শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৫, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

মন খারাপের দেশে হঠাৎ করেই শুরু হয়েছে উত্তেজনা। উত্তেজনা বললে ভুল হবে। এটা টানটান উত্তেজনা, প্রবল উত্তেজনা, সীমাহীন উত্তেজনা ইত্যাদি অনেক বিশেষণ যুক্ত করলে যা হয় তেমনি একটি অবস্থা এখন বাংলাদেশে বিরাজ করছে। পার্শ্ববর্তী দেশ নেপালে বাংলাদেশের মতো একটি অভ্যুত্থান হয়ে গেল। নেপালি প্রধানমন্ত্রী অলি হেলিকপ্টারে করে পালালেন। আরেক সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীকে পুড়িয়ে মারা হলো। অর্থমন্ত্রীকে রাস্তায় ফেলে উদম করে বেদম প্রহার। নির্বিচার ব্যাংক ডাকাতি, দেশজুড়ে সরকারি-বেসরকারি ভবনে আগুনের যে লেলিহান শিখা নেপালকে গ্রাস করেছে তার উত্তাপ বাংলাদেশেও চলে এসেছে।

আমরা সবাই কমবেশি জানি যে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা-ভুটান-মালদ্বীপ ও নেপাল নিয়ে গত দুই দশক ধরে চীন ও ভারত পরস্পর রশি টানাটানি করছে। আমেরিকা তাদের সুবিধামতো দাবার চাল দিয়ে যাচ্ছে। মিয়ানমারের অবস্থা উল্লিখিত পাঁচটি দেশের চেয়ে ভয়াবহ। সেখানে মার্কিন মদতে যুদ্ধ চলছে। চীন ভারত সব পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে নিজেদের ক্ষয়ক্ষতি সামাল দিতে পারলেও বাংলাদেশ পারছে না। প্রায় ১৫ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী, সীমান্তে আরাকান আর্মি এবং আমাদের দেশের মধ্য দিয়ে আরাকান আর্মির জন্য করিডর দেওয়ার বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রবল চাপের কারণে সরকার দেশ-জাতি এবং প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মধ্যে প্রবল উত্তেজনা চলছে।

উল্লিখিত অবস্থার মধ্যে ডাকসু নির্বাচন হয়ে গেল যা দেশের চলমান রাজনীতির সব হিসাবপত্র উল্টে দিয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জামায়াত-শিবিরের ঐতিহাসিক বিজয় স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশের সবচেয়ে আশ্চর্যজনক ঘটনা। ১৯৭১ সাল থেকে জামায়াত-শিবিরের বিরুদ্ধে যে ধারাবাহিক প্রচার-প্রপাগান্ডা চালানো হচ্ছে এবং মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে যেসব ইতিহাস রচিত হয়েছে তার সবচেয়ে উর্বর ভূমি হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা-উন্মেষ এবং সূচনা এই বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর থেকেই হয়েছে। আবার মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির ভয় ও আতঙ্কের আঁধার হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যেভাবে প্রসিদ্ধি পেয়েছে সেখানে হঠাৎ করেই জামায়াত-শিবিরের বিজয় দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, রাজনীতি-অর্থনীতি, শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতিকে প্রবলভাবে নাড়া দিয়েছে।

আমাদের দেশের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থান, আওয়ামী লীগ শাসনের অবসান এবং আওয়ামী দোসরদের পলায়নের পর সবার আশা-আকাক্সক্ষার বিমূর্ত প্রতীক হয়ে পড়েছিল গণতন্ত্র এবং নির্বাচন। গত এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক দলসমূহ এবং রাষ্ট্রযন্ত্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যে চেষ্টা-তদবির করে আসছে তার মূল লক্ষ্য ছিল গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার জন্য নানামুখী সংস্কার প্রস্তাব এবং চূড়ান্ত পর্যায়ে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন। কিন্তু অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, জুলাই আগস্ট বিপ্লবের মূল আদর্শ থেকে আমরা সম্ভবত বিচ্যুত হতে জুলাই আগস্ট বিপ্লবচলেছি যার শুরুটা হলো ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে।

আওয়ামী লীগের পতনে প্রতিবেশী বন্ধুরাষ্ট্র যারপরনাই ত্যক্তবিরক্ত এবং ভারত ইতোমধ্যেই তাদের নানামুখী বক্তব্য, কূটনৈতিক তৎপরতা এবং রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত দ্বারা ড. ইউনূস সরকারের প্রতি নিজেদের অবন্ধুসুলভ মনোভাব প্রকাশ করেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ভারতের যে আঞ্চলিক রাজনীতির স্বার্থ তারা সংরক্ষণ করে সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ হলো তাদের সবচেয়ে উর্বর ভূমি। সমুদ্রবন্দর, ভারতীয় সাত রাজ্যের সঙ্গে বিশাল সীমান্ত এবং বঙ্গোপসাগরের কথা বিবেচনা করলে বাংলাদেশই ভারতের সবচেয়ে বড় কৌশলগত মিত্র অথবা শত্রু। পাকিস্তান জমানার পুরোটা সময় ভারত তৎকালীন পূর্ববঙ্গকে যবনভূমি অর্থাৎ শত্রুভূমি হিসেবে ধ্যান জ্ঞান করে পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষানীতি প্রণয়ন করেছিল এবং তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে তারা নজিরবিহীন সাহায্য-সহযোগিতা করেছিল।

স্বাধীনতার পর ভারত সর্বদা চেষ্টা করেছে বাংলাদেশের সরকার, প্রশাসন, অর্থনীতি এবং সীমান্তের ওপর সর্বোচ্চ প্রভাব বিস্তার করার জন্য এবং তাদের সেই প্রচেষ্টা সর্বোচ্চ সফলতা পেয়েছিল ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের আগস্টের ৫ তারিখ অবধি। তারপরের ঘটনা আমরা কমবেশি সবাই জানি। এ মুহূর্তে আওয়ামী লীগের কয়েক লাখ নেতা-কর্মী ভারতে রয়েছেন। স্বয়ং শেখ হাসিনা ভারত সরকারের রাজকীয় মেহমানরূপে দিল্লিতে বসে যে রাজনৈতিক তৎপরতা চালাচ্ছেন, তা হররোজ বাংলাদেশে নানারকম অস্থিরতা তৈরি করে চলেছে।

ড. ইউনূসের সরকার অবশ্য ভারতের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক স্বাভাবিক করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে কিন্তু সম্পর্কের বরফ কিছুতেই গলছে না। উল্টো নেপালে চীনপন্থি সরকারের পতনে দিল্লিতে যে নতুন উল্লাস দেখা দিয়েছে তাতে করে দিল্লি-ঢাকা সম্পর্ক এবং আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গ জনমনে নতুন আতঙ্ক তৈরি করেছে।

আলোচনার এই পর্যায়ে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে কিছু বলব। কিন্তু তার আগে চীন, পাকিস্তান, বাংলাদেশ এবং আমেরিকার ডিপ স্টেট পলিসি নিয়ে কিছু বলা আবশ্যক। বিভিন্ন দেশের সরকার পরিবর্তনে মার্কিন সরকার যে অর্থ ও লোকবল নিয়োগ করে সেটাই ডিপ স্টেট পলিসি হিসেবে পরিচিত। পাকিস্তানে ইমরান খানের পতন, শ্রীলঙ্কার রাজা পাকসে সরকারের পতন এবং বাংলাদেশের শেখ হাসিনার পতনের পর নেপালের অলি সরকারের পতনে ডিপ স্টেট পলিসি দায়ী বলে দশমুখে আলোচনা চলছে। আমেরিকা তিনটি উদ্দেশ্য নিয়ে এসব কর্ম করে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় তাদের প্রথম টার্গেট চীনের আধিপত্য খর্ব করা। দ্বিতীয়ত নিজেদের কর্তৃত্ব অথবা তাদের মিত্র ভারত অথবা পাকিস্তানের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা তা-সর্বশেষ হবে সংশ্লিষ্ট দেশ থেকে সর্বোচ্চ বাণিজ্য সুবিধা আদায়। বাংলাদেশে মার্কিন ডিপ স্টেটের ক্ষেত্রে আমেরিকা ভারত এবং পাকিস্তান উভয় রাষ্ট্রকে প্রতিযোগিতার মধ্যে ফেলে দিয়েছে। অন্যদিকে তারা সরাসরি চীনকে চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে না মূলত মিয়ানমার রোহিঙ্গা এবং আরাকান সমস্যার কারণে। এখন পর্যন্ত মিয়ানমারে শতভাগ চীনা কর্তৃত্ব রয়েছে যা মোকাবিলার জন্য বাংলাদেশ, ভারত কিংবা আমেরিকার কোনো প্রস্তুতি নেই। ফলে বাংলাদেশের বেসামরিক বিষয়াদি, রাজনীতি এবং বাণিজ্য নিয়েই আমেরিকা ব্যস্ত রয়েছে। অন্যদিকে চলমান রাজনীতি এবং ভবিষ্যৎ সরকারের ওপর প্রভুত্ব স্থাপনের জন্য ভারত ও পাকিস্তানকে ওপেন লাইসেন্স দিয়েছে যেখানে আপাতদৃষ্টিতে ভারত পিছিয়ে পড়েছে এবং পাকিস্তান অনেকটা এগিয়ে গেছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

৩৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে