শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৯, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়

পৃথিবীতে এরকম বহু দেশ আছে যেসব দেশের সংবিধানে সুন্দর সুন্দর কথা লেখা থাকে। কিন্তু যখন যারা ক্ষমতা দখল করে তখন তারা ওই সুন্দর বইটা ছুড়ে ফেলে দেয়। এমনভাবে নতুন সংবিধান লেখে, যাতে চিরকাল ক্ষমতার সিংহাসনে বসে থাকা যায়। জিম্বাবুয়ে, উগান্ডা তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ। আবার এমন দেশও আছে, যারা সংবিধানকে একটা পাঠ্যবই মনে করে। বাস্তবে চর্চা করে না। যখন যারা ক্ষমতায় থাকে তখন তারা তাদের সুবিধার জন্য এই পাঠ্যবই পরিবর্তন এবং পরিমার্জন করে। কাগজে যা লেখা আছে, তার চর্চা করে না। বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান তার বড় উদাহরণ। বিশ্ব গণতন্ত্রের আঁতুড়ঘর যুক্তরাজ্যে কোনো লিখিত সাংবিধানিক দলিল নেই। নীতি এবং চর্চার ওপর গণতন্ত্র চলছে। গণতন্ত্র চর্চায় বিশ্বের জন্য অনুকরণীয় উদাহরণ হয়ে আছে ব্রিটেন।

সংবিধান নিয়ে এই তুলনার উদ্দেশ্য, একটি কথা খুব স্পষ্ট করে বলা। তা হলো, গণতন্ত্র লিখিত দলিল কিংবা কাগজের বিষয় নয়। গণতন্ত্র চর্চার বিষয়। প্রতিনিয়ত পরমত সহিষ্ণুতা, সহনশীলতার চর্চার মধ্য দিয়ে একটি দেশের গণতন্ত্র বিকশিত হয়।

জুলাই সনদ নিয়ে বিজ্ঞজনরা গত আট মাসের বেশি সময় ধরে যে বৈঠকের পর বৈঠক করছেন, তার পরিপ্রেক্ষিতে এত কথা। রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ এর খসড়া তৈরি হয়েছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গত বৃহস্পতিবার এই সনদ নিয়ে দিনভর আলোচনা করেছে। রবিবার আবার এই সনদ কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক করবে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের সংবাদ অনুযায়ী চারটি ফর্মুলা নিয়ে দিনভর কমিশনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে ৩০টি রাজনৈতিক দলের। কেউ বলেছে, এজন্য গণভোট লাগবে, কারও মতে সুপ্রিম কোর্টের রেফারেন্সের জন্য পাঠাতে হবে। কেউ নতুন সংবিধানের কথা বলেছেন, আবার কেউ নির্বাহী আদেশে এই সনদ চূড়ান্তের পক্ষে মত দিয়েছেন।

অদিতি করিমকিন্তু আমার প্রশ্ন অন্য জায়গায়। আমরা যদি জুলাই বিপ্লবের আকাক্সক্ষা এবং চেতনাকে ধারণ করতে না পারি, তাহলে যেভাবেই এ সনদ গৃহীত হোক লাভ কী হবে? ধরা যাক, এনসিপির দাবি অনুযায়ী সাংবিধানিক আদেশে জুলাই সনদ গৃহীত হলো। কিন্তু জুলাই বিপ্লবের পরাজিত শক্তি ক্ষমতায় ফিরে এলো। অথবা জুলাই বিপ্লবের চেতনার ‘প্রতি বিপ্লব’ সংগঠিত হলো। তখন এই সাংবিধানিক আদেশ কিংবা নতুন সংবিধানের কী হবে? আবার ধরা যাক, জামায়াতের দাবি অনুযায়ী বিপুল অর্থব্যয়ে জুলাই সনদ নিয়ে গণভোট অনুষ্ঠিত হলো। কিন্তু ফ্যাসিবাদ ফিরে এলো। তাহলে গণভোটে গৃহীত এ কাগজের কি কোনো দাম থাকবে?

কাজেই জুলাই বিপ্লবের আকাক্সক্ষায় তৈরি রাষ্ট্র সংস্কারের প্রস্তাবগুলো কীভাবে, কোন পদ্ধতিতে গৃহীত হলো, এটা মুখ্য বিষয় নয়। মূল বিষয় হলো, জুলাই বিপ্লবে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলগুলো এই সনদের অঙ্গীকারসমূহ বিশ্বাস করে কি না। চর্চা করতে চায় কি না? যদি রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই সনদের চেতনাকে ধারণ না করে, তাহলে এই সনদ সোনার হরফে লিখলেও লাভ নেই।

জুলাই সনদ কীভাবে বাস্তবায়িত হবে, এ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মত-পার্থক্যের কারণ কী? কারণ, হলো অবিশ্বাস। একে অন্যকে বিশ্বাস করতে চায় না। একটি রাজনৈতিক দল মনে করে, তারাই একমাত্র জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করবে, বাকিরা ছলচাতুরী করবে। পারস্পরিক এই সন্দেহ এবং অবিশ্বাস নিয়ে কি জুলাই সনদকে কার্যকর করা সম্ভব হবে?

রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আদর্শ এবং চিন্তা চেতনার পার্থক্য থাকবেই। এটাই গণতন্ত্রের রীতি ও সৌন্দর্য। কিন্তু মৌলিক প্রশ্নে সব রাজনৈতিক দলগুলো অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গী লালন করতে হবে। মৌলিক বিষয় হলো, বাংলাদেশের স্বার্থ। আমাদের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব। যে দল, যে মতেই বিশ্বাসী হোক না কেন, দেশের প্রশ্নে সবাইকে এক থাকতে হবে। জুলাই সনদ হলো এরকমই একটি মৌলিক বিষয়। জুলাই সনদের মাধ্যমে দেশের ক্রিয়াশীল সব রাজনৈতিক দলগুলো জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন ধারণ করে দেশকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে নেবে, এটাই হলো জনগণের প্রত্যাশা।

জুলাই বিপ্লবের স্বপ্ন আসলে কি? হাজারো শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত ‘নতুন স্বাধীনতার’ স্বপ্ন হলো এক গণতান্ত্রিক বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ। যেখানে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য কিংবা ক্ষমতায় টিকে থাকার একমাত্র উপায় হবে জনগণের ম্যান্ডেট। সমতার বাংলাদেশে বিরোধী মতকে দমন করা হবে না। মানবাধিকার, আইনের শাসন সমুন্নত থাকবে। প্রতিটি নাগরিকের মানবিক মর্যাদা অক্ষুণ্ন রাখা হবে। ভিন্নমতের প্রতি সবাই হবে সহনশীল। ক্ষমতায় গিয়ে কোনো ব্যক্তি বা দল ‘দানব’ হয়ে উঠবে না। এটি কাগজে লিখলেই বাস্তবায়িত হবে না। সংবিধানে শব্দমালায় সজ্জিত করে আমরা যদি এর চর্চা না করি তাহলে কোনো লাভ নেই। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি, ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলো এই চেতনার চর্চার চেয়ে একে শক্ত পোক্ত করে লিপিবদ্ধ করতে বেশি আগ্রহী। এতে কি সত্যি জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে?

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর কি আমরা জুলাই সনদের চেতনার পথে হাঁটছি? চলুন একটু খতিয়ে দেখি। রাষ্ট্র সংস্কারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো জনগণের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা। জনগণ যেন স্বাধীন প্রভাবমুক্ত ভাবে এবং নির্ভয়ে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে। প্রতিটি নির্বাচনে যেন জনআকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটে। বিগত সময়ের মতো রাতের ভোট, বিনা ভোট কিংবা ডামি ভোট যেন বাংলাদেশে আর না হয়। জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে যেন ছিনিমিনি খেলা না হয়। কিন্তু আমরা কি সেপথে হাঁটছি? বিতর্কিত নির্বাচনের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে আমরা কি অবাধ, সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের চেতনাকে লালন করছি? ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচন বলে ‘না’। আমরা সেপথে হাঁটছি না। বরং আমরা যে কোনো প্রকারে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার ভয়ংকর মানসিকতা থেকে এখনো যে বেরোতে পারিনি। ডাকসু ও জাকসু নির্বাচন তার প্রমাণ। খারাপ অভ্যাস দ্রুত রপ্ত হয় কিন্তু ভালো অভ্যাস গড়ে তুলতে সময় লাগে। গত ১৫ বছরে ভোট নিয়ে যত তামাশা এবং কেলেংকারী হয়েছে; সেই বৃত্ত থেকে আমরা এখনো বেরোতে পারিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন প্রমাণ করেছে, যে কোনো উপায়ে নির্বাচনে জয়ী হওয়ার উদগ্র বাসনা এখনো অনেকের মধ্যে প্রবল। মনের ভিতর এমন ক্ষমতা লোভ লালন করে আমরা কি জুলাই সনদকে বাস্তবায়ন করতে পারব? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে সব অনিয়ম এবং বিশৃক্সক্ষলা হয়েছিল তা সহনশীলতার মাত্রা ছাড়ায়নি। আমরা মনে করেছিলাম, গণতন্ত্রের নবযাত্রায় এ ধরনের ত্রুটি বিচ্যুতি হতে পারে। আমাদের প্রত্যাশা ছিল, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে এরচেয়ে ভালো নির্বাচন হবে। ডাকসুর ভুলত্রুটিগুলো থেকে শিক্ষা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন অবাধ সুষ্ঠু এবং বিতর্কহীন নির্বাচন আয়োজনে এক হয়ে কাজ করবে। কিন্তু জাকসু নির্বাচনে রীতিমতো কেলেংকারী হয়েছে। এই নির্বাচন আমাদের ২০১৪, ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের কথাই মনে করিয়ে দিয়েছে। জাকসু নির্বাচনে ভোট নিয়ে যখন তেলসমাতি খেলা চলছিল, ঠিক যেই সময় রাজনৈতিক দলগুলো শীততাপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে বসে কফিতে চুমুক দিতে দিতে ভোটের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য কত শক্ত গেরো দেওয়া যায়, সে তর্কে মশগুল। ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচন আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল, সুন্দর শোভিত শব্দগুচ্ছে সনদ লেখা সহজ কিন্তু বাস্তবে এর চর্চা করা অত্যন্ত কঠিন। রাজনৈতিক দলগুলো যদি এর চর্চা না করে তাহলে এই সনদ মূল্যহীন কাগজে পরিণত হতে বাধ্য।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বারবার বলেছেন- ‘আমাদের হৃদয়ে জুলাইয়ের চেতনাকে ধারণ করতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সম্প্রীতি এবং সৌহার্দের চর্চা করতে হবে।’ কিন্তু ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচনে আমরা তার প্রতিফলন দেখিনি। শুধু এই দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের নির্বাচন কেন? ১৩ মাসে কতিপয় রাজনৈতিক দলের মধ্যে স্বৈরাচারের ভূত যেন নতুন করে সাওয়ার হয়েছে। ‘নতুন সংবিধান ছাড়া বাংলাদেশে নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না।’ কিংবা ‘পিআর পদ্ধতি ছাড়া নির্বাচন হলে আমরা নির্বাচনে অংশ নেব না।’ এমন বক্তব্য গণতান্ত্রিক চেতনা এবং জুলাই বিপ্লবের আকাক্সক্ষার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। নিজের মতো জোর করে অন্যের ওপর চাপিয়ে দেওয়া নয় বরং যুক্তির আলোকে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য মতকে আলিঙ্গন করার নামই গণতন্ত্র। ‘বিচার মানি কিন্তু তালগাছ আমার- এমন মানসিকতা রেখে আর যাই হোক একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব না। প্রশ্ন হলো, আমরা এই মানসিকতার চর্চা করছি কি না? জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের গত আট মাসের আলোচনা যদি আমরা পর্যালোচনা করি, তাহলে দেখব জুলাই সনদ প্রক্রিয়ায় সবচেয়ে বেশি ছাড় দিয়েছে বিএনপি। কিন্তু বিএনপির এই গণতান্ত্রিক চর্চাকে কেউ কেউ দুর্বলতা ভাবছে। অনেকেই প্রকাশ্যে বলছে, বিএনপিকে বাধ্য করা হয়েছে। একটি দল যদি ভিন্নমতকে সম্মান করে, দেশের বৃহত্তর স্বার্থে নিজের অবস্থান থেকে সরে আসে তাহলে সেটা কি ওই রাজনৈতিক দলের সীমাবদ্ধতা না উদারতা? এই প্রশ্নের উত্তরের ওপর আসলে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের অনেক কিছুই নির্ভর করছে। দেশের স্বার্থে একটি রাজনৈতিক দল যদি দলীয় অবস্থান থেকে সরে আসে, তাহলে সেই দলকে ‘টুপি খোলা’ অভিনন্দন জানানো উচিত। কিন্তু তা না করে অনেকেই বলছে, তাদের টেনে নামিয়েছি। এই মানসিকতার পরিবর্তন করতে হবে।

জুলাই বিপ্লবের অন্যতম আকাক্সক্ষা হলো, সৌহার্দ এবং সহিষ্ণুতার চর্চা করা। ভিন্নমতকে যেন আমরা দমন না করি, ভিন্নমতের সমালোচনায় যেন আমরা রাজনৈতিক শিষ্টাচার মেনে চলি। কিন্তু গত ১৩ মাসে আমরা লক্ষ্য করছি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ একে অন্যকে আক্রমণ করছে নোংরা এবং কুৎসিত ভাষায়। স্লোগানের ভাষা ক্রমশ এমন অশ্লীল এবং কুরুচিপূর্ণ হয়ে যাচ্ছে যে সাধারণ মানুষ এখন এসব শুনলে কান বন্ধ করে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রাজনৈতিক নেতাদের বুলিং করা হচ্ছে যাচ্ছেতাই ভাষায়। কুরুচির সব সীমা অতিক্রম হয়ে গেছে। এসবই আতঙ্কের, উদ্বেগের। এই মানসিকতা এবং নিম্নগামী প্রবণতা বন্ধ না করলে যেভাবেই ‘জুলাই সনদ’ চূড়ান্ত করা হোক তা বাস্তবায়ন করা যাবে না। আমরা যে তিমিরে ছিলাম সেই তিমিরেই রয়ে যাব।

৫ আগস্টের পর গত ১৩ মাসে মানুষের মধ্যে হতাশা বাড়ছে। আশার প্রদীপগুলো একে একে নিভে যাচ্ছে। পতিত স্বৈরাচার উঁকিঝুঁকি দিচ্ছে সর্বত্র। জুলাই বিপ্লব কারও একক অর্জন নয়। জাতীয় সম্মিলিত শক্তির বিজয়। জনগণের ঐক্যের আকাক্সক্ষা রাজনৈতিক দলাগুলোকে ধারণ করতে হবে। এলক্ষ্যে প্রথমেই মানসিকতা এবং চিন্তা চেতনার পরিবর্তন করতে হবে। যে কোনো মূল্যে ক্ষমতায় যেতে হবে- এই মানসিকতা জুলাই বিপ্লবের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূস গত বৃহস্পতিবারও দৃঢ়ভাবে বলেছেন ‘ফেব্রুয়ারি প্রথমার্ধে নির্বাচনের বিকল্প নেই।’ আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচন হোক জুলাই সনদ ও চেতনা বাস্তবায়নের প্রথম ধাপ। রাজনৈতিক দলগুলোকে ‘নির্বাচন’কে দেখতে হবে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার পরীক্ষা হিসেবে। এই নির্বাচনে কে জিতবে কে হারবে সেই চিন্তা, যেন বড় না হয়। নির্বাচন যেন হয় সত্যিকারের গণতন্ত্র চর্চার ব্যবহারিক পরীক্ষা। এদেশের মানুষ দীর্ঘদিন ভোটাধিকার বঞ্চিত। সবাই মিলে যদি চাই, যে কোনো মূল্যে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করব। নির্বাচনে কেউ কারচুপি করব না, জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে ছিনিমিনি খেলব না। প্রশাসনকে প্রভাবিত করে, পেশি শক্তির প্রয়োগ করে জনমতকে পাল্টে দেব না। তাহলেই জুলাই সনদের সত্যিকার বাস্তবায়নের সূচনা হবে। কিন্তু ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য কারচুপি আর কারসাজির পুরোনো পথে হাঁটলে জুলাই সনদ হবে অর্থহীন এক কাগজ।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে

প্রথম পৃষ্ঠা