙ্গে সহিংস সংঘাতের ফলে ওই ব্যক্তি ঘাড়ে আঘাত পেয়েছেন। ওই ব্যক্তি ঠিক কোন পরিস্থিতিতে আহত হয়েছিলেন এবং তাঁর জীবনের শেষ কয়েক সপ্তাহ কেমন কেটেছিল, তা বিজ্ঞানীরা এখন কেবল অনুমান করতে পারেন।

সূত্র: সিএনএন

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ
মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ
মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো
মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো
বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার
বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার
কম খরচে, কম কার্বনে টেকসই সেতু নির্মাণের নতুন দিগন্ত বিজ্ঞানীদের
কম খরচে, কম কার্বনে টেকসই সেতু নির্মাণের নতুন দিগন্ত বিজ্ঞানীদের
অন্ধকার শক্তি নয়, মহাবিশ্বের বিস্তার অন্য কারণেই
অন্ধকার শক্তি নয়, মহাবিশ্বের বিস্তার অন্য কারণেই
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন
নাসায় ৫৫০ কর্মী ছাঁটাই, হুমকিতে গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশ মিশন
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
দূর মহাকাশে সূর্যের চেয়ে ১০ লাখ গুণ ভারী রহস্যময় বস্তু আবিষ্কার
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
প্রতিদিন মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যায়ামেই বাড়ে বিপাকীয় ক্রিয়া: গবেষণা
প্রতিদিন মাত্র কয়েক মিনিটের ব্যায়ামেই বাড়ে বিপাকীয় ক্রিয়া: গবেষণা
মানসিক রোগও মানুষ পেয়েছে পূর্ব পুরুষ থেকে!
মানসিক রোগও মানুষ পেয়েছে পূর্ব পুরুষ থেকে!
আলঝেইমার কি আদৌ মস্তিষ্কের রোগ?
আলঝেইমার কি আদৌ মস্তিষ্কের রোগ?
সর্বশেষ খবর
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন