শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৪১, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ১১:৩০, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার

মুফতি মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার

কোরআন মজিদ আল্লাহ তাআলার পবিত্র বাণী, যা কিয়ামত পর্যন্ত আগত মানব ও জিন জাতির হেদায়েতের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে সর্বশেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর ওহির মাধ্যমে নাজিল হয়েছে। কোরআনের মর্ম সেটিই গ্রহণযোগ্য, যা রাসুলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবায়ে কেরাম (রা.) বুঝেছেন। কোরআনের তাফসিরের কাজ অত্যন্ত সতর্কতা ও গভীর জ্ঞানের দাবি রাখে। এটি এমন কোনো বিষয় নয়, যেকোনো ব্যক্তি শুধু অনুবাদ পড়ে নিজস্ব বুদ্ধির ওপর ভিত্তি করে কোরআনের ব্যাখ্যা করতে বসে যাবে।

আজকাল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence বা এআই) নিয়ে খুব আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে এবং এটি সাধারণ মানুষের মধ্যে এমনভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে, যেন এসব সিস্টেম মানুষের প্রকৃত বুদ্ধিমত্তাকেও ছাড়িয়ে গেছে। এখন এআই ব্যবহার করে ইসলাম ও ইসলামী জ্ঞানকোষের ভিত্তিকে আঘাত করার একটি সুপরিকল্পিত প্রচেষ্টা চলছে। কোরআনের অনুবাদ ও ব্যাখ্যার একটি ‘আধুনিক’ ধারা তৈরির নামে, এআইর সাহায্যে কোরআনের ব্যাখ্যা প্রচারের পরিকল্পনা চলছে। দুঃখজনকভাবে দেখা যাচ্ছে, মুসলমানদের মধ্য থেকেই কিছু ব্যক্তি অজান্তে হলেও এই ভ্রান্ত চিন্তার সহযোগী হয়ে যাচ্ছেন।

তাঁরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে কোরআনের ব্যাখ্যার কাজ করছেন। মূলত এই ব্যক্তিরা আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সূক্ষ্মতা ও সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখেন না। সম্ভবত এ কারণেই তাঁরা না বুঝে এই ভুল প্রচেষ্টাকে উৎসাহ দিচ্ছেন।
এখানে আমরা কোরআনের মর্মবাণী ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব :

১. কোরআনের জ্ঞানসমূহে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বলতে কী বোঝায়?

২. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বাস্তব সক্ষমতা আসলে কতটুকু?

৩. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে কি কোরআনের সঠিক মর্মবাণী বোঝা সম্ভব? এবং তা কি মুসলমানদের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য হবে?

এই প্রশ্নগুলোর আলোকে ইনশাআল্লাহ আমরা বর্তমান বাস্তবতা, প্রযুক্তির সীমাবদ্ধতা এবং কোরআনের বিশুদ্ধতা রক্ষার দায়িত্ব নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করব।

কোরআনীয় জ্ঞানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের বাস্তবতা

প্রশ্ন জাগতে পারে, কম্পিউটার তো মানুষের জন্য অনেক সুবিধা এনে দিয়েছে এবং এর মাধ্যমে কোরআনীয় জ্ঞান ও গবেষণায় অনেক উপকার হয়েছে। যেমন—কোরআন মজিদের ছাপার কাজে কম্পিউটার বিপুল সুবিধা এনে দিয়েছে। এখন কম্পিউটারের মাধ্যমে নির্দিষ্ট আয়াত, বিষয়বস্তু বা শব্দ খুব সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়। ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোনে কোরআনের অ্যাপ খুললেই মুহূর্তের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত আয়াতে পৌঁছা যায়। কম্পিউটারের সহায়তায় বিভিন্ন কারির কিরাত শোনা যায়।

এমন সফটওয়্যারও তৈরি হয়েছে, যাতে কেউ কোরআন তিলাওয়াত করলে সঙ্গে সঙ্গে স্ক্রিনে সেই আয়াত ভেসে ওঠে। এমনকি এআই এখন কোরআন সম্পর্কিত বিভিন্ন ব্যাখ্যা ও মতামত মুহূর্তেই সামনে নিয়ে আসে; এগুলোর বিশ্লেষণও উপস্থাপন করে। এ রকম চমকপ্রদ সক্ষমতা দেখে অনেকেই দাবি করছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে আমরা পৃথিবীর সব ভাষায় কোরআনের অনুবাদ করতে পারব এবং কোরআনের এমন সব দিক বুঝতে পারব, যা আগে অজানা ছিল।

এখন কথা হলো, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কি সত্যিই কোরআনের জ্ঞান ও ব্যাখ্যার কাজে ব্যবহার করা উচিত? এর উত্তর হলো, এআইর কাজ হচ্ছে নিজে নিজে তথ্য বা লেখা তৈরি করা। কিন্তু নিজ থেকে লেখা তৈরি মানে এই নয় যে এআই সফটওয়্যারে মানুষের মতো কোনো সৃষ্টিশীলতা বা সত্যিকারের জ্ঞানবুদ্ধি আছে। বরং বাস্তবতা হলো, বিশেষ করে লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেলের কাজ হচ্ছে পরবর্তী শব্দ বা বাক্য কোনটি হতে পারে, তার পূর্বাভাস বা অনুমান দেওয়া। অর্থাৎ এগুলো শুধু পরবর্তী শব্দ কী হতে পারে, সেটা আন্দাজ করে চলে। তাই এর কার্যপদ্ধতি কোনোভাবেই মানুষের চিন্তাশক্তি বা উপলব্ধির সমতুল্য নয়। যখন এআই সফটওয়্যার দিয়ে কোরআনের অনুবাদ বা ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ তৈরি করা হয়, তখন সেটি আসলে পরবর্তী শব্দের সম্ভাব্যতা বা ভবিষ্যদ্বাণীর ভিত্তিতে তৈরি হয়। এতে একজন সাধারণ পাঠক মনে করতে পারেন, এই সফটওয়্যার বুঝি নিজে থেকেই গভীর ও জ্ঞানগর্ভ ব্যাখ্যা তৈরি করছে, যা প্রকৃতপক্ষে এক ধরনের বিভ্রম।

হ্যাঁ, এটি হতে পারে যে কোরআনের মৌলিক তাফসির গ্রন্থগুলোর তথ্যগুলো কম্পিউটারে দিয়ে দেওয়া হলো, অতঃপর কেউ কোনো আয়াতের ব্যাখ্যা জানতে চাইলে তখন কম্পিউটার কেবল সরবরাহকৃত ওই তথ্যগুলো রেফারেন্সসহ সামনে এনে দেখায়, তাহলে সেটা গ্রহণযোগ্য ও বৈধ উপায়ে কোরআনীয় জ্ঞানে কম্পিউটার ও এআইর ব্যবহার বলে গণ্য হবে। কিন্তু যদি এআই নিজে থেকেই তাফসির গ্রন্থগুলো থেকে শুধু ধারণা নিয়ে তারপর লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেলের ওপর ভিত্তি করে নিজস্ব ব্যাখ্যা বা অনুবাদ তৈরি করে, তাহলে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সীমাবদ্ধতা কেন অনস্বীকার্য

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অন্যতম পথপ্রদর্শক বিজ্ঞানী অধ্যাপক ইয়ান লেকুন, যাঁকে এআইর জনকও বলা হয়, বর্তমানে ফেসবুকের মূল কম্পানি মেটায় Chief AI Scientist হিসেবে কাজ করছেন, তিনি বলেন, “এআই মডেলগুলো আমাদের যতই ‘বুদ্ধিমান’ মনে হোক, বাস্তবিক অর্থে তা একটি বিড়ালের বুদ্ধির সমপর্যায়েও এখনো পৌঁছতে পারেনি।” কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি যান্ত্রিক অনুমানকারী ব্যবস্থা, যা শুধু সংখ্যা, তথ্য ও ভাষার প্যাটার্ন ধরে চলে। সত্যিকার অর্থে তার নিজস্ব উপলব্ধি, বোধশক্তি ও বিচারক্ষমতার শক্তি নেই। তা শুধু ট্রেনিং ডেটা থেকে শেখা তথ্য নতুনভাবে সাজিয়ে আমাদের সামনে উপস্থাপন করে।

শুধু ভাষা বা অক্ষরজ্ঞানের মধ্যেই জ্ঞান সীমাবদ্ধ নয়। ধরুন, আমাদের কাছে ইংরেজি ভাষার সবচেয়ে বড় অভিধান রয়েছে, যেখানে ইংরেজি ভাষার সব শব্দ ও বর্ণ রয়েছে। এখন কথা হলো, আজ পর্যন্ত ইংরেজি ভাষায় যত কবিতা, গল্প, উপন্যাস, নাটক, গবেষণাপত্র, পাঠ্যবই ইত্যাদি লেখা হয়েছে, তা তো অভিধানের শব্দগুলোর নির্দিষ্ট ক্রম, ব্যাকরণ ও বিন্যাসের মাধ্যমেই লেখা হয়েছে। এখন এই লেখাগুলোকে কি আমরা শুধু বর্ণের বিবেচনায়ই মূল্যায়ন করব? লেখকদের ব্যক্তিত্ব, জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ইত্যাদি নিয়ে ভাবব না? যদি কেউ বলে বসে, অস্কার ওয়াইল্ডের লেখায় এমন কী আছে? ওইতো ডিকশনারির শব্দগুলোর বিন্যাস! এই কাজগুলো তো চ্যাটজিপিটি দিয়ে অনায়াসে করিয়ে নেওয়া সম্ভব, শুধু স্টাইলটা শিখিয়ে দিলেই চলবে। তাহলে কোনো জ্ঞানী ব্যক্তি কি এটা মেনে নেবে? চিন্তা করুন, এই ধারণা কতটা বাস্তবতাবিবর্জিত ও বিপজ্জনক!

উপরোক্ত ভুল ধারণার চরম পরিণতি হলো, কেউ যদি কোরআন সম্পর্কেও বলে বসে যে এটা তো শুধু শব্দসমূহের সংকলন, আরবি অভিধানেরই তো শব্দ, তাহলে তার ভুলটা কত মারাত্মক। বাস্তবতা হলো, কোরআন কোনো সাধারণ গ্রন্থ নয়, এটা মহান আল্লাহর কালাম। এটা শুধু শব্দের বিন্যাস নয়, বরং আসমানি ওহির কণ্ঠস্বর, যা কেয়ামত পর্যন্ত মানব ও জিন জাতির হেদায়েতের জন্য প্রেরিত হয়েছে। কোরআনের প্রতিটি শব্দের মর্যাদা ও মাহাত্ম্য রয়েছে।

আজকের রাষ্ট্রীয় আইনব্যবস্থার কথাই ধরুন—আমেরিকা, ব্রিটেন বা কানাডার সংবিধান তো ইংরেজি শব্দের মাধ্যমেই লেখা হয়েছে। তাহলে কি কেউ বলতে পারে, এসব সংবিধান মূল্যহীন, কারণ এগুলো তো কেবল অভিধানের শব্দসমগ্র! তেমনি আদালতের রায় যদি এআই লেখে এবং ভাষাগত দিক থেকে আরো নিখুঁত হয়, তবু সেই লেখার কোনো আইনগত মূল্য নেই। কারণ এআইর কোনো আইনি কর্তৃত্ব নেই, নৈতিক অবস্থান নেই, মানবিক প্রেক্ষাপট নেই। তেমনি কোরআন, হাদিস, ফিকহ ও অন্যান্য ইসলামী জ্ঞানের যথার্থতা, বিশুদ্ধতা, মর্যাদা ও মানদণ্ড শুধু শব্দগত নয়, বরং ঈমান, ওহি, তাকওয়া, আমানতদারি, উম্মতের ইজমা—এসবের ওপর প্রতিষ্ঠিত।

যাঁরা এআই দ্বারা অতিমাত্রায় প্রভাবিত, তাঁরা নিজেদের বাস্তব জীবনে কি এআইর ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরতা দেখিয়েছেন? তাঁরা কি সার্জনের কাছে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন? আদালতে মামলা-মোকদ্দমা পরিচালনার জন্য উকিল বাদ দিয়েছেন? সন্তানদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো বন্ধ করেছেন? যদি না করে থাকেন, তাহলে কেন শুধু ধর্মীয় জ্ঞান, কোরআন, হাদিস, তাফসির ইত্যাদিকে তাঁরা এআইর প্রয়োগের ক্ষেত্র বানাতে চান?

সারকথা

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উপকারী অংশ শরিয়তের সীমারেখায় ব্যবহার করাকে যুগে যুগে উলামায়ে কেরাম বৈধতা দিয়েছেন, এমনকি ক্ষেত্রবিশেষ উৎসাহিতও করেছেন। তবে এগুলোর এমন অবাধ ব্যবহার, যা দ্বিনের জন্য ক্ষতিকর, তা অবশ্যই নিন্দনীয়। তাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নির্দিষ্ট সীমারেখায় ব্যবহার বৈধ এবং ক্ষেত্রবিশেষে প্রশংসনীয়ও বটে, কিন্তু এর অবাধ ও অযৌক্তিক ব্যবহারে বিশ্বাসী হওয়া অবশ্যই বর্জনীয়। কেউ যদি দাবি করে, এআইর এমন ক্ষমতা আছে যে কোনো আয়াতের ব্যাখ্যা দিতে পারে, অথবা শরিয়তের মাসআলা নির্ধারণ করতে পারে, তাহলে তা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি যন্ত্র, এটি সাহাবা-তাবেঈনের মতো অনুভব, অভিজ্ঞতা, ঈমান, তাকওয়া ও সহবত পায়নি। এ কারণে কোরআন-হাদিসের গভীর জ্ঞান অর্জন, শেখানো ও প্রচারের জন্য এআইর ওপর নির্ভরশীল হওয়া উচিত নয়। বরং দ্বিনি জ্ঞানের প্রচার ও শিক্ষা সেই পদ্ধতিতে হওয়া উচিত, যা ‘খাইরুল কুরুন’ (সর্বশ্রেষ্ঠ যুগ) থেকে মুখে মুখে ও লিখিতভাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে জ্ঞানের হস্তান্তর এবং নির্ভরযোগ্য সনদ বা অনুমোদনপ্রাপ্ত শুদ্ধ শৃঙ্খলা অনুসরণ করে পৌঁছেছে। এককথায় আমাদের দায়িত্ব হলো এআইকে তার উপযোগী কাজেই সীমাবদ্ধ রাখা; এর গণ্ডির বাইরে কাজে না লাগানো।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো মাস অশুভ নয়
ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো মাস অশুভ নয়
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
২০ আগস্ট আখেরি চাহার সোম্বা
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
মসজিদভিত্তিক পাঠাগারে সমাজ বদলের স্বপ্ন
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
জীবিকা হালাল হওয়ার প্রয়োজনীয়তা
নারীশিক্ষার ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
নারীশিক্ষার ব্যাপারে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
সন্তান হারানো মা-বাবার জন্য নবীজির সান্ত্বনা
সন্তান হারানো মা-বাবার জন্য নবীজির সান্ত্বনা
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
অভিবাদন জানাবার ইসলামি পদ্ধতি
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ২৭ জুলাই
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শুরু ২৭ জুলাই
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
যে কারণে ধ্বংস হয়েছিল সতেজ সাজানো বাগান
সর্বশেষ খবর
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?
নীরব ঘাতক মাইক্রোপ্লাস্টিক: শরীরের ভেতরে কী ঘটে চলেছে?

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

কুয়ালালামপুরে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল ২০২৫
কুয়ালালামপুরে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল ২০২৫

৩ মিনিট আগে | পরবাস

পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারে কেন দরকার সতর্কতা?
পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহারে কেন দরকার সতর্কতা?

৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ব্যয়সাশ্রয়ী স্থানীয় উদ্ভাবনকে গুরুত্ব দেওয়ার তাগিদ
জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় ব্যয়সাশ্রয়ী স্থানীয় উদ্ভাবনকে গুরুত্ব দেওয়ার তাগিদ

২২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’

২৩ মিনিট আগে | টক শো

বন্যায় ফেনীতে দেড়শ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি, কৃষি-সড়ক-মৎস্য খাত বিপর্যস্ত
বন্যায় ফেনীতে দেড়শ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি, কৃষি-সড়ক-মৎস্য খাত বিপর্যস্ত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের হাতে চোর চক্রের ৩ সদস্য আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের হাতে চোর চক্রের ৩ সদস্য আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ক্লিকেই রক্তদাতা
এক ক্লিকেই রক্তদাতা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমড়া খেলে অনেক উপকার
আমড়া খেলে অনেক উপকার

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজার পথে মানবিক জাহাজ ‘হানদালা’তে ইসরায়েলি হামলা, ২১ আরোহীর খোঁজ নেই
গাজার পথে মানবিক জাহাজ ‘হানদালা’তে ইসরায়েলি হামলা, ২১ আরোহীর খোঁজ নেই

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ইকবাল খন্দকারের অতিথি ফাহমিদা নবী
আজ ইকবাল খন্দকারের অতিথি ফাহমিদা নবী

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

৩৫ আলোকবর্ষ দূরে 'সুপার-আর্থ': সৌরজগতের বাইরের প্রাণের সম্ভাবনা!
৩৫ আলোকবর্ষ দূরে 'সুপার-আর্থ': সৌরজগতের বাইরের প্রাণের সম্ভাবনা!

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় মাদক এবং শিশুশ্রম বিরোধী সচেতনতামূলক সভা
তেঁতুলিয়ায় মাদক এবং শিশুশ্রম বিরোধী সচেতনতামূলক সভা

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান
বাংলাদেশের ‘রাজনীতি কিংবা রাজনীতিবীদ’ সবই এখন হাস্যকর : সাদিয়া আয়মান

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : জিল্লুর রহমান
এক বছরে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : জিল্লুর রহমান

৪৯ মিনিট আগে | টক শো

গাজায় জাতিসংঘের ত্রাণ লুটের প্রমাণ মেলেনি: ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তারা
গাজায় জাতিসংঘের ত্রাণ লুটের প্রমাণ মেলেনি: ইসরায়েলি সেনা কর্মকর্তারা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন
মেহেরপুরে বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৩
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৩

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন
ছাত্রনেতাদের চাঁদাবাজি নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাশেদ খাঁন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য-কানাডায় কমছে ভারতীয় শিক্ষার্থী, বাড়ছে বাংলাদেশে
যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য-কানাডায় কমছে ভারতীয় শিক্ষার্থী, বাড়ছে বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, দুই ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক
গাজীপুরে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, দুই ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উইন্ডিজের বিব্রতকর রেকর্ডের দিনে জয় অস্ট্রেলিয়ার
উইন্ডিজের বিব্রতকর রেকর্ডের দিনে জয় অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বার্ন ইনস্টিটিউটে আজও প্রবেশে কড়াকড়ি
বার্ন ইনস্টিটিউটে আজও প্রবেশে কড়াকড়ি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমান বিধ্বস্তে নিহত মাসুমার দাফন সম্পন্ন, শোকাহত গ্রামবাসী
বিমান বিধ্বস্তে নিহত মাসুমার দাফন সম্পন্ন, শোকাহত গ্রামবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে জাল ফেলে দুই শিশুর লাশ উদ্ধার
পুকুরে জাল ফেলে দুই শিশুর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে বসতঘরে বোমা হামলা ও লুটপাট
মাদারীপুরে বসতঘরে বোমা হামলা ও লুটপাট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোলায় অস্ত্রসহ ৮ ডাকাত আটক
ভোলায় অস্ত্রসহ ৮ ডাকাত আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ
সোমবারের মধ্যে দলগুলোর কাছে যাবে জুলাই সনদের খসড়া : আলী রীয়াজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা
১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস
সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসায় সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত
চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল
এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার
বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার
এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি
সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক
রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের খোঁজ নিতে বার্ন ইনস্টিটিউটে প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা
এক বছরের শিশুর কামড়ে মারা গেল কোবরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সেন্ট মার্টিনে হঠাৎ জোয়ার, প্লাবিত তিনটি পাড়া
সেন্ট মার্টিনে হঠাৎ জোয়ার, প্লাবিত তিনটি পাড়া

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ
আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি নাগরিকের কান ছিঁড়ে ফেললেন এক সিরীয়
ইসরায়েলি নাগরিকের কান ছিঁড়ে ফেললেন এক সিরীয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা
চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা বৈষম্যবিরোধী ৫ ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান বাংলাদেশের শান্তি ও ঐক্যের প্রতীক : মীর হেলাল
তারেক রহমান বাংলাদেশের শান্তি ও ঐক্যের প্রতীক : মীর হেলাল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে ঘুষের রেট
বেড়েছে ঘুষের রেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়র যখন জমিদার
মেয়র যখন জমিদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

সম্পাদকীয়

টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল

মাঠে ময়দানে

বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি
বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি

নগর জীবন

কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া
কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া

শোবিজ

সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ
সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ

নগর জীবন

জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত
জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত

মাঠে ময়দানে

নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক
নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না
পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না

নগর জীবন

বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা
বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু

শোবিজ

নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈশিতার রুপোর ঝলক
ঈশিতার রুপোর ঝলক

শোবিজ

পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা
থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা

শোবিজ

এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা
এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ
কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি
নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি

মাঠে ময়দানে

ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের
ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের

মাঠে ময়দানে

অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস
অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস

মাঠে ময়দানে

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়

খবর

সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত
সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত

শোবিজ

ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে
ব্যাংক পুনর্গঠনে ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা