শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১২:২৩, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

অনলাইন ভার্সন
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

লোকমুখে আলোচনার জন্ম দিতে টেনে টেনে লম্বা করে শুদ্ধ বাংলা উচ্চারণের চেষ্টা করতেন। কখনো বলতেন : ‘জ্বালা, জ্বালা রে জ্বালা, অন্তর্জ্বালা।’ কখনো বলেছেন : ‘পালাব না। কোথায় পালাব? প্রয়োজনে ফখরুল সাহেবের বাসায় গিয়ে উঠব। কি, জায়গা দেবেন? না হলে ঠাকুরগাঁওয়ের বাড়ি আছে না, ওই বাড়িতে গিয়ে উঠব।’ 

ওই উক্তি উচ্চারণের পর বেশিদিন পার হয়নি। সেই ওবায়দুল কাদেরকে পালাতে হয়েছে দেশ ছেড়ে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নিজ দেশেই বক্তব্য দিয়ে দিন কাটাতে পারছেন। কিন্তু কলকাতার রাস্তায় মুখ ঢেকেই হাঁটতে হচ্ছে ঘড়িবিলাসী ওবায়দুল কাদেরকে। 

২০১১ সালে সড়কমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। পরে দলের সাধারণ সম্পাদক পদে টানা তিন মেয়াদের দায়িত্ব পালন করেন। একসঙ্গে দল ও মন্ত্রীর বড়ত্ব এক পর্যায়ে তাঁকে দাম্ভিক করে তোলে। কেউ বিরুদ্ধে বক্তব্য দিলেই খেপে যেতেন। খ্যাপাটে কাদেরকে নিয়ে দেশের মানুষের মনে এখনো ক্ষোভ জ্বলছেই। সেই কাদের আওয়ামী লীগ আমলে নেপথ্যে থেকে চক্র তৈরি করে লুটপাট চালান সড়ক, বিআরটিএ ও সেতু ভবনে। নিজ এলাকা নোয়াখালীর কাছের লোকজনকে নিয়ে গড়ে তুলেছিলেন দেড় দশকের অভেদ্য চক্র। 

এই চক্রে ছিলেন স্ত্রী ইসরাতুন্নেছা, ছোট ভাই মির্জা কাদের, সাহাদাত হোসেন ও ফখরুল ইসলাম রাহাত, ভাতিজা তাশিক মির্জা, ভাগ্নে মাহবুবুর রশীদ মঞ্জু, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আজম পাশা, মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আইয়ুব আলী, কথিত ভাগ্নে ইস্কান্দার মির্জা শামীম, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদল, রামপুর ইউপি চেয়ারম্যান সালেকীন রিমন।

নোয়াখালীতে চাঁদাবাজি, দখলবাজি, দরপত্রবাজি, নির্বাচন, নিয়োগ ও তদবির বাণিজ্যসহ সব অপকর্মে এই চক্র একচ্ছত্রভাবে আধিপত্য ধরে রাখে। গত বছরের ৫ আগস্ট ভুক্তভোগী ও সংক্ষুব্ধ এলাকাবাসী কোম্পানীগঞ্জে ওবায়দুল কাদেরের বাড়ি পুড়িয়েছে। তাদের ফুঁসে ওঠার আগেই কাদের ও কাদেরচক্র এলাকা ছেড়ে পালিয়েছে।

ওবায়দুল কাদেরের স্ত্রী ইসরাতুন্নেসা কাদেরের গাড়িচালক ছিলেন আতিকুর রহমান। মানিকগঞ্জের সিংগাইরে তিনি নির্মাণ করিয়েছেন আলিশান বাড়ি। তাতে ব্যয় হয়েছে কম হলেও দুই কোটি টাকা। ওবায়দুল কাদেরের প্রভাব খাটিয়ে আতিক অবৈধভাবে অর্থ কামাতেন। তারই প্রমাণ এই বাড়ি। আতিকের বিভিন্ন ধরনের ব্যবসাও ছিল জমজমাট। ইসরাতুন্নেসা তার বাহক পাঠিয়ে সওজ অধিদপ্তর, বিআরটিএসহ বিভিন্ন দপ্তরে তদবির করতেন। তার তদবিরে সুফল ভোগকারীরা উপহার দিতেন ইসরাতুন্নেছাকেও। 

বিআরটিএ সদর দপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা ইসরাতুন্নেছাকে উপহার দিয়ে পদোন্নতিও পেয়েছেন বলে তথ্য পাওয়া গেছে। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের স্ত্রী সেলিনা মোমেনসহ বিভিন্ন মন্ত্রীর স্ত্রীও উপহার বা অর্থ দিয়ে ইসরাতুনন্নেছার মাধ্যমে বদলি বা পদোন্নতির মতো কাজ করিয়ে নিতেন। ওবায়দুল কাদেরও তা জানতেন।

ওবায়দুল কাদের ছিলেন নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনের এমপি। তাঁর ছোট ভাই আবদুল কাদের মির্জা ছিলেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বসুরহাট পৌরসভার মেয়র। দুই ভাইয়ের মধ্যে বিরোধ ছিল সওজ অধিদপ্তরসহ বিভিন্ন স্থানে আধিপত্য ধরে রাখা নিয়ে। 

স্থানীয় সূত্র জানায়, ওবায়দুল কাদের চাঁদাবাজিতে কাদের মির্জাকে উৎসাহিত করতেন। ১৯৯৬ সালে নোয়াখালী-৫ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে প্রথমবারের মতো এমপি নির্বাচিত হন ওবায়দুল কাদের। তখন ওই সরকারের যুব, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। ওবায়দুল কাদেরের ক্ষমতার জোর তখন থেকেই ব্যবহার শুরু করেন কাদের মির্জা। ১৯৯৮ সালে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই কাদের মির্জা দখল করে নেন বসুরহাট পৌরসভার চেয়ারম্যানের পদ। ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও এমপি হন ওবায়দুল কাদের। 

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের সম্মেলনে তিনি দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলেও প্রায় আড়াই বছর মন্ত্রিত্ব ছিল না ওবায়দুল কাদেরের। বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগ তুললে যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে সরিয়ে দেওয়া হয়। ২০১১ সালের ডিসেম্বরে যোগাযোগমন্ত্রী করা হলে ভাগ্যের দরজা-জানালা খোলে ওবায়দুল কাদের ও তাঁর চক্রের। পরে দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। সেই দায়িত্ব তিনি শেষ পর্যন্ত ধরে রেখেছিলেন শেখ রেহানার আশিসে।

কাদের মির্জার অপকর্ম : বড় ভাই দলের সাধারণ সম্পাদক- এই পরিচয় পুঁজি করে ছোট ভাই কাদের মির্জাসহ কাদের পরিবারের কাছের ও দূরের লোকেরা আখের গোছাতে থাকেন। সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন দপ্তর, নোয়াখালী জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ইউনিয়ন, এমনকি ওয়ার্ড পর্যায়ে তদবির-সুপারিশসহ বহুমুখী অপকর্ম করে তারা বিপুল অর্থের মালিক হয়ে যান। 

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল, বিআরটিএ, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, পুলিশ, সিভিল সার্জনের কার্যালয়, শিক্ষক নিয়োগসহ বিভিন্ন নিয়োগ বাণিজ্য থেকে কাদের মির্জা চাঁদাবাজি করতেন। কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট বাজারে ভবন নির্মাণ করতে হলেও তাঁকে চাঁদা দিতে হতো। পৌরসভার নকশা অনুমোদন, বাসস্ট্যান্ড-সর্বত্র চলত তাঁর চাঁদাবাজি। বসুরহাট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবদুল মতিন লিটন বলেন, কাদের মির্জার চাঁদাবাজিতে বসুরহাট বাজারের ব্যবসায়ীরা থাকতেন আতঙ্কে।

২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর পৌর নির্বাচনে ইশতেহার ঘোষণা দিয়ে কাদের মির্জা ভাই ওবায়দুল কাদেরসহ দলের নেতাদের বিরুদ্ধে বিষোদগার করে আলোচনায় আসেন। ফেসবুক লাইভে ‘সব ফাঁস করে’ দেওয়ার ভয় দেখান ওবায়দুল কাদেরকে। এটা ছিল এক ধরনের নাটক। ওবায়দুল কাদেরের স্ত্রী যাতে কাদের মির্জাকে কমিশন বাণিজ্যে বাধা না দেন, সে কারণে ওই নাটক সাজানো হয়েছিল। 

এই ফাঁকে ওবায়দুল কাদের মনোনয়ন বাণিজ্য, দলের জেলা-উপজেলা কমিটি বাণিজ্য, নিয়োগ বাণিজ্য, উন্নয়নকাজ থেকে ১০ শতাংশ কমিশন বাণিজ্যের প্রতিনিধি বানান কাদের মির্জাকে। পরে ব্যাপক বাণিজ্যে মির্জা কাদের নিজের, স্ত্রী-সন্তানদের নামে-বেনামে বিপুল সম্পদ গড়েন। ওবায়দুল কাদেরের বাবা মোশাররফ হোসেন স্কুল শিক্ষক ছিলেন। পরিবার ছিল অতি সাধারণ। দুই যুগের ব্যবধানে এই পরিবার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে যায়।

অন্যের জমি দখল করে আওয়ামী লীগ কার্যালয় : কাদের মির্জাকে দিয়ে অন্যের জমি দখল করে বসুরহাট বাজারে উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয় তৈরি করিয়ে নেন ওবায়দুল কাদের। বাজারে আরডি শপিং মল দখলের হুমকি দিয়ে মার্কেটের মালিক নুর উদ্দিন মো. জাহাঙ্গীরকে জিম্মি করে ৭ শতাংশ জমি বিনামূল্যে নিজের নামে লিখিয়ে নেন মির্জা। পরে তা স্থানীয় আওয়ামী লীগের নামে দান করে দাতা সাজেন ওবায়দুল কাদের। 

নুর উদ্দিন মো. জাহাঙ্গীর বলেন, ‘ওবায়দুল কাদেরের ক্ষমতার দাপটে কাদের মির্জার লোকজনের ভয়ে এক কোটি ৭৫ লাখ টাকার জমি বিনামূল্যে তাঁদের নামে লিখে দিতে বাধ্য হয়েছিলাম। গত ১৫ আগস্ট ওবায়দুল কাদের ও কাদের মির্জাকে আসামি করে নোয়াখালী দেওয়ানি আদালতে মামলা করেছি।’

কমিশন বাণিজ্য : সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দেড় দশকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা ও বসুরহাট পৌরসভায় প্রায় ৬০০ কোটি টাকার উন্নয়নকাজ হয়। এর মধ্যে পৌরসভায় উন্নয়নকাজ হয় ৯৭ কোটি টাকার। গড়ে ১০ শতাংশ হারে কমিশন নিতেন কাদের মির্জা। পছন্দের ঠিকাদারের বাইরে কেউ নোয়াখালীতে কাজ করতে পারত না বলে ভুক্তভোগী ঠিকাদাররা কালের কণ্ঠকে জানিয়েছেন। ২০২১ সালের ২০ সেপ্টেম্বর বসুরহাটের আমিন মার্কেটের মালিক আশিক-ই-রসুলকে পৌরসভা কার্যালয়ে ডেকে মির্জা লোকজনকে দিয়ে ১০ লাখ টাকা দাবি করেন। তা না দেওয়ায় ২৭ সেপ্টেম্বর মার্কেটের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেয় তাঁর বাহিনী। 

আশিক-ই-রসুল বলেন, ‘টাকা দেওয়ার পর আমার মার্কেটের তালা খুলে দেওয়া হয়। অন্যদিকে পৌর এলাকায় লন্ডনপ্রবাসী আবু ছায়েদের চারতলা ও ছয়তলার দুটি ভবন পাঁচ বছর আগে দখল করেন মির্জা। চারতলা ভবন মির্জা তাঁর স্ত্রী আক্তার জাহান বকুলের নামে লিখে নেন। দুই ভবনের নিচে দোকান এবং ওপরে আবাসিক ফ্ল্যাট। ছয়তলা ভবন থেকে পৌরসভার নামে ভাড়াও তুলতেন মির্জা। ৫ আগস্টের পর ভবনটি দখলমুক্ত করেন আবু ছায়েদ।’ 

এলাকাবাসী জানায়, ওবায়দুল কাদের এই দখলবাজির মূল শক্তি ছিলেন। বসুরহাটের ব্যবসায়ী ফেরদৌস মাহমুদ বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকে মির্জা নানা ছুতায় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা নিতেন। শত শত দোকান দখল করে পৌরসভার নামে ভাড়া তুলতেন। ওবায়দুল কাদেরের ভয়ে ভুক্তভোগীরা চাঁদা দিতে বাধ্য হতেন। কিন্তু তাঁরা প্রতিবাদ করতে পারতেন না।

হেলমেট বাহিনী : কোম্পানীগঞ্জে ছিল মির্জার হেলমেট ও হাতুড়ি বাহিনী। তার নেতৃত্বে ছিলেন মির্জার ছেলে তাশিক মির্জা। ২০২১ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি চাপরাশিরহাটে প্রতিপক্ষের মিছিলে হামলা চালায় এই বাহিনী। গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে মারা যান স্থানীয় সাংবাদিক বুরহান উদ্দিন মুজাক্কির। এ ঘটনার মামলায় কারো নাম উল্লেখ করার সাহস পায়নি মুজাক্কিরের পরিবার। 

উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব মাহমুদুর রহমান রিপন বলেন, ‘আমাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ১০৩টি মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের অক্টোবরে কোম্পানীগঞ্জে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের ৬৯ জন নেতাকর্মীর বাড়িতে হামলা চালায় হেলমেট বাহিনী।’ 

উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নে মুছাপুর ক্লোজার এলাকায় মির্জা ৬০০ একরের বেশি খাসজমি দখল করে ভুয়া ভূমিহীন সাজিয়ে তা বিভিন্ন ব্যক্তির কাছে বিক্রি করেন। একই এলাকার ছোট ফেনী নদীর বালু উত্তোলন করে বিক্রি করান তিন বছর। ২০২১ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর পৌরসভার কলালিয়ায় মির্জার নেতৃত্বে হুমায়ূন টিম্বার মার্চেন্ট অ্যান্ড সমিলে হামলা চালানো হয়। সেখানে ‘শিশুপার্কের জন্য নির্ধারিত স্থান’ লেখাসংবলিত সাইনবোর্ড টাঙায় সন্ত্রাসীরা। 

ওই সমিলের মালিক ফিরোজ আলম মিলন বলেন, ‘ক্রয়সূত্রে আমরা জায়গার মালিক। তা ব্যাংকে বন্ধকও দেওয়া হয়েছে। ওই জমি খাস দাবি করে আমাদের স্থাপনা সরিয়ে নেয় ওরা। আদালতে গেলে কাদের মির্জা দখল ছাড়তে বাধ্য হন।’ 

দলে পদ না থাকলেও ওবায়দুল কাদেরের আরেক ছোট ভাই শাহাদাৎ হোসেনকে চাঁদা দিতে হতো। বসুরহাট বাজারের বাস, সিএনজি, মাইক্রোস্ট্যান্ড ছাড়াও সওজ অধিদপ্তরের ঠিকাদারদের কাছ থেকে চাঁদা নিতেন তিনি। ওবায়দুল কাদেরের ভাগ্নে মাহবুবুর রশীদ মঞ্জু দরপত্র বাণিজ্য ও খাসজমি দখলে তৎপর ছিলেন। ওবায়দুল কাদেরের ছোট বোনের ছেলে সালেকিন রিমন মামার বদৌলতে হয়ে উঠেছিলেন বড় সন্ত্রাসী। গত ইউপি নির্বাচনে তিনি রামপুর থেকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। 

ওবায়দুল কদেরের মেজো বোনের ছেলে ফখরুল ইসলাম রাহাত জনতা ব্যাংকে চাকরি নেন মামার খুঁটির জোরে। তবে তিনি ব্যাংকে উপস্থিত থাকতেন না। কাজ না করে বেতন-ভাতা তুলতেন। ব্যাংকঋণ নিয়ে বসুরহাট বাজারে বাড়ি নির্মাণ করেন এবং চট্টগ্রামে ফ্ল্যাট কেনেন। তিনি সপরিবারে পালিয়ে সৌদি আরবে আছেন। কাদের মির্জার ছেলে তাশিক মির্জা বাবার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সহযোগী ছিলেন। তিনি পলাতক রয়েছেন। 

কাদের মির্জার ডান হাত বলে পরিচিত কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক আজম পাশা চৌধুরী রুমেল ৫ আগস্টের পর পালিয়ে কানাডা চলে গেছেন। আইয়ুব আলী ছিলেন কোম্পানীগঞ্জের অন্যতম সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, খাসজমি দখলকারী। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। ছোট ফেনী ও মুছাপুরের নদী থেকে বালু তোলা এবং খাসজমি দখলে নিতে তাঁর জুড়ি ছিল না। কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদলের নামে বাহিনীও ছিল। বড় দরপত্রগুলো বাগানোর কাজ ছিল তার। 

বিআরটিএ সদর দপ্তরে তিনি সংস্থার চেয়ারম্যানকে গাড়িচালকদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচির কাজ তাঁর ভাগ্নে মো. পারভেজকে দেওয়ার জন্য তদবির করতেন। তাঁর তদবিরের জোরে পারভেজ ওই কাজ পান। পারভেজ সেই কাজ করছেন ঢাকার গাবতলী ও উত্তরায়। অবশ্য বাদল পালিয়ে গেছেন দুবাইয়ে। ওবায়দুল কাদেরের ভাগ্নে পরিচয় দিয়ে সওজ অধিদপ্তরের বিভিন্ন কর্মসূচির কাজ নিতেন ইস্কান্দার মির্জা শামীম। তিনি এখন পলাতক।
 
সূত্র: কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন
নির্বাচন সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ
নির্বাচন সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী
বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপের ছিটকে গেলেন ঈশান কিষাণ
এশিয়া কাপের ছিটকে গেলেন ঈশান কিষাণ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম
বদলে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার নাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্টের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স ১৪২৪ মিলিয়ন ডলার
আগস্টের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স ১৪২৪ মিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ও হলে ১৭৯১ প্রার্থী
ডাকসু নির্বাচনে কেন্দ্রীয় ও হলে ১৭৯১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত

সম্পাদকীয়

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা