শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

বাংলাদেশে মানবসভ্যতার বিকাশ কোথায় ঘটেছিল-তা নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। এ বিতর্কের শক্ত অবস্থান রয়েছে ঐতিহ্যবাহী জনপদ নরসিংদীর। বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান, শহীদ আসাদ, ভাই গিরিশ চন্দ্র সেন, কবি শামসুর রাহমান, চিত্রশিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদসহ অনেক কৃতিপুরুষের স্মৃতিমণ্ডিত এই জনপদের রয়েছে গর্ব করার মতো ঐতিহ্য। আড়াই হাজার বছর আগেও নরসিংদীতে সমৃদ্ধ নগর-রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল। এই জনপদের উয়ারী-বটেশ্বরের সঙ্গে সেই প্রাচীন যুগেও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং রোমান সাম্রাজ্যের যোগাযোগ ছিল। খ্যাতনামা গবেষক ও কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির সাউথ এশিয়ান আর্কিওলজি বিভাগের অধ্যাপক দিলীপ কুমার চক্রবর্তী এ তথ্য জানিয়েছেন। আর অস্ট্রেলিয়ান প্রত্নতাত্ত্বিক ও ইউরোপীয় প্রাগৈতিহাস গবেষক গর্ডন চাইল্ডের অভিমত, নরসিংদীর উয়ারী-বটেশ্বর এলাকাটি দ্বিতীয় শতকের ভূগোলবিদ টলেমি উল্লেখিত সমৃদ্ধ জনপদ সোনাগড়া। উয়ারী-বটেশ্বরে পাওয়া গেছে আড়াই হাজার বছর আগে ব্যবহৃত মুদ্রা। বিশেষজ্ঞদের মতে, সেখানে শুধু নগরায়ণই নয়, নদীবন্দর ও বাণিজ্যনগরও গড়ে উঠেছিল।

নরসিংদীর বেলাব উপজেলা থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার পশ্চিমে উয়ারী এবং বটেশ্বর গ্রামের অবস্থান। মধুপুর গড়ের পূর্ব সীমান্তের ওই দুই গ্রামে অনুসন্ধান ও প্রত্নতাত্ত্বিক খননে আবিষ্কৃত হয়েছে আড়াই হাজার বছর আগের প্রাচীন দুর্গ নগর। আজ থেকে ৯ দশক আগে ১৯৩০-এর দশকে মুহম্মদ হানিফ পাঠান নামের এক স্কুলশিক্ষক উয়ারী-বটেশ্বরের প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্ব প্রথমবারের মতো জনসমক্ষে তুলে ধরেন। বাবার পথ ধরে তাঁর পুত্র মুহম্মদ হাবিবুল্লাহ পাঠান উয়ারী-বটেশ্বরের প্রত্নবস্তু সংগ্রহ ও গবেষণায় নিজেকে জড়িত করেন। তাঁর গবেষণা এবং দেনদরবারে কাজ হয়। ১৯৯৬ সাল থেকে উয়ারী-বটেশ্বর অঞ্চলে প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপের কাজ চলে। ২০০০ সালে শুরু হয় উয়ারী-বটেশ্বরে প্রত্নতাত্ত্বিক খননের কাজ। গ্রাম দুটিতে কৃষকের জমি চাষ, নালা কাটা, পাতকুয়া তৈরি ও মাটি কেটে ঘরবাড়ি নির্মাণের সময় অনেক প্রত্নবস্তু উন্মোচিত হয়। পাওয়া যায় নানা ধরনের বিচিত্র ও মূল্যবান পাথর এবং কাচের পুঁতি এমনকি রৌপ্য মুদ্রা।

আবিষ্কৃত হয়েছে ৬০০ মি. দৈর্ঘ্য ৬০০ মি. প্রস্থ আয়তনের চারটি মাটির দুর্গ-প্রাচীর। দুর্গ প্রাচীরের ৫-৭ ফুট উঁচু ধ্বংসপ্রাপ্ত কিছু অংশ এখনো টিকে আছে। আবিষ্কৃত দুর্গের চারদিকে রয়েছে পরিখা। যেমন প্রাচীন ও মধ্যযুগের নগরের চারদিকে পরিখা খনন করা হতো নিরাপত্তাবলয় হিসেবে। কালের ব্যবধানে এসব পরিখা মাটি ভরাট হয়ে গেলেও পূর্ব প্রান্তের পরিখার চিহ্ন আড়াই হাজার বছর পরও দৃশ্যমান। দুর্গের পশ্চিম, দক্ষিণ-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রায় ৫ দশমিক ৮ কি.মি. দীর্ঘ, ২০ মি. প্রশস্ত ও ১০ মি. উঁচু অসম রাজার গড় নামে একটি মাটির বাঁধ রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের অনুমান, এটি দ্বিতীয় দুর্গ প্রাচীর হিসেবে উয়ারী দুর্গনগরের প্রতিরক্ষার কাজ করত।

পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী উয়ারী দুর্গনগরের বাইরে আরও ৫০টি প্রত্নস্থান এ যাবৎ আবিষ্কৃত হয়েছে। আমাদের এই দক্ষিণ এশিয়া উপমহাদেশে দুর্গ আকারে গড়ে তোলা হতো নগর রাষ্ট্র। খ্রিস্টপূর্ব দুই শতাব্দী আগের মৌর্য যুগের সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের গুরু ও পরামর্শক চাণক্যের অর্থশাস্ত্রে দুর্গকে নগর বলা হয়েছে। ১১ শতকের পণ্ডিত কৈয়টের মতে, ‘নগর হলো উঁচু পাঁচিল এবং পরিখা দিয়ে ঘেরা বাসভূমি, যেখানে কারিগর ও ব্যবসায়ী সংঘের তৈরি আইন ও নিয়মকানুন বলবৎ থাকত।’ গ্রামীণ এলাকায় নগরায়ণের ক্ষেত্রে যে দশটি নিয়ামকের তথ্য গর্ডন চাইল্ড ব্যাখ্যা দিয়েছেন, তাতেও একই মত সমর্থন করে। উয়ারী-বটেশ্বর ছিল এই প্রক্রিয়ায় গড়ে ওঠা একটি দুর্গ নগর, নগর বা একটি নগর কেন্দ্র। আবিষ্কৃত প্রত্নবস্তু বিশ্লেষণ করলেও দেখা যায় যে উয়ারী-বটেশ্বর ছিল একাধারে একটি নগর ও সমৃদ্ধ বাণিজ্য কেন্দ্র। এমনকি এটি নগর রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠতে পারে এমন ধারণাও পোষণ করেন ইতিহাস গবেষকরা।

শুধু উয়ারী-বটেশ্বর নয়, ধারেকাছের গ্রাম রাঙ্গারটেক, সোনারুতলা, কেন্দুয়া, মরজাল, চণ্ডীপাড়া, পাটুলি, জয়মঙ্গল, হরিসাঙ্গন, যশোর, কুণ্ডাপাড়া, গোদাশিয়া এবং আবদুল্লাহ নগরেও প্রাচীন বসতির চিহ্ন উদঘাটিত হয়েছে। উয়ারী-বটেশ্বর নগর রাষ্ট্রের পার্শ্ববর্তী এলাকার অধিবাসীরা ছিল কৃষিজীবী। তাদের উৎপাদিত উদ্বৃত্ত ফসল নগরে বসবাসরত ধনিক, বণিক, পুরোহিত, কারিগর ও রাজকর্মচারীদের চাহিদা পূরণ করত। উয়ারী-বটেশ্বরের অধিবাসীরা উন্নত প্রযুক্তির সঙ্গে যে পরিচিত ছিল তা সহজেই অনুমেয়। আজ থেকে আড়াই হাজার বছর আগেই তারা ধাতু গলিয়ে মুদ্রা তৈরি করার প্রযুক্তি আয়ত্তে আনতে সক্ষম হয়েছিল। পুঁতির সঙ্গে রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে অলংকার তৈরি করত উয়ারী-বটেশ্বর নগর রাষ্ট্রের কারিগররা। দক্ষিণ নরসিংদীর ঐতিহ্যবাহী জনপদ মাধবদী-বাবুরহাট। সেই মোগল আমলেও এ অঞ্চলের তাঁতিদের সুনাম ছিল ভারতবর্ষজুড়ে। দুনিয়ার বিভিন্ন দেশেও রপ্তানি হতো বাবুরহাট-মাধবদীর তাঁতের কাপড়। ঢাকাইয়া মসলিন নামের যে মিহি কাপড় সারা দুনিয়ায় বিস্ময় বলে বিবেচিত হতো, তাও উৎপাদিত হতো মাধবদী-বাবুরহাটে।

ব্রিটিশ আমলে নরসিংদীর মাধবদী-বাবুরহাটে তাঁতিদের ওপর নেমে আসে মরণ আঘাত। বিলাতে উৎপাদিত মিলের কাপড় তাঁতের কাপড়ের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে দাঁড়ায়। শোনা যায়, মসলিন উৎপাদনকারী তাঁতিদের ধরে ইংরেজ বেনিয়ারা আঙুল কেটে দেয়। এত কিছুর পরও মাধবদী-বাবুরহাটের তন্তুবায়ীরা পিছু হটেনি। তারা মাটি কামড়ে টিকে ছিল তাদের পেশায়। এই একাগ্রতারই শেষ পর্যন্ত জয় হয়। দেশের বস্ত্র ব্যবসায়ীদের কাছে মাধবদী-বাবুরহাট একটি অপরিহার্য নাম। অনেকের মতে, মাধবদী-বাবুরহাট হলো দেশের বস্ত্রশিল্পের রাজধানী। এই এলাকাটি টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত সারা দেশের বস্ত্র ব্যবসার কেন্দ্রবিন্দু। গত তিন যুগে মাধবদী-বাবুরহাট এলাকায় ঘটেছে দ্রুত শিল্পায়ন। এ শিল্পায়ন ভারতীয় শাড়ি, লুঙ্গি ও কাপড়ের আগ্রাসন থেকে দেশকে রক্ষা করেছে। ক্রেতারা এখন ভারতীয় প্রিন্টের বদলে উন্নত মানের বাংলাদেশি ছাপার শাড়ি বেছে নিচ্ছে। একসময় ভারত থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে শাড়ির পাশাপাশি আসত বেডসিট। এখন মাধবদী ও সংলগ্ন এলাকায় যেসব বেডসিট তৈরি হচ্ছে, তা শুধু ভারত নয়, যে কোনো দেশের পণ্যের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার যোগ্যতা রাখে। বলা হয়, অর্থনীতি হলো রাজনীতির প্রাণ। মাধবদী-বাবুরহাটের রাজনীতির দিকে তাকালে সে সত্যটি স্পষ্ট হয়ে পড়ে। এ এলাকার রাজনীতিকরা জাতীয় রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত হলেও চেহারাটা ভিন্ন। মাধবদী-বাবুরহাটের নেতা-কর্মীরা এলাকাবাসীর অর্থনৈতিক অস্তিত্বকে রাজনৈতিক স্বার্থের কাছে জিম্মি হতে দেননি।

আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ও নরসিংদী ছিল নারায়ণগঞ্জের একটি থানা। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আমলে ১৯৭৭ সালে এটি মহকুমায় উন্নীত হয়। ১৯৮৪ সালে জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে নরসিংদী। মুক্তিযুদ্ধে নরসিংদীর বিস্তীর্ণ এলাকা ছিল মুক্ত। এখানকার বিপুলসংখ্যক মানুষ যোগ দিয়েছিল মুক্তিযুদ্ধে। যাঁদের সিংহ ভাগ ছিলেন মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর অনুসারী। সেনাবাহিনীর তরুণ অফিসার মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা তাঁদের উদ্বুদ্ধ করেছিল।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের খালকাটা কর্মসূচিতে জড়িয়ে আছে নরসিংদীর নাম। স্বাধীনতার ঘোষক বীর উত্তম জিয়াউর রহমান খালকাটা কর্মসূচিতে অংশ নেন ১৯৭৮ সালের ২৪ জানুয়ারি। বর্তমানে মহিষাশুড়া ইউনিয়নের আবদুল্লাহ বাজার যেখানে, সেখানে এসে হাজির হন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ ছোটবড় সবাইকে নিয়ে রাস্তা উদ্বোধন করেন তিনি। তারপর বালুসাইর হয়ে মহিষাশুড়ার বর্তমান স্লুইস গেট বাজার এলাকায় এসে বানিয়ার খালকাটা কর্মসূচি উদ্বোধন করেন। বাজারের পূর্ব পাশের মাঠে বিশাল জনসমুদ্রে বক্তব্য দেন প্রেসিডেন্ট জিয়া। শহীদ জিয়ার খালকাটা কর্মসূচির কথা ৪৭ বছর পরও মনে রেখেছে এলাকার মানুষ। তাঁদেরই একজন মহিষাশুড়ার সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জল হোসেন তপু বলেছেন, প্রেসিডেন্ট জিয়া সেদিন আমাদের মন জয় করেছিলেন কাজ দিয়ে। নরসিংদীবাসীর হৃদয়রাজ্যে তিনি ঠাঁই করে নিয়েছিলেন কী এক জাদুবলে। যার কোনো তুলনাই নেই।

লেখক :  বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর সাবেক জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
জীবনজুড়ে স্রষ্টার করুণার ছায়া
সুরক্ষাসামগ্রীতেও সিন্ডিকেট
সুরক্ষাসামগ্রীতেও সিন্ডিকেট
মার্কিন হামলা
মার্কিন হামলা
নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
মামলাজট
মামলাজট
চালের দামে দুশ্চিন্তা
চালের দামে দুশ্চিন্তা
ইলিশের একাল-সেকাল
ইলিশের একাল-সেকাল
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসা
সার্বিক সমৃদ্ধির সোপান
সার্বিক সমৃদ্ধির সোপান
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আসন্ন!
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা আসন্ন!
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
সর্বশেষ খবর
পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত
পল্লবীতে বন্ধুর ছুরিকাঘাতে বন্ধু নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু
অটোরিকশার চার্জার খুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার
ইসলামী ব্যাংকের সাবেক এমডি মনিরুল মাওলা গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় আহত ৮৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নীলফামারীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও
শিক্ষার্থীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে জাবিতে চিকিৎসা কেন্দ্র ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু
কাপ্তাই হ্রদের মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি করছে পুকুর ও হ্যাচারির রেনু

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’
‘আপনি আমাদের জায়গায় থাকলে কি করতেন?’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু
বাবার মোটরসাইকেল থেকে পড়ে কলেজছাত্রীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে মালয়েশিয়ায় এনসিপির সংবাদ সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা
যুদ্ধে চিন্তায় দেশের ব্যবসায়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা
হুমকিতে জ্বালানি নিরাপত্তা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান
যুক্তরাষ্ট্র গোটা অঞ্চলকে নিরাপত্তাহীন রাখতে চায়: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শতবর্ষী বৃদ্ধার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার
মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ফয়সাল বিপ্লব গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে বিএনপির গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!
নেতানিয়াহুর বড়শিতে আটকে গেলেন ট্রাম্প!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু
আলজেরিয়ায় ফুটবল স্টেডিয়ামের গ্যালারি ভেঙে দর্শকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট
হরমুজ প্রণালি বন্ধের অনুমোদন দিল ইরানের পার্লামেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ
বৈদ্যুতিক গোলযোগে হঠাৎ অন্ধকারে ঢাকার উল্লেখযোগ্য অংশ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার
প্রশ্নপত্রের ট্রাংক খোলা, ওসিসহ ৬ পুলিশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চোর চক্রের তিনজন গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ
মারাঠি অভিনেতা তুষারের মরদেহ উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর তথ্য জানাল পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল
দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা হবে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ
কলাপাড়ায় শিশুদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার এক কাতল ৪৬ হাজার টাকায় বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক তিন সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সেবা উন্নীতকরণে ইবি শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর
নবীনগরে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেলো শিশুর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু
মার্কিন হামলার পর ইরানের জবাব শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ইরানে মার্কিন হামলা, যা বললেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান
পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, যা জানাল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র
শুধু ফরদোতেই ১২টি ‘বাংকার বাস্টার’ বোমা ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'
'১০ বছরের মধ্যে ইরান পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্রে পরিণত হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬
ইসরায়েলের ১০ লক্ষ্যবস্তুতে সফল হামলা ইরানের, আহত ৮৬

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!
‘গোপনে’ সারাবিশ্ব উড়ে বেড়াতে পারে মার্কিন এই বিমান!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ইরানের তিন পারমাণবিক স্থাপনায় ‘খুব সফল’ হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ
তেল আবিবে ধ্বংসস্তুপে আটকে পড়াদের খুঁজছে ইসরায়েলি পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?
কেন ইরানের এই তিন পারমাণবিক স্থাপনাই যুক্তরাষ্ট্রের হামলার লক্ষ্য হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি
পুতিনের সঙ্গে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ করতে রাশিয়ায় যাচ্ছেন আরাগচি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা:  ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?
ইরানে মার্কিন হামলা: ট্রাম্পের ‘দুই সপ্তাহ’ কি তবে ছল ছিল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!
ইরানে মার্কিন হামলার সময় যা করছিলেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’
ইরানে মার্কিন হামলা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য ‘সরাসরি হুমকি’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার
সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনার টাকা বাড়ালো সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নুরুল হুদা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ
মৌসুমী, ফারিয়া, সাবিলাদের ব্যাংক হিসাব জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল
ইরানে মার্কিন হামলার পর আকাশসীমা বন্ধ করল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান
আরও এক মোসাদ গুপ্তচরের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ
ইরান পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠকে বসবে আইএইএ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী
যে কারণে মাদকাসক্তদের ভিডিও দেখতেন এই অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা
দক্ষিণ ও মধ্য ইরানের দুই প্রদেশে ইসরায়েলি হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প
কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই ইরানে হামলা চালিয়েছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প
ইরানে হামলা ছিল অসাধারণ সামরিক সাফল্য: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি
ডা. স্বপ্নীলের সনদ ৫ বছরের জন্য স্থগিত করল বিএমডিসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানকে ‘শান্তির বার্তা’ দিয়ে আরও হামলার হুমকি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি
সর্বনাশের বুলবুলি, দুর্ভিক্ষের পদধ্বনি

সম্পাদকীয়

কী এই বি-২ বোমারু বিমান
কী এই বি-২ বোমারু বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস
‘কুইক রেন্টাল’, বিপুর সোনার ডিম পাড়া হাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর
আন্দোলনে অচল সরকারি দপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা
পর্যটন স্পটে হুমকিতে নারীর গোপনীয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইলিশ কমছে যে কারণে
ইলিশ কমছে যে কারণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট
আমার ক্যারিয়ার নিয়ে সন্তুষ্ট

মাঠে ময়দানে

রুপালি সম্পদের খনি হালদা
রুপালি সম্পদের খনি হালদা

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার
কক্সবাজারে বাড়ছে মানব পাচার

নগর জীবন

সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা
সাবেক সিইসি নূরুল গ্রেপ্তার জুতার মালা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের হাসি আর থামে না
রাজ্জাকের হাসি আর থামে না

শোবিজ

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় তিন পেসার

মাঠে ময়দানে

নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল
নাটকের যেসব নায়িকা সিনেমায় সফল

শোবিজ

বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!
বাফুফের নতুন টেকনিক্যাল ডিরেক্টর ক্রুইফ!

মাঠে ময়দানে

পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের
পৃথক সচিবালয় হলে স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত হবে বিচার বিভাগের

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন
নারী-শিশুসহ আরও ১৪ জনকে পুশইন

খবর

আবারও রাজ-ফারিণ
আবারও রাজ-ফারিণ

শোবিজ

তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
তিন নায়িকাসহ ২৫ জনের ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু
করোনায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ  টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশ টেস্ট জেতে ২০১৭ সালে

মাঠে ময়দানে

বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের
বিশেষ সুবিধা বাড়ল সরকারি চাকরিজীবীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!
মোবাইলের আলোতে চলল ট্রেন!

পেছনের পৃষ্ঠা

শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
শামীম ওসমানের দুটি প্লট ক্রোক, ২৯ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

সম্পাদকীয়

হত্যা ও অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড তিনজনের
হত্যা ও অস্ত্র মামলায় কারাদণ্ড তিনজনের

দেশগ্রাম

আধিপত্যের দ্বন্দ্বে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জোড়া খুন
আধিপত্যের দ্বন্দ্বে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জোড়া খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
নীতিতে অবিচল সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুজনের
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল দুজনের

দেশগ্রাম

টিকটক ভিডিও নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১৫
টিকটক ভিডিও নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১৫

দেশগ্রাম