শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০০, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

হজের বিধিবিধান

ড. মুহাম্মদ নাছিরউদ্দীন সোহেল
অনলাইন ভার্সন
হজের বিধিবিধান

ইসলামের পঞ্চম স্তম্ভের অন্যতম হজ। আরবি ‘হাজ্জুন’ শব্দ থেকে হজ শব্দের উৎপত্তি। এর আভিধানিক অর্থ সংকল্প করা, ইচ্ছা করা।  ইসলামের পরিভাষায় আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে জিলহজ মাসের নির্ধারিত দিনগুলোতে নির্ধারিত পদ্ধতিতে বাইতুল্লাহ (আল্লাহর ঘর) ও সংশ্লিষ্ট স্থানগুলো জিয়ারত করাকে হজ বলে। এ প্রসঙ্গে সংক্ষিপ্ত ইসলামি বিশ্বকোষে বলা হয়েছে ‘শরিয়তের পরিভাষায় নির্দিষ্ট মাসের নির্দিষ্ট তারিখে মক্কার কাবাঘর প্রদক্ষিণ, আরাফাত ময়দানে অবস্থান, সাফা-মারওয়া পাহাড়ের মধ্যবর্তী স্থানে গমনাগমন, মিনায় অবস্থান প্রভৃতি কার্য হজরত মুহাম্মদ (সা.) নির্ধারণ করে দিয়েছেন, সেভাবে সম্পাদন করার নাম হজ। এটি ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের পঞ্চম (ই.ফা.বা. কর্তৃক প্রকাশিত সংক্ষিপ্ত ইসলামি বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৫২৩)।’

পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ বলেন, ‘মানুষের মধ্যে তার ওপর আল্লাহর জন্য এ ঘরে হজ করা ফরজ, যার সেখানে যাওয়ার সামর্থ্য আছে (সুরা আলে ইমরান ৩ : আয়াত ৯৭)।’ মূলত মক্কা মুয়াজ্জামায় গিয়ে হজ পালন করার মতো শারীরিক, মানসিক ও আর্থিক সামর্থ্য যার রয়েছে, তার জন্য জীবনে অন্তত একবার হজ করা ফরজ। হজ নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট আমলের মাধ্যমে আদায় করতে হয়। নির্দিষ্ট সময়ের আগে ও পরে কাবাঘর তাওয়াফ ও জিয়ারত করলে সেটি হজ হবে না, বরং ওমরাহ আদায় হবে। জিলহজ মাসের ৮ থেকে ১২ তারিখ পর্যন্ত পাঁচ দিন হজ পালন করা হয়। হজের নির্ধারিত স্থান হলো পবিত্র কাবা, সাফা-মারওয়া, মিনা, আরাফাহ ও মুজদালিফা। দূরবর্তী হাজিদের জন্য মদিনা শরিফে হজরত রসুল (সা.)-এর রওজা জিয়ারত করা। হজের কার্যাবলির মধ্যে রয়েছে- ইহরাম, তালবিয়া, তাওয়াফ ও সাঈ, ওয়াকুফে মুজদালিফা, ওয়াকুফে মিনা, কঙ্কর নিক্ষেপ, দম ও কোরবানি, মাথা মুণ্ডন বা চুল ছোট করা এবং জিয়ারতে মদিনা রওজাতুর রসুল ইত্যাদি। হজ ফরজ হওয়ার শর্তগুলো হলো- ১. মুসলমান হওয়া, ২. সুস্থ ও বিবেকবুদ্ধিসম্পন্ন হওয়া (অসুস্থ ও পাগলের জন্য হজ ফরজ নয়), ৩. প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া, ৪. আজাদ তথা স্বাধীন হওয়া, ৫. শারীরিক ও আর্থিকভাবে সামর্থ্যবান হওয়া, ৬. হজের নির্ধারিত সময়ে উপস্থিত হওয়া। হজের ফরজগুলো হলো- ১. ইহরাম বাঁধা (আনুষ্ঠানিকভাবে হজের নিয়ত করা), ২. ৯ জিলহজ আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করা, ৩. কাবা শরিফ জিয়ারত করা (১০ জিলহজ ভোর থেকে ১২ জিলহজ পর্যন্ত যে কোনো দিন কাবা শরিফ তাওয়াফ করা)। হজের ওয়াজিবগুলো হলো- ১. ৯ জিলহজ দিবাগত রাতে মুজদালিফায় অবস্থান করা, ২. সাফা-মারওয়া পাহাড়ের মধ্যে সাঈ করা, ৩. ১০, ১১ ও ১২ জিলহজ পর্যায়ক্রমে মিনায় তিনটি নির্ধারিত স্থানে ৭টি করে শয়তানকে কঙ্কর নিক্ষেপ করা, ৪. কোরবানি করা, ৫. ইহরাম খোলার জন্য মাথার চুল মুণ্ডন বা চুল কেটে ছোট করা, ৬. বিদায়ি তাওয়াফ করা। অর্থাৎ বহিরাগত হাজিগণ দেশে ফেরার আগে বাইতুল্লাহ শরিফ তাওয়াফ করা, ৭. দম দেওয়া (ভুলে বা স্বেচ্ছায় হজের কোনো ওয়াজিব বাদ পড়লে তার কাফফারা হিসেবে একটি অতিরিক্ত কোরবানি দেওয়া)।

হজের সুন্নতগুলো হলো- ১. কাবা শরিফ পৌঁছেই প্রথমে তাওয়াফ করা, ২. সাফা-মারওয়া পাহাড়দ্বয়ের মধ্যবর্তী স্থানে সাঈ করার সময় দ্রুতগতিতে চলা, ৩. কোরবানির দিনগুলোয় রাতে মিনায় অবস্থান করা, ৪. ১০ জিলহজ সূর্যোদয়ের আগে মুজদালিফা থেকে মিনার উদ্দেশে রওনা করা, ৫. তিন জামরাতে কঙ্কর নিক্ষেপের সময় ধারাবাহিকতা রক্ষা করা।

হজ তিন প্রকার, যথা- ১. হজে ইফরাদ, ২. হজে তামাত্তু, ৩. হজে কিরান। হজে ইফরাদ : শুধু হজ পালনের উদ্দেশ্যে ইহরাম বেঁধে তালবিয়া পাঠ করাকে ‘হজে ইফরাদ’ বলে।

হজে তামাত্তু : হজের মাসগুলোতে প্রথমে ওমরাহ আদায় করে হালাল হয়ে বাড়ি প্রত্যাবর্তন না করে এ বছরই হজের ইহরাম বেঁধে হজ পালন করাকে হজে তামাত্তু বলে।

হজে কিরান : একই সময়ে হজ ও ওমরাহ পালনের নিয়ত করে ইহরাম বাঁধাকে হজে কিরান বলে।  

হজরত মা হাজেরা (আ.) স্বীয় পুত্র হজরত ইসমাইল (আ.)-এর জন্য পানি সংগ্রহের জন্য সাফা-মারওয়া পাহাড়ে দৌড়েছিলেন। হাজিরা তাঁকে অনুসরণ করে সাফা-মারওয়া দৌড়ে থাকেন। হজরত ইব্রাহিম (আ.) কাবাঘর নির্মাণ করে নিজে সেখানে অবস্থান করেছিলেন। তাঁর প্রতি সম্মান ও আনুগত্য প্রকাশ করে হাজিরা আজও কাবাঘর থেকে সাতবার তাওয়াফ করে থাকেন। রসুল (সা.) জাবালে রহমতে দাঁড়িয়ে আরাফাতের ময়দানে উপস্থিত সাহাবিদের উদ্দেশে বিদায় হজের খুতবা প্রদান করেছিলেন। তাঁকে অনুসরণ করে হাজিরা আরাফাতের ময়দানে উপস্থিত হন।  

লেখক : সাবেক সহযোগী অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, পিইউবি

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার
কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার
ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো মাস অশুভ নয়
ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো মাস অশুভ নয়
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
নারীশিক্ষার ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
নারীশিক্ষার ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
সন্তান হারানো মা-বাবার জন্য নবীজির সান্ত্বনা
সন্তান হারানো মা-বাবার জন্য নবীজির সান্ত্বনা
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ২৭ জুলাই
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ২৭ জুলাই
সর্বশেষ খবর
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

কুয়ালালামপুরে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল ২০২৫
কুয়ালালামপুরে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল ২০২৫

৩ মিনিট আগে | পরবাস

পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারে কেন দরকার সতর্কতা?
পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারে কেন দরকার সতর্কতা?

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ব্যয়সাশ্রয়ী স্থানীয় উদ্ভাবনকে গুরুত্ব দেওয়ার তাগিদ
জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ব্যয়সাশ্রয়ী স্থানীয় উদ্ভাবনকে গুরুত্ব দেওয়ার তাগিদ

২২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’

২৩ মিনিট আগে | টক শো

বন্যায় ফেনীতে দেড়শ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি, কৃষি-সড়ক-মৎস্য খাত বিপর্যস্ত
বন্যায় ফেনীতে দেড়শ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি, কৃষি-সড়ক-মৎস্য খাত বিপর্যস্ত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের হাতে চোর চক্রের ৩ সদস্য আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের হাতে চোর চক্রের ৩ সদস্য আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ক্লিকেই রক্তদাতা
এক ক্লিকেই রক্তদাতা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমড়া খেলে অনেক উপকার
আমড়া খেলে অনেক উপকার

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজার পথে মানবিক জাহাজ ‘হানদালা’তে ইসরায়েলি হামলা, ২১ আরোহীর খোঁজ নেই
গাজার পথে মানবিক জাহাজ ‘হানদালা’তে ইসরায়েলি হামলা, ২১ আরোহীর খোঁজ নেই

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ইকবাল খন্দকারের অতিথি ফাহমিদা নবী
আজ ইকবাল খন্দকারের অতিথি ফাহমিদা নবী

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

৩৫ আলোকবর্ষ দূরে 'সুপার-আর্থ': সৌরজগতের বাইরের প্রাণের সম্ভাবনা!
৩৫ আলোকবর্ষ দূরে 'সুপার-আর্থ': সৌরজগতের বাইরের প্রাণের সম্ভাবনা!

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় মাদক এবং শিশুশ্রম বিরোধী সচেতনতামূলক সভা
তেঁতুলিয়ায় মাদক এবং শিশুশ্রম বিরোধী সচেতনতামূলক সভা

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান
বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : জিল্লুর রহমান
এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : জিল্লুর রহমান

৪৯ মিনিট আগে | টক শো

গাজায় জাতিসংঘের ত্রাণ লুটের প্রমাণ মেলেনি: ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তারা
গাজায় জাতিসংঘের ত্রাণ লুটের প্রমাণ মেলেনি: ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তারা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন
মেহেরপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৩
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৩

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন
ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য-কানাডায় কমছে ভারতীয় শিক্ষার্থী, বাড়ছে বাংলাদেশে
যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য-কানাডায় কমছে ভারতীয় শিক্ষার্থী, বাড়ছে বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, দুই ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক
গাজীপুরে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, দুই ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উইন্ডিজের বিব্রতকর রেকর্ডের দিনে জয় অস্ট্রেলিয়ার
উইন্ডিজের বিব্রতকর রেকর্ডের দিনে জয় অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্ন ইনস্টিটিউটে আজও প্রবেশে কড়াকড়ি
বার্ন ইনস্টিটিউটে আজও প্রবেশে কড়াকড়ি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমান বিধ্বস্তে নিহত মাসুমার দাফন সম্পন্ন, শোকাহত গ্রামবাসী
বিমান বিধ্বস্তে নিহত মাসুমার দাফন সম্পন্ন, শোকাহত গ্রামবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে জাল ফেলে দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
পুকুরে জাল ফেলে দুই শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বসতঘরে বোমা হামলা ও লুটপাট
মাদারীপুরে বসতঘরে বোমা হামলা ও লুটপাট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় অস্ত্রসহ ৮ ডাকাত আটক
ভোলায় অস্ত্রসহ ৮ ডাকাত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ
সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা
১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস
সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত
চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল
এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার
বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার
এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি
সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক
রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা
এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ
আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেন্ট মার্টিনে হঠাৎ জোয়ার, প্লাবিত তিনটি পাড়া
সেন্ট মার্টিনে হঠাৎ জোয়ার, প্লাবিত তিনটি পাড়া

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি নাগরিকের কান ছিঁড়ে ফেললেন এক সিরীয়
ইসরায়েলি নাগরিকের কান ছিঁড়ে ফেললেন এক সিরীয়

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন
ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে ঘুষের রেট
বেড়েছে ঘুষের রেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র যখন জমিদার
মেয়র যখন জমিদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

সম্পাদকীয়

টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল

মাঠে ময়দানে

বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি
বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি

নগর জীবন

কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া
কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া

শোবিজ

সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ
সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ

নগর জীবন

জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত
জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত

মাঠে ময়দানে

নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক
নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না
পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না

নগর জীবন

বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা
বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু

শোবিজ

নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈশিতার রুপোর ঝলক
ঈশিতার রুপোর ঝলক

শোবিজ

পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা
থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা

শোবিজ

এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা
এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ
কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি
নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি

মাঠে ময়দানে

ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের
ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের

মাঠে ময়দানে

অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস
অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস

মাঠে ময়দানে

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়

খবর

সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত
সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত

শোবিজ

ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে
ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা