শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০০, সোমবার, ০২ জুন, ২০২৫

কোরবানির চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হওয়া জরুরি

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
কোরবানির চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হওয়া জরুরি

দেশের মাদরাসাগুলো ঈদুল আজহার সময় কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহ করে থাকে। অতীতে কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি করে মাদরাসাগুলো সন্তোষজনক পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করতে পারত; কিন্তু বিগত কয়েক বছর ধারাবাহিকভাবে কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য কমতে থাকে। আর্থিকভাবে যা ছিল দেশের দ্বিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর বড় ধরনের একটি আঘাত। পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এই আঘাত কাটিয়ে উঠতে চায় দ্বিনি মাদরাসাগুলো।

তারা চায় এবার যেন পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য পাওয়া যায় এবং চামড়া সংগ্রহের পরিবেশ অনুকূল থাকে।
বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড বেফাকের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হকের কাছে কাঁচা চামড়ার ধারাবাহিক মূল্যপতনের কারণ জানতে চেয়েছিলাম। উত্তরে তিনি বলেন, ‘এক সময় আমরা মাদরাসার জন্য সংগৃহীত চামড়া সাড়ে তিন হাজার থেকে তিন হাজার ৮০০ টাকায়ও বিক্রি করেছি। বড় চামড়ার মূল্য আরো বেশি পাওয়া গেছে।

কিন্তু গত বছর কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি করতে হয়েছে শুধু ৮০০ টাকায়। কাঁচা চামড়ার এই ধারাবাহিক মূল্যপতনের পেছনে বেশ কিছু কারণ আছে। প্রথমত অপরিকল্পিতভাবে এবং যথেষ্ট প্রস্তুতি ছাড়াই হাজারীবাগ থেকে ট্যানারিশিল্পকে হেমায়েতপুর নিয়ে যাওয়া এবং হাজারীবাগের কারখানা বন্ধ করে দেওয়া। এতে অনেক ব্যবসায়ীই ব্যবসার ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে পারেননি।

অনেকেই বিশ্বাস করেন, প্রতিবেশী দেশ ভারতের স্বার্থ রক্ষা করতেই দেশের চামড়াশিল্পকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করা হয়েছে। আর বিগত সরকার যেহেতু ভারতনির্ভর ছিল, তাই এমন ধারণা খুব বেশি অমূলকও নয়। পাশাপাশি এর মাধ্যমে দেশের দ্বিনি মাদরাসাগুলোকেও ক্ষতিগ্রস্ত করার দূরভিসন্ধি থাকাটাও অসম্ভব কিছু নয়।’

হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দীও কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্যপতনের জন্য বিগত সরকারকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, ‘এতে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই যে পতিত সরকার বাংলাদেশের সব সেক্টরকে যেভাবে ধ্বংস করেছে, চামড়াশিল্পকেও সেভাবে ধ্বংস করে গেছে। প্রশাসনের সহযোগিতায় একটি সিন্ডিকেট চামড়াশিল্পকে সুপরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করেছে।’

তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা বিগত সরকারের আমলে বারবার সরকার ও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। বিভিন্ন ব্যানারে বিভিন্ন সভা-সেমিনারে আলোচনা করেছি, প্রতিবাদ জানিয়েছি, কিন্তু তারা আমাদের কথা আমলে নেয়নি। এবার সুযোগ এসেছে চামড়াশিল্পকে উদ্ধার করার এবং মাদরাসাগুলোর স্বার্থ রক্ষা করার। সরকার চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে পারলে এবং ন্যায্য মূল্যে চামড়া বিক্রি করা গেলে মাদরাসাগুলো উপকৃত হবে। এতে প্রকারান্তে অসহায় ও গরিব মানুষই উপকৃত হবে। দেশের চামড়াশিল্পও রক্ষা পাবে।’

মাওলানা আফেন্দী মাদরাসাগুলোর জন্য পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য পাওয়ার গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন, ‘চামড়া খাতের আয় থেকে দেশের কওমি মাদরাসা ও লিল্লাহ বোর্ডিংগুলোর ব্যয়ের একটি বড় অংশ নির্বাহ করা হয়। লিল্লাহ বোর্ডিংয়ে সাধারণত খায় গরিব, দুঃখী ও দুস্থ মানুষের সন্তানরা। যারা নিজ খরচে লেখাপড়া করতে অক্ষম। কোরবানির পশুর চামড়া থেকে অর্জিত অর্থ দিয়ে তাদের লেখাপড়ার ব্যবস্থা করা হয়। সুতরাং চামড়ার মূল্য কমিয়ে দেওয়ার অর্থ হলো গরিব মানুষের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলা। আমরা বিষয়টিকে এভাবেই দেখি।’

মাওলানা মাহফুজুল হকের বক্তব্যে উঠে এসেছে চামড়ার মূল্যপতনে মাদরাসাগুলো কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সে চিত্র। তিনি বলেন, ‘কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্যপতনে কওমি মাদরাসাগুলোর ওপর বেশ বড় ধাক্কাই লেগেছে। কয়েক বছর এমন হয়েছে, ঢাকা শহরে পশুর চামড়ার ন্যূনতম মূল্য পাওয়া গেলেও গ্রামে কোনো মূল্যই পাওয়া যায়নি। মাদরাসাগুলোর জন্য খরচ ওঠানোই কঠিন ছিল। এমনকি কোরবানির পশুর চামড়া নদীতে ফেলে দেওয়া এবং মাটিতে পুঁতে ফেলার মতো দৃশ্যও আমরা দেখেছি। দ্বিনি মাদরাসাগুলো সরাসরি আল্লাহর অনুগ্রহে পরিচালিত হয় বলে হয়তো পরিস্থিতি সামলে নেওয়া গেছে, কিন্তু তারা যে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।’

পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে মাদরাসাগুলো পরিস্থিতির উন্নয়ন চায়। মাওলানা মাহফুজুল হক তাদের প্রত্যাশা তুলে ধরে বলেন, ‘স্বাভাবিকভাবে এবার মাদরাসাগুলোর প্রত্যাশা বেশিই। মাদরাসাগুলো চায় এবার যেন তারা কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য পায়। একবারেই হয়তো চামড়ার মূল্য আগের জায়গায় যাবে না, কিন্তু বৃদ্ধির সূচনা যেন হয়। ৮০০ টাকা থেকে মধ্যম সাইজের চামড়ার মূল্য যেন দেড় হাজার টাকা হয়। পাশাপাশি মাঠ পর্যায়ে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও যেন ভালো থাকে।’

মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, ‘অতীতে আমরা দেখেছি, সরকারদলীয় যুব ও ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা কোরবানির পশুর চামড়া কেড়ে নিত, স্বল্পমূল্যে তা বিক্রি করতে বাধ্য করত; সর্বোপরি মাদরাসার চামড়া সংগ্রহের কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করত। এই খারাপ দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি ঘটবে না বলেই আমরা আশা করি। সরকার ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সব দায়িত্বশীল ব্যক্তিকে বলব, আগের খারাপ জায়গায় যেন আমরা ফিরে না যাই।’

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রায় একই কথা বলেন মাওলানা মাহফুজুল হক—‘অতীতে যখন কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য বেশি ছিল, তখন মাঠ পর্যায়ে চামড়া সংগ্রহের ক্ষেত্রে মাদরাসার ছাত্র-শিক্ষকরা নানা ধরনের প্রতিকূলতার শিকার হয়েছে। একটি সংগঠনের ছাত্র ও যুব শাখার কর্মীরা নানাভাবে সমস্যা তৈরি করেছে। আমরা আশা করি, এবার তেমনটি হবে না।’
তিনি সরকার ও প্রশাসনকে পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘প্রশাসন কিছুটা তৎপর থাকলে মাঠ পর্যায়ের সমস্যাগুলো কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। অতীতে শুধু মাদরাসার শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরাই সমস্যার সম্মুখীন হয়নি, বরং যিনি মাদরাসায় তাঁর কোরবানির পশুর চামড়া দান করতে চাইতেন তাঁকে হেনস্থা করা হয়েছে, যা কিছুতেই কাম্য নয়। বর্তমান সরকারের কাছে প্রত্যাশা থাকবে, তারা যেন পর্যাপ্ত পুলিশ নিয়োগের মাধ্যমে দ্বিনি মাদরাসাগুলোর স্বার্থ রক্ষা করে। তাদের মনে রাখতে হবে, যে আন্দোলনের কারণে তারা ক্ষমতা গ্রহণের সুযোগ পেয়েছে তাতে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ও অবদান ছিল।’

মাওলানা আফেন্দী মনে করেন পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি ব্যবসায়ীদেরও নৈতিক দায় আছে। তাঁর ভাষায়—‘ট্যানারি মালিক ও আড়তদারদের প্রতিও আহবান থাকবে, তাঁরা যেন উদার মনোভাব নিয়ে মাদরাসার চামড়ার ন্যায্য মূল্য প্রদান করেন এবং সিন্ডিকেট করে চামড়ার দরপতন না ঘটান।’

উভয় আলেম কোরবানির পশুর চামড়া বা তার মূল্য দান করার ক্ষেত্রে দ্বিনি মাদরাসাগুলোকে প্রাধান্য দেওয়ার আহবান জানিয়েছেন। তাঁরা বলেন, ‘সর্বশ্রেণির মানুষের প্রতি আমাদের আহবান থাকবে, তারা যেন কোরবানির পশুর চামড়া মাদরাসায় দান করেন, বিশেষত যেখানে লিল্লাহ বোর্ডিং আছে। কোরবানির চামড়া যেকোনো অসহায় মানুষকে দান করা যায়। তবে মাদরাসায় দিলে দরিদ্র মানুষকে সাহায্য করার পাশাপাশি সদকায়ে জারিয়ার সওয়াব পাওয়া যায়। এর মাধ্যমে দ্বিনি শিক্ষা প্রসারে সহযোগী হওয়ার সুযোগ রয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা
সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা
জেনে নিন বায়তুল মোকাররমে ঈদের ৫ জামাতের সময়সূচি
জেনে নিন বায়তুল মোকাররমে ঈদের ৫ জামাতের সময়সূচি
জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়
জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়
উট কোরবানি নিয়ে ইসলামের বিশেষ নির্দেশনা
উট কোরবানি নিয়ে ইসলামের বিশেষ নির্দেশনা
কোরবানির প্রস্তুতি ও পশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষা
কোরবানির প্রস্তুতি ও পশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষা
সৌদি আরব পৌঁছেছেন বাংলাদেশের ৮৭,১৫৭ জন হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন বাংলাদেশের ৮৭,১৫৭ জন হজযাত্রী
হজ নিয়ে ভুয়া বিজ্ঞাপনে সৌদিতে দুই প্রবাসী গ্রেফতার
হজ নিয়ে ভুয়া বিজ্ঞাপনে সৌদিতে দুই প্রবাসী গ্রেফতার
অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১৬৪ বাংলাদেশি হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৮৫ হাজার ১৬৪ বাংলাদেশি হজযাত্রী
বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন
বিভিন্ন ধর্মে কোরবানির ধরন ও দর্শন
হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ
হজ ভালোবাসার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ
সর্বশেষ খবর
স্বামীকে সৌদি আরবে পাচার, ভগ্নিপতিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা
স্বামীকে সৌদি আরবে পাচার, ভগ্নিপতিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু
প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নাইজেরিয়ায় বন্যায় মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়েছে
নাইজেরিয়ায় বন্যায় মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়েছে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় নৌবাহিনীর বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
কলাপাড়ায় নৌবাহিনীর বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচির ‘অধিকার’ আছে: মস্কো
ইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক কর্মসূচির ‘অধিকার’ আছে: মস্কো

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধিসহ চার প্রস্তাবনা ছাত্রসংসদের
শিক্ষাখাতে বাজেট বৃদ্ধিসহ চার প্রস্তাবনা ছাত্রসংসদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে বেড়েছে সামান্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐতিহ্যবাহী পাকেরহাটে জমে উঠেছে পশুর হাট
ঐতিহ্যবাহী পাকেরহাটে জমে উঠেছে পশুর হাট

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

জাপানি বেসবল কিংবদন্তি নাগাশিমা শিগেও মারা গেছেন
জাপানি বেসবল কিংবদন্তি নাগাশিমা শিগেও মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙা কাঠের সেতুতে ১০ গ্রামের মানুষের ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল
ভাঙা কাঠের সেতুতে ১০ গ্রামের মানুষের ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণ নিতে এসে ইসরায়েলের গুলিতে নিহত ২৭
গাজায় ত্রাণ নিতে এসে ইসরায়েলের গুলিতে নিহত ২৭

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে পশু হাটে এখনও জমেনি কেনাবেচা
বরিশালে পশু হাটে এখনও জমেনি কেনাবেচা

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

পুলিশের অনুমতি ছাড়া রংপুর নগরীতে মিছিল-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
পুলিশের অনুমতি ছাড়া রংপুর নগরীতে মিছিল-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে অভিষেকের অপেক্ষায় হামজা
ভুটানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে অভিষেকের অপেক্ষায় হামজা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ নয়: অর্থ উপদেষ্টা
পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঘূর্ণিঝড়ে বোচাগঞ্জে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ঘূর্ণিঝড়ে বোচাগঞ্জে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি
আখাউড়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন ঝেংকে হারিয়ে সেমিতে সাবালেঙ্কা
অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন ঝেংকে হারিয়ে সেমিতে সাবালেঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ বিদেশি মাদক জব্দ
কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ বিদেশি মাদক জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগ করলেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী স্কুফ
পদত্যাগ করলেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী স্কুফ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জাপুরে সরকারি জমি দখলের অপরাধে একজনের জেল, স্থাপনা উচ্ছেদ
মির্জাপুরে সরকারি জমি দখলের অপরাধে একজনের জেল, স্থাপনা উচ্ছেদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা
সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বোয়ালমারীতে গরুবোঝাই পিকআপ উল্টে ব্যবসায়ী নিহত
বোয়ালমারীতে গরুবোঝাই পিকআপ উল্টে ব্যবসায়ী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিষ্টির কারিগরকে পেটানোর ঘটনায় হোটেল মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
মিষ্টির কারিগরকে পেটানোর ঘটনায় হোটেল মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদযাত্রায় বিমানবন্দরে দাঁড়াবে না ৯ ট্রেন
ঈদযাত্রায় বিমানবন্দরে দাঁড়াবে না ৯ ট্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পুকুরের পানিতে শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পুকুরের পানিতে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সরকারি শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রের সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা পেল ঈদ উপহার
চট্টগ্রামে সরকারি শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রের সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা পেল ঈদ উপহার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলকাতার গরু-ছাগলের হাটে চলছে শেষ মুহূর্তের বেচাকেনা
কলকাতার গরু-ছাগলের হাটে চলছে শেষ মুহূর্তের বেচাকেনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল
অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!
বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়: সালাহউদ্দিন
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়: সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি
সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বামীসহ সাংবাদিক মুন্নি সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্বামীসহ সাংবাদিক মুন্নি সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন
শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা
আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা
পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই থেকেই বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
জুলাই থেকেই বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন
বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’
গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার
গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খাবারে পূরণ হবে ভিটামিন ডি-এর অভাব
যেসব খাবারে পূরণ হবে ভিটামিন ডি-এর অভাব

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ৬৫০টি জাহাজের নিবন্ধন বাতিল করলো পানামা
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ৬৫০টি জাহাজের নিবন্ধন বাতিল করলো পানামা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনা দলে যোগ দিয়ে যা বললেন মেসি
আর্জেন্টিনা দলে যোগ দিয়ে যা বললেন মেসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ময়লার স্তুপ থেকে ৫ খুলিসহ মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার
ময়লার স্তুপ থেকে ৫ খুলিসহ মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য বড় ঘোষণা দিলেন বিল গেটস
আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য বড় ঘোষণা দিলেন বিল গেটস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ছোট সাজ্জাদের স্ত্রীকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারের আদেশ
ছোট সাজ্জাদের স্ত্রীকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ড. ইউনূস একা একা সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না : নূরুল কবীর
ড. ইউনূস একা একা সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না : নূরুল কবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামের যত পুষ্টিগুণ
জামের যত পুষ্টিগুণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে এখনও পঞ্চায়েত প্রথা, সব ঘরেই পৌঁছাবে কোরবানির মাংস
রাজধানীতে এখনও পঞ্চায়েত প্রথা, সব ঘরেই পৌঁছাবে কোরবানির মাংস

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতালির মাউন্ট ইটনায় অগ্ন্যুৎপাত, ছাই ছড়িয়ে পড়লো আকাশে হাজার ফুট ওপরে
ইতালির মাউন্ট ইটনায় অগ্ন্যুৎপাত, ছাই ছড়িয়ে পড়লো আকাশে হাজার ফুট ওপরে

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’
‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডায় বন্ধ হচ্ছে ৩৫৫ বছরের পুরনো কোম্পানিটি!
কানাডায় বন্ধ হচ্ছে ৩৫৫ বছরের পুরনো কোম্পানিটি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের চাকরির নিয়োগে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি: ইসি
সব ধরনের চাকরির নিয়োগে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি: ইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা

সম্পাদকীয়

ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...
ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...

শোবিজ

আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি
আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি

শোবিজ

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই

সম্পাদকীয়

জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক

সম্পাদকীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজন নিহত

দেশগ্রাম

ধান খেতে নারীর অর্ধগলিত লাশ
ধান খেতে নারীর অর্ধগলিত লাশ

দেশগ্রাম

ঈদে মুখোমুখি নায়িকারা
ঈদে মুখোমুখি নায়িকারা

শোবিজ

ঈদের পাঁচফোড়ন
ঈদের পাঁচফোড়ন

শোবিজ

গরুর সরবরাহ অনেক, দামও চড়া
গরুর সরবরাহ অনেক, দামও চড়া

দেশগ্রাম

ইপিজেডে পানিবাহিত রোগে মৃত্যু দুই শ্রমিকের
ইপিজেডে পানিবাহিত রোগে মৃত্যু দুই শ্রমিকের

দেশগ্রাম

প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং

সম্পাদকীয়

ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড
ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড

শোবিজ

ঈদে কুস্তি বয়েজ ও চার কুতুব রিটার্নস
ঈদে কুস্তি বয়েজ ও চার কুতুব রিটার্নস

শোবিজ

রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান

সম্পাদকীয়

মাথায় পানির ট্যাংক পড়ে মৃত্যু মাদরাসাছাত্রীর
মাথায় পানির ট্যাংক পড়ে মৃত্যু মাদরাসাছাত্রীর

দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানে আহতদের হেলথ কার্ড বিতরণ
গণঅভ্যুত্থানে আহতদের হেলথ কার্ড বিতরণ

দেশগ্রাম

কাজিরহাট-আরিচা স্পিডবোট বন্ধ
কাজিরহাট-আরিচা স্পিডবোট বন্ধ

দেশগ্রাম

ঈদ রেসিপি
ঈদ রেসিপি

রকমারি লাইফ স্টাইল

ঈদের আগে ত্বকের যত্ন
ঈদের আগে ত্বকের যত্ন

রকমারি লাইফ স্টাইল

কাজে ধীরগতি ভোগান্তি চরমে
কাজে ধীরগতি ভোগান্তি চরমে

দেশগ্রাম

চাহিদা বেশি মাঝারি গরুর
চাহিদা বেশি মাঝারি গরুর

দেশগ্রাম

সৌদি আরবে পাচার, মামলা তিনজনের বিরুদ্ধে
সৌদি আরবে পাচার, মামলা তিনজনের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

দেশগ্রাম

প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’
প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’

শোবিজ

চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সেনা কর্মকর্তা
চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সেনা কর্মকর্তা

দেশগ্রাম

আসামি পালাতে সহায়তা বহিষ্কার যুবদল নেতা
আসামি পালাতে সহায়তা বহিষ্কার যুবদল নেতা

দেশগ্রাম

গাঁজাসহ তিন কারবারি আটক
গাঁজাসহ তিন কারবারি আটক

দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড়ে গাছপালা ফসলের ক্ষতি, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন
ঘূর্ণিঝড়ে গাছপালা ফসলের ক্ষতি, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন

দেশগ্রাম