শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

ডেমোক্র্যাসি আর মবোক্র্যাসি কি একসঙ্গে থাকতে পারে? যদি বলি পারে না, সেটা হবে অর্ধসত্য। আবার যদি বলি পারে, তা-ও পুরো সত্য নয়। গণতন্ত্রের পাশে মবতন্ত্রের সহাবস্থান সহজ-সম্ভব, যদি তার সঙ্গী হয় হিপোক্র্যাসি। হিপোক্র্যাসি মানে ভণ্ডামি। এই জিনিস রপ্ত করতে পারলে ডেমোক্র্যাসির পাশে মবোক্র্যাসি, এমনকি অটোক্র্যাসিও দিব্যি চলতে পারে। আসলে সেটা শুধু সম্ভবই না, ইতিহাসে তা বহুবার প্রমাণিতও হয়েছে।

কথাটা শুনতে অতিশয়োক্তি মনে হলেও তার ঐতিহাসিক বাস্তবতা অনস্বীকার্য। মবতন্ত্র শুধু জনরোষের স্ফুলিঙ্গ না, কখনো কখনো তা ‘ন্যায়’রূপেও উপস্থিত হয়। ইতিহাসে এমন বহু দৃষ্টান্ত রয়েছে, যেখানে জনতার উচ্ছ্বাস, ক্ষোভ কিংবা আবেগকেই বিচারবিবেচনার বিকল্প হিসেবে কার্যত মেনে নেওয়া হয়েছে। আর সেই ‘বিচার’ কার্যকর হয়েছে জনতার হাতেই আইন নয়, যুক্তি নয়, বরং ক্ষোভ আর বিভ্রম দিয়ে।

১৭৯৩ সাল। ফরাসি বিপ্লবের উত্তাল সময়। জনগণের নামে, জনতার শত্রুদের শাস্তি দেওয়ার নামে শুরু হয় এক নতুন শাসনব্যবস্থা রেইন অব টেরর। এই সন্ত্রাসের রাজত্বের প্রধান কারিগর রোবেসপিয়র। গণতন্ত্রের কথা বলে আসা এই নেতা তখন ঘোষণা দেন ‘শান্তির কালে গণতন্ত্রের জন্য নৈতিকতাই যথেষ্ট, কিন্তু বিপ্লবের সময় দরকার নৈতিকতা ও সন্ত্রাস-দুটোই।’ তার মানে দাঁড়ায়, নৈতিক ভিত্তি থাকলে টেরোরিস্ট হতে কোনো বাধা নেই এবং বাস্তবে দেখা গেছে তারই প্রতিফলন।

সে সময় ফ্রান্সজুড়ে তথাকথিত আদালত বসত কখনো কোনো শহরের মহল্লায়, কখনো কোনো নিভৃত পল্লিতে। আদালতের চারপাশ ঘিরে রাখত বিক্ষুব্ধ জনতা। অভিযোগ উঠত, বিচার হতো, আর শাস্তি একটাই গিলোটিন। কোনো আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ নেই। কেউ হয়তো বিপ্লবী আদর্শের বিরোধিতা করেছে, হয়তো কোনো পক্ষই সরব ছিল না কিংবা শুধু ভুল সময়ে ভুল জায়গায় ছিল তার মানেই সে ‘জনগণের শত্রু’। এটাই ছিল পিপলস জাস্টিসের বাস্তব চিত্র। বিচার হয়নি, চরিতার্থ করা হয়েছে প্রতিহিংসা।

ডেমোক্র্যাসি আর মবোক্র্যাসি কি একসঙ্গে থাকতে পারেসবচেয়ে চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, এই রেইন অব টেররের স্থপতি রোবেসপিয়র নিজেও শেষ পর্যন্ত গিলোটিনের নিচে জীবন দিয়েছেন। জনতার আদালত, যে আদালত তিনি নিজে বানিয়েছিলেন, সেই আদালতই তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। ইতিহাসে একে বলে ক্রিয়েটরের গিলোটিন নিজের ফাঁদে নিজে পড়া।

এই জায়গায় এসে যায় আরেক ‘দৈত্যের’ গল্প। ১৮১৮ সালে প্রকাশিত মেরি শেলির লেখা উপন্যাস ‘ফ্রাঙ্কেনস্টাইন’। তরুণ বিজ্ঞানী ভিক্টর ফ্রাঙ্কেনস্টাইন গবেষণাগারে তৈরি করেন এক কৃত্রিম মানব। এর অবয়ব বিকৃত ভয়াল দর্শন। ওকে দেখলে ভয় ও ঘৃণায় মানুষ দূরে সরে যায়। অবশেষে বিজ্ঞানী নিজেও এই কিম্ভূতকিমাকারের আচার-আচরণে বিরক্ত। তাকে তিনি ত্যাগ করেন। এরকম অবহেলার শিকার হয়ে সেই দৈত্য-মানব একদিন রেগেমেগে তারই মনিবকে হত্যা করে। এই কাহিনি নিছক বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি নয়; এটি প্রতীক, একটি রূপক যে দৈত্য আমরা তৈরি করি, একদিন সেটাই আমাদের গিলে খায়।

রোবেসপিয়র যেমন ‘জনতার ন্যায়ের’ নামে এক ভয়াবহ সামাজিক যন্ত্র তৈরি করেছিলেন, যেটি শেষ পর্যন্ত তাকেই গ্রাস করেছিল তেমনি ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্যও তার নির্মাতাকে শেষ করেছে।

দুটোই হয়ে উঠেছে প্রতীক : যখন কোনো শক্তি বা ন্যায়বোধ জনতার অন্ধ আবেগে রূপান্তরিত হয়, তখন তা আর ন্যায় থাকে না তা হয়ে ওঠে প্রতিহিংসার হাতিয়ার।

আজকের দিনেও কি দেশে ও বিদেশে তারই পুনরাবৃত্তি ঘটে চলেছে? আমরা এখনো ‘গণআদালত’, ‘গণপিটুনি’, বিক্ষুব্ধ জনতার বিচার মব জাস্টিস-এই শব্দবন্ধগুলো শুনতে পাই। এসব শুনে কেউ কেউ বিচলিতবোধ করেন, আবার অনেকে বলেন উচিত কাজ হয়েছে; যদিও উচিত-অনুচিতের বিচারবোধ তাদের ঠিকমতো কাজ করে কি না, সন্দেহ। যার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারও আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার রয়েছে। নাগরিক হিসেবে সুরক্ষা লাভের অধিকার কেউ কেড়ে নিতে পারে না। কিন্তু মব তা বিলক্ষণ পারে, বিশেষত সেসব দেশে যেখানে ডেমোক্র্যাসির সাথি হিপোক্র্যাসি কিংবা অটোক্র্যাসি। মব ত্রাসের অজস্র উদাহরণ রয়েছে প্রাচ্য ও প্রাতীচ্যের ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কারা এই ‘উচ্ছৃঙ্খল জনতা?’ যারা মারছে? নাকি যারা মবকাণ্ড উসকে দিচ্ছে? আমরা মবরূপে যাদের দেখি, তাদের হাতে বাঁশের লাঠি, ইটপাটকেল, আজকাল আবার নতুন অস্ত্র এসেছে জুতো ও ডিম। আমরা স্কুলের ছেলেমেয়েদের টিচারদের ওপর মব করতে দেখেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে চুরির অভিযোগ তুলে এক অসহায় মানসিক প্রতিবন্ধীর হত্যাকাণ্ডের খবরও আমরা জানি। এর আগে ২০১৯ সালে বাড্ডায় ছেলেধরা অপবাদ দিয়ে রেনু নামের এক জননীকে নির্দয়ভাবে হত্যা করা হয়েছিল। প্রতিবেশী দেশ ভারতে মোদি-জমানায় সাম্প্রদায়িককাণ্ডে বহু মানুষকে পিটিয়ে-পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার শাসনামলে মব পাঠিয়ে বিরোধী দলের বহু নেতা-কর্মীর বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়েছে। তাদের এলাকা ছাড়া করা হয়েছে। ক্যাম্পাসে ছাত্রশিবির বলে কতজনকে মেরে তক্তা বানিয়ে দেওয়া হয়েছে, তারও ইয়ত্তা নেই। এরশাদের সময়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারেও গণধোলাইয়ের ঘটনা ঘটেছিল। একজন প্রবীণ রাজনীতিককে লাঞ্ছিত করার পর দিগম্বর করে পথে নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তিনি ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে ফুল দিতে গিয়েছিলেন। আর এখন আরেক রকমভাবে মব করা হচ্ছে। এগুলো সবারই জানা।

প্রশ্ন হচ্ছে, যাদের আমরা মব বলি তারাই কি সব? তারাই কি ক্ষমতার কেন্দ্র? নাকি তারা রিমোট কন্ট্রোলড পুতুল? মব জাস্টিসের ভয়াবহতা কেবল উচ্ছৃঙ্খল জনতার নয়। বরং আসল দায় তাদের, যারা আগুনে ঘৃতাহুতি দেয়। যাদের মুখে তত্ত্ব, কথায় ধর্ম, বুকে নেতৃত্বের মিথ, আর মাথায় অজস্র জনতাকে চালানোর নকশা। তারা কখনো ‘নেতা’, কখনো ‘ধার্মিক’, কখনো ‘আদর্শবাদী’ কখনো অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট, কখনো বা ‘গডফাদার’। তবে তাদের কখনোই মবের মাঝে দেখা যায় না, কিন্তু মব যারা করে তাদের ওপরে তারা থাকে অদৃশ্যশক্তির ছায়া হয়ে। কী নাম দেব আমরা সেই অদৃশ্যশক্তির?

তাই মব জাস্টিসকে শুধুই ‘উচ্ছৃঙ্খল জনতার কাজ’ বললে ভুল হবে। বরং বলতে হবে-এটি একটি অরগানাইজড ও পরিকল্পিত প্রক্রিয়া, যার দায়ভাগ বহুস্তরে বিন্যস্ত। একদল মানুষ ঘটনার আয়োজক, একদল প্ররোচক, আরেক দল ঘটনা ঘটায়। সেই অদৃশ্যশক্তি, কে জানে, হয়তো আইনকেও ডমিনেট করে। আর তখন তৈরি হয় অভিনয়ের নানান দৃশ্যপট।

মবোক্র্যাসি, রোবেসপিয়রের পিপলস জাস্টিস, ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য-এই তিনটি রূপক আমাদের এক জায়গায় এনে দাঁড় করায় : যে শক্তিকে নিয়ন্ত্রণ ছাড়া উন্মুক্ত করা হয়, সেটাই একদিন সব নিয়ন্ত্রণ আলগা করে দেয়।

উপসংহারে বলার কথা এই যে ডেমোক্র্যাসি, তা বাস্তবায়নের যে পর্যায়েই থাকুক না কেন, মবোক্র্যাসি তার সাথি হতে পারে না। কেননা মবোক্র্যাসি ভয় উৎপাদন করে, মানুষের জীবন ও সম্মানকে ধূলিসাৎ করে। সে আইনের তোয়াক্কা করে না।

পক্ষান্তরে গণতন্ত্র সাধারণ মানুষের ভয়ের কারণগুলো নির্মূল করে, সমুন্নত করে আইনের শাসন ও মানুষের মর্যাদা। সুরক্ষিত করে মানবিক অধিকার। আর আইন গণতন্ত্রকে সংহত ও সুরক্ষিত করে। গণতন্ত্রে ভণ্ডামির কোনো জায়গা নেই।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
শেয়ারবাজার
শেয়ারবাজার
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
আল্লাহ আখেরি নবী হিসেবে বেছে নেন মুহাম্মদ (সা.)-কে
মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মব সন্ত্রাস
মব সন্ত্রাস
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
অবশেষে যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়
হাতিয়ায় গুইসাপ ভাসছিল পুকুরে, কুমির গুজবে তোলপাড়

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ
বৈশ্বিক শান্তি সূচকে ৩৩ ধাপ পেছালো বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী
গ্যাসসংকটে খেলাপি হবেন ৫০ শতাংশ ব্যবসায়ী

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর
ঢাবিতে গলায় ফাঁস দিয়ে ‘আত্মহত্যা’র চেষ্টা বহিরাগত তরুণীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম
হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে অ্যাওয়ার্ড পেলেন শফিকুল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু
ওয়ার্ল্ড ফুড প্রাইজ অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন আবদুল আউয়াল মিন্টু

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খিলক্ষেতে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান
খিলক্ষেতে রাজউকের উচ্ছেদ অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই : জামায়াত আমির
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চাই : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের জাতীয় মেধাতালিকা প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু
নড়াইলে বজ্রপাতে বাবার সামনে ছেলের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত
কুপিয়ে জখম, মাদারীপুরে এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটি স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার
এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহারের আহ্বান অর্থ উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ
বরিশালে গ্রাম আদালতে মামলার নিষ্পত্তির হার ৮৭ শতাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের
খেলতে গিয়ে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল ফারহানের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত
বরিশালে ট্রাক উল্টে পুকুরে, দুই নারী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি
কুলাউড়ায় ৯ পরিবার পেল খাস জমি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে করোনার সাথে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট
কুষ্টিয়ায় লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালংকার লুট

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার
চার বছর পর টেস্ট দলে জফরা আর্চার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ
রিমান্ড শেষে আইভীকে কারাগারে প্রেরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার
সিলেটে শিশুর লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান
ইসরায়েলি হামলায় ৬২ জন নারী ও শিশু নিহত হয়েছে : ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত
দিনাজপুরে একই পরিবারের দুইজন করোনায় আক্রান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস
মিয়ানমারে ৩০০ মিলিয়ন ডলারের মাদকদ্রব্য ধ্বংস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেসসচিব
সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল করা ভুল ছিল: প্রেসসচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত
গাইবান্ধায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে পরিবেশ দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি
পরমাণুর জন্য নয়, ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ভিন্ন কারণ জানালেন খামেনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২
মধ্যপ্রাচ্যের আরেক দেশে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ১৫ বছরের পরিকল্পনার ‘চূড়ান্ত পরিণতি’ : মার্কিন জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের
বাংলাদেশি ভিসাপ্রত্যাশীদের সোশ্যাল মিডিয়া ‘পাবলিক’ করার অনুরোধ মার্কিন দূতাবাসের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল
নারী নিপীড়ন: এনসিপির দলীয় চেতনা ও নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন নীলা ইসরাফিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু
৪৩ দিন পর নগর ভবনে এলেন দক্ষিণের প্রশাসক, সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা
ইরানের ইউরেনিয়াম সরানো নিয়ে এখনও ধোঁয়াশায় মার্কিন গোয়েন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর
তিন সংসার, তিন বিচ্ছেদ, তবুও বিয়েতে বিশ্বাস শ্রাবন্তীর

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন
তারকাদের প্রেমের সংসারে ভাঙন

শোবিজ

রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ
রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা
প্রকল্প পরিচালক নিয়োগে কাদেরের নিলাম প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আম রপ্তানিতে হতাশা
আম রপ্তানিতে হতাশা

নগর জীবন

সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল
সভায় বিএনপি নেতার অস্ত্র প্রদর্শন ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ
ক্ষমতার দাপটের ফল ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা
মুখ খুলছেন সাবেক সিইসিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম
কেএমপি কমিশনারকে অপসারণে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল
প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন আসিফ নজরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা
চীনের স্মার্ট গ্রামে মির্জা ফখরুলরা

নগর জীবন

আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি
আলোচনার চেয়ে খাওয়া দাওয়া বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’
রমেশের উইকেটের বেলস ভেঙে ফেলেছিলাম’

মাঠে ময়দানে

বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স
বাতিল হচ্ছে ৪১৫ হজ এজেন্সির লাইসেন্স

নগর জীবন

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

সম্পাদকীয়

আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি
আরও জটিল এনবিআর পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন
বাংলাদেশের টেস্ট মর্যাদার রজতজয়ন্তী উদযাপন

মাঠে ময়দানে

অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন
অবৈধ পুশইন নয় শেখ হাসিনাকে পুশব্যাক করেন

নগর জীবন

বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা
বর্ষার ফুলে মুগ্ধতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা
কলম্বো টেস্টে এগিয়ে গেল শ্রীলঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান
প্রেসিডিয়ামের সভা ডাকতে জি এম কাদেরকে আহ্বান

নগর জীবন

শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার
শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ছুরিকাঘাতে পঙ্গু শ্রমিক, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি
ছুরিকাঘাতে পঙ্গু শ্রমিক, জড়িতদের গ্রেপ্তার দাবি

দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্যসচিবকে কুপিয়ে জখম

নগর জীবন

রক্ত দিতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রদল কর্মী
রক্ত দিতে গিয়ে হামলার শিকার ছাত্রদল কর্মী

দেশগ্রাম

বজ্রপাতে বাবার সামনে প্রাণ গেল ছেলের
বজ্রপাতে বাবার সামনে প্রাণ গেল ছেলের

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিত ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিত ইরানের

পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

নগর জীবন

মেক্সিকোয় গুলিতে নিহত ১১
মেক্সিকোয় গুলিতে নিহত ১১

পূর্ব-পশ্চিম