শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৪১, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ১১:৩০, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার

মুফতি মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার

কোরআন মজিদ আল্লাহ তাআলার পবিত্র বাণী, যা কিয়ামত পর্যন্ত আগত মানব ও জিন জাতির হেদায়েতের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে সর্বশেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর ওহির মাধ্যমে নাজিল হয়েছে। কোরআনের মর্ম সেটিই গ্রহণযোগ্য, যা রাসুলুল্লাহ (সা.) ও সাহাবায়ে কেরাম (রা.) বুঝেছেন। কোরআনের তাফসিরের কাজ অত্যন্ত সতর্কতা ও গভীর জ্ঞানের দাবি রাখে। এটি এমন কোনো বিষয় নয়, যেকোনো ব্যক্তি শুধু অনুবাদ পড়ে নিজস্ব বুদ্ধির ওপর ভিত্তি করে কোরআনের ব্যাখ্যা করতে বসে যাবে।

আজকাল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence বা এআই) নিয়ে খুব আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে এবং এটি সাধারণ মানুষের মধ্যে এমনভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে, যেন এসব সিস্টেম মানুষের প্রকৃত বুদ্ধিমত্তাকেও ছাড়িয়ে গেছে। এখন এআই ব্যবহার করে ইসলাম ও ইসলামী জ্ঞানকোষের ভিত্তিকে আঘাত করার একটি সুপরিকল্পিত প্রচেষ্টা চলছে। কোরআনের অনুবাদ ও ব্যাখ্যার একটি ‘আধুনিক’ ধারা তৈরির নামে, এআইর সাহায্যে কোরআনের ব্যাখ্যা প্রচারের পরিকল্পনা চলছে। দুঃখজনকভাবে দেখা যাচ্ছে, মুসলমানদের মধ্য থেকেই কিছু ব্যক্তি অজান্তে হলেও এই ভ্রান্ত চিন্তার সহযোগী হয়ে যাচ্ছেন।

তাঁরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে কোরআনের ব্যাখ্যার কাজ করছেন। মূলত এই ব্যক্তিরা আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সূক্ষ্মতা ও সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা রাখেন না। সম্ভবত এ কারণেই তাঁরা না বুঝে এই ভুল প্রচেষ্টাকে উৎসাহ দিচ্ছেন।
এখানে আমরা কোরআনের মর্মবাণী ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব :

১. কোরআনের জ্ঞানসমূহে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার বলতে কী বোঝায়?

২. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার বাস্তব সক্ষমতা আসলে কতটুকু?

৩. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে কি কোরআনের সঠিক মর্মবাণী বোঝা সম্ভব? এবং তা কি মুসলমানদের দৃষ্টিতে গ্রহণযোগ্য হবে?

এই প্রশ্নগুলোর আলোকে ইনশাআল্লাহ আমরা বর্তমান বাস্তবতা, প্রযুক্তির সীমাবদ্ধতা এবং কোরআনের বিশুদ্ধতা রক্ষার দায়িত্ব নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করব।

কোরআনীয় জ্ঞানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের বাস্তবতা

প্রশ্ন জাগতে পারে, কম্পিউটার তো মানুষের জন্য অনেক সুবিধা এনে দিয়েছে এবং এর মাধ্যমে কোরআনীয় জ্ঞান ও গবেষণায় অনেক উপকার হয়েছে। যেমন—কোরআন মজিদের ছাপার কাজে কম্পিউটার বিপুল সুবিধা এনে দিয়েছে। এখন কম্পিউটারের মাধ্যমে নির্দিষ্ট আয়াত, বিষয়বস্তু বা শব্দ খুব সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়। ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোনে কোরআনের অ্যাপ খুললেই মুহূর্তের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত আয়াতে পৌঁছা যায়। কম্পিউটারের সহায়তায় বিভিন্ন কারির কিরাত শোনা যায়।

এমন সফটওয়্যারও তৈরি হয়েছে, যাতে কেউ কোরআন তিলাওয়াত করলে সঙ্গে সঙ্গে স্ক্রিনে সেই আয়াত ভেসে ওঠে। এমনকি এআই এখন কোরআন সম্পর্কিত বিভিন্ন ব্যাখ্যা ও মতামত মুহূর্তেই সামনে নিয়ে আসে; এগুলোর বিশ্লেষণও উপস্থাপন করে। এ রকম চমকপ্রদ সক্ষমতা দেখে অনেকেই দাবি করছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে আমরা পৃথিবীর সব ভাষায় কোরআনের অনুবাদ করতে পারব এবং কোরআনের এমন সব দিক বুঝতে পারব, যা আগে অজানা ছিল।

এখন কথা হলো, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কি সত্যিই কোরআনের জ্ঞান ও ব্যাখ্যার কাজে ব্যবহার করা উচিত? এর উত্তর হলো, এআইর কাজ হচ্ছে নিজে নিজে তথ্য বা লেখা তৈরি করা। কিন্তু নিজ থেকে লেখা তৈরি মানে এই নয় যে এআই সফটওয়্যারে মানুষের মতো কোনো সৃষ্টিশীলতা বা সত্যিকারের জ্ঞানবুদ্ধি আছে। বরং বাস্তবতা হলো, বিশেষ করে লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেলের কাজ হচ্ছে পরবর্তী শব্দ বা বাক্য কোনটি হতে পারে, তার পূর্বাভাস বা অনুমান দেওয়া। অর্থাৎ এগুলো শুধু পরবর্তী শব্দ কী হতে পারে, সেটা আন্দাজ করে চলে। তাই এর কার্যপদ্ধতি কোনোভাবেই মানুষের চিন্তাশক্তি বা উপলব্ধির সমতুল্য নয়। যখন এআই সফটওয়্যার দিয়ে কোরআনের অনুবাদ বা ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ তৈরি করা হয়, তখন সেটি আসলে পরবর্তী শব্দের সম্ভাব্যতা বা ভবিষ্যদ্বাণীর ভিত্তিতে তৈরি হয়। এতে একজন সাধারণ পাঠক মনে করতে পারেন, এই সফটওয়্যার বুঝি নিজে থেকেই গভীর ও জ্ঞানগর্ভ ব্যাখ্যা তৈরি করছে, যা প্রকৃতপক্ষে এক ধরনের বিভ্রম।

হ্যাঁ, এটি হতে পারে যে কোরআনের মৌলিক তাফসির গ্রন্থগুলোর তথ্যগুলো কম্পিউটারে দিয়ে দেওয়া হলো, অতঃপর কেউ কোনো আয়াতের ব্যাখ্যা জানতে চাইলে তখন কম্পিউটার কেবল সরবরাহকৃত ওই তথ্যগুলো রেফারেন্সসহ সামনে এনে দেখায়, তাহলে সেটা গ্রহণযোগ্য ও বৈধ উপায়ে কোরআনীয় জ্ঞানে কম্পিউটার ও এআইর ব্যবহার বলে গণ্য হবে। কিন্তু যদি এআই নিজে থেকেই তাফসির গ্রন্থগুলো থেকে শুধু ধারণা নিয়ে তারপর লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেলের ওপর ভিত্তি করে নিজস্ব ব্যাখ্যা বা অনুবাদ তৈরি করে, তাহলে তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সীমাবদ্ধতা কেন অনস্বীকার্য

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অন্যতম পথপ্রদর্শক বিজ্ঞানী অধ্যাপক ইয়ান লেকুন, যাঁকে এআইর জনকও বলা হয়, বর্তমানে ফেসবুকের মূল কম্পানি মেটায় Chief AI Scientist হিসেবে কাজ করছেন, তিনি বলেন, “এআই মডেলগুলো আমাদের যতই ‘বুদ্ধিমান’ মনে হোক, বাস্তবিক অর্থে তা একটি বিড়ালের বুদ্ধির সমপর্যায়েও এখনো পৌঁছতে পারেনি।” কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি যান্ত্রিক অনুমানকারী ব্যবস্থা, যা শুধু সংখ্যা, তথ্য ও ভাষার প্যাটার্ন ধরে চলে। সত্যিকার অর্থে তার নিজস্ব উপলব্ধি, বোধশক্তি ও বিচারক্ষমতার শক্তি নেই। তা শুধু ট্রেনিং ডেটা থেকে শেখা তথ্য নতুনভাবে সাজিয়ে আমাদের সামনে উপস্থাপন করে।

শুধু ভাষা বা অক্ষরজ্ঞানের মধ্যেই জ্ঞান সীমাবদ্ধ নয়। ধরুন, আমাদের কাছে ইংরেজি ভাষার সবচেয়ে বড় অভিধান রয়েছে, যেখানে ইংরেজি ভাষার সব শব্দ ও বর্ণ রয়েছে। এখন কথা হলো, আজ পর্যন্ত ইংরেজি ভাষায় যত কবিতা, গল্প, উপন্যাস, নাটক, গবেষণাপত্র, পাঠ্যবই ইত্যাদি লেখা হয়েছে, তা তো অভিধানের শব্দগুলোর নির্দিষ্ট ক্রম, ব্যাকরণ ও বিন্যাসের মাধ্যমেই লেখা হয়েছে। এখন এই লেখাগুলোকে কি আমরা শুধু বর্ণের বিবেচনায়ই মূল্যায়ন করব? লেখকদের ব্যক্তিত্ব, জ্ঞান, অভিজ্ঞতা, দক্ষতা ইত্যাদি নিয়ে ভাবব না? যদি কেউ বলে বসে, অস্কার ওয়াইল্ডের লেখায় এমন কী আছে? ওইতো ডিকশনারির শব্দগুলোর বিন্যাস! এই কাজগুলো তো চ্যাটজিপিটি দিয়ে অনায়াসে করিয়ে নেওয়া সম্ভব, শুধু স্টাইলটা শিখিয়ে দিলেই চলবে। তাহলে কোনো জ্ঞানী ব্যক্তি কি এটা মেনে নেবে? চিন্তা করুন, এই ধারণা কতটা বাস্তবতাবিবর্জিত ও বিপজ্জনক!

উপরোক্ত ভুল ধারণার চরম পরিণতি হলো, কেউ যদি কোরআন সম্পর্কেও বলে বসে যে এটা তো শুধু শব্দসমূহের সংকলন, আরবি অভিধানেরই তো শব্দ, তাহলে তার ভুলটা কত মারাত্মক। বাস্তবতা হলো, কোরআন কোনো সাধারণ গ্রন্থ নয়, এটা মহান আল্লাহর কালাম। এটা শুধু শব্দের বিন্যাস নয়, বরং আসমানি ওহির কণ্ঠস্বর, যা কেয়ামত পর্যন্ত মানব ও জিন জাতির হেদায়েতের জন্য প্রেরিত হয়েছে। কোরআনের প্রতিটি শব্দের মর্যাদা ও মাহাত্ম্য রয়েছে।

আজকের রাষ্ট্রীয় আইনব্যবস্থার কথাই ধরুন—আমেরিকা, ব্রিটেন বা কানাডার সংবিধান তো ইংরেজি শব্দের মাধ্যমেই লেখা হয়েছে। তাহলে কি কেউ বলতে পারে, এসব সংবিধান মূল্যহীন, কারণ এগুলো তো কেবল অভিধানের শব্দসমগ্র! তেমনি আদালতের রায় যদি এআই লেখে এবং ভাষাগত দিক থেকে আরো নিখুঁত হয়, তবু সেই লেখার কোনো আইনগত মূল্য নেই। কারণ এআইর কোনো আইনি কর্তৃত্ব নেই, নৈতিক অবস্থান নেই, মানবিক প্রেক্ষাপট নেই। তেমনি কোরআন, হাদিস, ফিকহ ও অন্যান্য ইসলামী জ্ঞানের যথার্থতা, বিশুদ্ধতা, মর্যাদা ও মানদণ্ড শুধু শব্দগত নয়, বরং ঈমান, ওহি, তাকওয়া, আমানতদারি, উম্মতের ইজমা—এসবের ওপর প্রতিষ্ঠিত।

যাঁরা এআই দ্বারা অতিমাত্রায় প্রভাবিত, তাঁরা নিজেদের বাস্তব জীবনে কি এআইর ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরতা দেখিয়েছেন? তাঁরা কি সার্জনের কাছে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন? আদালতে মামলা-মোকদ্দমা পরিচালনার জন্য উকিল বাদ দিয়েছেন? সন্তানদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠানো বন্ধ করেছেন? যদি না করে থাকেন, তাহলে কেন শুধু ধর্মীয় জ্ঞান, কোরআন, হাদিস, তাফসির ইত্যাদিকে তাঁরা এআইর প্রয়োগের ক্ষেত্র বানাতে চান?

সারকথা

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উপকারী অংশ শরিয়তের সীমারেখায় ব্যবহার করাকে যুগে যুগে উলামায়ে কেরাম বৈধতা দিয়েছেন, এমনকি ক্ষেত্রবিশেষ উৎসাহিতও করেছেন। তবে এগুলোর এমন অবাধ ব্যবহার, যা দ্বিনের জন্য ক্ষতিকর, তা অবশ্যই নিন্দনীয়। তাই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নির্দিষ্ট সীমারেখায় ব্যবহার বৈধ এবং ক্ষেত্রবিশেষে প্রশংসনীয়ও বটে, কিন্তু এর অবাধ ও অযৌক্তিক ব্যবহারে বিশ্বাসী হওয়া অবশ্যই বর্জনীয়। কেউ যদি দাবি করে, এআইর এমন ক্ষমতা আছে যে কোনো আয়াতের ব্যাখ্যা দিতে পারে, অথবা শরিয়তের মাসআলা নির্ধারণ করতে পারে, তাহলে তা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একটি যন্ত্র, এটি সাহাবা-তাবেঈনের মতো অনুভব, অভিজ্ঞতা, ঈমান, তাকওয়া ও সহবত পায়নি। এ কারণে কোরআন-হাদিসের গভীর জ্ঞান অর্জন, শেখানো ও প্রচারের জন্য এআইর ওপর নির্ভরশীল হওয়া উচিত নয়। বরং দ্বিনি জ্ঞানের প্রচার ও শিক্ষা সেই পদ্ধতিতে হওয়া উচিত, যা ‘খাইরুল কুরুন’ (সর্বশ্রেষ্ঠ যুগ) থেকে মুখে মুখে ও লিখিতভাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে জ্ঞানের হস্তান্তর এবং নির্ভরযোগ্য সনদ বা অনুমোদনপ্রাপ্ত শুদ্ধ শৃঙ্খলা অনুসরণ করে পৌঁছেছে। এককথায় আমাদের দায়িত্ব হলো এআইকে তার উপযোগী কাজেই সীমাবদ্ধ রাখা; এর গণ্ডির বাইরে কাজে না লাগানো।

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
ইসলামী অর্থনীতিতে বাজারদর নির্ধারণের ন্যায়সংগত পথ
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
সর্বশেষ খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন