শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৬, শনিবার, ০৯ আগস্ট, ২০২৫

চতুর্থ পর্ব

আয়নাঘরের উদ্ভাবক

মাফিয়াতন্ত্রের অধিপতি তারিক সিদ্দিক
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আয়নাঘরের উদ্ভাবক

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার অনেক কমিশন করে। তার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ কমিশন ছিল গুম কমিশন। গুম কমিশন আওয়ামী লীগের স্বৈরশাসনের আমলে সংঘটিত গুম নিয়ে তদন্ত করছে। এ তদন্ত কমিশনের প্রাথমিক প্রতিবেদনে এখন পর্যন্ত ১৮৩৭টি গুমের অভিযোগ পাওয়া গেছে। তবে বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা গেছে যে, গুমের সংখ্যা আরও কম হবে। এ গুমের অভিযোগগুলোর মধ্যে ১৭৭২টি অভিযোগ বিশ্লেষণ করেছে কমিশন। এ গুম হওয়া মানুষদের মধ্যে ১৪২৭ জন অর্থাৎ ৮১ শতাংশ ফিরে এসেছে। ৩৪৫ জন এখনো নিখোঁজ রয়েছেন।

ধারণা করা হয় যে, এ গুম হওয়া মানুষগুলো আর ফিরে আসেনি, তারা আর পৃথিবীতে নেই। তাদের হত্যা করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের শাসন আমলের সবচেয়ে ঘৃণ্য জঘন্য বিষয়টি ছিল গুম এবং খুন। গুম-খুন করতে রাষ্ট্রীয় বাহিনীকে ব্যবহার করা হয়েছিল, প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল ‘আয়নাঘর’। যে কোনো বিরুদ্ধ মত বা পথের মানুষ যিনি সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলতেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বা অন্য কোথাও সরকারের ন্যূনতম সমালোচনা করতেন, তাকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হতো আয়নাঘরে। এ আয়নাঘর ছিল একটা ভয়ংকর নির্যাতন কেন্দ্র। যেখানে বিরোধী মতের লোকজনকে ফ্যাসিস্ট কায়দায় নির্যাতন-নিপীড়ন করা হতো এবং তাকে বশ্যতাস্বীকারে বাধ্য করা হতো। যদি তারা বশ্যতাস্বীকার না করত, তাহলে তাদের হত্যা করা হতো। এ ঘটনা ২০০৯ সাল থেকে নিয়মিতভাবে ঘটে আসছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতাকে নিরঙ্কুশ করতে, স্বৈরাচারী শাসন পাকাপোক্ত করতে রাষ্ট্রীয় পৃষ্টপোষকতায় ‘আয়নাঘর’ প্রতিষ্ঠা করে। আর এ আয়নাঘরের উদ্ভাবক হলেন তারিক সিদ্দিক। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামরিক উপদেষ্টা এবং আওয়ামী লীগের মাফিয়াতন্ত্রের অন্যতম প্রধান। তারিক সিদ্দিকের দায়িত্ব ছিল যে কোনো অবস্থাতেই যেন বিরুদ্ধ মত মাথাচাড়া দিয়ে না উঠতে পারে। গণতন্ত্রের অন্যতম শক্তি হলো পরমসহিষ্ণুতা। অন্যের মতকে শ্রদ্ধা জানানো এবং অন্যের মত প্রকাশের অধিকারকে নিশ্চিত করা। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার সাড়ে ১৫ বছরের শাসনে ঠিক উল্টো পথে হেঁটেছে। বিরুদ্ধ মত দমন করে যে কোনো প্রকারে ক্ষমতায় টিকে থাকাই ছিল তাদের একমাত্র উদ্দেশ্য। আর সেই উদ্দেশ্য সাধনের জন্যই তৈরি করা হয় ভয়ংকর ‘আয়না ঘর’। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তারিক সিদ্দিক যে এত বেপরোয়া এবং অপ্রতিরোধ্য দুর্নীতিবাজ হয়ে উঠেছিলেন তার অন্যতম কারণ ছিল ‘আয়নাঘর’। এর মাধ্যমেই তিনি শেখ হাসিনার মাফিয়া রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেন এবং তার ঘনিষ্ঠ হন। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনা দায়িত্ব গ্রহণের পর ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার জন্য করণীয় নির্ধারণ করতে থাকেন। এ সময় তাকে ‘আয়নাঘর’ প্রতিষ্ঠার পরামর্শ দেন তারিক সিদ্দিক। আর এ আয়নাঘরের মাধ্যমে বিরোধী দল, বিরোধী পক্ষকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। কিছু দুর্নীতিবাজ, অসৎ সামরিক এবং আইনশৃঙ্খলা কর্মকর্তার সহযোগিতায় এ ‘আয়নাঘর’ প্রতিষ্ঠা করেন তারিক সিদ্দিক। এ ‘আয়রাঘরে’র মাধ্যমেই আসলে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট রেজিমের সূচনা হয়েছিল।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ‘আয়নাঘর’ প্রতিষ্ঠার জন্য কতগুলো ধাপ ছিল। তারিক সিদ্দিকের নির্দেশনায় প্রথমে বিরোধী দলের রাজনৈতিক নেতা এবং বিরোধী পক্ষের লোকজনের কথাবার্তা আড়িপাতা শুরু হয়। আড়িপাতার মাধ্যমে বিরোধী দলের কে কী করছেন বা সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছেন ইত্যাদি পুরোটা নজরদারিতে রাখার ব্যবস্থা করা হয়, যা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সম্পূর্ণ পরিপন্থি। নজরদারি থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে যারা সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলছেন, যারা সরকারের সমালোচনা করছেন, তাদের প্রথমে ভয়ভীতি দেখানো হয়। এতে কাজ না হলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যাওয়া হতো ডিজিএফআই অফিস অথবা র‌্যাবের কার্যালয়ে। সেখানে তাদের ভয়ভীতি এবং হুমকি দেওয়া হতো। এরপরও যদি দেখা যেত যে বিরুদ্ধ মত প্রকাশকারী ব্যক্তিটি কথা শুনছেন না বা বাধ্য হচ্ছেন না, তখন তার ওপর নেমে আসত ভয়াবহ নির্যাতন এবং নিপীড়ন। তাকে নিয়ে যাওয়া হতো আয়নাঘরে।

সম্প্রতি জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের রিপোর্টে আয়নাঘরের কথা বলা হয়েছে। গুম কমিশনের প্রতিবেদনেও আয়নাঘরের কথা বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বিভিন্ন প্রতিকূলতা সত্ত্বেও আয়নাঘর পরিদর্শন করেছেন। সেখানে নির্যাতনের ভয়াবহ সম্পর্কে তিনি জেনেছেন।

আয়নাঘরে যাদের নিয়ে যাওয়া হতো তারা প্রধানত তিন ধরনের ব্যক্তি ছিলেন। প্রথমত, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ব্যক্তি। দ্বিতীয়ত, যারা সামাজিক, সাংস্কৃতিক অঙ্গনে পরিচিত, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরকারের সমালোচনা করা সক্রিয় ব্যক্তি। তৃতীয়ত, ব্যক্তিগত ক্ষোভ আক্রোশ এবং অর্থ আদায়। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, আয়নাঘরে যাদের নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক ব্যক্তি ছিলেন বিএনপির। গুম কমিশনের তথ্য অনুযায়ী বিএনপির ৩৭ জন, ইসলামী ছাত্রশিবিরের ৩১, জামায়াতে ইসলামীর ২৫, ইসলামী আন্দোলনের দুজন, হেফাজতে ইসলামের দুজন, আওয়ামী লীগের দুজন, খেলাফত মজুলিসের দুজন, তাবলিগ জামায়াতের একজনকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। এসব রাজনৈতিক পরিচয় থাকার বাইরেও কিছু ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, যেমন- জামায়াতের সাবেক আমির এবং বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা গোলাম আজমের ছেলে সেনা কর্মকর্তা আযমীকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তারিক সিদ্দিকের সঙ্গে ব্যক্তিগত আক্রোশের জেরে। এভাবে সশস্ত্রবাহিনী থেকে বেশ কিছু কর্মকর্তা, যারা তারিক সিদ্দিকের দুর্নীতি, অনিয়ম এবং স্বেচ্ছাচারিতার বিরোধিতা করতেন তাদের গুম করা হয়েছিল। অনেকেই তারিক সিদ্দিকের কাছে বশ্যতাস্বীকার করতে অস্বীকৃতি জানানোর ফলে তাদের গুম করা হয়েছিল। তারিক সিদ্দিক চেয়েছিলেন সশস্ত্রবাহিনীতে নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব তৈরি করতে। সেখানে সেনাপ্রধানের ক্ষমতার চেয়ে তার ক্ষমতা নিরঙ্কুশ থাকবে। তিনি যেটি বলবেন সেটিই চূড়ান্ত হবে। এ মতের যারা বিরোধিতা করত, যারা তারিক সিদ্দিকের দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতার প্রতিবাদ করত তাদের প্রথমে সশস্ত্রবাহিনী থেকে বরখাস্ত করা হতো। তার পর তাদের উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হতো আয়নাঘরে।

তারিক সিদ্দিক বিরুদ্ধ মত দমনের জন্য গুমের পাশাপাশি ক্রসফায়ারকে আরও ব্যাপক বিস্তৃত করেছিলেন। র‌্যাবের সঙ্গে তারিক সিদ্দিকের নিয়মিত যোগাযোগ হতো। র‌্যাবের মাধ্যমে তিনি আসলে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড পরিচালনা করতেন। সেই কৌশলের অংশ হিসেবে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের তালিকা তৈরি করা হতো। তারিক সিদ্দিক বিষয়টি নিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলতেন। শেখ হাসিনার সবুজ সংকেত পেলেই তিনি এসব ব্যক্তিকে ক্রসফায়ারে দিতেন। এসব ঘটনার একটি উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে। বিএনপির সিলেট অঞ্চলের জনপ্রিয় নেতা ইলিয়াস আলী। ইলিয়াস আলী সরকারের কঠোর সমালোচক ছিলেন। তার কারণে সিলেট অঞ্চলে বিএনপির একটি জনপ্রিয়তা তৈরি হয়েছিল। তাকে একাধিকবার চেষ্টা করা হয়েছিল ইলিয়াস যেন তারিক সিদ্দিকের বিরুদ্ধে কথা না বলেন। কিন্তু সেটিতে তিনি অস্বীকৃতি জানান। এরপর তাকে গুম করা হয়। এখন পর্যন্ত তার পরিবার তার হদিস পায়নি। কক্সবাজারের একরাম চৌধুরীর ঘটনাও তাই। অর্থাৎ তারিক সিদ্দিকের যদি কেউ খারাপ দৃষ্টিতে পড়ত, তাকে হয়তো গুম করা হতো, নয়তো ক্রসফায়ারে নেওয়া হতো। প্রথমদিকে এটি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হলেও আস্তে আস্তে তারিক সিদ্দিক তার ব্যবসায়িক দুর্নীতি এবং ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের জন্য ব্যবহার শুরু করেন। গুম পরবর্তীতে হয়ে যায় তারিক সিদ্দিকের ব্যক্তিগত লুটপাটের হাতিয়ার। এটাই মাফিয়াতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য। কোনো ব্যক্তির জমি তিনি দখল করতে চাইলে, যদি দেখা যায় যে, সেই ব্যক্তি তাকে বাধা দিচ্ছে, সে ক্ষেত্রে তাকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হতো এবং শেষ পর্যন্ত তাকে ওই জমি দিতে বাধ্য করা হতো।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, গাজীপুরে তারিক সিদ্দিক তার নিজের এবং শেখ হাসিনা পরিবারের নামে যে বিঘায় বিঘায় জমি কিনেছেন, তার সবই দখলকৃত। এসব জমির মালিকদের উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। মাসের পর মাস তাদের আয়না ঘরে জিম্মি করে রাখা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত তারা এসব দলিলে স্বাক্ষর করতে বাধ্য হয়েছিলেন।

উল্লেখ্য, তারিক সিদ্দিক গাজীপুরে বাগানবাড়ি করেছেন এবং সেখানে টিউলিপ সিদ্দিকের নামেও একটি বাগানবাড়ি রয়েছে। আছে শেখ রেহানার বাগানবাড়ি। এসবই করা হয়েছে জমির প্রকৃত মালিকদের উঠিয়ে নিয়ে, হুমকি দেখিয়ে, আয়নাঘরে রেখে। আয়নাঘরের কাজ ছিল বহুমাত্রিক। প্রথমত, এ আয়নাঘরের মাধ্যমে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা ছিল। দ্বিতীয়ত, তারিক সিদ্দিকের অবাধ, দুর্নীতির অস্ত্র ছিল আয়নাঘর। তৃতীয়ত, যারা তারিক সিদ্দিক দুর্নীতির তথ্য উপাত্ত প্রকাশ করত, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হতো আয়নাঘরের মাধ্যমে। চতুর্থত, দখলদারি, চাঁদাবাজির জন্য আয়নাঘর ব্যবহার করা হতো। এরকমও অভিযোগ আছে যে, বিভিন্ন ব্যবসায়ীর কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকার দাবি করা হতো। ব্যবসায়ী টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাকে আয়নাঘরে নিয়ে গিয়ে কয়েকদিন বন্দি করে রাখা হতো। অবশেষে প্রাণের ভয়ে ওই ব্যবসায়ী টাকা দিতে রাজি হতো। আয়নাঘর শেষ দিকে হয়ে উঠেছিল চাঁদাবাজির অস্ত্র। এভাবে তারিক সিদ্দিক বাংলাদেশে একটি মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছিলেন, যার গডফাদার হয়েছিলেন তিনি নিজে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
ইসলামি রাষ্ট্র কায়েমে আলেমদের ঐক্যের বিকল্প নেই
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
সর্বশেষ খবর
পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের জন্য কতটা ভয়াবহ, উঠে এলো গবেষণায়
পরোক্ষ ধূমপান শিশুদের জন্য কতটা ভয়াবহ, উঠে এলো গবেষণায়

১৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী
আস্থার সংকটে পুঁজিবাজারে নিষ্ক্রিয় ৬২ হাজার বিনিয়োগকারী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মানবপাচারের ‘রহস্য পাহাড়’ কচ্ছপিয়া
মানবপাচারের ‘রহস্য পাহাড়’ কচ্ছপিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নয়ন-স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া অন্য উপায় নেই
উন্নয়ন-স্থিতিশীলতার জন্য গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ছাড়া অন্য উপায় নেই

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিকের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান
ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার
গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডা থানায় নতুন ওসি
বাড্ডা থানায় নতুন ওসি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার
শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি
শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'
সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার
পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর
চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ
তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ
নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত
সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত
জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক
দেশ অস্থিতিশীল করতে চেষ্টা চালাচ্ছে আওয়ামী লীগ ও ভারত : ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়