শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫

শতবর্ষী অমর কবিতা

জসীমউদ্‌দীনের কবর

গাজী গিয়াস উদ্দিন
প্রিন্ট ভার্সন
জসীমউদ্‌দীনের কবর

ক্লাসে পড়তে বা পড়াতে গিয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অশ্রুসিক্ত হননি, এমন বিষয় বোধহয় বিরল। অগণিত পাঠকের হৃদয় জয় করা এমন একটা কবিতা জসীমউদ্দীনের কবর। শতবর্ষে পদার্পণ করেছে ‘কবর’। বাংলা কাব্যের এমন শতবর্ষী আরও দুটো কবিতা-কাজী নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী এবং জীবনানন্দ দাশের বনলতা সেন।

কবর কবিতা বাংলা সাহিত্যে পল্লীকবি জসীমউদ্‌দীনের এক তুলনারহিত অনন্য সৃষ্টি। এটি কবির ‘রাখালী’ কাব্যের অন্তর্ভুক্ত। মাত্রাবৃত্ত ছন্দে লেখা এটি একটি কাহিনি কবিতা। এ ধরনের কবিতাকে বলা হয় ‘ড্রামাটিক মনোলগ’। একজন গ্রামীণ বৃদ্ধের একে একে সব প্রিয়জন হারানোর বেদনা কবি দক্ষ বর্ণনায় ফুটিয়ে তুলেছেন। দীর্ঘ এ শোক কবিতার চরণ সংখ্যা ১১৮।

১ জানুয়ারি ১৯০৩ ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে কবির জন্ম। কবি যে ঘরে থাকতেন সে বাড়ির সামনে সিঁড়ি, সিঁড়ির দুদিকে লেবু গাছ, মাঝখানে ডালিম গাছ। এই জায়গাটিই তাঁর কবিতার সৃষ্টির উৎসভূমি। তাঁর লেখনীতে উঠে এসেছে পল্লীমানুষের জীবনের হালচাল। ১৯২৫ সালে ‘কবর’ কবিতাটি প্রথম কল্লোল পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।

কবি সে সময় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএ ক্লাসের ছাত্র। কল্লোল পত্রিকার তৃতীয় বর্ষ তৃতীয় সংখ্যায় ‘গ্রাম্য কবিতা’ পরিচয়ে মুদ্রিত ‘কবর’ প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই পাঠক মহলে বিপুল সাড়া জাগিয়েছিল। কবি ছাত্র থাকা অবস্থায় কবিতাটি পাঠ্যপুস্তকে স্থান পাওয়ায় ব্যাপক সাড়া পড়ে যায় সাহিত্য ও পাঠক মহলে।

জসীমউদ্‌দীন একজন বাঙালি কবি, গীতিকার, ঔপন্যাসিক ও লেখক। ‘পল্লীকবি’ উপাধিতে ভূষিত, জসীমউদ্‌দীন আবহমান বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে লালিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ আধুনিক কবি। ঐতিহ্যবাহী বাংলা কবিতার মূল ধারাটিকে নগরসভায় নিয়ে আসার কৃতিত্ব তারই।

তাঁর নকশী কাঁথার মাঠ ও সোজন বাদিয়ার ঘাট বাংলা ভাষার গীতিময় কবিতার উৎকৃষ্টতম নিদর্শন। তাঁর কবিতা বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তাঁর লেখা অসংখ্য পল্লীগীতি এখনো গ্রাম বাংলার মানুষের মুখে মুখে শোনা যায়। যেমন, আমার হাড় কালা করলাম রে, আমায় ভাসাইলি রে, বন্ধু কাজল ভ্রমরা রে ইত্যাদি।

জসীমউদ্‌দীন ছিলেন প্রগতিশীল ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার অধিকারী। তিনি পূর্ব পাকিস্তানের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা ছিলেন।

জসীমউদ্‌দীন প্রেসিডেন্টের প্রাইড অব পারফরম্যান্স পুরস্কার (১৯৫৮), বাংলাদেশ সরকারের একুশে পদক (১৯৭৬) ও স্বাধীনতা পুরস্কারে (মরণোত্তর, ১৯৭৮) ভূষিত হন। তিনি ১৯৭৪ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেন।

রবীন্দ্র প্রভাবমুক্ত কল্লোল পত্রিকা ঘিরে তিরিশের দশকে কবিতায় আধুনিকতা নির্মাণ করলেন জীবনানন্দ দাশ, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত, অমিয় চক্রবর্তী, বুদ্ধদেব বসু,  বিষ্ণু দে ও সমর সেন। আরও এক কবি যুক্ত হলেন, তিনি জসীমউদ্‌দীন । কল্লোল পত্রিকার প্রথম দুই সংখ্যায় তাঁর কবিতা ছাপা হলেও তা তেমন সাড়া জাগাতে পারেনি। তবে কল্লোলের তৃতীয় সংখ্যায় ‘কবর’ কবিতাটি প্রকাশিত হওয়ার পর পাঠক মহল থেকে শুরু করে সাহিত্যের বিদগ্ধজনরাও জসীমের কাব্য প্রতিভার সন্ধান পেলেন। এটি শতাধিক চরণের এক দীর্ঘ আখ্যান কবিতা। শোকবিহ্বলচিত্তে পিতামহ তাঁর একমাত্র দৌহিত্রকে দাদি, বাবা-মা, ফুফু ও বড় বোনের কবর দেখিয়ে অতীত স্মৃতি বর্ণনা করে চলেছেন। মানুষ মাত্রই এ কবিতায় আবেগ আপ্লুত হবে, সন্দেহ নেই। বারবার মৃত্যুকথা এর শোকাবহ আবহটিকে একঘেয়ে করে তোলেনি শুধু কবির অসাধারণ উপস্থাপনার কারণে। মৃত্যুর উপর্যুপরি  উপস্থাপনা সত্ত্বেও এখানে ছিল কৃচ্ছ্র, সরলতা ও আবেগের তীব্রতা। আর কবিতার ভাষায় ছিল প্রমিত বাংলার সঙ্গে কিছু আঞ্চলিক শব্দের সার্থক প্রয়োগ। এর ছন্দ ও অলংকারও সাদামাটা, কেবল আন্তরিকতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা ‘কবর’ কবিতাকে পাঠকের মর্মমূলে গেঁথে দিয়েছে। ‘আঞ্চলিক স্বাদগন্ধ গোবিন্দচন্দ্র দাসের আঞ্চলিক আবহের চেয়েও কিছু অধিক কবিতাটিকে আলাদা করে দিয়েছিল বাংলা কবিতার মূলধারা থেকে, তা সে রাবীন্দ্রিক বা আধুনিক যা-ই হোক না কেন।’ (জসীমউদ্‌দীন , আনিসুজ্জামান)

জসীমউদ্‌দীন মূলত বাংলার শ্যামল গাঁয়ের জলমাটিহাওয়া ও তার মানুষের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনাকে আধুনিক সময়ের প্রেক্ষাপটে উন্মোচিত করতে চেয়েছেন।

খণ্ড কবিতা ও কাহিনিকাব্য এই দুই ভাগে জসীমউদ্‌দীনের সমগ্র কাব্যপ্রয়াসকে চিহ্নিত করা চলে। কবির প্রথম কাব্য রাখালী খন্ড কবিতার গোত্রভুক্ত। অন্যদিকে নকশি কাঁথার মাঠ বা সুজন বাদিয়ার ঘাট কাহিনিকাব্য হিসেবে পরিচিতি পায়। এসব গ্রন্থই বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মনোযোগ আকর্ষণ করেছিল। রাখালীর সূচিতে ঠাঁই হয় কবর কবিতার।

জসীমউদ্‌দীননের কবিতার বিষয় মূলত প্রেম ও মাতৃস্নেহ, প্রকৃতি ও পল্লীজীবন, জনজীবনস্পর্শী সামাজিক ঘটনা ও রাজনীতি। এ থেকেই বোঝা যায়, কবি হিসেবে জসীমউদ্‌দীন তাঁর সময়, সমাজ ও মানুষ থেকে বিযুক্ত ছিলেন না। আর আঞ্চলিক শব্দের সঙ্গে প্রচলিত ছন্দ ও প্রমিত ভাষার সমন্বয়ে এক নিজস্ব কাব্যভাষা নির্মাণে কবি জসীমউদ্‌দীন সক্ষম হন। যা তাঁকে তাঁর সময়কালের অন্য কবিদের থেকে আলাদা বিশিষ্টতায় চিহ্নিত করতে সাহায্য করে।

‘কবর’ কবিতায় বৃদ্ধ পিতামহ একমাত্র জীবিত দৌহিত্রকে তাঁর প্রেমময়ী স্ত্রী, উপযুক্ত পুত্র, লক্ষ্মী পুত্রবধূ, আদরের নাতনি এবং স্নেহের পুত্তলী মেয়ের বিয়োগান্তক বিদায়ের কথা জানাতে গিয়ে এক দুর্বিষহ  জীবনের দুঃস্বপ্ন বর্ণনা করেছেন। এক দুঃসহ বেদনায় তার অস্তিত্বকে বহন করে বেঁচে থাকার শোকময় বোধের গ্লানি তিনি ব্যক্ত করতে চান। আর তাই দিনরাত মৃত্যু কামনা তাঁর সব ভাবনাকে তাড়িত করে ‘ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবিরের রাগে/অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে।’

বাস্তব জীবনাভিজ্ঞতা, পারিপার্শ্বিকের অকুণ্ঠ স্বীকৃতি ও হৃদয়ানুভূতির সার্থক সমাবেশে ‘কবর’ কবিতাটি দুর্লভ শিল্পসার্থকতার অধিকারী। পল্লী বৃদ্ধের দুঃসহ বেদনার চিত্র যেন সব পল্লীবাসীরই মর্মবেদনার এক স্থানিক চিত্র। এই বৃদ্ধের ভিতর দিয়ে বাংলার পাড়াগাঁয়ের সব অশীতিপরের যুগ-যুগান্তের পুঞ্জীভূত শোক-বেদনা মূর্ত হয়ে উঠেছে ‘কবর’ কবিতায়। ব্যক্তিগত সুখ এখানে সব মানব-অন্তরের শোকবিহ্বল চেতনাকে প্রকাশ করেছে। বাংলা কাব্যে সাধারণ মানুষের জীবনের দুঃখ-বেদনার এমন মহিমাময় শিল্পসম্মত প্রকাশ খুবই বিরল। অচিন্ত্য কুমার সেনগুপ্ত ‘কবর’ কবিতাকে বাংলা কবিতার নতুন দিকদর্শন বলে চিহ্নিত করে এর অনন্য সৃষ্টি-মহিমারই স্বীকৃতি জানিয়েছিলেন।

ঐতিহ্য থেকে বিষয়বস্তুতে কবি তার খন্ড কবিতাগুলোতে লোকাচারে রূপদান করেছেন বাংলা কবিতার একটি নতুন ধারার।

‘কবর’ কবিতায় যে বেদনাবিধুর আর্তি ধ্বনিত হয়েছে, তা কেবল গ্রামীণ জনপদের নয়; বরং এসব সময়ের আধুনিক-অনাধুনিক, উঁচু-নিচু, বালক-বৃদ্ধ সবার। কবিতাটির আবেদনও তাই কাল-পাত্র-পরিবেশ ছাপিয়ে বিশ্ব-চরাচরে গৃহীত হয়েছে মানব-অন্তরের গভীর অনুভূতির আয়নায়। আবহমান গ্রামবাংলার চিরপরিচিত চিত্র ও প্রসঙ্গ রূপায়ণ করতে গিয়ে জসীমউদ্‌দীন প্রেম ও রোমান্টিকতার মোহময়তা নির্মাণ করেছেন সুকৌশলে, বাস্তব অভিজ্ঞতার স্নিগ্ধ আলোয়। তাঁর এই পরিচয় সব মহলে প্রতিষ্ঠিত। গ্রামীণ জীবনের গীতলতায় নিমগ্ন, সৌন্দর্য ও প্রেমভাবনা চিত্রণে সাবধানি কবি জসীমউদ্‌দীনকে আমরা নতুনভাবে আবিষ্কার করি তাঁর কবিতার কথামালায়। আর তাই স্বকীয় ধারায় আপন গতিপথে কাব্যস্রোত প্রবাহিত করে স্মরণীয় ও বরণীয় হয়ে আছেন।

এ কথা সর্বজনবিদিত, গ্রামজীবনের প্রতিচিত্র নির্মাণের পাশাপাশি জসীমউদ্‌দীন বাঙালির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও মানববোধকে লালন ও সমৃদ্ধ করেছেন। তবে এও সত্য, স্বমহিমায় প্রোজ্জ্বল জসীমউদ্‌দীনের কাব্য-পরিসরের যথার্থ মূল্যায়ন তাঁর সময়কালে যেমন উপেক্ষিত হয়েছে, তেমনি উত্তরকালের পাঠক-বিশ্লেষকরাও তাঁর মর্মার্থ অনুধাবনে ব্যর্থ হয়েছেন। মানতে দ্বিধা নেই, মানবপ্রীতি আর জীবন-সংকটের সঙ্গে একাত্ম যে জসীমউদ্‌দীন, তাঁকে আমরা হারাতে বসেছি ‘পল্লীকবি’ পরিচিতি ব্যাপ্তির বেড়াজালে। অথচ ‘কবর’ কবিতা সূচিভুক্ত করে কবির প্রথম কাব্য রাখালী (১৯২৭) প্রকাশের পরপরই বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ, অবনীন্দ্রনাথসহ আরও অনেক সুধীজনের প্রশংসা লাভে সমর্থ হয় এই কবিতাগ্রন্থটি।

গবেষক মামুন মুস্তাফার মূল্যায়ন মূল্যবান। তিনি লিখেছেন, “যদিও কবি জসীমউদ্‌দীন গাঁয়ের রূপরসগন্ধ সহকারে সেই জনপদের মানুষের আশা-আকাক্সক্ষা, আনন্দ-বেদনার কথা বুনেছেন কবিতায়, তবু তাঁর কবিতায় উপজীব্য হয়ে ওঠে সব কালের সব মানুষের প্রতিচ্ছবি। আর তাই আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে যেমন ‘বিদ্রোহী কবি’ অভিধায় তাঁর কবিসত্তাকে খন্ডিত করা হয়; তেমনি ‘পল্লীকবি’ বিশেষণে জসীমউদ্‌দীনকেও খন্ডিত করা হয়েছে। প্রকৃতপক্ষে তিনি ছিলেন শোষিত-বঞ্চিত মানুষের মুখপাত্র। অথচ তাঁর প্রতিবাদী প্রবল কণ্ঠস্বরটি পাঠকের দৃষ্টিসীমার বাইরেই রয়ে গেল চিরকাল। ‘সন্দেহ নেই জসীমউদ্‌দীন একজন আদর্শনিষ্ঠ খাঁটি বাঙালি বড় কবি। তিনি যুগের কবি ছিলেন না বটে, কিন্তু জাতির কবি।’ তাঁর কবিতায় বাঙালি জাতিসত্তার যে বীজ বপিত, তা বাংলা কাব্যসভায় অনন্যসাধারণ।”

জসীমউদ্‌দীনের কবর কবিতা বাংলা সাহিত্যে অদ্বিতীয় সৃষ্টি। শতবর্ষেও পুরোনো হয়নি, কাব্য আবেদনও ফুরোয়নি। তাই বলা যায়, শতবর্ষ আগে লেখা হলেও কবর পাঠকনন্দিত, অত্যন্ত স্পর্শকাতর একটা সফল, ব্যাপক পাঠকপ্রিয় আধুনিক কবিতা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ধোঁয়াশায় আছি কুয়াশায় আছি
ধোঁয়াশায় আছি কুয়াশায় আছি
মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ
মূর্খতার পুরুষবাদী মিথ
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আলোকের ঝরনাধারায় ধুইয়ে দাও
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
সর্বশেষ খবর
ফাইনালে রোনালদো জুনিয়রের জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল
ফাইনালে রোনালদো জুনিয়রের জোড়া গোলে চ্যাম্পিয়ন পর্তুগাল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় দুই অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত
নেত্রকোনায় দুই অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালক নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হায়দরাবাদের কাছে হেরে প্লে-অফ থেকে ছিটকে গেল লখনৌ
হায়দরাবাদের কাছে হেরে প্লে-অফ থেকে ছিটকে গেল লখনৌ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টরন্টোতে রবীন্দ্রনাথের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে 'রবিপ্রণাম' অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে রবীন্দ্রনাথের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে 'রবিপ্রণাম' অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | পরবাস

এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির
এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনভিজ্ঞ অভিনেতায় ভরে গিয়েছে ইন্ডাস্ট্রি: নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি
অনভিজ্ঞ অভিনেতায় ভরে গিয়েছে ইন্ডাস্ট্রি: নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে ৫ শতাংশ করারোপের প্রস্তাব, শঙ্কায় ভারতীয়রা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিদেশে টাকা পাঠাতে ৫ শতাংশ করারোপের প্রস্তাব, শঙ্কায় ভারতীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা
ট্রেনের নিচে ঝাপ দিয়ে বৃদ্ধের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিজ হলের পাশেই ছুরিকাঘাতে আহত রাবি শিক্ষার্থী
নিজ হলের পাশেই ছুরিকাঘাতে আহত রাবি শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস
বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?
হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার মামলার আপিল করলেন ফয়জুল করিম
বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার মামলার আপিল করলেন ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরি আ’র শিরোপা নির্ধারণী দুই ম্যাচ এগিয়ে আনা হলো
সিরি আ’র শিরোপা নির্ধারণী দুই ম্যাচ এগিয়ে আনা হলো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন
ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল
জর্ডান সীমান্তে অত্যাধুনিক নিরাপত্তা বেড়া নির্মাণ করছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়
তামিম-হৃদয়ের ব্যাটে বাংলাদেশের রানের পাহাড়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি
ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ চালু করবে বিআরটিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!
ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি
পরমাণু আলোচনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের নতুন হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন
যে কারণে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেই সেঞ্চুরিয়ান ইমন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের
বেলুচিস্তানে ভারতপন্থী তিন ‌‘সন্ত্রাসীকে’ হত্যার দাবি পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কারগুলো গুরুত্ব দিচ্ছি: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি
আমিরাত-যুক্তরাষ্ট্র গুরুত্বপূর্ণ প্রতিরক্ষা চুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি
পাকিস্তানের কাশ্মীরে ছিলেন বাবা-মা, ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ছিল তাদের : মইন আলি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ
এমসি কলেজ ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ মামলায় দুইজনের সাক্ষ্য গ্রহণ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সিলেটে তিন সহোদরের যাবজ্জীবন
সিলেটে তিন সহোদরের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জমিদার বাড়ির ছেলে হয়েও নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করেছেন নওয়াজউদ্দিন!
জমিদার বাড়ির ছেলে হয়েও নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করেছেন নওয়াজউদ্দিন!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র
ভারতের বিপুল পরিমাণ আমের চালান বিমানবন্দর থেকেই ফেরাল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস
ফ্যামিলি ভিসা আবেদনকারীদের জন্য সুখবর দিল ইতালি দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ
ইশরাকের শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে: উপদেষ্টা আসিফ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে নুসরাত ফারিয়া
কারাগারে নুসরাত ফারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে ছেড়ে দিলে বলতেন, ছেড়ে দিয়েছেন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব
৮৫ হাজার কোটি টাকা গায়েব

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নেদারল্যান্ডসে লাখো মানুষের অভূতপূর্ব বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা
চলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ
বিশেষ অনুমতি ছাড়াই কুয়েতের ভিসা সুবিধা পাচ্ছেন বাংলাদেশিরা : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল
সেনা সংকটে ভুগছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের
সপ্তম বাংলাদেশি হিসেবে এভারেস্ট জয় শাকিলের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে
কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ
ব্লকেডে আটকা নগর ভবন, সেবা কার্যক্রম বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক
ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান
ভারতের আধিপত্য মেনে নেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত
পাকিস্তানকে চাপে রাখতে এশিয়া কাপ থেকে সরে দাঁড়াল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক ও তার স্ত্রীর আরও ৮টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ
জাতীয় পার্টিসহ ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ চেয়ে ইসিকে লিগ্যাল নোটিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ
আওয়ামীপন্থি সেই ৬১ আইনজীবীর জামিন স্থগিতের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রী-সন্তানসহ যশোরের সাবেক মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ যশোরের সাবেক মেয়রের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি
দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন দল গঠনের উর্বর সময়
নতুন দল গঠনের উর্বর সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা
বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা
দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী
রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী

পেছনের পৃষ্ঠা

কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার
কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার

শিল্প বাণিজ্য

খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’
খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’

পেছনের পৃষ্ঠা

চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের
চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজারে মৌসুমি ফল
বাজারে মৌসুমি ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা
মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা

নগর জীবন

লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ
লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়
শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ
সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক

প্রথম পৃষ্ঠা

উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়
উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়

শিল্প বাণিজ্য

দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে
দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলমবিরতি স্থগিত
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলমবিরতি স্থগিত

নগর জীবন

ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ
কাকতালের কার্যক্রম বন্ধ

শোবিজ

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়
আওয়ামী লীগের সঙ্গে আপস নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই
নিবন্ধন না থাকলে নির্বাচনের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

এক মাসের মধ্যে নথি যাচাই শেষ করার নির্দেশ
এক মাসের মধ্যে নথি যাচাই শেষ করার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা