শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৩, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

নাকাল চামড়াশিল্প

♦ সাভারে স্থানান্তরের ব্যর্থতা ♦ রপ্তানি কমেছে অর্ধেকের বেশি ♦ পরিবেশগত অবকাঠামোর অভাব ও আর্থিক সংকট ♦ আন্তর্জাতিক মানের সনদ না থাকায় পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ
ইমরান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
নাকাল চামড়াশিল্প

প্রতি বছর কোরবানি ঈদের সময় এলেই দেশের পশুর চামড়া নিয়ে শুরু হয় তুমুল আলোচনা। ঈদের সময় বিপুল পরিমাণ পশুর চামড়া সংগ্রহ করা হলেও বছরের অন্য সময়গুলোতে চামড়াশিল্প পড়ে থাকে নানাবিধ সংকটে। একদিকে চামড়ার দাম পড়ে যায় অনেকটাই, অন্যদিকে মানসম্পন্ন প্রক্রিয়াজাত চামড়া বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এতে বিপাকে পড়েন চামড়া ব্যবসায়ী ও রপ্তানিকারকরা। পাশাপাশি ক্ষতির মুখে পড়ে দেশের অর্থনীতিও।

পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি হয়েছিল ৩৯৭ দশমিক ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের, যা ২০২৪-২৫ অর্থবছরে (জুলাই থেকে এপ্রিল) নেমে এসেছে মাত্র ১০৭ মিলিয়নে। অর্থাৎ গত এক দশকে রপ্তানি কমেছে ৫০ শতাংশেরও বেশি। অথচ বিশ্ববাজারে চামড়াজাত পণ্যের মোট মূল্য প্রায় ৪২০ বিলিয়ন ডলার, যেখানে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ প্রায় সামান্য।

জানা যায়, এই সংকট নিরসনে ২০১৭ সালে ঢাকার হাজারীবাগ থেকে দেশের প্রধান চামড়া প্রক্রিয়াজাত এলাকা সরিয়ে নেওয়া হয় সাভারে। উদ্দেশ্য ছিল পরিবেশবান্ধব অবকাঠামোর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মান অর্জন এবং রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে খাতটিকে টেকসই করা। তবে বাস্তবতা হয়েছে উল্টো। অপরিকল্পিত বাস্তবায়ন, কেন্দ্রীয় বর্জ্য পরিশোধনাগার (সিইটিপি) সম্পূর্ণরূপে কার্যকর না হওয়া, অর্থসংকট ও আন্তর্জাতিক সনদের অভাবে চামড়াশিল্প ক্রমাগত দুর্বল হয়ে পড়েছে।

চামড়াশিল্প ব্যবসায়ীরা বলছেন, সাভারে স্থানান্তরের পর ২২০টি ট্যানারি নতুন এলাকায় বসানো হলেও অনেক ট্যানারিই কার্যকরভাবে উৎপাদনে যেতে পারেনি। নগদ অর্থসংকট, পর্যাপ্ত অর্ডার না পাওয়া, সরবরাহকারীদের পাওনা পরিশোধে ব্যর্থতা এবং ব্যাংকঋণের দায়-সব মিলিয়ে এ খাত গভীর সংকটে রয়েছে। এ ছাড়া চামড়ার মান নিয়ন্ত্রণেও রয়েছে বড় ধরনের সীমাবদ্ধতা। তারা জানান, ঈদের সময় কাঁচা চামড়া সংগ্রহের প্রক্রিয়া এখনো অপ্রাতিষ্ঠানিক। অদক্ষ জবাই পদ্ধতি, মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রভাব এবং অপর্যাপ্ত সংরক্ষণের কারণে চামড়ার গুণগত মান নষ্ট হয়ে যায়। চামড়ার পুরুত্ব ও মান যাচাই হচ্ছে অনুমাননির্ভর পদ্ধতিতে, যা মানসম্পন্ন চামড়া বাছাইকে জটিল করে তুলছে। এর ফলে বিদেশি ক্রেতারা আস্থা হারাচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা আরও জানান, আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপ (এলডব্লিউজি) সনদ না থাকায় বাংলাদেশ থেকে রপ্তানিযোগ্য চামড়ার মূল্য অনেক কম পাচ্ছেন তারা। অনেক সময় বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশের চামড়া কিনতেই চান না। আবার মানসম্পন্ন কাঁচামালের ঘাটতিতে বিদেশ থেকে প্রক্রিয়াজাত চামড়া আমদানি করতে হচ্ছে। তারা জানান, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ অর্থায়নের সুযোগ নেই। প্রযুক্তি ও দক্ষতার ঘাটতিসহ আধুনিক মেশিন ও প্রশিক্ষণের অভাবের কারণে পিছিয়ে পড়ছে সম্ভাবনাময় এ খাতটি। বাংলাদেশ চামড়াজাত পণ্য ও পাদুকা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, বাংলাদেশে মাত্র সাতটি ট্যানারি আন্তর্জাতিক এলডব্লিউজি সনদপ্রাপ্ত, যেখানে ভারতের রয়েছে ২৫৩টি, চীনের ২০০টি এবং পাকিস্তানে ৪৪টি ট্যানারি। এর ফলে বাংলাদেশের চামড়া বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়েছে। তিনি আরও বলেন, যদি একটি যথাযথ এলডব্লিউজি সিইটিপি সনদ না থাকে, তাহলে কোনো ট্যানারি নিরীক্ষায় আসবে না। আমরা টাকা-পয়সা খরচ করে বসে থাকব, তারপর আগামী ২০ বছর ধরে এই সিইটিপি ঠিক করবে, তাহলে আমাদের ওই ট্যানারিগুলো কি বাদ যাবে না মরবে? সিইটিপি ঠিক না করলে কোনো অডিট আসবে না। এটা ঠিক করার দায়িত্ব সরকারের। এ ছাড়া ন্যায্যমূল্যে চামড়ার দাম না পাওয়া আমাদের জন্য বড় সমস্যা। এটার কারণে চামড়া খাতে বড় ধস নেমেছে। যদি আমাদের কাছে এলডব্লিউজি সনদ থাকত তাহলে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ বেশি দামে চামড়া বিক্রি করতে পারতাম আমরা। বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মো. শাহীন আহমেদ বলেন, সাভারে ট্যানারি স্থানান্তরিত হলেও কাঙ্ক্ষিত সুফল আসেনি। আন্তর্জাতিক মানের অবকাঠামো এখনো গড়ে ওঠেনি। সিইটিপি এখনো পুরোপুরি কার্যকর না হওয়ায় পরিবেশবান্ধব উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে না। আবার এলডব্লিউজি সনদ না থাকার কারণে ইউরোপ ও আমেরিকার বড় বড় ক্রেতারা বাংলাদেশের চামড়া নিতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে আমরা রপ্তানির জন্য চীনা মধ্যস্বত্বভোগীদের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছি, যারা উন্নত দেশগুলোর তুলনায় প্রায় ৬০ শতাংশ কম দামে চামড়া কিনে থাকেন। এর ফলে প্রকৃত মূল্য থেকে আমরা বঞ্চিত হচ্ছি। এই পরিস্থিতি থেকে চামড়াশিল্পকে রক্ষায় সরকারের কাছে ট্যানারি মালিকদের সহজ শর্তে ঋণসহায়তা দেওয়া এবং এলডব্লিউজি সনদ অর্জনে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করার দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

এই বিভাগের আরও খবর
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
১০ জুন হামজার বাংলাদেশের সামনে সিঙ্গাপুর
১০ জুন হামজার বাংলাদেশের সামনে সিঙ্গাপুর
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জামায়াতের
দেশবাসীকে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জামায়াতের
বিজ্ঞাপন দিয়ে হবে উপাচার্য নিয়োগ
বিজ্ঞাপন দিয়ে হবে উপাচার্য নিয়োগ
নগদের সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাতে মামলা
নগদের সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা আত্মসাতে মামলা
মুক্তিপণ দাবিতে লিবিয়ায় নির্যাতন বাংলাদেশে গ্রেপ্তার
মুক্তিপণ দাবিতে লিবিয়ায় নির্যাতন বাংলাদেশে গ্রেপ্তার
সীমান্তে নারী শিশুসহ ৪০ জনকে পুশইন
সীমান্তে নারী শিশুসহ ৪০ জনকে পুশইন
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হবে
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হবে
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এখনো বন্ধ হয়নি পলিথিন আগ্রাসন
এখনো বন্ধ হয়নি পলিথিন আগ্রাসন
সর্বশেষ খবর
বাড়তি ভাড়ায় যাত্রী নাকাল, ট্রাক-পিকআপেও চাপ
বাড়তি ভাড়ায় যাত্রী নাকাল, ট্রাক-পিকআপেও চাপ

এই মাত্র | নগর জীবন

কালুরঘাট সেতুতে দুর্ঘটনা: বরখাস্ত ৪ রেলকর্মী, তদন্ত কমিটি গঠন
কালুরঘাট সেতুতে দুর্ঘটনা: বরখাস্ত ৪ রেলকর্মী, তদন্ত কমিটি গঠন

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাসটেইনেবল প্লাস্টিক ব্যবহারে বৈশ্বিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
সাসটেইনেবল প্লাস্টিক ব্যবহারে বৈশ্বিক ঐক্যের আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে মাদারীপুরে ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে মাদারীপুরে ঈদুল আজহা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটের ৬ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
লালমনিরহাটের ৬ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার একটি ঈদ জামাতও নিরাপত্তার বাইরে থাকবে না: ডিএমপি কমিশনার
ঢাকার একটি ঈদ জামাতও নিরাপত্তার বাইরে থাকবে না: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৫
জয়পুরহাটে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে: উপদেষ্টা আসিফ
ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সরকার সচেষ্ট রয়েছে: উপদেষ্টা আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে অর্ধশত গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
চাঁদপুরে অর্ধশত গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় মহাসড়কে ঘরমুখী মানুষের চাপ
ভাঙ্গায় মহাসড়কে ঘরমুখী মানুষের চাপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে নগরের নিরাপত্তায় সিএমপির নির্দেশনা
ঈদে নগরের নিরাপত্তায় সিএমপির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে চাঁপাইনবাবগঞ্জের চার গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে চাঁপাইনবাবগঞ্জের চার গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের ছুটিতে দর্শনার্থীদের অপেক্ষায় শালবন বিহার
ঈদের ছুটিতে দর্শনার্থীদের অপেক্ষায় শালবন বিহার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কোরবানির বর্জ্য অপসারণে প্রস্তুত ২০ হাজার ২৬৭ পরিচ্ছন্ন কর্মী
রাজধানীতে কোরবানির বর্জ্য অপসারণে প্রস্তুত ২০ হাজার ২৬৭ পরিচ্ছন্ন কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটকরা ছুটবে কক্সবাজার
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটকরা ছুটবে কক্সবাজার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীর ২৫ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন
পটুয়াখালীর ২৫ গ্রামে ঈদুল আজহা উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বছর পর ফিরলেন ওভারটন
তিন বছর পর ফিরলেন ওভারটন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, তিন সাংবাদিক নিহত
গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, তিন সাংবাদিক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদুল আজহা উপলক্ষে ছয় শতাধিক বন্দিকে মুক্তি দিলেন ওমানের সুলতান
ঈদুল আজহা উপলক্ষে ছয় শতাধিক বন্দিকে মুক্তি দিলেন ওমানের সুলতান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ঈদুল আজহা উদযাপন
আমিরাতে ঈদুল আজহা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় নিহত আরও ৭০
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় নিহত আরও ৭০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড
যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২৫ কিলোমিটার এলাকায় যানবাহনের ধীরগতি
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২৫ কিলোমিটার এলাকায় যানবাহনের ধীরগতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনচেলত্তির অভিষেক ম্যাচে হতাশার পারফরম্যান্স ব্রাজিলের
আনচেলত্তির অভিষেক ম্যাচে হতাশার পারফরম্যান্স ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ
খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কেউ জানে না আমি  প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’
‘কেউ জানে না আমি প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক
বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার ৩০
আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার ৩০

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহায়তা করতে চান পুতিন
ইরানের পারমাণবিক ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহায়তা করতে চান পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শসার দামে সেঞ্চুরি
শসার দামে সেঞ্চুরি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি কেন: রিজভী
নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি কেন: রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?
বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কেনাকাটা হলো না শিশু মাহিমের, সড়কে শেষ পুরো পরিবার
কেনাকাটা হলো না শিশু মাহিমের, সড়কে শেষ পুরো পরিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে আবারও করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
দেশে আবারও করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি
বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোট গরুর চাহিদা বেশি
জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাটগুলো, ছোট গরুর চাহিদা বেশি

২১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক