শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৬, বুধবার, ২৬ মার্চ, ২০২৫

কৃষ্ণসাগরে নৌযানে হামলা বন্ধে সম্মত রাশিয়া-ইউক্রেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কৃষ্ণসাগরে নৌযানে হামলা বন্ধে সম্মত রাশিয়া-ইউক্রেন

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সৌদি আরবে তিন দিন ধরে শান্তি আলোচনার পর কৃষ্ণসাগরে দুই দেশের নৌযানে হামলা বন্ধে রাজি হয়েছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। 

সোমবার (২৪ মার্চ) থেকে চলা এই আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছায় মস্কো ও কিয়েভ।

ওয়াশিংটন এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই চুক্তির ফলে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক পথ পুনরায় চালু হবে এবং সব পক্ষ ‌‘স্থিতিশীল ও দীর্ঘস্থায়ী শান্তি’ প্রতিষ্ঠায় কাজ চালিয়ে যাবে। এছাড়াও একে-অপরের জ্বালানি অবকাঠামোয় হামলা না চালানোর বিষয়েও একমত হয়েছে দুই দেশ।

তবে রাশিয়া বলেছে, তাদের খাদ্য ও সার ব্যবসার ওপর থেকে বেশ কয়েকটি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পরেই নৌ যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে।

মার্কিন কর্মকর্তারা রিয়াদে মস্কো ও কিয়েভের আলোচকদের সঙ্গে পৃথকভাবে সাক্ষাৎ করেছেন, যার লক্ষ্য ছিল দুই পক্ষের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠা করা। তবে রুশ ও ইউক্রেনীয় প্রতিনিধিদল সরাসরি কোনো বৈঠক করেনি।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি কৃষ্ণসাগরে হামলা বন্ধের এই চুক্তিকে সঠিক একটি পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

ভলোদিমির জেলেনস্কি আরও বলেন, ‘এরপর আর কেউ ইউক্রেনের বিরুদ্ধে স্থায়ী শান্তি আলোচনার পথে বাধা বলে অভিযোগ করতে পারবে না।’

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘এটা যদি রাশিয়া লঙ্ঘন করে, তাহলে আমি ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে সরাসরি প্রশ্ন করব। তারা লঙ্ঘন করলে আমরা রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা চাইব, অস্ত্র চাইব।’

তবে ওয়াশিংটনের ঘোষণা দেওয়ার পরপরই ক্রেমলিন জানিয়েছে, রাশিয়ার ব্যাংক, উৎপাদক এবং আন্তর্জাতিক খাদ্য ও সার বাণিজ্যে জড়িত রফতানিকারকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত কৃষ্ণসাগরের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে না।

রাশিয়ার দাবি, ব্যাংকগুলোর মধ্যে সুইফট পেমেন্ট সিস্টেমের সঙ্গে পুনরায় সংযুক্ত করা, খাদ্য বাণিজ্যে যুক্ত রুশ পতাকাবাহী জাহাজগুলোর পরিষেবা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া এবং খাদ্য উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় কৃষি যন্ত্রপাতি ও অন্যান্য সামগ্রীর সরবরাহে আরোপিত বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করা।

তবে হোয়াইট হাউস যে বিবৃতি দিয়েছে, তাতে বিষয়টি স্পষ্ট নয় যে, এই চুক্তি কবে ও কখন থেকে কার্যকর হবে।

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার সম্পর্কে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা এখন সবকিছুই বিবেচনা করছি। আমরা এ বিষয়ে পর্যালোচনা করছি।’

যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া আলোচনার বিষয়ে ওয়াশিংটনের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ‘কৃষি ও সার রপ্তানির জন্য বিশ্ব বাজারে রাশিয়ার প্রবেশাধিকার পুনরুদ্ধারে সহায়তা করবে’।

কিয়েভে বক্তব্য দেওয়ার সময় জেলেনস্কি এটিকে ‘অবস্থানগত দুর্বলতা’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

তিনি বলেন, যদি মস্কো তার প্রতিশ্রুতি লঙ্ঘন করে, তাহলে ইউক্রেন রাশিয়ার বিরুদ্ধে আরও নিষেধাজ্ঞার জন্য চাপ দেবে এবং যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে অতিরিক্ত সামরিক সহায়তাও চাইবে।

পরে, ইউক্রেনের জনগণের উদ্দেশে রাতে দেওয়া ভাষণে জেলেনস্কি ক্রেমলিনের বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের অভিযোগ তুলে বলেন, কৃষ্ণসাগরের যুদ্ধবিরতি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের শর্তের ওপর নির্ভরশীল নয়।

আর কৃষ্ণসাগর নিয়ে সমঝোতার বিষয়ে ইউক্রেনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রুস্তেম উমেরভ বলেছেন, ‘কৃষ্ণসাগরের পূর্বাংশের বাইরে দিয়ে রুশ সামরিক নৌযানের যেকোনো ধরনের চলাচলকে সমঝোতার লঙ্ঘন হিসেবে ধরে নেবে কিয়েভ। একই সঙ্গে একে হুমকি বলে মনে করা হবে। তখন ইউক্রেনের নিজেদের রক্ষা করার পুরোপুরি অধিকার সৃষ্টি হবে।’

২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার পূর্ণমাত্রার আক্রমণ শুরুর পর কৃষ্ণসাগরে বাণিজ্যিক জাহাজের নিরাপদ চলাচলের জন্য একটি চুক্তি হয়েছিল।

ইউক্রেন ও রাশিয়া উভয়ই প্রধান শস্য রফতানিকারক দেশ। যুদ্ধ যখন শুরু হয়, তারপর থেকেই বিশ্ব বাজারে খাদ্য শস্যের দাম উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।

পরে ‘কৃষ্ণসাগর শস্য চুক্তি’ চালু করা হয়েছিল যাতে ইউক্রেনের বন্দর থেকে আসা-যাওয়া কার্গো জাহাজগুলো রুশ হামলার শিকার না হয়ে নিরাপদে চলাচল করতে পারে। এই চুক্তির মাধ্যমে কৃষ্ণসাগর হয়ে শস্য, সূর্যমুখী তেল এবং সারসহ খাদ্য উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য পণ্য পরিবহন কিছুটা সহজতর হয়ে উঠেছিল।

প্রাথমিকভাবে, এই চুক্তির মেয়াদ ১২০ দিনের জন্য নির্ধারিত হয়েছিল, তবে এর মেয়াদ একাধিকবার বাড়ানোর পর রাশিয়া ২০২৩ সালের জুলাই মাসে চুক্তি থেকে সরে যায়। তারা দাবি করে যে, চুক্তির মূল অংশগুলো বাস্তবায়িত হয়নি।

এই সপ্তাহের আলোচনার পর, উভয় দেশ একে অপরের ভূখণ্ডে জ্বালানি অবকাঠামোতে হামলার নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

রাশিয়ার হামলায় ইউক্রেনের বিদ্যুৎ সরবরাহ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে। যার ফলে পুরো যুদ্ধকালজুড়ে দেশজুড়ে ব্যাপক বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা দেয়। শীতের প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় হাজারো মানুষ গরমের ব্যবস্থা ছাড়াই দিন কাটাতে বাধ্য হয়।

ইউক্রেনের পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে হামলার পর জাতিসংঘের পরমাণু পর্যবেক্ষক সংস্থা সতর্কতা জারি করে এবং উভয় পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানায়।

গত সপ্তাহে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে এক ফোনালাপে এই নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে সমঝোতা হয়েছিল। তবে ঘোষণা দেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই মস্কো ও কিয়েভ পরস্পরের বিরুদ্ধে এই চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলে।

মঙ্গলবারের (২৫ মার্চ) আগের দিকে, মস্কো দাবি করে যে রিয়াদে শান্তি আলোচনা চলার সময়ও ইউক্রেন রাশিয়ার বেসামরিক জ্বালানি অবকাঠামোকে লক্ষ্যবস্তু করেছে।

রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, এই কথিত হামলা প্রমাণ করে যে জেলেনস্কি চুক্তি মেনে চলতে অক্ষম।

এর আগে সোমবার, রাশিয়া উত্তর-পূর্ব ইউক্রেনের সুমি শহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়, যাতে ১০০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়।

মঙ্গলবার সকালে ইউক্রেন জানায়, রাশিয়া রাতভর প্রায় ১৩৯টি ড্রোন ও একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে।

এছাড়া, কিয়েভ দাবি করেছে যে, কুরস্কে রাশিয়ার সামরিক স্থাপনায় একটি বিমান হামলায় প্রায় ৩০ জন রুশ সেনা নিহত হয়েছে।

সূত্র : বিবিসি।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউনের অভিশংসনের রায় শুক্রবার
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউনের অভিশংসনের রায় শুক্রবার
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ভারতে প্রশিক্ষণ প্লেন বিধ্বস্ত
ভারতে প্রশিক্ষণ প্লেন বিধ্বস্ত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ১০ দিনে ৩২২ শিশু নিহত: জাতিসংঘ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ১০ দিনে ৩২২ শিশু নিহত: জাতিসংঘ
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
পশ্চিমবঙ্গে আতশবাজি তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৭
পশ্চিমবঙ্গে আতশবাজি তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণ, নিহত ৭
রাফাহ খালি করে দিতে বলল ইসরাইলি বাহিনী
রাফাহ খালি করে দিতে বলল ইসরাইলি বাহিনী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

২৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক