শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৬, রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৮, রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫

ভিয়েতনামের গুহা থেকে উদ্ধার হওয়া কঙ্কাল নিয়ে রহস্যে বিজ্ঞানীরা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভিয়েতনামের গুহা থেকে উদ্ধার হওয়া কঙ্কাল নিয়ে রহস্যে বিজ্ঞানীরা

ভিয়েতনামের একটি গুহা থেকে ১২ হাজার বছর আগের এক পুরুষের কঙ্কাল উদ্ধার করে নতুন রহস্যে পড়েছেন বিজ্ঞানীরা। ধারণা করা হচ্ছে, বরফ যুগে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছিল। তার ঘাড়ে তীক্ষ্ণ মাথার কোনো অস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছিল, যা প্রাণঘাতী ক্ষত তৈরি করে। বিজ্ঞানীরা এখনো খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন ঠিক কোন ধরনের অস্ত্র দিয়ে তাকে হত্যা করা হয়েছিল।

সম্প্রতি উদ্ধার হওয়া কঙ্কালটি আশ্চর্যজনকভাবে ভালো অবস্থায় সংরক্ষিত ছিল। এ কঙ্কাল থেকে ওই অঞ্চলের সবচেয়ে প্রাচীন মানুষের মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ (এমটিডিএনএ) ডিএনএ পাওয়া গেছে।

মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ হলো কোষের মাইটোকন্ড্রিয়ায় থাকা বিশেষ ধরনের জিনগত উপাদান, যা মাতৃপরম্পরায়  (মায়ের থেকে সন্তানে) উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত হয়। এর মাধ্যমে মানুষের বংশপরম্পরা, পূর্বপুরুষ এবং বিভিন্ন অঞ্চলে অভিবাসনের ইতিহাস সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা সম্ভব।

ভিয়েতনামের গুহা থেকে উদ্ধার হওয়া পুরুষ কঙ্কালটির বয়স প্রায় ৩৫। কোয়ার্টজ (একধরনের স্ফটিক) দিয়ে তৈরি তীক্ষ্ণ ফলাযুক্ত কোনো অস্ত্র ছুড়ে তাঁর ঘাড়ে আঘাত করা হয়। এ থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যায়, ওই সময়ে মানুষ অস্ত্র তৈরি করতে জানতেন।

তবে ওই ব্যক্তি আঘাত পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মারা যাননি। তার আঘাতপ্রাপ্ত ঘাড়ের হাড় বিশ্লেষণ করে অতিরিক্ত টিস্যু বৃদ্ধি ও সংক্রমণের চিহ্ন পাওয়া গেছে, সম্ভবত সংক্রমণ থেকেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।

গত মঙ্গলবার ‘প্রসিডিংস অব দ্য রয়্যাল সোসাইটি বি: বায়োলজিক্যাল সায়েন্সেস’ জার্নালে এ গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আহত হওয়ার পর ওই ব্যক্তি খুব সম্ভবত কয়েক মাস বেঁচে ছিলেন। মারা যাওয়ার পর তাঁকে ‘থুং বিন ১’ নামের একটি গুহায় সমাহিত করা হয়। বর্তমানে ওই গুহাস্থলের নাম ‘ত্রাং আন ল্যান্ডস্কেপ কমপ্লেক্স’ এবং স্থানটি ইউনেসকো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ।

গবেষকেরা বলছেন, ওই ব্যক্তির আঘাতজনিত ক্ষতে পরে কী হয়েছিল, তা এখনো অজানা। তবে এ ঘটনা দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার মূল ভূখণ্ডে শিকারনির্ভর সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষের কারণে হতে পারে।

ওই ব্যক্তির আঘাত পাওয়া ও আহত হওয়ার পরও কিছুদিন বেঁচে থাকার ঘটনা ২৬ লাখ থেকে ১১ হাজার ৭০০ বছর আগে প্লাইস্টোসিন বা পুরাপলীয় যুগের শেষ দিকে এ অঞ্চলের মানুষের জীবনের একটি বিরল ছবি তুলে ধরেছে।

কেনটাকি বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হুগো রেসেস-সেন্টেনো ই-মেইলে এ বিষয়ে বলেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার শেষ প্লাইস্টোসিন যুগের মানব কঙ্কাল পাওয়া তুলনামূলকভাবে বিরল। হোলোসিন যুগে মানুষের মধ্যে পারস্পরিক সহিংসতার অনেক প্রমাণ রয়েছে, বিশেষ করে ওই সময়ে, যখন লোকজন খাদ্য উৎপাদনভিত্তিক অর্থনীতি গ্রহণ করেছে এবং সমাজে শ্রেণিপার্থক্য বেড়ে যায়। তবে প্লাইস্টোসিন যুগে এমন উদাহরণ কম। ধারণা করা হয়, প্লাইস্টোসিন যুগে মানুষ মূলত শিকারের ওপর নির্ভর করে জীবন ধারণ করত।

এই গবেষণা প্লাইস্টোসিন যুগে সহিংসতার বিরল উদাহরণে একটি নতুন সংযোজন বলে মনে করেন তিনি।

‘বিশাল এক চমক’

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে গবেষকেরা ওই কঙ্কাল উদ্ধার করেন। তাঁরা সেটির নাম দিয়েছেন ‘টিবিএইচ১’। কঙ্কালের মাথার খুলি ভাঙা এবং চ্যাপ্টা হয়ে গেছে, কিন্তু খুলির বেশির ভাগ অংশই পাওয়া গেছে। এমনকি খুলিতে সব কটি দাঁতও আছে।

সেটির পেলভিস বা কোমরের হাড় ও মেরুদণ্ড ভাঙা। একটি আন্তর্জাতিক দলের সহযোগিতায় ‘টিবিএইচ১’–এর হাড়ের টুকরা টুকরা অংশ উদ্ধার করা হয়, যা চলে ২০১৮ সাল পর্যন্ত।

গবেষক দলটিকে খুবই সতর্কতার সঙ্গে হাড় উদ্ধারের কাজ করতে হয়েছে। কারণ, সেগুলো খুবই ভঙ্গুর অবস্থায় ছিল, গুহার পরিবেশও উপযুক্ত ছিল না বলে জানান প্রধান গবেষক ক্রিস স্টিম্পসন। তিনি যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামের গবেষক।

স্টিম্পসন সিএনএনকে বলেন, এটি উপ-উষ্ণমণ্ডলীয় অঞ্চল। তাই এখানে প্রচুর পানি, প্রচুর ক্যালসিয়াম কার্বনেট জমা হয়। ফলে এখানে মাটি বা পলি খুবই আঠালো।

খুলি ও কঙ্কালের হাড়ের আরও ক্ষতি এড়াতে গবেষক দল সেগুলোর চারপাশের পলিমাটি বড় বড় ব্লকের আকারে কেটে গুহা থেকে বের করে এনেছেন এবং পরে কয়েক মাস ধরে গবেষণাগারে সেগুলোকে একত্র করেছেন।

হাড়ে পর্যাপ্ত কোলাজেন না থাকায় কঙ্কালটির বয়স সঠিকভাবে নির্ধারণ করা যায়নি। তবে সমাধির কাছাকাছি কয়লার নমুনার রেডিওকার্বন পরীক্ষা করে কঙ্কালটির বয়স ১২ হাজার থেকে সাড়ে ১২ হাজার বছর বলে ধারণা করা হচ্ছে।

কঙ্কালটি বিশ্লেষণ করে গবেষকেরা সেটির এক পায়ের গোড়ালিতে সামান্য আঘাতের চিহ্ন দেখেছেন। তবে ঘাড়ে আঘাত পেয়ে মৃত্যুর আগে ওই ব্যক্তির সার্বিক স্বাস্থ্য ভালো ছিল।

মাইটোকন্ড্রিয়াল ডিএনএ বিশ্লেষণে গবেষক দল নিশ্চিত হয়েছে, ওই ব্যক্তি একজন পুরুষ ছিলেন এবং একটি স্থানীয় শিকারি সম্প্রদায়ের মাতৃপরম্পরার সঙ্গে সম্পর্কিত। এই শিকারি সম্প্রদায় ওই অঞ্চলে আসা প্রথম মানুষদের বংশধর।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ভালোভাবে সংরক্ষিত বরফ যুগের মানবকঙ্কাল পাওয়া খুবই বিরল। তাই প্রায় সম্পূর্ণ এই কঙ্কাল গবেষণাকাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এটির মধ্যে ডিএনএ পাওয়া গেছে।

স্টিম্পসন বলেন, ওই ব্যক্তির ঘাড়ের ‘সার্ভিক্যাল রিব’-এ আঘাতজনিত ক্ষতি পাওয়া গেছে। সার্ভিক্যাল রিব মানুষের ঘাড়ে থাকা একটি অতিরিক্ত হাড়। খুব অল্পসংখ্যক মানুষের শরীরে এ হাড় থাকে।

স্টিম্পসন বলেন, ওই ব্যক্তির সার্ভিক্যাল হাড়ে ক্ষত পাওয়াও (গবেষকদের জন্য) একটি বড় চমক।

সেখানে গবেষকদের জন্য আরও একটি চমক অপেক্ষা করছিল। সেটা হলো, আঘাতপ্রাপ্ত ঘাড়ের অতিরিক্ত হাড়ের কাছে একটি অস্বচ্ছ কোয়ার্টজের খণ্ড পাওয়া। কোয়ার্টজের ওই খণ্ডের দৈর্ঘ্য শূন্য দশমিক ৭ ইঞ্চি এবং ওজন প্রায় শূন্য দশমিক শূন্য ১৪ আউন্স (শূন্য দশমিক ৪ গ্রাম)।

ওই যুগে পাথরের অস্ত্রে সাধারণত যে ধরনের খোদাই–চিহ্ন দেখা যেত, (কোয়ার্টজের) ওই টুকরা তেমনভাবে খোদাই করা। গুহায় কোয়ার্টজের তৈরি অন্য কোনো যন্ত্র ছিল না। তাই গবেষণায় ধরে নেওয়া হচ্ছে, ছুড়ে মারা অস্ত্রের ডগাটি সম্ভবত অন্য কোনো জায়গা থেকে আসা অচেনা বা বিশেষ প্রযুক্তি।

রেসেস-সেন্টেনো বলেন, যে অস্ত্রের আঘাতে ওই ক্ষত হয়েছে, সেটি সেখানে পাওয়া অন্যান্য অস্ত্র থেকে আলাদা। তাই এই গবেষণা ওই সময়ে ভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষদের মধ্যে সংঘাত হওয়ার সম্ভাবনাকে জোরালো করে তুলেছে।

তবে ঠিক কোন পরিস্থিতিতে ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে, তা পুরোপুরি বোঝার জন্য গুহা প্রাঙ্গণ এবং ওই অঞ্চলে আরও প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা দরকার বলে মনে করেন সেন্টেনো।

কোয়ার্টজের খণ্ডটির আকার দেখে গবেষকেরা ধারণা করছেন, এটি এমন একটি অস্ত্রের শীর্ষপ্রান্ত, যেটি ওই ব্যক্তির ঘাড়ের ডান পাশে বিদ্ধ হয়ে তাঁর ‘সার্ভিক্যাল রিব’ ভেঙে ফেলে। ওই আঘাত থেকেই শেষ পর্যন্ত তাঁর শরীরে প্রাণঘাতী সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে এবং তিনি মারা যান।

গবেষণাপত্রে বলা হয়, আঘাতের অবস্থা, আকার ও ধরন দেখে বোঝা যায়, ছুড়ে মারা অস্ত্রটি ছোট, কিন্তু দ্রুতগতির ছিল। যদি সেটি বড় কিছু হতো, তাহলে আঘাত আরও ভয়াবহ হতো এবং সম্ভবত সে ক্ষেত্রে মৃত্যু সঙ্গে সঙ্গেই হতো।

আবার এমনও হতে পারে, স্থানীয় নন, বরং বাইরে থেকে আসা কোনো ব্যক্তির সঙ্গে সহিংস সংঘাতের ফলে ওই ব্যক্তি ঘাড়ে আঘাত পেয়েছেন। ওই ব্যক্তি ঠিক কোন পরিস্থিতিতে আহত হয়েছিলেন এবং তাঁর জীবনের শেষ কয়েক সপ্তাহ কেমন কেটেছিল, তা বিজ্ঞানীরা এখন কেবল অনুমান করতে পারেন।

সূত্র: সিএনএন

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসকদের ‌‘সর্বনাশ’ ডেকে আনছে এআই?
চিকিৎসকদের ‌‘সর্বনাশ’ ডেকে আনছে এআই?
এআই-চালিত স্টেথোস্কোপের বিস্ময়কর ক্ষমতা
এআই-চালিত স্টেথোস্কোপের বিস্ময়কর ক্ষমতা
জাপানে ২০১১ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্প–সুনামির রহস্য উন্মোচনে বিজ্ঞানীদের অভিযান
জাপানে ২০১১ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্প–সুনামির রহস্য উন্মোচনে বিজ্ঞানীদের অভিযান
মানুষের মতো স্বাদ নেয় ও মনে রাখে কৃত্রিম জিভ, তাক লাগালেন চীনা বিজ্ঞানীরা
মানুষের মতো স্বাদ নেয় ও মনে রাখে কৃত্রিম জিভ, তাক লাগালেন চীনা বিজ্ঞানীরা
প্রথমবারের মতো দেখা গেল গ্রহ সৃষ্টির ছবি
প্রথমবারের মতো দেখা গেল গ্রহ সৃষ্টির ছবি
মঙ্গলের অভ্যন্তরে ভয়াবহ সংঘর্ষের প্রমাণ পেল নাসা
মঙ্গলের অভ্যন্তরে ভয়াবহ সংঘর্ষের প্রমাণ পেল নাসা
পরিবেশবান্ধব ফাইবার উদ্ভাবনে তরুণ গবেষকদের সম্ভাবনা
পরিবেশবান্ধব ফাইবার উদ্ভাবনে তরুণ গবেষকদের সম্ভাবনা
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত
কেন মহাকাশে পাঠানো হলো নাইজেরিয়ার শস্যদানা ‘এগুসি’?
কেন মহাকাশে পাঠানো হলো নাইজেরিয়ার শস্যদানা ‘এগুসি’?
‘এলিয়েন প্রযুক্তি’ নিয়ে নতুন জল্পনা
‘এলিয়েন প্রযুক্তি’ নিয়ে নতুন জল্পনা
‘মৌমাছি রোবট’ বানাল বিজ্ঞানীরা
‘মৌমাছি রোবট’ বানাল বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীতে বসেই মহাকাশে সেলফি তোলার সুযোগ
পৃথিবীতে বসেই মহাকাশে সেলফি তোলার সুযোগ
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচন : প্রার্থীদের বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্টের সিদ্ধান্ত
জাকসু নির্বাচন : প্রার্থীদের বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্টের সিদ্ধান্ত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত
ফ্রান্সে হোটেলে পাঁচজনকে ছুরিকাঘাত, পুলিশের গুলিতে হামলাকারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার
ট্রাফিক পুলিশকে মারধরের অভিযোগে মুগদা হাসপাতালের চিকিৎসক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার
ক্যাম্পাস ও হল খোলার আশ্বাসে বাকৃবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন মানে একটা ধোঁকাবাজি : বুলু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ
দুর্গন্ধের উৎস খুঁজতে গিয়ে মিলল ঝুলন্ত লাশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা
আগুনে বসতঘর পুড়ে যাওয়া পাঁচ পরিবারের মাঝে পিপি রাজ্জাকের ত্রাণ সহায়তা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ
ভূমিকম্প কবলিত আফগানিস্তানে সাহায্য পাঠাচ্ছে ইইউ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি
নির্বাচনের জন্য ১০ লাখের বেশি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ
কলাপাড়ায় ৬০ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়
নারায়ণগঞ্জে ঢাবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়কের মতবিনিময়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির মাছের পোনা অবমুক্ত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা
‘উত্তরাঞ্চল ছাত্র ফোরাম’র নতুন কমিটি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা
ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা চায় ইসি কর্মকর্তারা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নাটোরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নারী নিপীড়নের প্রতিবাদে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
পাহাড়ে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত
বাগেরহাটে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ১৪ মন পোনা মাছ অবমুক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার
১,৫১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৯৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু
টাঙ্গাইলে বাসের ধাক্কায় পথচারীর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
বাকৃবিতে হামলার প্রতিবাদে পবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ
সুরমা নদীতে নৌকাডুবি, মাঝি নিখোঁজ

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাছের পোনা অবমুক্ত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে তাজা গুলি ও কার্তুজসহ গ্রেফতার ২

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি
সরকারের নির্ধারিত দাম ২২ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা কেজি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড
রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর
সিলেটে নিলামে উঠছে ভাঙা সাদাপাথর

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি
ম্যানহোলে পড়ে নারীর মৃত্যু: ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়, রুল জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত
রাজধানীতে পরকীয়া সন্দেহে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত
চার গ্রামবাসীর সংঘর্ষে যুবক নিহত, অর্ধশতাধিক আহত

দেশগ্রাম

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

অন্তর হাসানের নতুন গানচিত্র
অন্তর হাসানের নতুন গানচিত্র

শোবিজ

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ
সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের লাশ ফেরত দিল বিএসএফ

দেশগ্রাম

আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম
আদাবরে পুলিশকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা