শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

সাক্ষাৎকার

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

ড. জাহিদ হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

বিশিষ্ট অর্থনীতি বিশ্লেষক, বিশ্বব্যাংকের (বাংলাদেশ) সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেছেন, আমাদের নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের যে প্রস্তাব তা কেউই পরিষ্কার করছে না। এমনকি এটা নিয়ে যারা কাজ করছেন, তারাও তা পরিষ্কার করতে পারছেন না যে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তটা কী রকম। তিনি বলেন, গত নয় মাসে অনেক কিছুর পরিবর্তন হলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমরা এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারিনি।

ড. জাহিদ হোসেন মনে করেন, জুলাই গণহত্যার বিচার দ্রুততম সময়ের মধ্যে অবশ্যই হতে হবে। তা না হলে মানুষের প্রতি মানুষের আর কোনো বিশ্বাস থাকবে না। জুলাই আন্দোলন এবং তার আগে বছরের পর বছর গুরুতর অপরাধ করেও অপরাধীদের আদালতে দাঁড়াতে হচ্ছে না। তারা মনে করছেন, তারা নিরপরাধ। অথচ এ ভাবনাটাও একটা অপরাধ। তিনি বলেন, রাষ্ট্র মেরামত ও পরিচালনা করতে চাওয়া তো ছাত্রদের অন্যায় আবদার হতে পারে না।

সম্প্রতি বনানীতে তাঁর নিজ বাসভবনে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে ড. জাহিদ হোসেন এসব কথা বলেন।

সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মানিক মুনতাসির। পাঠকের জন্য সাক্ষাৎকারের বিস্তারিত তুলে ধরা হলো :

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনার দৃষ্টিতে দেশ কেমন চলছে? আমরা কি সঠিক পথে আছি বলে মনে করেন?

ড. জাহিদ হোসেন : ৫ আগস্টের আগের কথা যদি আপনি চিন্তা করেন এবং এটাকে যদি মানবদেহের সঙ্গে তুলনা করেন, তাহলে বলতে হবে গায়ে ব্যথা, পেটের অসুখ, লাংয়ের সমস্যা ইত্যাদি ব্যাধি ছিল শরীরে। সবচেয়ে বড় ভয়ানক কষ্টের যে জায়গা ছিল, শ্বাসরুদ্ধকর একটা অবস্থা। হিসাবনিকাশ ছাড়া কথা বলা যাচ্ছিল না। ৫ আগস্টের পর সেই শ্বাসকষ্টটা আমি অন্তত বোধ করছি না। এমনকি সে সময় নিজেদের মধ্যেও সেলফ সেন্সরশিপ ছিল।

৫ আগস্টের পর অর্থনৈতিক দিক থেকে একটা লন্ডভন্ড অবস্থার মধ্যে ছিলাম। সেখান থেকেই বর্তমান সরকার কাজ শুরু করেছে। তবে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, প্রশাসনিক অচলাবস্থা কাটাতে সময় লেগেছে। এখনো সেগুলোর রেশ রয়ে গেছে। এতে নানান রকম জনদুর্ভোগ সৃষ্টি হচ্ছে। এর মধ্য দিয়ে দেশ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া আসলেই কঠিন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আমরা এখন কোন অবস্থানে রয়েছি?

ড. জাহিদ হোসেন : এখন যদি অর্থনৈতিক অবস্থা বিশ্লেষণ করি, তাহলে বলব কিছু জায়গায় আমরা ঘুরে দাঁড়াতে পেরেছি। কিন্তু কিছু কিছু জায়গায় আমরা এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারিনি। এর মধ্যে উৎপাদন বেড়েছে, তেমন কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়নি। রপ্তানি ও বহির্বাণিজ্যের ক্ষেত্রেও কিছুটা স্থিতিশীলতা এসেছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ খুব একটা বাড়েনি, তবে পতনের ধারা ঠেকানো গেছে। মূল্যস্ফীতিতে কিছুটা উন্নতি হয়েছে। কিন্তু যেখানে এখনো কোনো পরিবর্তন দৃশ্যমান নয়, তা হচ্ছে বিনিয়োগের ক্ষেত্র। আমাদের গ্যাসের সংকটটা এখনো রয়ে গেছে। আর রাজনৈতিক, প্রশাসনিক জায়গা থেকে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমরা এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারিনি

বাংলাদেশ প্রতিদিন : গত মাসে অন্তর্বর্তী সরকার একটা বিনিয়োগ সম্মেলন করেছে। সেটা বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য কতটা সহায়ক ছিল?

ড. জাহিদ হোসেন : আয়োজনে অনেক নতুনত্ব ছিল। এবারের মডেলটা বেশ ভিন্ন ছিল। কিন্তু শুধু বিনিয়োগ সম্মেলন করেই যে বিনিয়োগ পেয়ে যাব ব্যাপারটা সে রকম নয়। বিনিয়োগ করতে চাইলে বিডা, বেপজা, বেজা এগুলোর কাছে তো কেউ আসবে। এগুলো এক ছাতার নিচে নিয়ে আসতে হবে। সে কাজটাই বোধ হয় এখন হচ্ছে। টেকনোলজির ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে সব সংস্থাকে একসঙ্গে আনতে হবে। একজন বিনিয়োগকারী যেন এক জায়গায় গেলেই সবকিছু পেয়ে যান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অর্থনৈতিক দুর্নীতি ও অনিয়ম বন্ধে যেসব রিফর্ম চলছে তাতে আপনি কতটা আশাবাদী?

ড. জাহিদ হোসেন : এটা নির্ভর করছে অন্তর্বর্তী সরকার কতটা পারবে, আর ভবিষ্যৎ সরকার তা ধরে রাখবে কি না। দেখুন, যেমন পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, এখানে যদি রিফর্ম ঠিকঠাকমতো না হয় তাহলে দুর্নীতি থামবে কী করে। পলিটিক্যাল জায়গাটা যদি ঠিক করতে না পারেন, সেখানে যদি ক্ষমতার ভারসাম্য আনতে না পারেন তাহলে তো সেখান থেকেই দুর্নীতি হবে। দুর্নীতির সূত্রপাত তো সেখান থেকেই হয়। এই ধরুন, মগজটা যদি ঠিক না হয়, তাহলে শরীরটা কীভাবে ঠিক হবে। প্রশাসনিক সংস্কার আমরা গত ৫০ বছরেও করতে পারিনি। এখন সীমিত সময়ের মধ্যে কতটুকু করতে পারব সেটাও প্রশ্ন। তবে কিছু জায়গায় তো রিফর্ম হচ্ছে। যেমন ব্যাংকিং খাত ছিল লুটপাটের আখড়া। সেখানে রক্তক্ষরণটা বন্ধ হয়েছে। কিছু জায়গায় পর্ষদ ভেঙে দেওয়া হয়েছে, রেগুলেশনে পরিবর্তন আনা হয়েছে। যেসব সার্কুলার জারি করা হয়েছে, সেগুলোর বাস্তবায়ন করতে হবে। ব্যাংকিং রেজুলেশন অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। এটা খুবই জরুরি ছিল। আরেকটা আইন লাগবে, ডিপোজিটরদের প্রটেকশন দেওয়ার আইন। সেটার খসড়া রেডি করা হয়েছে। এখন মতামত নেওয়া হচ্ছে। এগুলো সবই তো পস্তুতি। ফলে এর বাস্তবায়নটা করতে হবে। এখানে এসে যদি আমরা থেমে যাই তাহলে তো আর কিছুই হবে না। এ সরকার যদি দুই-একটা জায়গায় একটা মডেল দাঁড় করাতে পারে, তাহলে সেটা দেখেও পরবর্তী সরকার এসে কাজ করতে পারবে। সে কমিটমেন্টটা থাকতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিডার চেয়ারম্যানকে নিয়ে ব্যাপক হইচই হয়েছে, কীভাবে দেখছেন?

ড. জাহিদ হোসেন : তিনি চেষ্টা করছেন। তাঁর স্বপ্ন আছে। সে স্বপ্ন বোধ হয় বাস্তবভিক্তিকও। এই যে ১০০ ইকোনমিক জোনের বদলে মাত্র ১০টি করা হচ্ছে, এটা প্রাইয়োরিটাইজেশন। এটা অবশ্যই রাইট ট্র্যাক। আগে বুঝতে হবে সক্ষমতা কতটুকু। নিজের পরিকল্পনা যদি সক্ষমতার চেয়ে বেশি হয় তাহলে কোনোটাই পরিসমাপ্তির মুখ দেখবে না। আমাদের সিলেকটিভ হতে হবে। যেহেতু আমাদের সক্ষমতার সীমাবদ্ধতা আছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তটা কী বলে মনে করেন?

ড. জাহিদ হোসেন : আচ্ছা বলুন তো নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত, এটা কী জিনিস? কেউ বলতে পারেন, কী সেটা। বর্তমানেরটা নাই। যেটা ছিল, সেটা তো অচল, বাতিল। তাহলে নতুন যে বন্দোবস্ত সেটা কই, কোথায়, কী রকম? সেটার একটা পরিষ্কার ধারণা তো আমরা দিতে পারি নাই। যাঁরা এটা নিয়ে কাজ করছেন, তাঁরাও তো সেটা দেখাতে পারছেন না। তাহলে পরিবর্তনটা আসবে কীভাবে? যেসব নতুন হয়েছে বা হচ্ছে সেগুলো কি যথেষ্ট? তাদের কতটুকু সক্ষমতা রয়েছে? মানুষের প্রত্যাশার সঙ্গে সেটার মিল কতটুকু?

বাংলাদেশ প্রতিদিন : কেন্দ্রীয় ব্যাংককে রাজনৈতিক ব্যবহারের কারণেই তো আর্থিক খাত ভেঙে পড়েছে। এটা বন্ধ করার উপায় কী?

ড. জাহিদ হোসেন : এখানে তো প্রশাসনিক বা প্রাতিষ্ঠানিক কোনো সংস্কার আমি দেখছি না। শুধু এনবিআরের (জাতীয় রাজস্ব বোর্ড) ক্ষেত্রে যেটা হয়েছে সেটাই। এ ছাড়া তো আর কোনো কিছু দেখছি না। সর্বোচ্চ জায়গা থেকে পরিবর্তন না এলে সেটা তো সম্ভব নয়। বর্তমান অবস্থায় তো মেধাবীদের কোনো গুরুত্ব নাই। সবখানে লয়ালিটিটাই গুরুত্ব পায়। আপনি কতটা অনুগত সে অনুপাতেই আপনাকে পোস্টিং দেওয়া হয়। এজন্য এটা সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে শুরু হতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আগের যে অবস্থান ছিল, সেখানে ফিরতে হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : জুলাই আন্দোলন এবং এতে যে গণহত্যার অভিযোগ এসেছে বলে প্রতীয়মান, এর বিচারের বিষয়ে আপনার মতামত কী?

ড. জাহিদ হোসেন : এ বিচারটা তো হতেই হবে। কারণ বিচারহীনতার কারণেই মানুষের মধ্যে হতাশা এবং ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। সেখান থেকেই মানুষ খুবই তুচ্ছ ঘটনায় ছোট কোনো অপরাধীকেও বিরাট শাস্তি দিয়ে দেয়। আবার খুনের অপরাধীরাও পার পেয়ে যায়। অর্থাৎ বিচার না হলে মানুষ তখন নিজের হাতে আইন তুলে নেয়। এতে সমাজে বড় ধরনের বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। এখানে একটা বিষয় খুবই দুঃখজনক যে, দিনে দুপুরে খুন করেছে, গুম করেছে, চুরি করেছে, ডাকাতি করেছে; তার পরও তাদের এখন পর্যন্ত আদালতে দাঁড়াতে হচ্ছে না! অতীতে কিন্তু এগুলোই হয়েছে। অন্যায়, অবিচার, খুন, হানাহানি যেগুলো হয়েছে, সেগুলোর যদি দ্রুত বিচার করতে না পারি, দোষীদের শাস্তি যদি না হয়, তাহলে আমরা জনগণকে শৃঙ্খলায় ফেরাতে পারব না। অতএব এগুলোর বিচার খুব দ্রুত হওয়া প্রয়োজন। আর জুলাই আন্দোলনের সময় কী হয়েছে সেটা তো সবাই দেখেছে। পুরো বিশ্বই দেখেছে। এমনকি তার আগের ১৬ বছর কী হয়েছে সেটাও তো পরিষ্কার।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : নির্বাচন নিয়ে আপনার মতামত ও পর্যবেক্ষণ...

ড. জাহিদ হোসেন : নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের আলাপ চলছে। সেটার একটা প্রাতিষ্ঠানিক ফর্ম দরকার। পাকিস্তান আমল থেকে ২০২৪ পর্যন্ত যত আন্দোলন হয়েছে, সবকটিতে ছাত্ররাই নেতৃত্ব দিয়েছে। কিন্তু সেখান থেকে আমরা কি কোনো শিক্ষা নিয়েছি? রাষ্ট্র মেরামত ও পরিচালনায় ছাত্রদের আবদারকে অন্যায় আবদার হিসেবে দেখা হচ্ছে। এটা ঠিক নয়। অতীতে তো ছাত্র আন্দোলনের পর তারা ক্যাম্পাসে ফিরে গিয়েছিল। কিন্তু মেরামত তো হয় নাই। ফলে এবার তারা নিজেরাই মেরামত করতে চাচ্ছে। করছেও। করুক না। এটা তো অন্যায় আবদার হতে পারে না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন সম্পর্কে কিছু বলুন।

ড. জাহিদ হোসেন : এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন তো না করার কোনো সুযোগ নাই। এটা তো আমাদের করতেই হবে। সময়ের মধ্যে জাতিসংঘ আমাদের সেই তালিকা থেকে বের করে দেবে। লাওস এবং নেপালও তো করছে এ সময়েই। তারা তো আমাদের থেকে ধনী নয়। সরকার তো বলছে আমরা গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর জন্য কোনো আবেদন করব না। এখানে আমার পরামর্শ হলো এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের পর যেসব সুবিধা বহাল থাকবে, সেগুলোর সদ্ব্যবহার করতে হবে। এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের সঙ্গে আমেরিকার বাজারে যাতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক দিতে না হয় সেটা নিয়েও কাজ করতে হবে। সে প্রস্তুতিটা এখনই শুরু করতে হবে। আমাদের প্রস্তুতিটা হতে হবে সামগ্রিক। কোনো একটা দেশকে টার্গেট করে নয়, বরং সেটা হতে হবে সার্বিক।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সরকার এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি আলাদা বিভাগ করেছে, এতে রাজস্ব ব্যবস্থা কতটা শক্তিশালী হবে বলে আপনি মনে করেন?

ড. জাহিদ হোসেন : প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার বলতে তো অন্তর্বর্তী সরকার এটাই করতে পেরেছে। আর কোনোটাই তো এখনো হয়নি। এটা খুবই জরুরি ছিল। কারণ গত ৫০ বছরে কখনোই আমরা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য পূরণ করতে পারিনি। এটার পর হয়তো আমরা সেটা করতে পারব। এখন এটার বাস্তবায়ন করা জরুরি। যদিও কতিপয় কর্মকর্তা-কর্মচারী এটা নিয়ে আন্দোলনে নেমেছেন।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : সামনে নতুন বাজেট। এটা একটা বিশেষ ধরনের সরকার। আপনার প্রত্যাশা কী?

ড. জাহিদ হোসেন : এবারের প্রেক্ষাপটে আমরা একটা ভিন্ন ধরনের বাজেট আশা করি। একটা শব্দ আমি শুনতে চাই না, সেটা হলো উচ্চাভিলাষী বাজেট। কিন্তু আমার মনে হয়, আমরা তা এবারও শুনব। কারণ চলমান বাজেটটাই তো উচ্চাভিলাষী। ফলে অভিলাষ তো আছেই। আগে বলেছিলাম মঙ্গলে যাব। আর এখন বলছি চাঁদে যাব। সেটা কি কম কোনো উচ্চাভিলাষ! আপনি যেটা অর্থায়ন করতে পারবেন না, সেটা বলবেন না। সে বাজেট আপনি করবেন কেন, যে বাজেট আপনি অর্থায়ন করতে পারবেন না।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ভারত-পাকিস্তান, চায়না-আমেরিকার সঙ্গে আমাদের অর্থনৈতিক কূটনীতি পরিস্থিতি কীভাবে বিশ্লেষণ করবেন?

ড. জাহিদ হোসেন : আমার তো মনে হয়, এটা একটা খুবই কঠিন সিচুয়েশন। এখানে কাকে রেখে কার সঙ্গে আপনি খাতির রাখবেন। কারণ এখানে তো চায়নার সঙ্গে গেলে ভারত স্বস্তি বোধ করে না। আবার যুক্তরাষ্ট্র-চায়নার সম্পর্কও প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক। এখানেও মুশকিল। যদিও ট্রাম্প অনেকটা বিজনেস ওরিয়েন্টেড। এজন্য আমাদের সম্পর্কগুলো হতে হবে বিজনেস ওরিয়েন্টেড।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অন্তর্বর্তী সরকারের নয় মাসে সবচেয়ে বড় অর্জন কী?

ড. জাহিদ হোসেন : ড. ইউনূসের আমলে আমাদের সবচেয়ে বড় সাফল্য হচ্ছে আন্তর্জাতিক সম্পর্কোন্নয়ন। আরেকটা হলো, ভঙ্গুর ও বিশৃঙ্খল আর্থিক খাতে আস্থা ফেরানোর চেষ্টা। দেখুন, ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈশ্বিক শক্তিগুলোর যে সম্পর্ক তা অপ্রতিদ্বন্দ্বী। শুধু ভারত ছাড়া অন্য সব দেশ বা জোটের সঙ্গেও আমাদের সম্পর্ক উন্নতি হয়েছে এ নয় মাসে। তবে ভারত যে একটি দলের বন্ধু নয়, তারা আসলে বাংলাদেশের বন্ধু-দেশটির এমন বক্তব্য তো তারা প্রতিষ্ঠা করতে পারেনি। তাদের কর্মকান্ডেও এটার কোনো প্রতিফলন নেই। বরং ৫ আগস্টের পরদিন থেকেই তারা আমাদের নিয়ে যত রকম প্রপাগান্ডার ধরন আছে সবই করে যাচ্ছে। এখনো করছে। যদিও সেটা তারা স্বীকার করে না। এত প্রতিকূলতার পরও যে আন্তর্জাতিকভাবে এ সরকার একটা অবস্থান করে নিয়েছে, এটা শুধু ড. ইউনূসের ব্যক্তি ইমেজের কারণেই।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

ড. জাহিদ হোসেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা