শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নিয়ে ভিন্নমত

সর্বোচ্চ ১০ বছরের পক্ষে জামায়াত এনসিপি, দ্বিমত বিএনপি এলডিপির
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ নিয়ে ভিন্নমত

জীবদ্দশায় একজন সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন এমন বিধান করার পক্ষে মত দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী, এনসিপিসহ বেশির ভাগ রাজনৈতিক দল। অপরদিকে, বিএনপি, এলডিপি ও এনডিএম এ প্রস্তাবে দ্বিমত পোষণ করেছে। বিএনপি জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) ও জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষে আসন বণ্টনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আগামীতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের পঞ্চম দিনের সংলাপে সভাপতিত্ব করেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ ও সংসদের উচ্চকক্ষে আসন বণ্টন, এনসিসি গঠনসহ অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা হলেও কোনো সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়নি। এনসিপি ও ইসলামী দলগুলো সংবিধানের মূলনীতি পরিবর্তনের পক্ষে থাকলেও বামদলগুলো বাহাত্তরের সংবিধানের চার মূলনীতি বহাল রাখার পক্ষে জোরালো অবস্থান নিয়েছে। অমীমাংসিত বিষয়গুলোতে দলগুলোকে নিজের মধ্যে আলোচনার জন্য দুই দিন সময় দিয়ে আগামী বুধবার সংলাপে বসবে ঐকমত্য কমিশন।

সংলাপ শেষে ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, সারা দিন আলোচনায় আমরা প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ও সংবিধানে রাষ্ট্রের মূলনীতি, এ দুটি বিষয়ে বিস্তারিত কথাবার্তা বলেছি। দীর্ঘ আলোচনা শেষে আমরা সুস্পষ্ট এক জায়গায় এসেছি। একজন ব্যক্তি ১০ বছরের বেশি প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন না। এ রকম একটি জায়গায় আসার পর আমরা এখনো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারিনি। আলোচনার পর তিনটি দল ভিন্নমত পোষণ করে তারা বিষয়টি পুনর্বিবেচনার কথা বলেছে। তারা তাদের দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আলোচনা করে আবার কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন। তারা মনে করেন, এ বিষয়ের সঙ্গে অন্যান্য বিষয় যুক্ত-বিশেষ করে এনসিসি গঠন ও উচ্চকক্ষ কীভাবে গঠন হবে, সেই বিষয়ে আলোচনার সময় তা উপস্থাপন করবেন। 

আলী রীয়াজ বলেন, এখন পর্যন্ত আলোচনা করে যে জায়গায় দাঁড়িয়েছে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল তিনটি দল বাদে সবাই এক জায়গায় পৌঁছেছে। আমরা আশাকরি, এ বিষয়ে সবাই একমত হতে পারবে।

আলী রীয়াজ বলেন, সংবিধান ও রাষ্ট্রের মূলনীতির বিষয়ে সংবিধান সংস্কার কমিশনের পক্ষ থেকে যে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। আগামীতে বিভিন্ন দলের সেন্টিমেন্ট ও অবস্থান বিবেচনা করে ঐকমত্য কমিশন থেকে একটি প্রস্তাব হাজির করা হবে। এতে কী আলোচনা হয়েছে তার প্রতিফলন মিলবে।

তিনি আরও বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর অনুরোধে আগামী দুই দিন বৈঠক মুলতবি করা হয়েছে। দলগুলো তাদের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আলোচনা করতে চায়। আমরা আশা করছি এর মাধ্যমে অমীমাংসিত বিষয়গুলোর সমাধান আসবে।

এর আগে সংলাপের শুরুতে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় রাজনৈতিক দলগুলোকে আরও নমনীয় হওয়ার আহ্বান জানান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। তাহলে জুলাই সনদ দ্রুত করা সম্ভব। তিনি বলেন, আমরা এখানে এসেছি একটি বিশেষ ও কঠিন বাস্তবতায় ১৬ বছরের সংগ্রাম, সহস্রাধিক মানুষের আত্মত্যাগ, অনেকের নিখোঁজ হওয়া ও নিপীড়নের প্রেক্ষাপটে। রাজনৈতিক দলগুলোরও অনেক ত্যাগ রয়েছে। তাই আসুন, সবাই মিলে সমঝোতার পথে এগিয়ে যাই।

সংলাপ শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ যদি এখানে নির্ধারণ করা হয়, তবে তার সঙ্গে এনসিসির আলাপটা আনতে হবে। যদি উচ্চকক্ষের একটা জেনারেল বিল পাস হতে ৫০ শতাংশ মেজরিটি লাগবে। সংবিধান সংশোধনের কথা বলা আছে উচ্চকক্ষে। দুই তৃতীয়াংশের মেজরিটির মধ্য দিয়ে উচ্চকক্ষে সংবিধান সংশোধনের কথা বলা আছে। তখন কেউ দুই তৃতীয়াংশ পাবে না। সেই জিনিসগুলো একসঙ্গে আলোচনা হবে।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রসঙ্গে আমরা আগেই বলেছি। এই বিষয়টা আজকে আসেনি, কিন্তু এটা রিলেটেড। যদি উচ্চ কক্ষ প্রতিষ্ঠিত হয়, তার সদস্য সংখ্যা যদি ১০০ হয়, আর যদি নারী আসন ১০০ হয়, সংসদের নিম্নকক্ষ যদি ৩০০ হয়, তাহলে ৫০০ সদস্যের মধ্যে আমরা বলেছি গোপন কক্ষে ব্যালটের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হতে পারে। রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা কী হবে, না হবে, আইনে নির্ধারণের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রপতি আরও ক্ষমতা দেওয়া হয়।

সেই ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদের বিষয়টা, সরকার পরিচালনার বিষয়টা সম্পৃক্ত। অন্তত এনসিসি উচ্চ কক্ষের বিষয়টা প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদের সঙ্গে একই প্যাকেজে আলোচনা করে, একটা সিদ্ধান্তে এলে তখন সুবিধা হবে। তিনি আরও বলেন, সংবিধানের মূলনীতির প্রশ্নে আপনারা জানেন, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি। এভাবে বলা আছে, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি আর্টিকেল ৮, ৯, ১০ ও ১২ উল্লেখ করা আছে। এখানে সংস্কার কমিশনের প্রাথমিক প্রস্তাবে ছিল, এই আর্টিকেলগুলো বিলুপ্ত করা হবে। তার বিকল্প হিসেবে উনারা কয়েকটা বিষয় উল্লেখ করেছিলেন। আমাদের লিখিত প্রশ্ন এবং পরবর্তী আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে, সিদ্ধান্ত না আলোচনা মধ্যে রয়েছে, সাম্য ও মানবিক মর্যাদা, সুবিচার, গণতন্ত্র। এই চারটা সংবিধানের মূলনীতিতে যুক্ত করা যায় কিনা। এখন মূলনীতি নির্ধারণ করবে কীভাবে? এখানে যারা আলোচনা করছেন তারা অনেকে পঞ্চদশ সংশোধনীতে যেভাবে আছে তার পক্ষে। পঞ্চদশ সংশোধনী আমরা পুরোটাই বিলুপ্ত চেয়েছি। যার মধ্যে এই মূলনীতিগুলো আছে। আমরা পঞ্চদশ সংশোধনীর পূর্বের অবস্থা বহাল চাই। জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের বলেন, দুইবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। আমরা এ বিষয়ে মত দিয়েছি। বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলই এ মতামতের পক্ষে। তবে দুই-তিনটি দল এর বিপক্ষে। তারা চান একজন একাধিকবার প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন।

মুজিববাদী সংবিধানের চার মূলনীতির পুরোপুরি বাতিলের দাবি করেছেন বলে জানান জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা। তিনি বলেন, সংবিধানের মূলনীতির বিষয়ে কমিশনের প্রস্তাব ছিল, মূলনীতিগুলো বাতিল করা। তাঁরা পাঁচ মূলনীতির প্রস্তাব দিয়েছেন। আমরা চার মূলনীতি বাতিলের প্রস্তাবকে সমর্থন করেছি। তিনি বলেন, আমরা একজন দুই মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন, এমন প্রস্তাব করেছিলাম। সেক্ষেত্রে এখন যদি একজন সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকতে পারবেন, এমন বিধান করা হলেও আমাদের আপত্তি নাই।

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, ১০ বছরের প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদে নানান ফাঁকিজুকি থাকতে পারে। সে বিষয়গুলো স্পষ্ট করতে বলা হয়েছে। সংবিধানের মূলনীতির প্রশ্নে বেশির ভাগ দল একমত থাকলেও ‘স্বাধীনতার বিরোধীতাকারীরা’ আপত্তি জানিয়েছে। কমিউনিস্ট পার্টিসহ বামদলগুলো এ চার মূলনীতি পরিবর্তনের বিপক্ষে অবস্থান জানিয়েছে। সংবিধানের মূলনীতি পরিবর্তন করে কোনো ঐকমত্য হবে না বলেও জানান তিনি।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, একজন দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী না থাকার পক্ষে তার দলের অবস্থান। তবে টানা হতে পারবেন কিনা বা প্রথমবার বিরতি দিয়ে দ্বিতীয়বার হতে পারবেন কিনা এ নিয়ে কিছুটা দ্বিমত আছে। আশা করি, আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সেটিও ঠিক করা যাবে। তিনি আরও বলেন, সব বিষয়ে কেয়ামত পর্যন্ত একমত হওয়া সম্ভব নয়। তাই কমিশনের উচিত এ বিষয়ে একটি সীমা বেঁধে দেওয়া। কারণ, এভাবে দিনের পর দিন সিদ্ধান্তগুলো অমীমাংসিত থেকে যায়।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, প্রধানমন্ত্রী সর্বোচ্চ দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন কিনা এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা পারস্পরিক আলোচনা করেছি। সেখানে বিশের ভাগ রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে, একজন সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রী থাকবেন। তিনি মনে করেন, এতগুলো দল একসঙ্গে বসা অনন্য ঘটনা। এটি ইতিবাচক। তবে আরও বেশি একমত হলে ভালো হয়। আর পুরোপুরি একমত না হলেও সময় অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে তিনি জানান। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান বলেন, বাহাত্তরের সংবিধানের মূলনীতির বিষয়গুলো আমরা পরিবর্তন চাই। একমত না হওয়াই এ বিষয়ে আলোচনা চলবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আত্মজীবনী কাণ্ডে দুদকের নজরদারিতে ১২৩ কর্মকর্তা
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আসনের সীমানা নিয়ে রেকর্ড আবেদন
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
আইনশৃঙ্খলায় দুর্বলতা থাকলেও দুশ্চিন্তা নেই
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ফ্যাসিস্ট সরকারের কাজই ছিল লুটপাট
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
সর্বশেষ খবর
সীতাকুণ্ডে পৃথক দুটি স্থানে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
সীতাকুণ্ডে পৃথক দুটি স্থানে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিনে বের হয়ে অপরাধীরা আবারও অপরাধ করছে : র‌্যাব
জামিনে বের হয়ে অপরাধীরা আবারও অপরাধ করছে : র‌্যাব

৫৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বোরোতে ৪৯ টাকায় চাল ও ৩৬ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার
বোরোতে ৪৯ টাকায় চাল ও ৩৬ টাকা দরে ধান কিনবে সরকার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক চাকরি মেলার আয়োজন করছে এটিবি জবস
দেশে প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক চাকরি মেলার আয়োজন করছে এটিবি জবস

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাভার উপজেলাকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষণা
সাভার উপজেলাকে ‘ডিগ্রেডেড এয়ারশেড’ ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ৬১ জনকে শাস্তির সুপারিশ
ইবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ৬১ জনকে শাস্তির সুপারিশ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ পালিত
বোয়ালমারীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ পালিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে যাবে বাংলাদেশ: জাকের
এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে যাবে বাংলাদেশ: জাকের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউজিসি সদস্য হিসেবে ড. আইয়ূব ইসলামের যোগদান
ইউজিসি সদস্য হিসেবে ড. আইয়ূব ইসলামের যোগদান

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
রাজবাড়ীতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০২৫ উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে ৭ গ্রামের মানুষের ৩০ বছর ধরে সেতুর অপেক্ষা
দিনাজপুরে ৭ গ্রামের মানুষের ৩০ বছর ধরে সেতুর অপেক্ষা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ইন্টার্ন চিকিৎসকের ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম, শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন
বরিশালে ইন্টার্ন চিকিৎসকের ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম, শিক্ষার্থীদের ক্লাস বর্জন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষণা
প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটগুলোকে শতভাগ ধূমপানমুক্ত ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালন
সিলেটে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ পালন

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার
মিয়ানমারে ক্ষমতা দখলের পর এই প্রথম নির্বাচনের ঘোষণা জান্তার

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোতরা হারালেও থেমে নেই আমজাদ বয়াতির গান
দোতরা হারালেও থেমে নেই আমজাদ বয়াতির গান

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সুপারম্যান’-এর খলনায়ক টেরেন্স স্ট্যাম্প আর নেই
‘সুপারম্যান’-এর খলনায়ক টেরেন্স স্ট্যাম্প আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে মনোহর সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট, দর্শনার্থীদের আকর্ষণ
রোকেয়া স্মৃতিকেন্দ্রে মনোহর সেঞ্চুরি প্ল্যান্ট, দর্শনার্থীদের আকর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল মেডিকেলে মারধর: হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
বরিশাল মেডিকেলে মারধর: হামলাকারীদের গ্রেপ্তারে ৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে শুনানি শুরু ২৪ আগস্ট
সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণে শুনানি শুরু ২৪ আগস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন
ঝালকাঠিতে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসসির সামনে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের অবস্থান কর্মসূচি
পিএসসির সামনে নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্তদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা
চাঁদপুরে মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’
‘প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীরা রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী
ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি: সুপারিশ পাচ্ছেন ৪১ হাজারের বেশি প্রার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি
ভারত থেকে ১৫০ টন পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব
দেশ ও জাতির জন্য সঠিক ভূমি ব্যবস্থাপনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ: সিনিয়র সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি
বাংলাদেশকে ফোকলা করেছে এস আলম গ্রুপ: জোনায়েদ সাকি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল
ভোটার অধিকার যাত্রায় রাহুল

প্রথম পৃষ্ঠা