শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ জুন, ২০২৫

পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন প্রধান প্রশ্ন হলো জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে? এ ইস্যুতে এখন পর্যন্ত ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্র্বর্তী সরকারের কোনো সুস্পষ্ট অবস্থান নেই। নির্বাচনের বদলে দেশে চলছে সংস্কার সংস্কার খেলা। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এক মাস ধরে বৈঠক করে বলল, ‘এখন দ্বিতীয় রাউন্ড বৈঠক হবে’। বৈঠকের নামে এ তামাশার মানে যে কালক্ষেপণ তা বুঝতে কারও অসুবিধা নেই। ২ জুন শুরু হলো দ্বিতীয় দফা সংলাপ। এ সংলাপ নাটকের শেষ কোথায়? ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’ কিন্তু শেষ পর্যন্ত এ নির্বাচন আদৌ হবে কি না তা নিয়ে এখন সন্দেহ ক্রমে ঘনীভূত হচ্ছে। বিএনপির পক্ষ থেকে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে, না হলে বাংলাদেশে নির্বাচন হবে না।’ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও স্পষ্টভাবে বলেছেন, ‘ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হতে হবে। তার আগেও প্রয়োজনে নির্বাচন করা সম্ভব।’ কিন্তু বিএনপি যাই বলুক না কেন, এখন পর্যন্ত নির্বাচনের পথে যাওয়ার জন্য যে প্রস্তুতি এবং পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার তার কোনো কিছুই শুরু হয়নি সরকারের পক্ষ থেকে। যখন দেশের ভবিষ্যৎ নির্বাচন, রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে নানা রকম অনিশ্চয়তা ঠিক সেই সময় পর্দার আড়ালে চলছে একটি জাতীয় সরকার গঠনের নানা রকম আয়োজনের কথা। বিভিন্ন মহলে জাতীয় সরকার নিয়ে নানা রকম তৎপরতার কথা কান পাতলেই শোনা যায়।

সাম্প্রতিক সময়ে জাতীয় প্রেস ক্লাবে জাতীয় সরকারের প্রস্তাব দিয়েছেন সুশীল সমাজের একটি অংশ। এ নিয়ে রাজনীতিতে নানামুখী চাপা আলোচনা চলছে। প্রকাশ্যে কেউই এ বিষয় নিয়ে কথা বলতে আগ্রহী নয়। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর প্রথম জাতীয় সরকার প্রসঙ্গটি এসেছিল। সেই সময় বিভিন্ন মহল থেকে জাতীয় সরকার গঠনের জন্য একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বিএনপি সেই সময়ে সরাসরি জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব নাকচ করে দেয়। বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদের অন্তত দুজন সদস্য এ নিয়ে তাদের নতুন প্রকাশিত বইয়েও জাতীয় সরকারের উদ্যোগের কথা লিখেছেন। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, এ রকম জাতীয় সরকারে তারা যেতে ইচ্ছুক নয়, বরং একটি নিরপেক্ষ অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হওয়া উচিত, যে সরকারের তত্ত্বাবধানে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপির এই অবস্থান ছিল দূরদর্শী এবং রাজনৈতিকভাবে একটি পরিপক্ব সিদ্ধান্ত। বিএনপির এই অবস্থানের কারণে শেষ পর্যন্ত জাতীয় সরকার গঠিত হয়নি। বিভিন্ন মহল বলছে যে সে সময় জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাবে রাজি ছিল জামায়াত এবং হেফাজতের মতো রাজনৈতিক দলগুলো।

জাতীয় সরকারের দ্বিতীয় উদ্যোগটি গ্রহণ করা হয়েছিল অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হওয়ার ঠিক তিন মাস পর। যখন বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে অব্যাহতি দেওয়ার দাবি তুলেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ আরও কিছু সংগঠন। তারা এ নিয়ে বঙ্গভবন ঘেরাওয়ের কর্মসূচিও পালন করেছিল। কিন্তু এই সময় অন্তর্র্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল যে, খুব শিগগিরই রাষ্ট্রপতির অপসারণের বিষয়টি তারা বিবেচনা করে দেখছে। এ সময় আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং তৎকালীন তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম প্রধান বিচারপতির সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সাংবিধানিক শূন্যতা হবে এ রকম আশঙ্কা থেকে রাষ্ট্রপতি অপসারণ সম্ভব হয়নি। রাষ্ট্রপতি অপসারণ নিয়ে বিএনপিও আপত্তি জানায়। বিএনপির নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, সেই সময় রাষ্ট্রপতিকে অপসারণের ব্যাপারে আমরা বিরোধিতা করেছিলাম। কারণ এতে দেশে একটি সাংবিধানিক সংকট সৃষ্টি হতো। রাষ্ট্রপতি অপসারণের দাবিতে যখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নতুন করে কর্মসূচি দিয়েছে, সেই সময়ে বিএনপির পক্ষ থেকে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তারা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তাদের অবস্থান জানিয়ে দেন। কোন পরিপ্রেক্ষিতে তারা এ অবস্থান গ্রহণ করেছেন সেটিও স্পষ্ট করেন। শেষ পর্যন্ত বিএনপির অবস্থানের কারণেই সেই সময় রাষ্ট্রপতির অপসারণ হয়নি। রাষ্ট্রপতি অপসারণের বিষয়ে মূল পরিকল্পনা ছিল ড. ইউনূসের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় জাতীয় সরকার। রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন এবং একটি জাতীয় সরকারের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালিত হবে। ড. ইউনূসের এ ব্যাপারে আগ্রহ ছিল বলে জানা যায়।

ইদানীং এখন আবার নির্বাচন পিছিয়ে একটি জাতীয় সরকারের মাধ্যমে আরও কয়েক বছর সেই জাতীয় সরকারকে ক্ষমতায় রাখার একটি প্রস্তাব নিয়ে নানা মহলে আলাপ-আলোচনা চলছে। সরকারের একটি অংশের এ নিয়ে প্রবল আগ্রহ বলেও একাধিক সূত্র জানিয়েছে। বিভিন্ন দূতাবাসেও এ আলোচনা চলছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে শতাংশ হিসেবে সরকারের হিস্সা করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে। জাতীয় সরকারের প্রধান হিসেবে প্রস্তাব করা হয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে, যিনি রাষ্ট্রপতির পদ গ্রহণ করবেন। বিএনপি থেকে ২৫ শতাংশ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বা এখন জাতীয় নাগরিক কমিটি থেকে ২৫ শতাংশ এবং জামায়াত এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল থেকে আনুপাতিক হারে মন্ত্রিসভায় সদস্য নিয়ে একটি জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব এখন নানা মহলে আলোচনার বিষয়। কিন্তু বিএনপি এবারও এ ধরনের প্রস্তাবে রাজি নয়। বিএনপির একজন স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেছেন, ‘এই সরকার গত ১০ মাসে জনগণকে হতাশ করেছে। সঠিক সমাধান করতে পারেনি। এখন যদি আবার একটি জাতীয় সরকার গঠিত হয়, তাহলে সমস্যা আরও জটিল হবে এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।’ বিএনপির স্থায়ী কমিটির ওই সদস্য মনে করেন যে, বিএনপি এখন এসব ব্যর্থতার দায় নিতে চায় না। বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সুস্পষ্টভাবে বলেছেন যে, ‘এখন দরকার একটি নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। কারণ এ সময়ের মধ্যে এটি প্রমাণিত হয়েছে যে একটি অনির্বাচিত সরকার দেশের যে চলমান সমস্যা সংকট সেই সংকট নিরসন করতে অক্ষম। আর এ কারণেই অন্তর্র্বর্তী সরকারের উচিত দ্রুত জাতীয় নির্বাচন দেওয়া।’

অনেকেই মনে করছেন যে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে রেখে সব দলের অংশগ্রহণে একটি সরকার গঠনের ব্যাপারে কোনো কোনো আন্তর্জাতিক মহল আগ্রহী। তাদের আগ্রহের কারণেই জাতীয় সরকার নিয়ে বিভিন্ন মহলের তৎপরতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। কিন্তু এই আগ্রহের ব্যাপারে সম্মতি নেই বিএনপির। এখানেই বিএনপির সঙ্গে অন্তর্র্বর্তী সরকারের দূরত্ব বলে অনেকে মনে করছেন। বিএনপি দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায়। নির্বাচনে যারা জয়ী হবে তাদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর চায়। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার উপদেষ্টামণ্ডলীর অনেকেই এই মতের সঙ্গে একমত নন। সদ্য গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এখন কোনো অবস্থাতেই নির্বাচনের পক্ষে নয়। এনসিপির একাধিক নেতার সঙ্গে কথা বলে দেখা গেছে বিচার ও সংস্কারের কথা বললেও আসলে সংগঠন গোছানোর জন্য তারা জাতীয় নির্বাচন অন্তত তিন বছর পরে চায়। এ জন্যই সংস্কারও বিচার প্রসঙ্গ তারা সামনে এনেছে। এনসিপির এখনকার দাবি আগে সংস্কারগুলো চূড়ান্ত করতে হবে। চূড়ান্ত সংস্কারের পর নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে। যে সংস্কারগুলো হয়েছে সে সংস্কার প্রশ্নে একটি গণভোট করতে হবে। গণভোটের পরিপ্রেক্ষিতে জুলাই সনদ চূড়ান্ত হবে। এই জুলাই সনদের ভিত্তিতে একটি নতুন সংবিধান প্রণীত হবে এবং সেই সংবিধান চূড়ান্ত করার জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। গণপরিষদ নির্বাচনের পরই কেবল জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে পারে। এই ভাবনায় সরকারের সমর্থন আছে বলেও জানা যায়। এ জন্য সরকার নির্বাচনের রোড়ম্যাপে আগ্রহী নয়। ফলে রাজনীতিতে একটি জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এই জটিল পরিস্থিতি যেন না হয় সেজন্য কোনো কোনো মহল জাতীয় সরকার গঠনের প্রস্তাব দেওয়া হচ্ছে বলে সূত্র দাবি করছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে রাষ্ট্রপতি করে এরকম একটি জাতীয় সরকার গঠন করে রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ সহজ বলেও এনসিপির নেতারা মনে করেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টির এখন পর্যন্ত রাষ্ট্রপতিকে মেনে নেননি। ড. মুহাম্মদ ইউনূসও রাষ্ট্রপতির ব্যাপারে নেতিবাচক। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর দুটি শপথ অনুষ্ঠান ছাড়া কখনোই বঙ্গভবনে যাননি এবং রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেননি। এমনকি বিদেশ থেকে ফিরে প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করার যে রীতি রেওয়াজ, সেটিও তিনি উপেক্ষা করেছেন। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ২৬ মার্চ এবং ১৬ ডিসেম্বরে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করলেও তাদের স্বাভাবিক সৌজন্য বিনিময় বন্ধ ছিল। এমনকি গত ঈদে প্রধান উপদেষ্টার আপত্তির কারণে শেষ পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে নামাজ আদায় করতে চাননি। অর্থাৎ বর্তমানে দেশের রাষ্ট্রপ্রধান থেকেও নেই। তিনি অকার্যকর অবস্থায় আছেন। আর এই সুযোগটি নিতে চায় কোনো কোনো মহল। তারা মনে করেন যে একটি জাতীয় সরকার গঠন করলে রাষ্ট্রপতিকে হটানো খুবই সহজ। যদি ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাষ্ট্রপতি হন, তাহলে তিনি সহজেই জুলাই সনদসহ জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষাগুলো পালন করতে পারবেন। তবে বিএনপিসহ বেশ কিছু রাজনৈতিক দল মনে করছে যে এটি আসলে অন্তর্র্বর্তী সরকারের ক্ষমতায় টিকে থাকার একটি অপকৌশল। এর মাধ্যমে তারা দীর্ঘদিন ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে চায়। কিন্তু জনগণ সেটি পছন্দ করবে না। বিএনপির নেতারা মনে করছেন, এরকম উদ্যোগ নেওয়া হলে জনগণ ক্ষুব্ধ হয়ে উঠবে। আবার নতুন করে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন শুরু করতে হবে। শেষ পর্যন্ত কি বাংলাদেশে জাতীয় সরকার গঠিত হবে নাকি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে? এ প্রশ্নের সমাধান চলছে। মাঠে না এখন রাজনীতি হচ্ছে কূটনৈতিক পাড়ায় আর ড্রইং রুমে। এদেশের জনগণের ভাগ্য নির্ধারণে আর তাদের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। পর্দার আড়ালে ওপর নির্ভর করছে আসলে বাংলাদেশে কী হবে। যদি বিএনপি নির্বাচনের দাবিতে বড় ধরনের জনমত তৈরি করে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে না পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
কেন্দ্র ছাড়া সব কমিটি স্থগিত
কেন্দ্র ছাড়া সব কমিটি স্থগিত
আয় বেড়েছে বিএনপির, ইসিতে হিসাব জমা
আয় বেড়েছে বিএনপির, ইসিতে হিসাব জমা
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা ফি বাড়ছে ২৫০ ডলার
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা ফি বাড়ছে ২৫০ ডলার
হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা
হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা
বিনিয়োগকারীরাও নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
বিনিয়োগকারীরাও নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কিনবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কিনবে বাংলাদেশ
আসিয়ানের সদস্য হতে মালয়েশিয়ার সমর্থন প্রত্যাশা
আসিয়ানের সদস্য হতে মালয়েশিয়ার সমর্থন প্রত্যাশা
সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়
সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়
চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে
চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা
আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা
চারজনের সংকটাপন্ন অবস্থা
চারজনের সংকটাপন্ন অবস্থা
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৩৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে সাপে কেটে কৃষকের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে সাপে কেটে কৃষকের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আবু সাঈদ হত্যা: সব আসামির বিচার শুরুর আবেদন
আবু সাঈদ হত্যা: সব আসামির বিচার শুরুর আবেদন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মেঘনায় বাল্কহেডের ধাক্কায় নোঙর করা ট্রলার ডুবি: নিহত ২
মেঘনায় বাল্কহেডের ধাক্কায় নোঙর করা ট্রলার ডুবি: নিহত ২

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিভো-মানা বে’র আনুষ্ঠানিক কোলাবোরেশনের ঘোষণা
ভিভো-মানা বে’র আনুষ্ঠানিক কোলাবোরেশনের ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সন্ত্রাসবাদের নিন্দা করতেই হবে, কিন্তু খেলা বন্ধ করা উচিত নয়’
‘সন্ত্রাসবাদের নিন্দা করতেই হবে, কিন্তু খেলা বন্ধ করা উচিত নয়’

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যানচেস্টারে টেস্ট বাঁচিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে পয়েন্ট বাড়ল ভারতের
ম্যানচেস্টারে টেস্ট বাঁচিয়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে পয়েন্ট বাড়ল ভারতের

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউটিউবে এলো ‘ছবি দিলেই ভিডিও’ প্রযুক্তি
ইউটিউবে এলো ‘ছবি দিলেই ভিডিও’ প্রযুক্তি

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১ আগস্ট ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
১ আগস্ট ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাইভেট শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষায় সুযোগ চেয়ে লক্ষ্মীপুরে প্রতিবাদ
প্রাইভেট শিক্ষার্থীদের বৃত্তি পরীক্ষায় সুযোগ চেয়ে লক্ষ্মীপুরে প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন
বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন মামলায় আমু-গোলাপ গ্রেফতার
নতুন মামলায় আমু-গোলাপ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর নির্বাচিত হলেন ৪০ শিক্ষার্থী
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর নির্বাচিত হলেন ৪০ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৩ নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৩ নেতাকে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে আবার গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন তারেক রহমান : ফখরুল
বাংলাদেশকে আবার গড়ে তোলার চেষ্টা করছেন তারেক রহমান : ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনে সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি সাহায্য করেছে : উমামা ফাতেমা
আন্দোলনে সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি সাহায্য করেছে : উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

১ আগস্ট দেশের যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
১ আগস্ট দেশের যেসব এলাকায় ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাইকার আয়োজনে ‘আরবান এনভায়রনমেন্টাল বিজনেস স্টাডি ট্যুর’
জাইকার আয়োজনে ‘আরবান এনভায়রনমেন্টাল বিজনেস স্টাডি ট্যুর’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুয়েতের কালো তালিকায় ১৯ হাজার বিদেশি
কুয়েতের কালো তালিকায় ১৯ হাজার বিদেশি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারিগরি ও ভোকেশনালে ডিপ্লোমা ভর্তি শুরু ৩০ জুলাই
কারিগরি ও ভোকেশনালে ডিপ্লোমা ভর্তি শুরু ৩০ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার
অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের
বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনপ্রিয় তিন মডেলের মনিটরের মূল্যহ্রাস করলো ওয়ালটন
জনপ্রিয় তিন মডেলের মনিটরের মূল্যহ্রাস করলো ওয়ালটন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়িতে গঠিত অনূর্ধ্ব-১৪ নারী ফুটবল দল
খাগড়াছড়িতে গঠিত অনূর্ধ্ব-১৪ নারী ফুটবল দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অসুস্থ কয়েদির ঢামেকে মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অসুস্থ কয়েদির ঢামেকে মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চিত্রনায়ক জসিমের ছেলে সংগীত শিল্পী রাতুল আর নেই
চিত্রনায়ক জসিমের ছেলে সংগীত শিল্পী রাতুল আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকার পতনের পর হঠাৎ উত্থান: গ্রামে রিয়াদের পাকা বাড়ি ঘিরে গুঞ্জন
সরকার পতনের পর হঠাৎ উত্থান: গ্রামে রিয়াদের পাকা বাড়ি ঘিরে গুঞ্জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সারাদেশের সব কমিটির কার্যক্রম স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড
হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি-এডিসি ও দুই এসিল্যান্ডের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবরকে নিয়ে এনসিপি নেতার বিরূপ মন্তব্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ
বাবরকে নিয়ে এনসিপি নেতার বিরূপ মন্তব্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!
রদ্রিগোর জন্য ১২০ মিলিয়ন ইউরোর রেকর্ড প্রস্তাব!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না: শবনম ফারিয়া
দেশটা কারো বাপের সম্পত্তি না: শবনম ফারিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ
কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?
খোররামশহর-৫: ইরান কি আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়ে ফেলেছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রিত্বের পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
এক ব্যক্তির সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রিত্বের পক্ষে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ
কুমিল্লা অঞ্চলে খালি দেড় লাখ আসন, বন্ধ হতে পারে অনেক কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি
আইকনিক মসজিদ নির্মাণে ২৪৪ কোটি টাকা দেবে সৌদি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি
৭২ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি
চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের আদালত চত্বরে কিল-ঘুষি-লাথি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন
বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন
সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির হাতে পাঁচ মাস
ইসির হাতে পাঁচ মাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’
‘ফেসবুক মার্কা সরকারের পদে পদে ভুল, মাসুল দিচ্ছে জনগণ’

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সারা দেশে প্রাইমারি স্কুলের স্থগিত অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার
সারা দেশে প্রাইমারি স্কুলের স্থগিত অনুষ্ঠান বৃহস্পতিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’
‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নে রাজনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে
বৈষম্যবিরোধী নেতা রিয়াদসহ চারজন ৭ দিনের রিমান্ডে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা
যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে চার বছর ধরে বন্দী, ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখতেন বাবা
মেয়েকে চার বছর ধরে বন্দী, ইনজেকশন দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখতেন বাবা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান
বাবার কথা যদি একটু শুনতাম, অতীত নিয়ে অনুতপ্ত সালমান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মমতার হুঁশিয়ারির পর বাংলাদেশি সন্দেহে আটক ৩০ শ্রমিককে মুক্তি দিল হরিয়ানা সরকার
মমতার হুঁশিয়ারির পর বাংলাদেশি সন্দেহে আটক ৩০ শ্রমিককে মুক্তি দিল হরিয়ানা সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে আতঙ্ক চরমে
নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে আতঙ্ক চরমে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের
অপেক্ষা জুলাই সনদ ভোটের তারিখের

প্রথম পৃষ্ঠা

কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!
কালা কালা তালা তালা জ্বালা জ্বালার দেশ!

সম্পাদকীয়

দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়
দুর্নীতির টাকায় বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন
এক রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসেন ৪০০ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর
অপু-জয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রে বুবলী-বীর

শোবিজ

পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা
পানি বাড়ছে দ্রুত, উৎকণ্ঠা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার
বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর ফর্মুলায় সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে
নিত্যনতুন আবিষ্কার রাষ্ট্র সংস্কারে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাটে নতুন আশা
পাটে নতুন আশা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, রিমান্ডে চার নেতা
সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, রিমান্ডে চার নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রমায় শিশুরা
ট্রমায় শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে
চাঁদাবাজদের শেকড় অনেক গভীরে

প্রথম পৃষ্ঠা

সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়
সব নালা ঢেকে দেওয়া সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়
মানুষ রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন চায়

নগর জীবন

হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা
হারুনের ভাতের হোটেল থেকে ছয় সমন্বয়কের ভিডিও বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপাশার সেক্রিফাইস
বিপাশার সেক্রিফাইস

শোবিজ

ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা
ভয়াবহ পরিবেশগত সংকটে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে
দুই বছরে ১৪ টেস্ট, ২৬ ওয়ানডে

মাঠে ময়দানে

জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল
জান্নাত পাওয়ার সহজ আমল

সম্পাদকীয়

স্বাধীনচেতা বাঁধন
স্বাধীনচেতা বাঁধন

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কিনবে বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং বিমান কিনবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে
নতুন সংবিধানে অধিকার নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা
আধিপত্য নিয়ে সশস্ত্র সংঘর্ষে জড়ায় উপজাতি সন্ত্রাসীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন
রোমান্টিক মুডে মেহজাবীন

শোবিজ

আফ্রিকা সেরা নাইজেরিয়ার মেয়েরা
আফ্রিকা সেরা নাইজেরিয়ার মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি
চলচ্চিত্র ব্যবসায় ‘বক্স অফিস’ দাবি

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয়ে শুরু যুবাদের
রোমাঞ্চকর জয়ে শুরু যুবাদের

মাঠে ময়দানে

দর্শক সারিতে মেসি
দর্শক সারিতে মেসি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি সচেতনভাবে অগ্রসর হচ্ছে
বিএনপি সচেতনভাবে অগ্রসর হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা