শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫

অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচনে বিএনপি ষষ্ঠবারের মতো সরকার গঠন করবে এমনটিই আশা করা হচ্ছে।  নির্বাচনে ভোটারদের হৃদয় জয়ের চাবিকাঠি বলে বিবেচিত হবে স্বাধীনতার ঘোষক ও অবিসংবাদিত রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান ও তিনবারের প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার অসামান্য জনপ্রিয়তা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে পুরো জাতি এখন জুলাই গণ অভ্যুত্থানের ফসল ঘরে নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে।

আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বিএনপি আর গণতন্ত্র সমার্থক শব্দ। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এ দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক সংগ্রামের ফসল। সে গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল বাকশাল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহি জনতার অভ্যুত্থানে সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমানকে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্ব হাতে নিয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের পথে হাঁটেন তিনি। উৎপাদনমুখী রাজনীতির প্রবক্তা বীর উত্তম জিয়াউর রহমান দেশ গড়ার সংকল্পে ১৯৭৮ সালের পয়লা সেপ্টেম্বর গঠন করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। এ দলে তিনি পোড় খাওয়া সৎ রাজনীতিকদের স্থান যেমন নিশ্চিত করেন। তেমন ডেকে আনেন রাজনীতির বাইরের জ্ঞানীগুণীদের। আগামী ছয় মাসের মধ্যেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি রাষ্ট্রীয়ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এটি দলমতনির্বিশেষে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের অভিমত। আগামী ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হলে বিএনপি যে বিপুলভাবে জয়ী হবে তা নিয়ে কোনো সংশয়ের সুযোগ নেই। ২০০৭ সাল থেকে মার খেতে খেতে ভয়ানক দুর্দশায় পতিত বিএনপির নবজন্ম হতে যাচ্ছে আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে। রচিত হবে নতুন ইতিহাস। ১৮ কোটি মানুষের স্বদেশ বাংলাদেশে গণতন্ত্রের নতুন অভিযাত্রা বিশ্বজুড়েও অভিনন্দিত হবে।

কারণ বাংলাদেশ এখন বিশ্ব রাজনীতিতে প্রথম সারির তিরিশের মধ্যে চলে এসেছে। অচিরেই তা আরও বড় অবস্থান দখল করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। বিএনপি আত্মপ্রকাশের কয়েক মাসের মধ্যেই দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দলে পরিণত হয়। সর্বস্তরের মানুষ সমবেত হয় বিএনপি নামের ছাতার নিচে।

জিয়াউর রহমান ছিলেন আপাদমস্তক একজন সৈনিক। দেশপ্রেমের বিচারে উত্তীর্ণ একজন বীর সেনানি। মুক্তিযুদ্ধের বীর উত্তম। জিয়াউর রহমান বিএনপি গঠন করেছিলেন জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে। ডান-বাম কোনো দিকে ঝুঁকে পড়ার ভ্রান্তিতে তিনি ভোগেননি। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির পতাকার তলে তিনি দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জাতিগোষ্ঠী বাঙালির পাশাপাশি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যদেরও একাত্ম করতে চেয়েছিলেন। মুসলমান হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান সব মানুষকে তিনি নিয়ে এসেছিলেন এককাতারে। বাংলাদেশের সিংহভাগ মানুষ বাঙালি। কিন্তু তিনি বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিপরীতে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে পথচলার পাথেয় হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। যাতে দেশের কোনো সম্প্রদায় বা গোষ্ঠীর মধ্যে হীনম্মন্যতা দেখা না দেয় সে ব্যাপারে এ মহান রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন সচেতন। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পুরো বাংলাদেশের মানুষকে তিনি এক সূত্রে গাঁথতে চেয়েছিলেন। বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করাকে তিনি কর্তব্য বলে ভেবেছিলেন। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া দেশ। এ দেশকে এগিয়ে নেওয়ার কঠিন চ্যালেঞ্জকে তিনি দায়িত্ব হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন।

বাংলাদেশ এখন পৃথিবীর দুই শতাধিক দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক দিক থেকে ৩৩তম স্থানে। দেশের এ অগ্রযাত্রার শুরু জিয়াউর রহমানের শাসনামলে। দূরদর্শী এই রাষ্ট্রনায়ক দেশের উন্নয়নের জন্য একদলীয় শাসনের বদলে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক পথে পথচলাকে যথার্থ মনে করেছিলেন। অর্থনীতিকেও তিনি তথাকথিত সমাজতান্ত্রিক গণ্ডি থেকে বাইরে নিয়ে আসেন। গণতান্ত্রিক ও উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলে বাংলাদেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করেন।

ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় চীনের সঙ্গে গভীর আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলেন জিয়াউর রহমান। ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখেও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি করা ছিল তাঁর কৃতিত্ব। দক্ষিণ এশিয়ার রাষ্ট্রগুলোর জোট সার্ক গঠনের উদ্যোগ নেন প্রেসিডেন্ট জিয়া। উদ্দেশ্য ছিল এ জোটের মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তির বাতাবরণ সৃষ্টি করা। সার্কের সুবাদেই দক্ষিণ এশিয়ায় অন্তত ৫০ বছর সংঘাত এড়ানো সম্ভব হয়। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এমন একটি রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা যে দল বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিএনপি গঠনের পর গত ৪৭ বছরে দেশের যে উন্নতি হয়েছে তার মূল কৃতিত্ব এই দলটির। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সময় বাংলাদেশ বাজার অর্থনীতির পথে যাত্রা শুরু করে। এ বিষয়ে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগের সমর্থন নিশ্চিত করার কৃতিত্ব দেখায় বিএনপি সরকার। যে সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি পাল্টে দেয়। দেশে ব্যবসাবাণিজ্যের মুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

এরশাদের স্বৈরাচারী শাসনের অবসানের পর বাংলাদেশ যাত্রা শুরু করে উন্নয়নের গতিশীল পথে। আজ দেশজুড়ে যে হাজার হাজার শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে তার কৃতিত্ব দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি সরকারের। বাজার অর্থনীতিকে গাইডলাইন হিসেবে নেওয়ার বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন দেশনেত্রী। যে সিদ্ধান্ত কৃষিনির্ভর বাংলাদেশকে শিল্পনির্ভর দেশ হিসেবে গড়ে তোলার পথ রচনা করেছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন দীর্ঘ পৌনে ১৬ বছরের স্বেচ্ছাচারী ও কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটেছে ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৮ কোটি মানুষের সমর্থন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার। এ সরকারের আমলে দেশের ব্যবসাবাণিজ্য উল্টো পথে যাত্রা শুরু করেছে। শত শত শিল্পপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়েছে। কর্মহীন হয়েছে লাখ লাখ মানুষ। দেশের অর্থনীতির ভিত নড়বড়ে করে দিয়েছে ভুল সিদ্ধান্তের কারণে।

ছয় মাস পর যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে তার দিকে চেয়ে আছে দেশের মানুষ। এ নির্বাচনে বিএনপি জিতলে দেশকে এগিয়ে নিতে ব্যবসাবাণিজ্য খাতকে সর্বাধিক অগ্রাধিকার দেওয়া হবে- এ বিশ্বাস সর্বস্তরের মানুষের। এ খাতের সমস্যা সমাধানে রাষ্ট্রনায়ক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পথ ধরে দেশের আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হবে। দেশে প্রতিষ্ঠিত হবে আইনের শাসন। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করা হবে।

বাংলাদেশে আর যাতে কর্তৃত্ববাদ ও ফ্যাসিবাদ কখনো মাথা চাড়া দিয়ে না ওঠে তা নিশ্চিত করা হবে। বিএনপি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণের লক্ষ্য নিয়ে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, এ লক্ষ্য পূরণের পথে বারবার গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির বাধা এসেছে।  বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা স্বাধীনতার ঘোষক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে জীবন দিতে হয়েছে অশুভশক্তির ষড়যন্ত্রে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বারবার কারাগারে যেতে হয়েছে। সহ্য করতে হয়েছে কারা নির্যাতন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্যাতনের সম্মুখীন হয়েছেন দেশ-জাতি ও দলের প্রতি বিশ্বস্ত থাকার কারণে।

ফ্যাসিবাদী শাসনের পতনের পর এ বছর দ্বিতীয়বারের মতো বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হতে যাচ্ছে। ফ্যাসিবাদের পতন হলেও দেশের গণতন্ত্র ও স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য ভ্রুকুটি দেখাচ্ছে একাত্তরের পরাজিত শক্তি। মৌলবাদীরা বাংলাদেশ সম্পর্কে বাইরের দুনিয়ায় ভুল বার্তা দিচ্ছে তাদের অসহিষ্ণু কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। এ অপশক্তি সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। তাদের রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে।

                লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
আড়ি পাতা
আড়ি পাতা
দারিদ্র্য বাড়ছেই
দারিদ্র্য বাড়ছেই
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখো মানুষ
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
গিবত হয় ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মেও
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
কাঁচা মরিচ
কাঁচা মরিচ
আট বছরের বোঝা
আট বছরের বোঝা
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সর্বশেষ খবর
বন্ধুর জানাজায় ভাইরাল কান্নার সুধীর বাবু আর নেই
বন্ধুর জানাজায় ভাইরাল কান্নার সুধীর বাবু আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত
গাইবান্ধা গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ভিপি প্রার্থী জালাল হল থেকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট
মাত্র ২০ মিনিটে ১৮ লাখ লাইক পেল সুইফট–কেলসের বাগ্‌দান পোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পর্যটক বাড়াতে ক্যাসিনোয় মনোযোগ শ্রীলঙ্কার
পর্যটক বাড়াতে ক্যাসিনোয় মনোযোগ শ্রীলঙ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আদালতের স্থগিতাদেশ, আড়ালে পৌনে ২ লাখ কোটির খেলাপি ঋণ
আদালতের স্থগিতাদেশ, আড়ালে পৌনে ২ লাখ কোটির খেলাপি ঋণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
গাজীপুরে উপ-সহকারী প্রকৌশলীদের সাত দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছরের অর্ধেকেই ধর্ষণের সংখ্যা দ্বিগুণ
বছরের অর্ধেকেই ধর্ষণের সংখ্যা দ্বিগুণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ আগস্ট)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি
নির্বাচনের স্বার্থে সর্বোচ্চ ছাড় দেবে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী
করহার ‘অন্যায্য’ মনে করেন ৮২ শতাংশ ব্যবসায়ী

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত
গাইবান্ধায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের দুই যাত্রী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রাম অব্যাহত রাখব: এরশাদ উল্লাহ
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রাম অব্যাহত রাখব: এরশাদ উল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই দফা দাবিতে ষষ্ঠ দিনে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
দুই দফা দাবিতে ষষ্ঠ দিনে জবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চলতি বছর বিএসসির বহরে যুক্ত হচ্ছে দুটি নতুন জাহাজ
চলতি বছর বিএসসির বহরে যুক্ত হচ্ছে দুটি নতুন জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভিক্ষুক সেজে চুরি, নারী চোর গ্রেফতার
ভিক্ষুক সেজে চুরি, নারী চোর গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোয়াখালীতে ঘুমের মধ্যে চার মাসের শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীতে ঘুমের মধ্যে চার মাসের শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরের কাপাসিয়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে বীজ কিনে প্রতারিত হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মানববন্ধন
ঠাকুরগাঁওয়ে বীজ কিনে প্রতারিত হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি চারজনে একজন উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত
দেশে প্রতি চারজনে একজন উচ্চরক্তচাপে আক্রান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
সিরিয়ায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলবাড়ীতে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক
ফুলবাড়ীতে ইয়াবাসহ স্বামী-স্ত্রী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি ও ইন্দোনেশিয়ার সুরাকার্তা ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই
গোবিপ্রবি ও ইন্দোনেশিয়ার সুরাকার্তা ইউনিভার্সিটির মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন : তিনদিনে মনোনয়ন তুললেন ৫০৮ জন, সময় বৃদ্ধি
রাকসু নির্বাচন : তিনদিনে মনোনয়ন তুললেন ৫০৮ জন, সময় বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার
গাজায় শান্তি চুক্তি বিলম্বের চেষ্টা করছে ইসরায়েল: কাতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড
এশিয়া কাপ ২০২৫: এক নজরে অংশগ্রহণকারী দলগুলোর স্কোয়াড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আকর্ষণীয় চোখ
আকর্ষণীয় চোখ

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৫ মাসে ১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ : বিডা
৫ মাসে ১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে বাংলাদেশ : বিডা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি
‘মুনিয়ার মতো তোমাকেও সরিয়ে দেব’—ভুক্তভোগী নারীকে তৌহিদ আফ্রিদির হুমকি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি
৫০ শতাংশ মার্কিন শুল্ক কার্যকরের দুই দিন আগে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক
শাহজালালে ১৩০ কোটি টাকার মাদকসহ নারী যাত্রী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু
বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া হলো মিয়ানমারের ঐতিহাসিক রেলসেতু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ
৩ মাসের জন্য স্থগিত ফজলুর রহমানের দলীয় সব পদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস
তৌহিদ আফ্রিদির বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেইল ও নারী নির্যাতনসহ চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের ফোন ধরছেন না মোদি, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ
নাসির উদ্দিন সাথীর বিরুদ্ধে জোর করে মাই টিভি-জমি-বাড়ি দখলের অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট
ট্রাক থামিয়ে চালক ঘুমিয়ে পড়ায় ভয়াবহ যানজট

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ
জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
১২০ টাকায় গরুর মাংস আমদানির কথা ভিত্তিহীন : প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
এবার চীনের পণ্যে ২০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন
সংবিধানের মৌলিক নীতি রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন: ড. কামাল হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন
দুইদিন বন্ধ থাকবে ঢাবি মেট্রো স্টেশন

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবির সমাধান না হলে কঠোর কর্মসূচির হুমকি প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি
শপথ নিলেন হাইকোর্টের নবনিযুক্ত ২৫ বিচারপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের
বুধবার থেকে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক, নোটিশ জারি যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
প্রয়োজনে কেয়ামত পর্যন্ত ভ্যাট নিরীক্ষা বন্ধ থাকবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাল্টা পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ক্যাম্পে হামলার ঘটনায় দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ
বিশ্ব বাজারে স্বর্ণের দাম দুই সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি
ধার পরিশোধ না করায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহার রঞ্জনের পদাবনতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া
ইরানি রাষ্ট্রদূতকে বহিষ্কার করলো অস্ট্রেলিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস
মুনিয়া হত্যারহস্য ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত
তদন্তের আওতায় ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস
প্রচার শুরু, হাড্ডাহাড্ডির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী শামা, গণসংযোগে বুলু

নগর জীবন

মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা
মুখ থুবড়ে পড়ছে প্রাথমিক শিক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা
তানজিদ-পারভেজ জুটিই ভরসা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও
বিএনপিতে মনোনয়নযুদ্ধ মাঠে আছেন অন্য প্রার্থীরাও

নগর জীবন

বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল
বাংলাদেশের সামনে আবারও নেপাল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে
বাংলাদেশি তকমা দিয়ে পুশব্যাক করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার
থামছেই না স্বজনদের কান্না, চাইলেন বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!
চূড়ান্ত পর্বের অপেক্ষায় নেইমার!

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র
ঢাকায় নজরুল সাহিত্যের যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন
বাংলাদেশ নিয়ে পাকিস্তানের দিবাস্বপ্ন

সম্পাদকীয়

সত্য নাকি স্টান্টবাজি...
সত্য নাকি স্টান্টবাজি...

শোবিজ

হকি দল ভারতে
হকি দল ভারতে

মাঠে ময়দানে

প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে
প্রথম আলোর ফ্যাসিস্ট ভূমিকা জাগ্রত হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি
ইতিহাসের সাক্ষী পোদ্দারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল
ঢেলে সাজানো হচ্ছে শুভাঢ্যা খাল

নগর জীবন

অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না
অনেক সংস্কৃতিকর্মীর স্বৈরাচারের জন্য মায়াকান্না

নগর জীবন

কী শিখল বাংলাদেশ
কী শিখল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড
রাজশাহীতে হেযবুত তওহীদের সভা পণ্ড

নগর জীবন

পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’
পড়ে আছে ১২ কোটি টাকার চারটি ‘রোড মেইনটেন্যান্স ট্রাক’

নগর জীবন

ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি
ভারতের নৌবাহিনীতে নতুন দুই রণতরি

পূর্ব-পশ্চিম

বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার
বাদল রায়ের নেতৃত্বে মোহামেডান লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল একবার

মাঠে ময়দানে

গাজায় পাঁচ সাংবাদিক নিহতের নিন্দা, ব্রাসেলসে বিক্ষোভ
গাজায় পাঁচ সাংবাদিক নিহতের নিন্দা, ব্রাসেলসে বিক্ষোভ

পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯
সেনাবাহিনীর পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, আহত ৯

দেশগ্রাম

কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে আগ্রহী ট্রাম্প
কিম জং উনের সঙ্গে বৈঠকে আগ্রহী ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

ফলাফল
ফলাফল

মাঠে ময়দানে

মাদরাসার পাশে শিক্ষার্থীর লাশ
মাদরাসার পাশে শিক্ষার্থীর লাশ

দেশগ্রাম