শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০০, সোমবার, ০২ জুন, ২০২৫

কোরবানির চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হওয়া জরুরি

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
কোরবানির চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হওয়া জরুরি

দেশের মাদরাসাগুলো ঈদুল আজহার সময় কোরবানির পশুর চামড়া সংগ্রহ করে থাকে। অতীতে কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি করে মাদরাসাগুলো সন্তোষজনক পরিমাণ অর্থ সংগ্রহ করতে পারত; কিন্তু বিগত কয়েক বছর ধারাবাহিকভাবে কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য কমতে থাকে। আর্থিকভাবে যা ছিল দেশের দ্বিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর বড় ধরনের একটি আঘাত। পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এই আঘাত কাটিয়ে উঠতে চায় দ্বিনি মাদরাসাগুলো।

তারা চায় এবার যেন পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য পাওয়া যায় এবং চামড়া সংগ্রহের পরিবেশ অনুকূল থাকে।
বাংলাদেশ কওমি মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড বেফাকের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হকের কাছে কাঁচা চামড়ার ধারাবাহিক মূল্যপতনের কারণ জানতে চেয়েছিলাম। উত্তরে তিনি বলেন, ‘এক সময় আমরা মাদরাসার জন্য সংগৃহীত চামড়া সাড়ে তিন হাজার থেকে তিন হাজার ৮০০ টাকায়ও বিক্রি করেছি। বড় চামড়ার মূল্য আরো বেশি পাওয়া গেছে।

কিন্তু গত বছর কোরবানির পশুর চামড়া বিক্রি করতে হয়েছে শুধু ৮০০ টাকায়। কাঁচা চামড়ার এই ধারাবাহিক মূল্যপতনের পেছনে বেশ কিছু কারণ আছে। প্রথমত অপরিকল্পিতভাবে এবং যথেষ্ট প্রস্তুতি ছাড়াই হাজারীবাগ থেকে ট্যানারিশিল্পকে হেমায়েতপুর নিয়ে যাওয়া এবং হাজারীবাগের কারখানা বন্ধ করে দেওয়া। এতে অনেক ব্যবসায়ীই ব্যবসার ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে পারেননি।

অনেকেই বিশ্বাস করেন, প্রতিবেশী দেশ ভারতের স্বার্থ রক্ষা করতেই দেশের চামড়াশিল্পকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করা হয়েছে। আর বিগত সরকার যেহেতু ভারতনির্ভর ছিল, তাই এমন ধারণা খুব বেশি অমূলকও নয়। পাশাপাশি এর মাধ্যমে দেশের দ্বিনি মাদরাসাগুলোকেও ক্ষতিগ্রস্ত করার দূরভিসন্ধি থাকাটাও অসম্ভব কিছু নয়।’

হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দীও কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্যপতনের জন্য বিগত সরকারকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, ‘এতে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই যে পতিত সরকার বাংলাদেশের সব সেক্টরকে যেভাবে ধ্বংস করেছে, চামড়াশিল্পকেও সেভাবে ধ্বংস করে গেছে। প্রশাসনের সহযোগিতায় একটি সিন্ডিকেট চামড়াশিল্পকে সুপরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করেছে।’

তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন, ‘আমরা বিগত সরকারের আমলে বারবার সরকার ও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছি। বিভিন্ন ব্যানারে বিভিন্ন সভা-সেমিনারে আলোচনা করেছি, প্রতিবাদ জানিয়েছি, কিন্তু তারা আমাদের কথা আমলে নেয়নি। এবার সুযোগ এসেছে চামড়াশিল্পকে উদ্ধার করার এবং মাদরাসাগুলোর স্বার্থ রক্ষা করার। সরকার চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে পারলে এবং ন্যায্য মূল্যে চামড়া বিক্রি করা গেলে মাদরাসাগুলো উপকৃত হবে। এতে প্রকারান্তে অসহায় ও গরিব মানুষই উপকৃত হবে। দেশের চামড়াশিল্পও রক্ষা পাবে।’

মাওলানা আফেন্দী মাদরাসাগুলোর জন্য পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য পাওয়ার গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেন। তিনি বলেন, ‘চামড়া খাতের আয় থেকে দেশের কওমি মাদরাসা ও লিল্লাহ বোর্ডিংগুলোর ব্যয়ের একটি বড় অংশ নির্বাহ করা হয়। লিল্লাহ বোর্ডিংয়ে সাধারণত খায় গরিব, দুঃখী ও দুস্থ মানুষের সন্তানরা। যারা নিজ খরচে লেখাপড়া করতে অক্ষম। কোরবানির পশুর চামড়া থেকে অর্জিত অর্থ দিয়ে তাদের লেখাপড়ার ব্যবস্থা করা হয়। সুতরাং চামড়ার মূল্য কমিয়ে দেওয়ার অর্থ হলো গরিব মানুষের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলা। আমরা বিষয়টিকে এভাবেই দেখি।’

মাওলানা মাহফুজুল হকের বক্তব্যে উঠে এসেছে চামড়ার মূল্যপতনে মাদরাসাগুলো কিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সে চিত্র। তিনি বলেন, ‘কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্যপতনে কওমি মাদরাসাগুলোর ওপর বেশ বড় ধাক্কাই লেগেছে। কয়েক বছর এমন হয়েছে, ঢাকা শহরে পশুর চামড়ার ন্যূনতম মূল্য পাওয়া গেলেও গ্রামে কোনো মূল্যই পাওয়া যায়নি। মাদরাসাগুলোর জন্য খরচ ওঠানোই কঠিন ছিল। এমনকি কোরবানির পশুর চামড়া নদীতে ফেলে দেওয়া এবং মাটিতে পুঁতে ফেলার মতো দৃশ্যও আমরা দেখেছি। দ্বিনি মাদরাসাগুলো সরাসরি আল্লাহর অনুগ্রহে পরিচালিত হয় বলে হয়তো পরিস্থিতি সামলে নেওয়া গেছে, কিন্তু তারা যে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।’

পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে মাদরাসাগুলো পরিস্থিতির উন্নয়ন চায়। মাওলানা মাহফুজুল হক তাদের প্রত্যাশা তুলে ধরে বলেন, ‘স্বাভাবিকভাবে এবার মাদরাসাগুলোর প্রত্যাশা বেশিই। মাদরাসাগুলো চায় এবার যেন তারা কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য পায়। একবারেই হয়তো চামড়ার মূল্য আগের জায়গায় যাবে না, কিন্তু বৃদ্ধির সূচনা যেন হয়। ৮০০ টাকা থেকে মধ্যম সাইজের চামড়ার মূল্য যেন দেড় হাজার টাকা হয়। পাশাপাশি মাঠ পর্যায়ে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও যেন ভালো থাকে।’

মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, ‘অতীতে আমরা দেখেছি, সরকারদলীয় যুব ও ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা কোরবানির পশুর চামড়া কেড়ে নিত, স্বল্পমূল্যে তা বিক্রি করতে বাধ্য করত; সর্বোপরি মাদরাসার চামড়া সংগ্রহের কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করত। এই খারাপ দৃশ্যের পুনরাবৃত্তি ঘটবে না বলেই আমরা আশা করি। সরকার ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সব দায়িত্বশীল ব্যক্তিকে বলব, আগের খারাপ জায়গায় যেন আমরা ফিরে না যাই।’

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রায় একই কথা বলেন মাওলানা মাহফুজুল হক—‘অতীতে যখন কোরবানির পশুর চামড়ার মূল্য বেশি ছিল, তখন মাঠ পর্যায়ে চামড়া সংগ্রহের ক্ষেত্রে মাদরাসার ছাত্র-শিক্ষকরা নানা ধরনের প্রতিকূলতার শিকার হয়েছে। একটি সংগঠনের ছাত্র ও যুব শাখার কর্মীরা নানাভাবে সমস্যা তৈরি করেছে। আমরা আশা করি, এবার তেমনটি হবে না।’
তিনি সরকার ও প্রশাসনকে পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘প্রশাসন কিছুটা তৎপর থাকলে মাঠ পর্যায়ের সমস্যাগুলো কাটিয়ে ওঠা সম্ভব। অতীতে শুধু মাদরাসার শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরাই সমস্যার সম্মুখীন হয়নি, বরং যিনি মাদরাসায় তাঁর কোরবানির পশুর চামড়া দান করতে চাইতেন তাঁকে হেনস্থা করা হয়েছে, যা কিছুতেই কাম্য নয়। বর্তমান সরকারের কাছে প্রত্যাশা থাকবে, তারা যেন পর্যাপ্ত পুলিশ নিয়োগের মাধ্যমে দ্বিনি মাদরাসাগুলোর স্বার্থ রক্ষা করে। তাদের মনে রাখতে হবে, যে আন্দোলনের কারণে তারা ক্ষমতা গ্রহণের সুযোগ পেয়েছে তাতে মাদরাসা শিক্ষার্থীদের উল্লেখযোগ্য ভূমিকা ও অবদান ছিল।’

মাওলানা আফেন্দী মনে করেন পশুর চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি ব্যবসায়ীদেরও নৈতিক দায় আছে। তাঁর ভাষায়—‘ট্যানারি মালিক ও আড়তদারদের প্রতিও আহবান থাকবে, তাঁরা যেন উদার মনোভাব নিয়ে মাদরাসার চামড়ার ন্যায্য মূল্য প্রদান করেন এবং সিন্ডিকেট করে চামড়ার দরপতন না ঘটান।’

উভয় আলেম কোরবানির পশুর চামড়া বা তার মূল্য দান করার ক্ষেত্রে দ্বিনি মাদরাসাগুলোকে প্রাধান্য দেওয়ার আহবান জানিয়েছেন। তাঁরা বলেন, ‘সর্বশ্রেণির মানুষের প্রতি আমাদের আহবান থাকবে, তারা যেন কোরবানির পশুর চামড়া মাদরাসায় দান করেন, বিশেষত যেখানে লিল্লাহ বোর্ডিং আছে। কোরবানির চামড়া যেকোনো অসহায় মানুষকে দান করা যায়। তবে মাদরাসায় দিলে দরিদ্র মানুষকে সাহায্য করার পাশাপাশি সদকায়ে জারিয়ার সওয়াব পাওয়া যায়। এর মাধ্যমে দ্বিনি শিক্ষা প্রসারে সহযোগী হওয়ার সুযোগ রয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
নারীশিক্ষার ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
নারীশিক্ষার ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
সন্তান হারানো মা-বাবার জন্য নবীজির সান্ত্বনা
সন্তান হারানো মা-বাবার জন্য নবীজির সান্ত্বনা
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ২৭ জুলাই
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ২৭ জুলাই
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
জামাতে নামাজ আদায়ে প্রচলিত ১০ ভুল
সর্বশেষ খবর
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)

১৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি
সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যানফিল্ডে জোতার ভাস্কর্য স্থাপন করবে লিভারপুল
অ্যানফিল্ডে জোতার ভাস্কর্য স্থাপন করবে লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা
১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জেডআরএফ বোর্ড অফ ডিরেক্টরস-এর ৬ষ্ঠ সভা অনুষ্ঠিত
জেডআরএফ বোর্ড অফ ডিরেক্টরস-এর ৬ষ্ঠ সভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল
এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুটবল মাঠে ঢুকে পড়ল যাত্রীবাহী বাস; নিহত ১, আহত ৫
ফুটবল মাঠে ঢুকে পড়ল যাত্রীবাহী বাস; নিহত ১, আহত ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত
চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের একদিন পর নদীতে মিলল শিশুর লাশ
নিখোঁজের একদিন পর নদীতে মিলল শিশুর লাশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে ‘জুলাই আন্দোলনের’ চেতনায় সমাজ গঠনের শপথ
ফটিকছড়িতে ‘জুলাই আন্দোলনের’ চেতনায় সমাজ গঠনের শপথ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনা নিহত সায়মা আক্তারের বাড়িতে আব্দুল আউয়াল মিন্টু
মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনা নিহত সায়মা আক্তারের বাড়িতে আব্দুল আউয়াল মিন্টু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, পানিবন্দি হাজারো মানুষ
ভোলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, পানিবন্দি হাজারো মানুষ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে ঢাবিতে প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন আগামীকাল
জুলাই অভ্যুত্থান নিয়ে ঢাবিতে প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা
এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাকৃবিতে সমাপনী ও সনদ প্রদান অনুষ্ঠান
গাকৃবিতে সমাপনী ও সনদ প্রদান অনুষ্ঠান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘মানুষের কাছে পরিষ্কার করতে হবে আমরা কীভাবে আগামীর বাংলাদেশ গড়বো’
‘মানুষের কাছে পরিষ্কার করতে হবে আমরা কীভাবে আগামীর বাংলাদেশ গড়বো’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখাউড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত বিএনপি নেতার মৃত্যু
আখাউড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত বিএনপি নেতার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবিশ্বাস্য লড়াইয়ে শেষ হাসি হেসে চ্যাম্পিয়ন নিউজিল্যান্ড
অবিশ্বাস্য লড়াইয়ে শেষ হাসি হেসে চ্যাম্পিয়ন নিউজিল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিঝুমদ্বীপের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ভাঙনের মুখে ৫ শতাধিক বাড়িঘর
নিঝুমদ্বীপের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, ভাঙনের মুখে ৫ শতাধিক বাড়িঘর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'আগামী নির্বাচনে নারীর অংশগ্রহণ বাড়বে'
'আগামী নির্বাচনে নারীর অংশগ্রহণ বাড়বে'

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগি রেখেই ছেড়ে গেল কক্সবাজার এক্সপ্রেস, তারপর...
বগি রেখেই ছেড়ে গেল কক্সবাজার এক্সপ্রেস, তারপর...

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংসদ নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রে শক্তিশালী উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে : হেলাল
সংসদ নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রে শক্তিশালী উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে : হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের প্রতিবাদ সমাবেশ
জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের প্রতিবাদ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার
বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ
তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার
এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বদেশ প্রোপার্টিজের অবৈধ বালু ভরাট বন্ধে রাজউকের নির্দেশনা
স্বদেশ প্রোপার্টিজের অবৈধ বালু ভরাট বন্ধে রাজউকের নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনাহারে দিন পার করছে গাজার এক তৃতীয়াংশ মানুষ: জাতিসংঘ
অনাহারে দিন পার করছে গাজার এক তৃতীয়াংশ মানুষ: জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই
নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেড়েছে ঘুষের রেট
বেড়েছে ঘুষের রেট

প্রথম পৃষ্ঠা

টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

সম্পাদকীয়

মেয়র যখন জমিদার
মেয়র যখন জমিদার

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত
জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত

মাঠে ময়দানে

সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ
সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ

নগর জীবন

মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু

শোবিজ

কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া
কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া

শোবিজ

নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না
পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না

নগর জীবন

ঈশিতার রুপোর ঝলক
ঈশিতার রুপোর ঝলক

শোবিজ

বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা
বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি
বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি

নগর জীবন

বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা
থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা

শোবিজ

নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক
নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে চায় ব্রাজিল
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে চায় ব্রাজিল

নগর জীবন

পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস
অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস

মাঠে ময়দানে

ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের
ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের

মাঠে ময়দানে

প্রতিবাদের ভাষা গ্রাফিতি
প্রতিবাদের ভাষা গ্রাফিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়

খবর

এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা
এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এইচ-১বি ভিসা ও সিটিজেনশিপ পরীক্ষা আরও কঠিন
এইচ-১বি ভিসা ও সিটিজেনশিপ পরীক্ষা আরও কঠিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ
কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা