শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫

অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
অপশক্তি রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচনে বিএনপি ষষ্ঠবারের মতো সরকার গঠন করবে এমনটিই আশা করা হচ্ছে।  নির্বাচনে ভোটারদের হৃদয় জয়ের চাবিকাঠি বলে বিবেচিত হবে স্বাধীনতার ঘোষক ও অবিসংবাদিত রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান ও তিনবারের প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার অসামান্য জনপ্রিয়তা। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে পুরো জাতি এখন জুলাই গণ অভ্যুত্থানের ফসল ঘরে নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে।

আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বিএনপি আর গণতন্ত্র সমার্থক শব্দ। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এ দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক সংগ্রামের ফসল। সে গণতন্ত্রকে নির্বাসনে পাঠানো হয়েছিল বাকশাল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহি জনতার অভ্যুত্থানে সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমানকে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। দায়িত্ব হাতে নিয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রবর্তনের পথে হাঁটেন তিনি। উৎপাদনমুখী রাজনীতির প্রবক্তা বীর উত্তম জিয়াউর রহমান দেশ গড়ার সংকল্পে ১৯৭৮ সালের পয়লা সেপ্টেম্বর গঠন করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। এ দলে তিনি পোড় খাওয়া সৎ রাজনীতিকদের স্থান যেমন নিশ্চিত করেন। তেমন ডেকে আনেন রাজনীতির বাইরের জ্ঞানীগুণীদের। আগামী ছয় মাসের মধ্যেই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি রাষ্ট্রীয়ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এটি দলমতনির্বিশেষে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের অভিমত। আগামী ফেব্রুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হলে বিএনপি যে বিপুলভাবে জয়ী হবে তা নিয়ে কোনো সংশয়ের সুযোগ নেই। ২০০৭ সাল থেকে মার খেতে খেতে ভয়ানক দুর্দশায় পতিত বিএনপির নবজন্ম হতে যাচ্ছে আগামী নির্বাচনের মাধ্যমে। রচিত হবে নতুন ইতিহাস। ১৮ কোটি মানুষের স্বদেশ বাংলাদেশে গণতন্ত্রের নতুন অভিযাত্রা বিশ্বজুড়েও অভিনন্দিত হবে।

কারণ বাংলাদেশ এখন বিশ্ব রাজনীতিতে প্রথম সারির তিরিশের মধ্যে চলে এসেছে। অচিরেই তা আরও বড় অবস্থান দখল করবে বলে আমাদের বিশ্বাস। বিএনপি আত্মপ্রকাশের কয়েক মাসের মধ্যেই দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দলে পরিণত হয়। সর্বস্তরের মানুষ সমবেত হয় বিএনপি নামের ছাতার নিচে।

জিয়াউর রহমান ছিলেন আপাদমস্তক একজন সৈনিক। দেশপ্রেমের বিচারে উত্তীর্ণ একজন বীর সেনানি। মুক্তিযুদ্ধের বীর উত্তম। জিয়াউর রহমান বিএনপি গঠন করেছিলেন জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে। ডান-বাম কোনো দিকে ঝুঁকে পড়ার ভ্রান্তিতে তিনি ভোগেননি। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির পতাকার তলে তিনি দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জাতিগোষ্ঠী বাঙালির পাশাপাশি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সদস্যদেরও একাত্ম করতে চেয়েছিলেন। মুসলমান হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান সব মানুষকে তিনি নিয়ে এসেছিলেন এককাতারে। বাংলাদেশের সিংহভাগ মানুষ বাঙালি। কিন্তু তিনি বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিপরীতে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে পথচলার পাথেয় হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। যাতে দেশের কোনো সম্প্রদায় বা গোষ্ঠীর মধ্যে হীনম্মন্যতা দেখা না দেয় সে ব্যাপারে এ মহান রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন সচেতন। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পুরো বাংলাদেশের মানুষকে তিনি এক সূত্রে গাঁথতে চেয়েছিলেন। বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করাকে তিনি কর্তব্য বলে ভেবেছিলেন। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া দেশ। এ দেশকে এগিয়ে নেওয়ার কঠিন চ্যালেঞ্জকে তিনি দায়িত্ব হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন।

বাংলাদেশ এখন পৃথিবীর দুই শতাধিক দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক দিক থেকে ৩৩তম স্থানে। দেশের এ অগ্রযাত্রার শুরু জিয়াউর রহমানের শাসনামলে। দূরদর্শী এই রাষ্ট্রনায়ক দেশের উন্নয়নের জন্য একদলীয় শাসনের বদলে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক পথে পথচলাকে যথার্থ মনে করেছিলেন। অর্থনীতিকেও তিনি তথাকথিত সমাজতান্ত্রিক গণ্ডি থেকে বাইরে নিয়ে আসেন। গণতান্ত্রিক ও উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলে বাংলাদেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করেন।

ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় চীনের সঙ্গে গভীর আস্থার সম্পর্ক গড়ে তোলেন জিয়াউর রহমান। ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখেও দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি করা ছিল তাঁর কৃতিত্ব। দক্ষিণ এশিয়ার রাষ্ট্রগুলোর জোট সার্ক গঠনের উদ্যোগ নেন প্রেসিডেন্ট জিয়া। উদ্দেশ্য ছিল এ জোটের মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তির বাতাবরণ সৃষ্টি করা। সার্কের সুবাদেই দক্ষিণ এশিয়ায় অন্তত ৫০ বছর সংঘাত এড়ানো সম্ভব হয়। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এমন একটি রাজনৈতিক দলের প্রতিষ্ঠাতা যে দল বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। বিএনপি গঠনের পর গত ৪৭ বছরে দেশের যে উন্নতি হয়েছে তার মূল কৃতিত্ব এই দলটির। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সময় বাংলাদেশ বাজার অর্থনীতির পথে যাত্রা শুরু করে। এ বিষয়ে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগের সমর্থন নিশ্চিত করার কৃতিত্ব দেখায় বিএনপি সরকার। যে সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিপ্রকৃতি পাল্টে দেয়। দেশে ব্যবসাবাণিজ্যের মুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

এরশাদের স্বৈরাচারী শাসনের অবসানের পর বাংলাদেশ যাত্রা শুরু করে উন্নয়নের গতিশীল পথে। আজ দেশজুড়ে যে হাজার হাজার শিল্পপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে তার কৃতিত্ব দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি সরকারের। বাজার অর্থনীতিকে গাইডলাইন হিসেবে নেওয়ার বৈপ্লবিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন দেশনেত্রী। যে সিদ্ধান্ত কৃষিনির্ভর বাংলাদেশকে শিল্পনির্ভর দেশ হিসেবে গড়ে তোলার পথ রচনা করেছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন দীর্ঘ পৌনে ১৬ বছরের স্বেচ্ছাচারী ও কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটেছে ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৮ কোটি মানুষের সমর্থন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার। এ সরকারের আমলে দেশের ব্যবসাবাণিজ্য উল্টো পথে যাত্রা শুরু করেছে। শত শত শিল্পপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়েছে। কর্মহীন হয়েছে লাখ লাখ মানুষ। দেশের অর্থনীতির ভিত নড়বড়ে করে দিয়েছে ভুল সিদ্ধান্তের কারণে।

ছয় মাস পর যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে তার দিকে চেয়ে আছে দেশের মানুষ। এ নির্বাচনে বিএনপি জিতলে দেশকে এগিয়ে নিতে ব্যবসাবাণিজ্য খাতকে সর্বাধিক অগ্রাধিকার দেওয়া হবে- এ বিশ্বাস সর্বস্তরের মানুষের। এ খাতের সমস্যা সমাধানে রাষ্ট্রনায়ক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পথ ধরে দেশের আইনশৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হবে। দেশে প্রতিষ্ঠিত হবে আইনের শাসন। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করা হবে।

বাংলাদেশে আর যাতে কর্তৃত্ববাদ ও ফ্যাসিবাদ কখনো মাথা চাড়া দিয়ে না ওঠে তা নিশ্চিত করা হবে। বিএনপি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণের লক্ষ্য নিয়ে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, এ লক্ষ্য পূরণের পথে বারবার গণতন্ত্রবিরোধী অপশক্তির বাধা এসেছে।  বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা স্বাধীনতার ঘোষক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে জীবন দিতে হয়েছে অশুভশক্তির ষড়যন্ত্রে। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে বারবার কারাগারে যেতে হয়েছে। সহ্য করতে হয়েছে কারা নির্যাতন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নির্যাতনের সম্মুখীন হয়েছেন দেশ-জাতি ও দলের প্রতি বিশ্বস্ত থাকার কারণে।

ফ্যাসিবাদী শাসনের পতনের পর এ বছর দ্বিতীয়বারের মতো বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হতে যাচ্ছে। ফ্যাসিবাদের পতন হলেও দেশের গণতন্ত্র ও স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য ভ্রুকুটি দেখাচ্ছে একাত্তরের পরাজিত শক্তি। মৌলবাদীরা বাংলাদেশ সম্পর্কে বাইরের দুনিয়ায় ভুল বার্তা দিচ্ছে তাদের অসহিষ্ণু কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে। এ অপশক্তি সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে। তাদের রুখতে হবে যে কোনো মূল্যে।

                লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম
নৌকা-ধান-লাঙল না, হাতপাখা সবাই বুকের ওপর রাখে: ফয়জুল করীম

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল
বালাশী–বাহাদুরাবাদ সড়ক ও রেলসেতুর দাবিতে গাইবান্ধায় মশাল মিছিল

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু
আগে ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ, তারপর এলডিসি থেকে উত্তরণ: আমীর খসরু

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা
শাহরুখের জন্মদিনে প্রকাশ পেল ‘কিং’ টিজার, ফিরল বলিউডের আসল বাদশা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম