শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

কাদেরের কালো অধ্যায় : শেষ পর্ব

বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

ওবায়দুল কাদেরের ঘড়ি ও নারী প্রসঙ্গ ছিল মন্ত্রণালয় এবং রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনার বিষয়। নিজেই বলেছিলেন- ১০ লাখ টাকা দামের নিচে কোনো ঘড়ি আমি পরি না। নিজের বাড়িতে শখ করে ঘড়ির শোকেস বানিয়েছিলেন, যেখানে শোভা পেত বিশ্বের দামি সব ব্র্যান্ডের ঘড়ি। ওবায়দুল কাদের সগর্বে বলতেন- এক মাসে এক ঘড়ি দুবার পরি না। শত কোটি টাকার ঘড়ি ছিল কাদেরের। অথচ একসময় তিনি বাংলার বাণীর ফ্লোরে ঘুমাতেন নিউজপ্রিন্ট বিছিয়ে। দুবেলা খাওয়ার টাকাও থাকত না। বাড়ি ভাড়ার টাকা দিতে পারেননি এজন্য দুবার বাড়ি থেকে উচ্ছেদ হয়েছেন। সেই ওবায়দুল কাদের মন্ত্রী হওয়ার পর যেন ‘আলাদিনের চেরাগ’ পান। রাতারাতি পাল্টে যায় তার লাইফস্টাইল। একদিকে যেমন তিনি বিলাসী পোশাক-আশাক, ঘড়ি, পারফিউমে আসক্ত হন। জোর করে উপঢৌকন আদায় করতেন, যারা উপঢৌকন দিতেন না তারা সুন্দরী ললনাদের পাঠাতেন কাদেরের কাছে। এ নিয়ে সওজের ঠিকাদারদের একটি ছড়া ছিল- ‘বিল পেতে চাও যদি, দাও ঘড়ি কিংবা নারী।’ তেমনি নারীদের প্রতি তার বিশেষ দুর্বলতা সর্বজনবিদিত। নারী সঙ্গ পেলে তিনি কাজ ভুলে যেতেন। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ঠিকাদারদের কাছ থেকে বিশ্ববিখ্যাত বিভিন্ন ব্র্যান্ডের দামি ঘড়ি উপহার পেতে পছন্দ করতেন কাদের। মোটা অঙ্কের একটি কন্ট্রাক্ট পাস করিয়ে দেওয়ার বিনিময়ে কমিশনের টাকা ছাড়াও কাদের বিলাসবহুল একটি ব্র্যান্ডের খুব দামি ঘড়ি গ্রহণ করতে চাইতেন। এ ধরনের ঘড়ি দিলে দ্রুতই বিল পাস হয়ে যেত। মন্ত্রণালয়ে যেসব ঠিকাদার ঘোরাফেরা করতেন, তারা মন্ত্রীর এই ঘড়িপ্রীতির কথা জানতেন।

ওবায়দুল কাদেরের হাতঘড়িগুলোর দাম কোনোটাই ১০ লাখ টাকার নিচে নয়। এসব ঘড়ি সবই বিভিন্ন দামি ব্র্যান্ডের। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ওবায়দুল কাদের যেসব ঘড়ি ব্যবহার করতেন, তার মধ্যে আছে- রোলেক্স, পাটেক ফিলিপ, শেফার্ড, উলিস নাদা আর লুই ভিটন। ঘড়িগুলোর সর্বমোট মূল্য শত কোটি টাকারও বেশি। এগুলোর কোনো ঘড়ি তিনি কিনতেন না, বরং বিভিন্ন ঠিকাদাররা তাকে দিতেন। ঘড়ি ছাড়াও ওবায়দুল কাদেরের আরেকটি আকর্ষণ ছিল দামি স্যুট পরা, দামি কাপড় পরা। একসময় যিনি একটি কাপড় শুকিয়ে আবার পরতেন, একটি শার্ট ৩-৪ দিন করে পরতেন, সেই ওবায়দুল কাদের পরবর্তীতে দামি দামি ব্র্যান্ডের স্যুট কিংবা শার্ট ছাড়া পরতেন না। সর্বশেষ তাকে পারসোনাল ডিজাইনের আরমানিতে দেখা গেছে। যেটার হাতে ‘ক’ লেখা। অর্থাৎ তার জন্য এই ডিজাইনের স্যুট বানানো হয়েছিল। আরমানি এরকম পারসোনাল ডিজাইন স্যুট (যার কোনো কপি হয় না) করতে নেয় সর্বনিম্ন ৩০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি টাকায় ৩৮ লাখ।

জুতার ক্ষেত্রেও ওবায়দুল কাদের ছিলেন ভীষণ খরচে। তিনি দামি জুতা পরতেন। প্রশ্ন হলো- ওবায়দুল কাদেরের কোনো বৈধ আয় ছিল না। তিনি কোনো ব্যবসা-বাণিজ্য করতেন না। বাংলার বাণীতে সাংবাদিকতা করতেন। এরপর তিনি ফুলটাইম রাজনীতিতে যুক্ত হন। সেই ওবায়দুল কাদের রোলেক্স ঘড়ি পরেন কীভাবে? তিনি কীভাবে লুই ভিটনের স্যুট পরেন কিংবা হুগো বসের জুতা পরেন- এই প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। ওবায়দুল কাদের অবশ্য নিজের এসব দামি পোশাক-আশাক নিয়ে খুবই গর্ব অনুভব করতেন। যে কোনো সাংবাদিক তার কাছে গেলে তিনি উঁচিয়ে ঘুরে দেখাতেন, বলতেন এই ঘড়ির দাম ৭৫ লাখ টাকা। তিনি তার চশমার ফ্রেম দেখিয়ে বলতেন, এই চশমার ফ্রেম ১৫ লাখ টাকা। তার স্যুট দেখিয়ে বলতেন, এই স্যুট কেনা হয়েছে ২০ হাজার ডলার দিয়ে। এভাবেই ওবায়দুল কাদের তার বিত্তের প্রকাশ ঘটাতেন। কিন্তু কেউ তাকে কখন প্রশ্ন করত না যে একজন মন্ত্রী লাখ টাকা বেতনে কীভাবে কোটি টাকার পোশাকে সজ্জিত হন? পোশাকের সঙ্গে সঙ্গে ওবায়দুল কাদেরের নারীপ্রীতি ছিল সর্বজনবিদিত। ওবায়দুল কাদেরের কাছে দলের সাধারণ কর্মীরা দেখা করতে পারত না। এমনকি অ্যাপয়েন্টমেন্ট করেও ওবায়দুল কাদের তাদের দেখা দিতেন না। কিন্তু নারী কর্মী হলে কোনো কথাই নেই। নারী কর্মীদের তিনি সহজেই প্রবেশ করাতেন। ছাত্রীদের ইডেন কলেজ, বদরুনেসা কলেজের কর্মসূচিগুলোতে যাওয়ার ব্যাপারে তার ছিল আগ্রহ। এসব নারীর সঙ্গে বহু ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন সময় আলোড়িত হয়েছে। তবে ওবায়দুল কাদেরের বিশেষ আগ্রহ ছিল চলচ্চিত্র জগতের নায়িকাদের প্রতি। নায়িকাদের বাসায় ডেকে নিয়ে আসা, তাদের সঙ্গে ছবি তোলা, তাদের সঙ্গে বিভিন্ন সময় গল্পগুজব করে কাটিয়ে দিতে তিনি পছন্দ করতেন। নারীদের কবিতার বই উদ্বোধন কিংবা ফ্যাশন শো দেখা, সিনেমার শো-তে নিয়ে দাঁত কেলিয়ে হাসার জন্য কাদেরের হাতে ছিল অফুরন্ত সময়। নারীদের পটানোর জন্য ওবায়দুল কাদের গল্প লিখেছিলেন। সিনেমা বানানোর কথা বলে নায়িকাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়েছিলেন। কিন্তু সেই সিনেমা বানানো হয়নি। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা যায় যে, ওবায়দুল কাদের ‘গাঙচিল’ নামে একটি গল্প লিখেছিলেন। একজন পরিচালককে ২ কোটি টাকা দিয়েছিলেন, তাকে দিয়ে এ ছবিটি বানিয়ে দেওয়ার জন্য। এ ছবি বানানোর জন্য নায়ক নেওয়া হয়েছিল ফেরদৌসকে এবং নায়িকা হিসেবে নেওয়া হয়েছিল পূর্ণিমাকে। এ ছবির অজুহাতে ওবায়দুল কাদের চিত্রনায়িকা পূর্ণিমার সঙ্গে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। শুধু চিত্রনায়িকা পূর্ণিমা কেন? মাহিয়া মাহিসহ একাধিক নায়িকার সন্ধান পাওয়া গেছে, যারা ওবায়দুল কাদেরের কাছে গিয়ে বাড়তি সুবিধা নিতেন। দলের ভিতর এটি ছিল ওপেন সিক্রেট। আর ওবায়দুল কাদের যে ঘুষ, দুর্নীতি এবং লুণ্ঠনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতেন, সেই অর্থ উপার্জনের একটি বড় অংশ খরচ করতেন এসব নায়িকার পেছনে। ওবায়দুল কাদেরের বড় অভ্যাস ছিল এসব নারীর সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা চ্যাটিং করা। বিভিন্ন অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ওবায়দুল কাদের যখন বিভিন্ন কাজে বিদেশ যেতেন, তখন তার ফ্লাইটের আগে-পরে এ ধরনের নায়িকারা যেতেন। এদের তিনি পরে আওয়ামী লীগে যোগদান করাতেন। এরা আওয়ামী লীগের পক্ষ হয়ে বিভিন্ন রকম সভা-সমাবেশে শোভাবর্তন করতেন। ওবায়দুল কাদের যখনই ঢাকার বাইরে বিভিন্ন এলাকায় সাংগঠনিক সফর বা মন্ত্রণালয়ের সফরের জন্য যেতেন, তখন তার সঙ্গে অবশ্যই নায়িকারা বা নারীরা থাকতেন।

আসলে তার দরকার ছিল ঘুষের টাকা। ১২ বছর মন্ত্রী থেকে ১০ বছর দলের সাধারণ সম্পাদক থাকার মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা লুণ্ঠন করেছেন ওবায়দুল কাদের। তার ফলে তার বিত্ত-বৈভব এমন বেড়ে গিয়েছিল যে তার জন্য নারী আসক্তি ছিল অত্যন্ত স্বাভাবিক। তার ঘনিষ্ঠরা বলতেন, ওবায়দুল কাদেরের টাকা রাখার জায়গা ছিল না। সেজন্যই নারীদের পেছনে উড়াতেন দেদারসে টাকা।

ওবায়দুল কাদেরের অন্যতম ক্যাডার হিসেবে পরিচিত ছিল গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। জাহাঙ্গীরের একটি বাগানবাড়ি ছিল এবং ওবায়দুল কাদের সেই সময় প্রতিনিয়ত গাজীপুরে যেতেন। সেখানে তিনি সড়ক দেখা, ব্রিজ দেখাসহ নানা অজুহাতে সময় কাটিয়ে দুপুর বেলা বাংলোতে যেতেন এবং সেই বাংলোতে নির্দিষ্ট নারীর উপস্থিতি থাকতে হতো। নারীর উপস্থিতি না থাকলে ওবায়দুল কাদেরের মাথা খারাপ হয়ে যেত। সবাইকে গালাগালি করতেন। আওয়ামী লীগের সবাই জানতেন যে নারীরা বিশেষ করে যাদের চেহারা সুন্দর, তারা যদি ওবায়দুল কাদের সঙ্গে আলাদাভাবে বিশেষভাবে সাক্ষাৎ করেন, তাহলে তার কমিটিতে জায়গা পাওয়া সহজ হয়ে যাবে। এরকম বহু নারী আছেন যারা শুধু ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে সখ্যতা করে নিজেদের কমিটিতে নিতে পেরেছেন। ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি বিরক্তিকর নাম। তিনি একদিকে যেমন দেদারসে দুর্নীতি, লুটপাট করেছেন, অন্যদিকে তেমনি তার লুটের টাকায় কুৎসিত এবং উগ্রতা ঘটিয়ে জনমনে বিরক্তি তৈরি করেছেন। পাশাপাশি নারীপ্রীতি দেখিয়ে তিনি সমাজে এক হাস্যকর কীটে পরিণত হয়েছেন। এখন আশার কথা যে ওবায়দুল কাদেরের দুর্নীতি, অনিয়ম নিয়ে তদন্ত চলছে। দেশে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, শুধু দেশে নয়, বিদেশের ব্যাংকেও ওবায়দুল কাদেরের বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে, যে অর্থ তিনি দেশ থেকে পাচার করেছেন। এ অর্থ উদ্ধার করতে এখন সরকার আন্তরিকভাবে চেষ্টা করবে এটা সবাই প্রত্যাশা করে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়
বাংলাদেশে আশা পরিণত হচ্ছে হতাশায়
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধাওয়া, আটক ৭
আওয়ামী লীগ সন্দেহে ধাওয়া, আটক ৭
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া
বিমানবন্দরে ৯৮ বাংলাদেশিকে আটকে দিলো মালয়েশিয়া

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ
বিএনপিতে চাঁদাবাজ-দখলবাজদের ঠাঁই নেই : শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক
‘নতুন কুঁড়ি’র ক্রীড়া বিভাগ পুনরায় চালু করবে বিএনপি : আমিনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন অটুট রাখতে দৃঢ় অঙ্গীকারবদ্ধ বিএনপি : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বুকে রড ঢুকে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির
২০৪৭ সালের মধ্যে পারমাণবিক শক্তি ১০ গুণেরও বেশি বৃদ্ধির আশ্বাস মোদির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'
'ফেব্রুয়ারিতে উৎসবমুখর নির্বাচন আয়োজনে সরকারের প্রস্তুতি রয়েছে'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর
১০ মোটরসাইকেল নিয়ে রেস, প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা
৪ হাজার বছর আগে পশুর মাধ্যমে ছড়ায় প্রাচীন প্লেগ, জানালেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২
সুনামগঞ্জে ফুটবলায় খেলায় গোল নিয়ে বিতর্ক, ছুরিকাঘাতে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ
৩১ দফা বাস্তবায়নই বিএনপির প্রধান লক্ষ্য: আবুল হোসেন আজাদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’
‘ফ্যাসিবাদের জায়গায় গণতন্ত্রের সূচনা করবেন তারেক রহমান’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়
জাসদ ও বাসদের সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬
সাবেক এমপি মমতাজের পিএসসহ মানিকগঞ্জে গ্রেফতার ৬

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত
অতিরিক্ত জনসংখ্যায় ভেঙে পড়ে এক সমাজ, ইঁদুর নিয়ে পরীক্ষায় ভয়ঙ্কর ইঙ্গিত

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা
দেশে অনিবার্যভাবে নির্বাচন হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বুড়িচংয়ে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় কমপক্ষে ২০০ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল
আত্মীয়ের মরদেহ বাড়ি নেয়ার পথে লাশ হয়ে ফিরলেন ইসমাইল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান
বাউবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক আনিসুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭
জয়পুরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রদলের দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?
এশিয়া কাপ দলে জায়গা পাচ্ছেন না শুভমান গিল?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬
ভারতে ‘মেঘ বিস্ফোরণে’ নিহত বেড়ে ৪৬

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ
ভোরে হাঁসের মাংস খেতে নীলা মার্কেটে যাই, বন্ধ থাকলে যাই ওয়েস্টিনে: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!
নোবেল পাওয়ার আশায় নরওয়ের অর্থমন্ত্রীকে ট্রাম্পের ফোন!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, কোনো শক্তি নেই বিলম্বিত করবে : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে একই পরিবারের চারজনের লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের
৪০ মিনিট অ্যাম্বুল্যান্স আটকে রাখল সিন্ডিকেট, প্রাণ গেল নবজাতকের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার
অস্ত্রসহ 'কোপা সামচু' গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ
চিকিৎসা নিতে লন্ডনের পথে ড. মোশাররফ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?
রাশিয়ার ‘আলাস্কা’ যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ড হয়েছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে
রাজধানীতে ঘরে বসে জিডি করবেন যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’
‘যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে গ্রেফতার করা সম্ভব নয় পুতিনকে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি
আলাস্কায় ট্রাম্প ও পুতিনের বৈঠকের আগে যা বললেন জেলেনেস্কি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত
ভিসা সংস্কারের ঘোষণা দিল কুয়েত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক
এআই তৈরি করল মানবদেহে বিষমুক্ত নতুন অ্যান্টিবায়োটিক

১৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ আগস্ট)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ট্রাম্প বললেন, ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা করতে আসিনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ
পাকিস্তান ও চীনের মতো ভারতের সঙ্গেও ভালো সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের
'মেঘভাঙা বৃষ্টি'-তে যেভাবে কাশ্মীরে প্রাণ গেল অন্তত ৪৬ জনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা
সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত প্রাঙ্গণে আগ্নেয়াস্ত্র বহনে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ
আলাস্কায় ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল
‘ধূমকেতু’র ঝড়: রাত ২টা ও সকাল ৭টার শো হাউসফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক
ধর্ষণ মামলা এড়াতে মৃত্যুর নাটক, যেভাবে ধরা পড়ল ধর্ষক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি
বালু ও মাটির নিচে সাদাপাথরের খনি

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান
কাতারের পর ‘গ্রেটার ইসরায়েল’ পরিকল্পনার তীব্র নিন্দা জানাল জর্ডান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা
উইজডেনের শতাব্দীর সেরা ১৫ টেস্ট সিরিজের দু’টিতে টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর
ভোট গণনার আগ পর্যন্ত নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা আছে: গয়েশ্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু
সংসদ নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে: দুলু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!
ইসরায়েলের আয়রন ডোম নকল করে সুদর্শন চক্র বানাচ্ছে ভারত!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি
ফাঁদে পা দেবে না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক শেষ হাসি কার?

প্রথম পৃষ্ঠা

অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প
অফার লেটারের বন্যা, এক শিক্ষার্থীর সাফল্যের গল্প

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার
নির্বাচনে অংশ নেব না, সংস্কারই অগ্রাধিকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে
মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১
চিহ্নিত শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ গ্রেপ্তার ১৯৯১

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল
দেশি জাতের মুরগি পালনে ভাগ্যবদল

শনিবারের সকাল

চাকরির বাজারে হাহাকার
চাকরির বাজারে হাহাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান
আগুনে নিঃস্ব পাঁচ পরিবারের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার
লাগামহীন ডিম-পিঁয়াজের বাজার

নগর জীবন

রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
রনি-কাফিসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের

খবর

বন্যার প্রভাব বাজারে
বন্যার প্রভাব বাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে
সাদাপাথরের খনি বালু ও মাটির নিচে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি
পদ্মার ৯ কেজি চিতল ২০ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত
বিএনপির চার মনোনয়নপ্রত্যাশী এককে নির্ভার জামায়াত

নগর জীবন

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখল চক্র, নবজাতকের মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া
চূড়ান্ত করতে শেষ মুহূর্তের কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ
মুজিববাদ মানেই গুম হত্যা ধর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত
খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালিত

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভ জন্মাষ্টমী আজ
শুভ জন্মাষ্টমী আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার
ফখরুদ্দীন-মইন উদ্দিনের সংস্কার এনেছিল হাসিনার দানব সরকার

নগর জীবন

ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল
ঘোষিত সময়ে নির্বাচনে দেশ ও জাতির মঙ্গল

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশির বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে
খালেদা জিয়াকে কারাগারে নির্যাতন করা হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না
যারা বিলম্বে নির্বাচন চায় তারা দেশের মঙ্গল চায় না

নগর জীবন

পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১
পশ্চিমবঙ্গে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১১

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা
শরীয়তপুরে পরিত্যক্ত ঘরে মিলল ৩৫টি হাতবোমা

পেছনের পৃষ্ঠা