শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য

ডেমোক্র্যাসি আর মবোক্র্যাসি কি একসঙ্গে থাকতে পারে? যদি বলি পারে না, সেটা হবে অর্ধসত্য। আবার যদি বলি পারে, তা-ও পুরো সত্য নয়। গণতন্ত্রের পাশে মবতন্ত্রের সহাবস্থান সহজ-সম্ভব, যদি তার সঙ্গী হয় হিপোক্র্যাসি। হিপোক্র্যাসি মানে ভণ্ডামি। এই জিনিস রপ্ত করতে পারলে ডেমোক্র্যাসির পাশে মবোক্র্যাসি, এমনকি অটোক্র্যাসিও দিব্যি চলতে পারে। আসলে সেটা শুধু সম্ভবই না, ইতিহাসে তা বহুবার প্রমাণিতও হয়েছে।

কথাটা শুনতে অতিশয়োক্তি মনে হলেও তার ঐতিহাসিক বাস্তবতা অনস্বীকার্য। মবতন্ত্র শুধু জনরোষের স্ফুলিঙ্গ না, কখনো কখনো তা ‘ন্যায়’রূপেও উপস্থিত হয়। ইতিহাসে এমন বহু দৃষ্টান্ত রয়েছে, যেখানে জনতার উচ্ছ্বাস, ক্ষোভ কিংবা আবেগকেই বিচারবিবেচনার বিকল্প হিসেবে কার্যত মেনে নেওয়া হয়েছে। আর সেই ‘বিচার’ কার্যকর হয়েছে জনতার হাতেই আইন নয়, যুক্তি নয়, বরং ক্ষোভ আর বিভ্রম দিয়ে।

১৭৯৩ সাল। ফরাসি বিপ্লবের উত্তাল সময়। জনগণের নামে, জনতার শত্রুদের শাস্তি দেওয়ার নামে শুরু হয় এক নতুন শাসনব্যবস্থা রেইন অব টেরর। এই সন্ত্রাসের রাজত্বের প্রধান কারিগর রোবেসপিয়র। গণতন্ত্রের কথা বলে আসা এই নেতা তখন ঘোষণা দেন ‘শান্তির কালে গণতন্ত্রের জন্য নৈতিকতাই যথেষ্ট, কিন্তু বিপ্লবের সময় দরকার নৈতিকতা ও সন্ত্রাস-দুটোই।’ তার মানে দাঁড়ায়, নৈতিক ভিত্তি থাকলে টেরোরিস্ট হতে কোনো বাধা নেই এবং বাস্তবে দেখা গেছে তারই প্রতিফলন।

সে সময় ফ্রান্সজুড়ে তথাকথিত আদালত বসত কখনো কোনো শহরের মহল্লায়, কখনো কোনো নিভৃত পল্লিতে। আদালতের চারপাশ ঘিরে রাখত বিক্ষুব্ধ জনতা। অভিযোগ উঠত, বিচার হতো, আর শাস্তি একটাই গিলোটিন। কোনো আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ নেই। কেউ হয়তো বিপ্লবী আদর্শের বিরোধিতা করেছে, হয়তো কোনো পক্ষই সরব ছিল না কিংবা শুধু ভুল সময়ে ভুল জায়গায় ছিল তার মানেই সে ‘জনগণের শত্রু’। এটাই ছিল পিপলস জাস্টিসের বাস্তব চিত্র। বিচার হয়নি, চরিতার্থ করা হয়েছে প্রতিহিংসা।

ডেমোক্র্যাসি আর মবোক্র্যাসি কি একসঙ্গে থাকতে পারেসবচেয়ে চমকপ্রদ ব্যাপার হলো, এই রেইন অব টেররের স্থপতি রোবেসপিয়র নিজেও শেষ পর্যন্ত গিলোটিনের নিচে জীবন দিয়েছেন। জনতার আদালত, যে আদালত তিনি নিজে বানিয়েছিলেন, সেই আদালতই তাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল। ইতিহাসে একে বলে ক্রিয়েটরের গিলোটিন নিজের ফাঁদে নিজে পড়া।

এই জায়গায় এসে যায় আরেক ‘দৈত্যের’ গল্প। ১৮১৮ সালে প্রকাশিত মেরি শেলির লেখা উপন্যাস ‘ফ্রাঙ্কেনস্টাইন’। তরুণ বিজ্ঞানী ভিক্টর ফ্রাঙ্কেনস্টাইন গবেষণাগারে তৈরি করেন এক কৃত্রিম মানব। এর অবয়ব বিকৃত ভয়াল দর্শন। ওকে দেখলে ভয় ও ঘৃণায় মানুষ দূরে সরে যায়। অবশেষে বিজ্ঞানী নিজেও এই কিম্ভূতকিমাকারের আচার-আচরণে বিরক্ত। তাকে তিনি ত্যাগ করেন। এরকম অবহেলার শিকার হয়ে সেই দৈত্য-মানব একদিন রেগেমেগে তারই মনিবকে হত্যা করে। এই কাহিনি নিছক বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি নয়; এটি প্রতীক, একটি রূপক যে দৈত্য আমরা তৈরি করি, একদিন সেটাই আমাদের গিলে খায়।

রোবেসপিয়র যেমন ‘জনতার ন্যায়ের’ নামে এক ভয়াবহ সামাজিক যন্ত্র তৈরি করেছিলেন, যেটি শেষ পর্যন্ত তাকেই গ্রাস করেছিল তেমনি ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্যও তার নির্মাতাকে শেষ করেছে।

দুটোই হয়ে উঠেছে প্রতীক : যখন কোনো শক্তি বা ন্যায়বোধ জনতার অন্ধ আবেগে রূপান্তরিত হয়, তখন তা আর ন্যায় থাকে না তা হয়ে ওঠে প্রতিহিংসার হাতিয়ার।

আজকের দিনেও কি দেশে ও বিদেশে তারই পুনরাবৃত্তি ঘটে চলেছে? আমরা এখনো ‘গণআদালত’, ‘গণপিটুনি’, বিক্ষুব্ধ জনতার বিচার মব জাস্টিস-এই শব্দবন্ধগুলো শুনতে পাই। এসব শুনে কেউ কেউ বিচলিতবোধ করেন, আবার অনেকে বলেন উচিত কাজ হয়েছে; যদিও উচিত-অনুচিতের বিচারবোধ তাদের ঠিকমতো কাজ করে কি না, সন্দেহ। যার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারও আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার রয়েছে। নাগরিক হিসেবে সুরক্ষা লাভের অধিকার কেউ কেড়ে নিতে পারে না। কিন্তু মব তা বিলক্ষণ পারে, বিশেষত সেসব দেশে যেখানে ডেমোক্র্যাসির সাথি হিপোক্র্যাসি কিংবা অটোক্র্যাসি। মব ত্রাসের অজস্র উদাহরণ রয়েছে প্রাচ্য ও প্রাতীচ্যের ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, কারা এই ‘উচ্ছৃঙ্খল জনতা?’ যারা মারছে? নাকি যারা মবকাণ্ড উসকে দিচ্ছে? আমরা মবরূপে যাদের দেখি, তাদের হাতে বাঁশের লাঠি, ইটপাটকেল, আজকাল আবার নতুন অস্ত্র এসেছে জুতো ও ডিম। আমরা স্কুলের ছেলেমেয়েদের টিচারদের ওপর মব করতে দেখেছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে চুরির অভিযোগ তুলে এক অসহায় মানসিক প্রতিবন্ধীর হত্যাকাণ্ডের খবরও আমরা জানি। এর আগে ২০১৯ সালে বাড্ডায় ছেলেধরা অপবাদ দিয়ে রেনু নামের এক জননীকে নির্দয়ভাবে হত্যা করা হয়েছিল। প্রতিবেশী দেশ ভারতে মোদি-জমানায় সাম্প্রদায়িককাণ্ডে বহু মানুষকে পিটিয়ে-পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে। বাংলাদেশে শেখ হাসিনার শাসনামলে মব পাঠিয়ে বিরোধী দলের বহু নেতা-কর্মীর বাড়িঘর ভাঙচুর করা হয়েছে। তাদের এলাকা ছাড়া করা হয়েছে। ক্যাম্পাসে ছাত্রশিবির বলে কতজনকে মেরে তক্তা বানিয়ে দেওয়া হয়েছে, তারও ইয়ত্তা নেই। এরশাদের সময়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারেও গণধোলাইয়ের ঘটনা ঘটেছিল। একজন প্রবীণ রাজনীতিককে লাঞ্ছিত করার পর দিগম্বর করে পথে নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তিনি ২১ ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে ফুল দিতে গিয়েছিলেন। আর এখন আরেক রকমভাবে মব করা হচ্ছে। এগুলো সবারই জানা।

প্রশ্ন হচ্ছে, যাদের আমরা মব বলি তারাই কি সব? তারাই কি ক্ষমতার কেন্দ্র? নাকি তারা রিমোট কন্ট্রোলড পুতুল? মব জাস্টিসের ভয়াবহতা কেবল উচ্ছৃঙ্খল জনতার নয়। বরং আসল দায় তাদের, যারা আগুনে ঘৃতাহুতি দেয়। যাদের মুখে তত্ত্ব, কথায় ধর্ম, বুকে নেতৃত্বের মিথ, আর মাথায় অজস্র জনতাকে চালানোর নকশা। তারা কখনো ‘নেতা’, কখনো ‘ধার্মিক’, কখনো ‘আদর্শবাদী’ কখনো অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট, কখনো বা ‘গডফাদার’। তবে তাদের কখনোই মবের মাঝে দেখা যায় না, কিন্তু মব যারা করে তাদের ওপরে তারা থাকে অদৃশ্যশক্তির ছায়া হয়ে। কী নাম দেব আমরা সেই অদৃশ্যশক্তির?

তাই মব জাস্টিসকে শুধুই ‘উচ্ছৃঙ্খল জনতার কাজ’ বললে ভুল হবে। বরং বলতে হবে-এটি একটি অরগানাইজড ও পরিকল্পিত প্রক্রিয়া, যার দায়ভাগ বহুস্তরে বিন্যস্ত। একদল মানুষ ঘটনার আয়োজক, একদল প্ররোচক, আরেক দল ঘটনা ঘটায়। সেই অদৃশ্যশক্তি, কে জানে, হয়তো আইনকেও ডমিনেট করে। আর তখন তৈরি হয় অভিনয়ের নানান দৃশ্যপট।

মবোক্র্যাসি, রোবেসপিয়রের পিপলস জাস্টিস, ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য-এই তিনটি রূপক আমাদের এক জায়গায় এনে দাঁড় করায় : যে শক্তিকে নিয়ন্ত্রণ ছাড়া উন্মুক্ত করা হয়, সেটাই একদিন সব নিয়ন্ত্রণ আলগা করে দেয়।

উপসংহারে বলার কথা এই যে ডেমোক্র্যাসি, তা বাস্তবায়নের যে পর্যায়েই থাকুক না কেন, মবোক্র্যাসি তার সাথি হতে পারে না। কেননা মবোক্র্যাসি ভয় উৎপাদন করে, মানুষের জীবন ও সম্মানকে ধূলিসাৎ করে। সে আইনের তোয়াক্কা করে না।

পক্ষান্তরে গণতন্ত্র সাধারণ মানুষের ভয়ের কারণগুলো নির্মূল করে, সমুন্নত করে আইনের শাসন ও মানুষের মর্যাদা। সুরক্ষিত করে মানবিক অধিকার। আর আইন গণতন্ত্রকে সংহত ও সুরক্ষিত করে। গণতন্ত্রে ভণ্ডামির কোনো জায়গা নেই।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
বরফের রাজ্য আলাস্কা
বরফের রাজ্য আলাস্কা
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতা
খাগড়াছড়িতে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে ওলক্ষেত থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যশোরে ওলক্ষেত থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ মিনিট পর্যন্ত আমার খেলোয়াড়দের বিশ্বাসটা ছিল
শেষ মিনিট পর্যন্ত আমার খেলোয়াড়দের বিশ্বাসটা ছিল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে সুইফটের ‘দ্য লাইফ অব অ্য শোগার্ল’
আসছে সুইফটের ‘দ্য লাইফ অব অ্য শোগার্ল’

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৪৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৪৯ মামলা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফটিকছড়িতে ঘরে ঘরে জ্বরের প্রকোপ
ফটিকছড়িতে ঘরে ঘরে জ্বরের প্রকোপ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে নিহত ১
হবিগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধে নিহত ১

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত, আতঙ্কে ৫০ হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত, আতঙ্কে ৫০ হাজার মানুষ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৩৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আইসিসিবিতে ১১তম ইয়ার্ন ফেব্রিক ও অ্যাক্সেসরিজ প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে ১১তম ইয়ার্ন ফেব্রিক ও অ্যাক্সেসরিজ প্রদর্শনী শুরু

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৪৯
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৪৯

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে ৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ
মেহেরপুরে ৯ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করল বিএসএফ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র কেন্দ্রে হামলার দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের একাধিক ক্ষেপণাস্ত্র কেন্দ্রে হামলার দাবি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নাল্লি-গোশত খেয়েই সিরাজ এমন পেশি বানিয়েছে’
‘নাল্লি-গোশত খেয়েই সিরাজ এমন পেশি বানিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক খাতে বেসরকারি বিনিয়োগের দ্বার উন্মুক্ত করছে ভারত
পারমাণবিক খাতে বেসরকারি বিনিয়োগের দ্বার উন্মুক্ত করছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই যেন নির্বাচন হয়, সতর্ক থাকতে হবে : দুদু
ফেব্রুয়ারিতেই যেন নির্বাচন হয়, সতর্ক থাকতে হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেডিকেল কলেজ বাস্তবায়ন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেডিকেল কলেজ বাস্তবায়ন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছ থেকে হজকে মুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
মধ্যস্বত্বভোগীদের কাছ থেকে হজকে মুক্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটাকে কেন্দ্র করে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন
রাবিতে পোষ্য কোটাকে কেন্দ্র করে শঙ্কায় রাকসু নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধ অবসানে রাজি না হলে রাশিয়ার জন্য ‘গুরুতর পরিণতি’: ট্রাম্প
যুদ্ধ অবসানে রাজি না হলে রাশিয়ার জন্য ‘গুরুতর পরিণতি’: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর বনানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীর বনানীতে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্যুটকেসের নাম কেন ‘স্যুটকেস’, এখনকার ট্রলি ব্যাগটি কীভাবে এল?
স্যুটকেসের নাম কেন ‘স্যুটকেস’, এখনকার ট্রলি ব্যাগটি কীভাবে এল?

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তর সাগরের বিশাল ঢেউয়ের রহস্য উন্মোচন
উত্তর সাগরের বিশাল ঢেউয়ের রহস্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা
'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়
জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনাকে ফেরত চেয়ে মোদি বরাবর চিঠি
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে মোদি বরাবর চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন
অত্যাধুনিক ইন্টারনেট স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

প্রভার প্রবাস জীবন
প্রভার প্রবাস জীবন

শোবিজ

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর