শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫৩, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১১:৪৯, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

সাংস্কৃতিক মুক্তির প্রশ্নে

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
সাংস্কৃতিক মুক্তির প্রশ্নে

দারিদ্র্য যদি খুঁজি তা-ও আছে, অসাম্য খুঁজলে তা-ও। আমাদের সংস্কৃতিতে এই দুই উপাদানের কোনো অভাব নেই। এবং দারিদ্র্য ও অসাম্যকে এমনিতে যতটা পরস্পর নিকটবর্তী মনে হয়, আসলে তারা তার চেয়েও বেশি ঘনিষ্ঠ। বললে ভুল হবে না মোটেই যে অসাম্যই দারিদ্র্যের মূল কারণ।

অসাম্য যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে ধনীতে ও দরিদ্রে, শহরে ও গ্রামে, শিক্ষিতে ও অশিক্ষিতে, সেই বিভেদই দারিদ্র্য সৃষ্টির জন্য দায়ী—কি অর্থনীতিতে, কি সংস্কৃতিতে, যেমন মূল কাঠামোতে, তেমনি ওপরকাঠামোতে। অর্থনৈতিক দারিদ্র্যের পক্ষে সাংস্কৃতিক দারিদ্র্যের কারণ হওয়ার পথে কোনো প্রতিবন্ধক নেই। এ কথাও অবশ্যি সত্য, টাকা হাতে এলেই যে সংস্কৃতিতে উৎকর্ষ আসবে এমন কোনো নিশ্চয়তা নেই, মধ্যপ্রাচ্যের তেল-ধনী কোনো কোনো দেশ এ বিষয়ে সরলরৈখিক সমীকরণ টানার বিপক্ষে রায় দিচ্ছে। মধ্যপ্রাচ্যে যেতে হবে কেন, আমাদের হাতের কাছেই হঠাত্-ধনী পরিবার খুঁজলে পাওয়া যাবে, যারা ওপরে যত বেড়েছে, হৃদয়ে তত বাড়েনি।

না, টাকা থাকলেই রুচিবান হওয়া যায় না, কিন্তু বিপরীত পক্ষে আবার টাকা না থাকলে রুচিও বেঁচে থাকে না, কিছুই থাকে না। কেবল খাওয়ার জন্য মানুষ বাঁচে না বটে, তবে বাঁচতে হলে খেতেই হয়।
কিন্তু এ আলোচনার প্রারম্ভেই বোধ করি বলে নেওয়া আবশ্যক যে সংস্কৃতি কোনো সংকীর্ণ অর্থে বিবেচনা করছি না আমরা। সংস্কৃতি বলতে সুকুমার শিল্পের চর্চাকেই শুধু বোঝানো হচ্ছে না, বরং চিন্তা-চেতনার প্রকাশগুলোকেই ধরা হচ্ছে, যাদের মধ্যে সুকুমার শিল্পগুলো থাকবে তো বটেই, কিন্তু কেবল তারাই থাকবে না, সঙ্গে আপন আপন দাবি নিয়ে থাকবে ভাষা ও সাহিত্য, দর্শন ও বিজ্ঞান, থাকবে শিক্ষা ও জ্ঞানানুশীলন।

আসলে সংস্কৃতি হচ্ছে পরিবেশ ও প্রকৃতির ওপর কর্তৃত্ব স্থাপনে মানুষের যে প্রয়াস, তারই বহিঃপ্রকাশ। এই প্রয়াসে আনন্দ আছে, বেদনা আছে। এর অভ্যন্তরে প্রতিনিয়ত গড়ে উঠছে চিন্তাধারা। এই প্রয়াসে পরিবেশ ও প্রকৃতি যেমন বদলায়, তেমনি মানুষ নিজেও যায় বদলে।

যদি সংস্কৃতির বিভিন্ন এলাকায় আলাদাভাবে চোখ দিই, তবে দেখা যাবে দারিদ্র্য ও অসাম্য, তারা নানাভাবে নানারূপে কাজ করে যাচ্ছে।

আসলে আমাদের এই আলোচনা সেই দৃষ্টিপাত ভিন্ন অন্য কিছু নয়। সিদ্ধান্তটা যদি আগে থেকেই দিয়ে দেওয়া হয় সে শুধু এই কারণে যে এ কোনো গোপন ব্যাপার নয়, এর মধ্যে লুকোচুরি নেই। সত্যটা সামান্যই, অসামান্য সত্যের কার্যকারিতা, কর্মদক্ষতা ও সর্বত্র বিরাজমানতা।

২.

আমাদের এই অঞ্চলে ভাষা সব সময়েই একটি বড় সমস্যা। তার একটি প্রধান কারণ বেশির ভাগ মানুষই অশিক্ষিত এখানে। অশিক্ষিতজনের কোনো ভাষা নেই, এক আর্তনাদ এবং ক্বচিত্-কখনো হুংকার ছাড়া। কিন্তু শিক্ষিতজনের মধ্যেও ভাষার সমস্যা বারবার দেখা গেছে, অত্যন্ত কিম্ভূত, নিতান্ত কুৎসিত আকারে। বাংলা এখানে রাষ্ট্রভাষা আগে কখনোই ছিল না। শাসক ও শাসকের সহযোগী শ্রেণি সংস্কৃতের চর্চা করেছে কখনো, কখনো ফারসির, তারপর ইংরেজির, এমনকি সেবা করতে চেয়েছিল উর্দুরও। নিকট অতীতেও ইংরেজির প্রবল প্রাদুর্ভাব ছিল। দুইবার স্বাধীন হওয়ার পরও ইংরেজির চল কমেনি, বাড়ছেই বরং দিনকে দিন। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রতিবছর একুশে ফেব্রুয়ারিতে নতুন করে শপথ নিতে হয় জীবনের সর্বক্ষেত্রে বাংলা ভাষা প্রচলনের। সে শপথ পরের দিনই বিলীন হয় বিস্মৃতির গহ্বরে। বলা বাহুল্য, এর কারণটা খুবই স্পষ্ট। ইংরেজ গেছে, আমেরিকা এসেছে, সাম্রাজ্যবাদ ঘটা করে চলে গেল নতুন করে, আরো প্রবলভাবে ফিরে আসার জন্য।

আজ দুর্ভাগা বাংলাদেশের সর্বত্র বিদেশের উপস্থিতি, তার পুঁজি আসছে বিদেশ থেকে, আসছে ঋণ, দান, অনুদান সাহায্য। বিক্রি হয়ে যাচ্ছে পানির মাছ, হবে মনে হয় মাটির নিচের গ্যাস, ওপরের আকাশ। যুগ-যুগান্তরের জন্য বন্ধক রাখা হয়ে গেছে আমাদের ভবিষ্যত্। যার গায়ের জামায়, মুখের ভাষায়, মেধার রেখায় যত বেশি বিদেশের ছাপ, সে-ই তত বেশি মহত্ এ দেশে। তেমন অবস্থায় বাংলা কেন চলবে? না, চলে না। সমাজের অধিপতি শ্রেণি বাংলা চর্চা করে না। বাঙালি মুসলমানের মাতৃভাষা বাংলা, না উর্দু—এই মর্মান্তিক বিতর্ক একদিন উঠেছিল। আজও উঠতে পারে নতুন এক বিতর্ক—বাঙালির মাতৃভাষা বাংলা, নাকি ইংরেজি? উচ্চশিক্ষিত বাঙালির প্রধান অংশটাই বাংলাচর্চায় যেমন অনভ্যস্ত, তেমনি অনাগ্রহী। এমনকি যে বাঙালি বাংলা ব্যবহার করে, তারও বাক্যের মধ্যে ইংরেজির অনুপ্রবেশ ক্রমবর্ধমান। কারণ এই শ্রেণির মধ্যে উদগ্র লালসাটা হলো যেকোনো পথে হোক, যেকোনোভাবেই হোক সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়া। এরা উপগ্রহ, গ্রহের আলোকেই আলোকিত। এটা একদিক। অন্যদিকে এই শ্রেণি দেশের ব্যাপক জনসাধারণের সঙ্গে নিজের দূরত্বটাকে যেভাবে পারে, যতটা পারে বজায় রাখতে চায়। সে ক্ষেত্রেও ভাষা মানুষের সহায়ক বটে। ভাষা মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে, কিন্তু এ ক্ষেত্রে ভাষা মানুষকে বিচ্ছিন্ন করেছে। ইংরেজি আসছে বিচ্ছিন্নতার তথা আভিজাত্যের স্মারক চিহ্ন হিসেবে। যেমন—এককালে ফারসি এসেছিল, তার আগে এসেছিল সংস্কৃত। আবির্ভাব হয়েছিল উর্দুরও। ফস করে যদি কেউ প্রশ্ন করেন, বাংলা ভাষাটা তাহলে কোথায় আছে? বলা যাবে সে আছে সাধারণ মানুষের জীবনে। এ দেশের সাধারণ মানুষ অসাধারণরূপে বিপন্ন, কিন্তু সেই বিপন্ন মানুষই বিপন্ন ভাষাকে রক্ষা করছে, মা যেমন রক্ষা করেন আপন শিশুকে। বিদেশিরা বারবার এসেছে এ দেশে, এসে শাসন করেছে দেশ, তাদের তাঁবেদার শ্রেণি শাসকদের ভাষাকেই নিজেদের ভাষা হিসেবে সানন্দে মেনে নিয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ ওই ‘অসিলাটা’ পায়নি, তারা থেকেছে নিজস্ব ‘অন্ধকারে’, যায়নি দালালির পথে, হয়নি বেনিয়া-ফড়িয়া কিংবা আমলা। তাদের ভাষা সব যুগেই স্বদেশি ভাষা। এমনকি বায়ান্নর রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনও সফল হতো না (যতটা হয়েছে) যদি না সাধারণ মানুষ নিজেদের নতুনভাবে বিপন্ন করে এগিয়ে এসে যোগ দিত লড়াইয়ে।

মাতৃভাষা চর্চাই যদি দেশপ্রেমের সবচেয়ে অকৃত্রিম ও নির্ভরযোগ্য নিরিখ হয়, তাহলে এ দেশের শ্রমিক-কৃষকই যে সবচেয়ে বড় দেশপ্রেমিক, সেই বিষয়ে কোনো প্রকার সন্দেহ থাকে না; শ্রমিকের চেয়েও উচ্চস্থান কৃষকের। বিদেশ কৃষককে ছুঁয়েছে সবচেয়ে কম। যে শ্রেণি উৎপাদনের ক্ষেত্রে প্রধান শক্তি, সেই একই শ্রেণি যে সবচেয়ে বড় দেশপ্রেমিক, এ ঘটনা তাৎপর্যবিহীন নয়।

কিন্তু দেশের সাধারণ মানুষের জীবনের সত্যি কোনো ভাষা আছে কি? সেও তো একটি মর্মান্তিক প্রশ্ন। শ্রমজীবী মানুষেয় জীবনটা ছোট শিশুর জীবনের চেয়েও সংকীর্ণ। কেননা তাতে শিশুর হ্রস্বত্ব আছে ঠিকই, কিন্তু শিশুর কল্পনাটা নেই। যেন আজন্ম বৃদ্ধ সে, লোলচর্ম। বাংলাদেশের গ্রামগুলোর মতোই অন্ধকারাচ্ছন্ন-আতঙ্কে জড়সড়। না, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের মতো ভাষাহীন প্রাণী খুঁজে পাওয়া ভার। বিষয়ীর সঙ্গে বিষয় এখানে এমন গলাগলি, ঠাসাঠাসি করে দাঁড়িয়ে যে সাধ্য কি সেখানে ভাষা প্রবেশ করে, অন্তঃপ্রবিষ্ট হয় বস্তুজ্ঞান অথবা তত্ত্বচিন্তা। বিশেষ্যকে সেখানে ছাপিয়ে ওঠে বিশেষণ। তাই যদি হয়, কেমন করে তাহলে বলব যে সাধারণ মানুষের অতিসংকীর্ণ জীবনে ভাষা আছে? না, এক অর্থে ভাষা নেই। আর এখানেই আরেকটি মর্মান্তিকতা, যাদের মুখে ভাষা নেই, ভাষা রক্ষার দায়িত্ব তাদেরই নিতে হচ্ছে। এ অবশ্যি অস্বাভাবিক কোনো ঘটনা নয় আমাদের দেশে। এখানে উৎপাদন যে করে, উৎপাদিত পণ্য সে ভোগ করে না, এখানে দরিদ্রই দরিদ্রকে সাহায্য করে এবং দরিদ্রই ধনীকে বাঁচায়।

উচ্চবিত্তদের জীবনে বাংলার চলনটা কম। বিত্তের উচ্চতা ও বাংলার ব্যবহার বিপরীত অনুপাতে চলে। এই বৈপরীত্য বাড়ছে বৈ কমছে না। আমাদের উচ্চবিত্তদের জগত্ এত বেশি উদার ও বৃহত্, সাহসী ও বিকাশপ্রিয় যে তারা ও বিত্তহীনরা যে একই দেশের মানুষ, তা ভাবলে যে ধাঁধা লাগে না তার কারণ আমরা এ বিষয়ে ভাবিই না। এদের জগত্ মোটামুটি আন্তর্জাতিক, আর আন্তর্জাতিক মানে বাংলার উচ্চমূল্য নির্ধারণ সহজ কাজ নয়।

মাঝখানে মধ্যবিত্ত, তার জীবনে বাংলার চল উচ্চবিত্তের চেয়ে বেশি, কিন্তু বিত্তহীনের তুলনায় কম। মধ্যবিত্ত চিরকালই অসন্তুষ্ট, এ ক্ষেত্রেও তার স্বাভাবিক অসন্তোষ বিদ্যমান। সে অসন্তুষ্ট উচ্চবিত্ত থেকে সে যথেষ্ট দূরের বলে, অর্থাত্ কিনা যদৃচ্ছা ইংরেজি ব্যবহার করতে পারে না দেখে এবং অন্যদিকে আবার অসন্তুষ্ট নিম্নবর্তী শ্রেণির যথেষ্ট নিকটবর্তী বলে, অর্থাত্ কিনা বাংলা বহুল পরিমাণে ব্যবহার করতে হয় দেখে। ব্যাপারটা এমন স্পষ্ট নয়, কিন্তু অস্পষ্টভাবে হলেও ব্যাপারটা এই রকমই।

আমরা বলে থাকি, বাংলা চলছে না। কথাটির অর্থ কী? একটি অর্থ, অফিস-আদালতে চলছে না; শিক্ষায়, বিশেষ করে উচ্চশিক্ষায় চলছে না। অফিস-আদালতে বাংলা চলবে, বাংলা ছাড়া আর কিছুই চলবে না, এই রকম হুকুম থেকে থেকে জারি হয়, কিন্তু এই ভীতির দেশেও অফিসের কলম দেখা যাচ্ছে বেশ নির্ভীক, ইংরেজিই লেখে সে নির্ভয়ে। এমনকি ভুল লিখলেও। কিন্তু না হয় ধরেই নিলাম আমরা আমাদের ঈপ্সিত লক্ষ্যে সত্যি পৌঁছে গেলাম, বাংলা ছাড়া আর কোনো ফাইলই চলছে না, কিন্তু সেই চলমানতায় কি লিখিত বাংলা ভাষা সর্বত্র চলে যাবে, পৌঁছে যাবে দীনদরিদ্র, অশিক্ষিত, অখ্যাতজনের কুঁড়েঘরে। অক্ষরজ্ঞান কি সবার আছে, সবার কি সামর্থ্য আছে বই কিনবে, কিনে পড়বে?

কিন্তু অফিসে-আদালতে এবং উচ্চশিক্ষায় বাংলা চালু হয়ে যাবে এই কল্পনাটাও আপাতত আকাশকুসুম বটে। প্রথম সত্য এই যে আমাদের বিদেশনির্ভরতাকে ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি করে বাংলা ভাষাকে আমরা

যথোপযুক্তরূপে এমনকি অফিসে-আদালতেও চালু করতে পারব না, উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে তো নয়ই। টাকা যেখান থেকে আসে, ভাষাও সেখান থেকেই আসবে। টাকাই আসলে কথা বলে, অন্য সব কিছুকে ছাপিয়ে ওঠে তার গলার স্বর। সামাজিক বীররা বাংলা বলেন না বা যত কম বলেন, ততই বেশি পরিমাণে বীরের মর্যাদা পান—এই দৃশ্য আমরা অতীতে দেখেছি, ভবিষ্যতেও দেখতে থাকব, যদি না হঠাত্ করে সামাজিক বিপ্লব ঘটে যায়। দ্বিতীয়ত, অফিসে-আদালতে বাংলা চলছে, বাংলা ছাড়া আর কিছুই চলছে না—এই লোমহর্ষক ছবি দেশবাসীর জন্য বৈপ্লবিক কোনো মঙ্গল আপনা থেকেই বয়ে নিয়ে আসবে এমনও তো ভরসা হয় না। জেল-ফাঁসি তো মস্ত ব্যাপার, জরিমানার কথাটাই যদি ইংরেজিতে না এসে বাংলায় আসে, তাহলে আমরা যে আহ্লাদে একেবারে আটখানা হব এমন তো ভরসা রাখি না। বাংলা, ইংরেজি, আরবি, উর্দু সবই সমান তখন আমাদের কাছে। বাংলা ভাষায় উচ্চশিক্ষা দেব কী করে? পাঠ্যপুস্তক কোথায়? কোথায় পরিভাষা? কে করবে অনুবাদ? এই সমস্ত উত্তেজিত প্রশ্নের অভ্যন্তরে আছে একটি শান্ত সিদ্ধান্ত, পাঠ্যপুস্তক দেশে লেখা হবে না, তাকে আনতে হবে বিদেশ থেকে, তার বিষয়বস্তু আপাদমস্তক বিদেশি, আবরণটাই শুধু স্বদেশি। ওইটুকুই। উচ্চশিক্ষা সব দিক দিয়েই বিদেশমুখো এবং বিদেশে তো বাংলার চল নেই।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের ওপর নৌ অবরোধ দিল হুথি
ইসরায়েলের ওপর নৌ অবরোধ দিল হুথি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারা জনপ্রিয় কথার আড়ালে নির্বাচনটাকে বিলম্বিত করতে চায় : নজরুল ইসলাম
তারা জনপ্রিয় কথার আড়ালে নির্বাচনটাকে বিলম্বিত করতে চায় : নজরুল ইসলাম

৪৩ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ সারা দেশে বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ সারা দেশে বৃষ্টির আভাস

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার
বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংকের যাত্রা শুরু হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
বাংলাদেশে স্টারলিংকের যাত্রা শুরু হওয়ায় প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ছাত্র হত্যা মামলায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড
কিশোরগঞ্জে ছাত্র হত্যা মামলায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্মরণকালের ভয়াবহ খরার কবলে যুক্তরাজ্য, বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা
স্মরণকালের ভয়াবহ খরার কবলে যুক্তরাজ্য, বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ জেলায় বজ্রঝড়ের আভাস
১৯ জেলায় বজ্রঝড়ের আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহজাদপুরে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে কৃষক নিহত
শাহজাদপুরে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে কৃষক নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিনিস্টার ‘হাম্বা অফারে’র রোড শো ক্যাম্পেইন উদ্বোধন
মিনিস্টার ‘হাম্বা অফারে’র রোড শো ক্যাম্পেইন উদ্বোধন

৪০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

প্রকাশ্যে ‘টগর’ সিনেমার প্রথম পোস্টার
প্রকাশ্যে ‘টগর’ সিনেমার প্রথম পোস্টার

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সীমালঙ্ঘন করলে এই সরকারকেও কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে : আব্দুস সালাম
সীমালঙ্ঘন করলে এই সরকারকেও কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে : আব্দুস সালাম

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রণবীরের মনে কি সত্যিই প্রেম ছিল আনুষ্কার প্রতি?
রণবীরের মনে কি সত্যিই প্রেম ছিল আনুষ্কার প্রতি?

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ১০ জন
ভাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ১০ জন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকার গায়ের জোরে ইশরাককে মেয়র হতে দিচ্ছে না : রিজভী
সরকার গায়ের জোরে ইশরাককে মেয়র হতে দিচ্ছে না : রিজভী

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস পালিত
গোপালগঞ্জে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস পালিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রিপল হত্যার ঘটনায় অভিযুক্তের ফাঁসির আদেশ
হবিগঞ্জে ট্রিপল হত্যার ঘটনায় অভিযুক্তের ফাঁসির আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে নিখোঁজের পর শিশুর লাশ মিলল পুকুরে
টঙ্গীতে নিখোঁজের পর শিশুর লাশ মিলল পুকুরে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইএসইউ ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশে ক্রিকেটারদের সংবর্ধনা
আইএসইউ ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশে ক্রিকেটারদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনের গেটে মঞ্চ করে ইশরাক অনুসারীদের গান ও জাদু প্রদর্শনী
নগর ভবনের গেটে মঞ্চ করে ইশরাক অনুসারীদের গান ও জাদু প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাগজ পৌঁছেছে কারাগারে, মুক্তি পাচ্ছেন নুসরাত ফারিয়া
কাগজ পৌঁছেছে কারাগারে, মুক্তি পাচ্ছেন নুসরাত ফারিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন অর্থবছরে মহার্ঘ ভাতা : অর্থ উপদেষ্টা
নতুন অর্থবছরে মহার্ঘ ভাতা : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জ শহরে ৪ দিন ধরে নিখোঁজ স্কুলছাত্র
মুন্সিগঞ্জ শহরে ৪ দিন ধরে নিখোঁজ স্কুলছাত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনার সাবেক মেয়র খালেক ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
খুলনার সাবেক মেয়র খালেক ও তার স্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার : নারী দেহের নীরব ঘাতক
ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার : নারী দেহের নীরব ঘাতক

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইউজিসির সামনে আজও অবস্থান কর্মসূচি ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের
ইউজিসির সামনে আজও অবস্থান কর্মসূচি ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন
শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক
অভিনেতা চঞ্চলের সঙ্গে ছবি : ক্ষমা চাইলেন ইশরাক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?
চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়ার ভাইরাল ভিডিওর নেপথ্যে কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক
আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস
টানা ৫ দিন বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক
সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক
সমর্থকদের আন্দোলন নিয়ে যা বললেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল
রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন
ভারতের ইউটিউবার জ্যোতি যেভাবে পাকিস্তানের গুপ্তচরবৃত্তি করতেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস
বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প
পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে
কাশিমপুর কারাগারে নেওয়া হয়েছে নুসরাত ফারিয়াকে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার
সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা
ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু
দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক
ডিজিটাল জরিপ ভূমি সংক্রান্ত জটিলতা কমিয়ে আনবে: মহাপরিচালক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত
পতিত ফ্যাসিস্ট আসিফদের থামাতে পারে নাই : হাসনাত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব
জব্দ করা সম্পত্তির মূল্য ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির
এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা, জরুরি সভা ডাকলো বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু
গোটা গাজা দখলের ঘোষণা দিলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন
হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন অর্থবছরে মহার্ঘ ভাতা : অর্থ উপদেষ্টা
নতুন অর্থবছরে মহার্ঘ ভাতা : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?
হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
সাড়ে ১০ হাজারেরও বেশি হয়রানিমূলক রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!
ইসরায়েলি বিশেষ অভিযান ব্যর্থ!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে
মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ
বাঙালির আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে অনন্য উদাহরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন
ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করবেন না, এখনই নির্বাচন দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি
দখলদারের কবজায় ১২ লাখ কোটি টাকার বনভূমি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো মনোযোগ সরাচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’
খুলনার সবচেয়ে বড় গরু ‘রাজা মানিক’

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা
বিয়ারিং কাজ না করায় খুলে যায় বিমানের চাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকে চান কাবিলা
কাকে চান কাবিলা

শোবিজ

চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের
চালকবিহীন গাড়ি তৈরি শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না
অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ দেখছি না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
স্থবির জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা
মসলার বাজারে কারসাজির শঙ্কা

নগর জীবন

নতুন দল গঠনের উর্বর সময়
নতুন দল গঠনের উর্বর সময়

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী
রংপুর চিড়িয়াখানায় অন্তিম সময়ে নিঃসঙ্গ দুই প্রাণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজারে মৌসুমি ফল
বাজারে মৌসুমি ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার
আমার কপালে পোড়া কোনো দাগ নেই : ফেরদৌসী মজুমদার

শোবিজ

দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা
দাবি আদায়ে অনড় ইশরাক সমর্থকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ
সেভেন সিস্টারসে বাণিজ্য বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও যারা অভিনয় করেন
আরও যারা অভিনয় করেন

শোবিজ

সাহসিকতার স্বীকৃতি পেলেন বিমানের সেই পাইলট
সাহসিকতার স্বীকৃতি পেলেন বিমানের সেই পাইলট

পেছনের পৃষ্ঠা

তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক
তাদের অবিলম্বে পদত্যাগ করতে হবে : ইশরাক

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার
কার্বন নিঃসরণ কমাতে দরকার ৬৬০ কোটি ডলার

শিল্প বাণিজ্য

শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা
শপথ নিয়ে আইনি জটিলতা আছে : উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়
উপকূলের অর্থনীতি জোরদার কাঁকড়ায়

শিল্প বাণিজ্য

আমিরাতের কাছে লজ্জার হার
আমিরাতের কাছে লজ্জার হার

মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়
শৃঙ্খলা ফেরেনি শিক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ
লাহোর কালান্দার্সে খেলবেন মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ঢাকা আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে
দেশ অনিশ্চয়তার দিকে যাচ্ছে

পেছনের পৃষ্ঠা