শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের ধারক নরসিংদী

বাংলাদেশে মানবসভ্যতার বিকাশ কোথায় ঘটেছিল-তা নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। এ বিতর্কের শক্ত অবস্থান রয়েছে ঐতিহ্যবাহী জনপদ নরসিংদীর। বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান, শহীদ আসাদ, ভাই গিরিশ চন্দ্র সেন, কবি শামসুর রাহমান, চিত্রশিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদসহ অনেক কৃতিপুরুষের স্মৃতিমণ্ডিত এই জনপদের রয়েছে গর্ব করার মতো ঐতিহ্য। আড়াই হাজার বছর আগেও নরসিংদীতে সমৃদ্ধ নগর-রাষ্ট্রের অস্তিত্ব ছিল। এই জনপদের উয়ারী-বটেশ্বরের সঙ্গে সেই প্রাচীন যুগেও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং রোমান সাম্রাজ্যের যোগাযোগ ছিল। খ্যাতনামা গবেষক ও কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির সাউথ এশিয়ান আর্কিওলজি বিভাগের অধ্যাপক দিলীপ কুমার চক্রবর্তী এ তথ্য জানিয়েছেন। আর অস্ট্রেলিয়ান প্রত্নতাত্ত্বিক ও ইউরোপীয় প্রাগৈতিহাস গবেষক গর্ডন চাইল্ডের অভিমত, নরসিংদীর উয়ারী-বটেশ্বর এলাকাটি দ্বিতীয় শতকের ভূগোলবিদ টলেমি উল্লেখিত সমৃদ্ধ জনপদ সোনাগড়া। উয়ারী-বটেশ্বরে পাওয়া গেছে আড়াই হাজার বছর আগে ব্যবহৃত মুদ্রা। বিশেষজ্ঞদের মতে, সেখানে শুধু নগরায়ণই নয়, নদীবন্দর ও বাণিজ্যনগরও গড়ে উঠেছিল।

নরসিংদীর বেলাব উপজেলা থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার পশ্চিমে উয়ারী এবং বটেশ্বর গ্রামের অবস্থান। মধুপুর গড়ের পূর্ব সীমান্তের ওই দুই গ্রামে অনুসন্ধান ও প্রত্নতাত্ত্বিক খননে আবিষ্কৃত হয়েছে আড়াই হাজার বছর আগের প্রাচীন দুর্গ নগর। আজ থেকে ৯ দশক আগে ১৯৩০-এর দশকে মুহম্মদ হানিফ পাঠান নামের এক স্কুলশিক্ষক উয়ারী-বটেশ্বরের প্রত্নতাত্ত্বিক গুরুত্ব প্রথমবারের মতো জনসমক্ষে তুলে ধরেন। বাবার পথ ধরে তাঁর পুত্র মুহম্মদ হাবিবুল্লাহ পাঠান উয়ারী-বটেশ্বরের প্রত্নবস্তু সংগ্রহ ও গবেষণায় নিজেকে জড়িত করেন। তাঁর গবেষণা এবং দেনদরবারে কাজ হয়। ১৯৯৬ সাল থেকে উয়ারী-বটেশ্বর অঞ্চলে প্রত্নতাত্ত্বিক জরিপের কাজ চলে। ২০০০ সালে শুরু হয় উয়ারী-বটেশ্বরে প্রত্নতাত্ত্বিক খননের কাজ। গ্রাম দুটিতে কৃষকের জমি চাষ, নালা কাটা, পাতকুয়া তৈরি ও মাটি কেটে ঘরবাড়ি নির্মাণের সময় অনেক প্রত্নবস্তু উন্মোচিত হয়। পাওয়া যায় নানা ধরনের বিচিত্র ও মূল্যবান পাথর এবং কাচের পুঁতি এমনকি রৌপ্য মুদ্রা।

আবিষ্কৃত হয়েছে ৬০০ মি. দৈর্ঘ্য ৬০০ মি. প্রস্থ আয়তনের চারটি মাটির দুর্গ-প্রাচীর। দুর্গ প্রাচীরের ৫-৭ ফুট উঁচু ধ্বংসপ্রাপ্ত কিছু অংশ এখনো টিকে আছে। আবিষ্কৃত দুর্গের চারদিকে রয়েছে পরিখা। যেমন প্রাচীন ও মধ্যযুগের নগরের চারদিকে পরিখা খনন করা হতো নিরাপত্তাবলয় হিসেবে। কালের ব্যবধানে এসব পরিখা মাটি ভরাট হয়ে গেলেও পূর্ব প্রান্তের পরিখার চিহ্ন আড়াই হাজার বছর পরও দৃশ্যমান। দুর্গের পশ্চিম, দক্ষিণ-পশ্চিম ও দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রায় ৫ দশমিক ৮ কি.মি. দীর্ঘ, ২০ মি. প্রশস্ত ও ১০ মি. উঁচু অসম রাজার গড় নামে একটি মাটির বাঁধ রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের অনুমান, এটি দ্বিতীয় দুর্গ প্রাচীর হিসেবে উয়ারী দুর্গনগরের প্রতিরক্ষার কাজ করত।

পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী উয়ারী দুর্গনগরের বাইরে আরও ৫০টি প্রত্নস্থান এ যাবৎ আবিষ্কৃত হয়েছে। আমাদের এই দক্ষিণ এশিয়া উপমহাদেশে দুর্গ আকারে গড়ে তোলা হতো নগর রাষ্ট্র। খ্রিস্টপূর্ব দুই শতাব্দী আগের মৌর্য যুগের সম্রাট চন্দ্রগুপ্তের গুরু ও পরামর্শক চাণক্যের অর্থশাস্ত্রে দুর্গকে নগর বলা হয়েছে। ১১ শতকের পণ্ডিত কৈয়টের মতে, ‘নগর হলো উঁচু পাঁচিল এবং পরিখা দিয়ে ঘেরা বাসভূমি, যেখানে কারিগর ও ব্যবসায়ী সংঘের তৈরি আইন ও নিয়মকানুন বলবৎ থাকত।’ গ্রামীণ এলাকায় নগরায়ণের ক্ষেত্রে যে দশটি নিয়ামকের তথ্য গর্ডন চাইল্ড ব্যাখ্যা দিয়েছেন, তাতেও একই মত সমর্থন করে। উয়ারী-বটেশ্বর ছিল এই প্রক্রিয়ায় গড়ে ওঠা একটি দুর্গ নগর, নগর বা একটি নগর কেন্দ্র। আবিষ্কৃত প্রত্নবস্তু বিশ্লেষণ করলেও দেখা যায় যে উয়ারী-বটেশ্বর ছিল একাধারে একটি নগর ও সমৃদ্ধ বাণিজ্য কেন্দ্র। এমনকি এটি নগর রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে উঠতে পারে এমন ধারণাও পোষণ করেন ইতিহাস গবেষকরা।

শুধু উয়ারী-বটেশ্বর নয়, ধারেকাছের গ্রাম রাঙ্গারটেক, সোনারুতলা, কেন্দুয়া, মরজাল, চণ্ডীপাড়া, পাটুলি, জয়মঙ্গল, হরিসাঙ্গন, যশোর, কুণ্ডাপাড়া, গোদাশিয়া এবং আবদুল্লাহ নগরেও প্রাচীন বসতির চিহ্ন উদঘাটিত হয়েছে। উয়ারী-বটেশ্বর নগর রাষ্ট্রের পার্শ্ববর্তী এলাকার অধিবাসীরা ছিল কৃষিজীবী। তাদের উৎপাদিত উদ্বৃত্ত ফসল নগরে বসবাসরত ধনিক, বণিক, পুরোহিত, কারিগর ও রাজকর্মচারীদের চাহিদা পূরণ করত। উয়ারী-বটেশ্বরের অধিবাসীরা উন্নত প্রযুক্তির সঙ্গে যে পরিচিত ছিল তা সহজেই অনুমেয়। আজ থেকে আড়াই হাজার বছর আগেই তারা ধাতু গলিয়ে মুদ্রা তৈরি করার প্রযুক্তি আয়ত্তে আনতে সক্ষম হয়েছিল। পুঁতির সঙ্গে রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করে অলংকার তৈরি করত উয়ারী-বটেশ্বর নগর রাষ্ট্রের কারিগররা। দক্ষিণ নরসিংদীর ঐতিহ্যবাহী জনপদ মাধবদী-বাবুরহাট। সেই মোগল আমলেও এ অঞ্চলের তাঁতিদের সুনাম ছিল ভারতবর্ষজুড়ে। দুনিয়ার বিভিন্ন দেশেও রপ্তানি হতো বাবুরহাট-মাধবদীর তাঁতের কাপড়। ঢাকাইয়া মসলিন নামের যে মিহি কাপড় সারা দুনিয়ায় বিস্ময় বলে বিবেচিত হতো, তাও উৎপাদিত হতো মাধবদী-বাবুরহাটে।

ব্রিটিশ আমলে নরসিংদীর মাধবদী-বাবুরহাটে তাঁতিদের ওপর নেমে আসে মরণ আঘাত। বিলাতে উৎপাদিত মিলের কাপড় তাঁতের কাপড়ের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে দাঁড়ায়। শোনা যায়, মসলিন উৎপাদনকারী তাঁতিদের ধরে ইংরেজ বেনিয়ারা আঙুল কেটে দেয়। এত কিছুর পরও মাধবদী-বাবুরহাটের তন্তুবায়ীরা পিছু হটেনি। তারা মাটি কামড়ে টিকে ছিল তাদের পেশায়। এই একাগ্রতারই শেষ পর্যন্ত জয় হয়। দেশের বস্ত্র ব্যবসায়ীদের কাছে মাধবদী-বাবুরহাট একটি অপরিহার্য নাম। অনেকের মতে, মাধবদী-বাবুরহাট হলো দেশের বস্ত্রশিল্পের রাজধানী। এই এলাকাটি টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত সারা দেশের বস্ত্র ব্যবসার কেন্দ্রবিন্দু। গত তিন যুগে মাধবদী-বাবুরহাট এলাকায় ঘটেছে দ্রুত শিল্পায়ন। এ শিল্পায়ন ভারতীয় শাড়ি, লুঙ্গি ও কাপড়ের আগ্রাসন থেকে দেশকে রক্ষা করেছে। ক্রেতারা এখন ভারতীয় প্রিন্টের বদলে উন্নত মানের বাংলাদেশি ছাপার শাড়ি বেছে নিচ্ছে। একসময় ভারত থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে শাড়ির পাশাপাশি আসত বেডসিট। এখন মাধবদী ও সংলগ্ন এলাকায় যেসব বেডসিট তৈরি হচ্ছে, তা শুধু ভারত নয়, যে কোনো দেশের পণ্যের সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার যোগ্যতা রাখে। বলা হয়, অর্থনীতি হলো রাজনীতির প্রাণ। মাধবদী-বাবুরহাটের রাজনীতির দিকে তাকালে সে সত্যটি স্পষ্ট হয়ে পড়ে। এ এলাকার রাজনীতিকরা জাতীয় রাজনীতির সঙ্গে সম্পর্কিত হলেও চেহারাটা ভিন্ন। মাধবদী-বাবুরহাটের নেতা-কর্মীরা এলাকাবাসীর অর্থনৈতিক অস্তিত্বকে রাজনৈতিক স্বার্থের কাছে জিম্মি হতে দেননি।

আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়ও নরসিংদী ছিল নারায়ণগঞ্জের একটি থানা। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আমলে ১৯৭৭ সালে এটি মহকুমায় উন্নীত হয়। ১৯৮৪ সালে জেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে নরসিংদী। মুক্তিযুদ্ধে নরসিংদীর বিস্তীর্ণ এলাকা ছিল মুক্ত। এখানকার বিপুলসংখ্যক মানুষ যোগ দিয়েছিল মুক্তিযুদ্ধে। যাঁদের সিংহ ভাগ ছিলেন মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর অনুসারী। সেনাবাহিনীর তরুণ অফিসার মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা তাঁদের উদ্বুদ্ধ করেছিল।

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের খালকাটা কর্মসূচিতে জড়িয়ে আছে নরসিংদীর নাম। স্বাধীনতার ঘোষক বীর উত্তম জিয়াউর রহমান খালকাটা কর্মসূচিতে অংশ নেন ১৯৭৮ সালের ২৪ জানুয়ারি। বর্তমানে মহিষাশুড়া ইউনিয়নের আবদুল্লাহ বাজার যেখানে, সেখানে এসে হাজির হন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ ছোটবড় সবাইকে নিয়ে রাস্তা উদ্বোধন করেন তিনি। তারপর বালুসাইর হয়ে মহিষাশুড়ার বর্তমান স্লুইস গেট বাজার এলাকায় এসে বানিয়ার খালকাটা কর্মসূচি উদ্বোধন করেন। বাজারের পূর্ব পাশের মাঠে বিশাল জনসমুদ্রে বক্তব্য দেন প্রেসিডেন্ট জিয়া। শহীদ জিয়ার খালকাটা কর্মসূচির কথা ৪৭ বছর পরও মনে রেখেছে এলাকার মানুষ। তাঁদেরই একজন মহিষাশুড়ার সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জল হোসেন তপু বলেছেন, প্রেসিডেন্ট জিয়া সেদিন আমাদের মন জয় করেছিলেন কাজ দিয়ে। নরসিংদীবাসীর হৃদয়রাজ্যে তিনি ঠাঁই করে নিয়েছিলেন কী এক জাদুবলে। যার কোনো তুলনাই নেই।

লেখক :  বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব, সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর সাবেক জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
চরের হিসাব দেবে কে
চরের হিসাব দেবে কে
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
চালকের ঘুমে খালে মাইক্রো
চালকের ঘুমে খালে মাইক্রো
রাজনীতিতে সহাবস্থান
রাজনীতিতে সহাবস্থান
সুন্নাহসম্মত লাইফস্টাইলে রয়েছে প্রভূত কল্যাণ
সুন্নাহসম্মত লাইফস্টাইলে রয়েছে প্রভূত কল্যাণ
ওদের সামলাতে হবে এখনই
ওদের সামলাতে হবে এখনই
বন্যা ও নদীভাঙন
বন্যা ও নদীভাঙন
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা
চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মৌলভীবাজারে গলা কাটা লাশ উদ্ধার
মৌলভীবাজারে গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাকৃতিক হীরার চেয়েও শক্ত হীরক তৈরি করলেন চীনা বিজ্ঞানীরা
প্রাকৃতিক হীরার চেয়েও শক্ত হীরক তৈরি করলেন চীনা বিজ্ঞানীরা

২১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাংবাদিক তুহিনের হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে সাভার প্রেসক্লাবের মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিনের হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে সাভার প্রেসক্লাবের মানববন্ধন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২৫

৩২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কাঠালিয়ায় স্বেচ্ছাশ্রমে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ মেরামত করলো ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী
কাঠালিয়ায় স্বেচ্ছাশ্রমে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ মেরামত করলো ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুহিন হত্যার বিচারসহ রাবি সাংবাদিকদের ৪ দফা দাবি
তুহিন হত্যার বিচারসহ রাবি সাংবাদিকদের ৪ দফা দাবি

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে রাজশাহীতে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে রাজশাহীতে মানববন্ধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে ৭০ হাজার বন্দীর নৈতিকতা শিক্ষার উদ্যোগ
কারাগারে ৭০ হাজার বন্দীর নৈতিকতা শিক্ষার উদ্যোগ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে : নৌ উপদেষ্টা
লোকসানে চলা স্থলবন্দরগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে : নৌ উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’
কোনালের বাজিমাত, ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে বুবলী-জীবনের ‘ময়না’

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল করতে ডিও লেটার দিলেন অর্থ উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল করতে ডিও লেটার দিলেন অর্থ উপদেষ্টা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টানা বৃষ্টিতে সড়কে ধস হুমকিতে স্কুল ভবন
বগুড়ায় টানা বৃষ্টিতে সড়কে ধস হুমকিতে স্কুল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুরে গাঁজাসহ গ্রেফতার ২
রংপুরে গাঁজাসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদ কমিটি রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ কমিটি রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় কিছু নিয়ে ফিরছেন শাকিব খান, দিলেন বার্তা
বড় কিছু নিয়ে ফিরছেন শাকিব খান, দিলেন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগকে প্রত্যাখ্যান করে শান্তির রাজনীতি প্রতিষ্ঠার আহ্বান মঈন খানের
আওয়ামী লীগকে প্রত্যাখ্যান করে শান্তির রাজনীতি প্রতিষ্ঠার আহ্বান মঈন খানের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত ডাবের পানি পানের উপকারিতা
নিয়মিত ডাবের পানি পানের উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মানুষ একটি ভালো পরিবর্তন চাচ্ছে: তারেক রহমান
মানুষ একটি ভালো পরিবর্তন চাচ্ছে: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লাইওভারের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
ফ্লাইওভারের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুইস স্বর্ণ পরিশোধন খাতের উপর আঘাত হানছে মার্কিন শুল্ক
সুইস স্বর্ণ পরিশোধন খাতের উপর আঘাত হানছে মার্কিন শুল্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৫৫৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩৫৫৯ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িতদের ফাঁসির দাবিতে সোনারগাঁয়ে মানববন্ধন
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িতদের ফাঁসির দাবিতে সোনারগাঁয়ে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা
কলকাতায় ‌‘পার্টি অফিস’ খুলে আওয়ামী লীগের শেষরক্ষার চেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে
সেন্ট মার্টিন মহাপরিকল্পনা চূড়ান্তের পথে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী
অস্থিরতায় ফ্ল্যাটের বাজার, রডের দাম নিম্নমুখী

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস
গাজায় যুদ্ধ বন্ধে ‘নমনীয়তা’র বার্তা দিয়েছে হামাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী
কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী কার্যক্রম চালাচ্ছেন হাসিনা : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু
গাজা দখলের পরিকল্পনা, ভয়ংকর ক্ষোভের মুখে নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’
ফ্লোরিডায় সাড়ে চার হাজার রোগীকে সেবা দিয়ে গ্রেফতার ‘ভুয়া নার্স’

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা
কাশিমপুর কারাগার থেকে ৩ ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা, মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়
ভোটার হতে আবেদন অর্ধলাখ প্রবাসীর, এগিয়ে আমিরাত-কম অস্ট্রেলিয়ায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
তৃষ্ণার হ্যাটট্রিকে তিমুরকে ৮ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক
সংস্কারের দায়িত্ব পালনে অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ : মামুনুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ
ত্রিদেশীয় সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির
ইসরায়েলে অস্ত্র রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্ত জার্মানির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির মাঠের বল যেভাবে বিএনপির কোর্টে
রাজনীতির মাঠের বল যেভাবে বিএনপির কোর্টে

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি
অভ্যুত্থান-পরবর্তী যারা বদলাতে পারবে না, আগামী দিনে তারা প্রাসঙ্গিক থাকবে না : সাকি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের
সৌর প্যানেলে অনুদানের ৭ বিলিয়ন ডলার বাতিলের পরিকল্পনা ট্রাম্প প্রশাসনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্রাইম জোন গাজীপুর
ক্রাইম জোন গাজীপুর

প্রথম পৃষ্ঠা

জোটে মনোযোগী বিএনপি
জোটে মনোযোগী বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সরব সম্ভাব্য আট প্রার্থী

নগর জীবন

আয়নাঘরের উদ্ভাবক
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা
ওষুধ পাচ্ছেন না থাইরয়েড ক্যানসারের রোগীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা
হারিয়ে গেছে হাজার হাজার মিল চাতাল, ধানের গোলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা
ফলোয়ারের শীর্ষে ১০ নায়িকা

শোবিজ

ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস

পরিবেশ ও জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী আটজন অন্য দলের প্রার্থীও সক্রিয়

নগর জীবন

বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম
বাজারে বৃষ্টির প্রভাব বাড়ছে পণ্যের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট
ডিপোতে রপ্তানি পণ্যের জট

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল
পদ্মায় হারাল শেষ সম্বল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’
ভারতকে ট্রাম্পের ‘না’

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়
রাজনৈতিক মোড় ঘুরাতে তারা দাঙ্গা চায়

নগর জীবন

নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র
নিউইয়র্কে ডজনখানেক প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে প্রার্থীরা
ভোটের মাঠে প্রার্থীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন পর্যন্ত টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ
নির্বাচন পর্যন্ত টিকে থাকাটাই চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়
আদিবাসী বিতর্ক উসকে অশান্ত করা হয় পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় পার্টি কার দখলে
জাতীয় পার্টি কার দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী
শ্রীপুরে পিস্তল নিয়ে রেস্টুরেন্টে কিশোর-কিশোরী

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা
কক্সবাজার ছেড়েছেন এনসিপি নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে
ব্যালন ডি’অর লড়াইয়ে ইয়ামাল-দেম্বেলে

মাঠে ময়দানে

কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা
কাশিমপুর থেকে তিন ফাঁসির আসামির পালানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ
কলকাতায় অফিস খুলে রাজনীতি করছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা
৫৭ ভাগ বাড়িতে এডিসের লার্ভা

নগর জীবন

কাতারে ৩ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরির অনন্য নজির
কাতারে ৩ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান তৈরির অনন্য নজির

শনিবারের সকাল

আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক
আগামী দিনে তারা অপ্রাসঙ্গিক

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই
এনসিপি ছাড়লেন শহীদ সাংবাদিক তুরাবের ভাই

নগর জীবন

রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের মতামত নেবে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা