শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৯, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়

পৃথিবীতে এরকম বহু দেশ আছে যেসব দেশের সংবিধানে সুন্দর সুন্দর কথা লেখা থাকে। কিন্তু যখন যারা ক্ষমতা দখল করে তখন তারা ওই সুন্দর বইটা ছুড়ে ফেলে দেয়। এমনভাবে নতুন সংবিধান লেখে, যাতে চিরকাল ক্ষমতার সিংহাসনে বসে থাকা যায়। জিম্বাবুয়ে, উগান্ডা তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ। আবার এমন দেশও আছে, যারা সংবিধানকে একটা পাঠ্যবই মনে করে। বাস্তবে চর্চা করে না। যখন যারা ক্ষমতায় থাকে তখন তারা তাদের সুবিধার জন্য এই পাঠ্যবই পরিবর্তন এবং পরিমার্জন করে। কাগজে যা লেখা আছে, তার চর্চা করে না। বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান তার বড় উদাহরণ। বিশ্ব গণতন্ত্রের আঁতুড়ঘর যুক্তরাজ্যে কোনো লিখিত সাংবিধানিক দলিল নেই। নীতি এবং চর্চার ওপর গণতন্ত্র চলছে। গণতন্ত্র চর্চায় বিশ্বের জন্য অনুকরণীয় উদাহরণ হয়ে আছে ব্রিটেন।

সংবিধান নিয়ে এই তুলনার উদ্দেশ্য, একটি কথা খুব স্পষ্ট করে বলা। তা হলো, গণতন্ত্র লিখিত দলিল কিংবা কাগজের বিষয় নয়। গণতন্ত্র চর্চার বিষয়। প্রতিনিয়ত পরমত সহিষ্ণুতা, সহনশীলতার চর্চার মধ্য দিয়ে একটি দেশের গণতন্ত্র বিকশিত হয়।

জুলাই সনদ নিয়ে বিজ্ঞজনরা গত আট মাসের বেশি সময় ধরে যে বৈঠকের পর বৈঠক করছেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে এত কথা। রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ এর খসড়া তৈরি হয়েছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গত বৃহস্পতিবার এই সনদ নিয়ে দিনভর আলোচনা করেছে। রবিবার আবার এই সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করবে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সংবাদ অনুযায়ী চারটি ফর্মুলা নিয়ে দিনভর কমিশনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে ৩০টি রাজনৈতিক দলের। কেউ বলেছে, এজন্য গণভোট লাগবে, কারও মতে সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্সের জন্য পাঠাতে হবে। কেউ নতুন সংবিধানের কথা বলেছেন, আবার কেউ নির্বাহী আদেশে এই সনদ চূড়ান্তের পক্ষে মত দিয়েছেন।

অদিতি করিমকিন্তু আমার প্রশ্ন অন্য জায়গায়। আমরা যদি জুলাই বিপ্লবের আকাক্সক্ষা এবং চেতনাকে ধারণ করতে না পারি, তাহলে যেভাবেই এ সনদ গৃহীত হোক লাভ কী হবে? ধরা যাক, এনসিপির দাবি অনুযায়ী সাংবিধানিক আদেশে জুলাই সনদ গৃহীত হলো। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের পরাজিত শক্তি ক্ষমতায় ফিরে এলো। অথবা জুলাই বিপ্লবের চেতনার ‘প্রতি বিপ্লব’ সংগঠিত হলো। তখন এই সাংবিধানিক আদেশ কিংবা নতুন সংবিধানের কী হবে? আবার ধরা যাক, জামায়াতের দাবি অনুযায়ী বিপুল অর্থব্যয়ে জুলাই সনদ নিয়ে গণভোট অনুষ্ঠিত হলো। কিন্তু ফ্যাসিবাদ ফিরে এলো। তাহলে গণভোটে গৃহীত এ কাগজের কি কোনো দাম থাকবে?

কাজেই জুলাই বিপ্লবের আকাক্সক্ষায় তৈরি রাষ্ট্র সংস্কারের প্রস্তাবগুলো কীভাবে, কোন পদ্ধতিতে গৃহীত হলো, এটা মুখ্য বিষয় নয়। মূল বিষয় হলো, জুলাই বিপ্লবে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলগুলো এই সনদের অঙ্গীকারসমূহ বিশ্বাস করে কি না। চর্চা করতে চায় কি না? যদি রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই সনদের চেতনাকে ধারণ না করে, তাহলে এই সনদ সোনার হরফে লিখলেও লাভ নেই।

জুলাই সনদ কীভাবে বাস্তবায়িত হবে, এ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মত-পার্থক্যের কারণ কী? কারণ, হলো অবিশ্বাস। একে অন্যকে বিশ্বাস করতে চায় না। একটি রাজনৈতিক দল মনে করে, তারাই একমাত্র জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করবে, বাকিরা ছলচাতুরী করবে। পারস্পরিক এই সন্দেহ এবং অবিশ্বাস নিয়ে কি জুলাই সনদকে কার্যকর করা সম্ভব হবে?

রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আদর্শ এবং চিন্তা চেতনার পার্থক্য থাকবেই। এটাই গণতন্ত্রের রীতি ও সৌন্দর্য। কিন্তু মৌলিক প্রশ্নে সব রাজনৈতিক দলগুলো অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গী লালন করতে হবে। মৌলিক বিষয় হলো, বাংলাদেশের স্বার্থ। আমাদের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব। যে দল, যে মতেই বিশ্বাসী হোক না কেন, দেশের প্রশ্নে সবাইকে এক থাকতে হবে। জুলাই সনদ হলো এরকমই একটি মৌলিক বিষয়। জুলাই সনদের মাধ্যমে দেশের ক্রিয়াশীল সব রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন ধারণ করে দেশকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে নেবে, এটাই হলো জনগণের প্রত্যাশা।

জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন আসলে কি? হাজারো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত ‘নতুন স্বাধীনতার’ স্বপ্ন হলো এক গণতান্ত্রিক বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ। যেখানে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য কিংবা ক্ষমতায় টিকে থাকার একমাত্র উপায় হবে জনগণের ম্যান্ডেট। সমতার বাংলাদেশে বিরোধী মতকে দমন করা হবে না। মানবাধিকার, আইনের শাসন সমুন্নত থাকবে। প্রতিটি নাগরিকের মানবিক মর্যাদা অক্ষুণ্ন রাখা হবে। ভিন্নমতের প্রতি সবাই হবে সহনশীল। ক্ষমতায় গিয়ে কোনো ব্যক্তি বা দল ‘দানব’ হয়ে উঠবে না। এটি কাগজে লিখলেই বাস্তবায়িত হবে না। সংবিধানে শব্দমালায় সজ্জিত করে আমরা যদি এর চর্চা না করি তাহলে কোনো লাভ নেই। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি, ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলো এই চেতনার চর্চার চেয়ে একে শক্ত পোক্ত করে লিপিবদ্ধ করতে বেশি আগ্রহী। এতে কি সত্যি জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে?

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর কি আমরা জুলাই সনদের চেতনার পথে হাঁটছি? চলুন একটু খতিয়ে দেখি। রাষ্ট্র সংস্কারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা। জনগণ যেন স্বাধীন প্রভাবমুক্ত ভাবে এবং নির্ভয়ে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে। প্রতিটি নির্বাচনে যেন জনআকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটে। বিগত সময়ের মতো রাতের ভোট, বিনা ভোট কিংবা ডামি ভোট যেন বাংলাদেশে আর না হয়। জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে যেন ছিনিমিনি খেলা না হয়। কিন্তু আমরা কি সেপথে হাঁটছি? বিতর্কিত নির্বাচনের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আমরা কি অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের চেতনাকে লালন করছি? ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচন বলে ‘না’। আমরা সেপথে হাঁটছি না। বরং আমরা যে কোনো প্রকারে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার ভয়ংকর মানসিকতা থেকে এখনো যে বেরোতে পারিনি। ডাকসু ও জাকসু নির্বাচন তার প্রমাণ। খারাপ অভ্যাস দ্রুত রপ্ত হয় কিন্তু ভালো অভ্যাস গড়ে তুলতে সময় লাগে। গত ১৫ বছরে ভোট নিয়ে যত তামাশা এবং কেলেংকারী হয়েছে; সেই বৃত্ত থেকে আমরা এখনো বেরোতে পারিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন প্রমাণ করেছে, যে কোনো উপায়ে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার উদগ্র বাসনা এখনো অনেকের মধ্যে প্রবল। মনের ভিতর এমন ক্ষমতা লোভ লালন করে আমরা কি জুলাই সনদকে বাস্তবায়ন করতে পারব? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে সব অনিয়ম এবং বিশৃক্সক্ষলা হয়েছিল তা সহনশীলতার মাত্রা ছাড়ায়নি। আমরা মনে করেছিলাম, গণতন্ত্রের নবযাত্রায় এ ধরনের ত্রুটি বিচ্যুতি হতে পারে। আমাদের প্রত্যাশা ছিল, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে এরচেয়ে ভালো নির্বাচন হবে। ডাকসুর ভুলত্রুটিগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অবাধ সুষ্ঠু এবং বিতর্কহীন নির্বাচন আয়োজনে এক হয়ে কাজ করবে। কিন্তু জাকসু নির্বাচনে রীতিমতো কেলেংকারী হয়েছে। এই নির্বাচন আমাদের ২০১৪, ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের কথাই মনে করিয়ে দিয়েছে। জাকসু নির্বাচনে ভোট নিয়ে যখন তেলসমাতি খেলা চলছিল, ঠিক যেই সময় রাজনৈতিক দলগুলো শীততাপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে বসে কফিতে চুমুক দিতে দিতে ভোটের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য কত শক্ত গেরো দেওয়া যায়, সে তর্কে মশগুল। ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচন আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল, সুন্দর শোভিত শব্দগুচ্ছে সনদ লেখা সহজ কিন্তু বাস্তবে এর চর্চা করা অত্যন্ত কঠিন। রাজনৈতিক দলগুলো যদি এর চর্চা না করে তাহলে এই সনদ মূল্যহীন কাগজে পরিণত হতে বাধ্য।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বারবার বলেছেন- ‘আমাদের হৃদয়ে জুলাইয়ের চেতনাকে ধারণ করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সম্প্রীতি এবং সৌহার্দের চর্চা করতে হবে।’ কিন্তু ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচনে আমরা তার প্রতিফলন দেখিনি। শুধু এই দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের নির্বাচন কেন? ১৩ মাসে কতিপয় রাজনৈতিক দলের মধ্যে স্বৈরাচারের ভূত যেন নতুন করে সাওয়ার হয়েছে। ‘নতুন সংবিধান ছাড়া বাংলাদেশে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না।’ কিংবা ‘পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচন হলে আমরা নির্বাচনে অংশ নেব না।’ এমন বক্তব্য গণতান্ত্রিক চেতনা এবং জুলাই বিপ্লবের আকাক্সক্ষার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। নিজের মতো জোর করে অন্যের ওপর চাপিয়ে দেওয়া নয় বরং যুক্তির আলোকে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য মতকে আলিঙ্গন করার নামই গণতন্ত্র। ‘বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার- এমন মানসিকতা রেখে আর যাই হোক একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব না। প্রশ্ন হলো, আমরা এই মানসিকতার চর্চা করছি কি না? জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের গত আট মাসের আলোচনা যদি আমরা পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখব জুলাই সনদ প্রক্রিয়ায় সবচেয়ে বেশি ছাড় দিয়েছে বিএনপি। কিন্তু বিএনপির এই গণতান্ত্রিক চর্চাকে কেউ কেউ দুর্বলতা ভাবছে। অনেকেই প্রকাশ্যে বলছে, বিএনপিকে বাধ্য করা হয়েছে। একটি দল যদি ভিন্নমতকে সম্মান করে, দেশের বৃহত্তর স্বার্থে নিজের অবস্থান থেকে সরে আসে তাহলে সেটা কি ওই রাজনৈতিক দলের সীমাবদ্ধতা না উদারতা? এই প্রশ্নের উত্তরের ওপর আসলে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অনেক কিছুই নির্ভর করছে। দেশের স্বার্থে একটি রাজনৈতিক দল যদি দলীয় অবস্থান থেকে সরে আসে, তাহলে সেই দলকে ‘টুপি খোলা’ অভিনন্দন জানানো উচিত। কিন্তু তা না করে অনেকেই বলছে, তাদের টেনে নামিয়েছি। এই মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে।

জুলাই বিপ্লবের অন্যতম আকাক্সক্ষা হলো, সৌহার্দ এবং সহিষ্ণুতার চর্চা করা। ভিন্নমতকে যেন আমরা দমন না করি, ভিন্নমতের সমালোচনায় যেন আমরা রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলি। কিন্তু গত ১৩ মাসে আমরা লক্ষ্য করছি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ একে অন্যকে আক্রমণ করছে নোংরা এবং কুৎসিত ভাষায়। স্লোগানের ভাষা ক্রমশ এমন অশ্লীল এবং কুরুচিপূর্ণ হয়ে যাচ্ছে যে সাধারণ মানুষ এখন এসব শুনলে কান বন্ধ করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাজনৈতিক নেতাদের বুলিং করা হচ্ছে যাচ্ছেতাই ভাষায়। কুরুচির সব সীমা অতিক্রম হয়ে গেছে। এসবই আতঙ্কের, উদ্বেগের। এই মানসিকতা এবং নিম্নগামী প্রবণতা বন্ধ না করলে যেভাবেই ‘জুলাই সনদ’ চূড়ান্ত করা হোক তা বাস্তবায়ন করা যাবে না। আমরা যে তিমিরে ছিলাম সেই তিমিরেই রয়ে যাব।

৫ আগস্টের পর গত ১৩ মাসে মানুষের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। আশার প্রদীপগুলো একে একে নিভে যাচ্ছে। পতিত স্বৈরাচার উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে সর্বত্র। জুলাই বিপ্লব কারও একক অর্জন নয়। জাতীয় সম্মিলিত শক্তির বিজয়। জনগণের ঐক্যের আকাক্সক্ষা রাজনৈতিক দলাগুলোকে ধারণ করতে হবে। এলক্ষ্যে প্রথমেই মানসিকতা এবং চিন্তা চেতনার পরিবর্তন করতে হবে। যে কোনো মূল্যে ক্ষমতায় যেতে হবে- এই মানসিকতা জুলাই বিপ্লবের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূস গত বৃহস্পতিবারও দৃঢ়ভাবে বলেছেন ‘ফেব্রুয়ারি প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই।’ আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচন হোক জুলাই সনদ ও চেতনা বাস্তবায়নের প্রথম ধাপ। রাজনৈতিক দলগুলোকে ‘নির্বাচন’কে দেখতে হবে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার পরীক্ষা হিসেবে। এই নির্বাচনে কে জিতবে কে হারবে সেই চিন্তা, যেন বড় না হয়। নির্বাচন যেন হয় সত্যিকারের গণতন্ত্র চর্চার ব্যবহারিক পরীক্ষা। এদেশের মানুষ দীর্ঘদিন ভোটাধিকার বঞ্চিত। সবাই মিলে যদি চাই, যে কোনো মূল্যে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করব। নির্বাচনে কেউ কারচুপি করব না, জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলব না। প্রশাসনকে প্রভাবিত করে, পেশি শক্তির প্রয়োগ করে জনমতকে পাল্টে দেব না। তাহলেই জুলাই সনদের সত্যিকার বাস্তবায়নের সূচনা হবে। কিন্তু ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য কারচুপি আর কারসাজির পুরোনো পথে হাঁটলে জুলাই সনদ হবে অর্থহীন এক কাগজ।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির
ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির

এই মাত্র | জাতীয়

প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন
প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি
মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিনামূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে গুগল ম্যাপসের এআই সুবিধা
বিনামূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে গুগল ম্যাপসের এআই সুবিধা

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু
বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার
কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা
ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী

৫৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪

৫৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'
নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ
গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ
সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র
বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম